তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৫৭
গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে এশিয়ার দেশসমূহকে একযোগে কাজ করার আহ্বান তথ্যমন্ত্রীর
নয়াদিল্লি (ভারত), ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে গণমাধ্যম ক্ষেত্রে সহযোগিতার নতুন দুয়ার খুলতে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। তিনি আজ নয়াদিল্লিতে ভারতের তথ্য ও সম্প্রচার এবং বস্ত্র মন্ত্রী স্মৃতি জুবিন ইরানী (ঝসৎরঃর তঁনরহ ওৎধহর) , কম্বোডিয়ার তথ্যমন্ত্রী ড. খিউ কানহারিত (উৎ. কযরবঁ কধহযধৎরঃয) এবং কোরিয়া কমিউনিকেশন কমিশনের কমিশনার ড. স্যাম সগ কো (উৎ. ঝধস ঝবড়ম কড়)-এর সাথে যৌথ বৈঠককালে এ আহ্বান জানান।
তথ্যমন্ত্রী এসময় সকল দেশের মানুষের মাতৃভাষায় বিষয়বস্তু তৈরি ও তা ইন্টারনেটে সরবরাহের ওপর গুরুত্বারোপ করলে ভারতের মন্ত্রী স্মৃতি জুবিন ইরানী একমত হন।
তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রচার) মোঃ মোশাররফ হোসেন, জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের (নিমকো) মহাপরিচালক মোঃ রফিকুজ্জামান, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক নারায়ণ চন্দ্র শীল, বাংলাদেশ টেলিভিশনের পরিচালক (আন্তর্জাতিক) রাহাত আনোয়ার, তথ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মীর আকরাম উদ্দীন আহম্মদসহ বেতার, টেলিভিশন ও নিমকোর কর্মকর্তাবৃন্দ মন্ত্রীর নেতৃত্বে তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।
বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশ এনজিওস নেটওয়ার্ক ফর রেডিও এন্ড কমিউনিকেশন (বিএনএনআরসি)’র আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান প্রধান নির্বাহী এইচ এম বজলুর রহমান অধিবেশন পরিচালক হিসেবে এবং এসএ টিভি’র উপদেষ্টা খ ম হারুন প্রমুখ অংশগ্রহণকারী হিসেবে সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন। ১২ মে শনিবার তথ্যমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
#
আকরাম/ফারহানা/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৫৬
দিল্লিতে ১৫তম এশিয়া মিডিয়া সামিটে তথ্যমন্ত্রী
সাইবার অপরাধ ও জঙ্গি দমনে গণমাধ্যমের কাজ গণতন্ত্রকে শক্তি দেবে
নয়াদিল্লী (ভারত), ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, সাইবার অপরাধ ও জঙ্গি দমনে গণমাধ্যমের জোরদার ভূমিকা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশসহ এশিয়া এবং বিশ্ব এ মুহূর্তে ছ’টি মারাত্মক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে। গণমাধ্যমের সযতœ ভূমিকা একদিকে যেমন দারিদ্র্য, লিঙ্গবৈষম্য, জঙ্গিবাদ ও সাইবার অপরাধ নির্মূলে সাহায্য করবে, তেমনি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিপ্লব, জলবায়ু পরিবর্তন ও বিশ্বায়নের সাথে মানুষকে খাপ খাওয়াতে শেখাবে।’
আজ ভারতের নয়াদিল্লিতে ১৫তম ‘এশিয়া মিডিয়া সামিটে’র উদ্বোধন অধিবেশনে দেয়া বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ভারতের তথ্য ও সম্প্রচার এবং বস্ত্র মন্ত্রী স্মৃতি জুবিন ইরানী (টহরড়হ গরহরংঃবৎ ড়ভ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ্ ইৎড়ধফপধংঃরহম ধহফ গরহরংঃবৎ ড়ভ ঞবীঃরষবং ঝসৎরঃর তঁনরহ ওৎধহর) প্রধান অতিথি হিসেবে এবং কম্বোডিয়ার তথ্যমন্ত্রী ড. খিউ কানহারিত (উৎ. কযরবঁ কধহযধৎরঃয), কোরিয়া কমিউনিকেশন কমিশনার ড. স্যাম সগ কো (উৎ. ংধস ঝবড়ম কড়) এবং ইরানের আন্তর্জাতিক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আব্বাস নাসেরি তাহেরী (উৎ. অননধং ঘধংবৎর ঞধযবৎর) অধিবেশনে বক্তৃতা করেন।
‘গণমাধ্যমের এ কাজ শুধু এশিয়া নয়, সমগ্র বিশ্বকেই টেকসই, সবুজ, উন্নত, ডিজিটাল, শান্তিময় ও সমতাপূর্ণ বিশ্বায়নের দিকে এগিয়ে নেবে, সেইসাথে শক্তিশালী ও সংহত করবে গণতন্ত্রকে’, বলেন মন্ত্রী।
এশিয়া-প্যাসিফিক ইনস্টিটিউট ফর ব্রডকাস্টিং ডেভেলপমেন্ট- এআইবিডি আয়োজিত এ সম্মেলনে এশীয়-প্রশান্তসহ বিশ্বের বিভিন্ন অংশের ৩৯ টি দেশের সরকারি ও বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যমের আড়াইশ’রও বেশি প্রতিনিধির সামনে দেশের পরিচয় তুলে ধরে মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘বাংলাদেশ উদ্যোক্তা হিসেবে বিশ্বসেরা, তৈরিপোশাক উৎপাদনে দ্বিতীয়, সবজি উৎপাদনে তৃতীয় এবং মিঠাপানির মাছ উৎপাদনে বিশ্বে চতুর্থ।’
‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের পথে এভাবেই এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ’, বলেন তথ্যমন্ত্রী।
উদ্বোধন অধিবেশনের পর ‘মিডিয়া রেগুলেশন পলিসিজ : ইথিকস, রুলস এন্ড ল’জ’ শীর্ষক প্লেনারি অধিবেশনেও বক্তব্য রাখেন তথ্যমন্ত্রী ইনু। ভারতের পক্ষে এ অধিবেশনে যোগ দেন আইন ও বিচার এবং ইলেক্ট্রনিক্স ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রবি শংকর প্রসাদ (গরহরংঃবৎ ড়ভ খধি ধহফ ঔঁংঃরপব ধহফ গরহরংঃবৎ ড়ভ ঊষবপঃৎড়হরপং ধহফ ওঞ জধার ঝযধহশধৎ চৎধংধফ)।
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘বাংলাদেশে সম্প্রচার জগতের যুগান্তকারী প্রসারের সাথে সাথে তাদের দায়িত্বশীলতা বৃদ্ধিতে ও গণমাধ্যমের কল্যাণে সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট, সাংবাদিক সহায়তা নীতি প্রণীত হয়েছে, সময়োপযোগী করা হয়েছে রোয়েদাদ বোর্ড।’
‘ডিজিটাল যুগের সাথে নিরাপদে তাল মিলিয়ে এগুবার জন্য সাইবার অপরাধ রুখতে সকল অংশীজনকে নিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের কাজ চলছে। এর আগে তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করতে শুধু তথ্য অধিকার আইন প্রণয়নই নয়, তা ব্যবহারে গণমাধ্যমকর্মীদের ব্যাপক প্রশিক্ষণও দেয়া হয়েছে’, উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী।
#
আকরাম/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২০২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৫৫
ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসন প্রকল্পে প্রতিবন্ধী শিশুদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে
--- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসন প্রকল্প বাস্তবায়নে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত প্রতিবন্ধী শিশুদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। সরকার প্রতিবন্ধী শিশুদের দক্ষতা উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করতে চায়।
প্রতিমন্ত্রী আজ জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কাউন্সিল-এনএসডিসি সম্মেলনকক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘অটিজম বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন সংক্রান্ত কর্মশালায়’ প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে ৩৮টি ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত শিশুশ্রম নিরসন করা হবে। ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসন প্রকল্পের মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত শিশুদের ফিরিয়ে এনে কারিগরি প্রশিক্ষণ ও উপআনুষ্ঠানিক শিক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ জন্য ২’শ ৮৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, এ প্রকল্পের মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত একলাখ শিশুকে উপআনুষ্ঠানিক শিক্ষা এবং এক লাখ শিশুকে কারিগরি প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এর সাথে তারা মাসিক এক হাজার টাকা করে বৃত্তি পাবে।
দিনব্যাপী কর্মশালায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় অটিজম নিয়ে কোন কোন ক্ষেত্রে কাজ করতে পারে সেগুলো চিহ্নিতকরণে অটিজম বিষয়ে কাজ করেছেন এমন বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিগণের কাছ থেকে সুপারিশ গ্রহণ করা হয়েছে। সুপারিশের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয় অটিজম বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করবে।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অটিজম বিশেষজ্ঞ ড. কামরুন নাহার মুস্তাফা। অটিজম বিষয়ে কাজের অভিজ্ঞতা এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে করণীয় বিষয়ে আলোচনায় অংশ নেন এনএসডিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম খোরশেদ আলম, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শিবনাথ রায়, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক ড. আনোয়ার উল্লাহ এবং নিউরো ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মশিউর রহমান এনডিসি।
#
আকতারুল/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৯৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৫৪
১ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
আগামী ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৬৯ কোটি ১৭ লাখ টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আজ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। মোট এডিপির মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা, বৈদেশিক সহায়তা থেকে ৬০ হাজার কোটি টাকা এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব তহবিল থেকে ৭ হাজার ৮৬৯ কোটি ১৭ লাখ টাকা খরচের লক্ষ্য ধরা হয়েছে।
পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি)-এর বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান। এতে সভাপতিত্ব করেন এনইসি চেয়ারপারসন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পরিকল্পনা মন্ত্রী জানান, নতুন পরিকল্পনার মাধ্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে মৌলিক সংস্কার আনা হবে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, পদ্মাসেতু এবং পদ্মাসেতুতে রেল সংযোগ প্রকল্পের গুরুত্ব বিবেচনা করে আগামী অর্থবছরে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে পরিবহন খাতে। এছাড়া অগ্রাধিকার বিবেচনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ বিদ্যুৎ এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ভৌত পরিকল্পনা, পানি সরবরাহ ও গৃহায়ন খাতে।
আগামী অর্থবছরের এডিপিতে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসহ মোট ১ হাজার ৪৫২টি প্রকল্প যুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে বরাদ্দসহ অনুমোদিত প্রকল্পের সংখ্যা ১ হাজার ৩৪৬টি। (বিনিয়োগ প্রকল্প রয়েছে ১ হাজার ২২৭টি, কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ১১৭টি এবং জেডিসিএফ প্রকল্প ২টি)। এছাড়া এসব প্রকল্পের মধ্যে চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের সংশোধিত এডিপি থেকে স্থানান্তরিত হচ্ছে ১ হাজার ২৩৪টি প্রকল্প। আর একেবারেই নতুন অনুমোদিত প্রকল্প রয়েছে ১১২টি। তবে এগুলোর বাইরে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়িতব্য প্রকল্প থাকছে ১০৫টি। আর বরাদ্দহীনভাবে অননুমোদিত নতুন প্রকল্প তালিকায় থাকছে ১ হাজার ৩৩৮টি। পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে (পিপিপি) বাস্তবায়নের জন্য রেকর্ড ৭৮টি প্রকল্প যুক্ত হয়েছে আগামী এডিপিতে। বাস্তবায়ন শেষ হবে এরকম ৪৪৬টি প্রকল্পের তালিকা যুক্ত করা হয়েছে এ এডিপিতে। এর মধ্যে বিনিয়োগ প্রকল্প রয়েছে ৪৩০টি এবং কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ১৬টি।
#
তৌহিদুল/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৫৩
মুস্তাফা নূরউল ইসলামের মৃত্যুতে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক বিশিষ্ট লেখক, গবেষক, ভাষাসৈনিক ও জাতীয় অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
আজ এক শোকবার্তায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতীয় অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলাম অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে শিক্ষকতা পেশায় জড়িত ছিলেন। তিনি আরো বলেন, বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান জাতি চিরকাল শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।
প্রতিমন্ত্রী মরহুম নূরউল ইসলামের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
#
মাসুম/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৫২
বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সম্ভাবনা নিয়ে টোকিওতে সেমিনার
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই জাপান বাংলাদেশের সবচেয়ে কাছের বন্ধু। আজ টোকিও বিগ সাইটে "উরমরঃধষ ইধহমষধফবংয: ণড়ঁৎ ওঞ উবংঃরহধঃরড়হ" শীর্ষক সেমিনারে তথ্যপ্রযুক্তিখাতে বাংলাদেশে পর্যাপ্ত দক্ষ কর্মী ও বাংলাদেশে বিনিয়োগের স্থিতিশীল পরিবেশ এবং সরকারের সহযোগিতার কথা তুলে ধরে মন্ত্রী জাপানি বিনিয়োগকারীদের বিশ্বে আইটির নতুন গন্তব্য-বাংলাদেশে আরো বেশি বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
জাপান প্রবাসী বাংলাদেশি আইটি ব্যবসায়িদের দু’দেশের মধ্যে সেতুবন্ধ হিসাবে কাজ করার অনুরোধ করেন রাষ্ট্রদূত। অনুষ্ঠিত সেমিনারকে সময়োপযোগী মন্তব্য করে রাষ্ট্রদূত সেমিনারের সাফল্য কামনা করেন এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
জাপান আইটি উইক-২০১৮ এর সাথে সমন্বয় করে আয়োজন করা এই সেমিনারের উদ্যোক্তা ছিল বাংলাদেশ দূতাবাস, টোকিও; আইসিটি বিভাগ; বাংলাদেশ হাই টেক পার্ক অথরিটি এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। এছাড়া সার্বিক সহযোগিতা করে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অভ্ সফটওয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস); জাইকা, জেট্রো ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান।
সেমিনারে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা স্বাগত বক্তব্য দেন। এছাড়া, আইসিটি বিভাগ থেকে বাংলাদেশ হাই টেক পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সচিব হোসনে আরা বেগম, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের পক্ষে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং জাপানের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর হাসান আরিফ সেমিনারে বক্তব্য রাখেন।
#
শিপলু/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৫১
নবনির্বাচিত কাউন্সিলর হাজি জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর শপথগ্রহণ
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৩৬ নং সাধারণ ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত কাউন্সিলর হাজি জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর শপথগ্রহণ আজ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন শপথবাক্য পাঠ করান।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খান এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
জাকির/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৫০
মুস্তাফা নূরউল ইসলামের মৃত্যুতে শিক্ষামন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বিশিষ্ট লেখক, গবেষক ও জাতীয় অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দূঃখ প্রকাশ করেছেন ।
আজ এক শোকবার্তায় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, মুস্তফা নুরউল ইসলাম তাঁর গবেষণা ও কাজের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তিনি একুশে পদকসহ বিভিন্ন জাতীয় পুরস্কারে ভূষিত হন।
শিক্ষামন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, মুস্তাফা নূরউল ইসলাম গতরাতে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
#
আফরাজুর/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১২৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৪৯
জাতীয় অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলামের মৃত্যুতে স্পিকার, ডেপুটি স্পিকারের শোক
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
বাংলা একাডেমির প্রথম মহাপরিচালক, জাতীয় অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলামের মৃত্যুতে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন।
এক শোক বাণীতে স্পিকার বলেন, অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলাম ছিলেন একজন নিবেদিত প্রাণ, ভাষা সৈনিক, প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের প্রবাদ পুরুষ। তাঁর মৃত্যুতে বাংলাদেশ একজন বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের পন্ডিত ব্যক্তিকে হারালো। এ দেশের জন্য তাঁর অবদান জাতি চিরকাল শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।
স্পিকার মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এছাড়া অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলাম এর মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া, সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এবং চিফ হুইপ আসম ফিরোজ গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন।
#
তারিক/অনসূয়া/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১২৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৪৮
মুস্তাফা নূরউল ইসলামের মৃত্যুতে সংস্কৃতিমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বিশিষ্ট লেখক, গবেষক ও জাতীয় অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন
এক শোকবার্তায় সংস্কৃতিমন্ত্রী বলেন, জাতীয় অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলামের মৃত্যুতে দেশ একজন ক্ষণজন্মা সাহিত্যিককে হারালো। তিনি ছিলেন একাধারে শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারীদের মধ্যে অন্যতম। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে তাঁর মূল্যবান অবদানের জন্য বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে দীর্ঘকাল স্মরণে রাখবে।
মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
#
ফয়সল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১০৩০ ঘণ্টা