Handout Number : 3918
Ambassador Superstein meets Foreign Minister
Dhaka, December 22 :
The Ambassador-at-Large for International Religious Freedom of US Department of State David N. Saperstein met Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali at the State Guest House Padma this afternoon. Among others, US Ambassador Marcia Bernicat was also present during the meeting.
Ambassador Saperstein apprised the Foreign Minister about his visit to Dhaka and stated that he has found the religious tradition of Bangladesh quite remarkable. He termed Bangladesh as an ‘Extraordinarily Free Country’ in terms of freedom of worship and peaceful coexistence of various faith based communities. He also described his visit to Bangladesh as a ‘gratifying experience’ and appreciated the ability of our people to celebrate festivals irrespective of religious identity. He also commended the action taken by Bangladesh Government in the aftermath of a few recent incidents related to minority population and appreciated the steps towards protection of their rights. The US Ambassador-at-Large assured his government’s continued support and cooperation to Bangladesh in addressing religious intolerance and discrimination based on religious belief.
Welcoming the US Ambassador-at-Large to his maiden visit to Bangladesh, Foreign Minister Mahmood Ali mentioned that the present Government of Prime Minister Sheikh Hasina has reinstated secularism in the Constitution of Bangladesh and has been taking necessary steps to ensure rights of people of all faiths. Quoting the Prime Minister “To everyone his or her religion but festivals belong to everyone” he said that people enjoy each and everyone’s faith and festivals without let or hindrance during the rule of Awami League led by Prime Minister Sheikh Hasina. Foreign Minister Ali appreciated the understanding of the friendly countries like the USA and stated that the Government is fully committed and working towards establishing a secular, democratic and inclusive nation as dreamt of by the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.
#
Khaleda/Mahmud/Selimuzzaman/2016/2040 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯১৭
শিড়্গা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বিজয় দিবসের আলোচনা
ঢাকা, ৮ পৌষ (২২ ডিসেম্বর) :
আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আনত্মর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে মহান বিজয় দিবস উপলড়্গে শিড়্গা মন্ত্রণালয় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। শিড়্গামন্ত্রী নুরম্নল ইসলাম নাহিদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপসি'ত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী বলেন, বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসে গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় হচ্ছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, আমাদের স্বাধীনতা। আর এই মহত্তম অর্জনের মহানায়ক হলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনিই বাঙালি জাতিকে জাগিয়েছিলেন, অনুপ্রাণিত করেছিলেন। আর এর ফলেই আমরা আজ স্বাধীন জাতি।
মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা অর্জনের জন্য অনেক রক্ত, ত্যাগ ও জীবন দিতে হয়েছে। স্বাধীনতার লড়্গ্য অর্জন আরো অনেক কঠিন। স্বাধীনতার লড়্গ্য ছিল ড়্গুধা-দারিদ্র্যমুক্ত সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। এতদিনেও তা পূরণ হয়নি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার জন্য তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সর্বড়্গেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে। এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে নতুন প্রজন্মকে দড়্গ ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। আর এই নতুন প্রজন্মকে গড়ে তোলার দায়িত্ব হলো শিড়্গকদের।
তিনি বলেন, পাঠ্যপুসত্মকে মুক্তিযুদ্ধে ও স্বাধীনতার ইতিহাস সঠিকভাবে তুলে ধরা হয়েছে, যাতে শিড়্গার্থীরা আমাদের শিকড় এবং জাতির ইতিহাস নিয়ে গর্ব করতে পারে, অনুপ্রাণিত হতে পারে। এ অনুপ্রেরণা তাদেরকে সাহস যোগাবে।
অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিড়্গা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে কারিগরি ও মাদরাসা শিড়্গা বিভাগের সচিব মো. আলমগীর, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিড়্গা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. অরম্নণা বিশ্বাস, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিড়্গা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. এস এম ওয়াহিদুজ্জামান এবং আনত্মর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. জীনাত ইমতিয়াজ আলী বক্তব্য রাখেন।
#
আফরাজ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯১৬
পাঁচটি বিলে রাষ্ট্রপতির সম্মতি
ঢাকা, ৮ পৌষ (২২ ডিসেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি দশম জাতীয় সংসদের ত্রয়োদশ (২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ৫ম) অধিবেশনে জাতীয় সংসদ কর্তৃক গৃহীত ৫টি বিলে আজ তাঁর সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।
বিলগুলো হচ্ছে : বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর বিল, ২০১৬; বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার ট্রাস্ট বিল, ২০১৬; বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল বিল, ২০১৬; বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) বিল, ২০১৬; পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক (সংশোধন) বিল, ২০১৬।
#
হুদা/মাহমুদ/আলী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮৩০ঘন্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯১৫
ঔষধনীতি বাস্তবায়নে কোন ছাড় নেই
-- স¦াস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৮ পৌষ (২২ ডিসেম্বর) :
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, ঔষধনীতি বাস্তবায়নে সরকার বিন্দুমাত্র ছাড় দেবে না। যে ওষুধ মানুষের জীবন বাঁচায়, সেই ওষুধ বিক্রির ক্ষেত্রে নীতিমালা মেনে ব্যবসা করতে হবে। ঔষধনীতি প্রণয়ন ও মডেল ফার্মেসি চালুর মধ্য দিয়ে নকল ও ভেজাল ওষুধের বিরুদ্ধে সরকারের অভিযান আরো জোরালো হলো।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আজ রাজধানীতে মডেল ফার্মেসি প্রকল্প উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন। ধানমন্ডির লাজ ফার্মা এবং গ্রিন রোডের বায়োমেড ফার্মেসিকে নতুন আঙ্গিকে চালুকরণের মধ্য দিয়ে দেশে প্রথমবারের মতো মডেল ফার্মেসির কাজ শুরু হলো আজ থেকে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মডেল ফার্মেসি ইনিশিয়েটিভ প্রকল্প এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।
ওষুধের দোকানগুলোকে ফার্মেসি ও মেডিসিন এই দুই ভাগে চিহ্নিত করে সরকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। মডেল ফার্মেসিকে কমপক্ষে ৩০০ বর্গফুটবিশিষ্ট ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হতে হবে। সার্বক্ষণিক রেজিস্ট্রার্ড গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট নিয়োগসহ সুনির্দিষ্ট কিছু নীতিমালা মেনে মডেল ফার্মেসি কাজ করবে।
শীঘ্রই প্রতি জেলায় কমপক্ষে একটি করে মডেল ফার্মেসি চালু করা হবে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এক্ষেত্রে সহায়তা করার জন্য ঔষধ শিল্প ও ব্যবসার সাথে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, মান যথাযথ রাখার পাশাপাশি সঠিক ওষুধের প্রয়োগ নিশ্চিত করতে মডেল ফার্মেসি ভূমিকা রাখবে। এর ফলে ভেজাল ওষুধের সাথে জড়িতরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অন্যদিকে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা লাভবান হবে। তাই এ ধরনের দোকান স্থাপনে ব্যবসায়ীদের এগিয়ে আসা প্রয়োজন।
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ঔষধ নীতি অনুযায়ী প্রত্যেক মডেল ফার্মেসিতে ৩৯টি প্রয়োজনীয় ওষুধ ছাড়া সব ধরনের ওষুধ বিনা প্রেসক্রিপশনে বিক্রি বন্ধ করে দেওয়া হবে। ফলে অযথা এন্টিবায়োটিক এর ব্যবহার বন্ধ হবে। রোগীদের জন্য নিরাপদ ওষুধ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। পর্যায়ক্রমে এই উদ্যোগ সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
পরে মন্ত্রী মহাখালীতে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে বাংলাদেশ মডেল ফার্মেসি ইনিশিয়েটিভ প্রকল্পের লোগো এবং ওষুধের দোকান পরিচালনা নীতিমালা পুস্তিকার মোড়ক উন্মোচন করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোস্তাফিজুর রহমান, ঔষধনীতি প্রণয়ন কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ ব ম ফারুক, বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির মহাসচিব মোহাম্মদ শফিউজ্জামান, ইউনিমেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসাদ্দেক হোসেন, লাজ ফার্মার স্বত্বাধিকারী লুৎফর রহমানসহ বাংলাদেশ ড্রাগিস্ট এন্ড কেমিস্ট সমিতির প্রতিনিধি বক্তব্য রাখেন।
#
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮২৫ঘন্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯১৪
সরকার আইটি রপ্তানিতে নগদ আর্থিক সহায়তা দেবে
-- বাণিজ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৮ পৌষ (২২ ডিসেম্বর) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, তথ্য প্রযুক্তি (আইটি) রপ্তানিতে নগদ আর্থিক সহায়তা দেবে সরকার। আইটি সেক্টরে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব উন্নতি করেছে। এ সেক্টরে বিপুল সংখ্যক দক্ষ জনশক্তি তৈরি হয়েছে। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে আইটি সেক্টরের রপ্তানি বেড়েই চলছে। মন্ত্রী বলেন, দেশের রপ্তানি আয় বৃদ্ধির জন্য যে সকল সেক্টরকে উৎসাহ প্রদান করা হচ্ছে আইটি তার মধ্যে অন্যতম। আইটি সেক্টরের উন্নয়ন ইতোমধ্যে বিশ^বাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাও বাংলাদেশের এ খাতের উন্নয়নের প্রশংসা করেছেন। সরকারের ৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় দেশের আইটি সেক্টরকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় ‘সাইবার সিকিউরিটি: দি অনলি ওয়ে টু ফ্লাই’ সেøাগান নিয়ে এলিফেন্ট রোডস্থ কম্পিউটার সিটি সেন্টার (মাল্টিপ্লান্ট) দোকান মালিক সমিতি আয়োজিত “ডিজিটাল আইসিটি ফেয়ার-২০১৬” এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীকে দু’টি প্রতিশ্রুতি দিয়ে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। একটি হলো- ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা, অপরটি হলো- দেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। দেশের মানুষ এখন ৫ হাজারেরও বেশি ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে ২০০ ধরনের নাগরিক সুবিধা ভোগ করছে। ডিজিটাল সেন্টারের সুবিধা এখন সবার জন্য উন্মুক্ত। দেশের শিক্ষিত ও মেধাবি যুব সমাজ এখন আইটি সেক্টরে কাজ করতে বেশি পছন্দ করেন। সে কারণেই দ্রুত উন্নতি হচ্ছে আইটি সেক্টরে।
কম্পিউটার সিটি সেন্টার দোকান মালিক সমিতির সভাপতি তৌফিক এহ্সোন-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তফা মহসিন মন্টু, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অভ্ সফ্টওয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর সভাপতি মোস্তফা জব্বার, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি আলী আশরাফ, এফবিসিসিআই-এর পরিচালক মো. আবু মোতালেব।
#
লতিফ/মাহমুদ/আলী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮২০ঘন্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯১৩
আদি বুড়িগঙ্গা চ্যানেল উদ্ধার করে হাতিরঝিলের মতো প্রকল্প গ্রহণ করা হবে -- নৌপরিবহণ মন্ত্রী
ঢাকা, ৮ পৌষ (২২ ডিসেম্বর) :
আদি বুড়িগঙ্গা চ্যানেল উদ্ধার করে সেখানে হাতিরঝিলের মতো দৃষ্টিনন্দন প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। নদী তীর দখল ও দূষণকারীদের বিরম্নদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ এবং তাদেরকে জেল ও জরিমানার আওতায় আনা হবে।
নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আজ ঢাকায় ইসলামবাগে আদি বুড়িগঙ্গা চ্যানেলে অবৈধ দখল উচ্ছেদ ও বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ অভ্যনত্মরীণ নৌপরিবহণ কর্তৃপড়্গ (বিআইডবিস্নউটিএ), ঢাকা দড়্গিণ সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা জেলা প্রশাসন যৌথভাবে দখল উচ্ছেদ ও বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের আয়োজন করে।
বিআইডবিস্নউটিএ’র চেয়ারম্যান কমোডর এম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকা দড়্গিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, জাতীয় নদী রড়্গা কমিশনের চেয়ারম্যান মো. আতাহারম্নল ইসলাম, স'ানীয় সংসদ সদস্য হাজী মো. সেলিমের পুত্র মো. সোলেমান সেলিম, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খান মো. বিলস্নাল, ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শহীদুল ইসলাম, ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. জাহাঙ্গীর আলম বাবুল, পরিবেশবিদ মিহির বিশ্বাস এবং নদী গবেষক শামস সুমন।
নৌপরিবহণ মন্ত্রী বলেন, নদী খননের জন্য ড্রেজার প্রয়োজন। কিন' ৭৫ পরবর্তী কোন সরকার ড্রেজার ক্রয় করেনি। আওয়ামী লীগ সরকারের গত মেয়াদে বিআইডবিস্নউটিএ ১৩টি ড্রেজার সংগ্রহ করেছে। আরোও ২০টি ড্রেজার সংগ্রহের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নদী খনন ও অবৈধ স'াপনা উচ্ছেদের জন্য তিনটি এক্সকাভেটর ক্রয় করা হয়েছে, আরো ৬টি এক্সকাভেটর ক্রয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
শাজাহান খান বলেন, ঢাকার চারদিকে নদী তীরের উচ্ছেদকৃত ভূমি পুনরায় যাতে দখল না হয় সেজন্য বুড়িগঙ্গা, তুরাগ ও শীতলড়্গ্যা নদীর তীরে ব্যাংক প্রটেকশনসহ ২০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। চলতি মেয়াদে আরো ৫০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ হবে। পর্যায়ক্রমে ঢাকা শহরের দু’পাশে ২৪০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে।
নৌপরিবহণ মন্ত্রী বলেন, বুড়িগঙ্গা, বালু, শীতলড়্গ্যা ও তুরাগ নদীর দূষণমুক্তির জন্য দূষণের উৎসমুখ বন্ধের ব্যবস'া করা হয়েছে, কাজ চলমান রয়েছে। বুড়িগঙ্গা নদীর তলদেশ হতে পরীড়্গামূলকভাবে ৮ দশমিক ৫০ লাখ ঘনমিটার বর্জ্য উত্তোলন করা হয়েছে।
জাতীয় নদী রড়্গা কমিশনের ওয়েবসাইট উদ্বোধন
নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আজ ঢাকায় নয়া পল্টনে জাতীয় নদী রড়্গা কমিশনের অফিসে কমিশনের ওয়েবসাইট উদ্বোধন করেন। জাতীয় নদী রড়্গা কমিশনের ওয়েবসাইট হলোঃ িি.িহৎপপ.মড়া.নফ.পড়স <যঃঃঢ়://িি.িহৎপপ.মড়া.নফ.পড়স>, এসময় নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধর রায়, জাতীয় নদী রড়্গা কমিশনের চেয়ারম্যান মো. আতাহারম্নল উসলাম উপসি'ত ছিলেন।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯১২
নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স'ায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ৮ পৌষ (২২ ডিসেম্বর):
জাতীয় সংসদের নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স'ায়ী কমিটির ৩৬তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম এর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান, তালুকদার আব্দুল খালেক, রণজিৎ কুমার রায় এবং মমতাজ বেগম এডভোকেট বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে নদী রড়্গা কমিশন কর্তৃক নদী সুরড়্গার সুবিধার্থে একটি উপযুক্ত চেকলিস্ট প্রণয়নের সুপারিশ করা হয়।
কমিটি নদীর আদি ইতিহাস থেকে বর্তমান সময় পর্যনত্ম সকল নদী সম্পর্কে একটি আর্কাইভ গঠনের প্রয়োজনীয় ব্যবস'া নিতে সুপারিশ করে।
বৈঠকে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিআইডবিস্নউটিএ-এর চেয়ারম্যানসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশিস্নষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপসি'ত ছিলেন।
#
সাব্বির/মাহমুদ/আলী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৭৫৫ঘন্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯১১
স্পিকারের সাথে ইউএনডিপি’র আবাসিক প্রতিনিধির সাড়্গাৎ
ঢাকা, ৮ পৌষ (২২ ডিসেম্বর) :
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সাথে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত ইউএনডিপি’র আবাসিক প্রতিনিধি সুদিপ্ত মুখার্জী (ঝঁফরঢ়ঃড় গঁশযধৎলবব) আজ তাঁর কার্যালয়ে সাড়্গাৎ করেন। এ সময় ইউএনডিপি’র উপআবাসিক প্রতিনিধি কিওকো ইউকোসোকা (কুড়শড় ণড়শড়ংঁশধ) উপসি'ত ছিলেন।
সাড়্গাৎকালে তাঁরা টেকসই উন্নয়ন (ঝউএ), ইউএনডিপি’র সাহায্যপুষ্ঠ চলমান প্রকল্প, জেন্ডার সংবেদনশীল বাজেট প্রণয়ন ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করেন। স্পিকার এ সময় বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে ইউএনডিপি’র সহযোগিতার কথা কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেন।
স্পিকার বলেন, সামাজিক উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে। তিনি বাংলাদেশের বর্তমান বাজেট ব্যবস'াকে একটি মডেল বাজেট হিসেবে উলেস্নখ করে বলেন, জেন্ডার সমতার ড়্গেত্রেও এই বাজেট অনন্য। প্রত্যেক মন্ত্রণালয়ের নিজ নিজ বাজেটে জেন্ডার সমতা বিষয়টি গুরম্নত্ব পেয়ে থাকে। এর ফলে জেন্ডার সমতার বিষয়টি এদেশে মূল উন্নয়ন গতিধারায় সম্পৃক্ত হয়েছে।
ইউএনডিপি’র আবাসিক প্রতিনিধি বলেন, ইউএনডিপি সূদূর অতীত থেকে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। ভবিষ্যতেও ইউএনডিপি বাংলাদেশের উন্নয়নে সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রাখবে।
#
কামাল/মাহমুদ/আলী/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯১০
আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিশ্বমান অর্জন করতে হবে
-শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ৮পৌষ (২২ ডিসেম্বর):
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, বিশ্বায়নের যুগে প্রযুক্তি ও মানব সম্পদ অপার সম্ভাবনার দরজা খুলে দিয়েছে। দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দক্ষ মানব সম্পদ তৈরি করতে হবে। এজন্য শিক্ষক ও শিক্ষাদান পদ্ধতির গুণগত মান বাড়ানো প্রয়োজন। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিশ্বমান অর্জন করতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ইউনিভার্সিটি অভ্ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ-এর সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে জ্ঞান চর্চা, গবেষণা ও নতুন জ্ঞান অনুসন্ধানের সার্বিক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। শিক্ষার পরিবেশ, মান, সিলেবাস, পাঠদান পদ্ধতিসহ সকলক্ষেত্রে বিশ্বমান অর্জন করতে হবে। আর তাহলেই নতুন প্রজন্মকে মানব সম্পদে পরিনত করা সম্ভব। তিনি আরো বলেন, আমরা পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না। সকল শিক্ষার্থীই আমাদের সন্তান ও ভবিষ্যৎ।
মন্ত্রী বলেন, একদল স্বাধীনতাবিরোধী কুচক্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীদের সন্ত্রাস ও জঙ্গি কার্যক্রমের সাথে জড়িয়ে তাদের ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। এ ব্যাপারে শিক্ষক-অভিভাবকদের সজাগ দৃষ্টি রাখারও আহ্বান জানান। তিনি আরো বলেন, বিজ্ঞানমনস্ক যুগোপযোগী শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদেরকে নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন ও দেশপ্রেমে উজ্জীবিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তাদেরকে অর্জিত জ্ঞান দেশ, জাতি ও মানুষের কল্যাণে ব্যবহারের আহবান জানান মন্ত্রী।
#
আফরাজুর/নুসরাত/সাহেলা/গিয়াস/শহীদ/জসীম/শামীম/২০১৬/১৬১০ঘন্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯০৯
মাস্টার্স শেষপর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণ ২ জানুয়ারি থেকে শুরু
ঢাকা, ৮পৌষ (২২ ডিসেম্বর):
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের মাস্টার্স এমএ/এমএসএস/এমবিএস/এমএসসি ও এম মিউজ শেষ পর্ব (আইসিটি সহ) অনিয়মিত ও মানোন্নয়ন (পুরাতন সিলেবাস) পরীক্ষার আবেদন ফরম পূরণ আগামী ০২/০১/২০১৭ তারিখ থেকে ০৯/০১/২০১৭ তারিখ পর্যন্ত চলবে ।
এ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট িি.িহঁনফ.রহভড়/সভ ও িি.িহঁ.বফঁ.নফ থেকে জানা যাবে।
#
ফয়জুল/নুসরাত/সাহেলা/গিয়াস/শহীদ/জসীম/শামীম/২০১৬/১৬০৭ঘন্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯০৮
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি’র বৈঠক
ঢাকা, ৮ পৌষ (২২ ডিসেম্বর):
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি’র ২৬তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মো.জাহিদ আহসান রাসেল এর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
২০০৯ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত ১৬ টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যার প্রায় সবগুলোর কার্যক্রম চলমান রয়েছে এবং নির্দিষ্ট সময়ে সমস্ত প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত হবে বলে বৈঠকে জানানো হয় । যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের বিভাগীয় পর্যায়ে কোন অফিস না থাকায় মনিটরিং ব্যবস্থা ব্যহত হচ্ছে বিধায় বিভাগীয় পর্যায়ে অফিস স্থাপনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয় বৈঠকে।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও মাওলানা ভাষানী হকি স্টেডিয়াম এ বাণিজ্যিকভাবে ভাড়া/লিজ এর বিপরীতে আয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয় এবং এ সমস্ত প্রতিষ্ঠানের দোকান ভাড়া খুবই নগণ্য হওয়ায় ভাড়া বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণেরও পরামর্শ দেয়া হয়।
জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের কোন প্রকল্প গ্রহণ বা অন্য কোন কর্মসূচি থাকলে সংশ্লিষ্ট জেলার জনপ্রতিনিধি যারা যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য তাদেরকে বিষয়টি অবহিত করার সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সদস্য যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার, উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, এ এম নাইমুর রহমান, নূরুল ইসলাম তালুকদার, মো. মাহবুব আলী, আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
মিজানুর/নুসরাত/দীপংকর/সাহেলা/গিয়াস/শহীদ/জসীম/শামীম/২০১৬/১৫৩০ঘন্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯০৭
ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ৮ পৌষ (২২ ডিসেম্বর)
জাতীয় সংসদের ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ২৭তম বৈঠক আজ সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি মো. রেজাউল করিম হীরা’র সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
দেশের সকল জেলা শহর ও নদী বন্দর সমূহে নদীগুলোর সীমানা চিহ্নিত করে দ্রুত অবৈধ দখলমুক্ত করা, নদীগুলোর নাব্যতা বৃদ্ধি, বালুমহাল নীতিমালা অনুযায়ী বালুমহালগুলো দ্রুত ইজারা প্রদানসহ অপরিকল্পিত বালু উত্তোলন বন্ধে বৈঠকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে জেলা/উপজেলা জলমহাল ও বালুমহাল ইজারা কমিটির মাসিক সভা আয়োজন এবং দেশব্যাপী নির্মাণাধীন ইউনিয়ন/উপজেলা ভূমি অফিসের কার্যক্রম উদ্বোধন কালে কমিটির সভাপতি/সদস্য এবং সংসদ সদস্যগণের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়।
কমিটি প্রকৃত ভূমিহীনদের মাঝে সরকারি খাস জমি বন্দোবস্ত প্রদানসহ সারাদেশে কি পরিমাণ খাস জমি আছে তার প্রকৃত তথ্য পরবর্তী বৈঠকে উপস্থাপনের সুপারিশ করে।
কমিটির সদস্য ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, মো. মকবুল হোসেন, শামসুল আলম দুদু, গাজী ম ম আমজাদ হোসেন মিলন, জাহান আরা বেগম সুরমা বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বৈঠকে ভূমি মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
কামাল/নুসরাত/দীপংকর/সাহেলা/গিয়াস/জসীম/শামীম/২০১৬/১৫১০ ঘণ্টা