তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৯০
পাটের বস্তার ব্যবহার নিশ্চিত করতে মিরপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ঢাকা, ৩০ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর) :
ঢাকার মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট, মিরপুর-১ ও মিরপুরের পল্লবীর চালের আড়ত এলাকায় আজ মোবাইল কোর্টের অভিযান পরিচালিত হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সহযোগিতায় এ অভিযান পরিচালনা করে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়। এসময় দু’টি চালের আড়তকে মোট ৭ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। উল্লেখ্য, সারাদেশে জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে গত ৩০ নভেম্বর থেকে আজ পর্যন্ত ৮৭৩টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয় এবং মোট ১ হাজার ৯৩২টি মামলা দায়ের করা হয়। এতে প্রায় ৭৮ লাখ ৮০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম আজ ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শনকালে বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে নতুন করে প্লাষ্টিকের বস্তায় আর ধান, চাল, গম, ভুট্টা, সার, চিনি সংরক্ষণ ও পরিবহণ করা হচ্ছে না। ঢাকায় ৩০ নভেম্বরের পর আর কোনো প্লাস্টিকের বস্তা প্রবেশ করছে না। ৬টি পণ্যে শতভাগ পাটের বস্তার ব্যবহার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত মোবাইল কোর্টের অভিযান পরিচালিত হবে। তিনি বলেন, ব্যবসায়ীসহ সকল স্তরের মানুষের মধ্যে পাটের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন বাস্তবায়নে ব্যাপক সারা পাওয়া গেছে। সকল স্তরের মানুষের মধ্যে এ আইন পালনে আন্তরিকতার জন্য সবাইকে তিনি ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, এ অভিযান মনিটরিংয়ের জন্য বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিবদের সমন্বয়ে ১০টি পৃথক মনিটরিং টিম গঠন করা হয়েছে। এ আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আগামী দুই মাসে যে পরিমাণ পাটের ব্যাগ বা বস্তার প্রয়োজন হবে তা ইতোমধ্যে মজুত রয়েছে। এসব সরবরাহ করবে রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠান বিজেএমসি।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বর্তমান সরকারের গৃহীত নীতিমালা ও পরিকল্পনাকে কাজে লাগিয়ে পাট ও বস্ত্রখাতের রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণ, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন, পরিবেশ রক্ষা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যমআয়ের দেশে উন্নীত করার ক্ষেত্রে এ মন্ত্রণালয় সফল হবে।
#
সৈকত/মিজান/মোশাররফ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৫/২২০০ ঘণ্টা
Handout Number : 3689
LDCs Trade Ministers meeting held
Kenya, Nairobi, December14 :
Least Developed Countries (LDC) Trade Ministers meeting held at Nairobi, Kenya on the eve of the tenth session of the WTO Ministerial Conference today. Commerce Minister Tofail Ahmed chaired the meeting. WTO Director General Roberto Azevedo was also addressed the gathering as a guest of honor. Trade Ministers and delegates from 34 LDC Members were also present in the meeting.
Commerce Minister welcomed the delegates and expressed his deep satisfaction for being the coordinator of LDC group in the WTO for the fourth time. He emphasized on being united for mutual benefits of LDCs in the WTO. The meeting adopted a four point agenda on current state of play, draft declaration, joint declaration and other issues.
Permanent Representative of Bangladesh in Geneva made a presentation on the current state of play relating to LDCs in the WTO.
While discussing the LDC issues the Ministers from Nepal, Lesotho, Cambodia, Uganda, Myanmar and Senegal were also took the floor. All the delegates applauded the role of Bangladesh for active persuasion of LDC issues in the WTO and expressed their full cooperation. They also expressed that unity among the LDCs is the only strength that can help to realize gain from the WTO. They also emphasized on the implementation of Bali package on LDC issues.
The meeting ended with a joint declaration on implementation of all decisions so far adopted in favor of LDCs and called for strong commitment from WTO members on the issues of interest to LDCs in a commercially meaningful manner. In this context the LDCs have urged WTO members to give full effect to the declarations and decisions adopted at Doha and thereafter. The declaration also had addressed the possible elements of MC10 deliverables and focused on joint demand of LDCs on those elements including LDC specific Bali issues namely DFQF market access, operationalization of LDC service waiver, simple, transparent and development friendly Rules of Origin for LDCs, Cotton issue, S&D provisions of the WTO agreements for LDCs and agriculture. The LDC delegates also expressed their appreciation for TRIPS extension and service waiver notification.
#
Bakshi/Mizan/Mosharraf/Zoynul/2015/2200 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮৮
সামাজিক প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণে নাটক গুরুত¦পূর্ণ ভূমিকা রাখে
---স্পিকার
সাভার (ঢাকা), ৩০ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর) :
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, বিভিন্ন সামাজিক প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণে নাটক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। তাই সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে নাটককে কাজে লাগাতে হবে।
স্পিকার আজ সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল মিলনায়তনে বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন আয়োজিত সাংসদ নাট্যোৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
স্পিকার বলেন, নাটকের মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা জনগণের কাছে পৌঁছানো যায়। জনসচেতনতামূলক নাটক নির্মাণে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি তিনি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে আরো বেশি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক নির্মাণ করতে হবে। এসময় তিনি দেশের শিল্প সংস্কৃতির উন্নয়নে সংসদ সদস্যদের আরো এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল আকতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য ডা. এনামুর রহমান, মমতাজ বেগম, সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বেগম হাসিনাদ্দৌলা বক্তব্য রাখেন। মঞ্চে নাটক দেখুন এই শ্লোগান নিয়ে বাংলাদেশের নাট্য ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দশ দিনব্যাপী সাংসদ নাট্য উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।
উদ্বোধনী দিনে পদাতিক নাট্য সংসদ প্রযোজিত লামিসা শিরীন হসাইনের লোন সারভাইভার গল্প অবলম্বনে ‘কালরাত্রি’ নাটক মঞ্চায়িত হয়।
#
মিজান/মোশাররফ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৫/২১৩৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮৭
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করে
পাকিস্তান সিমলা চুক্তি ভঙ্গ করেছে
-- পর্যটন মন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর) :
বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, ১৯৭১’র মহান মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে সিমলায় যে চুক্তি হয় তার মূল কথা ছিল স্ব স্ব দেশ চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবে। সে নিরিখে বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন প্রণয়ন ও আদালত গঠন করে। চুক্তি অনুসারে মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত ৯০ হাজার পাকিস্তানি সৈন্যের মধ্যে চিহ্নিত ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দায়িত্ব পাকিস্তান সরকারের উপর অর্পিত হলেও আজও তারা তা না করে সিমলা চুক্তি ভঙ্গ করেছে। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর হওয়ার পর সিমলা চুক্তি লঙ্ঘিত হয়েছে বিবৃতি দিয়ে পাকিস্তান মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে। যুদ্ধাপরাধীরা কোনো অপরাধ করেনি বরং রাজনৈতিক চিন্তার প্রতিফলনে পাকিস্তানের ঐক্য ও সংহতির পক্ষে অবস্থান নিয়েছে এরকম যারা বলে তাদেরকে তিনি পাকিস্তান সরকার গঠিত হামিদুর রহমান কমিশনের রিপোর্ট পড়ে দেখার অনুরোধ জানান।
মন্ত্রী আজ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) এর সাগর-রুনি মিলনায়তনে ডিআরইউ আয়োজিত ‘স্বজনদের স্মৃতিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন ১৯৭৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য ১২টি ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়। কিন্তু ১৯৭৫’র ১৫ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মধ্য দিয়ে বিচারের সে উদ্যোগই শুধু ভেস্তে যায়নি, পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে ১২ হাজার অপরাধীকে ক্ষমা করে দেন।
তিনি আরো বলেন, স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে সাংবাদিকরাই প্রথম বুদ্ধিজীবী হত্যার বিচার দাবি করেছিলেন। সে সময় শহিদ বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লাহ কায়সারের অনুজ সাংবাদিক জহির রায়হানকে সদস্যসচিব করে এ সংক্রান্ত একটি কমিটিও গঠিত হয়েছিল। পরবর্তীতে জহির রায়হান নিখোঁজ হয়ে যাওয়ায় সে প্রক্রিয়া আর অগ্রসর হয়নি।
মন্ত্রী বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশকে নেতৃত্ব ও মেধাশূন্য করার জন্য সুপরিকল্পিতভাবে বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়। আজকের বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে শুধু বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ নয়, তাঁদের চিন্তাচেতনাকে অনুসরণ করতে হবে।
ডিআরইউ সভাপতি জামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) সদস্য প্রফেসর আনোয়ারা বেগম, শহিদ বুদ্ধিজীবী আবদুস সাত্তারের পুত্র সাইফুল আলম, শহিদ বুদ্ধিজীবী কাজী শামসুল হকের পুত্র কাজী সাইফুদ্দিন আব্বাস, ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি শাহেদ চৌধুরী ও ডিআরইউ’র সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ বক্তৃতা করেন।
#
তুহিন/মিজান/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/২০২৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮৬
এপিএ’র দ্বিতীয় নির্বাহী কাউন্সিল সভা
শান্তি ও সমঝোতা প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করছে
ঢাকা, ৩০ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর) :
গত ৭ থেকে ১২ ডিসেম্বর কম্বোডিয়ার নমপেনে এশিয়ান পার্লামেন্টারি এসেম্বলি (এপিএ) এর দ্বিতীয় নির্বাহী পরিষদের সভা এবং ৮ম প্লেনারি সেশন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতা
মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে সংসদ সদস্য ছবি বিশ্বাস, সাবিহা নাহার বেগম এবং হেপী বড়াল এসেম্বলিতে অংশগ্রহণ করেন।
সভায় মো. মোজাম্মেল হোসেন বলেন, এশীয় অঞ্চলে শান্তি, সমঝোতা এবং সংলাপ প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশ সবসময়ই আন্তর্জাতিক বিবাদ দূর করতে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সংলাপে বিশ্বাস করে।
মো. মোজাম্মেল হোসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্থনীতি, কৃষি, শিক্ষা ও নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে সাফল্য তুলে ধরেন। টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে শান্তি এবং সমঝোতা প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের কার্যকর ভূমিকা পালনের বিষয়েও তিনি বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করেন। তিনি বিশেষ করে কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি এসোসিয়েশন (সিপিএ) এর চেয়ারপার্সন হিসেবে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং ইন্টারপার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) এর প্রেসিডেন্ট সাবের হোসেন চৌধুরীর বিশ্ব শান্তি ও সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠায় বলিষ্ঠ ও আন্তরিক প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরেন।
সংসদ সদস্য ছবি বিশ্বাস বলেন, সংসদীয় গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ বিশ্বে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। বৈশ্বিক সহযোগিতা এবং আন্তর্জাতিক আইনের মাধ্যমে উপআঞ্চলিক, আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক সংকটের সমাধান হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
#
সাব্বির/মিজান/মোশাররফ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৫/১৯৪৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮৫
মো. সোহরাব হোসাইনের শিক্ষা সচিব হিসেবে যোগদান
ঢাকা, ৩০ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর) :
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে আজ যোগদান করেছেন মো. সোহরাব হোসাইন।
এ উপলক্ষে আজ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, যুগ্মসচিবসহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দপ্তরের প্রধান ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ অনুষ্ঠানে ফুল দিয়ে নবনিযুক্ত সচিবকে স্বাগত জানান। মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন অধিদপ্তরের পক্ষ থেকেও নতুন শিক্ষা সচিবকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।
শিক্ষামন্ত্রী নতুন সচিবকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আন্তরিক পরিবেশে যৌথ কাজের ধারা জোরদার করা হবে। মন্ত্রণালয়ের লক্ষ্য অর্জনে বিশেষ করে শিক্ষার আরো প্রসার ও গুণগত মান বৃদ্ধি করতে আমরা আমাদের কাজের গতি আরো বৃদ্ধি করব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা যথাসময়ে লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হবো।
অনুষ্ঠানে যোগদানকৃত শিক্ষা সচিব তাঁর বক্তৃতায় দায়িত্ব পালনে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
বিভিন্ন স্তরের কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
উল্লেখ্য, মো. সোহরাব হোসাইন শিক্ষা সচিব হিসেবে যোগদানের পূর্বে বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
#
সাইফুল্লাহ/মিজান/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮৪
সাবেক সচিব গিয়াস উদ্দিন আহমেদ-এর মৃত্যুতে সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ৩০ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর) :
সরকারের সাবেক সচিব, বিটিআরসি’র সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন আহমেদ-এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি।
মন্ত্রী এক শোকবার্তায় মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
উল্লেখ্য, গতকাল রাতে গিয়াস উদ্দিন আহমেদ ঢাকাস্থ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।
#
নাছের/অনসূয়া/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৩২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮৩
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে ইফার উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ৩০ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর) :
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস ২০১৫ উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজ বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ সাহানে কুরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় ১৪ ডিসেম্বর শাহাদতবরণকারী সকল শহিদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মুনাজাত করা হয়।
মিলাদ ও মুনাজাত পরিচালনা করেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম মহিউদ্দিন কাশেম। মুনাজাতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ সাধারণ মুসল্লিগণ অংশগ্রহণ করেন।
#
শায়লা/অনসূয়া/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৩২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮২
আগামীকাল কলকাতায় ‘বাংলাদেশ বিজয় উৎসব’ শুরু উদ্বোধন করবেন শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর) :
আগামীকাল থেকে কলকাতায় পাঁচ দিনব্যাপী ‘বাংলাদেশ বিজয় উৎসব’ শুরু হচ্ছে। নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু প্রধান অতিথি হিসেবে এর উদ্বোধন করবেন। অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শিল্পমন্ত্রী আজ সকালে কলকাতার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।
উল্লেখ্য, কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন এ উৎসবের আয়োজন করেছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এবং কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার জকি আহাদ উপস্থিত থাকবেন।
উৎসবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী জামদানি, টাঙ্গাইল তাঁত, রাজশাহী সিল্কসহ বিভিন্ন ধরনের শাড়ি, পাট ও পাটজাত দ্রব্য এবং কারু/হস্তশিল্পসহ অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী পণ্য প্রদর্শন করা হবে। পাশাপাশি মহান মুক্তিযুদ্ধের ওপর নির্মিত চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজনও থাকবে। এছাড়া ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশি খাবার যেমন-খিচুড়ী, বিরিয়ানী, গ্রাম-বাংলার পিঠা-পুলি, সন্দেশ ইত্যাদি হবে উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ।
এতে অংশগ্রহণের ফলে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
উৎসবে যোগদান শেষে শিল্পমন্ত্রী আগামীকাল (১৫ ডিসেম্বর) দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
#
জলিল/অনসূয়া/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৩২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮১
অনলাইন নিউজ নিবন্ধন ফরম ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত জমা দেয়া যাবে
ঢাকা, ৩০ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর) :
অনলাইন নিউজ প্রকাশনার জন্য নিবন্ধন ফরম জমা দেয়ার সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। নিবন্ধন ফরম ৩১ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখের মধ্যে জমা দেয়া যাবে।
অনলাইন নিউজ প্রকাশনার জন্য নির্ধারিত নিবন্ধন ফরম ও একটি প্রত্যয়নপত্র যথাযথভাবে
পূরণ করে কুরিয়ার সার্ভিস, জিইপি ডাকযোগে অথবা সরাসরি তথ্য অধিদফতরে জমা দেয়া যাবে।
তথ্য অধিদফতরের ঠিকানা : তথ্য অধিদফতর, ভবন নম্বর- ৯ (তৃতীয় তলা, কক্ষ নম্বর ২০১) বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।
নিবন্ধনের জন্য কোনও প্রকার অর্থ জমা দেয়ার প্রয়োজন নেই। নিবন্ধন কার্যক্রম ঢাকাসহ
দেশের সকল অনলাইন নিউজ প্রকাশনা, নিউজ এজেন্সি, নিউজ পোর্টাল, বাংলা ও ইংরেজি দৈনিকের অনলাইন নিউজ প্রকাশনা, অনলাইন রেডিও এবং অনলাইন টিভি’র ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। একজন প্রকাশক/সম্পাদক/সত্ত্বাধিকারী অনলাইন নিউজ প্রকাশনা, অনলাইন টিভি, রেডিওর সম্প্রচারের নিবন্ধন সংক্রান্ত আবেদন জমা দেয়ার পর সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র যাচাই-বাছাই এবং পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ কর্তৃক সন্তোষজনক রিপোর্ট পাওয়ার পর তথ্য অধিদফতর কর্তৃক রেজিস্ট্রেশন (তালিকাভুক্তি) বিষয়ে পত্র মারফত আবেদনকারীদের জানিয়ে দেয়া হবে। এ বিষয়ে অন্য কারো সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন নেই।
নতুন অনলাইন নিউজ প্রকাশনার ক্ষেত্রে আবেদনকারীর জন্য আবেদনের কোনও সময়সীমা নেই। ইতোমধ্যে যারা অনলাইন নিউজ প্রকাশনা ও অনলাইন টিভি, রেডিও কার্যক্রম পরিচালনা করছেন তাদের আগামী ৩১ জানুয়ারি তারিখের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ পূরণকৃত নিবন্ধন ফরম জমা দিতে হবে।
এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শের জন্য ঢ়রফফযধশধ@মসধরষ.পড়স অথবা ঢ়রফফযধশধ@ুধযড়ড়.পড়স
ই-মেইলে যোগাযোগ করা যেতে পারে। নিবন্ধন ফরম, হলফনামা ও অঙ্গীকারপত্রের নমুনার জন্য তথ্য অধিদফতরের ওয়েবসাইট : িি.িঢ়ৎবংংরহভড়ৎস.ঢ়ড়ৎঃধষ.মড়া.নফ হতে ডাউনলোড করা যেতে পারে।
#
অনসূয়া/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৩০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮০
মহান বিজয় দিবসের কর্মসূচি
ঢাকা, ৩০ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর) :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস-২০১৫ উদ্যাপনের লক্ষ্যে এবার জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হবে। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর নেতৃত্বে উপস্থিত বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি কূটনীতিকবৃন্দ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মিত্রবাহিনীর সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় সেনাবাহিনীর আমন্ত্রিত সদস্যগণ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
সকাল ১০.৩০ টায় তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরস্থ জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে সম্মিলিতবাহিনীর বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হবে। রাষ্ট্রপতি এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করবেন। প্রধানমন্ত্রীও এ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।
দিনটি হবে সরকারি ছুটির দিন। সকল সরকারি, আধাসরকারি,স্বায়ত্বশাসিত ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনাসমূহ আলোক সজ্জায় সজ্জিত করা হবে। ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপসমূহ জাতীয় পতাকা ও অন্যান্য পতাকায় সজ্জিত করা হবে। ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিভিন্ন বাহিনীর বাদক দল বাদ্য বাজাবেন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী দিবেন। দিবসের তাৎপর্য তুলে ধওে এদিন সংবাদপত্রসমূহ বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়াসমূহ মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, শিশুদের চিত্রাঙ্কন, রচনা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনের আয়োজন করবে।
এছাড়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ১৫ থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক দুর্লভ আলোকচিত্র প্রদর্শিত হবে। বাংলাদেশ ডাক বিভাগ স্মারক ডাক টিকিট প্রকাশ করবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দেশের শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও উপাসনার আয়োজন করা হবে এবং এতিমখানা, হাসপাতাল, জেলখানা, সরকারি শিশুসদনসহ অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে। দেশের সকল শিশু পার্ক ও জাদুঘরসমূহ বিনা টিকিটে উন্মুক্ত রাখা হবে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে অনুরূপ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
দিবসটি উদ্যাপন উপলক্ষে মেট্রোপলিটন এলাকা, জেলা সদর ও জেলার অন্যান্য এলাকায় আইন শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
#
মারুফ/অনসূয়া/শুকলা/আসমা/২০১৫/১২৪০ ঘণ্টা