তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৪৩৫
মানিকনগর ও রামপুরায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নে অভিযান, লক্ষাধিক টাকা জরিমানা আদায়
ঢাকা, ৭ মাঘ (২১ জানুয়ারি):
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসির মেঢাবিবি-৩-এর আওতাধীন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পূর্ব মানিকনগর এলাকায় অবৈধ বিতরণ লাইন উচ্ছেদে আজ একটি অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।
অভিযান পরিচালনাকালে উত্তর মানিকনগর বালুর মাঠ পাকা রাস্তা এলাকায় স্থানীয় কয়েকটি বাড়িতে অবৈধ লাইনের মাধ্যমে গ্যাসের সংযোগ পাওয়া যায়। এসময় তাৎক্ষণিকভাবে প্রায় ১৩টি বাসার ৭৫টি অবৈধ চুলার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে লাইন বন্ধ করা হয় এবং ৫টি পৃথক মামলায় ৮৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান এবং তাৎক্ষণিকভাবে তা আদায় করা হয়। এতে প্রতিদিন রাষ্ট্রের ১৫৭৫ সিএফটি গ্যাস সাশ্রয় হবে।
এছাড়া, এলপিজি গ্যাসের লাইসেন্স না থাকায় রামপুরার এইচ টি এইচ রিফুয়েলিং স্টেশনকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান এবং তাৎক্ষণিক তা আদায় করা হয়।
#
শফিউল্লাহ/পবন/রানা/রফিকুল/সেলিম/২০২৫/২৩০০ ঘণ্টা
Handout Number: 2434
Bangladeshi Students Now Eligible for Italy’s Prestigious
‘Invest Your Talent’ for Scholarship for 2025-26
Dhaka, January 21:
The Ministry of Foreign Affairs and International Cooperation of Italy has recently included Bangladesh in the 10th edition of the scholarship programme ‘Invest your Talent in Italy’, for the academic year 2025-2026. Bangladeshi students will be eligible for availing this scholarship from the upcoming session. The selected students will receive a nine-month scholarship and complete a three-month internship with an Italian company relevant to their field of study. They can study in a variety of masters and postgraduate courses in three fields Engineering-Advanced Technologies, Economics-Management and Architecture-Design. Interested students may like to visit the official website for further details and to apply: https://investyourtalentapplication.esteri.it/SitoIYT/EN/invest-your-talent-in-italy
This inclusion demonstrates the existing excellent friendly relations between Bangladesh and Italy. It would be a great opportunity for Bangladeshi students to pursue higher education and thrive in Italian universities. It would further expand educational collaboration and strengthen people-to-people contact and foster goodwill between the two countries.
#
Bangladesh Embassy, Rome/Paban/Rana/Rafiqul/Salim/2025/2300 Hours
Handout Number: 2433
Bangladesh and China reaffirm commitment to Robust Partnership
Dhaka, January 21:
Bangladesh and China reaffirmed their commitment to ‘Comprehensive Strategic Cooperative Partnership’ during bilateral talks held between Bangladesh Foreign Adviser Md. Touhid Hossain and Chinese Foreign Minister Wang Yi today at the Diaoyuitai State Guest House in Beijing. Adviser Touhid Hossain is paying an official visit to China at the invitation of the Chinese Foreign Minister. This visit also coincides with the celebration of the golden jubilee of diplomatic relations between the two friendly nations.
Adviser Hossain was warmly welcomed by Foreign Minister Wang Yi before the bilateral talks. During the talks, Foreign Minister Wang Yi mentioned that the people of Bangladesh have given important responsibility to Professor Yunus who has dedicated himself to maintain civility and unity in the country, and his government has done many tangible good things for Bangladesh. He mentioned that China places Bangladesh at a very important position in her neighborhood diplomacy and praised the existing warm relations between the two nations. He recalled his fruitful meeting with Professor Yunus on the sidelines of the last UNGA. Foreign Minister Wang Yi reaffirmed that China respects the sovereignty and territorial integrity of Bangladesh and reiterated continued Chinese support for the stability, reforms, democratic transition, and development initiatives of Bangladesh.
Adviser Hossain emphasized that his first bilateral visit to China reflects Bangladesh’s strong intent to engage with China in a robust partnership to give the relationship a new momentum. Adviser Hossain reiterated Bangladesh’s firm commitment to ‘One China Principle’ and unwavering support for UNGA Resolution 2758. He mentioned that July-August 2024 movement in Bangladesh gave an opportunity to rebuild our nation on the principles of equality, non-discrimination, corruption free system and equal access to resources for all. He requested China to reduce interest rate from 2-3% to 1%, waive commitment fee and extend loan repayment period from 20 years to 30 years for both the Preferential Buyer’s Credit (PBC) loan and Government Concessional Loan (GCL).
Upon Bangladesh’s request, Foreign Minister Yi conveyed China’s decision to especially designate 3 to 4 recognized hospitals in Kunming for the treatment of Bangladeshi patients. He also welcomed Bangladesh’s proposal of establishing a specialized tertiary-level Chinese hospital in Dhaka as a gesture of goodwill on the occasion of the 50th anniversary of Bangladesh-China diplomatic relations. The Chinese Foreign Minister also gave positive responses to consider Bangladesh’s requests for financial, technical and capacity building cooperation and support in sectors such as education, railway, agriculture, water resource management, livestock, fisheries, shipbreaking, sustainable and renewable energy, and blue economy.
During the meeting, both sides conveyed their readiness to organize host of activities to celebrate the 50th anniversary of the diplomatic relations between Bangladesh and China in a grand manner. Both leaders discussed the Rohingya crisis and reaffirmed their shared commitment to work on a roadmap to find a durable solution to the issue.
Foreign Minister Wang Yi also requested Bangladesh to consider joining President Xi’s three global initiatives namely GDI, GSI and GCI. In response, Bangladesh conveyed their intention to examine the proposals and to remain engaged with China in deliberations on the issues. The talks concluded with the signing of the ‘Implementation Plan of the MoU on Exchange of Hydrological Information Sharing of the Yaluzangbu-Jamuna River’.
Foreign Adviser Md Touhid Hossain also had a meeting with the Minister of International Department of Chinese Communist Party. During the meeting, they discussed about Chinese funded development projects in Bangladesh. They also talked about the reform initiatives of the interim government in Bangladesh. The Chinese Minister reaffirmed China’s continued support for the interim government and peaceful transition to democracy through a free, fair and participatory election.
Mr. Hossain also held a meeting with the Chairman of China International Development Cooperation Agency (CIDCA) this afternoon. They had elaborate discussion on the China funded projects in Bangladesh.
Foreign Adviser Md Touhid Hossain arrived in Beijing yesterday midnight. He was received by Bangladesh Ambassador to China Md. Nazmul Islam and high-level officials from the Chinese Foreign Ministry.
#
Kamrul/Paban/Rana/Rafiqul/Salim/2025/2240 Hoursতথ্যবিবরণী নম্বর: ২৪৩২
কানাডা বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু
-- কৃষি উপদেষ্টা
ঢাকা, ৭ মাঘ (২১ জানুয়ারি):
কানাডা বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু বলে মন্তব্য করেছেন কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
আজ সচিবালয়স্থ তাঁর অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার অজিৎ সিংয়ের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা এ মন্তব্য করেন।
উপদেষ্টা বলেন, কানাডার সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্বের সম্পর্ক অর্ধশতাব্দীরও বেশি। এ সম্পর্ক শুধু দেশের সাথে দেশের নয়, প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রতিষ্ঠানের এবং জনগণের সাথে জনগণের নিবিড়ভাবে জড়িত। দেশের কৃষি-সহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ কানাডার আরো সহযোগিতা আশা করে বলে উপদেষ্টা প্রতিনিধিদলকে জানান।
সাক্ষাৎকালে কৃষি, খাদ্য শস্য আমদানি, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ, কৃষিতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার, কৃষিবিদদের উচ্চশিক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা, রোহিঙ্গা পুনর্বাসন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিষয়ে আলোকপাত করা হয়।
হাইকমিশনার বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে তার দেশ প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করতে আগ্রহী জানিয়ে পটাশ সার রপ্তানি, ডেইরি ও পোল্ট্রি খাতের ভ্যাকসিন সরবরাহ-সহ বিবিধ বিষয় অবগত করলে উপদেষ্টা তাঁর প্রস্তাবকে স্বাগত জানান।
রোহিঙ্গা ও মিয়ানমার প্রসঙ্গে হাইকমিশনার জানতে চাইলে উপদেষ্টা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পাশে থাকার জন্য কানাডাকে ধন্যবাদ জানান ও আরো বেশি সংখ্যক রোহিঙ্গাকে তাঁর দেশে পুনর্বাসন করার আহ্বান জানান। আরাকান আর্মি মিয়ানমার সীমান্তের সকল চৌকি দখল নিয়ে আছে, এ অবস্থায় দু'দেশের আমদানি ও রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। পাশাপাশি সীমান্তে যাতে মাদক চোরাচালান না হয় সে বিষয়েও বিজিবি সতর্ক রয়েছে বলে উপদেষ্টা হাইকমিশনারকে অবহিত করেন।
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে জানিয়ে পুলিশ, র্যাব, আনসার ও বিজিব’র সদস্যদের কানাডায় পেশাগত প্রশিক্ষণ কিংবা দেশে এসেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, মানবাধিকার বিবিধ পেশাগত প্রশিক্ষণ দেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন উপদেষ্টা ।
বাণিজ্যিক কাউন্সিল Debra Boyce, কাউন্সিলর (রাজনৈতিক) Marcus Devies, উন্নয়ন কাউন্সিলর Stephen Weaver-সহ কৃষি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
জাকির/পবন/রানা/রফিকুল/সেলিম/২০২৫/২২১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৪৩১
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে আরো বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী পুনর্বাসনের আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
ঢাকা, ৭ মাঘ (২১ জানুয়ারি):
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে আরো বেশি করে রোহিঙ্গা শরণার্থী (বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিক) পুনর্বাসনের আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
উপদেষ্টার সঙ্গে আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স Tracey Ann Jacobson (ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন) সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ আহ্বান জানান।
উপদেষ্টা বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মানবিক সহায়তা প্রদান ও পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র শুরু থেকেই নেতৃত্বের ভূমিকায় রয়েছে। তারা ইতোমধ্যে বেশ কিছু সংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থীকে পুনর্বাসন করেছে। এ সময় তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে আরো বেশি করে রোহিঙ্গা পুনর্বাসনের আহ্বান জানান। জবাবে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স জানান, যুক্তরাষ্ট্র রোহিঙ্গা শরণার্থীদের উন্নয়ন ও পুনর্বাসনে বৃহত্তম দাতা। যুক্তরাষ্ট্রের উন্নয়ন সংস্থা ইউএস-এইড বাংলাদেশের স্থানীয় এনজিওদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে প্রায় ১৭ হাজার রোহিঙ্গাকে যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসন করা হয়েছে এবং এটি চলমান রয়েছে।
বৈঠকে দু’দেশের মধ্যে নিরাপত্তা ইস্যু, সন্ত্রাস দমন, রোহিঙ্গা সমস্যা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে পারস্পরিক সহযোগিতা, পুলিশ সংস্কার কমিশন, সীমান্ত পরিস্থিতি, সংখ্যালঘু ইস্যু, কৃষি খাতে সহযোগিতা-সহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের শুরুতে উপদেষ্টা চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের উন্নয়নে অন্যতম বড় অংশীদার। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে অনেক শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে যায়। সন্ত্রাস দমন ও নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া পুলিশ-সহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামর্থ্য বৃদ্ধিতে তারা উন্নত প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র প্রদান করে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করে আসছে। তিনি মানবাধিকার ইস্যুতে পুলিশ এবং মানব পাচার ইস্যুতে বিজিবি ও কোস্টগার্ডকে আরো বেশি হারে প্রশিক্ষণ প্রদানের অনুরোধ করেন।
বাংলাদেশের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান সহযোগিতা অব্যাহত থাকার অঙ্গীকার জানিয়ে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চ শিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের আগের চেয়ে শতকরা ৩০ ভাগ বেশি অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের আরো বেশি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তবে কর্মকর্তারা যেন প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে এসে স্ব স্ব ডেস্কে কর্মরত থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে যাতে এটি আরো ফলপ্রসূ হয়। তিনি বলেন, আমাদের দু’দেশের মধ্যে নিরাপত্তা ও সন্ত্রাস দমন ইস্যুতে সর্বোচ্চ সহযোগিতা বিদ্যমান। তিনি এ সময় সন্ত্রাস দমন ইস্যুতে পারস্পরিক তথ্য বিনিময় ও এ সংক্রান্ত ডাটাবেজ আপডেটের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, সীমান্ত পরিস্থিতি মোটামুটি স্বাভাবিক রয়েছে। আগামী মাসে এ বিষয়ে ভারতের দিল্লিতে দু’দেশের মধ্যে বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
সংখ্যালঘুদের নির্যাতন করা হচ্ছে কি না এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (অব.) বলেন, বাংলাদেশে কোনো সংখ্যালঘু নির্যাতিত হচ্ছে না। এটা ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচার। সংখ্যালঘু শব্দটা আমরা ব্যবহার করতে চাই না। সবাই বাংলাদেশের নাগরিক ও সবার সমান অধিকার রয়েছে। তিনি বলেন, সংখ্যালঘুদের বিষয়ে ৫ আগস্টের পর যে কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে সেটি মূলত রাজনৈতিক কারণে, ধর্মীয় কারণে নয়।
বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের রেসিডেন্ট লিগ্যাল অ্যাডভাইজার Rahul Kale, ল’ এনফোর্সমেন্ট অ্যাটাচে Michael W. Hintz, পলিটিক্যাল মিলিটারি অ্যাফেয়ার্স অফিসার Josh Pope, অ্যাসিস্ট্যান্ট রিজিয়নাল সিকিউরিটি অফিসার Stephen Kovacs -সহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#
ফয়সল/পবন/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/২০২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৪৩০
দূষণবিরোধী অভিযানে প্রায় ২৪ লাখ টাকা জরিমানা
২টি ইটভাটা বন্ধ, ৩ হাজার ৫৩৮ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
ঢাকা, ৭ মাঘ (২১ জানুয়ারি):
আজ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ নির্দেশনায় পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে অবৈধ ইটভাটা, বায়ুদূষণ ও নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্টের কঠোর অভিযানে প্রায় ২৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
লালমনিরহাট ও মাগুরা জেলায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ অভিযানে ৮টি মামলার মাধ্যমে ১৮ লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় এবং ২টি ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে।
এদিন ঢাকার মোহাম্মদপুর, দিয়াবাড়ী, খিলগাঁও ও আফতাবনগরে নির্মাণ সামগ্রী দ্বারা বায়ুদূষণের অভিযোগে ৪টি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়। অভিযানে ১৮টি মামলার মাধ্যমে ৩ লাখ ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয় এবং কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করা হয়।
এছাড়া বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ঝিনাইদহ, গাইবান্ধা ও গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন ও বিক্রয়ের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হয়। ৫টি মোবাইল কোর্টে ৮টি মামলার মাধ্যমে ২ লাখ ২২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় এবং ১টি পলিথিন কারখানা বন্ধ করা হয়। দেশব্যাপী মোট ৩ হাজার ৫৩৮ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করা হয়েছে।
পরিবেশ সুরক্ষায় এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে পরিবেশ অধিদপ্তর জানিয়েছে।
#
দীপংকর/পবন/রানা/মোশারফ/সেলিম/২০২৫/১৯৩০ ঘণ্টা
Handout Number: 2429
Extensive youth participation is essential
to make anti-polythene initiatives successful --- Environment Advisor
Dhaka, 21 January:
Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change, and the Ministry of Water Resources, emphasized the importance of collective efforts to preserve the environment and reduce plastic pollution. She stated that extensive youth participation is crucial to ensuring the success of anti-polythene initiatives. It is high time to phase out the use of polythene and polypropylene bags and promote sustainable alternatives for a healthier environment.
The Advisor made these remarks today while addressing as the chief guest at a certificate distribution event for volunteers involved in the anti-polythene campaign and the cleanliness drive at Kuakata Beach, organized by the Department of Environment at Agargaon, Dhaka.
The Environment Advisor further noted that such initiatives not only protect the environment but also play a vital role in raising public awareness. She stressed the need to enhance individual and community-level awareness to safeguard nature. Everyone must come forward to encourage the use of environmentally friendly alternatives to polythene. She urged all to commit to leaving a clean and beautiful environment for future generations.
During the program, the Advisor praised the volunteers who participated in the anti-polythene campaign and the Kuakata Beach cleanliness drive. She also distributed certificates to over a hundred volunteers in recognition of their efforts.
The event was attended by Dr. Farhina Ahmed, Secretary of the Ministry of Environment, Forest and Climate Change, as the special guest. Tapan Kumar Biswas, Additional Secretary (Pollution Control), and Dr. Md. Kamruz Zaman, Director General of the Department of Environment, were also present, among others.
#
Dipankar/Rana/Mosharaf/Joynul/2025/1930 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৪২৮
লেবানন থেকে ফিরলেন আরো ৪৬ জন
ঢাকা, ৭ মাঘ (২১ জানুয়ারি):
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে আরো ৪৬ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরে এসেছেন। আজ কাতার এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে তারা ঢাকায় আসেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (IOM) যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন হতে স্বেচ্ছায় দেশে ফেরত আসতে ইচ্ছুক আটকে পড়া বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে। এ পর্যন্ত বিশটি ফ্লাইটে সর্বমোট ১ হাজার ২৯২ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত আনা হয়েছে। যুদ্ধে একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
আজ ফেরত আসা ৪৬ জনের প্রত্যেককে আইওএমের পক্ষ থেকে ৫ হাজার টাকা পকেটমানি, কিছু খাদ্যসামগ্রী ও প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়। ঢাকা বিমানবন্দরে ফিরে আসা বাংলাদেশিদের সাথে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজখবর নেন।
লেবাননে চলমান যুদ্ধাবস্থার কারণে যতজন বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক, তাদের সকলকেই সরকার নিজ খরচে দেশে ফেরত আনবে। বাংলাদেশ দূতাবাস বৈরুত দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তনের জন্য এবং যেসব প্রবাসী বাংলাদেশে ফিরে আসতে অনিচ্ছুক তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে।
#
কামরুল/রানা/মোশারফ/সেলিম/২০২৫/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৪২৭
পলিথিনবিরোধী কার্যক্রম সফল করতে তরুণদের ব্যাপক অংশগ্রহণ জরুরি
--- পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকা, ৭ মাঘ (২১ জানুয়ারি):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, পরিবেশ সংরক্ষণ ও প্লাস্টিক দূষণ কমাতে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা জরুরি। পলিথিনবিরোধী কার্যক্রম সফল করতে তরুণদের ব্যাপক অংশগ্রহণ অপরিহার্য। তিনি আরো বলেন, পলিথিন ও পলিপ্রোপাইলিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধ করে টেকসই পরিবেশ নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি।
আজ ঢাকার আগারগাঁওয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরে অনুষ্ঠিত পলিথিন ও পলিপ্রোপাইলিন শপিং ব্যাগের ব্যবহার বন্ধকরণ কার্যক্রম এবং কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযানে স্বেচ্ছাসেবকদের সনদপত্র প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, এ ধরনের উদ্যোগ শুধু পরিবেশ রক্ষাই নয়, বরং জনসচেতনতা সৃষ্টিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতিকে রক্ষা করতে হলে ব্যক্তিগত ও সামাজিক পর্যায়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। পলিথিনের বিকল্প পরিবেশবান্ধব পণ্য ব্যবহারে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশ রেখে যেতে আমাদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
উপদেষ্টা পলিথিন ও পলিপ্রোপাইলিন শপিং ব্যাগের ব্যবহার বন্ধকরণ কার্যক্রম এবং কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশগ্রহণকারী স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশংসা করেন এবং শতাধিক স্বেচ্ছাসেবকের হাতে সনদপত্র তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। আরো উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত সচিব (দূষণ নিয়ন্ত্রণ) তপন কুমার বিশ্বাস এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মোঃ কামরুজ্জামান প্রমুখ।
#
দীপংকর/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৫/১৯১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৪২৬
সরকারি নিয়মনীতি মেনে নবীন কর্মকর্তাদের দেশের সেবায় আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে
--- তথ্য সচিব
ঢাকা, ৭ মাঘ (২১ জানুয়ারি):
সরকারি নিয়মনীতি মেনে নবীন কর্মকর্তাদের দেশের সেবায় কাজ করতে হবে। আজ তথ্য ভবনে ৪৩তম বিসিএস তথ্য ক্যাডার কর্মকর্তাদের পাঁচ দিনব্যাপী ওরিয়েন্টেশন প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা এ কথা বলেন।
কর্মক্ষেত্রে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কথা উল্লেখ করে সচিব বলেন, কর্মক্ষেত্র সবসময় অনুকূলে নাও থাকতে পারে। নিজ নিজ কর্মদক্ষতার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে।
নবীন কর্মকর্তাদের জনগণের কল্যাণে কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করে তথ্য সচিব বলেন, জনগণের মনের কাছে পৌঁছাতে হলে সরকারি কর্মকর্তাদের ইতিবাচক গুণাবলি অর্জন করতে হবে। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সততা, দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি নবীন কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান।
পাঁচ দিনব্যাপী ওরিয়েন্টেশন প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের কর্মদক্ষতার প্রশংসা করে সচিব বলেন, নবীন কর্মকর্তাদের হাত ধরেই তথ্য সার্ভিস সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। তাদের দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য প্রদান করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফারাহ শাম্মী, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক মোঃ মাহবুবুল আলম, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফায়জুল হক, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক এ এস এম জাহীদ, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদা বেগম, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আবদুল জলিল, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী আবুল কালাম মোহাম্মদ শামসুদ্দিন ও বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহ।
এ সময় নবীন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে অনুভূতি ব্যক্ত করেন তন্বী তাবাসসুম ও মোঃ সাইফুল ইসলাম। তারা দেশের সেবায় সততা ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠান শেষে ওরিয়েন্টেশন প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের মাঝে সনদ বিতরণ করা হয়। উল্লেখ্য, গত ১৫ই জানুয়ারি ৪৩তম বিসিএস থেকে তথ্য সাধারণ ক্যাডারে ২১ জন এবং তথ্য প্রকৌশল ক্যাডারে ১৪ জন কর্মকর্তা যোগদান করেন।
#
মামুন/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৫/১৭৫০ঘণ্টা
Handout Number: 2425
Netherlands Pledges Support for Bangladesh’s Environmental and Water Management Priorities
Dhaka, 21 January:
André Carstens, Head of Mission of the Netherlands to Bangladesh, met with Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources, at her office in the Bangladesh Secretariat Today.
During the meeting, both parties discussed avenues for collaboration in addressing Bangladesh's pressing environmental challenges and water management priorities.
Syeda Rizwana Hasan highlighted the critical need for assistance in mitigating saline intrusion in coastal areas, which severely affects local livelihoods. She also emphasized the importance of resolving waterlogging issues in regions like Bhabodaho and Bil Dakatia, while seeking support for river dredging and cleanup initiatives.
Additionally, she called for Dutch cooperation in constructing Musapur Regulator in Feni. She also sought cooperation in environmental programs such as a Dhaka University student-led cleanup initiative and efforts to tackle noise pollution. Special attention was sought for protecting erosion-prone areas in Sylhet, particularly along the Surma River.
The Netherlands has been a longstanding partner in addressing our environmental challenges. Their expertise can significantly contribute to achieving our national goals, she stated.
André Carstens reaffirmed his country's commitment to supporting Bangladesh in its environmental and water management efforts. The Netherlands is ready to cooperate in all the priority areas identified by the Government of Bangladesh. Effective collaboration is essential for the implementation of the Bangladesh Delta Plan, he said.
Both parties agreed to enhance collaboration in these key areas to build resilience against climate change and promote sustainable environmental management.
#
Dipankar/Sahida/Fatema/Ali/Mansura/2025/1115 hour
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৪২৪
তামাক সেবন বন্ধে করারোপ অন্যতম কার্যকর পদ্ধতি তবে একমাত্র পদ্ধতি নয়
-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ঢাকা, ৭ মাঘ (২১ জানুয়ারি):
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, তামাক সেবন বন্ধে করারোপ অন্যতম কার্যকর পদ্ধতি তবে একমাত্র পদ্ধতি নয়। আইনের মধ্যে তামাকের প্রচার, বিক্রয় বন্ধ থাকা সত্ত্বেও সিগারেট কোম্পানিগুলো উৎসাহ এবং আকর্ষণ তৈরির ফলে তামাক সেবন এখনও কমছে না।
উপদেষ্টা আজ উন্নয়ন সমন্বয় আয়োজিত বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে "জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় সিগারেটে কার্যকর করারোপের প্রস্তাবনা"- শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, গবেষণায় বলা হচ্ছে দেশে ৩৫.৩ শতাংশ মানুষ তামাক সেবন করে থাকে এর অর্থ হচ্ছে দেশে প্রতি তিন জনে একজন তামাক সেবনকারী। আর প্রতিরোধযোগ্য মৃত্যু-যে মৃত্যু হবার কথা নয়, শুধু তামাক সেবনের ফলে ২২ শতাংশ মৃত্যু হচ্ছে। এ চিত্র একদিকে যেমন ভয়ংকর অন্যদিকে উদ্বেগের। তিনি বলেন, এসডিজি'র অভীষ্ট ৩.৯ এর লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী জনস্বাস্থ্য রক্ষায় তামাক উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমিয়ে আনার কথা বলা হলেও ২০৩০ সালের মধ্যে তা কার্যকর করতে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধন ও অবিলম্বে বাস্তবায়ন দরকার।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মধ্যে এ ভীতি কাজ করে যে, করারোপ করলে তামাক ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমে যাবে। তামাক কোম্পানিগুলো রাজস্ব কমানোর জুজুর ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বহু গবেষণার পর্যবেক্ষণ হলো তামাক ব্যবহার কিছুটা কমবে তবে রাজস্ব বাড়বে।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দদের তামাক বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্বদানের আহ্বান জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, আপনারা আন্দোলন করলে দেশের জনগণ আপনাদের কথা শুনবে ও আরও বেশি সচেতন হবে।
উন্নয়ন সমন্বয়ের সিনিয়র প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর জাহিদ রহমানের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন সিটিএফকে-বাংলাদেশের লিড পলিসি এডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, বিআইডিএসের রিসার্চ ডিরেক্টর ড. এস. এম. জুলফিকার আলী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। এতে প্রেক্ষাপট উপস্থাপন করেছেন উন্নয়ন সমন্বয়ের গবেষণা পরিচালক আব্দুল্লাহ নাদভী।
#
মামুন/শাহিদা/ফাতেমা/সাঈদা/আলী/মাসুম/২০২৫/১৫১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৪২৩
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টার সাথে কানাডিয়ান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ৭ মাঘ (২১ জানুয়ারি):
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, বীর প্রতীক-এর সাথে আজ বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডিয়ান হাইকমিশনার অজিত সিং মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে সাক্ষাৎ করেন। এসময় উভয়ের মধ্যে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বন্যা, বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের অনুপ্রবেশ বিষয়ে আলোচনা হয়।
হাইকমিশনার বাংলাদেশের বন্যা নিয়ে আলোচনা করেন এবং বন্যার পুনর্বাসন পরিকল্পনা সম্পর্কেও খোঁজখবর নেন। এছাড়া, বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনার বিষয়ে অবহিত হন। তিনি দুর্যোগে আশ্রয় গ্রহণ, প্রাথমিক চিকিৎসা, দুর্যোগ পূর্ব সতর্কীকরণ ব্যবস্থা ও বিভিন্ন অগ্রাধিকার বিষয়াবলি নিয়ে আলোচনা করেন।
উপদেষ্টা বলেন, বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় প্রদানে বাং