Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd মে ২০২০

তথ্যবিবরণী ২৫ এপ্রিল ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ১৪৮৭

খন্দকার আসাদুজ্জামান এর মৃত্যুতে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর শোক

XvKv, 12 ˆekvL (25 GwcÖj) :

 

          মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপদেষ্টা, সাবেক সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশ সরকারের প্রথম অর্থসচিব খন্দকার আসাদুজ্জামান এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, কৃষিমন্ত্রী  ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ  মান্নান, বানিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ, তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান এবং সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।

 

           এক শোকবার্তায় তাঁরা  মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

#

 

নাসের/জাহাঙ্গীর/মিজান/২০২০/২২০০ ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ১৪৮৬

ইতোমধ্যে হাওরের ৪৪% ধান কাটা শেষ হয়েছে

কৃষিমন্ত্রী

 

XvKv, 12 ˆekvL (25 GwcÖj) :

 

কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক, এমপি বলেছেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের নানান উদ্যোগের ফলে হাওরের কৃষকেরা ভালভাবে ধান কাটতে পারছে, ইতোমধ্যে ৪৪% ধান কেটে ঘরে তুলতে পেরেছে। কৃষিমন্ত্রী আজ তাঁর সরকারি বাসভবন থেকে এক ভিডিও বার্তায় এ কথা বলেন। তিনি বলেন, পরিবহন নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ধান কাটার জন্য বিভিন্ন জেলা থেকে শ্রমিকদের আনার ব্যবস্থা আমরা করেছি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিভিন্ন জেলা থেকে শ্রমিকরা এসেছে। শ্রমিকের পাশাপাশি হাওড় এলাকায় ধান কাটার জন্য কম্বাইন্ড হার্ভেস্টার ও রিপার ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব যন্ত্রপাতি দিয়ে পুরোদমে ধান কাটা চলছে।

 

 কৃষিমন্ত্রী বলেন, ব্রি ২৮ জাতের ধান আগে পাকে, এটি কাটা প্রায় শেষ হয়েছে। ব্রি-২৯ জাতের ধান এখনও পাকে নাই, আরও ৭-৮ দিন সময় লাগবে। অস্বাভাবিক বৃষ্টিপাত বা আগাম বন্যা না হলে যে গতিতে ধান কাটা চলছে, আমরা আশাবাদী হাওরের কৃষকেরা আগামী ১০ দিনের মধ্যে সময়মতো ধান ঘরে তুলতে পারবে।

 

এসময় তিনি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় প্রশাসন, জেলা পুলিশ, স্বাস্থ্য বিভাগ এবং জেলা/উপজেলা/ইউনিয়ন কৃষি বিভাগকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি কৃষিমন্ত্রী সামাজিক সচেতনতার ফলে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন-কৃষকলীগ, ছাত্রলীগ, অন্যান্য রাজনৈতিক সংগঠন, সামাজিক সংগঠন, স্কুল-কলেজের ছাত্র-শিক্ষকসহ নানান পেশার মানুষ যারা ধান কাটায় এগিয়ে এসেছেন, কৃষকের ধান কেটে দিচ্ছেন তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ জানান।

 

উল্লেখ্য, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে হাওরাঞ্চলের কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া- এই সাতটি জেলায় এবছর শুধু হাওরে ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৩৯৯ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে (২৪ এপ্রিল) পর্যন্ত কর্তন হয়েছে ১.৯৮ লক্ষ হেক্টর জমির ধান যা শতকরা ৪৪ ভাগ। সিলেটে ৫৩%, মৌলভীবাজারে ৫৪%, হবিগঞ্জে ৩৭%, সুনামগঞ্জে ৪৮%, নেত্রকোনায় ৫৬%, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫৬% ধান কর্তন হয়েছে। হাওড় এলাকায় ৩ লাখ ৯ হাজার ২৪৪ জন শ্র্রমিক, ৩৫৯ টি কম্বাইন হার্ভেস্টার ও ৪৪২ টি রিপার ধান কর্তনের কাজে নিয়োজিত আছে।

 

তিনি বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয় সে লক্ষে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আশা করি, কৃষি উৎপাদন ও বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে পারব। বাংলাদেশে খাদ্যের সংকট হবে না, তার জন্য যা যা করা দরকার, আমরা সেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। আমরা তাদেরকে অর্থনৈতিক সহযোগিতা, সার, বীজ, বালাইনাশক, সেচসহ সমস্ত উপকরণের নিশ্চয়তা দিব।

 

 

#

কামরুল /Rvnv½xi/wgRvb/2020/ ২১৩৫ NÈv

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৪৮৫

 

চিলমারীতে অসহায় ১৫০০ পরিবারের  মাঝে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর ত্রান বিতরণ

 

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) : 

 

          প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন বলেন, সকলে ঘরে থাকবেন, কেউ ঘর থেকে বের হবেন না, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন, বার বার ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান দিয়ে হাত ধোবেন। তিনি আরো বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে উদ্ভুত পরিস্থিতি থেকে দেশ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে না আসা পর্যন্ত সরকার  আপনাদের ঘরে ত্রান পৌঁছে দিবে, আপনারা কেউ অনাহারে থাকবেন না।

 

          তিনি আজ করোনাভাইরাস সংক্রমণে উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য তাঁর নির্বাচনী এলাকা কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের অসহায় দরিদ্র শ্রমজীবী মানুষের মাঝে বিভিন্ন ত্রান সামগ্রী বিতরণ করেন। প্রতিমন্ত্রী চিলমারী উপজেলা সদর সহ রানীগঞ্জ ও রমনা ইউনিয়নের ১৫০০ শ্রমজীবী দরিদ্র পরিবারের মাঝে ত্রান বিতরণ করেন। তিনি প্রতিটি পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে চালসহ অন্যান্য ত্রানসামগী বিতরণ করেন। 

 

          এসময় প্রতিমন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর বিক্রম শওকত আলীসহ  স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।  

 

#

 

রবীন্দ্রনাথ/জাহাঙ্গীর/মিজান/২০২০/২১২০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৪৮৪

 

স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রতি উৎসর্গকৃত জাতিসংঘের সংগীতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অংশগ্রহণ

 

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) : 

 

          করোনাভাইরাসের কারণে সমগ্র বিশ্ব নজিরবিহীন সংকটে পড়েছে। মানুষের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি সমগ্র পৃথিবীর অর্থনৈতিক কমকাণ্ড বিপর্যস্ত। এই বৈশ্বিক মহামারি মোকাবিলায় বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা পৃথিবীর দেশসমূহের সাথে সমন্বয় করে এসমস্যা মোকাবিলায় কাজ করে যাচ্ছে।

 

          জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠার ৭৫বছর পূর্তির বছরে এই সংকটময় মুহুর্তে এসংস্থার বর্তমান ও সাবেক ২৬ জন রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি মাইকেল জ্যাকসনের Heal the World সংগীতের মাধ্যমে এ সমস্যা মোকবিলায় বৈশ্বিক প্রচেষ্টার সাথে একাত্বতা প্রকাশ করেছেন। এদের মধ্যে কয়েকজন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন জাতিসংঘের সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে এতে অংশগ্রহণ করেন।

 

          যেসব ডাক্তার নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী পৃথিবীকে করোনামুক্ত করার জন্য পরিশ্রম করে যাচ্ছে তাদের উদ্দেশ্যে এ সংগীতটি উৎসর্গ করা হয়েছে। এছাড়া এসংগীতের মাধ্যমে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার করোনা মোকাবিলায় সলিডারিটি রেসপন্স ফাণ্ডে  (Covid-19 Solidarity Response Fund) অনুদান প্রদানকে উৎসাহিত করা হয়েছে।

 

#

 

তৌহিদুল/জাহাঙ্গীর/মিজান/২০২০/২১১০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৪৮৩

 

নিজস্ব সম্পদ আহরণ ও উত্তোলনে সুনির্দিষ্ট ও স্বল্প মেয়াদি পরিকল্পনা দ্রুত নিন

  জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) : 

 

          বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, নিজস্ব জ্বালানি ও খনিজ  সম্পদ আহরণ ও উত্তোলনে সুনির্দিষ্ট ও স্বল্প মেয়াদি পরিকল্পনা দ্রুত নিন। পাথরের চাহিদা রয়েছে, সরবরাহ চ্যানেল ভালো করা গেলে দেশের সর্বত্র পাথরের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। পুরানো গ্যাস ফিল্ডগুলো Horizontal বা unconventional way drilling  করার বিষয়টিও যাচাই বাচাই করা প্রয়োজন।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ তাঁর বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের আওতায় বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পসমূহের অনুকূলে  ২০১৯-২০ অর্থবছরের আরএডিপি বরাদ্দ ও মার্চ ২০২০ পর্যন্ত অগ্রগতি পর্যালোচনা  সভায় এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে প্রকল্প নির্ধারন করতে হবে। গ্যাস উত্তোলন, কম্প্রেসার ক্রয়, পাইপলাইন নির্মাণ বা অন্যান্য প্রকল্পে অগ্রাধিকারের স্তর নির্ধারণ করে দ্রুত পরিকল্পনা গ্রহণ করা আবশ্যক।

 

          জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের আওতায় জিওবি ও বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট ৮ (আট) টি, নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন ১৬ টি ও জিডিএফ অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন  ৮ (আট) টি অর্থাৎ মোট ৩২টি  প্রকল্প রয়েছে। এসব প্রকল্প নিয়ে আলোচনাকালে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে কোন সমস্যা হলে দ্রুততার সাথে দ্বি-পাক্ষিক, ত্রি-পাক্ষিক বা বহু-পাক্ষিক সভা করে সমস্যার সমাধান করতে হবে। পরিশেষে, তিনি সকলকে স্বাস্থ্য বিধি মেনে সচেতন থেকে দায়িত্ব পালনের অনুরোধ করেন।

 

          ভার্চুয়াল এই সভায় এ সময় অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ আনিছুর রহমান, বিপিসির চেয়ারম্যান মোঃ সামছুর রহমান ও পেট্টোবাংলার চেয়ারম্যান এ বি এম আবদুল ফাত্তাহ উপস্থিত ছিলেন।

 

 

#

 

আসলাম/জাহাঙ্গীর/মিজান/২০২০/২১০০ ঘণ্টা

 

 

Z_¨weeiYx                                                                                              b¤^i : 1482

KwgDwbwU wK¬wb‡Ki cÖwZôvevwl©Kx‡Z cÖavbgš¿xi evYx 

XvKv, 12 ˆekvL (25 GwcÖj) :

cÖavbgš¿x †kL nvwmbv 26 GwcÖj KwgDwbwU wK¬wb‡Ki cÖwZôvevwl©Kx Dcj‡ÿ wb‡¤œv³ evYx cÖ`vb K‡i‡Qb :

 

          ÒcÖwZ eQi‡ii cwiµgvq GeviI evsjv‡`‡k KwgDwbwU wK¬wb‡Ki 20Zg cÖwZôvevwl©Kx D`hvc‡bi D‡`¨vM MÖnY Kivq Avwg Avbw›`Z|

          me©Kv‡ji me©‡kÖô evOvwj, RvwZi wcZv e½eÜz †kL gywReyi ingvb m`¨ ¯^vaxb †`‡ki Z…bg~j ch©v‡q cÖv_wgK ¯^v¯’¨ †mev †cŠQv‡bvi j‡ÿ¨ KwgDwbwU wK¬wbK avibvi cÖeZ©b K‡ib| wZwb gvÎ mv‡o wZb eQ‡iB †`‡k mvaviY gvby‡li †`vi‡Mvovq ¯^v¯’¨ ‡mev wbwðZ Ki‡Z Z`vbxšÍb gnKzgv I _vbv ch©v‡q ¯^v¯’¨ AeKvVv‡gv M‡o Zz‡jwQ‡jb| RvwZi wcZvi ¯^cœ‡K Av‡iv GKavc GwM‡q †bIqvi cÖqv‡m Avgv‡`i miKv‡ii 1996-2001 †gqv‡`i ïiæ‡ZB Avgiv cÖwZ 6 nvRvi Rb‡Mvôxi Rb¨ GKwU K‡i †`ke¨vcx †gvU 18 nvRvi KwgDwbwU wK¬wbK ¯’vc‡bi wm×všÍ MÖnY Kwi| †mB Av‡jv‡K 2000 mv‡ji 26 GwcÖj RvwZi wcZvi Rb¥¯’vb †MvcvjM‡Äi Uzw½cvov Dc‡Rjvi cvUMvZx BDwbq‡b Avwg †`‡ki me© cÖ_g ÔwMgvWv½v KwgDwbwU wK¬wbKÕ cÖwZôv K‡i Gi ïf m~Pbv Kwi Ges 2001 mv‡ji g‡a¨B Avgiv 10 nvRvi 7 kZ 23wU AeKvVv‡gv ¯’vcbc~e©K cÖvq 8 nvRvi KwgDwbwU wK¬wb‡Ki Kvh©µg Pvjy Ki‡Z mg_© nB|

          RvwZ wn‡m‡e Avgv‡`i `yf©vM¨, 2001 mv‡j weGbwc-RvgvqvZ †RvU miKvi ÿgZvq G‡m ivR‰bwZK cÖwZwnsmvi Kvi‡Y KwgDwbwU wK¬wb‡Ki Kvh©µg eÜ K‡i †`q| 2008 mv‡ji wW‡m¤^‡i wbe©vP‡b wbi¼zk weR‡qi ci 2009 mv‡j †`k cwiPvjbvi `vwqZ¡ wb‡q Avgiv Avevi KwgDwbwU wK¬wb‡Ki Kvh©µg ïiæ Kwi| bZzb bZzb feb wbg©v‡Yi gva¨‡g eZ©gv‡b †gvU 13 nvRvi 8 kZ 12 wU wK¬wb‡K ¯^v¯’¨‡mev Kvh©µg Pvjy i‡q‡Q| AvIqvgx jxM miKvi 2022 mv‡ji g‡a¨ evwK cÖvq 4 nvRvi KwgDwbwU wK¬wbK Pvjy Ki‡Z cÖwZÁve×|

          KwgDwbwU wK¬wbK miKvi I RbM‡Yi mw¤§wjZ Askx`vwiZ¡g~jK GKwU Kvh©µg| Gi avivevwnKZv Ae¨vnZ ivLv Ges †UKmB Kivi j‡ÿ¨ Avgv‡`i miKvi MZ 2018 mv‡ji 8 A‡±vei ÔKwgDwbwU wK¬wbK ¯^v¯’¨ mnvqZv Uªv÷ AvBbÕ cvk K‡i‡Q| GmKj wK¬wbK †_‡K mviv‡`‡k cÖvwšÍK Rbc` ¯^v¯’¨, cwievi cwiKíbv I cywó wel‡q cÖv_wgK †mev mg~n cv‡”Q| ïay ZvB bq, GmKj ¯^v¯’¨‡mev †K›`ª †_‡K webvg~‡j¨ 30 ai‡Yi Jla I ¯^v¯’¨-mvgMÖx cÖ`vb Kiv n‡”Q| Pjgvb A_© eQ‡i Jla I ¯^v¯’¨-mvgMÖx‡Z evrmwiK eivÏ e„w× K‡i 201 †KvwU †_‡K 241 †KvwU UvKvq DbœxZ K‡iwQ| c~‡e© 5 kZvsk Rwg‡Z KwgDwbwU wK¬wb‡Ki AeKvVv‡gv wbg©vY Kiv n‡Zv, w`b w`b †mevMÖnxZvi msL¨v e„w× cvIqvi Kvi‡Y eZ©gv‡b 5 kZvs‡ki cwie‡Z© 8 kZvsk Rwg‡Z Pvi-cÿ wewkó bZzb wWRvB‡bi KwgDwbwU wK¬wbK wbg©vY Kiv n‡”Q| cÖvwšÍK RbM‡Yi ¯^v¯’¨-Z_¨ msMÖ‡ni Rb¨ 106 wU Dc‡Rjvi cÖwZwU KwgDwbwU wK¬wbK msjMœ GjvKvi Rb¨ 5/7 Rb K‡i †gvU 24 nvRvi gvwëcvicvm †nj_ fjvw›Uqvi (GgGBPwf) wbe©vPb Kiv n‡q‡Q| Avgv‡`i miKv‡ii Gme c`‡ÿc MÖn‡Yi d‡j ¯^v¯’¨ Lv‡Z e¨cK mvdj¨ cwijwÿZ n‡”Q, hv †`‡ki mxgvbv †cwi‡q ewnwe©‡k¦&I AbyKiYxq `„óvšÍ wn‡m‡e cwiwPwZ cv‡”Q| ¯^v¯’¨ Lv‡Z Avgv‡`i mvd‡j¨i ¯^xK…wZ ¯^iƒc Avgiv GgwWwR cyi¯‹vi, mvD_-mvD_ cyi¯‹vi I M¨vfx cyi¯‹vi, f¨vw·b wn‡iv cyi¯‹v‡ii gZ A‡bK m¤§vbRbK AvšÍR©vwZK cyi¯‹vi AR©b K‡iwQ|

          Pjgvb cvZv-2

-02-

          KwgDwbwU wKøwbK RbM‡Yi m¤ú`| Avwg KwgDwbwU wK¬wb‡Ki †UKmB AMÖhvÎvq mK‡ji mn‡hvwMZvi nvZ evwo‡q †`Iqvi Avnevb Rvbvw”Q| GeQi wek¦e¨vcx ‡KvwfU-19 gnvgvixi Kvi‡Y RbmgvM‡gi gva¨‡g Abyôvb Av‡qvRb m¤¢e bv n‡jI wewfbœ cÖPvi cÖPviYv gva¨‡g KwgDwbwU wK¬wb‡Ki ‡mev m¤ú‡K© RbMY‡K AewnZ Ki‡Z n‡e| gvbyl‡K m‡PZb Ki‡Z n‡e hv‡Z K‡i eZ©gvb msKU KvwU‡q DV‡Z cvwi Ges fwel¨r wec` †gvKvwejvq Avgiv cÖ¯‘wZ wb‡Z cvwi| G e¨vcv‡i KwgDwbwU wK¬wbK AMÖYx f‚wgKv ivL‡Z cv‡i|

          Avwg KwgDwbwU wK¬wb‡Ki 20Zg cÖwZôvevwl©Kx Dcj‡ÿ M„nxZ mKj Kvh©µ‡gi mvdj¨ cÖZ¨vkv KiwQ|

 

Rq evsjv, Rq e½eÜz,

evsjv‡`k wPiRxex †nvK|Ó

                                                                     #

Bgiæj/Rvnv½xi/wgRvb/2020/2030 NÈv

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ১৪৮১

 

কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী দিবস উদযাপন উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

         

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) : 

 

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২৬ এপ্রিল কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:

“কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী দিবস উদযাপন উপলক্ষে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।

চিকিৎসা সেবা জনগণের অন্যতম মৌলিক অধিকার। স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিতে সরকার বহুমুখী পদক্ষেপ নিয়েছে। সারাদেশের হাসপাতালগুলোর শয্যাসংখ্যা বৃদ্ধি, মেডিকেল শিক্ষার প্রসারে নতুন নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠাসহ নিয়োগ দেয়া হয়েছে চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য সাপোর্টিং স্টাফ। বর্তমানে সারাদেশে ১৩ হাজার ৮১২টি কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারগণ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় স্বাস্থ্য, পরিবার কল্যাণ ও পুষ্টিসেবা পৌঁছে দিচ্ছে। কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম জোরদার ও টেকসই করার লক্ষ্যে সরকার ২০১৮ সালে ‘কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট’ গঠন করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১০টি বিশেষ উদ্যোগের অন্যতম ‘কমিউনিটি ক্লিনিক’ কার্যক্রম আজ জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা কর্তৃক প্রশংসিত হচ্ছে। তৃণমূল পর্যায়ে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য প্রতিষ্ঠিত কমিউনিটি ক্লিনিক গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর পুষ্টিস্তর উন্নয়ন, জীবনমান বৃদ্ধি ও সার্বিক জনস্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য ঝুঁকি মোকাবিলায় তৃণমূল পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। দেশের সব কমিউনিটি ক্লিনিক যেন গ্রামের দরিদ্র মানুষকে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা দিতে পারে, এ জন্য সরকার, উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান, কমিউনিটি গ্রুপ ও সাপোর্ট গ্রুপসহ সংশ্লিষ্ট সবাই আরো উদ্যোগী হবেন এ প্রত্যাশা করি। বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও সার্বিক জনসচেতনতা সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কমিউনিটি ক্লিনিকে সেবাদানকারীর পাশাপাশি স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধি ও  সাধারণ জনগণকে এ কার্যক্রমের সাথে আরো নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়া সম্ভব বলে আমার বিশ্বাস।

আমি কমিউনিটি ক্লিনিক কার্যক্রমের সার্বিক সফলতা কামনা করি।

জয় বাংলা।

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

 

#

ইমরানুল/জাহাঙ্গীর/মিজান/২০২০/২০২৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৪৮০

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) : 

 

         ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪টি জেলায় এ পর্যন্ত শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ৫৩ কোটি ৬৫ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা জিআর (ক্যাশ) নগদ এবং ১ লাখ ৪ হাজার ২ শত ৬৭ মেট্রিক টন জিআর চাল জেলা প্রশাসকের অনুকূলে বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।

 

          দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে।

 

          রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ৩০৯ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪ হাজার ৯৯৮ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১১৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ জন-সহ এ পর্যন্ত এ রোগে ১৪০ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৩৩৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

 

          দেশে মোট ২১টি প্রতিষ্ঠানে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা সম্পাদিত হচ্ছে। দেশে সর্বমোট ১৫ লাখ ১৬ হাজার ১৯০টি পিপিই সংগ্রহ করেছে তার মধ্যে  মোট বিতরণ করা হয়েছে ১২ লাখ ৪২ হাজার ৮টি এবং ২ লাখ ৭৪ হাজার ১০২টি মজুত আছে।

 

          আশকোনা হজ ক্যাম্পে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় ৪০০ জন এবং ব্র্যাক লার্নিং সেন্টারে ৬০০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, আশকোনা হজ ক্যাম্পে মোট ৩১৯ জন এবং ব্র্যাক লার্নিং সেন্টারে ১৮১ জন কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে।

 

          সারা দেশে ৬৪টি জেলার সকল উপজেলা ও  জেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬০১টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩০ হাজার ৬৩৫ জনকে।

 

#

 

তাসমীন/জাহাঙ্গীর/মিজান/২০২০/১৮৪৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ১৪৭৯

 

          সরকারের Aby‡gv`bnxb †Uw÷s wK‡U cixÿv Kiv hv‡e না

                                                                  

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) : 

 

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কোভিড-১৯ সংক্রান্ত মিডিয়া সেলের ফোকাল পয়েন্ট †gvt nvweeyi ingvb Lvb বলেন, miKv‡ii Aby‡gv`bnxb †Kvb wKUm MÖnY‡hvM¨ n‡e bv| wek^ ¯^v¯’¨ ms¯’vi wb‡`©wkZ c×wZ Abyhvqx I miKvwifv‡e cixÿv-wbixÿv †k‡l Aby‡gvw`Z wKUm Gi gva¨‡gB †Kej cixÿv Kiv n‡”Q| i¨vwcW wKUm wb‡qI wek^ ¯^v¯’¨ ms¯’vi wb‡`©kbv i‡q‡Q Ges †m Abyhvqx miKvi KvR Ki‡Q|

 

AvR `ycy‡i ¯^v¯’¨ I cwievi Kj¨vY gš¿Yvj‡qi mfvK‡ÿ ¯^v¯’¨ I cwievi Kj¨vY gš¿Yvj‡qi wgwWqv †m‡ji পক্ষে †cÖm weªwdsকালে তিনি এসব কথা বলেন| ¯^v¯’¨ †mev wefv‡Mi AwZwi³ mwPe (cÖkvmb) I wgwWqv †m‡ji AvnevqK †gvt nvweeyi ingvb Lvb wgwWqv †m‡ji g~j †dvKvj c‡q›U wn‡m‡e weªwds K‡ib| weªwdsKv‡j †m‡ji AvnevqK wgwWqv †mj MV‡bi Kviণ¸wj Zz‡j a‡ib I KwgwUi Kg©cwiKíbv e¨³ K‡ib|

 

K‡ivbv cÖwZ‡iv‡a †`ke¨vcx mKj nvmcvZv‡j wPwKrmv †mev gwbUwis Gi Rb¨ eZ©gv‡b স্বাস্থ্য gš¿Yvj‡qi 44 Rb Kg©KZ©v gwbUwis G wb‡qvwRZ i‡q‡Q Ges †Rjv kn‡i K‡ivbv cixÿvq e¨env‡ii Rb¨ 2(দুই)wU K‡i Avjv`v Mvwo eivÏ ivLv Av‡Q e‡jI nvweeyi ingvb Lvb Zvi weªwds-G Rvbvb| K‡ivbv †gvKvwejvq bZzb Av‡iv `yB nvRvi wPwKrmK I ছয় nvRvi bvm© wb‡qv‡M miKvi KvR Ki‡Q e‡jI wZwb Rvbvb|

 

D‡jøL¨, †cÖm weªwds Gi Av‡M mKvj 11 Uvq wgwWqv †m‡j GKwU Riæwi ˆeVK AbywôZ nq| ˆeV‡K cÖwZw`‡bi wgwWqv gwbUwis K‡i Zvi wi‡cvU© gš¿Yvj‡qi gš¿x, mwPemn mswkøó‡`i `„wó‡MvPi Kivi D‡`¨vM †bqv nq Ges K‡ivbvq mKj Z_¨ Avc‡WU ivL‡ZI KvR Kivi D‡`¨vM MÖnY Kiv nq|

 

weªwdsKv‡j ¯^v¯’¨ †mev wefv‡Mi AwZwi³ mwPe †eMg ixbv cvifxb, hyM¥mwPe wbjydvi bvRbxb I wgwWqv †m‡ji m`m¨ mwPe †gv. gvB`yj Bmjvg cÖavb Dcw¯’Z wQ‡jb| 

 

 

#

মাইদুল/জাহাঙ্গীর/মিজান/২০২০/১৮১০ ঘণ্টা



তথ্যববিরণী                                                                                                     নম্বর: ১৪৭৮
 
দুঃসময়ে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে বিএনপি জনগণকে উসকানি দিচ্ছে
       -- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১২ বশৈাখ (২৫ এপ্রলি) :  
 
নৌপরিহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেছেন, করোনার দুঃসময়ে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে বিএনপি জনগণকে উসকানি দিচ্ছে। যারা সব সময় বাংলাদেশের জনগণকে পুঁজি করে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করে এদের ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।
 
প্রতিমন্ত্রী আজ দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলার তেঘড়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কর্মহীনদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। 
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ দুঃসময়ে বিএনপি ত্রাণ বিতরণ করছেনা, জনগণের খোঁজও নিচ্ছেনা বরঞ্চ জনগণকে উসকানি দিচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কোন উসকানি দাতার খবর পেলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিবে। করোনা মোকাবিলায়  সরকারের নির্দেশনা মেনে চলতে সবার প্রতি তিনি আহ্বান জানান।
 
খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেন, ত্রাণ বিতরণ ও চিকিৎসায় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যে সমন্বয় করেছেন- পৃথিবীতে কেউ সেটা পারেনি। তিনি বলেন, সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার কারণে ইউরোপ-আমেরিকা থেকে আমাদের দেশে করোনা সংক্রমণ কম। করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর কৌশলের প্রশংসা করেছেন জাতিসংঘ, আইএমএফ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ সবাই। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সার্কভূক্ত দেশগুলোর আঞ্চলিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষের বন্ধন যখন আঞ্চলিক বন্ধনে রূপ নিচ্ছে, তখন দেশের ভেতরে বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক  দল টাস্কফোর্সের কথা বলে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।  এ বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা পুরো দেশকে একটি ছাতার নিচে নিয়ে এসেছেন। যেটা এর আগে কেউ পারে নাই। তিনি বলেন, ডাক্তার, পুলিশ, মাঠ প্রশাসন সবাই দায়িত্ব নিয়ে কাজ করছে। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দও কাজ করছেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিজেই সারাদেশের জনগণের খোঁজ নিচ্ছেন।
 
এদিন নৌ প্রতিমন্ত্রী নির্বাচনী এলাকার ৯টি স্পটে ৫০০০ পরিবারের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেন। এ সময় প্রতিমন্ত্রীর সাথে স্থানীয় প্রশাসন ও আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত  ছিলেন।
 
#
জাহাঙ্গীর/খায়রে/মজিানুর/২০২০/১৪২৮ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর: ১৪৭৭

করোনাভাইরাস সনাক্তকরণে নমুনা পরীক্ষা শুরু করেছে প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) : 

          করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সনাক্তকরণে নমুনা পরীক্ষা শুরু করেছে সাভারে অবস্থিত বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট। আজ থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে প্রাপ্ত নমুনা পরীক্ষার কাজ শুরু করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অত্যাধুনিক ল্যাব সুবিধা সমৃদ্ধ এ গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি। ধামরাই ও পাশ্ববর্তী এলাকা থেকে প্রাপ্ত ১৯টি নমুনা পরীক্ষার কাজ ইতোমধ্যে শুরু করা হয়েছে এ প্রতিষ্ঠানে।

          এ প্রসঙ্গে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, “করোনাভাইরাস মোকাবেলায় সরকারের সামগ্রিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের অত্যাধুনিক ল্যাবরেটরি করোনাভাইরাস নির্ণয়ে প্রস্তুত এবং চলমান পরিস্থিতি মোকাবেলায় এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।”

          রিয়েল টাইম পিসিআর প্রযুক্তিসমৃদ্ধ দেশের অন্যতম বৃহত্তম এই বিএসএল-২ (বায়োসেইফটি লেভেল-২) ল্যাবে বায়োলজিক্যাল নিরাপত্তার সব ধরনের সুবিধা রয়েছে। প্রতিদিন ৩০০টি নমুনা পরীক্ষা করার সক্ষমতা রয়েছে এই ল্যাবটির।

          উল্লেখ্য, করোনাভাইরাস সনাক্তকরণে সাভার ও পার্শ্ববর্তী এলাকাসমূহ থেকে প্রাপ্ত নমুনা পরীক্ষার জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর গত ২০ এপ্রিল চিঠির মাধ্যমে প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালককে অনুরোধ জানায়। পিসিআর কিট ও অন্যান্য লজিস্টিক স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সরবরাহ করবে বলেও এই চিঠিতে জানানো হয়। এর আগে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের উদ্যোগে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার জন্য প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের ল্যাবকে নির্বাচন করার জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে অনুরোধ জানানো হয়।

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে প্রাপ্ত নমুনা সংগ্রহ, গবেষণাগারে প্রেরণ ও সনাক্তকরণ এবং ডাটা এন্ট্রি ও ডকুমেন্ট তৈরীসহ নমুনা সনাক্তকরণের সার্বিক কাজের জন্য ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী ও কর্মচারীদের সমন্বয়ে ১৪ সদস্যের একটি টিম এবং এ সংক্রান্ত পুরো কার্যক্রম সমন্বয়, তত্ত্বাবধান ও সহায়তা প্রদানের জন্য ৬ সদস্যের একটি মনিটরিং টিম গঠন করেছে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট।

#

ইফতেখার/খায়ের/মিজানুর/২০২০/১৩৫৮ ঘন্টা
 

2020-04-25-22-56-15f24544291074d56009b1de9d733853.docx