Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ নভেম্বর ২০২১

তথ্যবিবরণী ৭ নভেম্বর ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর :  ৫৩১২

 

শিশুদের জন্য বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে হবে

                          -- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী

ঢাকা, ২২ কার্তিক (৭ নভেম্বর) :

 

          সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন,  শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। শিশুদের জন্য একটি বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে হবে। 

 

          মন্ত্রী আজ চাইল্ড সেনসিটিভ সোস্যাল প্রটেকশন ইন বাংলাদেশ (সিএসপিবি)  প্রকল্প,  ফেইজ-২ -এর সমাজকর্মীদের ল্যাপটপ বিতরণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন। 

 

          সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে যুক্ত ছিলেন জাতীয় প্রকল্প পরিচালক মোঃ সাইফুল ইসলাম ও ইউনিসেফ বাংলাদেশের চাইল্ড সেকশন প্রধান নাতালিয়া ম্যাককলি (Natalie McCauley)। 

 

          মন্ত্রী বলেন, শিশুদের কল্যাণ নিশ্চিতে বঙ্গবন্ধু শিশু আইন প্রণয়ন করে গেছেন। বর্তমান সরকার শিশুদের সুরক্ষা ও পরিপূর্ণ বিকাশ উপযোগী একটি রাষ্ট্র গঠনে কাজ করছে। 

 

          মন্ত্রী আরো বলেন, ঝু্ঁকিপূর্ণ অবস্থা থেকে শিশুদের উদ্ধার,  জরুরি সেবা ও টেলিফোনিক কাউন্সিলিংয়ের জন্য টোল ফ্রি শিশু হেল্পলাইন '১০৯৮' চালু রয়েছে। এ ব্যবস্থা আরো কার্যকর করতে সিএসপিবি প্রকল্পের মাধ্যমে সমাজকর্মীদের তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।

 

          মন্ত্রী আইনের সংস্পর্শে আসা শিশু,  আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশুদের জন্য শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে কাউন্সেলিং, ভার্চুয়াল কোর্টে শিশুর উপস্থিতিতে সহায়তা,  কেস ম্যানেজমেন্ট ও কোভিডকালীন শিশু ও তার পরিবারকে সচেতন করতে আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে সংশ্লিষ্ট সমাজকর্মীদের নির্দেশ দেন।

 

          পরে মন্ত্রী ১৪১ জন শিশুসুরক্ষা সমাজকর্মীর মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ  উদ্বোধন করেন।

 

          উল্লেখ্য,  শিশুর জন্য বৈষম্যহীন অবস্থা, শিশুর নিরাপত্তা,  বিকাশ,  শিশুদের মতের প্রতি শ্রদ্ধা পোষণ, পারিবারিক পরিবেশ ও বিকল্প যত্নের ব্যবস্থা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে শিশুর অংশগ্রহণের অধিকার ইত্যাদি বাস্তবায়নে চাইল্ড সেনসিটিভ সোস্যাল প্রটেকশন ইন বাংলাদেশ (সিএসপিবি)  প্রকল্পটি সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে দেশের ২৬ টি জেলার ৫২ টি উপজেলা,  ১১ টি সিটি কর্পোরেশন ও ২৫ টি প্রতিষ্ঠানে কাজ করছে।

 

#

 

জাকির/পাশা/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০২১/২২১৪ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৫৩১১

মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে হত্যা করতে ৭ নভেম্বর বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করা হয়

                                                                    -মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা, ২২ কার্তিক (৭ নভেম্বর) :

          মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ১৫ আগস্ট ও ৭ নভেম্বরের হত্যাকান্ড একই সূত্রে গাঁথা। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ধ্বংস করতেই ৭ নভেম্বর দেশপ্রেমিক বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করা হয় ।

          আজ জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে শহীদ কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা, বীরবিক্রম এর শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে 'স্মরণে তুমি : ৭ নভেম্বর হারিয়েছি আমরা' শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন,  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের  খুনিরা বুঝতে পেরেছিল বঙ্গবন্ধুর রক্তের কিংবা আদর্শের উত্তরাধিকার বেচেঁ থাকলে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি আবার তাদেরকে ঘিরে সংগঠিত হবে। এজন্য বঙ্গবন্ধুর খুনিরাই ৭ নভেম্বর দেশপ্রেমিক বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করে। 

          তিনি বলেন, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হলে অনেকেই বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সাথে আঁতাত করে। কিন্তু ৭ নভেম্বরে হত্যাকাণ্ডের শিকার বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ মুক্তিযুদ্ধ এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ হতে বিচ্যুত হননি।

          মন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন আমলে ১৯ বার ক্যু চেষ্টা হয়। কিন্তু প্রতিবার প্রহসনের বিচারে বেছে বেছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করা হয়।

          বক্তৃতাকালে মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষায় ৭ নভেম্বর ১৯৭৫ সালে শহীদ মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম, লে. কর্নেল এটিএম হায়দার বীর উত্তম এবং কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা, বীরবিক্রমসহ সকল শহীদের অবদান  কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন।

          শহিদ কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা, বীরবিক্রম এর কন্যা সংসদ সদস্য নাহিদ ইজহার খানমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.)  তাজুল ইসলাম, সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ, লেঃ জেনারেল (অব.) হারুন অর রশীদ বীর প্রতীক, সংসদ সদস্য সুবর্ণা মোস্তফা, শহীদ বুদ্ধিজীবী সন্তান ডাঃ নুজহাত চৌধুরী প্রমুখ  উপস্থিত ছিলেন।

#

মারুফ/নাইচ/মোশারফ/শামীম/২০২১/২১৪২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৫৩১০

প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যাশানুযায়ী কাজ করতে হবে

                              -সমাজকল্যাণমন্ত্রী

ঢাকা, ২২ কার্তিক (৭ নভেম্বর) :

          সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধশীল করার লক্ষ্যে রূপকল্প গ্রহণ করেছেন। এ রূপকল্প বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যাশানুযায়ী কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে।

          মন্ত্রী আজ জাতীয় সমাজসেবা একাডেমি আয়োজিত সমাজসেবা কর্মকর্তাদের ৪০তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন।

          জাতীয় সমাজসেবা একাডেমির অধ্যক্ষ শাফায়াত হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলাম।

          মন্ত্রী বলেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান কর্মদক্ষতা বাড়ায়। বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের কারিকুলামে অন্তর্ভুক্ত প্রশিক্ষণ সমাপান্তে সমাজসেবা অধিদফতরের মাধ্যমে বাস্তবায়িত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিসমূহ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণকে সেবা প্রদান সহজতর হবে।

          মন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে দেশ পরিচালনা করছেন তা বাস্তবায়নে সমাজসেবা অফিসারদেরকে সর্বদা সচেষ্ট থাকতে হবে।

          মন্ত্রী নিষ্ঠার সাথে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করে জনসেবায় আত্মনিয়োগ করার জন্য নবীন কর্মকর্তাদের আহ্বান জানান।

#

জাকির/নাইচ/মোশারফ/শামীম/২০২১/২১১৮ ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                                                            নম্বর :  ৫৩০৯

 

আন্তঃজলো ও দূরপাল্লার রুটে ডজিলে চালতি বাস ও মনিবিাসরে ভাড়া পুনঃনির্ধারণ

 

ঢাকা, ২২ র্কাতকি (৭ নভম্বের) :

 

          আন্তঃজেলা ও দূরপাল্লার রুটে ডিজেল চালিত বাস ও মিনিবাস চলাচলের ক্ষেত্রে প্রতি যাত্রী প্রতি কিলোমিটার সর্বোচ্চ ভাড়া ১.৮০ টাকা পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে।

 

          ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে ডিজেল চালিত বাস চলাচলের ক্ষেত্রে প্রতি যাত্রী প্রতি কিলোমিটার ভাড়া ২.১৫ টাকা এবং মিনিবাস চলাচলের ক্ষেত্রে প্রতি যাত্রী প্রতি কিলোমিটার ভাড়া ২.০৫ টাকা পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। বাস ও মিনিবাসের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ভাড়া যথাক্রমে ১০ টাকা ও ৮ টাকা।

 

          ঢাকা ট্রান্সপোর্ট কোঅর্ডিনেশন অথরিটি (ডিটিসিএ) এর আওতাধীন জেলার (নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নরসিংদী, গাজীপুর, মানিকগঞ্জ ও ঢাকা জেলা) অভ্যন্তরে চলাচলকারী বাস ও মিনিবাস উভয় ক্ষেত্রে ভাড়া প্রতি যাত্রী প্রতি কিলোমিটার ২.০৫ টাকা পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে।

 

          পেট্রোল, অকটেন ও গ্যাস চালিত যানবাহনের ক্ষেত্রে বর্ধিত এ ভাড়া প্রযোজ্য হবে না।

 

          জনস্বার্থে জারিকৃত এ ভাড়ার হার আগামীকাল ৮ নভেম্বর ২০২১ হতে কার্যকর হবে।

 

          সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনমূলে আজ এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।

 

#

 

ওয়ালিদ/পাশা/সাহেলা/মোশারফ/রেজাউল/২০২১/২০৩৪ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর :  ৫৩০৮

 

কবি মাহবুব উল আলম চৌধুরী একটি বিখ্যাত কবিতার মাধ্যমে অমর হয়ে আছেন

                                                               -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২২ কার্তিক (৭ নভেম্বর) :

          সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, মাহবুব উল আলম চৌধুরী ছিলেন একজন প্রখ্যাত কবি, সাংবাদিক ও ভাষাসৈনিক। তিনি ছিলেন চট্টগ্রামের সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহবায়ক। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ছাত্রদের ওপর পুলিশের গুলিবর্ষণের ঘটনার খবর পেয়ে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে 'কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি' কবিতাটি রচনা করেন। এ কবিতাটি ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রচিত প্রথম কবিতা হিসেবে স্বীকৃত। এ বিখ্যাত কবিতার মাধ্যমে তিনি অমর হয়ে আছেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সেমিনার কক্ষে কবি মাহবুব উল আলম চৌধুরী স্মরণে বাংলা একাডেমি আয়োজিত একক বক্তৃতা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

          প্রধান অতিথি বলেন, কবি মাহবুব উল আলম চৌধুরী তার কবিতার মাধ্যমে মানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করেছেন। তার কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ২০০৯ সালে মরণোত্তর একুশে পদক লাভ করেন।

 

          বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা'র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্মারক বক্তৃতা করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও গবেষক অধ্যাপক মনিরুজ্জামান। 

 

          অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন বাংলা একাডেমির সচিব এ এইচ এম লোকমান। অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে আবৃত্তি করেন বিশিষ্ট বাচিকশিল্পী আয়েশা হক শিমু।

 

#

 

ফয়সল/পাশা/সাহেলা/মোশারফ/রেজাউল/২০২১/২০২২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৫৩০৭

শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে ‘কোভিড-১৯ সহনশীল র‌্যাংকিং’-এ বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে

                                                                                      -আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ্

ঢাকা, ২২ কার্তিক (৭ নভেম্বর) :

          বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসে বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ব্যবসা বাণিজ্য, শিল্পায়ন ও কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন সেক্টরে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ়, প্রাজ্ঞ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে ‘কোভিড-১৯ সহনশীল র‌্যাংকিং’- এ বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে ও বিশ্বে ২০তম স্থান অর্জন করেছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ্, এমপি আজ জাতীয় সংসদ ভবনস্থ কার্যালয়ে বরিশাল-১ সংসদীয় আসনের চলমান উন্নয়ন কর্মকান্ডের ওপর আয়োজিত এক পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এ সভায় আগৈলঝাড়া ও গৌরনদী উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

          হাসানাত আব্দুল্লাহ বলেন, কোভিড-১৯ সত্ত্বেও বরিশাল-১ সংসদীয় এলাকায় স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আশ্রয়ন কৃষি, অর্থনীতি ও ভৌত অবকাঠামো খাতে রেকর্ড পরিমাণ উন্নয়ন প্রকল্প অধিকাংশ বাস্তবায়িত হওয়ার পাশাপাশি সফল সমাপ্তির পথে রয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সমন্বিত ভূমিকা রয়েছে। তিনি স্থানীয় উন্নয়ন কর্মকান্ডকে গণমুখী করতে সংশ্লিষ্ট সকলের সততা, নিষ্ঠা, কর্ম-প্রয়াস ও আন্তরিকতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এ ব্যাপারে কোনো প্রকার শৈথিল্য বা অনিয়ম বরদাশত করা হবে না।

#

আহসান/পাশা/নাইচ/সাহেলা/মোশারফ/শামীম/২০২১/২০০৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৫৩০৬

স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় সরকারের ওপর নির্ভরশীল হতে পারে না

                                                                   -এলজিআরডি মন্ত্রী

ঢাকা, ২২ কার্তিক (৭ নভেম্বর) :

          পৌরসভাসহ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ কেন্দ্রীয় সরকারের ওপর নির্ভরশীল হতে পারে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।

          আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউট আয়োজিত পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়রগণের জন্য 'পৌরসভা সম্পর্কিত অবহিতকরণ' শীর্ষক কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান।

          মন্ত্রী বলেন স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা কেন্দ্রীয় সরকারের সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করে। এসব প্রতিষ্ঠান নিজেদের আয় দিয়ে পরিচালিত হওয়ার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সরকার বড় বড় অর্থাৎ মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। অন্যদিকে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো রাজস্ব আয় দিয়ে এলাকাভিত্তিক উন্নয়ন করবে। পৌরসভাসহ সকল স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে ইনকাম জেনারেশনের ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া নাগরিকদের উপার্জনক্ষম করার দায়িত্বও জনপ্রতিনিধিদের নিতে হবে।

          মোঃ তাজুল ইসলাম জানান, পৌরসভার মেয়র কর্মচারীর বেতন দিতে পারেন না এটা কখনোই বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে না। এসব প্রতিষ্ঠানকে কর্মচারীদের নিয়মিত বেতন-ভাতা প্রদানসহ উন্নয়ন কার্যক্রমে অবদান রাখতে হবে।

          প্রতিটি পৌরসভায় অপার সম্ভাবনা রয়েছে। দেশের মানুষের স্বার্থে যা যা করার দরকার তাই করা জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব।

          স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান প্রতিটি দেশেই একটি শক্তিশালী কাঠামো। স্থানীয় পর্যায়ের মানুষকে সময়মত নাগরিক সেবা দিতে এসব প্রতিষ্ঠান প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পৌরসভাতে জনগণের সংকট থাকলে সেগুলো পূরণ করার তাগিদ দিয়ে মন্ত্রী আরো বলেন, মানুষের মন পেতে হলে তাদের সেবা করতে হবে। জনগণ সাথে থাকলে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।

          জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক সালেহ আহমেদ মোজাফফর এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ। কোর্সে দেশের একশোর বেশি পৌরসভার মেয়র অংশ নিচ্ছেন।

#

হায়দার/পাশা/সাহেলা/মোশারফ/শামীম/২০২১/২০.০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৩০৫

সিপাহী বিপ্লবের নামে জিয়া মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক হত্যা করে

                                    -তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২২ কার্তিক (৭ নভেম্বর) :

          তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান বলেছেন, হত্যার রাজনীতির মাধ্যমেই বিএনপির অভ্যুদয়। ’৭৫-এর আজকের এই দিনেই জিয়াউর রহমান বহু সৈনিক ও অফিসারের লাশের ওপর দাঁড়িয়ে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেন। এই দিনে সিপাহী বিপ্লবের নামে বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ, বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল হুদা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল হায়দারসহ বহু সৈনিক ও অফিসারকে হত্যা করা হয়েছিল। সিপাহী বিপ্লবের নামে সেদিন জিয়া মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক হত্যা করে একটি রক্তাক্ত ইতিহাসের জন্ম দিয়েছে।

          'মুজিববাদ প্রতিষ্ঠাই আমাদের লক্ষ্য এই স্লোগান'-এ অনুষ্ঠিত আজ (রোববার) রাজধানীর জাতীয় জাদুঘর প্রাঙ্গণে ‘৭ নভেম্বর মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক হত্যা দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রীকে সাম্প্রতিক সময়ে মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িকতার পক্ষে  সাহসী বক্তব্য রাখার জন্য বিশেষ সম্মননা প্রদান করা হয়।

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নৃশংসভাবে সপরিবারে নিহত হওয়ার পরে খুনি মোশতাক নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করে। খুনি মোশতাকের নেপথ্যে ছিল ১৫ই আগস্ট এর মূল খুনিরা। বিগ্রেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশারফ মোশতাকের রাষ্ট্রপতি হওয়া মেনে নিতে পারেন নাই। তিনি তাঁর অনুগতদের নিয়ে ৩ নভেম্বর মোশতাক সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান ঘটান এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দি করেন। বন্দিদশায় জিয়া ফোন করে কর্নেল তাহেরকে বলেন ‘সেভ মাই লাইফ’। সে দিন কর্নেল তাহের জিয়াকে বন্দিদশা থেকে মুক্ত করেন। বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়ে খালেদ মোশারফকে ওই দিনই হত্যা করে জিয়া-বলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী।

          ডা. মোঃ মুরাদ হাসান আরও বলেন; ৭ই নভেম্বর এর তথাকথিত বিপ্লবের কারিগর ছিলেন কর্নেল তাহের। এর ফলে ক্ষমতায় বসে খুনি জিয়াউর রহমান। জিয়া শুধু অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করাই নয়, সেই ক্ষমতা নিষ্কণ্টক রাখতে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অফিসার হত্যাযজ্ঞ অব্যাহত রেখেছিলেন।

          জিয়া পরিবার দেশকে ধ্বংস করেছে উল্লেখ করে ডা. মুরাদ বলেন, খালেদা জিয়া এবং সাজাপ্রাপ্ত তার পুত্র তারেক এতিমদের টাকা আত্মসাৎ করেছে। তারেক লন্ডনে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।

          ’৭৫-এর পনের আগস্ট বঙ্গবন্ধুর পরিবার হত্যা থেকে একাশি সাল পর্যন্ত বিনা বিচারে বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈনিকদের নির্মমভাবে হত্যা করার অপরাধে খুনি জিয়ার মরণোত্তর বিচারসহ একটি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি জানান প্রতিমন্ত্রী।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র দক্ষ নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহসড়কে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে । বর্তমানে দেশে মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫শ ৫৪ ডলার বা ২৯ হাজার ৪শ ৩০ টাকা। এই উন্নয়নের ধারাকে এগিয়ে নিয়েই গড়ে তুলতে হবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা।

#

গিয়াস/পাশা/নাইচ/সাহেলা/মোশারফ/শামীম/২০২১/১৯৫৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৫৩০৪

করোনার মহাসংকটে শেখ হাসিনার কৌশল বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছে

                                                    -স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ২২ কার্তিক (৭ নভেম্বর) :

          প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের মহাদুর্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে কৌশল এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন বিশ্বনেতৃবৃন্দের নিকট তা অত্যন্ত প্রশংসিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
মোঃ তাজুল ইসলাম।

          মন্ত্রী আজ রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ-সিপিডি আয়োজিত 'CPD Asia Foundation Dialogue on ‘COVID induced Stimulus Packages for SMEs & Women led Enterprises' শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের কারণে প্রত্যেক দেশের সরকার প্রধান নানা কৌশল অবলম্বন করেছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে লকডাউনে যে কৌশল এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন তা বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছে। করোনাকালে ইউরোপের দেশগুলোর অর্থনৈতিক অবস্থা অনেকটা দুর্বল হয়ে যায়। আর সে সময় বাংলাদেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৌশলীভাবে সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেন।

          মো. তাজুল ইসলাম জানান, করোনাকালে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অনেকটা থমকে দাঁড়ায়। বাংলাদেশের প্রতিটা সেক্টরই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ক্ষতি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নানা উদ্যোগ নেন। গার্মেন্টস, ব্যাংক, কলকারখানাসহ বিভিন্ন সেক্টরে ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় সরকার ২৮টিরও বেশি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এতে করে করোনাকালে যে ক্ষতি হয়েছে সেটা খুব দ্রুত কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ ।

          এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা, তৈরি পোশাক ও চামড়াশিল্পের দুস্থ শ্রমিক, রপ্তানিমুখী শিল্প ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, কৃষিজীবী, চিকিৎসায় নিয়োজিত স্বাস্থ্যকর্মী, দরিদ্র জনগোষ্ঠী এবং গৃহহীন দরিদ্র জনগোষ্ঠীসহ সকল মানুষের কথা চিন্তা করে প্রণোদনা দিয়ে যাচ্ছে সরকার।

          সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন এর সঞ্চালনায় কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ এমপি, এশিয়া ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ কাজী ফয়সাল বিন সিরাজ, বাংলাদেশ ব্যাংক এসএমই এবং স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগের সহমহাব্যবস্থাপক লিজা ফাহমিদা।

#

হায়দার/পাশা/নাইচ/সাহেলা/মোশারফ/শামীম/২০২১/১৯৫০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                                 Number : 5303

Dhaka is ready to host the 44th Session of the D-8 Commission

Dhaka, 07 November 2021:

            As the current Chair of the D-8, Bangladesh is going to host the 44th Session of the D-8 Commission meeting on 08-09 November 2021 in Dhaka in hybrid format. Ambassador Shabbir Ahmad Chowdhury, Secretary (West and ICT), Ministry of Foreign Affairs, Bangladesh will inaugurate the two-day long meeting of the D-8 Commissioners. The D-8 Commissioner of Bangladesh and Director General (International Organizations) of the Ministry of Foreign Affairs of Bangladesh, Ms. Wahida Ahmed will Chair the meeting. The D-8 Secretary-General, Mr. Ku Jaafar Bin Ku Shaari and Commissioners of the D-8 Member countries will participate in the meeting.

            During the meeting, issues related to the six priority areas of D-8 cooperation- Trade, Agriculture and Food Security, Industrial Cooperation, Energy and Minerals, Transportation and Tourism are expected to be discussed in order to intensify the existing D-8 cooperation. The D-8 Commissioners will take stock of the implementation of the outcomes of the 10th D-8 Summit and review the progress made so far.

            Prime Minister Sheikh Hasina is the current Chair of the Developing-8 Organization for Economic Cooperation (D-8). She assumed the Chairmanship of the D-8 from the President of Turkey on 08 April 2021 at the 10th D-8 Summit.

#

Tarique/Pasha/Sahela/Mosharof/Shamim/2021/1925 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৫৩০২

বাংলাদেশের  শ্রমমানের  উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হয়েছে
                                                                    -- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ২২ কার্তিক (৭ নভেম্বর) :     

          আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী  আনিসুল হক বলেছেন, বাংলাদেশে শ্রমমানের অধিকতর উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রণীত রোডম্যাপের বাস্তবায়ন কার্যক্রম পরিকল্পনা মতো এগিয়ে চলছে। সরকার শুরু থেকেই সময়াবদ্ধ পরিকল্পনা অনুযায়ী অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে এ রোডম্যাপ বাস্তবায়নে কাজ করছে। তিনি জানান, শ্রমখাতে বিরাজমান ছোটখাট বাধাসমূহ দূর করার জন্য সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ এবং এসব অঙ্গীকার বাস্তবায়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ফলে বাংলাদেশের শ্রমমানের  উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হয়েছে।

          গতকাল ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডির ৩৪৩তম সভায় আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সভায় বাংলাদেশে শ্রমমানের অধিকতর উন্নয়নে ২০২১-২৬ সময়কালে বাস্তবায়নের জন্য প্রণীত রোডম্যাপের বাস্তবায়ন অগ্রগতি তুলে ধরেন তিনি। চলতি মাসের এক তারিখ থেকে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে আইএলও-এর গভর্নিং বডির এ সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ১৩ নভেম্বর  পর্যন্ত তা চলবে।

          আইএলও-কে আইনমন্ত্রী আশ্বস্ত করে বলেন, বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিসভা ইতিমধ্যেই জবরদস্তি-শ্রম সংক্রান্ত আইএলও কনভেনশন ২৯ এর প্রটোকল অনুসমর্থনের বিষয়টি অনুমোদন করেছে। এছাড়া, শ্রমসাধ্য কাজে নিয়োগের ন্যূনতম বয়স সংক্রান্ত আইএলও কনভেনশন ১৩৮ অনুমোদনের বিষয়ে ইতিমধ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।

          মন্ত্রী বলেন, ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধনে সহযোগিতা করার জন্য শ্রম অধিদপ্তরের প্রতিটি অফিসে প্রি-অ্যাপ্লিকেশন সার্ভিস ডেস্ক স্থাপন করা হয়েছে। তৈরি পোশাক শিল্পখাতেও ট্রেড ইউনিয়নের সংখ্যা ২০১৩ সালের ১৩২টি থেকে বেড়ে ২০২১ সালে ১০৪৫টিতে উন্নীত হয়েছে। এ বছর ট্রেড ইউনিয়ন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমের সফলতা প্রায় ৯০ শতাংশ।

          শ্রমমান পরিদর্শনের বিষয়ে মন্ত্রী জানান, শ্রম পরিদর্শকের ৮৯টি পদে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। অতিরিক্ত জনবল ও অর্থ বরাদ্দসহ কলকারখানা ও পরিদর্শন অধিদপ্তরকে দ্বিতীয় ধাপে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। শ্রম পরিদর্শকদের পেশাকে আকর্ষণীয় করার জন্য পদোন্নতির লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ে পদের সংখ্যা বৃদ্ধি ও পদোন্নতির ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শূন্যপদে দ্রুত নিয়োগ ও পদোন্নতির ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কলকারখানা ও পরিদর্শন অধিদপ্তরের ২৩টি কার্যালয়কে লেবার ইন্সপেকশন ম্যানেজমেন্ট এপ্লিকেশন (লিমা) এর আওতায় আনা হয়েছে। কলকারখানা ও পরিদর্শন অধিদপ্তর রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে পরিদর্শন পরিচালনা কার্যক্রম শুরু করেছে, যা স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে।

          বাংলাদেশ সরকার জাতীয় পেশাগত সেইফটি কর্মপরিকল<

2021-11-07-16-31-67c03f7406bf1d50ec07a5072aeccbc0.doc