Handout Number: 4522
Saudi Deputy Interrior Minister calls on Foreign Minister Dr. Momen
Dhaka, November 12 :
Saudi Deputy Interor Minister Dr. Nasser bin Abdulaziz Al Dawood called on Foreign Minister of Bangladesh Dr. A. K. Abdul Momen at State Guest House, Padma today.
Foreign Minister welcomed the Saudi Deputy Interrior Minister and thanked him for his visit to Bangladesh. Saudi Deputy Minister expressed his gratitude to the Foreign Minister for receiving him despite his busy schedule. Foreign Minister thanked His Majesty the Saudi King, His Royal Highness Crown Prince and Prime Minister of Saudi Arabia for their cordial support for strengthening relations between Bangladesh and Saudi Arabia in multiple sectors. The Saudi Deputy Minister highly appreciated the role of the government under the able leadership of Prime Minister Sheikh Hasina for steady economic development of Bangladesh. The Deputy Minister briefed Foreign Minister about the interest of Saudi Arabia for closer security cooperation between Bangladesh and Saudi Arabia for common mutual interests.
Foreign Minister mentioned that Bangladesh Government is working closely with Saudi Arabia for further strengthening cooperation in trade and investments, security, education and culture, power and energy, civil aviation and tourism. Foreign Minister told him that Bangladesh government and people are waiting to welcome crown prince and Prime Minister of Saudi Arabia to Bangladesh soon. Foreign Minister expressed his satisfaction that tomorrow both sides would sign two important agreements on security cooperation and Route to Meeca service which would consolidate relations between the two countries. Under route to Makkah Service Agreement Pilgrims/Hajis would be able to complete their immigration in Dhaka prior their departure to Saudi Arabia. Bangladesh is the first country with whom Saudi Arabia going to sign Route to Makkah service agreement considering excellent relations between Bangladesh and Saudi Arabia. Foreign Minister Dr. Momen thanked the Saudi Deputy Interionr Minister for his visit to Dhaka.
#
Mohsin/Enayet/Arafat/Salim/2022/2155 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৫২১
হুমায়ূন আহমেদ তাঁর সৃষ্টিকর্মে সকল শ্রেণির পাঠককে মন্ত্রমুগ্ধ করেছেন
- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, হুমায়ূন আহমেদ তাঁর সৃষ্টিকর্মে সকল শ্রেণির পাঠককে মন্ত্রমুগ্ধ করেছেন। তাঁর লেখার মধ্য দিয়ে আকৃষ্ট করেছেন আবাল-বৃদ্ধ-বনিতাকে। ব্যক্তিগতভাবে আমার নিজেরও অসাধারণ আগ্রহ ছিল তাঁর বইয়ের প্রতি। হুমায়ূন আহমেদের একটি বই পড়া শুরু করলে শেষ না করে উঠতাম না। এমনকি খাবার টেবিলেও বইটি নিয়ে যেতাম।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে ‘এক্সিম ব্যাংক-অন্যদিন হুমায়ূন আহমেদ সাহিত্য পুরস্কার ২০২২’ প্রদান অনুষ্ঠানে সম্মানীয় অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
‘এক্সিম ব্যাংক-অন্যদিন হুমায়ূন আহমেদ সাহিত্য পুরস্কার ২০২২’ এর জন্য গঠিত বিচারকমণ্ডলীর সভাপতি, খ্যাতিমান কথাশিল্পী ও শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক।
প্রধান অতিথি কৃষিমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা বিরোধীরা এখনো সোচ্চার ও সক্রিয়। পাকিস্তান যেমন ধর্মকে ব্যবহার করে বাংলাদেশের মানুষকে শোষণ করেছিল, তেমনি দেশের স্বাধীনতা বিরোধীরা ধর্মকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় আসতে চায়, মানুষকে শোষণ করতে চায়। তিনি বলেন, দিন যতো যাবে ততই হুমায়ূন আহমেদের কদর আরো বাড়বে। এ অমর কথাশিল্পী সবসময়ই মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার পক্ষে সোচ্চার ছিলেন। ’৭৫ এর পর রাষ্ট্রীয়ভাবে রাজাকার বা হানাদার বাহিনী শব্দ লেখা নিষিদ্ধ ছিল। সেই পরিস্থিতিতেও হুমায়ুন আহমেদ ‘তুই রাজাকার’ শব্দ উচ্চারণ করেছিলেন, লিখেছিলেন।
‘এক্সিম ব্যাংক-অন্যদিন হুমায়ূন আহমেদ সাহিত্য পুরস্কার ২০২২’ পেয়েছেন সাহিত্যে সামগ্রিক অবদানের জন্য প্রবীণ কথাসাহিত্যিক আনোয়ারা সৈয়দ হক ও নবীন সাহিত্যশ্রেণিতে (অনূর্ধ্ব চল্লিশ বছর বয়স্ক লেখক) কথাশিল্পী মৌরি মরিয়ম তার ‘ফানুস’ উপন্যাসের জন্য।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন এক্সিম ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ মোঃ আব্দুল বারী এবং বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী ও নির্মাতা, হুমায়ূনপত্নী মেহের আফরোজ শাওন। শংসাবচন পাঠ করেন বিচারকমণ্ডলীর সদস্য বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ সৈয়দ আজিজুল হক ও স্বনামধন্য কথাশিল্পী বিশ্বজিৎ চৌধুরী।
অনুষ্ঠানের সূচনা ঘটে প্রথিতযশা সংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে। স্বাগত বক্তব্য রাখেন অন্যদিন সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ যাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে, ‘নন্দিত নরকে’ উপন্যাসের মাধ্যমে, পরের চার দশক আপন সৃষ্টিশীলতায় আচ্ছন্ন রেখেছেন কোটি বাঙালিকে। পরিস্থিতি নির্মাণ, বর্ণনাভঙ্গি, সংলাপে তিনি এমন শৈলীর উদ্ভাবন করেছেন যা বাংলা সাহিত্যে অদ্বিতীয় ।
#
ফয়সল/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/২০১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৫২০
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী আন্তরিক
---সমাজকল্যাণমন্ত্রী
গাজীপুর, ২৭ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, সরকার প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে প্রতিবন্ধীদের পুনর্বাসিত করছে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী আন্তরিক।
আজ শারীরিক প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট, মৈত্রী শিল্প, টংগী, গাজীপুরে মুক্তা ড্রিংকিং ওয়াটার অটোমেশন প্লান্ট উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু ।
মন্ত্রী বলেন, সরকার সমাজের পিছিয়ে পড়া, অবহেলিত ও দুস্থ মানুষকে উন্নয়নের মূলস্রোতে আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সে লক্ষ্যে শতভাগ প্রতিবন্ধীকে ভাতা দেয়া হচ্ছে। বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করে উপযুক্ত কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে এ বিশাল জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের মূলধারায় সম্পৃক্ত করা হচ্ছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, মুক্তা পানি গুণগত মানে সেরা। মুক্তা পানি প্ল্যান্ট অটোমেশনের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বাড়বে, প্রতিষ্ঠানের আয়ও বাড়বে।
সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতিবন্ধী ভাতা পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হবে। পাশাপাশি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য অন্যান্য সুযোগ সুবিধা সম্প্রসারণ করা হবে।
এর আগে মন্ত্রী মুক্তা ড্রিংকিং ওয়াটার অটোমেশন প্লান্ট উদ্বোধন ও মৈত্রী শিল্প পরিদর্শন করেন।
জাকির/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/আব্বাস/২০২২/১৭৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৫১৯
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১ দশমিক ২০ শতাংশ। এ সময় ১ হাজার ৮৩৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪২৬ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৮ জন।
#
কবীর/পাশা/মাহমুদ/আরাফাত/আব্বাস/২০২২/১৭১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর :৪৫১৮
বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে
- কৃষিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, দেশে ২০২৩ সালে শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সরকার এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে। কাজেই, আমি মনে করি, বিএনপি এখন যতই বলুক নির্বাচনে আসবে না, সময় হলে তারাসহ সকল রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।
আজ রাজধানীর নটরডেম কলেজ প্রাঙ্গণে কারিতাস বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
যে কোনো মূল্যে রাজনৈতিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ধর্মের নামে কিছু জঙ্গী, ধর্মান্ধ, বিএনপিসহ কিছু রাজনৈতিক দল সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে, সামাজিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চাচ্ছে । একইসাথে, নির্বাচনে যাবে না বলে আন্দোলন সংগ্রামের নামে বিএনপি নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করছে। কাজেই, এ বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
কারিতাস বাংলাদেশের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন, দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের জন্য বেসরকারি কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কারিতাস বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে আসছে। কারিতাস বাংলাদেশ আগামী দিনে তাদের সেবাধর্মী কর্মকাণ্ডের আরো বিস্তৃতি ঘটাতে সক্ষম হবে এ প্রত্যাশা করি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি। আমাদের এ অঞ্চলের কৃষি প্রকৃতিনির্ভর। অকাল বন্যা আসে, খরা, ঘূর্ণিঝড়সহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ফসল উৎপাদন বিঘ্নিত হয়। এসব কাটিয়ে উঠে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পেরেছি প্রধানমন্ত্রীর কৃষিবান্ধব নীতির কারণে।
ভালবাসা ও সেবায় ৫০ বছরের পথ চলা এই মূলসুরে আয়োজিত কারিতাস বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে আর্চবিশপ বিজয় এন. ডিক্রুজ, কার্ডিনাল প্যাট্রিক ডি রোজারিও, কারিতাসের প্রেসিডেন্ট জেমস রমেন বৈরাগী, নির্বাহী পরিচালক সেবাস্তিয়ান রোজারি ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রাশেদা কে. চৌধুরী বক্তব্য রাখেন।
#
কামরুল/পাশা/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/১৭১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৫১৭
ডিজিটাল সেন্টারকে গ্রামীণ অর্থনৈতিক হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে এটুআই
-আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
ডিজিটাল বাংলাদেশের বাতিঘর হিসেবে দেশব্যাপী ছড়িয়ে থাকা ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে জনগণের দোরগোড়ায় সরকারি-বেসরকারি সকল সেবা পৌঁছে দেওয়ার ১ যুগ উদ্যাপন করছে এটুআই। ডিজিটাল সেন্টারের এই দীর্ঘ পথচলার যুগপূর্তি উদযাপন উপলক্ষ্যে গতকাল আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নারী-পুরুষের মধ্যে অংশীদারিত্বমূলক পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে প্রতিটি ডিজিটাল সেন্টারকে গ্রামীণ অর্থনৈতিক হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠায় উদ্যোক্তারা যেনো কাজ করতে পারেন সেজন্য সকলের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। প্রয়োজনে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের অবকাঠামোকে কাজে লাগিয়ে ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে এগুলোকে ব্যবহারের সুযোগ প্রদান করা হবে। সারা দেশের ইউনিয়ন, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন এবং গ্রোথ সেন্টার ক্যাটেগরিতে থাকা ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তাদের জন্য গাইডলাইন চূড়ান্তকরণের জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং এটুআইকে উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী। এছাড়া অনুষ্ঠান শেষে প্রতিমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশ ২০৪১: সবার জন্য স্মার্ট সেবা’ শীর্ষক ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালের ১১ নভেম্বর সারা দেশে ডিজিটাল সেন্টারের এই মডেল প্রতিষ্ঠা করেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তাদের স্মার্ট উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করা হবে। এজন্য সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তাদের জন্য অনলাইন ও অফলাইনে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। দেশের ৮৭ হাজার গ্রামে একটি করে ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন করা হবে, যাতে প্রতি ৫ কিলোমিটারের পরিবর্তে প্রতি ২ কিলোমিটারের মধ্যে একটি করে ডিজিটাল সেন্টার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগণের হাতের নাগালে সকল সেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় বাস্তবায়নাধীন এবং ইউএনডিপি’র সহায়তায় পরিচালিত ‘এটুআই’ আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মহঃ শের আলী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এটুআই-এর প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এটুআই এর পলিসি অ্যাডভাইজার আনীর চৌধুরী, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) এর সভাপতি ইঞ্জি. সুব্রত সরকার, বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি মোঃ বেলায়েত হোসেন গাজী বিল্লাল এবং ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) প্রেসিডেন্ট শমী কায়সার।
এছাড়া তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও এটুআই এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং সারা দেশের প্রান্তিক পর্যায়ের ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তাবৃন্দ এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
সোহাগ/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/১৮০৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৫১৬
সাম্প্রদায়িক শক্তি যাতে মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে সেদিকে নজর দিতে হবে
- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন বলেছেন, সাম্প্রদায়িকতা মানুষকে উগ্র, ধর্মান্ধ ও হিংস্র করে তোলে, একটি গণতান্ত্রিক ও উদার সহনশীল সমাজ সৃষ্টির অন্তরায় সাম্প্রদায়িকতা। তাই সাম্প্রদায়িক শক্তি যাতে মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে সেদিকে নজর দিতে হবে।
আজ রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আশিক্কীনে আউলিয়া ঐক্য পরিষদ বাংলাদেশের উদ্যোগে ‘জঙ্গীবাদ নির্মূল ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার’ শীর্ষক সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তৃতাকালে প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি ক্ষমতায় এলে আবারও বাংলাদেশকে অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিকভাবে পরিচালিত করার নতুন যাত্রা শুরু হয়। বর্তমান সরকারের অব্যাহত প্রয়াসের ফলে জঙ্গীবাদের বিষবাষ্প মোকাবিলা করে বাংলাদেশকে একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলেছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র, শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি আমির হোসেন আমু বলেন, তরাবারি, জবরদস্তি বা ফরমান জারির মাধ্যমে ইসলামের পতাকা উড্ডীন হয়নি। শত শত বছর ধরে মানুষের কাছে ইসলামের শাশ্বত বাণী, ঐশী জ্যোতির প্রতি অবিচল আস্থা জ্ঞাপন, আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্বের অকাট্য যুক্তি ও হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর উৎসর্গের কথা মানুষের কাছে সুন্দর, সাবলীল ও প্রাঞ্জলভাবে তুলে ধরার মাধ্যমে মানুষে হৃদয় জয় করার মাধ্যমেই উপমহাদেশ তথা বাংলাদেশে ইসলামের প্রসার হয়েছে।
সংগঠনের সভাপতি শাহ সূফী সাইয়েদ আলম নূরী আল সুরেশ্বরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর এপিএস আতিকুর রহমান রুবেল।
#
মাহবুবুর/পাশা/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/১৬৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর :৪৫১৫
চলতি অর্থবছরে খ্যাতনামা আরো ২০ জন শিল্পীর ওয়েবসাইট তৈরি করা হবে
- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, শিল্পীরাই সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। তাদের সৃজনশীল সৃষ্টিকর্ম চিরস্থায়ী করে রাখতে ও নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশ কপিরাইট অফিসের মাধ্যমে খ্যাতনামা আরো ২০ জন শিল্পীর ওয়েবসাইট তৈরি করা হবে। এর মাধ্যমে তাদের সৃজনশীল কর্ম সংরক্ষণের পাশাপাশি যথাযথ রয়্যালটি প্রাপ্তির অধিকারও নিশ্চিত হবে। সংগীত সংশ্লিষ্ট তিনটি প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে গীতিকবি সংঘ বাংলাদেশ, সিঙ্গার্স অ্যাসোসিয়েশন ও মিউজিক কম্পোজার্স সোসাইটির প্রতিনিধিবৃন্দ সভা করে ঠিক করবেন কোন ২০ জন শিল্পীর ওয়েবসাইট তৈরি করা হবে। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে জাতীয় আরকাইভস ভবনের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস কর্তৃক আয়োজিত 'মরমি কবি হাসন রাজা, বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিম এবং প্রখ্যাত রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীতকর্মের ওয়েবসাইট উদ্বোধন' এবং রয়্যালিটির চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার শিল্পীদের কল্যাণে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ১৮তম দপ্তর হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে 'বাংলাদেশ শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট'। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংস্থাটিতে সিড মানি হিসেবে ৫০ কোটি টাকা প্রদান করেছেন। বর্তমান সরকার সংগীতসহ শিল্পের বিভিন্ন শাখার পৃষ্ঠাপোষকতা, চর্চা, সংরক্ষণ ও প্রসারে কাজ করছে উল্লেখ করে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, নান্দনিক স্থাপত্য নকশায় নির্মাণাধীন ১৩ তলা কপিরাইট ভবনের একটি ফ্লোর 'মিউজিক মিউজিয়াম' প্রতিষ্ঠার জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। তাছাড়া স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের গানসমূহের ডিজিটাল আর্কাইভিংয়ের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
রেজিস্ট্রার অভ্ কপিরাইটস মোঃ দাউদ মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন প্রাক্তন রেজিস্ট্রার অভ্ কপিরাইটস জাফর রাজা চৌধুরী। অনুভূতি প্রকাশ করেন প্রখ্যাত রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, হাসন রাজার প্রপৌত্র সামারীন দেওয়ান ও বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের পুত্র বিশিষ্ট বাউল শিল্পী শাহ নূর জালাল। শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী খুরশিদ আলম, রফিকুল আলম, সুজিত মোস্তফা, মনির খান, গীতিকবি আসিফ ইকবাল, প্রয়াত আইয়ুব বাচ্চুর স্ত্রী ফেরদৌস আক্তার চন্দনা, প্রয়াত এন্ড্রু কিশোরের স্ত্রী লিপিকা এন্ড্রু প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কপিরাইট ডেপুটি রেজিস্ট্রার প্রিয়াংকা দেবী পাল। ওয়েবসাইটসমূহ সম্পর্কে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন প্রদান করেন জেডএম স্টুডিও'র স্বত্বাধিকারী গোলাম মোর্শেদ জুয়েল।
অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের পুত্র বিশিষ্ট বাউল শিল্পী শাহ নূর জালালের হাতে গত এক বছরে শাহ আব্দুল করিমের গানের রয়্যালটি বাবদ বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যম হতে প্রাপ্ত ১০ হাজার ডলারের চেক হস্তান্তর করেন।
#
ফয়সল/পাশা/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/১৬৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৫১৪
পানি ও পয়:নিষ্কাশনে দুর্যোগ-ক্ষতি মেটাতে পৃথক বরাদ্দ দাবি তথ্যমন্ত্রীর
ঢাকা, ২৭ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে দেশের পানি ও পয়:নিষ্কাশন অবকাঠামোর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ক্ষয়ক্ষতি মেটাতে বিশ্ব জলবায়ু তহবিল থেকে পৃথকভাবে অর্থ বরাদ্দের দাবি জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং পরিবেশবিদ ড. হাছান মাহমুদ।
মিশরের শারম আল শাইখ শহরে চলমান ২৭তম বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে মূল সম্মেলনের সমান্তরালে গতকাল বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়াটার এইড আয়োজিত 'বাংলাদেশের পানি ও পয়:নিষ্কাশন অবকাঠামোর দুর্যোগজনিত ক্ষয়ক্ষতির ওপর আলোকপাত' (Highlighting Loss and Damage to Water and Sanitation Infrastructures due to Climate Hazards in Bangladesh) সেশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ড. হাছান এ দাবি জানান।
তিনি বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে পানি ও পয়:নিষ্কাশনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির এ বিষয়টি প্রথমে অনেকে স্বীকারই করতে চায়নি। অথচ বাংলাদেশসহ জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা অনেক দেশের জনজীবনে এই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ব্যাপক। পরিবেশ পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়ানো বা অভিযোজনের জন্য বরাদ্দ থেকে অর্থায়ন নয়, এই ক্ষয়ক্ষতি পূরণ ও নিরসনের জন্য আলাদা খাত তৈরি করে পৃথকভাবে অর্থ বরাদ্দ দিতে হবে।
কপ২৭-এ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ বিশ্বনেতাদের অংশগ্রহণ অত্যন্ত আশাপ্রদ উল্লেখ করেন মন্ত্রী। সেইসাথে হাছান মাহমুদ বলেন, 'আমরা সবাই এখানে ভালো ভালো কথা বলছি, কিন্তু যুদ্ধ যদি বন্ধ না হয় তাহলে জলবায়ু অর্থায়নের কি হবে? অর্থাৎ আমরা যদি সত্যিই পৃথিবীকে রক্ষা করতে চাই, তবে অবিলম্বে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের উদ্যোগ নিতে হবে।'
বাংলাদেশের পানি সরবরাহ ও পয়:নিষ্কাশনের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতিকর প্রভাবের মধ্যে সাগরপৃষ্ঠের উচ্চতা ও পরিবেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি, অসময়ী বৃষ্টিপাত, খরা ও উপকূলীয় অঞ্চলে লবণাক্ত জল বেড়ে যাওয়া, নদীতীর ক্ষয়, ঘুর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের প্রকোপ বৃদ্ধি শহরাঞ্চল ও জলাধার সন্নিকট এলাকায় সৃষ্ট বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির কথা তুলে ধরেন হাছান মাহমুদ।
দেশে গত ১৫ বছরের ঘুর্ণিঝড়গুলোর মধ্যে ২০০৭ সালের সিডরে ২.৩১ বিলিয়ন ডলার, ২০০৯ সালের আইলা'য় ১ বিলিয়ন, ২০১৬ সালে রোয়ানু'তে ১২৭ মিলিয়ন, ২০১৯ সালে ফানি'তে ৬৩.৬ মিলিয়ন, ২০২০ সালে আম্ফানে ১৩ মিলিয়ন, ২০২১ সালে ইয়াসে খুলনাতে ৭ লাখ ডলারসহ ২০২২ সালের অশনি ও বিভিন্ন সময়ে বন্যা ও অন্যান্য দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতির আর্থিক বিবরণ তুলে ধরেন বক্তারা।
ওয়াটার এইডের বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি পরিবেশবিদ সেলিম উল হক, জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ কলিন ম্যাককুইস্টান (Collin McQuistan), পরিবেশ গবেষক মো: শামস-উদ-দোহা, ওয়াটার এইড বাংলাদেশ এর পরিচালক পার্থ হাফেজ শাইখ এবং সিনিয়র এডভোকেসি অফিসার আদনান কাদের সেশনে বক্তব্য দেন।
#
আকরাম/মেহেদী/জুলফিকার/ইমা/২০২২/১৩১৪ ঘণ্টা