তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৩৮
বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় কেউ গৃহহীন থাকবে না
-- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
ঢাকা, ৪ ফাল্গুন (১৭ ফেব্রুয়ারি) :
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান বলেছেন, একসময় যাদের জায়গা ছিল না, ঘর ছিল না, মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তাদেরকে জায়গা দিয়েছেন, ঘর বানিয়ে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লক্ষ্য হচ্ছে দেশের প্রত্যেকটি পরিবারকে তাঁদের বাসস্থান নিশ্চিত করা। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় কেউ গৃহহীন থাকবে না। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
আজ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের কাতলাসুর আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শন শেষে পাঁচুড়িয়া ইউনিয়নের যোগীবরাট আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শনকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় মন্ত্রী আশ্রয়ণ প্রকল্পবাসীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন।
এ সময় পাঁচুড়িয়া ইউনিয়নের যোগীবরাট আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শনে আসলে মন্ত্রীকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন আশ্রয়ণ প্রকল্পবাসী। পরে উপজেলা হলরুমে সকল পর্যায়ের অফিসারদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন আব্দুর রহমান।
সভায় মন্ত্রী বলেন, দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের এই স্বীকৃতি বঙ্গবন্ধু কন্যা দিয়েছেন। সেই দায়িত্ববোধ থেকে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের অভাব অভিযোগ এবং ন্যায়বিচারকে সুনিশ্চিত করতে চাই।
উপজেলার সকল কর্মকর্তা উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, আপনারা নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে দায়িত্ব পালন করবেন। আপনাদের দায়িত্বপালনের মধ্যে যেন একটি মানবিক দিক থাকে।
আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শনসহ ও সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমীন ইয়াসমিন, থানার ওসি সেলিম রেজা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আলীম সুজা, পৌর মেয়র আলী আকসাদ ঝন্টু, ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, এসএম মিজানুর রহমান, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপকমিটির সদস্য তৌহিদুর রহমান মুক্ত প্রমুখ।
মন্ত্রী আব্দুর রহমান পরিদর্শনকালে আশ্রয়ন প্রকল্পের বসবাসকারী অভিভাবকদের উদ্দেশে বলেন, আপনাদের সন্তানদের পড়াশুনার প্রতি লক্ষ্য রাখবেন, যারা পরিবেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবেন তাদেরকে বিশেষ সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হবে। তিনি সেখানকার নারীদের সমিতি গড়ে বিভিন্নভাবে স্বাবলম্বী হয়ে ওঠার পরামর্শ দেন।
‘স্বপ্ননগর’ প্রকল্পে বসবাসকারী সবিতা দাস বলেন, এর আগে অন্যের জায়গা থেকেছি। এখানে ঘর পাওয়ার পর থেকে নিজের জমি, নিজের ঘরে পরিবার নিয়ে বসবাস করতে পারছি।
#
নাজমুল/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২২৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩০৩৭
আমাদেরকে সকল সংস্কৃতির মধ্যে ঐক্যের বন্ধন গড়ে তুলতে হবে
-- পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৪ ফাল্গুন (১৭ ফেব্রুয়ারি):
পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেছেন, আমাদেরকে সকল সংস্কৃতির মধ্যে ঐক্যের বন্ধন গড়ে তুলতে হবে।
আজ রাজধানীর বেইলি রোডে শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের মাল্টিপারপাস হল রুমে পার্বত্য মেলা-২০২৪ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মশিউর রহমানের সভাপতিত্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সুপ্রদীপ চাকমা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী বক্তব্য রাখেন। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আমিনুল ইসলাম অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন। অন্যান্যের মধ্যে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরীসহ বিভিন্ন সংস্থা থেকে আগত অতিথিবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন সম্প্রদায় আছেন যারা সংস্কৃতিমনস্ক সৃজনশীল কাজের প্রতি অনুরাগী। এই মেলার মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ইতিহাস, ঐতিহ্য, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার চিত্র ফুটে ওঠেছে। তিন পার্বত্য জেলায় উৎপাদিত কৃষিপণ্য সামগ্রী, হস্তশিল্প, ঐতিহ্যবাহী কোমর তাঁতে বোনা পণ্য, বিভিন্ন মৌসুমী ফল, ঐতিহ্যবাহী পার্বত্য খাবার যা মেলার আকর্ষণকে অধিকতর বাড়িয়ে তুলেছে। পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের উৎপাদিত পণ্যসামগ্রীর প্রচার ও বিপণনের মাধ্যমে তাদের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতার চিত্র ফুটে ওঠেছে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, এ মেলাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য অঞ্চলে ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশ ঘটেছে। পার্বত্য অঞ্চলের সাথে সমতলের যোগাযোগের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে, দৃষ্টিভঙ্গির ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে। সকল সংস্কৃতির মাঝে যদি আমরা ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করতে পারি তাহলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার দেশের মানুষের কথা ভাবে, দেশের শান্তির কথা ভাবে বলেই পার্বত্য অঞ্চলে দীর্ঘদিনের সাম্প্রদায়িক সংঘাত বন্ধ হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি সম্প্রীতি ও উন্নয়নের যে ধারা শুরু হয়েছে তা অব্যাহত থাকবে। আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করার লক্ষ্যে যার যার অবস্থান থেকে উন্নয়ন কাজে অংশ নিলেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত শক্তিশালী হবে আর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা সত্যিকারভাবে বাস্তবায়ন হবে।
#
রেজুয়ান/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩০৩৬
পাটকে আবারও প্রধান রপ্তানি পণ্যের স্থানে নিতে চাই
-- বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
ঢাকা, ৪ ফাল্গুন (১৭ ফেব্রুয়ারি) :
পাট আমাদের প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল কিন্তু আমাদের গর্বের পাট অনেকটা হারিয়ে গিয়েছিল। পাটকে আবারও প্রধান রপ্তানি পণ্যের স্থানে নিতে চাই বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক।
আজ ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলাস্থ জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টার (জেডিপিসি)'র প্যাভিলিয়নে বহুমুখী পাটপণ্যের প্রদর্শনী পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আব্দুর রউফ, জেডিপিসির নির্বাহী পরিচালক (যুগ্মসচিব) গোপাল চন্দ্র দাশসহ অন্যরা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, বর্তমান টেকসই উন্নয়নের যুগে বিশ্বব্যাপী পরিবেশবান্ধব পাট ও পাটপণ্যের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে। পরিবেশবান্ধব পাটপণ্যের রপ্তানি বাড়াতে সবাইকে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, এবার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় স্থান সংকুলন না হওয়ায় মাত্র ২০ জন উদ্যোক্তার উৎপাদিত বহুমুখী পাটপণ্য প্রদর্শনীর সুযোগ দেয়া গেছে। তবে আগামী মেলায় আরো বড় প্যাভিলন নির্মাণ করে আরো বেশি উদ্যোক্তাদের পণ্য প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমি বহুমুখী পাটপণ্যের রপ্তানি বাড়াতে বেসরকারি খাতের উদ্যোগকে উৎসাহিত করার জন্য যা যা করণীয় তাই করব।
#
সৈকত/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/শামীম/২০২৪/২১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩০৩৫
সরকার স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের জনপ্রতিনিধিদের
মাধ্যমে গণতান্ত্রিক অধিকার সমুন্নত রাখতে সক্ষম হয়েছে
-- আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্
আগৈলঝাড়া (বরিশাল), ৪ ফাল্গুন (১৭ ফেব্রুয়ারি):
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মূলনীতি গ্রাম শহরের উন্নতি। বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার এ দর্শনকে ধারণ করে দেশের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক অধিকার সমুন্নত রাখতে সক্ষম হয়েছে।
আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আজ বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার সেরালে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। এ সময় আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, বর্তমান সরকারের ‘স্মার্ট বাংলাদেশ' গঠন প্রক্রিয়ার সফল বাস্তবায়ন এবং অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে স্থানীয় পর্যায়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সরকারের সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করতে হবে। তিনি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দলমতের ঊর্ধ্বে ওঠে সর্বস্তরের জনগণের সার্বিক কল্যাণে সমন্বিত ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার সারা দেশে গণমুখী ও বাসযোগ্য টেকসই গ্রামীণ সমাজ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সুষম উন্নয়ন নীতিতে বিশ্বাস করে। এ নীতিতে বরিশালসহ সারা দেশে সমন্বিত উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়িত হচ্ছে। তিনি নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সরকারের মুখাপেক্ষী না থেকে স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন আয়বর্ধক কর্মসূচি গ্রহণের মাধ্যমে স্বাবলম্বী প্রতিষ্ঠান হিসেবে জনসেবা সুনিশ্চিত করার পরামর্শ দেন।
আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, বরিশাল জেলার প্রতিটি উপজেলায় শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ও অবকাঠামো খাতে রেকর্ড পরিমাণ উন্নয়ন কাজ সফলভাবে চলছে। তিনি এসব কর্মসূচির সুফল বরিশালবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ত্যাগের মনোভাব নিয়ে জনপ্রতিনিধিগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। তিনি বরিশালের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের সার্বিক উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
#
আহসান/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩০৩৪
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় বহুসাংস্কৃতিক উৎসবে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি প্রদর্শন
অস্ট্রেলিয়া, ১৭ ফেব্রুয়ারি :
অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় অনুষ্ঠিত তিনদিনব্যাপী সেদেশের জাতীয় বহু সাংস্কৃতিক উৎসবে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি প্রদর্শন করা হয়েছে। বাংলাদেশ হাইকমিশনের আয়োজনে এ বহু সাংস্কৃতিক উৎসবের শোভাযাত্রায় আজ ব্যানার-ফেস্টুনসহ দেশের ঐতিহ্যবাহী পোশাকে প্রবাসী বাংলাদেশি, বাংলাদেশ হাইকমিশনের সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গ অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মনোমুগ্ধকর নৃত্য ও বাংলা সংগীত পরিবেশনসহ দেশের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড তুলে ধরা হয়। এসময় বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দিকী বলেন, দেশের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য তুলে ধরার মাধ্যমে বাংলাদেশকে সারা বিশ্বে পরিচিত করা সম্ভব হবে।
এ উৎসবে বাংলাদেশ হাইকমিশনকে বরাদ্দকৃত স্টলে বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ধর্মীয় সম্পীতি তুলে ধরা হয়। স্টলটিতে বাংলাদেশের সংস্কৃতি, পর্যটন, পাট ও বস্ত্র শিল্পের নানা কারুকার্যের জিনিসপত্রও প্রদর্শন করা হয়। এছাড়া বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের ভিডিও প্রদর্শন করা হয়। এসময় দর্শনার্থীদের মাঝে দেশের ঐতিহ্যবাহী খাদ্য পরিবেশন করা হয়।
প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাসে ক্যানবেরায় বহু সাংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন করা হয়। তিন দিনব্যাপী এ উৎসব এবছর ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই উৎসবে ৩৫০ টি কমিউনিটিভিত্তিক দলের অংশগ্রহণ এবং ৭১টি দেশের কূটনৈতিক মিশন জড়িত থাকার মধ্য দিয়ে এটি একটি বহুজাতিক ও সাংস্কৃতিক মিলনমেলায় পরিণত হয় যাতে প্রায় দুই লাখ মানুষের আগমন ঘটে।
#
তৌহিদ/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/১৯৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩০৩৩
মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় নিরপেক্ষ ও ভয়-ভীতি মুক্ত থেকে কাজ করে যাব
-স্বাস্থ্যমন্ত্রী
কক্সবাজার, ৪ ফাল্গুন (১৭ ফেব্রুয়ারি) :
আজ কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে কক্সবাজার জেলায় কর্মরত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের সাথে একটি বিশেষ মতবিনিময় সভা করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। সভায় জাতীয় সংসদের হুইপ সাইমুম সরওয়ার কমল, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মোঃ আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ টিটো মিঞা, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানুসহ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় মন্ত্রী বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছেন মানুষের সেবা করার জন্য। আমি কোন রাজনৈতিক নেতা নই, আমি নির্বাচনও করিনি। মানুষের সেবায় আমি আমার কাজ নিরপেক্ষ ও ভয়ভীতি মুক্ত থেকে করে যাব।’
সভায় জেলার স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে নানা বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সকলকে নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।
হুইপ সাইমুম সরওয়ার কমল সভায় উপস্থিত থেকে কক্সবাজারে চিকিৎসা সেবা ও চিকিৎসা শিক্ষার মানোন্নয়নে জেলাবাসীর দাবি উপস্থাপন করেন।
দুপুরে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ অডিটোরিয়ামে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ এর শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের সাথে আরেকটি সভায় উপস্থিত হয়ে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মেডিকেল শিক্ষার্থীদের মনোযোগের সাথে পড়াশোনা করার মাধ্যমে প্রথমত ভালো চিকিৎসক হতে হবে। এর সাথে শিক্ষার্থীদের অবশ্যই সৎ ও আদর্শিক মানসিকতা নিয়ে ডাক্তারি পেশায় নিজেকে নিযুক্ত করতে হবে। আমরা শুধু হাজার হাজার ডাক্তার চাই না, আমরা চাই ভালো ডাক্তার এই কথাটির অর্থ শিক্ষার্থীদের বুঝতে হবে।’
সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নির্মাণ কাজ অচিরেই শুরু করা হবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন।
সফরের শেষ দিন আজ স্বাস্থ্যমন্ত্রী উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি জরুরি বিভাগ, আউটডোর ও ইনডোর রোগীদের সাথে কথা বলেন এবং তাদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। পরবর্তীতে তিনি উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর চিকিৎসকদের সাথে মতবিনিময় সভায় যোগ দিয়ে আন্তরিকতার সাথে সেবা দেওয়ার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
এরপর মন্ত্রী রামু উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়ন উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্র পরিদর্শন করেন এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে চিকিৎসা ও পরিবার পরিকল্পনা সেবার চিত্র প্রত্যক্ষ করেন।
#
মাইদুল/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/১৯২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩০৩২
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন:
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে
- পরিবেশমন্ত্রী
মিউনিখ, ১৭ ফেব্রুয়ারি :
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, মানুষের অস্তিত্ব সুরক্ষিত রাখার লক্ষ্যে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখতে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে। তিনি বলেন, যদি ২০২৫ সালের মধ্যে নিঃসরণ শীর্ষে পৌঁছায়, ২০৩০ সালের মধ্যে অর্ধেক হয়ে যায় এবং ২০৫০ সালের মধ্যে আমরা 'নেট জিরো' অর্জন করতে পারি, তাহলে জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে খারাপ প্রভাব এখনও এড়ানো যাবে এবং আমরা তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করতে পারব। তিনি বলেন, তবে এর জন্য দৃঢ় আকাঙ্ক্ষা এবং রাজনৈতিক সদিচ্ছার প্রয়োজন।
পরিবেশমন্ত্রী আজ জার্মানির মিউনিখে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সম্মেলনে ‘দ্য আনঅ্যাভয়েডবল মাস্টার রিস্ক? অ্যাড্রেসিং ক্লাইমেট ওভারশ্যুট’ শীর্ষক একটি প্যানেল আলোচনায় বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, অতিক্রমণ এবং ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে ইতোমধ্যেই যে বিপর্যয়কর বাস্তবতা চলছে তা আরও খারাপ করে তুলবে এবং আইপিসিসি স্পষ্টভাবে বলেছে যে অনেক ক্ষেত্রে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব হবে না। সাবের চৌধুরী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন বিদ্যমান সামাজিক, অর্থনৈতিক ও
ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলছে যা জাতীয় শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে বিপন্ন করছে। তিনি বাংলাদেশের জন্য প্রধান হুমকি হিসেবে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় অঞ্চলে খরা বৃদ্ধির দিকে ইঙ্গিত করেন।
মন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ইতোমধ্যেই আরও ঘন ঘন এবং চরম আবহাওয়াগত ঘটনা ঘটছে, যা লোকজনকে তাদের বাড়িঘর থেকে উচ্ছেদ হওয়ার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২০৫০ সালের মধ্যে প্রায় ১ কোটি ৩৩ লাখ বাংলাদেশি ভূমি হারাবে, যা জার্মানির বাভারিয়া রাজ্যের পুরো জনসংখ্যার সমান।
পরিবেশমন্ত্রী আরো বলেন, উন্নত দেশগুলোকে জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপখাইয়ে নিতে এবং স্থিতিস্থাপকতা তৈরিতে সহায়তা করার জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোকে পর্যাপ্ত আর্থিক সহায়তা প্রদান করতে হবে। তিনি আরো বলেন, আমাদের কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণ এবং সৌর বিকিরণ পরিবর্তনের মতো অ-পরীক্ষিত প্রযুক্তির দিকে তাড়াহুড়ো করা উচিত নয় এবং এর পরিবর্তে আমাদের প্রশমন, প্রকৃতিভিত্তিক সমাধান, বনায়ন ইত্যাদি কাজের ওপর গুরুত্বারোপ করা উচিত।
প্যানেল আলোচনায় কোস্টারিকার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এবং জলবায়ু ওভারশুট কমিশনের কমিশনার, কার্লোস আলভারাডো কুয়েসাদা; পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা রব্বানি খার; এবং ইউরোপীয় সবুজ চুক্তির জন্য ইউরোপীয় কমিশনের নির্বাহী ভাইস-প্রেসিডেন্ট, মারোস শেফকোভিচ উপস্থিত ছিলেন।
#
দীপংকর/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/১৭৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩০৩১
মুজিব : একটি জাতির রূপকার’ বায়োপিক
১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সারা বাংলাদেশে উন্মুক্ত প্রদর্শন শুরু
চট্টগ্রাম, ৪ ফাল্গুন (১৭ ফেব্রুয়ারি) :
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি) এর উদ্যোগে ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ বায়োপিক এর উন্মুক্ত প্রদর্শনী শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশ-ভারত সরকারের যৌথ প্রযোজনায় প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল পরিচালিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে নির্মিত বায়োপিক ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’।
বায়োপিকটি চট্টগ্রামের সিআরবি সাত রাস্তার মোড়ে আজ সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিটে প্রচার করা হয়। এছাড়া আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া, ১৯ ফেব্রুয়ারি সীতাকুণ্ড, ২০ ফেব্রুয়ারি আনোয়ারা, ২১ ফেব্রুয়ারি সাতকানিয়া, ২২ ফেব্রুয়ারি হাটহাজারী, ২৩ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজার এবং ২৪ ফেব্রুয়ারি চকরিয়া উপজেলায় প্রচারিত হবে বায়োপিকটি।
#
সুব্রত/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/১৮৩১ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩০৩০
চট্টগ্রাম বন্দরের স্বার্থ, দেশের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হয়-এমন কিছু শেখ হাসিনার সরকার করবে না
-- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ৪ ফাল্গুন (১৭ ফেব্রুয়ারি):
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করছে এবং আরো বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের পতেঙ্গা টার্মিনাল অপারেশনের জন্য ভ্রাতৃপ্রতিম রাষ্ট্র সৌদি আরব বিনিয়োগ করেছে। আরো কয়েকটি দেশ বিনিয়োগের জন্য পাইপলাইনে আছে। এসব বিনিয়োগের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতি আরো বেশি শক্তিশালী হবে। বন্দরের সক্ষমতা আরো বৃদ্ধি পাবে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে একটি মর্যাদার জায়গায় নিয়ে গেছেন। বিদেশিরা বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে; কারণ তারা জানে বাংলাদেশে এখন বিনিয়োগ করলে এর ফল পাওয়া যাবে। দেশ বিক্রি করার চুক্তি আমরা করি নাই, করবো না। দেশের স্বার্থ বিকিয়ে শেখ হাসিনা কিছু করবেন না। চট্টগ্রাম বন্দরের স্বার্থ, দেশের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হয়-এমন কিছু শেখ হাসিনার সরকার করবে না।
প্রতিমন্ত্রী আজ চট্টগ্রাম বন্দরের ৪নং গেইট সংলগ্ন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সংযোজিত রপ্তানিমুখী পণ্যবাহী কন্টেইনার স্ক্যানার স্থাপন ও হস্তান্তরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এম সোহায়েলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল, প্রকল্প পরিচালক ও চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (নিরাপত্তা) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা আরিফুর রহমান খান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আইএসপিএস কোড কমপ্লাইন্স চট্টগ্রাম বন্দরের আন্তর্জাতিক মানদন্ড বজায় রাখার জন্য আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। এ বন্দরকে আন্তর্জাতিক মহলে নিরাপদ বন্দর হিসেবে আখ্যায়িত করার নিমিত্তে আধুনিক নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি স্থাপন করাসহ যুগোপযোগী বন্দর হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। শুধু চট্টগ্রাম নয়, মংলা, পায়রা এবং অন্যান্য স্থল বন্দর ডিজিটালাইজেশন করা হচ্ছে। সেখানেও স্ক্যানার বসানো হবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের সংরক্ষিত এলাকার অভ্যন্তরে ৪নং ও সিপিএআর গেইট সংলগ্ন এলাকায় এ স্ক্যানার দুইটি স্থাপন করা হয়। এ প্রকল্পের আওতায় ২টি রপ্তানিমুখী গেইটে ২টি কন্টেইনার স্ক্যানার, ২ সেট রেডিও একটিভ পোর্টাল মনিটর এবং স্ক্যান্ড ইমেজ মনিটরিং সেন্টার ও রিয়েল টাইম সিসিটিভি ও ইমেজ মনিটরিং সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে।
পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল ইতোমধ্যেই চালু করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতের গ্রিন পোর্ট “বে টার্মিনাল” এর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বে টার্মিনাল চালু হলে ১২ মিটার গভীরতা ও ৬ হাজার কন্টেইনার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ২৮০ মিটার দৈর্ঘ্যের জাহাজ অতিসহজেই বার্থিং করতে পারবে। ফলে সময় ও আর্থিক সাশ্রয় হবে এবং জাহাজের টার্ণ এরাউন্ড টাইমও কমে আসবে।
#
জাহাঙ্গীর/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/১৭১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০২৯
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত র্সবশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ৪ঠা ফাল্গুন, (১৭ই ফেব্রুয়ারি) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ। এ সময় ৬৪২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৮৬ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৫ হাজার ৪ জন।
#
দাউদ/সায়েম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৪/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩০২৮
রেলওয়ে কারখানায় উৎপাদন বাড়াতে সংশ্লিষ্ট সকলের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে
--রেলপথ মন্ত্রী
সৈয়দপুর, ৪ ফাল্গুন (১৭ ফেব্রুয়ারি):
রেলপথ মন্ত্রী মোঃ জিল্লুল হাকিম বলেছেন, রেলওয়ে কারখানায় উৎপাদন বাড়াতে সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। মনোযোগ দিয়ে কাজ করলে রেলের উৎপাদন আরো বৃদ্ধি পাবে, রেল সেক্টররের আরো উন্নতি হবে।
আজ সৈয়দপুর, লালমনিরহাটে কোচ এবং ওয়াগন মেরামত কারখানা, কলোকা, দিনাজপুর রেলওয়ে কারখানা পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের সাথে পৃথকভাবে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন রেলপথ মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী চান জনবান্ধব এই পরিবহনের যথাযথ উন্নয়ন হোক এবং জনগণ স্বল্প খরচে যাতায়াত এবং মালামাল পরিবহনের সুযোগ পাক। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে রেলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। রেলের উন্নয়নের যথেষ্ট সক্ষমতা রয়েছে। এই সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারলে মেরামতের পরিমাণ বেড়ে যাবে। বিএনপি'র আমলে গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে আমাদের রেলের দক্ষ জনবলকে ছাঁটাই করা হয় যার কারণে দক্ষ জনবল সংকট। আমাদের জনবলের ঘাটতি রয়েছে যার কারণে উৎপাদন কম হয়। জনবল নিয়োগ সম্পন্ন হলে, তাদেরকে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি করে পদায়ন করা হবে। আশা করি এসব কারখানার থেকে উৎপাদন বাড়বে এবং রেলওয়ের আরো উন্নয়ন হবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, টিকেট কালোবাজারি বন্ধ করা হবে, আপনারা ইতোমধ্যে জেনেছেন যে টিকেট কালোবাজারির সাথে সংশ্লিষ্ট কিছু লোক ধরা পড়েছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করে শাস্তির আওতায় আনা হবে। ভূমি ব্যবস্থাপনায় যে সকল অনিয়ম রয়েছে এগুলো খতিয়ে দেখা হবে এবং এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
#
সিরাজ/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/১৬৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩০২৭
চট্টগ্রামকে ভবিষ্যতে সিলিকন সিটিতে রূপান্তরিত করা হবে
- ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ৪ ফাল্গুন (১৭ ফেব্রুয়ারি):
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বলেন, চট্টগ্রামের কোন উদ্ভাবনী তরুণ-তরুণী যদি উদ্যোক্তা হতে চায় তাদের যত ধরনের সেবা লাগবে বর্তমান সরকার তার স