Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৪ নভেম্বর ২০২১

তথ্যবিবরণী ৪ নভেম্বর ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ৫২৬৭

 

নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসারে গৃহীত কৌশলপত্র জ্বালানির বৈচিত্র্যময়তা

ও পরিষ্কার জ্বালানির ব্যবহার দ্রুতগতিতে বাড়াতে কার্যকর অবদান রাখছে

                                                                -- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :   

 

          বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসারে গৃহীত কৌশলপত্র জ্বালানির বৈচিত্র্যময়তা ও পরিষ্কার জ্বালানির ব্যবহার দ্রুতগতিতে বাড়াতে কার্যকর অবদান রাখছে। উন্নত প্রযুক্তি, গবেষণা ও আর্থিক সহযোগিতার সমন্বয় করা সম্ভব হলে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যাপক প্রসার নিশ্চিত হবে। সক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সম্মিলিতভাবে কাজ করা আবশ্যক।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ গ্লাসগোতে ‘COP-26 Energy Transition council (COP-26 ETC) Ministerial Event’ - এ বক্তব্যদানকালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ পরিচ্ছন্ন জ্বালানির প্রসারে Energy Transition council  ও সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে চায়। বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার পরিমাণ কমে আসছে। ইতোমধ্যে ৮ হাজার ৪৫১ মেগাওয়াটের ১০টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাতিল করা হয়েছে যেখানে বিনিয়োগ ছিল প্রায় ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সৌরবিদ্যুতের জন্য কম জমি লাগে এমন প্রযুক্তি প্রয়োজন। বাংলাদেশের মতো ঘনবসতিপূর্ণ দেশে বড় আকারের সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা দূরুহ। তাই সোলার হোম সিস্টেম ও সোলার মিনি গ্রিড এর মতো প্রকল্প নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। ৬০ লাখ সোলার হোম সিস্টেমের মাধ্যমে প্রায় ২ কোটি গ্রামীণ জনগণ বিদ্যুতায়নের আওতায় এসেছে।

 

          প্রতিমন্ত্রী এ সময় আরো বলেন, বায়োগ্যাস জ্বালানি বাংলাদেশের মোট প্রাথমিক জ্বালানি সরবরাহ খাতের  গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। বায়োগ্যাস প্ল্যান্টের সংখ্যা  এক লাখ এর কাছাকাছি পৌঁছেছে। বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ, বায়ু বিদ্যুৎ, ওশান এনার্জি হতে বিদ্যুৎ ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণায় Energy Transition council-এর সহযোগিতাকে স্বাগত জানানো হবে। পরিষ্কার জ্বালানি আমদানিতেও সরকার কাজ করছে। সকলের জন্য সাশ্রয়ী, টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা জোরদার করা অত্যাবশ্যক।

 

          COP-26 এনার্জি ট্রানজিশন কাউন্সিল (ইটিসি) (COP-26 ETC)-এর অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক নেতৃত্বকে একত্রিত করে এনার্জি ট্রানজিশনকে ত্বরান্বিত করা, এবং পরিষ্কার জ্বালানির জন্য অর্থায়নকে সহজ করা। ETC ফোকাস দেশগুলো হলো -বাংলাদেশ, মিশর, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, লাওস, মরক্কো, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, দক্ষিণ আফ্রিকা।

#

 

আসলাম/সাহেলা/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২১.৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ৫২৬৬

 

নারীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন সম্ভব

                                   -- তথ্যসম্প্রচারমন্ত্রী

চট্টগ্রাম, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :   

            তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন হয়েছে এবং আমরা বিশ্বাস করি, নারীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন সম্ভব কারণ দেশের অর্ধেক জনসংখ্যা নারী।

            আজ চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।

            রাঙ্গুনিয়ায় এডভোকেট নুরুচ্ছাফা তালুকদার পৌর অডিটোরিয়ামে  উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী পলাশী মুৎসুদ্দির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নিলুফার আকতারের সঞ্চালনায় সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়েশা খাঁন এমপি। 

            সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান বলেন, 'নারী উন্নয়নের জন্য আওয়ামী লীগ সরকার যত কাজ করেছে অন্য কোনো সরকার তা করেনি। বাংলাদেশে আরো নেত্রী আছে, তারা নারী উন্নয়নের জন্য কিছুই করেনি, বিএনপি ও তাদের নেত্রী খালেদা জিয়াও কোনো কাজ করেননি। উনারা শুধু নিজের উন্নয়নের কাজ করেছেন।'

            ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে যেভাবে নারী উন্নয়ন হয়েছে তা পৃথিবীর সামনে একটি উদাহরণ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। আজ থেকে ১৫-২০ বছর আগে কেউ ভাবেনি একজন মহিলা ডিসি-এসপি হবেন। কিন্তু আজকে বাংলাদেশের অনেক ইউএনও  নারী, অনেক জেলার ডিসিও নারী। এবং তারা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে কাজ করছেন।

            বাংলাদেশে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নারীর অভাবনীয় ক্ষমতায়ন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রকৃতপক্ষে নারীর ক্ষমতায়ন শুরু হয়েছিল ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা যখন জনগণের রায়ে প্রথম সরকারের দায়িত্বভার নিয়েছিলেন। আমাদের নেত্রী হাইকোর্টের জজ নিয়োগ দিয়েছিলেন নারী, হাইকোর্টের আপিল বিভাগের জজও নিয়োগ দেন নারীকে। এখন অনেক মন্ত্রণালয়ের নারী সচিব দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন।

            মন্ত্রী বলেন, শুধু সরকারি ক্ষেত্রেই নয়, গ্রামগঞ্জ সবখানে নারীর ক্ষমতায়ন হয়েছে। উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদে এক তৃতীয়াংশ নারী সদস্য নিশ্চিত করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। সন্তান জন্মের পর আগে অভিভাবকের জায়গায় শুধু পিতার নাম লেখা হতো, এখন মায়ের নামও লেখা হয়।

            হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, বাংলাদেশের নারীরা কখনো দাবি দেননি স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা দেয়ার জন্য। কিন্তু জননেত্রী তা চালু করেছেন। ইউরোপেও এই ভাতা নেই।  মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ নারী উন্নয়নে শেখ হাসিনা যেসব ভাতা চালু করেছেন তা পৃথিবীর জন্য উদাহরণ। ছেলেমেয়েরা স্কুলে গেলে মোবাইল ফোনে মায়ের কাছে উপবৃত্তির টাকা চলে যাচ্ছে।

            নারীর উন্নয়নে আওয়ামী লীগ সরকারের যেই অবদান সেটি ভোটের সময়ও নারীদের মনে রাখতে হবে, বলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান। এদেশের নারী সমাজ যাতে ভোট আসলে নৌকা প্রতীক ভুলে না যায়, সেজন্য গ্রামেগঞ্জে মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রীদের দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে, বলেন তিনি।

            সম্মেলনে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দিলু আরা ইউসুফ ও সাধারণ সম্পাদক বাসন্তী প্রভা পালিত যথাক্রমে উদ্বোধনী ও প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন। রাঙ্গুনিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার, পৌর মেয়র শাহজাহান সিকদার বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন।

#

আকরাম/সাহেলা/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২১.০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর: ৫২৬৫

 

সৌদি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান

জানিয়েছেন রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী

 

রিয়াদ (সৌদি আরব), ৪ নভেম্বর :   

 

          সৌদি আরবের হাইল প্রদেশের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের আহবান জানিয়েছেন রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। রাষ্ট্রদূত আজ হাইলের চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আবদুল আজিজ খালাফ আল জাকদির সাথে বৈঠককালে এ আহবান জানান। রাষ্ট্রদূত বলেন, সৌদি ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব এর আওতায় বিনিয়োগ করতে পারে। সম্প্রতি এ বিষয়ে সৌদি আরবের সাথে বাংলাদেশের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হওয়ায় এ সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অঞ্চলসমূহে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার জন্য সৌদি ব্যবসায়ীদের অনুরোধ জানান। সৌদি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে সকল সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

 

          এ সময় চেম্বার সভাপতি বাংলাদেশের হালনাগাদ অর্থনৈতিক অগ্রগতি, সম্ভাব্য ব্যবসায়িক খাতসমূহ যেখানে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা রয়েছে এবং সৌদি আরবের সাথে ব্যবসা করার সুযোগ রয়েছে সে সম্পর্কে সাম্প্রতিক তথ্য প্রদানের অনুরোধ জানান। এছাড়া বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের ব্যবসায়িক খাতসহ বিস্তারিত প্রোফাইল পাঠাতে অনুরোধ করেন যা চেম্বার সদস্যদের মাঝে বিতরণ করা হবে এবং বাংলাদেশের সাথে ব্যবসা করতে উদ্বুদ্ধ করবে। চেম্বার সভাপতি জানান তাঁরা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন এবং বাংলাদেশের বিনিয়োগ ও ব্যবসার সুযোগের সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত হয়ে সফলতার অংশীদার হতে চায়। হাইল চেম্বার বাংলাদেশকে তাঁদের পরবর্তী ব্যবসায়িক গন্তব্য হিসেবে বিবেচনা করছে বলে জানান চেম্বার সভাপতি।

 

          এ সময় রাষ্ট্রদূত ঔষধ শিল্পে বাংলাদেশের অগ্রগতি তুলে ধরে বাংলাদেশ থেকে প্রয়োজনীয় ঔষধ আমদানির জন্য ব্যবসায়ীদের অনুরোধ জানান। এছাড়া বাংলাদেশের হস্তশিল্প, সিরামিক, তৈরি পোশাক ও চামড়াজাত পণ্য আমদানির জন্যও ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করেন রাষ্ট্রদূত।

 

     #

 

ফখরুল/সাহেলা/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২০.৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৫২৬৪

জেলা পরিষদকে আরো কার্যকর করতে আইন সংশোধন হচ্ছে

                                                                   -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :

           জেলা পরিষদকে আরো শক্তিশালী এবং কার্যকর করতে আইন সংশোধন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম। এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা এবং উপজেলা পরিষদ আইনকেও যুগোপযোগী করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।

          আজ রাজধানীর হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও ইউএনডিপি আয়োজিত ‘এসডিজি অর্জনে জেলা পরিষদকে শক্তিশালীকরণ’ শীর্ষক জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা জানান।

          মন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে জেলা পরিষদ আইন সংশোধনের কাজ চূড়ান্ত করা হয়েছে যা মন্ত্রী পরিষদ সভায় উত্থাপনের অপেক্ষায় রয়েছে। তিনি বলেন, কয়েকটি জেলায় ১৩-১৬টি উপজেলা রয়েছে। আবার কোনো জেলায় ৩টি অথবা ৫-১০টি  উপজেলা রয়েছে। কিন্তু সকল জেলা পরিষদ সদস্য সংখ্যা ২০ জন। অন্যদিকে প্রত্যেক জেলা আর্থিকভাবে সমান নয়। তাই সংশোধিত আইনে প্রতিটি উপজেলা থেকে একজন করে সদস্য এবং তিনটি উপজেলা থেকে একজন নারী সদস্য নিয়ে জেলা পরিষদ গঠনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া পৌরসভা থেকে মেয়র ও প্রতিনিধি পরিষদে সদস্য থাকবেন।

          স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ দেশের সত্যিকার চেঞ্জম্যাকার জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে হলে একটি পরিকল্পিত দেশ দরকার। তাই শহর-নগর, গ্রাম-গঞ্জ সবজায়গাতেই পরিকল্পিত অবকাঠামো নির্মাণ করতে হবে। এক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধিরা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।

          স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউএনডিপি’র আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি এবং সুইজারল্যান্ডের অ্যাম্বাসেডর নাথালিয়া চুয়ার্ড। এছাড়া, স্থানীয় সরকার বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থার প্রতিনিধিগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

#

হায়দার/সাহেলা/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২০৩০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ৫২৬৩

 

বিএমইটিতে ‘বঙ্গবন্ধু ওয়াল অভ্ ফেইম’ এর উদ্বোধন

 

ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :

          প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ আজ জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি)-তে বঙ্গবন্ধু ওয়াল অভ্ ফেইম উদ্বোধন করেছেন।

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে স্মরণীয় করে রাখতে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো বঙ্গবন্ধু ওয়াল অভ্ ফেইম তৈরি করেছে। ওয়ালে শ্রম অভিবাসনের অঙ্গীকারকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে, ‘শতবর্ষে জাতির পিতা, সুবর্ণে স্বাধীনতা- অভিবাসনে আনবো মর্যাদা ও নৈতিকতা’ শীর্ষক স্লোগানটি সন্নিবেশের করা হয়েছে।

          এরপর মন্ত্রী জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো প্রদত্ত ওয়ানস্টপ পদ্ধতিতে সরাসরি ২১টি দেশে ইমিগ্রেশন সেবা সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

          জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক মোঃ শহীদুল আলমের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন এবং ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক মোঃ হামিদুর রহমান প্রমুখ।

#

 

রাশেদুজ্জান/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২০১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৫২৬২

 

সাম্প্রদায়িক উস্কানি কোনোভাবে বরদাস্ত করা হবে না

                               ---তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :    

 

          তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান বলেছেন, বাংলাদেশ বিরোধী কিছু চক্র সোশ্যাল মিডিয়ায় দেশ ও প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে চক্রান্ত করছে। ত্রিশ লাখ শহিদের রক্তে অর্জিত এ দেশ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ফসল। আজকের বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিচালনায় তলাবিহীন ঝুড়ির থেকে উন্নয়নের মহাসড়কে। প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে কোনো কটুক্তি সহ্য করা হবে না। তিনি বলেন, এই দেশে সাম্প্রদায়িক উস্কানি কোনোভাবে বরদাস্ত করা হবে না।

 

          প্রতিমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে আজ মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন।

 

          ডা. মুরাদ হাসান বলেন, আমাদের দেশে যারা মাদ্রাসায় পড়ালেখা করে তাদের সবাইকে আমরা ভালোবাসি।  মাদ্রাসায় পড়া ছাত্ররা খারাপ পথে যেতে পারে না, একদল  দেশবিরোধী গোষ্ঠী এই কোমলমতি ছাত্রদের বিপথে নিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, যারা পূজামণ্ডপে হামলা করছে, হিন্দু ভাইদের নির্যাতন করছে এরা আসলে মানষিক বিকারগ্রস্ত। এইসব অপশক্তিকে রুখতে হবে এখনই, এদের কোনো ক্ষমা নেই। এরাই ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে দেশকে অস্থিতিশীল করছে, বিদেশে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।

 

#

গিয়াস/রাহাত/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/১৯:১২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর : ৫২৬১

 

সামাজিক পরিমণ্ডলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীরা শান্তির ধর্ম ইসলামের অনুসারী হতে পারে না

                                                                                                            ---ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :

 

          ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান  বলেছেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম ও পরিপূর্ণ জীবন বিধান।  এ ধর্মে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ-সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষের কোনো স্থান নেই। যারা সামাজিক পরিমণ্ডলে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ইসলাম কায়েম করতে চায়, তারা কখনো শান্তির ধর্ম ইসলামের অনুসারী হতে পারে না।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ আগারগাঁও ইসলামিক ফাউন্ডেশন  মিলনায়তনে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি উন্নয়নে করণীয়’ শীর্ষক  সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন,  ইসলাম সব ধর্মের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে। তাই ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মগ্রন্থ, উপাসনালয় ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান নিয়ে কোনোরূপ ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করা কোনো মুসলমানের জন্য সমর্থনযোগ্য নয়। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিশ্চিত না করে কোনো জাতি উন্নতি করতে পারে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অনুপস্থিতিতে দেশের শান্তিশৃঙ্খলা বিনষ্ট হয়, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির সম্মুখীন হয়।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল সকল সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয়, সামাজিক ও মানবিক অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে  সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করা। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে শোষণ ও দারিদ্র্যমুক্ত অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্য নিয়ে সরকারর কাজ করছে।

 

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. মোঃ মুশফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নবনিযুক্ত সচিব কাজী এনামুল হাসান।

 

এর আগে ইসলামিক ফাউন্ডেশন সভাকক্ষে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নবনিযুক্ত সচিবের সংবর্ধনা ও বিদায়ী সচিবের বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

 

#

আনোয়ার/রাহাত/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/১৯:২১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৫২৬০

আপিল শুনানির আগে মৃত্যুদণ্ডের সংবাদ সঠিক নয়

                                                                -- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :

          আপিল শুনানির আগে চুয়াডাঙ্গায় দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, সে বিষয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, তাঁর কাছে যে তথ্যাদি আছে সেটার সাথে প্রকাশিত খবরের মিল নেই। তিনি বলেন, আপিল শুনানির আগে তাদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করা হয়েছে, এ কথাটি কিন্তু সঠিক নয়।

          আজ সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী এসব কথা জানান।

          মন্ত্রী বলেন, যাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, তাদেরকে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছিল। তারপর সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনে তাদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ ‘কনফার্ম’ করা হয়েছিল। এরপর তারা জেল আপিল করেছিলেন। এই জেল আপিলের শুনানি শেষে আপিল বিভাগ বিচারিক আদালত ও হাইকোর্টের রায়কে বহাল রাখেন। সবশেষে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামীগণ রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চান। প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ করার পর তাদের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। সুতরাং আপিল শুনানির আগে তাদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করা হয়েছে, এ কথাটি কিন্তু সঠিক না।

          ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘এ আইনের অপব্যবহারের ব্যাপারে আমরা কঠোর হবো। যারা এ আইনের ‘মিসইউজ ও অ্যাবিউজ’ করবে তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাক-স্বাধীনতা বা সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করার জন্য করা হয়নি। তিনি বলেন, যারা এ আইনের অপব্যবহার করছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি ইতোমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর সাথে কথা বলেছি।’

          মন্ত্রী বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর সাথে আরো দু’টি বিষয়ে কথা হয়েছে। এর প্রথমটি হলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করতে হলে আইসিটি আইনের একটি ধারা আছে, সে ধারায় একটি সেল আছে, সেখানে সন্তুষ্ট হতে হবে, তারপরে মামলা হবে। আর দ্বিতীয়টি হলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করা হলে তাৎক্ষণিকভাবে যেন তাদেরকে গ্রেপ্তার না করা হয়।

#

রেজাউল/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/১৯২০ঘণ্টা

 তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৫২৫৯

প্রাণিসম্পদ খাতে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনশক্তি তৈরিতে কাজ করছে সরকার

                                                                             -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :

          প্রাণিসম্পদ খাতে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনশক্তি তৈরিতে সরকার কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

          আজ রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ-এর সেমিনার হলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প (এলডিডিপি)-এর আওতায় খামারিদের নিয়ে প্রডিউসার গ্রুপ গঠন ও সংহতকরণ সংক্রান্ত বিভাগীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) যৌথভাবে এ কর্মশালা আয়োজন করেছে।

          এ সময় মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার গ্রামীণ এলাকার উন্নয়নে কাজ করছে। এ খাতে দক্ষ জনশক্তি তৈরির মাধ্যমে সরকার উদ্যোক্তা সৃষ্টি করছে, যাতে তারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে। এ জন্য প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পসহ বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনশক্তি তৈরির জন্য সরকার কাজ শুরু করেছে।

          শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ধারায় আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে দক্ষ জনশক্তি তৈরির বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হতদরিদ্র, বঞ্চিত ও উন্নয়ন বৈষম্যের শিকার মানুষদের ভালো রাখার জন্য এ রাষ্ট্র ব্যবস্থা। এ রাষ্ট্র ব্যবস্থায় প্রাণিসম্পদ খাতে সম্পৃক্তদের হতে হবে গ্রামীণ মানুষদের সহায়ক শক্তি। বাস্তব অভিজ্ঞতা ও পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে প্রান্তিক মানুষদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। তৃণমূল মানুষদের দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করতে না পারলে জাতিকে সামনে এগিয়ে নেওয়া যাবে না।

          মন্ত্রী আরো যোগ করেন, ‘প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প সারাবিশ্বে প্রাণিসম্পদ খাতের অন্যতম বড় প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে খামারিদের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা হবে। বৈদেশিক অর্থায়নের এ প্রকল্পের অর্থ যাতে অপব্যবহার না হয়, সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। প্রকল্প বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ মেধার ব্যবহার করতে হবে’।

          প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদার সভাপতিত্বে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব সুবোল বোস মনি কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফএও’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি. সিম্পসন এবং বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র এগ্রিকালচার স্পেশালিস্ট ক্রিস্টিয়ান বার্জার। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন সহকারী এফএও প্রতিনিধি নূর আহমেদ খন্দকার। এলডিডিপি প্রকল্প নিয়ে উপস্থাপন করেন প্রকল্পের চিফ টেকনিক্যাল কোঅর্ডিনেটর ড. গোলাম রাব্বানী। অন্যান্যের মধ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার বক্তব্য প্রদান করেন ।

#

ইফতেখার/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২০০০ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর : ৫২৫৮

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের রুখে দেওয়ার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর

ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :

          সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের রুখে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। এসময় তিনি সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে বলে উল্লেখ করেন।

          আজ নওগাঁর পোরশা উপজেলার মুর্শিদপুর ইউনিয়ন পরিষদ আয়োজিত সম্প্রীতি সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছিলেন। এদেশে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই মানুষ। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতার স্থান নেই। সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ধর্মীয় গোঁড়ামি নিয়ে যারা সংখ্যালঘুদের বাড়িতে চোরের মতো গভীর রাতে হামলা চালায়, আগুন দেয়, তারা মানুষ হতে পারে না। তারা সন্ত্রাসী, আর সন্ত্রাসীর কোনো দল ও ধর্ম নেই।

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে এসব হামলা চালানো হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি চায় না আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসুক। যখন স্থানীয় সরকারের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে তখনই স্বাধীনতা বিরোধীরা ভীতিকর পরিবেশ তৈরি করে ফায়দা লুটতে চাচ্ছে। তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসীদের রুখে দিতে সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে।

          নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শফিকুর রহমান মামুন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মোফাজ্জেল হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান মন্জুর মোর্শেদ এবং ৬ নং মুর্শিদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ হারুন অর রশীদ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

#

কামাল/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/১৮৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৫২৫৭

ক্যাবল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল হওয়া সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তি

ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :    

          আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে টিভি ক্যাবল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় আসবে।

          স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল দেখা অব্যাহত রাখতে সম্মানিত ডিশ ক্যাবল গ্রাহকগণকে এই সময়ের মধ্যে ক্যাবল/ফিড অপারেটরের সহযোগিতায় এনালগ পদ্ধতির পরিবর্তে ডিজিটাল সেট টপ বক্স স্থাপনের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

          অন্যথায় ৩০ নভেম্বরের পর ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল দেখা যাবে না। 

#

আকরাম/রাহাত/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/১৮:১৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৫২৫৬

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :    

 

            স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২

2021-11-04-16-11-4246f703363398bf1876c19c49b6f1f9.doc