Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ ডিসেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী 12 Dec 2016

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৩৮১৮
সরকারি কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তির জন্য দরখাস্ত আহ্বান
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :   
    বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড থেকে ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের জন্য সরকারের বেসামরিক খাতের ১১ হতে ২০ গ্রেডে বেতন গ্রহণকারী কর্মরত সরকারি কর্মচারীর (ডাক, তার ও দূরালাপনী, বাংলাদেশ রেলওয়ে, বিজিবি ও বাংলাদেশ পুলিশ বিভাগে নিযুক্ত কর্মচারীগণ ব্যতীত) সন্তাদের শিক্ষাবৃত্তি/শিক্ষাসহায়তা এবং সরকারি ও তালিকাভুক্ত স¦ায়ত্তশাসিত সংস্থার সকল গ্রেডের অবসরপ্রাপ্ত ও মৃত কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তির জন্য নির্ধারিত ফরমে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে।
    দরখাস্তের নিয়মাবলি নি¤œরূপ : সরকারের বেসামরিক খাতের ১১ হতে ২০ গ্রেডে বেতন গ্রহণকারী কর্মরত সরকারি কর্মচারীর ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে অধ্যয়নরত অনধিক ২ সন্তানদের জন্য ফরম নং ১০-এ শিক্ষাবৃত্তি/শিক্ষাসহায়তা এবং সরকারি ও তালিকাভুক্ত স¦ায়ত্তশাসিত সংস্থার সকল গ্রেডের অবসরপ্রাপ্ত ও মৃত কর্মচারীর ৯ম শ্রেণি থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে অধ্যয়নরত অনধিক ২ সন্তানের জন্য ফরম নং ৩ -এ শিক্ষাবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
    ১১ হতে ২০ গ্রেডে বেতন গ্রহণকারী কর্মরত সরকারি কর্মচারীর সন্তান যারা ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে একাদশ/দ্বাদশ/সমমানের শ্রেণিতে বোর্ড/বার্ষিক পরীক্ষায় প্রত্যেক বিষয়ে লেটার গ্রেড এ পেয়ে জিপিএ ৫ পেয়েছেন তারা শিক্ষাবৃত্তি এবং যারা ন্যূনতম জিপিএ ৩ / গড়ে  শতকরা ৫০ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা শিক্ষাসহায়তা পাওয়ার যোগ্য হবেন।
    ১১ হতে ২০ গ্রেডে বেতন গ্রহণকারী কর্মরত সরকারি কর্মচারীর সন্তান যারা মহাবিদ্যালয়/বিশ্ববিদ্যালয়ে ¯œাতক পর্যায়ে (সমমানের) ১ম বছরে অধ্যয়নরত তারা উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় প্রত্যেক বিষয়ে লেটার গ্রেড এ পেয়ে জিপিএ ৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়ে থাকলে শিক্ষাবৃত্তি এবং যারা ন্যূনতম জিপিএ ৩/ গড়ে শতকরা ৫০ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা শিক্ষাসহায়তা পাওয়ার যোগ্য হবেন। ¯œাতক (সমমানের) পর্যায়ে ২য় থেকে ৪র্থ/৫ম বর্ষ পর্যন্ত যে সকল ছাত্রছাত্রী পূর্ববর্তী বাৎসরিক/সেমিস্টার/টার্ম ফাইনাল পরীক্ষায় সিজিপিএ ৪ এর মধ্যে ৩.৫ থেকে ৪ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা শিক্ষাবৃত্তি এবং যারা ন্যূনতম সিজিপিএ ২.৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা শিক্ষাসহায়তা পাওয়ার যোগ্য হবেন।
    ১১ হতে ২০ গ্রেডে বেতন গ্রহণকারী কর্মরত সরকারি কর্মচারীর সন্তান যারা মহাবিদ্যালয়/বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যায়ে ¯œাতকোত্তর (সমমানের) পরীক্ষায় সিজিপিএ ৪ এর মধ্যে ৩.৫ থেকে ৪ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা শিক্ষাবৃত্তি এবং যারা ন্যূনতম সিজিপিএ ২.৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা শিক্ষাসহায়তা পাওয়ার যোগ্য হবেন।
    সরকারি ও তালিকাভুক্ত স¦ায়ত্তশাসিত সংস্থার সকল গ্রেডের অবসরপ্রাপ্ত ও মৃত কর্মচারীর ৯ম শ্রেণি থেকে ¯œাতকোত্তর (সমমানের) পর্যায়ে অধ্যয়নরত সন্তানগণ যারা ন্যূনতম জিপিএ ৩/সিজিপিএ ২.৫/গড়ে শতকরা ৫০ নম্বর পেয়ে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা শুধু শিক্ষাবৃত্তি পাওয়ার যোগ্য  হবেন।
    বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক/কলেজের অধ্যক্ষ/বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় প্রধান কর্তৃক সত্যায়িত মার্কসিট/সার্টিফিকেটের ফটোকপি আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে।
    আবেদন ফরমের প্রতিটি কলাম যথাযথভাবে পূরণ করে আগামী ৩১ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখের মধ্যে নিজ নিজ অফিস কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ঢাকা মহানগরীর ক্ষেত্রে মহাপরিচালক, বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড, ১ম ১২ তলা সরকারি অফিস ভবন (১১ তলা), সেগুনবাগিচা, ঢাকা এবং অন্যান্য বিভাগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় উপপরিচালক বরাবরে প্রেরণ করতে হবে। অসম্পূর্ণ ও সন্দেহযুক্ত আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে। নির্ধারিত তারিখের পর প্রাপ্ত কোন আবেদন বিবেচনা করা হবে না।
    শিক্ষাবৃত্তি/শিক্ষাসহায়তার জন্য আবেদন ফরম বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের ওয়েবসাইট িি.িনশশন.মড়া.নফ  থেকে  ডাউনলোড করতে হবে।  
#
শিরিন/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/২০২৬ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর: ৩৮১৭

১২ ডিসেম্বরকে তথ্যপ্রযুক্তি দিবস ঘোষণার আহ্বান তথ্যমন্ত্রীর

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
    ১২ ডিসেম্বরকে তথ্যপ্রযুক্তি দিবস হিসেবে ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
    আজ রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ‘লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভেলমেন্ট প্রকল্প’ আয়োজিত ‘ফ্রিল্যান্সার কনফারেন্সে’র সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ আহ্বান জানান।
    তথ্যমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সেই প্রত্যয়ে দেশ আজ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে অভাবনীয় সক্ষমতার পথে এগিয়ে চলেছে। এ কারণে ১২ ডিসেম্বর বাংলাদেশের জন্য একটি অবিস্মরণীয় দিন। এই দিনটিকে জাতীয় পর্যায়ে উদযাপনের জন্যই তথ্যপ্রযুক্তি দিবস ঘোষণার দাবি রাখে।
    তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকর্মীরাই বাংলাদেশের অর্থনীতির চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে উল্লেখ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, কৃষক, প্রবাসী জনগণ এবং পোশাক শিল্পের নারী শ্রমিকেরা আমাদের অর্থনীতির তিনটি মূল স্তম্ভ। আর তথ্যপ্রযুক্তিকর্মীরা হবেন আগামী দিনের অর্থনীতির চতুর্থ স্তম্ভ।
    তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের  প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বিশেষ অতিথি হিসেবে তাঁর বক্তব্যেও ১২ ডিসেম্বরকে তথ্যপ্রযুক্তি দিবস হিসেবে ঘোষণার দাবি জানান। বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সুশান্ত কুমার সাহা সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার।
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৯২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর: ৩৮১৬

যুদ্ধাপরাধীদের সম্পদ বাজেয়াপ্তের বিষয়ে আইন করা হবে
                                                 -- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
যুদ্ধাপরাধীদের সম্পদ বাজেয়াপ্তের বিষয়ে আইন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
নি¤œ আদালতের শৃঙ্খলা ও আচরণ বিধিমালার খসড়া গেজেটে প্রকাশের বিষয়ে তিনি বলেন,  রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ এ ব্যাপারে যে সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন তা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টকে জানানো হয়েছে। রাষ্ট্রের আইনমন্ত্রী হিসেবে রাষ্ট্রপতির মতামতের পর এ বিষয়ে বক্তব্য দেওয়ার এক্তিয়ার আমার নেই।
গতকাল অধস্তন আদালতের বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলা ও আচরণ সংক্রান্ত বিধিমালার খসড়া গেজেট প্রকাশের প্রয়োজন নেই বলে সিদ্ধান্ত দেন রাষ্ট্রপতি। এরই প্রেক্ষিতে আজ সচিবালয়ের নিজ কার্যালয়ে এ কথা বলেন আইনমন্ত্রী।
পুরাতন হাইকোর্ট ভবন থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সরানো প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, ট্রাইব্যুনাল সরানোর জন্য আবারো সুপ্রিম কোর্ট থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, আমি ট্রাইব্যুনাল সরানোর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য আবারো সুপ্রিম কোর্টে চিঠি পাঠাবো। তার কারণ হচ্ছে জনগণের ইচ্ছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ওইখানেই থাক এবং এই ট্রাইব্যুনাল শেষ হওয়ার পর এটা একটা যাদুঘর হোক। জনগণের এই ইচ্ছাকে কি করে বাস্তব রূপ দেয়া যায় সে চেষ্টাই আমি করবো।
#

রেজাউল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৯১৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৮১৫
 
নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল
                                    ----ডেপুটি স্পিকার

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

    ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া বলেছেন, দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী। তাই নারীদের উন্নয়নের মূলধারায় নিয়ে আসতে না পারলে এসডিজি অর্জন কষ্টসাধ্য হবে। এ লক্ষ্যে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল। কর্মক্ষেত্রে নারীর শ্রমের মর্যাদা বৃদ্ধি পেলে এবং নারীর কাজকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাবে।

    আজ রাজধানীর দৈনিক ইত্তেফাক কার্যালয়ের সেমিনার কক্ষে ইত্তেফাক পাবলিকেশনস লিমিটেডের আয়োজনে ‘নারীর মজুরিবিহীন শ্রম: মূল্যায়ন ও স্বীকৃতি’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

    দৈনিক ইত্তেফাকের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক তাসমিমা হোসেনের সঞ্চালনায় বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নারী নির্যাতন প্রতিরোধ প্রকল্পের পরিচালক ড. আবুল হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃ-বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক তানিয়া হক, রাশেদা রওনক খান, এভারেস্ট বিজয়ী নিশাত মজুমদার, বিশিষ্ট সাংবাদিক আশীস সৈকত, সুপ্রীতি ধর, নাসিমুন তারা মিনু, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও গবেষক ডা. প্রতিমা পার মজুমদার, সদ্য রোকেয়া পদক প্রাপ্ত অ্যারোমা দত্ত, বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘের নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া কবীর, বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব আফজাল হোসেন প্রমুখ ।

    বক্তাদের বক্তব্যের প্রেক্ষাপটে ডেপুটি স্পিকার বলেন, আমাদের দেশে কর্মক্ষেত্রে নারীর মজুরিবিহীন শ্রম কোথাও আছে বলে আমার জানা নেই । তবে নারীর গৃহস্থালি কাজকে আর্থিক মূল্য দিয়ে পরিমাপ করা সম্ভব নয়, সেটি উচিতও নয়। এটি একটি মানবিক বিষয় যার সাথে জড়িয়ে আছে মায়া, মমতা, ¯েœহ, ভালোবাসা। তবে নারীর গৃহস্থালি কাজকে অবশ্যই যথার্থ মূল্যায়ন করা উচিত।

#
স¦পন/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৯০৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৮১৪
 
কারিগরি শিক্ষার আধুনিকায়নে চুক্তি স্বাক্ষর
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

    বাংলাদেশের টেকনিক্যাল এন্ড ভোকেশনাল এডুকেশন এন্ড ট্রেইনিং (টিভিইটি) ব্যবস্থা আধুনিকায়নের লক্ষ্যে আজ ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)-এর সাথে বাংলাদেশ সরকারের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
    ঝশরষষং ২১- ঊসঢ়ড়বিৎরহম ঈরঃরুবহং ভড়ৎ ওহপষঁংরাব ধহফ ঝঁংঃধরহধনষব এৎড়ঃিয’ নামক এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নে  ২০ মিলিয়ন ইউরো ব্যয় হবে। এর মধ্যে ইইউ দিবে ১৯ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো। প্রকল্পটি জানুযারি ২০১৭ থেকে ডিসেম্বর ২০২০ মেয়াদে বাস্তবায়িত হবে। এ প্রকল্পের আওতায় ৭৫ হাজার ৫০০ জন সরাসরি প্রশিক্ষণ লাভ করবে।
    অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব সোহরাব হোসাইন,  ইইউ-এর পক্ষে রাষ্ট্রদূত চরবৎৎব গধুধঁফড়হ  এবং আইএলও-এর পক্ষে ডিরেক্টর জেনারেল  এুঁ জরফবৎ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
    অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এ প্রকল্প সরকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন এবং সকলের জন্য উৎপাদনমূলক চাকরির সংস্থানের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। দেশের কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কাঠামো শক্তিশালী করতে এ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হতে একটি দক্ষ ও উৎপাদনশীল জনশক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, দক্ষ লোকের অভাব পূরণে এবং চাহিদাভিত্তিক দক্ষ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে টিভিইটি আধুনিকায়ন প্রয়েজন।
    অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক (চুন্নু),  বাংলাদেশে ইইউ রাষ্ট্রদূত চরবৎৎব গধুধঁফড়হ  এবং আইএলও-এর ডিরেক্টর জেনারেল এুঁ জরফবৎ এবং আইএলও’র ডেপুটি ডিরেক্টর গগন রাজভান্ডারী বক্তৃতা করেন।
#
[
আফরাজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৮৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর: ৩৮১৩

সরকার সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে কাজ করছে
                       -- এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
বর্তমান সরকার সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ ও গ্রাহক সেবার মানোন্নয়নসহ সকল তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করছে। এজন্য ইন্টার সেফটি সল্যুশন নামক একটি মনিটরিং ও রেগুলেটর ব্যবস্থা স্থাপনের কাজ চলছে। এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র মিলনায়তনে দেশের শীর্ষ স্থানীয় আইটি প্রতিষ্ঠান বিডি সফ্ট ইনকর্পোরেশনের ৮ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনার ও তথ্য প্রযুক্তি সামগ্রীর প্রদর্শনীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাকিল আরেফিনের সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য গাজী আমজাদ হোসেন মিলন ও কাজী রোজী এবং আইটি ব্যক্তিত্ব নেহাল হাসান ও জাহাঙ্গীর কবির।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের সর্বত্র দ্রুতগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা সম্প্রসারণে সকল মেট্রোপলিটন ও জেলা শহর, উপজেলাগুলোতে বেইজ ট্রান্সমিশন স্টেশন (বিটিএস) স্থাপন করা হচ্ছে। এছাড়া ৩০০ কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার ও বিটিএস এর আন্তঃসংযোগে দেশব্যাপী ট্রান্সমিশন যন্ত্রপাতি বসানো হচ্ছে। তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সরকারের পাশাপাশি বিডি সফ্টের মতো বেসরকারি আইটি প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়ক কর্মকৌশল অত্যাবশক বলে মন্তব্য করেন।
উল্লেখ্য, বিডি সফ্্ট ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ডেলওয়ার স্টেটে ইনকর্পোরেশন প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি প্রাপ্ত হয়। এটি বিবিজে ও বেসিস এওয়ার্ড লাভের পাশাপাশি ওয়ার্ল্ড হোস্টিং ডে’তে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত পর্বে অংশ নিয়ে সফল হয়। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এর ওয়েব কার্যক্রমের ওপর একাধিক বিশেষ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়।
পরে প্রতিমন্ত্রী কেক কেটে প্রতিষ্ঠানটির বর্ষপূতি অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন ও তথ্য প্রযুক্তি সামগ্রী ঘুরে দেখেন।
#

আহসান/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩৮১২

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের যাত্রা শুরু
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিবের অতিরিক্ত দায়িত্বে নিয়োজিত মো. সোহরাব হোসাইনের সভাপতিত্বে আজ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নবসৃষ্ট এই বিভাগের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সচিব বলেন, নবসৃষ্ট কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে নবউদ্যোগে গতিশীল করতে হবে। কাজের মান ও পরিধি বাড়াতে হবে। নতুন নতুন কাজ তৈরি করতে হবে। তিনি বলেন, সরকার কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষাকে অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ভাগ করে স্বতন্ত্র বিভাগ সৃষ্টি করেছে। শিক্ষা সরকারের অগ্রাধিকার খাত। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে কারিগরি খাতকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের প্রশাসন, কারিগরি ও মাদ্রাসা অনুবিভাগে ২০১৬-১৭ মেয়াদে বার্ষিক পরিকল্পনা এবং পরবর্তী ৫ বছর মেয়াদি কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করার নির্দেশনা প্রদান করেন।
উল্লেখ্য, গত ৩০ নভেম্বর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে কারিগরি ও মাদ্রাসা এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ নামে দু’ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে দু’বিভাগেই কর্মকর্তাগণকে পদায়ন করা হয়েছে এবং তাদের প্রত্যেকের বিপরীতে কর্মবণ্টন করা হয়েছে।
সভায় অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস, এ. কে. এম. জাকির হোসেন ভূঞাসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#

সুবোধ চন্দ্র/অনসূয়া/নুসরাত/সাহেলা/গিয়াস/রেজ্জাকুল/রফিকুল/শামীম/২০১৬/১৬১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৮০৯  

বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে ১৩-১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত
জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সর্বসাধারণের প্রবেশ বন্ধ

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :  
মহান বিজয় দিবস ২০১৬ উদ্যাপন উপলক্ষে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য আগামী ১৩ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সর্বসাধারণের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
#

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৮১০   

সাভারের আমিনবাজার এলাকা থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত
যে কোন ধরনের পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন লাগানো নিষেধ

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :  
মহান বিজয় দিবস ২০১৬ উদ্যাপন উপলক্ষে সাভার এর আমিনবাজার এলাকা থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত এলাকায় সকল ধরনের পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন লাগানো থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
#
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৮১১

বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণকালে
স্মৃতিসৌধের ফুলের বাগানের ক্ষতিসাধন না করার আহ্বান

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
মহান বিজয় দিবসে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণকালে স্মৃতিসৌধের ফুলের বাগানের যাতে কোনরূপ ক্ষতি সাধিত না হয় সে বিষয়ে সর্বসাধারণকে সচেতন থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
#

অনসূয়া/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৫০০ ঘণ্টা 
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর: ৩৮০৮
ঈদে-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৩ ডিসেম্বর পবিত্র ঈদে-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর আগমন ও ওফাতের পবিত্র স্মৃতি বিজড়িত ১২ রবিউল আউয়াল উপলক্ষে আমি মুসলিম উম্মাহ্র প্রত্যেক সদস্য ও দেশবাসীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।
মহান আল্লাহ্ আমাদের প্রিয়নবী (সা.)-কে এ পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন ‘রাহমাতুল্লিল আলামিন’ তথা সারা জাহানের জন্য রহমত হিসেবে। পাপাচার, অত্যাচার, মিথ্যা, কুসংস্কার ও সংঘাত জর্জরিত পৃথিবীতে তিনি মানবতার মুক্তিদাতা ও ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন। অন্ধকার যুগের সকল আঁধার দূর করে সত্যের আলো জ্বালিয়েছেন। তিনি বিশ্ব ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, ন্যায় ও সমতাভিত্তিক সমাজ গঠন এবং মানব কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করে বিশ্বে শান্তির সুবাতাস বইয়ে দিয়েছিলেন।
আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, মহানবী (সা.) -এর সুমহান আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই প্রতিটি জনগোষ্ঠীর অফুরন্ত কল্যাণ ও সফলতা নিহিত রয়েছে। আজকের অশান্ত ও দ্বন্দ্ব-সংঘাত মুখর বিশ্বে প্রিয়নবী (সা.)-এর অনুপম শিক্ষার অনুসরণের মাধ্যমেই বিশ্বের শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত হতে পারে।
আমি এই পবিত্র দিনে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহ্ তথা বিশ্ববাসীর শান্তি ও কল্যাণ কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

মনিরুন/অনসূয়া/নুসরাত/সাহেলা/গিয়াস/রেজ্জাকুল/রফিকুল/শামীম/২০১৬/১১৪৭ ঘণ্টা
 
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
আজ বিকাল পাচঁটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না

তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ৩৮০৭  
ঈদে-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ১৩ ডিসেম্বর ঈদে-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“পবিত্র ঈদে-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আমি দেশবাসীসহ বিশ্বের সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।
হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাতের স্মৃতি বিজড়িত পবিত্র ঈদে-মিলাদুন্নবী (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য অত্যন্ত পবিত্র, তাৎপর্যপূর্ণ এবং মহিমান্বিত দিন। মহান আল্লাহ তা’আয়ালা সমগ্র বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে এ জগতে প্রেরণ করেন। দুনিয়ার বুকে তাঁর আগমন ঘটেছিল ‘সিরাজাম মুনিরা’ তথা আলোকোজ্জ্বল প্রদীপ রূপে। তৎকালীন আরব সমাজের অনাচার, অবিচার, অসত্য ও অন্ধকারের বিপরীতে তিনি মানুষকে আলোর পথ দেখান এবং প্রতিষ্ঠা করেন সত্য, সুন্দর ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সর্বশেষ মহাগ্রন্থ পবিত্র কোরান তাঁর উপর অবতীর্ণ করে জগতে তাওহীদ প্রতিষ্ঠার গুরুদায়িত্ব অর্পণ করেন। নিজ যোগ্যতা, মহানুভবতা, সহনশীলতা, কঠোর পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও সীমাহীন ত্যাগের বিনিময়ে তিনি শান্তির ধর্ম ইসলাম প্রতিষ্ঠায় সফল হন। তাঁর অনন্যসাধারণ ব্যক্তিত্ব, অনুপম চারিত্রিক গুণাবলী, সৃষ্টির প্রতি অগাধ প্রেম ও ভালবাসা, অতুলনীয় বিশ্বস্ততা, অপরিমেয় দয়া ও মহৎ গুণের জন্য তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হিসেবে অভিষিক্ত।
বিশ্বের ইতিহাসে সর্বপ্রথম লিখিত সংবিধান ‘মদীনা সনদ’ ছিল মহানবী (সা.) এর বিজ্ঞতার এক প্রকৃষ্ট দলিল। এ দলিলে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বস্তরের জনগণের ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার সার্বজনীন ঘোষণা রয়েছে। সুতরাং ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে তাঁর শিক্ষা সমগ্র মানবজাতির জন্য অনুসরণীয়। মহানবী (সা.) এর জীবনাদর্শ আমাদের সকলের জীবনকে আলোকিত করুক, আমাদের চলার পথের পাথেয় হোক, মহান আল্লাহর কাছে এ প্রার্থনা করি।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে সত্য ও সুন্দরের পথে চলার তৌফিক দিন। আমিন।
 খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/অনসূয়া/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/শামীম/২০১৬/১১৪৪ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না

Todays handout (4).docx