Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ জানুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 24.01.2019

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩১২
 
আগামী ১৫-১৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ইজতেমা
         -- সংবাদ ব্রিফিংয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) : 
 
আগামী ১৫, ১৬ ও ১৭ ফেব্রুয়ারি গাজীপুরের টঙ্গীতে তাবলিগ জামাতের বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ আজ বিকালে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান। 
 
ব্রিফিংয়ের পূর্বে প্রতিমন্ত্রীর অফিস কক্ষে বাংলাদেশে দাওয়াতে তাবলিগের কার্যক্রম সুষ্ঠু, সুন্দর ও সুশৃঙ্খলরূপে পরিচালনা এবং বিশ্ব ইজতেমার তারিখ নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনা ও পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত হয়।  ধর্ম প্রতিমন্ত্রী সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন দাওয়াতে তাবলিগের মুরব্বী মাওলানা মোঃ যুবায়ের, প্রিন্সিপাল ও আহলে শুরা, মাদ্রাসা উলুম-ই-দ্বীনিয়া মালওয়ালী মসজিদ, কাকরাইল, ঢাকা,  সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম, আহলে শুরা, তাবলীগ জামাত, কাকরাইল মারকাজ মসজিদ, ঢাকা, মাওলানা ওমর ফারুক, আহলে শুরা, মাদ্রাসা উলুম-ই-দ্বীনিয়া মালওয়ালী মসজিদ, কাকরাইল, ঢাকা এবং খান সাহাবউদ্দিন নাসিম, আহলে শুরা, তাবলিগ জামাত, কাকরাইল মারকাজ মসজিদ, ঢাকা। বিশেষ আমন্ত্রণে সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, বিবি, পিএসসি। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন ধর্ম সচিব মোঃ আনিছুর রহমান।
 
সভা শেষে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, বাংলাদেশে দাওয়াতে তাবলিগের যে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয় তা অত্যন্ত গৌরবের বিষয়। বাংলাদেশ ধর্মীয় ক্ষেত্রে এত বিশাল একটি ব্যবস্থাপনার অংশ হতে পেরে অত্যন্ত গর্বিত। তিনি বলেন, সকলের সাথে পরামর্শ ও আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে যে, এ বছর সকলের অংশগ্রহণে একত্রে এক পর্বে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন করা হবে। বিশ্ব ইজতেমায় দেশি-বিদেশি সকল মেহমান অংশগ্রহণ করবেন। সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে ইজতেমা অনুষ্ঠানে সরকারের পক্ষ থেকে আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাপনা, মুসল্লিদের নির্বিঘœ যাতায়াতসহ সব ধরণের সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। এ সময় তিনি দাওয়াতে তাবলিগের সকল পর্যায়ের সাথীবৃন্দ, দেশবাসী, মিডিয়াসহ সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
 
#
 
আনোয়ার/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২১২০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩১১
 
মানুষের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছানোর অঙ্গীকার নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর 
 
বোঁচাগঞ্জ (দিনাজপুর), ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) :
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সরকার বাংলাদেশকে ২০২১ সাল নাগাদ মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সাল নাগাদ একটি উন্নত দেশে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারাকে আরো বেগবান করে মানুষের দোড়গোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। 
প্রতিমন্ত্রী আজ দিনাজপুরের বোঁচাগঞ্জ উপজেলার সেতাবগঞ্জ বড় মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত  এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ অঙ্গীকার করেন।
বোঁচাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেনের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইমাম চৌধুরী, সহ-সভাপতি আবুল কালাম আযাদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফারুকুজ্জামান চৌধুরী মাইকেল, বোঁচাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নাইমউদ্দীন শাহ ও সাধারণ সম্পাদক আফসার আলী। 
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশ সকল ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য  সফলতা অর্জন করেছে। নির্বাচনি প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী গ্রামকে শহরে পরিণত করার পরিকল্পনা নিয়ে সরকার কাজ করছে। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে দলমত নির্বিশেষে সকলকে নিয়ে কাজ করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধারা এ দেশকে নিজের জীবন দিয়ে স্বাধীন করেছেন। কিন্তু সেই মুক্তিযোদ্ধারা সোনার বাংলা দেখে যেতে পারেননি। তাই জাতি হিসেবে আমরা তাঁদের কাছে অনেক ঋণী। সোনার বাংলা গড়ার মাধ্যমে আমাদের সেই ঋণ পরিশোধ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন বাংলার মানুষ মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। প্রধানমন্ত্রীর এ স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমরা তাঁর পাশে আছি এবং থাকবো। 
প্রতিমন্ত্রী বিকালে তাঁর নির্বাচনি এলাকার বিরল উপজেলায় অপর এক সংবর্ধনা অনুুষ্ঠানে যোগ দেন। এছাড়াও তিনি বিরল এবং বোঁচাগঞ্জ উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করেন। 
#
 
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/এনায়েত/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২১৩৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩১০
 
ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্টে আগ্রহ প্রকাশ করেছে জাপান
                                       --- অর্থমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) :
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য উত্তম জায়গা। অগ্রগতির সকল খাতে বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। তাই এখনই বিনিয়োগের সুবর্ণ সময়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশেষ করে বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নে জাপান এ দেশকে সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। 
গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন জাপানের রাষ্ট্রদূত (ঐরৎড়ুধংঁ ওুঁসর) ও জাইকার প্রতিনিধিদল। এ সময় বাংলাদেশে আরো বেশি বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এসব কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, জাপান কর সংস্কার ব্যবস্থাপনায় সাহয্য করতে এবং কর সম্পৃক্ত বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণায় বৃত্তি প্রদান করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্টে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। পাশাপাশি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপনে সহযোগিতর জন্য সম্মতি প্রকাশ করেছে।
জাপানের রাষ্টদূত বলেন, বাংলাদেশের মানুষের জন্য কাজ করতে পেরে তিনি গর্বিত। জাপানের করদাতাদের অর্থ বাংলাদেশের উন্নয়নে খরচ করা হয়। এটা সমগ্র জাপানের মানুষের ভালোবাসার প্রতিফলন। বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বাংলাদেশ অত্যন্ত প্রতিশ্রুতিশীল দেশ। তিনি আরো জানান, মেট্রোরেলসহ ছয় প্রকল্পের জন্য ২শ’ বিলিয়ন জাপানি ইয়েন ঋণ সহায়তা দিচ্ছে জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা)। ঋণ প্যাকেজের আওতায় এ সহায়তা  দিচ্ছে সংস্থাটি। ক্রমাগতভাবে এ ঋণ  সহায়তা বৃদ্ধি পাবে। রাষ্ট্রীয় পর্য়ায়ের সফরে সামনে এ সহায়তা  আরো বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই ঋণের সবচেয়ে বড় অংশ যাচ্ছে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণে নেওয়া প্রথম প্রকল্পে। মাতারবাড়ী পোর্ট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট, মাতারবাড়ী আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল-ফায়ার্ড পাওয়ার প্রজেক্ট, ঢাকা মাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট, সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগে উৎসাহিত করা প্রজেক্ট এবং ইমার্জেন্সি ইফিসিয়েন্সি অ্যান্ড কনজারভেশন প্রমোশন প্রজেক্ট। এছাড়া রয়েছে কাচপুর, মেঘনা, গোমতি সেতু চলমান প্রকল্প, যমুনা রেলসেতু, কর্ণফুলী ওয়াটার সাপ্লাই প্রকল্প। বাংলাদেশের মানুষের জন্য জাইকার সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।
#
 
তৌহিদুল/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২১৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩০৯
 
বাংলাদেশকে আবারো সোনালি আঁশের দেশে রূপান্তর করতে হবে                                                
                                                  -- বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) : 
 
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বলেছেন,  বাংলাদেশকে আবারো সোনালি আঁশের দেশ হিসেবে রূপান্তর করে পাটের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে আগামী ৬ মার্চ যথাযথভাবে ‘জাতীয় পাট দিবস’ পালন করা হবে। এছাড়াও বিদেশে বাংলাদেশের কুটনৈতিক মিশনসহ সারাদেশ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিনটিকে উদ্যাপন করবে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়। 
 
আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জাতীয় পাট দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে গঠিত জাতীয় কমিটির প্রতিনিধিদের সাথে এক মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকারের গৃহীত নীতিমালা ও পরিকল্পনাকে কাজে লাগিয়ে পাট ও বস্ত্র খাতের রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণ, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন, পরিবেশ রক্ষা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার লক্ষ্যে এ মন্ত্রণালয় কাজ করে যাবে।’
 
এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ মিজানুর রহমান, পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শামসুল আলম, বিজেএমসি’র চেয়ারম্যান শাহ মোঃ নাসিম, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, তথ্য মন্ত্রণালয়, বিটিভি, বাংলাদেশ বেতার, তথ্য অধিদফতর, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিসহ বিজেএ, বিজেএসএ, বিজেজিএ ও বিজেএমএ’র ব্যবসায়ী প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
 
বর্ণাঢ্য এ দিবসের আয়োজনে জেলা শহর থেকে পাট চাষীসহ পাটের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে এর সাথে অর্ন্তভুক্ত করা হবে। র‌্যালি, ব্যানার, পোস্টারসহ পাট চাষ সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে বিশেষ আয়োজন থাকবে। পাট মিল এলাকাগুলোতে আলোকসজ্জাসহ তোড়ণ নির্মাণ করা হবে। রাজধানীতে অনুষ্ঠিত হবে বিশেষ র‌্যালি। এছাড়াও বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আগামী  ৬-৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে তিন দিনব্যাপী পাটজাত পণ্যের মেলা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ মেলার উদ্বোধন করার সদয় সম্মতি দিয়েছেন।
 
#
 
সৈকত/মাহমুদ/এনায়েত/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/১৯৪০ ঘণ্টা  

Handout                                                                                                         Number :  308

 

German Ambassador calls on Foreign Minister

 

Dhaka, 24 January 2019:

 

            'Germany seeks to have more investment in Bangladesh', German Ambassador to Bangladesh Peter Fahrenholtz conveyed this message when he met new Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen at the Ministry today.

 

            The German Ambassador congratulated Foreign Minister Dr Momen on his assuming the responsibility and expressed firm commitment move forward with bilateral and multilateral engagements on issues of mutual interests. He further emphasized on ‘stability, growth and increased welfare for the common people’ under the visionary leadership of Prime Minister Sheikh Hasina. He also expressed interests in deepening bilateral relations on issues like trade and investment, Rohingya crisis, migration, SMEs and skills development, climate change, and beyond.

 

            Terming Germany as ‘natural friend’, Foreign Minister Dr. Momen expressed deep appreciation and gratitude for long-standing and comprehensive support from Germany in the socio-economic development of Bangladesh, since independence. He further invited more German investment in Bangladesh. He thanked the Ambassador for agreeing to make shift in the thematic focus of future bilateral development cooperation, by incorporating ‘SMEs and skills/vocational training’ as the new thematic focus.

 

            Foreign Minister Dr. Momen thanked Germany for extending full support for the Rohingya crisis, and sought further intensified efforts from the international community so that the Rohingyas could go back to their ancestral homeland in safety and dignity.

 

            Ambassador Fahrenholtz expressed deep appreciation for the ‘very successful’ engagements and cooperation between the two countries in the area of migration – a top priority for the Chancellor Merkel’s government.  

#

Tohidul/Mahmud/Parvez/Salimuzzaman/2019/2030 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩০৭
 
অব্যবস্থাপনা দূর করতে হবে
       --- এলজিআরডি মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ঢাকা মহানগরীসহ সারাদেশে নাগরিক ভোগান্তির জন্য মূলত অব্যবস্থাপনা দায়ী। সকল ধরণের নাগরিক ভোগান্তি হ্রাস করে বসবাসযোগ্য পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে অবহেলা-অব্যবস্থাপনা দূর করতে হবে। সরকার শুধু শহরে নয় গ্রামেও সকল নাগরিক সুবিধা পৌঁছানোর অঙ্গীকার নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর কাওরান বাজারে ঢাকা ওয়াসার দাপ্তরিক ও উন্নয়ন কার্যক্রম পর্যালোচনা, পরিদর্শন ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন। এ সময় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব এস এম গোলাম ফারুক, ঢাকা ওয়াসার চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোঃ হাবিবুর রহমান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার তাকসিম এ. খানসহ মন্ত্রণালয় ও ঢাকা ওয়াসার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, অনেক দিনের অবহেলা ও অব্যবস্থাপনার কারণে নাগরিক সেবা প্রদানকারী সংস্থার ওপর মানুষের আস্থা উঠে গেছে। এখন আর পেছনে ফিরে তাকানোর সময় নেই। নতুন উদ্যমে, সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় ও দুর্নীতিমুক্ত থেকে নাগরিকদের সেবা দিতে হবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটলে কোনো ছাড় দেয়া হবে না।
ঢাকা মহানগরীর জলাবদ্ধতা দূরীকরণে পরিকল্পনা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, ঢাকা মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে করণীয় ঠিক করতে সংশ্লিষ্ট সংস্থাসমূহের সাথে আমরা শীঘ্রই বসবো। আশা করি ঢাকাবাসী একটি কার্যকর সমাধান উপহার পাবে।
#
 
জাকির/মাহমুদ/এনায়েত/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২১২০ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৩০৫
 
সবজি মেলা উদ্বোধন করলেন কৃষিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) :
টেকসই কৃষি উন্নয়নের জন্য কৃষি বাণিজ্যিকীকরণ অপরিহার্য। আধুনিক কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ও কৃষির বহুমুখীকরণের মাধ্যমেই কৃষির উন্নয়ন সম্ভব। বাংলাদেশের যে উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে তার সাথে স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক পরিম-লে বাজারজাত নিশ্চিত করতে পারলে এসডিজি’র চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব হবে। বাংলদেশের অর্থনীতি এবং কর্মসংস্থানে কৃষির ভূমিকা অনেক। এদেশের উৎপাদিত কৃষিপণ্য রপ্তানি করতে পারলে আয় বাড়বে, আয় বাড়লে সক্ষমতা বাড়বে এবং মানুষের নিরাপদ ও পুষ্টিমান সম্পন্ন খাদ্য গ্রহণের হার বাড়বে।
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক আজ ঢাকায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণে জাতীয় সবজি মেলা ২০১৯ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ‘পুষ্টি নিরাপত্তা ও দারিদ্র্য বিমোচনে বছরব্যাপী নিরাপদ সবজি চাষ’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন। তিনি এর আগে মেলার উদ্বোধন করেন। এবার মেলায় মোট ৭১ টি স্টল ও ৫টি প্যাভেলিয়ন স্থান পেয়েছে। এবারের মেলার প্রতিপাদ্য ছিল ‘নিরাপদ সবজি করব চাষ, পুষ্টি মিলবে বার মাস’।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের জন্য এখন দুটি চ্যালেঞ্জ। জনগণের জন্য পুষ্টি ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণ এবং উৎপাদনমুখী খাতে বিনিয়োগ বাড়িয়ে শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে দক্ষ মানব সম্পদে পরিণত করা। উৎপাদিত পণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে মূল্য সংযোজন ও রপ্তানি বাড়াতে পারলে দেশের বাজারও সম্প্রসারিত হবে। কৃষক তার ফসলের ন্যায্য দাম পাবে। আরো বাড়বে কৃষি উৎপাদন। নিশ্চিত হবে নিরাপদ ও পুষ্টিমানসম্পন্ন খাদ্যের যোগান। লক্ষ্য পূরণে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং কৃষি মন্ত্রণালয়কে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। আর এ জন্য কৃষি খাতের সকলের সহযোগিতার কোনো বিকল্প নেই।
কৃষির অপার সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, হাইব্রিড বীজসহ নানা সীমাবদ্ধতায় এ সম্ভাবনাকে যথাযথভাবে কাজে লাগানো যাচ্ছে না। ভুট্টার জন্য বাংলাদেশের আবহাওয়া অনূকূল। দেশের প্রয়োজনীয় হাইব্রিড বীজ এখনও আমদানি করেই মেটাতে হয়। একটি বা দুটি ছাড়া আমাদের বিজ্ঞানীরা আর কোনো হাইব্রিড বীজ আবিষ্কার করতে পারেননি। কেন তারা হাইব্রিড জাতের বীজ আবিষ্কার করতে পারছেন না, তাও ভেবে দেখার সময় এসেছে। টাকার অভাব নেই, তবুও বিজ্ঞানীরা কেন পারছেন না? 
সেমিনারের বিশেষ অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, বিগত ১০বছরে কৃষিক্ষেত্রে বিপ্লব হয়েছে। এ কৃতিত্ব কৃষক, কৃষিবিদ ও কৃষি বিজ্ঞানীদের। 
কৃষি মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ নাসিরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আব্দুল মান্নান। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রফেসর ড. গোলাম মোর্শেদ আব্দুল হালিম, পরিচালক, উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর। 
#
 
গিয়াস/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২০৪০ঘণ্টা 

Handout                                                                                                          Number : 304

Princess Sarah Zeid meets Foreign Minister

Dhaka, 24 January 2019:

            Princess Sarah Zeid, Special Adviser to World Food Programme (WFP) had a meeting with the Foreign Minister Dr. A. K. Abdul Momen at latter’s office this afternoon. Princess Sarah is currently on a six-day visit to Bangladesh. As WFP Special Adviser, she went to Cox’s Bazar to witness the conditions of the Rohingyas sheltered in there.

            Foreign Minister welcomed Princess Sarah Zeid in her maiden visit to Bangladesh. Foreign Minister highlighted on generosity and leadership of Prime Minister Sheikh Hasina in hosting over 1.1 million Rohingyas and saving the world from even bigger catastrophe.

            Emphasizing on the peaceful and amicable resolution of the Rohingya issue, Foreign Minister urged the global leadership for creating pressure on Myanmar for repatriation of the Rohingyas back to their homeland. He particularly urged Princess Sarah to raise her voice to reach out the world about the atrocities committed against the Rohingyas and political support for sustainable resolution of the crisis.

            Princess Sarah Zeid praised the internationally acclaimed extraordinary leadership of Prime Minister Sheikh Hasina and her government in giving shelter to over a million of Rohingyas. All should continue to push for accountability and safe and dignified return of the Rohingyas to Myanmar, she stated. She emphasized on the necessity of multi-track diplomacy in this regard.

            Appreciating Princess Sarah’s role, Foreign Minister also highlighted on the tremendous women empowerment which is happening in Bangladesh in all the fields of the society under the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina.

#

Tohidul/Mahmud/Mosharaf/Salimuzzaman/2019/1915 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩০৩
 
 
চশমা মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী
আমদানি নির্ভর না থেকে দেশেই চশমা তৈরি করতে হবে
 
ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) :
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আমদানি নির্ভর না থেকে দেশেই চশমা তৈরি করতে হবে। চশমা একটি জরুরি পণ্য। এর চাহিদাও প্রচুর। এ চাহিদা মেটাতে প্রায় পুরোটাই আমদানি করতে হয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নত বিশে^ তৈরি পোশাক রপ্তানি করে সুনাম অর্জন করেছে। উদ্যোগ নিলে চশমা উৎপাদন করা কোনো কঠিন কাজ হবে না। প্রয়োজনে কাঁচামাল আমদানি করে দেশেই চশমা উৎপাদন করতে হবে। আমাদের অনেক দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। এজন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিবে সরকার।
  বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ইনস্টিটিউট অভ্ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অভ্ বাংলাদেশ (আইডিইবি) এ বাংলাদেশ চশমা শিল্প ও বণিক সমিতি আয়োজিত ‘বাংলা অফটিকা-২০১৯’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
টিপু মুনশি বলেন, সবাই মিলে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। বর্তমান সরকার ব্যবসা বান্ধব সরকার। এর সুযোগ নিলে চশমা ব্যবসায়ীরাও দৃশ্যমান উন্নতি দেখতে পাবেন চশমা উৎপাদনে। 
বাংলাদেশ চশমা শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি  মোঃ সানাউল্লাহ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআই’র সভাপতি মোঃ শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিজিএমই’র সাবেক সভাপতি মোঃ আতিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ চশমা শিল্প ও বণিক সমিতির  সাবেক সভাপতি ও ফেয়ার কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ ফজলুল হক জুয়েল, ভারতের লেন্স টেক অপটিক্যাল লিমিডেটের পরিচালক নোবিন গাইরোলা, সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি শেখ নূরুল ইসলাম।
নিহত তৈরি পোশাক শ্রমিক সুমনের পরিবারকে বাণিজ্যমন্ত্রীর অনুদান 
 
  বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি আশুলিয়ায় নিহত তৈরি পোশাক শ্রমিক সুমনের পরিবারকে এক লাখ টাকা আর্থিক অনুদান প্রদান করেছেন। নিহত সুমনের স্ত্রী তানিয়া এবং বাবা আমীর আলীকে আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রীর কার্যালয়ে এ অনুদানের টাকা হস্তান্তর করেন।
  এ সময় বাণিজ্য সচিব মোঃ মফিজুল ইসলামসহ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#
 
বকসী/ফারহানা/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২০১০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩০২
 
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রীর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প পরিদর্শন 
 
পাবনা (ঈশ্বরদী), ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) :
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান আজ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. শৌকত আকবর এবং রোসাটমের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন সংস্থার প্রধান এবং প্রকল্প পরিচালকগণ উপস্থিত ছিলেন।
পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগ্রহ, উদ্যোগ, সাহস এবং দূরদর্শী সিদ্ধান্তের ফলে রূপপুর প্রকল্প সম্ভব হয়েছে। যা আজ দৃশ্যমান। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র্র নির্মাণে নিরাপত্তার ওপর সর্বোচ্চ জোর দেয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) সকল নিরাপত্তা মানদ- ও গাইডলাইন এবং বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন ও বিধিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয়েছে। এছাড়াও রাশান ফেডারেশন, আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাসহ আন্তর্জাতিক, স্থানীয় ও নিজস্ব জনবলের মাধ্যমে সকল রেগুলেটরি ডকুমেন্টের কারিগরি মূল্যায়ন ও পর্যালোচনা করে বিশেষজ্ঞ মতামতও গ্রহণ করা হয়েছে। 
মন্ত্রী প্রকল্পের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সুষ্ঠুভাবে কাজ করে যাওয়ার নির্দেশনা প্রদান করেন। 
#
 
বিবেকানন্দ/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৯২০ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩০১
মুক্তিযোদ্ধাদেরকে পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে
                    -- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) : 
 
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক বলেছেন, যে সকল মুক্তিযোদ্ধা বিতর্কের ঊর্ধ্বে তাদেরকে আগামী ২৬ মার্চ  স্বাধীনতা দিবসের পূর্বেই পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে। পরিচয়পত্রধারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সকল সরকারি পরিবহনে বিনা ভাড়ায় যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হবে এবং সকল সরকারি অফিসে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বসার আসন প্রদানসহ সেবা প্রদানের নির্দেশনা দেয়া হবে। যে সকল মুক্তিযোদ্ধার বিষয়ে বিতর্ক আছে অথবা যে সকল মুক্তিযোদ্ধা অবৈধ পন্থায় তালিকাভুক্ত হয়েছেন তাদের বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে নিশ্চিত হয়ে পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে। তদন্তে ভুয়া প্রমাণিত হলে তাদের সরকারি ভাতা বন্ধ করে দেওয়া হবে।
 
মন্ত্রী আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় বিএমএ মিলনায়তনে জাতীয় সম্মিলিত মুক্তিযোদ্ধা ফাউন্ডেশন আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণের বিশেষ উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ১০ মিনিট করে প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধার গল্প রেকর্ড করা হবে এবং তা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের জন্য জাতীয় আর্কাইভসে সংরক্ষণ করা হবে যাতে পরবর্তী প্রজন্ম গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথা জানতে পারে। তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধ সংঘটনের সকল স্থানে এবং বধ্যভূমিতে একই ডিজাইনের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে ।
 
মন্ত্রী বলেন, সরকারি ব্যবস্থাপনায় আগামী ৫ বছরে মুক্তিযোদ্ধাদের বাসস্থানের জন্য ১৬ হাজার বাড়ি নির্মাণ করা হবে। প্রতিটি বাড়ি নির্মাণে খরচ হবে ১৫ লাখ টাকা । 
 
মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে সরকার গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, মৃত মুক্তিযোদ্ধাদের দাফনের খরচ বাবদ ৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা হবে। আগামী বাজেট থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানী ভাতাও বাড়ানো হবে বলে তিনি জানান।
 
মন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, সকল কাগুজে সনদ এখন থেকে অগ্রহণযোগ্য হবে। সকল সনদপত্র ওয়েব সাইটে দেওয়া থাকবে ফলে কেউ আর জাল সনদপত্র ব্যবহার করতে পারবে না। যে কোনো প্রয়োজনে ওয়েব সাইট থেকে ভেরিফিকেশনের ব্যবস্থা করা হবে। 
 
সাবেক বিচারপতি ও সিনিয়র এডভোকেট বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুরুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা খান এনায়েত করিম, সুপ্রিমকোর্ট মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট শফিউদ্দিন ভূইয়া, জাতীয় সম্মিলিত মুক্তিযোদ্ধা ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ মিনহাজউদ্দিন এম কামাল, শিক্ষাবিদ, লেখক, গবেষক ড. আব্দুল ওয়াদুদ প্রমুখ। বক্তাগণ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য স্বতন্ত্র ব্যাংক, হাসপাতাল, রেশনিংসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন। মন্ত্রী তাদের সকল দাবির সাথে একমত প্রকাশ করেন এবং দাবি পূরণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে বলে জানান।
#
দীপংকর/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৮৩০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩০০
 
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চতুর্থমাত্রার শিক্ষা পদ্ধতি
                                                      --  তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) : 
 
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এডুকেশন ৪.০ বা চতুর্থমাত্রার শিক্ষা পদ্ধতি প্রয়োগ করবে বাংলাদেশ। বাঙালি জাতিকে সাহসী ও প্রজ্ঞাবান বলে অভিহিত করে এ সময় ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাঙালি জাতির পক্ষে  বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়া সম্ভব।’ 
 
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মিরপুর ক্যান্টনমেন্টে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে (এনডিসি) এডুকেশন ৪.০ শিক্ষা পদ্ধতি প্রবর্তন উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন।
 
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে দেশে সর্বপ্রথম এডুকেশন ৪.০ প্রবর্তনের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ শিক্ষা পদ্ধতি প্রয়োগে অগ্রপথিকের ভূমিকার জন্য ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। যুগোপযোগী এ পদ্ধতি বাস্তবায়নের জন্য এনডিসিকে সকল সরকারি দপ্তর সব ধরনের সহযোগিতা করবে।’ 
 
‘শিল্প ক্ষেত্রে চতুর্থ বিপ্লব বা ইন্টারনেট প্রবর্তনের সাথে সাথে চতুর্থমাত্রার শিক্ষা পদ্ধতি আবশ্যক হয়ে উঠেছে’ বর্ণনা করে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রায় সতেরো কোটি মানুষের দেশে এখন প্রায় পনেরো কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী, মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যাও প্রায় পনেরো কোটি। চতুর্থমাত্রার শিক্ষা পদ্ধতি এ বিশাল জনগোষ্ঠীকে বিশ্ব অঙ্গনে শুধু তাল মিলিয়ে নিতেই সাহায্য করবে না, নেতৃত্ব দিতেও প্রস্তুত করবে।’
 
ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের কমান্ড্যান্ট লেফটেন্যান্ট  জেনারেল শেখ মামুন খালেদ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স ২০১৯ এর কোর্স মেম্বার এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দেশি-বিদেশি উচ্চপদস্থ সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
 
কলেজ সচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মনিরুল ইসলাম আখন্দ এনডিসিতে এডুকেশন ৪.০ প্রবর্তনের বিষয়ে সকলকে সম্যক অবহিত করেন। বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অভ্ প্রফেশনালস (বিইউপি) এর ভাইস চ্যান্সেলর মেজর জেনারেল মোঃ এমদাদ-উল-বারী এডুকেশন ৪.০ এর ধারা এবং সাম্ভাব্যতা শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
 
#
আকরাম/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/১৮৩০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৯৯
 
আলোকিত মানুষ হতে হবে
          --- শিল্প প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) :
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে অন্তরে ধারণ করে আলোকিত মানুষ হওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। আজ রাজধানীর মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের বালক ও বালিকা শাখার এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই আহ্বান জানান। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এ দেশের মুক্তিকামী জনগণ বহু আত্মত্যাগ স্বীকার করে এ দেশকে স্বাধীন করেছিল। তাঁদের ত্যাগ বৃথা যেতে পারে না। তিনি বলেন, শুধু পুঁথিগত বিদ্যার মাঝে জ্ঞান অর্জনকে সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। বাস্তব জ্ঞানও অর্জন করতে হবে। ২০৪১ সালের মধ্য উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার জন্য শিক্ষার্থীদের যোগ্য করে তুলতে হবে।
এ সময় শিল্প প্রতিমন্ত্রী শিক্ষাজীবনেই জনসেবার মানসিকতা গড়ে তোলার বিষয়ে সচেষ্ট হওয়ার জন্য অভিভাবক ও শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান।
স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অভিভাবকগণ দোয়া অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। 
#
 
মাসুম/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/১৮৬০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                    &a
Todays handout (16).docx