Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ জুন ২০২৩

তথ্যবিবরণী ৮ জুন ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২০৯২

 

 লিখিত পরীক্ষাপ্রক্সি দিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় ৪ জন আটক

 

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :   

ভূমি মন্ত্রণালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত ব্যবস্থাপনা বিভাগের সার্ভেয়ার পদে মৌখিক পরীক্ষা দিতে এসে ‘প্রক্সি’ জালিয়াতিতে ধরা পড়েছেন ৪ জন চাকরি প্রার্থী।

আজ মৌখিক পরীক্ষা দেয়ার সময় ভাইভা বোর্ড সদস্যদের সন্দেহ হলে তাদের এই ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তারা জালিয়াতির বিষয়টি স্বীকার করেন।

ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার দাসের সভাপতিত্বে ভাইভা বোর্ডের সদস্যরা সব প্রার্থীর লিখিত পরীক্ষার খাতার হাতের লেখা ও প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে মৌখিক পরীক্ষায় হাতের লেখা ও দক্ষতা মিলিয়ে দেখছিলেন। এসময় বিষয়ের উপর তাদের জ্ঞানের দক্ষতা এবং হাতের লেখার গরমিল থাকায় ভাইভা বোর্ডের সন্দেহ হয়। এরপর জিজ্ঞাসাবাদে প্রার্থীরা স্বীকার করেন যে তাদের পক্ষে অন্য ব্যক্তিরা লিখিত পরীক্ষা দিয়েছিলেন।

জালিয়াতির জন্য তাদের ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই চারজনের হয়ে যারা লিখিত পরীক্ষা দিয়েছিলেন তাদের ধরতে মামলা করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২ জুন অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষায় ২২০ জন উত্তীর্ণ হন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের আজ হতে আগামী ১৩ তারিখ পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবার কথা রয়েছে। আজ মৌখিক পরীক্ষার প্রথম দিনে আটককৃতরা হলো- পাবনা জেলার সাঁথিয়া উপজেলার পূর্ব ভবানীপুর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ রাকিবুল ইসলাম; মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলার কৈল গ্রামের বাসিন্দা জহিরুল ইসলাম; ভোলা জেলার সদর উপজেলার দক্ষিণ দিঘলদী গ্রামের মোঃ হিরন শিকদার ও পাটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার কনকদিয়া গ্রামের মোঃ ওমর ফারুক শুভ।

#

নাহিয়ান/রাহাত/রফিকুল/শামীম/২০২৩/১৯৫৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ২০৯১


সরকারি চাকরিজীবী সকলকে সরকারের বিধি বিধান অনুযায়ী কাজ করতে হবে

                                                                            -- পার্বত্য সচিব

 

ঢাকা, ২৫ জৈষ্ঠ্য (৮ জুন):

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মশিউর রহমান  বলেছেন, ২০৪১ সালের ভিশন পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করতে হলে সংশ্লিষ্ট সকলকে সরকারের নির্দেশিত ডকুমেন্টস অনুযায়ী কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, অ্যালোকেশন অভ্ বিজনেস অনুযায়ী প্রত্যেককে স্ব স্ব দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে। সঠিকভাবে সরকারি আইন-বিধি মেনে কাজ না করলে সেটা হবে অসাদাচরণ এর সামিল। তিনি পিপিআর ও পিপিএ সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান আহরণের জন্য এ সংক্রান্ত বেশি বেশি পড়াশুনা করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ দেন। তিনি বিভিন্ন গ্রেডের কর্মকর্তা কর্মচারীদের এ সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ গ্রহণের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।

আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সরকারি খাতে উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়ন, প্রক্রিয়াকরণ, অনুমোদন ও সংশোধন নির্দেশিকা সংক্রান্ত দিনব্যাপী সেমিনারে সভাপতি ও সঞ্চালকের বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এসব কথা বলেন।

দিনব্যাপী কর্মশালায় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিভুক্ত প্রকল্পের সম্ভাব্যতা, সমীক্ষা প্রকল্প, বিনিয়োগ প্রকল্প, কারিগরি সহায়তা প্রকল্প, কারিগরি প্রকল্প, সেক্টর প্রোগ্রাম, আঞ্চলিক/বৈশ্বিক কারিগরি সহায়তা প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। কর্মশালার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক ছিলেন এনইসি-একনেক ও সমন্বয় অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. ইউনুছ মিয়া।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আমিনুল ইসলাম ও প্রদীপ কুমার মহোত্তম, যুগ্মসচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম এনডিসি ও মো. হুজুর আলী, উপসচিব সজল কান্তি বনিক, আবু রাফা মোহাম্মদ আরিফ, আশীষ কুমার সাহা, কাজী মোহাম্মদ চাহেল তস্তরী ও মো. আলাউদ্দিন চৌধুরীসহ বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য তিন জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

 

রেজুয়ান/রাহাত/রফিকুল/লিখন/২০২৩/১৮২১ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর: ২০৯০

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মূলনীতি গ্রাম শহরের উন্নতি

                            -- আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

 

আগৈলঝাড়া (বরিশাল), ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন):

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মূলনীতি গ্রাম শহরের উন্নতি। বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার এ দর্শনকে ধারণ করে দেশের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক অধিকার সমুন্নত রাখতে সক্ষম হয়েছে। 

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আজ বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার সেরালে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। এ সময় জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

          আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, বর্তমান সরকার সারা দেশে পরিকল্পিত, গণমুখী ও বাসযোগ্য টেকসই গ্রামীণ সমাজ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। তিনি বলেন,  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সুষম উন্নয়ন নীতিতে বিশ্বাস করে। এ নীতির আলোকে সারা দেশে সমন্বিত উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়িত হচ্ছে। তিনি নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সরকারের মুখাপেক্ষী না থেকে স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন আয়বর্ধক কর্মসূচি গ্রহণের মাধ্যমে স্বাবলম্বী প্রতিষ্ঠান হিসেবে জনসেবা সুনিশ্চিত করার পরামর্শ দেন।

 

          আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, বর্তমান সরকারের ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গঠন প্রক্রিয়ার সফল বাস্তবায়ন এবং অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে স্থানীয় পর্যায়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সরকারের সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করতে হবে। তিনি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে সর্বস্তরের জনগণের সার্বিক কল্যাণে সমন্বিত ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বরিশাল জেলার প্রতিটি উপজেলায় শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ও অবকাঠামো খাতে রেকর্ড পরিমাণ উন্নয়ন কাজ সফলভাবে চলছে। তিনি এসব কর্মসূচির সুফল বরিশালবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে জনপ্রতিনিধিগণকে অধিকতর  সমন্বিত ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। তিনি বরিশালের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের সার্বিক উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সহায়তার আশ্বাস দেন।

 

#

 

আহসান/রাহাত/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/১৮২৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর: ২০৮৯

ওআইসিভুক্ত রাষ্ট্রসমূহে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে টেকসই উন্নয়ন

নীতি ও কৌশল গ্রহণের আহ্বান মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর

কায়রো (মিশর), ৮ জুন:

অর্গানাইজেশন অভ্‌ ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) সদস্য রাষ্ট্রসমূহে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের জন্য টেকসই উন্নয়ন নীতি ও কৌশল গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। তিনি বলেন, অর্থনৈতিক ও ডিজিটাল ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চাহিদা অনুযায়ী সেবার উদ্ভাবন করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে নারীর সক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন এবং আর্থিক সুবিধাদি প্রদানে  সরকার, জাতিসংঘ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং সিভিল সোসাইটির মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করতে হবে। নারীর অগ্রযাত্রা ও উন্নয়নে পরিবেশবান্ধব, টেকসই এবং স্মার্ট প্রকল্পগুলো গ্রহণ করা উচিত উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর ফলে নারীরা  অধিক হারে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবে এবং মহিলাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।

প্রতিমন্ত্রী আজ মিশরের কায়রোতে ওআইসি’র উইমেন ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের মিনিস্ট্রিয়াল সেশনে বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          এ সেশনের প্রতিপাদ্য ছিল ‘আর্থিক ও ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য পরিবেশবান্ধব ও টেকসই প্রকল্প’। নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ওআইসি’র সদস্যরাষ্ট্রভুক্ত দেশগুলোর সমন্বয়ে ২০২০ সালে উইমেন ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডাব্লিউডিও) গঠিত হয়। বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ১৯টি। বাংলাদেশ ২০২১ সাল থেকে এ সংগঠনের সদস্য।

          ডাব্লিউডিওর নির্বাহী পরিচালক ড. মায়া মুরসি এর সভাপতিত্বে ডাব্লিউডিও’র সদস্য রাষ্ট্রের মহিলা বিষয়ক মন্ত্রী, ওআইসি ও বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিবৃন্দ কাউন্সিল সভায় বক্তব্য রাখেন।

          প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংবিধানে নারীদের সমান অধিকার ও সমমর্যাদা নিশ্চিত করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর্থিক ও ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে জেন্ডার সমতা অর্জন, নারীর ক্ষমতায়ন এবং জেন্ডার সম্পর্কিত এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদানের জন্য গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ, প্ল্যানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন এবং এজেন্ট অভ্‌ চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করেছেন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপকল্প ঘোষণা করেছেন । তিনি তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে  নারীর অংশগ্রহণ ২০৩০ সালে ত্রিশ শতাংশ ও ২০৪১ সালে পঞ্চাশ শতাংশে উন্নীত করার অঙ্গীকার করেছেন। এ সময় দেশের তৃণমূল পর্যায়ে গ্রামীণ নারী উদ্যোক্তাদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে প্রায় আট হাজার ডিজিটাল সেন্টার প্রতিষ্ঠা এবং প্রান্তিক নারীদের ডিজিটাল ও আর্থিক সেবার জন্য নারী নেতৃত্বাধীন এজেন্ট নেটওয়ার্ক ‘সাথী’ প্রবর্তনসহ অন্যান্য বেশকিছু তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর প্রকল্পের কথা উল্লেখ করেন প্রতিমন্ত্রী।

কায়রোর দি নীল রিটজ কার্ল্টন হোটেলে ৬ থেকে ৮ জুন মিনিস্ট্রিয়াল কাউন্সিল সেশনে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহারাইন, কুয়েত, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, মিশর, ক্যামেরুনসহ ১৯টি দেশের মন্ত্রী, সিনিয়র অফিসিয়াল ও প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেছে।

#

আলমগীর/রাহাত/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/১৭৪৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২০৮৮

 

প্লাস্টিক দূষণ রোধে সার্কুলার ইকোনমি চালু করবে সরকার

                                                     - পরিবেশমন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :   

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, প্লাস্টিক দূষণ রোধে সার্কুলার ইকোনমি পদ্ধতি এবং  উৎপাদনকারীর সম্প্রসারিত দায়িত্ব (ইপিআর) বাস্তবায়নে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এলক্ষ্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় প্রকল্প গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্ট সংক্রান্ত মাল্টিসেকটোরাল একশন প্ল্যানে চারটি টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ৯০ শতাংশ সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যান্য টার্গেটসমূহ পর্যায়ক্রমে ২০৩০ সালের মধ্যে বাস্তবায়ন করা হবে। এছাড়া, প্লাস্টিক দূষণরোধে বিজনেস মডেল প্রণয়ন করার চেষ্টা চলমান আছে। এর পাশাপাশি ভোক্তাদের আচরণগত পরিবর্তন বিষয়ে একটি পৃথক স্টাডি করা হচ্ছে।

          আজ পরিবেশ অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ‘সবাই মিলে করি পণ, বন্ধ হবে প্লাস্টিক দূষণ’ স্লোগানে বিশ্ব পরিবেশ দিবস, ২০২৩ উপলক্ষ্যে ‘এডোপ্টিং সার্কুলার ইকোনমি ফর সাসটেইনেবল প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০২১ এর আওতায় গঠিত জাতীয় কমিটি প্লাস্টিক দূষণ রোধসহ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের কর্মপরিকল্পনা ও বার্ষিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করবে। কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পরিচ্ছন্নতা তথা পরিবেশ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের জন্য স্থানীয় সরকার কর্তৃপক্ষের মধ্যে প্রতিযোগিতামূলকভাবে প্রতি বছর প্রশংসনীয় বা অনুকরণীয় কাজের স্বীকৃতি প্রদানের বিষয়টি বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে। এটি বাস্তবায়িত হলে কঠিন বর্জ্যসহ প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে। এছাড়া অংশীজনদের অংশগ্রহণ, জনসচেতনতা বৃদ্ধি, মনিটরিং ও এনফোর্সমেন্ট শক্তিশালী এবং এ সংক্রান্ত আইন, বিধির প্রয়োগ নিশ্চিত করা হবে। মন্ত্রী বলেন, প্লাস্টিক দূষণ রোধে সমন্বিত উদ্যোগ অপরিহার্য। তাই, সকলের সহযোগিতা নিয়ে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা সম্ভব হবে।

          পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, এফবিসিসিআই এর সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ইউনিডোর বাংলাদেশ কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ ড. জাকিউজ্জামান এবং ইউনিডোর রিজিওনাল প্রধান ডক্টর রেনে ভেন বারকেল। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পলিসি এক্সচেঞ্জ এর চেয়ারম্যান মাসরুর রিয়াজ এবং জিআইজেড ইন্ডিয়া এর ওয়েস্ট কনসালটেন্ট কার্তিক কাপুর।

          সেমিনারে সরকারি বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, প্লাস্টিক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রতিনিধি এবং উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

#

দীপংকর/রাহাত/রফিকুল/শামীম/২০২৩/১৮৩০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ২০৮৭

 

নার্সদের রোগীর সেবার মান বৃদ্ধি করার আহ্বান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর



 

ঢাকা: ২৫ জৈষ্ঠ্য (৮ জুন):

 

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, এবারের বাজেটে স্বাস্থ্যখাতের জন্য ১২শ কোটি টাকা বাড়ানো হলেও তা দেশের জনসংখ্যার তুলনায় স্বাস্থ্যসেবার মান বৃদ্ধিতে অপর্যাপ্ত। তিনি বলেন, উন্নত বিশ্বে মোট বাজেটের ১০ ভাগেরও বেশি রাখা হয় স্বাস্থ্যখাতের জন্য। করোনায় আমরা বুঝতে পেরেছি, স্বাস্থ্যখাত কত জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের বর্তমানে বাজেটের মাত্র প্রায় ১ শতাংশ রয়েছে স্বাস্থ্যখাতের জন্য। স্বাস্থ্যখাতের জন্য এবারের বাজেটে মোট বাজেটের ৩ শতাংশ বরাদ্দ করা হলে দেশের মোট জনসংখ্যার আনুপাতিক হারে আরো দ্বিগুণ স্বাস্থ্যসেবা দেয়া সম্ভব হতো।

 

আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

এ সময় দেশে বর্তমানে ৪৫ হাজার নার্স ও মিডওয়াইফারি কর্মরত রয়েছে যা আগে মাত্র ২০ হাজার ছিল বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। করোনা মোকাবিলায় নার্সদের ব্যাপক ভূমিকার কথাও তুলে ধরেন মন্ত্রী। তবে, হাসপাতাল আরো পরিচ্ছন্ন রাখা, রোগীর সেবার মান বৃদ্ধি করার কাজে নার্সদের আরো সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।     

 

নার্সিং ও মিডওয়াইফ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাকসুরা নূরের সভাপতিত্বে সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. মুঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আজিজুর রহমান, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানু, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. বর্দন জং রানা, জাইকার সিনিয়র প্রতিনিধি কমোটি তাকাশি, কানাডা হাইকমিশনের প্রথম সচিব জোসেফ সেভাটুসহ অন্যান্য দেশি বিদেশি প্রতিনিধিবৃন্দ।


                                                                   
 #

 

মাইদুল/রাহাত/রফিকুল/লিখন/২০২৩/১৮২১ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ২০৮৫

 

চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ উত্তরবঙ্গের আম ঢাকায় পৌঁছাবে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন

                                                                     --- রেলপথ মন্ত্রী

 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ২৫ জৈষ্ঠ্য (৮ জুন): 

 

রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, আমের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ উত্তরবঙ্গে উৎপাদিত আম স্বল্প খরচে ও কম সময়ে ঢাকায় পৌঁছাবে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন। সাধারণ মানুষ, আমচাষি ও আম ব্যবসায়ীদের কথা বিবেচনা করে প্রধানমন্ত্রী ২০২০ সালে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন চালু করার নির্দেশনা দেন। এর ধারাবাহিকতায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়।

 

মন্ত্রী আজ চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন উদ্বোধনকালে এসব কথা।

 

মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। তিনি দেশে খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার পাশাপাশি সড়কপথ ও রেলপথ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করেছেন। জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যমুনা নদীর বঙ্গবন্ধু সেতুতে রেললাইন স্থাপন এবং বাস্তবায়নাধীন বঙ্গবন্ধু রেলসেতু স্থাপন করে উত্তরবঙ্গের সাথে রেল যোগাযোগের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। 

 

সুজন বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশের সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করছেন, দেশের উন্নয়ন করছেন কিন্তু রাজাকার, আলবদর ও আগুন সন্ত্রাসীরা এই উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য মানুষকে বিভিন্ন ধরনের উস্কানিমূলক কথা বলছে, গুজব ছড়াচ্ছে। তিনি সকলকে এ বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানান। 

 

মন্ত্রী এ সময় রেলওয়ের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম তুলে ধরেন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে শাটলট্রেনসহ বন্ধ হয়ে যাওয়া অন্যান্য ট্রেন চালু করার আশ্বাস দেন। আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন উদ্বোধন করেন। 

 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য জিয়াউর রহমান, আব্দুল ওদুদ ও সামিল উদ্দিন আহমেদ। 

#

 

সিরাজ/রাহাত/রফিকুল/লিখন/২০২৩/১৮১৯

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২০৮৬

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে

                                                                                       -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :   

          তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছেন, ‘চলতি সরকারই আগামী নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে এবং প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।’

          আজ রাজধানীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সিনেট ভবন মিলনায়তনে ৮ জুন ‘বিশ্ব সমুদ্র দিবস’ উপলক্ষ্যে ঢাবি সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগ আয়োজিত সেমিনারে মন্ত্রী প্রধান অতিথির বক্তৃতা শেষে সাংবাদিকরা ‘বিএনপির পক্ষ থেকে এখন নির্বাচনকালে নিরপেক্ষ সরকারের দাবি তোলা হয়েছে’ এমন প্রসঙ্গ তুললে তিনি এ কথা বলেন।

          সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি তো আন্তর্জাতিকভাবে কারো সমর্থন পায়নি। তাই এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাদ দিয়ে “নিরপেক্ষ” সরকারের কথা বলছে। তারা যে সমস্ত দেশের হাতে-পায়ে ধরে, সে সকল দেশে যেভাবে চলতি সরকার নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করে, আমাদের দেশেও ঠিক তাই হবে।’

          সম্প্রতি বিদ্যুৎ সরবরাহে সময়ে সময়ে ছেদ নিয়ে বিএনপির সমালোচনার জবাবে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেবরা বড় গলায় কথা বলেন, অথচ তারা মানুষকে বিদ্যুৎ দিতে পারেনি, বিদ্যুৎ কেন্দ্র জ্বালিয়ে দিয়েছে। মানুষকে বিদ্যুৎ দেবে বলে ছেলে-ভোলানো চকলেট আর মোয়ার মতো শুধু বিদ্যুতের খাম্বা লাগিয়েছে। আমরা মানুষকে বিদ্যুৎ দিয়েছি, মানুষের অভ্যাস পরিবর্তন হয়েছে, দেশ পরিবর্তন হয়েছে, শতভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে। বিদ্যুতের ব্যবহার এখন বহুমাত্রিক।’

          মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিলো তখন ৩ হাজার ৬ শত মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো। এখন যে কোনো সময় ১৮ থেকে ২০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহের সক্ষমতা সরকারের আছে। এবং বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিলো তখন দেশে ৪০ শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় ছিলো। এখন দেশের শতভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে।’

          ‘আসলে বিদ্যুৎ সুবিধা দিয়ে মানুষের অভ্যাসের পরিবর্তন হয়ে গেছে’ উল্লেখ করে মন্ত্রী হাছান বলেন, ‘মানুষ এখন গ্রামেও এসি চালায়, মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডায় এখন এসি চলে, প্রতিদিন হাজার হাজার ইজি বাইক এবং ১৭ কোটি মানুষের দেশে সাড়ে ১৫ কোটি মোবাইল চার্জ করতে বিদ্যুৎ লাগে, এমন কি গ্রামেও রাইস কুকারে ভাত রান্না করে। অর্থাৎ বিদ্যুতের বহুমাত্রিক ব্যবহারে গত ১৪ বছরে মানুষের অভ্যাস পরিবর্তন হয়ে গেছে। মানুষকে এতো বিদ্যুৎ সুবিধা দিয়ে নিশ্চয়ই ভুল করা হয়নি, সবার খানিক ধৈর্য্যের প্রয়োজন। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, এখন বিশ্বমন্দা ও যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে এই অসুবিধাটা সাময়িক, ১৫-২০ দিনের মধ্যে দূর হবে।’

          এর আগে ব্লু ইকোনমি’র সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচন (Revealing the Potentials of Blue Economy) শীর্ষক সেমিনারে সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের খণ্ডকালীন শিক্ষক পরিবেশবিদ তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা ভারত ও মিয়ানমারের সাথে সমঝোতাপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে প্রায় দেশের সমআয়তনের সমুদ্রসীমা অধিকার করেছি। এই সমুদ্রসম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করতে পারলে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হার আরো ২ থেকে ৩ শতাংশ বাড়বে।

         

 

          সেমিনারে সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ড. কে এম আজম চৌধুরী উপস্থাপিত মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনায় অংশ নেন বিশেষ অতিথি শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোঃ কাউসার আহাম্মদ, জার্মান সহযোগিতা সংস্থা জিআইজেড’র প্রিন্সিপাল এডভাইজার ড. স্টেফান আলফ্রেড গ্রোয়েনেওল্ড এবং ঢাবি’র আর্থ এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ জিল্লুর রহমান। ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অভ ন্যাচার (আইইউসিএন) কান্ট্রি ডিরেক্টর মোঃ রকিবুল আমিন সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জোবায়ের আলম।

          আন্তর্জাতিকভাবে ‘প্ল্যানেট ওশান: টাইডস আর চেঞ্জিং (পরিবর্তিত তরঙ্গে গ্রহের মহাসমুদ্র)’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ওশান গভারন্যান্স (আইসিওজি), ন্যাশনাল ওশানোগ্রাফিক এন্ড মেরিটাইম ইনস্টিটিউট (নোয়ামি) ও জিআইজেড এর সহযোগিতায় দিবসটি উপলক্ষ্যে সেমিনারের পাশাপাশি সকালে সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের র‍্যালিটি কার্জন হল প্রদক্ষিণ করে।

#

আকরাম/রাহাত/রফিকুল/শামীম/২০২৩/১৬৫৫ঘণ্টা

Not to publish before 5 PM

Handout                                                                                                             Number : 2084

President's message on the occasion of the World Accreditation Day

Dhaka, 8 June : 

  President Mohammed Shahabuddin has given the following message on the occasion of the World Accreditation Day 2023 :    

“I welcome the initiative of Bangladesh Accreditation Board (BAB) to celebrate the 'World Accreditation Day 2023' in Bangladesh in a befitting manner as elsewhere in the world.

Accreditation and trade are inseparable based on trust and confidence. Standards, Regulations, Metrology and Accredited Conformity Assessment are primary basis of quality infrastructure of a country. Besides in simplifying the activities of business and regulatory bodies, this integrated system facilitates expansion of trade and strengthen the economy of a country. The role of accreditation is immense in removal of Technical Barriers to Trade (TBTs). Accreditation helps to promote Global Trade by developing the National Quality Infrastructure and creating confidence among purchasers and consumers. I think the theme of the day of this year 'Accreditation: Supporting the future of Global Trade' is appropriate in present context of global trade.

Bangladesh Accreditation Board is playing a vital role in economic development of the country by providing accreditation services to customers. I hope BAB would operate accreditation activities following international standard and contribute in expansion of trade and commerce of the country.

I wish the celebration of 'World Accreditation Day 2023' a grand success.

Joi Bangla.

Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever.” 

#

Hasan/Mehedi/Parikshit/Rabi/Asma/2023/ hours

Not to publish before 5

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ২০৮৩

বিশ্ব এক্রেডিটেশন দিবস উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২৫ জৈষ্ঠ্য (৮ জুন): 

রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন আগামীকাল ‘বিশ্ব এক্রেডিটেশন দিবস ২০২৩' উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশ এক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) কর্তৃক বাংলাদেশেও                  ‘বিশ্ব এক্রেডিটেশন দিবস ২০২৩' পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। 

এক্রেডিটেশন ও বাণিজ্য পারস্পরিক আস্থার সূত্রে গাঁথা। মান নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিধি-বিধান, মেট্রোলজি, নিরপেক্ষ ও স্বীকৃত সাযুজ্য নিরূপণ ব্যবস্থা একটি দেশের গুণগত মান অবকাঠামোর প্রাথমিক ভিত্তি যা ব্যবসায়ী ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার কার্যক্রমকে সহজতর করার পাশাপাশি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও অর্থনীতিকে সুদৃঢ় করতে সহায়তা করে। বিশ্ব বাণিজ্যে কারিগরি বাধা অপসারণে (Technical Barriers to Trade - TBTs) এক্রেডিটেশনের গুরুত্ব অপরিসীম। জাতীয় মান ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন এবং ভোক্তা ও উৎপাদকের আস্থা অর্জনের মাধ্যমে এক্রেডিটেশন বিশ্ব বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। প্রেক্ষিতে এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য- ‘Accreditation: Supporting the Future of Global Trade’ যথার্থ ও সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি। 

বাংলাদেশ এক্রেডিটেশন বোর্ড এক্রেডিটেশন সেবা প্রদানের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে অবদান রাখছে। সংস্থাটি আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী এক্রেডিটেশন কার্যক্রম পরিচালনা করবে এবং দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণে কার্যকর ভুমিকা রাখাবে- এটাই সকলের প্রত্যাশা। 

আমি ‘বিশ্ব এক্রেডিটেশন দিবস ২০২৩'- উপলক্ষ্যে আয়োজিত সকল কার্যক্রমের সাফল্য কামনা করছি। 

জয় বাংলা। 

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।” 

#

হাসান/মেহেদী/পরীক্ষিৎ/রবি/রাসেল/মাসুম/২০২৩/১৪৫০ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

Not to publish before 5 PM

Handout                                                                                                    Number : 2082

Prime Minister's message on the World Accreditation Day 

Dhaka, 8 June :

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the fo

2023-06-08-16-08-335ddd8b39cc7b50208298e54f9d2079.docx