তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৪৩
৩৪তম বিসিএস
চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদের ১ জুন যোগদানের আদেশ
ঢাকা, ১৬ মে (২ জ্যৈষ্ঠ) :
৩৪তম বিসিএস পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদেরকে আগামী ১ জুন যোগদান করতে বলা হয়েছে।
আজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ আদেশ জারি করা হয়।
নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জুন ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় নির্দেশিত বা পদায়িত কার্যালয়ে যোগদানের জন্য বলা হয়েছে। ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় হতে পরবর্তী কোনো নির্দেশ না পেলে উল্লিখিত তারিখেই সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগদান করতে হবে। নির্ধারিত তারিখে চাকরিতে যোগদান না করলে তিনি চাকরিতে যোগদান করতে সম্মত নন বলে ধরে নেয়া হবে এবং নিয়োগপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। বিস্তারিত তথ্য িি.িসড়ঢ়ধ.মড়া.নফ ঠিকানায় পাওয়া যাবে।
#
আফরাজ/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/২০৩০ঘণ্টা
Handout Number: 1642
Yunnan Adviser calls on Foreign State Minister
Dhaka, 16 May :
Senior Adviser of Yunnan Provincial Government of China and Deputy Secretary of the Communist Party of China (Yunnan Province) Zhong Mian had a meeting with State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam at the Ministry of Foreign Affairs in Dhaka today.
Leading a delegation of 6 members, Zhong Mian is currently visiting Dhaka in an aim to promote the 4th South Asian Expo to be held in Kunming, the capital of Yunnan Province from 12 to 17 June of this year. He is in Bangladesh for 3 days and will be leaving tomorrow morning.
During the meeting, the State Minister observed that Dhaka has close ties with Beijing in all areas of bilateral and economic cooperation. He noted that at the economic level, Yunnan is also deeply engaged with Bangladesh. He urged the visiting Adviser to create opportunities for Bangladesh business sector to explore the full potential of cooperation particularly with the provinces of China which are geographically closer to Bangladesh.
Shahriar Alam requested the Senior Adviser of Yunnan Government of China to encourage the investors of his province to invest in the special economic zone designated for Chinese investors. In response the Senior Adviser assured him of conveying that message to the potential investors.
Inviting the State Minister to the Expo, Senior Adviser Zhong Mian noted that his government had arranged some free and preferential stall for Bangladeshi business entities and this kind of participation would expand the trade and business relationship between the two countries. The two sides discussed about the economic potential of the proposed BCIM Economic Corridor.
Close cooperation between Chittagong city and Kunming City, and enhancing direct communication between these two regions were also discussed in the meeting.
#
Khaleda/Afraz/Mahmud/Sanjib/Abbas/2016/1920 Hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৪১
তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ১৬ মে (২ জ্যৈষ্ঠ) :
জাতীয় সংসদের তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ জাতীয় সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতুল্লাহ্র সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সুকুমার রঞ্জন ঘোষ, মৃনাল কান্তি দাস এবং সাইমুম সরওয়ার কমল অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে সরকারের বড় অর্জনগুলো গণমাধ্যমে তুলে ধরার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয় এবং ক্রম অগ্রসরমান গণমাধ্যমের প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা প্রমাণের জন্য বিটিভির আধুনিকায়ন এবং উন্নত অনুষ্ঠানমালা নির্মাণ ও প্রচারের বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকে বিটিভির বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ বাড়ানো, নতুন পদ সৃষ্টি করে জনবল সংকট নিরসন ও শিল্পী সম্মানী ভাতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের ক্ষেত্রে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ধীরগতির জন্য অসন্তোষ প্রকাশ করা হয় এবং সমস্যার দ্রুত সমাধানে অর্থ মন্ত্রণালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করা হয়। এছাড়া, অস্থায়ীভিত্তিতে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারীদের স্থায়ীকরণের ক্ষেত্রে যে সকল কর্মচারী বিটিভিতে দীর্ঘদিন যাবৎ সেবা প্রদান করে আসছেন তাদেরকে প্রাধিকার প্রদানের সুপারিশ করা হয়।
কমিটি বাংলাদেশ বেতারের ৭৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মহাপরিচালকের পদসহ অন্যান্য পদ উন্নীতকরণ, শিল্পী সম্মানী বৃদ্ধি এবং স্থায়ী শিল্পীদের পেনশনের আওতায় নেয়ার কার্যক্রম দ্রুতগতিতে বাস্তবায়নের সুপারিশ করে।
বৈঠকে তথ্য সচিব মরতুজা আহমদসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
ইনামুল/আফরাজ/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৯১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৪০
দেশে মোবাইল ফোন উৎপাদনের কারখানা গড়ে তোলার আহ্বান শিল্পমন্ত্রীর
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানির উপযোগী গুণগতমানের মোবাইল ফোন উৎপাদনের কারখানা গড়ে তুলতে দেশি উদ্যোক্তাদের আহ্বান জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, মোবাইল ফোন শিল্পের কাঁচামালের ওপর শুল্ক কমানোর দাবির আগে এখাতে উদ্যোক্তাদেরকে শিল্প কারখানা গড়ে তুলতে হবে। কারখানা গড়ে তোলার পর সরকার জাতীয় স্বার্থেই দেশীয় মোবাইল শিল্পবান্ধব শুল্ক কাঠামো নির্ধারণ করবে।
শিল্পমন্ত্রী আজ জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে ‘দেশীয় উদ্যোগে মোবাইল ফোন শিল্প গড়ে তোলার এখনই উপযুক্ত সময়’ শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস-২০১৬ উপলক্ষে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন (বিএমবিএ) এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
বিএমবিএ’র সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে এফবিসিসিআই’র সভাপতি আবদুল মাতলুব আহ্মাদ, সাবেক সচিব ও বিটিআরসি চেয়ারম্যান সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহ্মদ, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি দেওয়ান সুলতান আহ্মদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মুস্তাফিজুর রহমান ও আইসিটি বিশেষজ্ঞ মোস্তফা জব্বার বক্তব্য রাখেন।
মন্ত্রী বলেন, দেশে মোবাইল ফোনের বিরাট বাজার রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ফলে এ বাজার সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু শুধু আমদানিকৃত মোবাইল ফোনের ওপর এ বাজার ছেড়ে দেয়া যায় না। তিনি বড় আকারের মোবাইল ফোন কারখানা গড়ে তোলার জন্য রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে এবং ছোট আকারের কারখানা গড়ে তুলতে বিসিক শিল্পনগরীতে প্লট বরাদ্দ দেয়া হবে বলে উদ্যোক্তাদের আশ্বস্ত করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে ১০ হাজার কোটি টাকারও বেশি মোবাইল ফোন ও আনুষঙ্গিক যন্ত্রাংশের বাজার রয়েছে। সম্পূর্ণ আমদানিনির্ভর এ বাজার দিন দিন বাড়ছে। এখাতে বিনিয়োগ করলে বিপুল পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ের পাশাপাশি প্রায় ১০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে বলে তারা উল্লেখ করেন।
বক্তারা বলেন, সম্পূর্ণ তৈরি বা সিবিইউ (কমপ্লিট বিল্ড আপ) মোবাইল ফোন আমদানিতে ভ্যাট, কাস্টমসসহ ২১ দশমিক ৭৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হলেও মোবাইল ফোন তৈরির কাঁচামাল এবং যন্ত্রাংশ আমদানির ক্ষেত্রে ৩৭ থেকে প্রায় ৪০ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়। এর ফলে দেশীয় উদ্যোক্তারা মোবাইল ফোন উৎপাদন শিল্পে বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত হচ্ছে। তারা মোবাইল ফোনের কাঁচামাল এবং যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক কমানোর পাশাপাশি এ শিল্পের জন্য পৃথক অর্থনৈতিক অঞ্চল বা হাইটেক পার্ক নির্মাণের দাবি জানান।
#
জলিল/আফরাজ/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৮৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৯
সাংবাদিক সাদেক খানের মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
বিশিষ্ট সাংবাদিক সাদেক খানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
আজ এক শোকবার্তায় তথ্যমন্ত্রী বলেন, মেধাবী সাদেক খান সাংবাদিকতার পাশাপাশি চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবেও কাজ করেছেন। মন্ত্রী তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
#
আকরাম/আফরাজ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৮২৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৮
চিকিৎসাধীন অজয় রায়ের শয্যাপাশে স¦াস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ মে (২ জ্যৈষ্ঠ) :
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম আজ সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদবিরোধী মঞ্চের সমন্বয়ক অজয় রায়কে দেখতে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে যান।
মন্ত্রী অজয় রায়ের শয্যাপাশে কিছুক্ষণ অবস্থান করেন এবং তাঁর চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। এ সময় তিনি অজয় রায়ের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসকদের নির্দেশ দেন এবং মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন।
বাংলাদেশ ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ, ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডা. শহীদুল হক মল্লিক, গোলাম কিবরিয়া ভূইয়াসহ অজয় রায়ের স্বজনরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
৮৮ বছর বয়সী অজয় রায় বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে ভুগছেন। ৯ মে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি বারডেমের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।
#
পরীক্ষিৎ/আফরাজ/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮০৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৭
প্রবীণ সাংবাদিক সাদেক খানের ইন্তেকাল
ঢাকা, ১৬ মে (২ জ্যৈষ্ঠ) :
বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেননের বড় ভাই প্রবীণ সাংবাদিক সাদেক খান আজ দুপুরে ঢাকায় বারিধারায় নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি -----------রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
আগামীকাল সকাল ১০টায় তাঁর মরদেহ সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানোর জন্য জাতীয় প্রেসক্লাবে নেয়া হবে। মরহুমের নামাজে জানাজা আগামীকাল বাদযোহর গুলশান আজাদ মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। পরে বনানী কবরস্থানে তাঁর পিতার সমাধিতে তাঁকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ১ ছেলে, ১ মেয়ে, আত্মীয়-স¦জন ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
#
নজরুল/আফরাজ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৬
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
জাতীয় সংসদের শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি
মো. আফছারুল আমীনের সভাপতিত্বে সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ,
মো. আব্দুল কুদ্দুস, মো. ছলিম উদ্দীন তরফদার, গোলাম মোস্তফা, এস এম আবুল কালাম আজাদ, মোহা. মামুনুর রশিদ এবং সেলিনা আক্তার বানু বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারীদের অবসরসুবিধা প্রাপ্তি সহজীকরণ এবং
নন-এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আলোচনা হয়।
বৈঠকে নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে তা পর্যাযক্রমে এমপিওভুক্তির ব্যবস্থা নিতে এবং বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীদের অবসরসুবিধা প্রাপ্তি দ্রুত নিশ্চিত করতে সুপারিশ করে কমিটি।
বৈঠকে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ইংরেজি শিক্ষা পাঠদানকে আরো বেশি কার্যকর ও যুগোপযোগী করতে সুপারিশ করা হয়।
এছাড়াও বৈঠকে উল্লেখ করা হয়, বর্তমানে দেশে সর্বমোট ২৬ হাজার ৭৬টি এমপিওভুক্ত এবং
৫ হাজার ২৪২টি এমপিওবিহীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
সাব্বির/আফরাজ/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৭৪৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৫
প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১৬ মে (২ জ্যৈষ্ঠ) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৫তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“আজ ১৭ মে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৫তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। এ উপলক্ষে আমি গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি এবং গণতন্ত্র বিকাশে বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনার অবদান অপরিসীম। তাঁর দূরদৃষ্টি, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব এবং জনকল্যাণমুখী কার্যক্রমে দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও তিনি দেশকে ধাপে ধাপে সমৃদ্ধির সোপানে নিয়ে যাচ্ছেন তাঁর সুদূর প্রসারী পরিকল্পনার মাধ্যমে। কিন্তু তাঁর চলার পথ মসৃণ ছিল না। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা বিরোধী ঘাতকচক্রের হাতে সপরিবারে নির্মমভাবে নিহত হন। এ সময় তাঁর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তৎকালীন পশ্চিম জার্মানীতে অবস্থান করায় তাঁরা প্রাণে বেঁচে যান। পরবর্তীতে ৬ বছর লন্ডন ও দিল্লীতে তাঁদের চরম প্রতিকূল পরিবেশে নির্বাসিত জীবন কাটাতে হয়। গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ মে বাংলার মাটিতে ফিরে আসেন। বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রায় এটা ছিল এক মাইলফলক। এর ফলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্বাধীনতার মূল্যবোধ ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হয়।
১৯৮১ সালে ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশনে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতে সর্বসম্মতিক্রমে তাঁকে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। এ ছিল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তৎকালীন নেতৃবৃন্দের এক দূরদর্শী সিদ্ধান্ত। ১৯৮১ সালের ১৭ মে ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে ১৯৭২ সালে ১০ই জানুয়ারি তাঁর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মতো তাঁকেও স্বাগত জানাতে লাখো মানুষের ঢল নামে। সেদিন তাঁদের অকৃত্রিম ভালবাসায় তিনি সিক্ত হন, আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন। মাতৃভূমির কল্যাণে যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে তিনি শপথ নেন।
চলমান পাতা/২
-০২-
শেখ হাসিনা দেশে ফিরে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন শুরু করেন এবং এরই ধারাবাহিকতায় ৯০’র গণআন্দোলনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের বিজয় হয়। ১৯৯৬ সালের ১২ জুন সাধারণ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে জয়লাভ করে এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন করে। এ সময় পাহাড়ি-বাঙালি দীর্ঘমেয়াদি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ বন্ধে পাবর্ত্য শান্তিচুক্তি এবং প্রতিবেশী ভারতের সাথে গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। তাঁর নেতৃত্বে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচনে ১৪ দলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় আসে এবং জনকল্যাণে নানামুখী কর্মসূচি গ্রহণ করে। গণতন্ত্র, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, নারীর ক্ষমতায়ন, বিদ্যুৎ, তথ্যপ্রযুক্তি, গ্রামীণ অবকাঠামো, বৈদেশিক কর্মসংস্থানসহ নানা কর্মসূচি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বলতর করে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি সাধারণ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জোট সরকার পুনরায় ক্ষমতায় এসে সরকার পরিচালনা করছে। জনগণের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। নিজস্ব অর্থায়নে দেশের বৃহত্তম প্রকল্প পদ্মা সেতু নির্মিত হচ্ছে। সমুদ্রে বাংলাদেশের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা, ভারতের সাথে দীর্ঘদিনের অমিমাংসিত স্থল সীমানা নির্ধারণ তথা ছিটমহল বিনিময় চুক্তিসহ গণমানুষের কল্যাণে তাঁর অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। দেশকে একটি সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলায় পরিণত করতে তিনি ‘ভিশন ২০২১’ ও ‘ভিশন ২০৪১’ কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে শেখ হাসিনার এসব যুগান্তকারী কর্মসূচি বাংলার ইতিহাসে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
আমি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে সরকারের অব্যাহত সাফল্যসহ তাঁর নিজের ও পরিবারের সকল সদস্যের সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু, সুখ-সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করছি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক”
#
আজাদ/মোবাস্বেরা/খাদীজা/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৬৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৪
ডড়ৎষফ ঞবষবপড়সসঁহরপধঃরড়হ ধহফ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঝড়পরবঃু উধু ২০১৬
উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১৬ মে (২ জ্যৈষ্ঠ) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডড়ৎষফ ঞবষবপড়সসঁহরপধঃরড়হ ধহফ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঝড়পরবঃু উধু উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ১৭ মে ২০১৬ ‘ডড়ৎষফ ঞবষবপড়সসঁহরপধঃরড়হ ধহফ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঝড়পরবঃু উধু’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য 'ওঈঞ ঊহঃৎবঢ়ৎবহবঁৎংযরঢ় ভড়ৎ ংড়পরধষ রসঢ়ধপঃ' যা অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে।
আমাদের সরকার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি ব্যাপকভাবে উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও বেসরকারি ব্যবসা সম্প্রসারণের সুযোগ তৈরি করেছে, যা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে একটি বড় শক্তি।
গত প্রায় সাড়ে সাত বছরে আমাদের সরকার টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তির সুফল দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছে দিতে যোগাযোগ প্রযুক্তির অবকাঠামো উন্নয়ন, প্রায়োগিক উৎকর্ষ সাধন, প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার নিশ্চিত করাসহ এ খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে। ইন্টারনেট ডেনসিটি বৃদ্ধি, সাবমেরিন ক্যাবলের ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি, নতুন সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনসহ টেলিযোগাযোগ খাতের সকল সেবা আধুনিক ও যুগোপযোগী করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি বান্ধব নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। দেশের ৯৯ ভাগ এলাকা এখন মোবাইল নেটওয়ার্কের আওতায় এসেছে। মোবাইল ফোন গ্রাহকগণ উন্নত টেলিসেবা পাচ্ছেন। দেশে ৩-জি প্রযুক্তির মোবাইল নেটওয়ার্ক চালু করা হয়েছে। ৪-জি প্রযুক্তিও অচিরেই চালু করা হবে। টেলিডেনসিটি শতকরা ৮৪ দশমিক ৯ ভাগে উন্নীত হয়েছে। এখন দেশে মোবাইল সিম গ্রাহক ১৩ কোটির উপরে এবং ইন্টারনেট গ্রাহক ৫ কোটি ৭ লাখ ৭ হাজার।
আমরা দেশের সকল উপজেলায় অপটিক্যাল ফাইবার কানেকটিভিটি, সকল জেলায় ‘জেলা
তথ্য বাতায়ন’ এবং দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে ‘ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র’ প্রতিষ্ঠা করেছি। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে পারস্পরিক যোগাযোগকে দ্রুত ও সহজতর করা হয়েছে। এসকল উদ্যোগ বাস্তবায়নের ফলে সরকারি সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়া সম্ভব হয়েছে। দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা-বাণিজ্য, সামাজিক যোগাযোগসহ প্রতিটি খাতে অমিত সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। তরুণ প্রজন্মের জন্য নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয়, একটি বাস্তবতা।
আমি আশা করি, ‘ডড়ৎষফ ঞবষবপড়সসঁহরপধঃরড়হ ধহফ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঝড়পরবঃু উধু’ পালনের মাধ্যমে দেশের সর্বস্তরের জনগণ টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আরো অবহিত হবেন এবং এর সুফল ভোগ করবেন।
আমি দিবসটি উদ্যাপন উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
নুরএলাহি/মোবাস্বেরা/খাদীজা/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৫০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৩
ডড়ৎষফ ঞবষবপড়সসঁহরপধঃরড়হ ধহফ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঝড়পরবঃু উধু ২০১৬
উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১৬ মে (২ জ্যৈষ্ঠ) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ‘ডড়ৎষফ ঞবষবপড়সসঁহরপধঃরড়হ ধহফ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঝড়পরবঃু উধু ২০১৬’ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
¬ “বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘ডড়ৎষফ ঞবষবপড়সসঁহরপধঃরড়হ ধহফ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঝড়পরবঃু উধু ২০১৬’ উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়ন ও অগ্রগতির অন্যতম হাতিয়ার। তথ্যপ্রযুক্তির অভাবনীয় বিস্তার এ খাতের গুরুত্বকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। মূলত টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা ভৌগোলিক সীমারেখা অতিক্রম করে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বিশ্ববাসীকে এক কাতারে শামিল করেছে। তথ্যপ্রযুক্তি এবং টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার সুফল বাংলাদেশের সব অঞ্চলের জনগণের মধ্যে পৌঁছে দিতে বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে ‘রূপকল্প ২০২১’ ঘোষণা করেছে, যা ইতোমধ্যে অনেকাংশেই বাস্তবায়িত হয়েছে।
সরকার তথ্যপ্রযুক্তি সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা, বিভাগ ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ে সকল ক্ষেত্রে এর ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ অব্যাহত রেখেছে। মোবাইল ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে জনগণ তাদের মৌলিক নাগরিক সেবা এখন তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে ঘরে বসেই পাচ্ছেন। তা সত্ত্বেও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা আরো জনবান্ধব করতে আমাদের অনেক দূর যেতে হবে।
তথ্যপ্রযুক্তিকে আর্থ-সামাজিক কর্মকা-ের সকল ক্ষেত্রে যথাযথভাবে ব্যবহার করতে পারলে সমাজ দ্রুত উন্নতির পথে এগিয়ে যাবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। এ পরিপ্রেক্ষিতে দিবসটির প্রতিপাদ্য 'ওঈঞ ঊহঃৎবঢ়ৎবহবঁৎংযরঢ় ভড়ৎ ংড়পরধষ রসঢ়ধপঃ' যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি। আমি টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে সংশ্লি¬ষ্ট সকলকে অধিকতর অবদান রাখার আহ্বান জানাই।
আমি ‘ডড়ৎষফ ঞবষবপড়সসঁহরপধঃরড়হ ধহফ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঝড়পরবঃু উধু-২০১৬’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/মোবাস্বেরা/খাদীজা/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৫০০ ঘণ্টা