তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯৪
শেখ হাসিনার ‘আমরা পারি’ স্বপ্নঘুড়ির পথ ধরে সমৃদ্ধির পথে দেশ
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১ বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) :
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার স্বপ্নঘুড়ি আমরা বাস্তবায়ন করেছি একাত্তরে। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘আমরা পারি’ স্বপ্নঘুড়ির পথ ধরে এখন সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ছি আমরা। এই পথ অসাম্প্রদায়িক পথ, এই পথ বৈষম্যহীনতার পথ।
আজ রাজধানীর পূর্বাচলে বৈশাখী ঘুড়ি উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।
বর্ষবরণ উৎসবকে বাঙালির প্রাণের উৎসব উল্লেখ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, জাত-পাত-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতীক পয়লা বৈশাখ আমাদের সার্বজনীন আনন্দের রূপকার।
আয়োজক সংস্থা এস ক্রিয়েশনের পরিচালক শাহরীন হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রাজনীতিক বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন মোল্লা, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, নাঈমুল আহসান জুয়েল।
#
আকরাম/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯৩
শ্রমিক কর্মচারী পেশাজীবী মুক্তিযোদ্ধা সমন্বয় পরিষদের আগামীকাল সমাবেশ
ঢাকা, ১ বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) :
মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতাবিরোধীদের চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এবং ছয়দফা দাবিতে আগামীকাল (১৫ এপ্রিল) রবিবার জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম এবং শ্রমিক কর্মচারী পেশাজীবীদের সমাবেশ ও মিছিলি অনুষ্ঠিত হবে।
সমাবেশে নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু উপস্থিত থাকবেন।
নৌপরিবহণ মন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে এক জরুরি সভায় এসব সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। শ্রমিক কর্মচারী পেশাজীবী মুক্তিযোদ্ধা সমন্বয় পরিষদের আহ্বায়ক ও নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। শ্রমিক কর্মচারী পেশাজীবী মুক্তিযোদ্ধা সমন্বয় পরিষদ এবং মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও প্রজন্ম সমন্বয় পরিষদ এ বৈঠকের আয়োজন করে।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় যে, আগামী ১৮ এপ্রিল সমন্বয় পরিষদের ছয়দফা দাবির ভিত্তিতে সারাদেশে জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নিকট স্মারকলিপি পেশ করা হবে। স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীর চক্রান্তের বিরুদ্ধে করণীয় সম্পর্কে ২২ এপ্রিল ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের মহানগর, জেলা ও উপজেলার সকল সাবেক কমান্ডার, ডেপুটি কমান্ডার ও সহকারী কমান্ডারদের এক প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ এপ্রিল ঢাকায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম এবং শ্রমিক কর্মচারী পেশাজীবী মুক্তিযোদ্ধা, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, জনতার এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমত কাদির গামা, আব্দুল মালেক মিয়া, ওসমান আলী, এ বি এম সুলতান আহমেদ এবং মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও প্রজন্ম সমন্বয় পরিষদের আহবায়ক আশিবুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন।
#
জাহাঙ্গীর/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯২
বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন
ইসলামাবাদ (পাকিস্তান), ১৪ এপ্রিল :
যথাযথ আনন্দ উৎসব ও সমারোহের মধ্যদিয়ে আজ পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে পহেলা বৈশাখ বাংলা নববর্ষ ১৪২৫ উদযাপন করা হয়। বর্ষবরণ উপলক্ষে চ্যান্সারি ভবন ও প্রাঙ্গণকে আল্পনা এঁকে এবং রঙ্গীন কাগজ, ফুল ও ব্যানার দিয়ে মনোরম সাজে সাজানো হয়।
প্রবাসি বাংলাদেশি, শিক্ষার্থী এবং মিশনের কর্মকর্তা কর্মচারি ও তাঁদের পরিবারের সদস্যবৃন্দ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালায় যোগ দেন।
পাকিস্তানে বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক আহসান অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন করেন। আমন্ত্রিত অতিথিদের বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে স্বাগত বক্তব্যে তিনি বাংলা সনের উৎপত্তি ও নববর্ষ পালনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠান এখন বাঙ্গালীর সবচেয়ে বড় ও সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। বিগত বছরের সকল দুঃখ গ্লানি মুছে দিয়ে জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে জনগণের মধ্যে সম্প্রীতি এবং একতা প্রতিষ্ঠায় পহেলা বৈশাখ উদযাপন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে হাইকমিশনার অভিমত প্রকাশ করেন।
‘এসো হে বৈশাখ এসো এসো’ বৈশাখি সংগীত পরিশেনের মধ্য দিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতি তুলে ধরে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বাংলাদেশি শিশুরা কয়েকটি নৃত্য, সংগীত এবং আবৃত্তি পরিবেশন করে। এছাড়া অনুষ্ঠানে কয়েকটি ম্যাজিকও প্রদর্শন করা হয়।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার শুরুতে অতিথিদের বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পিঠা , জিলাপি, পেয়াঁজু ও ঝালমুড়ি পরিবেশন করা হয়। এছাড়া, অনুষ্ঠান শেষে অতিথিদের ভাত মাছ, গোস্ত, সবজিসহ হরেক পদের ভর্তা ও অন্যান্য দেশীয় খাবার দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়।
#
ইকবাল/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯১
ঈশ^রদীর আনন্দ র্যালিতে ভূমিমন্ত্রী
ঈশ^রদী, ১ বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) :
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে আজ পাবনা জেলার ঈশ^রদী উপজেলা পরিষদ এক বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যালির আয়োজন করে। ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ আনন্দ র্যালির নেতৃত্ব দেন। র্যালিটি ঈশ^রদী শহরের বিভিন্ন স্থান ঘুরে উপজেলা পরিষদে এসে শেষ হয়। র্যালি শেষে ঈশ^রদী উপজেলা পরিষদে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেন, নববর্ষ আমাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের উন্নয়নের চিত্রকে স্মরণ করিয়ে দেয়। তিনি বলেন, দেশনেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন কর্মকা-ের বার্তা প্রত্যেক ঘরে ঘরে ছড়িয়ে দিতে হবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দূরদর্শীতা ও দক্ষভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার সুফল বাংলার জনগণ ভোগ করছে। এদেশের মানুষের জন্য অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য শেখ হাসিনার সরকার আন্তরিকতার সাথে কাজ করছেন।
#
রেজুয়ান/সেলিম/রফিকুল/আব্বাস/২০১৮/১৭২৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯০
পহেলা বৈশাখ বাঙালি সংস্কৃতির প্রাণের উৎস
---স্পিকার
ঢাকা, ১ বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) :
নববর্ষে বাঙালি সংস্কৃতির প্রাণের স্ফুরণ দেখা যায় আল্পনায়। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সামনে মানিকমিয়া এভিনিউয়ে শিল্পীদের আঁকা আল্পনার মাধ্যমে নববর্ষকে বরণ করে নেয়ার যে অভিযাত্রা বিগত পাঁচ বছর আগে শুরু হয়েছিল, বাংলা নববর্ষ ১৪২৫ শুরুর মাধ্যমে তা ৬ষ্ঠ বর্ষে পদার্পণ করলো। ৩শ’ জন শিল্পীর আঁকা দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ এ আল্পনা এখন বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম অংশ। গভীর রাতে হাজার মানুষের কলকাকলিতে ভরে উঠে এ প্রাঙ্গণ।
আজ রাতে বার্জার পেইন্ট ও ইউনিলিভারের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘আল্পনায় বাংলাদেশ ১৪২৫’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী মানিকমিয়া এভিনিউয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আল্পনা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
এর আগে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, নববর্ষ বাঙালি সংস্কৃতির প্রাণের উৎসব। এবারের পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ বাংলাদেশ এখন নতুন উচ্চতায়। দেশ এখন স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পৌঁছে গেছে। দেশের সকল মানুষের জীবনমান উন্নয়নে সকলে কাজ করে যাব, এবারের বৈশাখে এই হোক সকলের শপথ।
স্পিকার বাঙালি সংস্কৃতিকে ধারণ ও লালন করার মাধ্যমে নববর্ষকে বরণ করে নেয়ার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, ‘বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক চেতনায় সমৃদ্ধ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ। পহেলা বৈশাখে আমাদের শপথ হোক আমরা উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশে যেতে চাই। আমরা অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যেতে চাই’। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ হবে মানবের দেশ দানবের নয়।
বার্জার পেইন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালি চৌধুরী, ইরেশ জাকের এবং শিল্পী মনিরুজ্জামান অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। দেশবরেণ্য শিল্পীরা অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন।
#
হুদা/সেলিম/রফিকুল/আব্বাস/২০১৮/১৭২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৮৯
প্রতিটি বাঙালির ঘরে উন্নয়ন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বার্তা পৌঁছে দিতে হবে
---এলজিআরডি মন্ত্রী
ফরিদপুর, ১ বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, প্রতিটি বাঙালির ঘরে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ও মুক্তিযুদ্ধে চেতনার বার্তা পৌঁছে দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সবাইকে নতুন উদ্যমে কাজ করতে হবে। জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থেকে উন্নয়নের পথে আগাতে হবে।
মন্ত্রী আজ ফরিদপুর সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ষবরণ-১৪২৫ ও বৈশাখি মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মোশাররফ হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে বাঙালি সকল সংস্কৃতিক কর্মকা- ও উৎসব নির্বিঘেœ পালন করতে পারে। অতীতে স্বাধীনতা বিরোধীরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বাঙালি সংস্কৃতিকে ভ-ুল করেছে। তাই এখন থেকেই প্রতিটি বাঙালির ঘরে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ও মুক্তিযুদ্ধে চেতনার বার্তা পৌঁছে দিতে হবে। যাতে বর্তমান প্রজন্ম প্রগতিশীল হিসেবে গড়ে উঠে।
মন্ত্রী আরো বলেন, বাঙালি জাতির জন্য এ বছরটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই বছরেই হবে জাতীয় নির্বাচন। বাংলার সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাঁচিয়ে রাখার জন্য স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তিকে পুনরায় ক্ষমতায় আনার বিকল্প নেই। বাঙালি সংস্কৃতি চর্চার পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে এগিয়ে নেয়ার জন্য তিনি প্রত্যয়ী হয়ে সবাইকে কাজ করার আহ্বান জানান।
জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মৃধা, ফরিদপুর পৌর মেয়র শেখ মাহতাব আলী মেথু, সদর উপজেলার চেয়ারম্যান খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর এবং জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
জাকির/সেলিম/রফিকুল/আব্বাস/২০১৮/ ঘণ্টা
Handout Number : 1188
Bangladesh and Tajikistan continue
to take bilateral relations to a new height
Dhaka, 14 April.
State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam had an official meeting with the Foreign Minister of Tajikistan. ASLOV SIRODJIDIN MUHRIDINOVICH yesterday. He hoped that this visit would reinvigorate the current bilateral relations and facilitate our efforts into new avenues and sectors for the mutual benefit of the two countries.
State Minister recollected his last visit to Dushanbe and the interactions between the Prime Minister and the Tajik President over the vital issue of global water. State Minister briefed him about the recent development achievements and activities of the Government under the dynamic leadership of Prime Minister Sheikh Hasina and the graduation from the LDC status. He also briefed him on the development and the actions taken by Bangladesh for the forcibly displaced Rohingyas from Myanmar. They also discussed the important OIC issues and the ways to make this organization more efficient and successful. Tajik Foreign Minister praised the actions and kind gestures of Bangladesh in providing assistance and shelter to the Rohingyas.
Both of them discussed various agreements which could be concluded between the two countries covering issues like the joint commission, visa waver, exchange of information and experiences mainly of garments manufacture and export of Tajik cotton and other agricultural products, development of pharmaceutical products using rich Tajik resources and development of tourism. State Minister assured him of our help to Tajikistan in all regional and global fora. He also reiterated the invitation to participate in the forthcoming OIC CFM to be held in Dhaka. Tajik First Deputy Foreign Minister Zohidi Nizomiddin Shamsiddinzoda also hosted an official dinner in honour of the State Minister.
#
Tohidul/Selim/Rafiqul/Abbas/2018/1700 Hours