Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ নভেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী 11/11/2018

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩০৯৪ 
 
শিক্ষামন্ত্রীকে আলেম-ওলামাদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন
 
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১১ নভেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদ্রাসা নীতিমালা অনুমোদন, এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের শতকরা ৫ ভাগ ইনক্রিমেন্ট ও বৈশাখী ভাতা প্রদানের সিদ্ধান্ত  গ্রহণ, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য অবসর সুবিধা বোর্ড ও কল্যাণ ট্রাস্টে অতিরিক্ত বরাদ্দ প্রদানের জন্য আলেম-ওলামাগণ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাতে আজ শিক্ষামন্ত্রীর সাথে ঢাকায় তাঁর হেয়ার রোডের সরকারি বাসভবনে সাক্ষাৎ করেন। 
জমিয়াতুল মোদার্রেছিন বাংলাদেশের মহাসচিব শাব্বির আহমেদ মোমতাজীর নেতৃত্বে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ-শিক্ষকসহ প্রায় ৪ শতাধিক আলেম-ওলামা ও মাদ্রাসা শিক্ষক শিক্ষামন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেন। এসময় তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা এবং শিক্ষামন্ত্রীর আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে বর্তমান সরকার শিক্ষকদের অনেক সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম হয়েছে। শিক্ষকদের বেতন-ভাতাসহ সম্মান ও মর্যাদা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এজন্য তারা প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং শিক্ষামন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বিগত ১০ বছরে শিক্ষকদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সরকার আন্তরিকভাবে চেষ্টা করেছে। ফলে শিক্ষাক্ষেত্রে যুগান্তকারী উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। শিক্ষকদের বেতন-ভাতাদি সম্মানজনক অবস্থানে নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে। শিক্ষার উন্নয়নে এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আলমগীর, অতিরিক্ত সচিব রওনক মাহমুদ, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সফিউদ্দিন আহমদ, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী দেওয়ান মোহাম্মদ হানজালা, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ জিয়াউল হক এবং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান একেএম ছায়েফ উল্যাহ এসময় উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
আফরাজুর/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৯৫০ঘণ্টা
  
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩০৯৩
 
সমাজের চাওয়া-পাওয়াকে বিবেচনায় নিতে হবে
                                   --- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১১ নভেম্বর) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সমাজ বিচারকদের কাছ থেকে ইতিবাচক কিছু আশা করে। সমাজের অনেক সমস্যা আছে যেগুলো সমাজ ও পরিবারকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। একটি পরিবারকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য পরিবারের একজন সদস্য মাদকাসক্ত হওয়াই যথেষ্ট উল্লেখ করে তিনি বলেন,  মাদকের ব্যাপারে সরকারের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর। তাই প্রশিক্ষণ শেষে বিচারকদের নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে ফিরে গিয়ে মাদকের ব্যাপারে সমাজের  দাবি ও অবস্থার কথা বিবেচনা করে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, বিচার করার ক্ষেত্রে সমাজের চাওয়া-পাওয়াকে বিচারকদের বিবেচনায় নিতে হবে। 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের জন্য আয়োজিত চতুর্থ অরিয়েন্টেশন কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
দুর্নীতির বিষয়ে তিনি আরো বলেন, এটিও কিন্তু পরিবার, মূল্যবোধ ও সমাজ সবদিক থেকে ক্ষতিকর। তাই এর বিরুদ্ধে বিচারকদেরও অবস্থান নিতে হবে। বিচারকদের বাস্তবতার নিরিখে তৈরি হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ বিচারকদের কাছ থেকে যে সেবা চায়, যা আশা করে তা দিতে কার্পণ্য করবে না। 
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালে বাংলাদেশকে একটি সংবিধান দিয়ে গেছেন। সেই সংবিধানে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার কথা বলা আছে। তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের পর এই সংবিধানকে যার যার ইচ্ছা অনুযায়ী সংশোধন করে ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থ উদ্ধারের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। তাই বিচার বিভাগ সব সময় স্বাধীন ছিল এটা মানা যায় না। যদি বিচার বিভাগ স্বাধীন থাকতো তাহলে বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের বিচারের জন্য ২১টি বছর অপেক্ষা করতে হতো না। বিচার বিভাগ স্বাধীন হয়েছে ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যদি সেটাকে আইনে পরিণত না করতেন তাহলে আজকেও অধঃস্তন আদালতের বিচারকরা নির্বাহী বিভাগের অধীনেই থাকতো।
বিচারকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যার দূরদর্শিতায় আজ বিচারকগণ স্বাধীন, কিন্তু এই স্বাধীনতা অনেকটাই প্রশ্নবিদ্ধ হতো যদি পরের ধাপগুলো সম্পন্ন না হতো। বিচারকগণ যখন স্বাধীন হলেন, তখন তাদের বসার তেমন কোন ব্যবস্থা ছিলনা। এজলাস শেয়ার করে বিচার করতে হতো। জনগণ বিচার পাচ্ছিল না। এটাই ছিল বাস্তব। বঙ্গবন্ধু কন্যা এই বাস্তবতা অনুধাবন করে সারা দেশে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবন নির্মাণের ব্যবস্থা করেছেন। বর্তমানে আমরা অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছি। 
মন্ত্রী আরো বলেন, বিচারকগণ যাতে আর্থিকভাবে স্বচ্ছল থাকে সেজন্য তাদের বেতন প্রায় দ্বিগুণ বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে বিচারকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার মতো শিকড় তৈরি হয়েছে। দক্ষতা বাড়ানোর জন্য বিচারকদের অস্ট্রেলিয়া, ভারত, চীন ও জাপানে নিয়ে গিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। 
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি খোন্দকার মূসা খালেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব আবু সালেহ শেখ মোঃ জহিরুল হকও বক্তৃতা করেন।
#
 
রেজাউল/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/২০০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩০৯২
 
সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মাওলানা মোঃ নুরুল ইসলামের মৃত্যুতে ধর্মমন্ত্রীর শোক 
 
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১১ নভেম্বর) :
সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মাওলানা মোঃ নুরুল ইসলামের মৃত্যুতে ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। 
আজ এক শোকবার্তায় মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন। 
সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মাওলানা মোঃ নুরুল ইসলাম আজ ভোরে  ঢাকায় একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ---------রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। মৃত্যুকালে মরহুম মাওলানা মোঃ নুরুল ইসলাম স্ত্রী, তিন ছেলে ও তিন মেয়ে রেখে গেছেন। মরহুম মাওলানা মোঃ নুরুল ইসলাম ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। 
#
 
আনোয়ার/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৯০০ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                           নম্বর : ৩০৯১
 
জুলাই-সেপ্টেম্বরে বিডা’য় ৩৮০টি শিল্প প্রতিষ্ঠান নিবন্ধিত
 
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১১ নভেম্বর) :
 
জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সময়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) সর্বমোট ৩৮০টি শিল্প প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন করেছে। নিবন্ধিত এ সকল প্রতিষ্ঠানে প্রস্তাবিত মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৩শ’ ৪৬ দশমিক ৪১ মিলিয়ন টাকা। পূর্ববর্তী তিন মাসে প্রস্তাবিত মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৪৩ হাজার ৬শ’ ৪১ দশমিক ০৫ মিলিয়ন টাকা। সে অনুযায়ী এ সকল শিল্প প্রতিষ্ঠানে মোট বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে ১৩৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ। এ তিন মাসে সর্বাধিক বিনিয়োগ প্রস্তাব পাওয়া গেছে বিবিধ শিল্পখাতে যা মোট বিনিয়োগের ৩৬ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এছাড়া পর্যায়ক্রমিকভাবে কৃষিভিত্তিক শিল্পখাতে ১৬ দশমিক ২৪ শতাংশ, সার্ভিস শিল্পখাতে ৭ দশমিক ৩০ শতাংশ, টেক্সটাইল শিল্পখাতে ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ, কেমিক্যাল শিল্পখাতে ২৩ দশমিক ৭০ শতাংশ, ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পখাতে ৫ দশমিক ২৮ শতাংশ এবং ফুড এন্ড এলাইড শিল্পখাতে শূন্য দশমিক ২৭ শতাংশ বিনিয়োগ প্রস্তাব পাওয়া গেছে। এতে নিবন্ধিত এ ৩৮০টি শিল্প প্রতিষ্ঠানে সর্বমোট ৫২ হাজার ৪৪২টি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
 
স্থানীয় বিনিয়োগ বিশ্লেষণ সংক্রান্ত পরিসংখ্যানে দেখা যায়, তিন মাসে স্থানীয় বিনিয়োগের জন্য নিবন্ধিত শিল্প ইউনিটের সংখ্যা হচ্ছে ৩৪৪টি এবং প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ ৩ লাখ ৯ হাজার ৪শ’ ৮৩ দশমিক ৮৩ মিলিয়ন টাকা। স্থানীয় শিল্পে পূর্ববর্তী তিন মাসে বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ১৫ হাজার ৮শ’ ৬৫ দশমিক ৫৫৩ মিলিয়ন টাকা। সে অনুযায়ী স্থানীয় বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে ৪৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ এবং এ সকল শিল্প প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে সর্বমোট ৪৬ হাজার ২শ’টি।
 
বিদেশি বিনিয়োগ সংক্রান্ত পরিসংখ্যানে দেখা যায়, জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সময়ে শতভাগ বিদেশি এবং যৌথ বিনিয়োগের জন্য নিবন্ধিত শিল্পের সংখ্যা যথাক্রমে ১৭টি ও ১৯টি এবং এ সকল নিবন্ধিত শিল্প ইউনিটের প্রস্তাবিত সর্বমোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৮শ’ ৬২ দশমিক ৫৮২ মিলিয়ন টাকা। পূর্ববর্তী তিন মাসে শতভাগ বৈদেশিক ও যৌথ মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২৭ হাজার ৭শ’ ৭৫ দশমিক ৫০ মিলিয়ন টাকা। সে অনুযায়ী শতভাগ বিদেশি এবং যৌথ বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে ৮৬৭ দশমিক ৯৮ শতাংশ এবং এ সকল শিল্প প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে সর্বমোট ৬ হাজার ২৪২টি।
 
#
 
ফারহানা/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৮৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩০৯০ 
শ্রমিক কল্যাণ ফাউ-েশন তহবিলে জমার পরিমান তিন’শ কোটির ঊর্ধ্বে
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১১ নভেম্বর) :
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউ-েশন তহবিলে জমার পরিমাণ তিন’শ কোটি ছাড়িয়েছে।
আজ সচিবালয়ে শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে সিনজেন্টা বাংলাদেশ লিমিটেড এর গত এক বছরের লভ্যাংশের চেক প্রদান অনুষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক এ তথ্য জানান।
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, মোট জমাকৃত সাড়ে তিন’শ কোটি টাকার মধ্যে তিন’শ ২৩ কোটি এফডিআর করা আছে, তহবিলে নগদ রয়েছে ২ কোটি টাকা। এ পর্যন্ত শ্রমিকদের কল্যাণে ২৫ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে।
সিনজেন্টা বাংলাদেশ লিঃ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএমএম গোলাম তৌহিদের নেতৃত্বে তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল শ্রম প্রতিন্ত্রীর নিকট কোম্পানির গত এক বছরের মোট লাভের এক দশমাংশ ২৩ লাখ ৪০ হাজার ৬৫৬ টাকার চেক হস্তান্তর করে। সিনজেন্টা গত ২০১৩ সাল থেকে নিয়মিত এ তহবিলে লভ্যাংশের অর্থ প্রদান করে আসছে।    
বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী কোম্পানির নিট লাভের এক দশমাংশ বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউ-েশন তহবিলে জমার বিধান রয়েছে। এ পর্যন্ত দেশি, বিদেশি এবং বহুজাতিক মিলে ১২২ টি কোম্পানি এ তহবিলে অর্থ প্রদান করেছে।
শ্রমিক কল্যাণ ফাউ-েশনের মহাপরিচালক ড. আনিসুল আউয়াল, সিনজেন্টা বাংলাদেশ লি. এর কোম্পানি সচিব এবং হেড অভ ফিনান্স এম মশিউর রহমান চেক প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
আকতার/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫২৪ ঘণ্টা 
Todays handout (4).docx