Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৪ জুন ২০১৬

তথ্যবিবরণী ০৪/০৬/২০১৬

Handout                                                                                              Number : 1863

 

PM condoles death of boxing legend Muhammad Ali

 

Dhaka, June 4 :

 

            Prime Minister Sheikh Hasina has expressed her profound shock and deep condolence at the death of  boxing legend Muhammad Ali and has sent a condolence message to the US President Barack H Obama.

 

            The full text of her message is as follows:


            "Excellency,

            I am profoundly saddened at the unfortunate demise of the U S and global boxing legend Muhammad Ali (Inna lillahi wa inna ilahi rajiun) last night, who was also an honorary citizen of Bangladesh. On behalf of the people and the Government of Bangladesh, I convey our deepest condolence to you and through you to the members of the bereaved family and to the people of the United States.

 
            One of the greatest sports icons of all time, Muhammad Ali, has long been a household name in Bangladesh and is regarded with great respect and passion by its people for his extraordinary talent and skills in boxing, and also for his bold voice to uphold the dignity of all human beings and challenge all wrongs.


            The greatest boxer in the history was a bridge between our two friendly countries and would remain so for generations to come. The people of Bangladesh would always remember their brother, Muhammad Ali, with love and reverence.

 
            I pray for the salvation of his departed soul. May his immortal soul rest in eternal peace."

 
 

#

 

Zaman/Afraz/Selim/Sanjib/Salimuzzaman/2016/22.20 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর :  ১৮৬২

কিংবদনিত্ম মুষ্টিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলীর মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন): 

    শতাব্দীর অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ কিংবদনিত্ম মুষ্টিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। 

    আজ এক শোকবার্তায় মন্ত্রী বলেন, মোহাম্মদ আলী মুষ্টিযুদ্ধকে যেমন শিল্পের পর্যায়ে উত্তীর্ণ করেছেন, তেমনি তার জীবন দিয়ে কঠোর অধ্যবসায় আর ন্যায়ের প্রতি অবিচল থাকার শিড়্গা দিয়েছেন মানুষকে। আর এজন্য বিশ্বব্যাপী মানুষের অকুণ্ঠ ভালোবাসা পেয়েছেন তিনি। তার মৃত্যু নেই। যুগে যুগে তিনি বেঁচে থাকবেন পৃথিবীর মানুষের হৃদয়ে, ক্রীড়াঙ্গনে, সত্য ও ন্যায়ের সংগ্রামে।

    ১৯৭৮ সালে মোহাম্মদ আলীর বাংলাদেশে আগমনের কথা স্মরণ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, বাংলাদেশের মানুষ তাকে ভালোবেসেছে। তিনিও এদেশের মানুষকে ভালোবেসেছেন। আমরা তাকে ভুলতে পারিনা। এই শোকের দিনে আমরা তার আত্মার শানিত্মর জন্য প্রার্থনা করি আর তার স্বজনদের ব্যথা ও দুঃখ ভাগ করে নেই।

    শুক্রবার গভীর রাতে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় ফিনিক্স শহরের হাসপাতালে দূরারোগ্য পারকিনসন্স রোগে আক্রানত্ম ৭৪ বছর বয়সী এই মহান মুষ্টিযোদ্ধা বিশ্ববাসীকে কাঁদিয়ে চলে যান অন্য ভুবনে।

#

আকরাম/আফরাজ/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/২০৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর :  ১৮৬১

১৮ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দারা সুন্দর পরিবেশে বসবাস করবে
                                            -- গণপূর্ত মন্ত্রী

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন): 

    উত্তর দিকে পায়ে হাঁটা দূরত্বে বেড়ি বাঁধের আব্দুলস্নাহপুর। ‘বি’ ও ‘সি’ বস্নকের মাঝ বরাবর মেট্রোরেল। পূর্ব ও পশ্চিম দিকে উত্তরা আবাসিক প্রকল্পের তৃতীয় পর্বের আবাসিক পস্নট। দড়্গিণ দিকে মিরপুর ডিওএইচএস। উত্তরা ১৮ নম্বর সেক্টরে এমন এক সুন্দর ও সহজ যোগাযোগ স'ানে প্রায় ২১৪ একর জমির ওপর গড়ে তোলা হয়েছে রাজউকের এপার্টমেন্ট প্রকল্প। এ প্রকল্পের ‘এ’ বস্নকে ৮৫ দশমিক ৫২ একর জমির ওপর নির্মাণ করা হয়েছে ৭৯টি এপার্টমেন্ট ভবন। সাধারণ মানুষের আবাসন সমস্যার সমাধানে এসব এপার্টমেন্ট নির্মাণ করেছে রাজউক। সহজ ও দীর্ঘমেয়াদি কিসিত্মতে ফ্ল্যাটের বিক্রি কাজ শুরম্ন করেছে। কমন স্পেসসহ ১,৬৫৪ বর্গফুট আয়তনের ছয় হাজার ৬৬৩টি ফ্ল্যাটের নির্মাণ কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এসব ফ্ল্যাটের প্রকৃত আয়তন ১ হাজার ২৭৬ বর্গফুট। ১৭টি ক্যাটাগরির মানুষ এ ফ্ল্যাট কিনতে পারবে। ৩০ জুন পর্যনত্ম আগ্রহী ক্রেতাগণের আবেদন নিচ্ছে রাজউক।

    আজ ঢাকায় উত্তরা এপার্টমেন্ট প্রকল্পের সার্বিক বিষয় তুলে ধরে এক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপসি'ত ছিলেন। 

    রাজউকের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য এডভোকেট সাহারা খাতুন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সদস্য এ কে এম ফজলুল হক ও গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মো. শহীদ উলস্না খন্দকার উপসি'ত ছিলেন।
 
    গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, রাজউক কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান নয়। তাই বাণিজ্যিক দৃষ্টিকোন থেকে এসব ফ্ল্যাটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়নি। অন্য যে কোনো ফ্ল্যাটের চেয়ে এ ফ্ল্যাটের মূল্য অনেক কম। অপরদিকে এখানে বসবাসের সুযোগ সুবিধা অনেক বেশি। কিসিত্মও আগের তুলনায় সহজ করা হয়েছে। এখানে স্কুল, কমিউিনিটি সেন্টর, মসজিদ, কিচেন মার্কেট, লেকসহ সকল নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে। সার্বিকভাবে উত্তরা ১৮ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দারা সুন্দর পরিবেশ পাবেন।  

    মন্ত্রী বলেন, সরকার সবার জন্য আবাসন ব্যবস'া নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে। তার অংশ হিসেবেই এসব ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হচ্ছে। আমরা এ বছরের ডিসেম্বরে ফ্ল্যাট হসত্মানত্মরের কাজ শুরম্ন করার প্রতিশ্রম্নতি দিয়েছিলাম। সে অনুযায়ী নির্মাণ কাজের মান বজায় রেখে দ্রম্নত কাজ শেষ করা হচ্ছে। ১৮ নম্বর সেক্টরে মোট ১৫ হাজার ৩৬টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে। বর্তমানে ৭৯টি এপার্টমেন্টের নির্মাণ কাজ চলছে। অবশিষ্ট ফ্ল্যাটসমূহের কাজ দ্রম্নতই শুরম্ন করা হবে। এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে উত্তরা তৃতীয় পর্বের সকল উন্নয়ন কাজ শেষ করা হবে।

#

কিবরিয়া/আফরাজ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৯৪০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর :  ১৮৬০

৩৭তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা সমাপ্ত

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন): 

    তিন দিনব্যাপী ৩৭তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে অনুষ্ঠিত হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স'পতি ইয়াফেস ওসমান প্রধান অতিথি হিসেবে উপসি'ত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন। 

    এসময় মন্ত্রী বলেন, পুরস্কার বিজয়ী প্রজেক্ট এবং সারা দেশের বিজ্ঞান ক্লাবগুলোর জন্য আর্থিক অনুদান বাড়ানো হবে যাতে করে তরম্নণ প্রজন্ম ও নবীন বিজ্ঞানীরা  বিজ্ঞানের উন্নয়ন ও গবেষণার মাধ্যমে বাংলাদেশকে দ্রম্নত উন্নত ডিজিটাল দেশে পরিণত করতে পারে।

    জুনিয়র ও সিনিয়র এবং বিশেষ গ্রম্নপে মেধা ও বিশেষ এ দু’ক্যাটাগরিতে মোট ৩০ জনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। জুনিয়র গ্রম্নপে ফেনী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শাহরিয়ার, মিনহাজুল ও প্রাঙ্গণের স্মার্ট সেন্সিবিলিটি ম্যানহোল, সিনিয়র গ্রম্নপে দিনাজপুরের আদর্শ মহাবিদ্যালয়ের মোসাদ্দেক হোসেনের কীটনাশক ছাড়াই ইলেক্ট্র্রিকের সাহায্যে পোকা দমন এবং বিশেষ গ্রম্নপে সিরাজগঞ্জের ট্যালেন্ট সাইন্স ক্লাবের মশিউর রহমানের সুপার রোবট প্রজেক্ট প্রথম স'ান অর্জন করে। মেলায় সারা দেশের ৬৪টি জেলা থেকে আগত জেলা পর্যায়ে জুনিয়র ও সিনিয়র এবং বিশেষ গ্রম্নপে প্রথমম স'ান অধিকারী প্রতিযোগী, গাইড এবং তরম্নণ ও অপেশাদার বিজ্ঞানীসহ প্রায় ৩শ’ জন অংশগ্রহণ করেন। জুনিয়র গ্রম্নপে স্কুল পর্যায়ে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি, সিনিয়র গ্রম্নপে  কলেজ পর্যায় এবং বিশেষ গ্রম্নপে নবীন, অপেশাদার ও সৌখিন বিজ্ঞানীগণ মেলায় ১৫০টি প্রজেক্ট নিয়ে অংশগ্রহণ করেন। এবারের প্রতিপাদ্য ‘টেকসই উন্নয়নে চাই টেকসই প্রযুক্তি’।

    জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালক স্বপন কুমার রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স'ায়ী কমিটির সভাপতি ডা. আ ফ ম রম্নহুল হক,  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব দিলীপ কুমার বসাক এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির সভাপতি ড. আমিনুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন।

#

কামরম্নল/আফরাজ/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৯০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর :  ১৮৫৯

অফিস ব্যবস'াপনায় আরো পেশাদারিত্ব আনতে হবে
                                     -- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন): 

    বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরম্নল হামিদ বলেছেন, সেবা প্রদান ও অফিস ব্যবস'াপনায় আরো পেশাদারিত্ব আনতে হবে। জনগণের কাছে সেবা নিয়ে যেতে হবে- এই মানসিকতা বিতরণ কোম্পানিগুলোর মাঝে এখনো সেভাবে দেখা যাচ্ছে না। কল সেন্টারগুলো আরো সক্রিয় রেখে জনগণের চাহিদা পূরণে সচেষ্ট থাকুন।

    প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় রেডিসন হোটেলে পাঁচটি নতুন ১৩২/৩৩/১১ কেভি  জিআইএস গ্রিড উপকেন্দ্র নির্মাণের লড়্গ্যে  ডেসকো ও ঐুড়ংঁহম ঈড়ৎঢ়ড়ৎধঃরড়হ এর মধ্যে চুক্তিস্বাড়্গর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। 

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারি অফিসগুলোর অভ্যনত্মরীণ ও বাহ্যিক অবস'ার পরিবর্তন করা আবশ্যক। যাতে অফিস দেখেই একটি ইতিবাচক মনোভাব সৃজন হয়। এসময় তিনি বিতরণ কোম্পানিগুলোকে নিজেদের পরিবর্তন করে গ্রাহক সনত্মুষ্টির জন্য কাজ করার আহ্বান জানান।

    চুক্তিতে ডেসকোর পড়্গে প্রতিষ্ঠানটির সচিব প্রকৌশলী জুলফিকার তাহমিদ এবং ঐুড়ংঁহম ঈড়ৎঢ়ড়ৎধঃরড়হ এর পড়্গে প্রতিষ্ঠানটির জেনারেল ম্যানেজার ণড়হ ঞধব-নঁস স্বাড়্গর করেন।

    অন্যান্যের মধ্যে  বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স'ায়ী কমিটির সভাপতি মো. তাজুল ইসলাম ও ডেসকোর ব্যবস'াপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শাহিদ সারওয়ার অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

    উলেস্নখ্য, গ্রিড উপকেন্দ্রগুলো নির্মাণ হলে ৬৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ১৩২ কেভি লেভেলে এবং ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ৩৩ কেভি লেভেলে গ্রহণের সড়্গমতা বৃদ্ধি পাবে। এতে গ্রাহকদের কাছে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে এবং নতুন ৪ লাখ ৫০ হাজার গ্রাহককে  সংযোগ প্রদান করা যাবে। প্রকল্পটির প্রাক্কলিত ব্যয় প্রায় ৯৪৬ কোটি টাকা, যার মধ্যে ৪৫৫ কোটি ৪২ লাখ টাকা এডিবি অর্থায়ন করবে। 

#

আসলাম/আফরাজ/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮৪০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর :  ১৮৫৮

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রয়োজন
                                                                -- শিল্পমন্ত্রী

ত্রিপুরা (ভারত), ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন): 

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির লড়্গ্যে বিদ্যমান বাণিজ্যিক অবকাঠামোগত দুর্বলতা অপসারণের ওপর গুরম্নত্বারোপ করেছেন ত্রিপুরা সফররত শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, এ লড়্গ্যে স'ল বন্দরগুলোতে আধুনিক লজিস্টিক ও গুদাম সুবিধা গড়ে তোলার পাশাপাশি ম্যানুয়াল কাস্টমস্‌ কার্যক্রমের পরিবর্তে স্বয়ংক্রিয় ক্লিয়ারেন্স পদ্ধতি চালু করতে হবে। বন্দরসংলগ্ন স'ানে মান সম্পর্কিত পরীড়্গাগার স'াপনের মাধ্যমে নিরাপত্তার অজুহাতে পণ্য পরীড়্গণের নামে অযথা সময় ড়্গেপণের প্রবণতা পরিহার করার পরামর্শ দেন তিনি। 

শিল্পমন্ত্রী আজ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় অনুষ্ঠিত ইনভেস্ট ত্রিপুরা (ওহাবংঃ ঞৎরঢ়ঁৎধ) শীর্ষক বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে এ গুরম্নত্বারোপ করেন। দ্য অ্যাসোসিয়েটেড চেম্বার্স অভ্‌ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অভ্‌ ইন্ডিয়া এ সম্মেলন আয়োজন করে। ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী মানিক সরকার এতে প্রধান অতিথি ছিলেন। 

সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে ভারত সরকারের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলের উন্নয়ন বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ড. জিতেন্দ্র সিং, ত্রিপুরা রাজ্যের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী শ্রী তপন চক্রবর্তীসহ ভারতে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, সরকারি ঊর্র্ধ্বতন কর্মকর্তা, শিল্প উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ অংশ নেন। 

আমির হোসেন আমু বলেন, বাংলাদেশ ভারতের আধুনিক প্রযুক্তিভিত্তিক মাঝারি ও ভারী শিল্পের অংশীদার হতে ইচ্ছুক। শিল্পায়নে ভারতীয় ব্যবসায়ী সমাজ এগিয়ে এলে, দু’দেশের মাঝে বিরাজমান বৈদেশিক বাণিজ্যের ভারসাম্যহীনতা ধীরে ধীরে কমে আসবে। তিনি ভারতের সাথে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পণ্যের  গুণ ও মান সম্পর্কিত প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণ, সমন্বিত আনত্মঃসীমানা ব্যবস'াপনা জোরদার এবং প্যারাট্যারিফ ও ননট্যারিফ প্রতিবন্ধকতা পরিহারের জন্য দু’দেশের পড়্গ থেকেই আনত্মরিক উদ্যোগ গ্রহণের ওপর জোর দেন। 

আমির হোসেন আমু বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, বাংলাদেশ এবং ভারতের অন্যান্য প্রদেশের সাথে কার্যকর কানেকটিভিটি জোরদারে বাংলাদেশ আনত্মরিকভাবে কাজ করছে। উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সাথে নতুন সড়ক ও রেল যোগাযোগ স'াপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নতুন ল্যান্ড কাস্টমস্‌ স্টেশন এবং ল্যান্ড পোর্ট স'াপন ও পুরাতনগুলো পুনরায় চালু হচ্ছে। ফেনী নদীর ওপর সেতু নির্মাণ এবং বাংলাদেশের আখাউড়া ও ভারতের আগরতলার মধ্যে রেল যোগাযোগ স'াপনের কাজ চলছে। এছাড়া রামগড়-সাব্রম্নম এবং দিমাগিরি-তেগামুখ বর্ডার পয়েন্টের উন্নয়ন কাজও এগিয়ে চলছে।  
#

জলিল/আফরাজ/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর :  ১৮৫৭

ইউএনডবিস্নউটিও’র ২৯তম সিএপি-সিএসএ সম্মেলন ঢাকায়

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন): 

    পর্যটনের ড়্গেত্রে এগিয়ে যাবার প্রয়াসে আরেকটি স্বীকৃতি পেলো বাংলাদেশ। এই প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের পর্যটন বিষয়ক সংগঠন ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম অর্গানাইজেশন (ইউএনডবিস্নউটিও)’র ২৯তম সিএপি-সিএসএ সম্মেলন আগামী বছরের ফেব্রম্নয়ারিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। জাপানে অনুষ্ঠিত সংস'ার ২৮তম বৈঠকে এ সিদ্ধানত্ম গৃহীত হয়। বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন সচিব এস এম গোলাম ফারম্নকের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল এ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করছেন।

    এর আগে মুসলিম দেশসমূহের সংগঠন অর্গানাইজেশন অভ্‌ ইসলামিক কোঅপারেশন (ওআইসি)’র পর্যটন বিষয়ক সংস'ার আগামী বছরের সম্মেলনের ভেন্যু হিসেবে ঢাকাকে নির্বাচিত করা হয়। 

    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন ইউএনডবিস্নউটিও’র এ সিদ্ধানত্মকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, পর্যটনকে বিকশিত করার ড়্গেত্রে বাংলাদেশের নিরনত্মর প্রয়াসের বার্তা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হয়েছে। এতে দেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব সম্মেলন আয়োজন করার মধ্য দিয়ে বিশ্ববাসী রূপসী বাংলার নান্দনিক ছবি দেখবে এবং এদেশের মানুষের অনুপম আতিথিয়েতার পরিচয় পাবে, যার মধ্য দিয়ে এদেশে পর্যটন শিল্প বিকশিত হবে। 

#

মাহবুবুর/আফরাজ/সেলিম/সঞ্জীব/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭৪০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর :  ১৮৫৬

দেশে একটি এভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় হবে 
                            -- পর্যটনমন্ত্রী

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন): 

    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, সময়ের প্রয়োজনে বিশ্বব্যাপী এভিয়েশন সেক্টর এখন খুবই গুরম্নত্বপূর্ণ। প্রতিনিয়তই এ সেক্টরে কাজের পরিধি বৃদ্ধি পাচ্ছে। অথচ আমাদের দেশ, যেখানে কর্মসংস'ান একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ  সেখানে এভিয়েশন সেক্টর এখনও সেভাবে বিকশিত হয়নি। এই শূন্যতা পূরণ এবং  বাংলাদেশি তরম্নণদের জন্য কর্মসংস'ান সৃষ্টি করতে সরকার দেশে একটি এভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে।  

    মন্ত্রী আজ রাজধানীর একটি হোটেলে পর্যটন বিষয়ক ম্যাগাজিন ‘ভ্রমণ’ ও বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড আয়োজিত ‘জড়ষব ধহফ ওসঢ়ধপঃ ড়ভ আরধঃরড়হ ঝবপঃড়ৎ ড়হ ঠরংরঃ ইধহমষধফবংয ২০১৬’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। 

    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রফিকুজ্জামানের সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, কম্পোট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেল অভ্‌ বাংলাদেশ মাসুদ আহমেদ, মালয়েশিয়া-বাংলাদেশ চেম্বারের সাবেক সভাপতি নাসির এ চৌধুরী, বিটিবি’র সিইও আখতারউজ্জামান খান কবির এবং ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির বোর্ড অভ্‌ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান সবুর খান বক্তৃতা করেন। সেমিনারে মূলপ্রবন্ধ উপস'াপন করেন বেসরকারি বিমান সংস'া ‘নভোএয়ার’ এর ব্যবস'াপনা পরিচালক মফিজুর রহমান।  

    মন্ত্রী বলেন, পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশে এভিয়েশন সেক্টরের ভূমিকা অনস্বীকার্য। প্রথমত অধিকাংশ পর্যটক বিমানে চড়েই আসেন  এবং বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা পেরিয়েই একটি দেশের মাটিতে পা রাখেন। সুতরাং পর্যটকদের সাথে অতিথির মতো আচরণের মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধি করা যায়, যা পর্যটনশিল্পে ইতিবাচক প্রভাব রাখে। 

    সেমিনারে বলা হয়, সরকার ঘোষিত পর্যটনবর্ষে সাফল্যের জন্য এভিয়েশন সেক্টরের ভূমিকা যেমন গুরম্নত্বপূর্ণ তেমনি সরকারের কিছু উদ্যোগী ভূমিকা পাওয়া গেলে এখান থেকে খুব দ্রম্নত বড় সাফল্য অর্জন করা সম্ভব। যেমন: বাংলাদেশে ১৫টি এয়ারপোর্ট আছে অথচ চালু আছে মাত্র ৭টি। রংপুর, ঠাকুরগাঁও, ঈশ্বরদী, শমসেরনগর, সন্দ্বীপ, কুমিলস্না, খুলনা ও সিরাজগঞ্জের এয়ারপোর্টের কথা অনেকের অজানা। এগুলো দ্রম্নত চালু করা গেলে শুধু পর্যটন শিল্পেই নয়, বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনেতিক কর্মকা-ে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। 
#

মাহবুবুর/আফরাজ/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭২০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর :  ১৮৫৫

বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন): 

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলড়্গে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:
    ‘‘জাতিসংঘের অন্যান্য সদস্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ৫ জুন ২০১৬ বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। 
    পৃথিবীতে জনসংখ্যা বাড়ছে। বাড়তি জনসংখ্যার কারণে পরিবেশের উপর চাপ পড়ছে। জনসংখ্যার আধিক্য এবং মানুষের অপরিণামদর্শী ক্রিয়াকলাপের ফলে ঝুঁকিসঙ্কুল হয়ে উঠছে পরিবেশ ও প্রতিবেশ। এর ফলে  বৈশ্বিক উষ্ণতা ও পৃথিবীর জলভাগের উচ্চতা  বৃদ্ধি পাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে জলবায়ুর গতিপ্রকৃতি। বন্যপ্রাণীর বেআইনি ব্যবসার ফলে বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য বিলুপ্তির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। এ প্রেড়্গাপটে বিশ্ব পরিবেশ দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘এড় ডরষফ ভড়ৎ খরভব’ অত্যনত্ম সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
    আমাদের সরকার রূপকল্প ২০২১ এবং ২০৪১ বাসত্মবায়নে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। উন্নয়নের সকল  ড়্গেত্রে পরিবেশের সুরড়্গা ও জীববৈচিত্র্য রড়্গাকে আমরা অগ্রাধিকার দিয়েছি।  দেশের বায়ু, পানি, মাটি ও শব্দ দূষণ রোধে আমরা আইনানুগ ও সময়োচিত পদড়্গেপ নিয়েছি। কলকারখানার দূষণ হতে আমাদের মাটি, নদ-নদীকে রড়্গার জন্য নানাবিধ ব্যবস'া গ্রহণ করা হয়েছে।  দেশের যত্রতত্র অপরিকল্পিত শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে  তোলার পরিবর্তে পরিকল্পিতভাবে নির্দিষ্ট এলাকায় শিল্প এলাকা ও অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে  তোলা হচ্ছে। পরিবেশসম্মত উপায়ে বর্জ্য  শোধনাগার স'াপনের মাধ্যমে পানি, মাটি ও বায়ু দূষণরোধে সর্বাত্মক ব্যবস'া গ্রহণের কর্মপরিকল্পনা হাতে  নেয়া হয়েছে। সরকারের এ লড়্গ্য বাসত্মবায়নে শিল্প উদ্যোক্তাগণকে আরো আনত্মরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানাই।
    বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব  মোকাবিলায় আমরা  ‘ঈষরসধঃব ঈযধহমব ঞৎঁংঃ ঋঁহফ এবং ঈষরসধঃব ঈযধহমব জবংরষরবহপব ঋঁহফ গঠন করেছি। বিভিন্ন আনত্মর্জাতিক  ফোরামে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের বিপন্নতার কথা তুলে ধরেছি।  নৈসর্গিক পরিবর্তন রোধ, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি  মোকাবিলা এবং টেকসই উন্নয়নের লড়্গ্যে আমরা জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আনত্মর্জাতিক সংস'ার সঙ্গে একযোগে কাজ করে যাচ্ছি। পরিবেশ ও প্রতিবেশের উন্নয়নে অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ আমরা জাতিসংঘের ‘চ্যাম্পিয়ন অভ্‌ দ্য আর্থ’ পুরস্কার অর্জন করেছি। প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করাই আমাদের একমাত্র লড়্গ্য।
    বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদ্‌যাপনের মাধ্যমে পরিবেশ সংরড়্গণে জনসম্পৃক্ততা ও জনসচেতনতা বৃদ্ধি পাবে বলে আমি আশা করি। বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি ও পরিবেশ রড়্গায় বিশ্বসম্প্রদায়কে আরো এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।
    আমি বিশ্ব পরিবেশ দিবস-২০১৬ উদ্‌যাপন উপলড়্গে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 
    জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
    বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
মিনা/আফরাজ/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৭০১ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ১৮৫৪

 বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলড়্গে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন) :
    রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলড়্গে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
    ‘‘পরিবেশ সংরক্ষণে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিশ্ব ‘পরিবেশ দিবস ২০১৬’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। 
    বন ও বন্যপ্রাণী পরিবেশ ও প্রতিবেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং মানুষের অসিত্মত্বের জন্য অপরিহার্য। বন্যপ্রাণী বিশেষ করে হরিণ, বাঘ, সিংহ, হাতিসহ অন্যান্য প্রাণীর চামড়া, দাঁত, শিং ইত্যাদি 
অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের চাহিদা থাকায় বিশ্বব্যাপী এর বাণিজ্যে প্রসার ঘটেছে। অবৈধ পাচার ও বেআইনি শিকারের ক্রমবর্ধমান তৎপরতার ফলে দ্রম্নত হারে হ্রাস পাচ্ছে এসব মূল্যবান প্রাণীর সংখ্যা। বিপন্ন হচ্ছে এদের অসিত্মত্ব। এ পরিপ্রেক্ষিতে এ বছরের বিশ্ব পরিবেশ দিবসের সেস্নাগান 'এড় ডরষফ ভড়ৎ খরভব!' যার ভাবার্থ করা হয়েছে  ‘বন্যপ্রাণী ও পরিবেশ, বাঁচায় প্রকৃতি বাঁচায় দেশ’ যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।
    সরকার পরিবেশ সংরক্ষণ ও বন্যপ্রাণী সুরক্ষায় অত্যনত্ম আনত্মরিক। পরিবেশ ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে বাংলাদেশ সরকার পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ সংশোধন ও বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন ২০১২ প্রণয়ন করেছে। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণসহ বন্যপ্রাণীর অবৈধ বাণিজ্য হ্রাস করার ক্ষেত্রে আইনটি যথাযথ ভূমিকা পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস। 
    সারাবিশ্বে বর্ধিত জনসংখ্যার চাপ, দ্রম্নত নগরায়ন, পরিবেশ দূষণ, বন্যপ্রাণীর আবাসস'ল ধ্বংস, নির্বিচারে বন্যপ্রাণী পাচার ও নিধনের ফলে অনেক প্রজাতির প্রাণীর অসিত্মত্ব আজ হুমকির মুখে। পরিবেশ, প্রতিবেশ, বন ও বন্যপ্রাণী রক্ষায় আমাদের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। নতুন প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী রাখতে সকলকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনে আহ্বান জানাই। 
    আমি বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০১৬ উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচির সাফল্য কামনা করি।
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’ 
#

আজাদ/আফরাজ/মোশারফ/আব্‌বাস/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা 

Todays handout (7).doc