Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৭ August ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১৬ আগস্ট ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৫৫৪

উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের অভিযাত্রায়

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের বিকল্প নেই

                 -- ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট):

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বিপ্লব কর্মসূচি বানচালের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠায় প্রতিক্রিয়াশীল দেশি-বিদেশি অপশক্তির নির্মম চক্রান্তের ফসল ১৫ আগস্ট।  প্রিয়জন হারানোর  শোককে শক্তিতে পরিণত করে দীর্ঘ ২১ বছরে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামের কঠিন পথ অতিক্রম করে সাড়ে উনিশ বছর দেশ পরিচালনা করে শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার দ্বারপ্রান্তে উপনীত করেছেন। উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের অভিযাত্রায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের বিকল্প হতে পারে না।

মন্ত্রী আজ ঢাকার আগারগাওয়ে বিটিআরসি মিলনায়তনে বিটিআরসি আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদারের সভাপতিত্বে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। মূখ্য আলোচক হিসেবে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন বঙ্গবন্ধু গবেষক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির (অব.)। অনুষ্ঠানে বিটিআরসি’র ভাইস চেয়ারম্যান প্রকৌশলী  মোঃ মহিউদ্দিন আহমেদ স্বাগত ভাষণ প্রদান করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিটিআরসি’র  সচিব মোঃ নুরুল হাফিজ।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী  ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত জ্ঞানভিত্তিক  বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি তুলে ধরে বলেন, বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বিপ্লব ছিল সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার পথ নকশা। সমৃদ্ধির ঠিকানায় বাংলাদেশকে পৌছে দিতে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনার ধারাবাহিকতায় প্রাথমিক শিক্ষা জাতীয়করণ, কারিগরি শিক্ষা বিস্তারে উদ্যোগ গ্রহণ, টিএন্ডটি বোর্ড গঠন, আইটিইউ ও ইউপিইউ এর সদস্যপদ অর্জন, বেতবুনিয়ায় ভু-উপগ্রহ কেন্দ্র স্থাপনসসহ যুগান্তকারী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে তৃতীয় শিল্প বিপ্লবে অংশ গ্রহণের অভিযাত্রা শুরু করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরসূরি জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ঝাণ্ডা হাতে সাড়ে ১৯ বছরের শাসনামলে প্রথম ও দ্বিতীয় শিল্প বিপ্লবে অংশগ্রহণ ব্যর্থ হওয়ার শতশত বছরের পশ্চাদপদতা অতিক্রম করে বাংলাদেশকে পঞ্চম শিল্প বিপ্লবের নেতৃত্বের সক্ষমতায় উপনীত করেছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০২১ সালে বাস্তবায়িত হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন ডিজিটাল কানেক্টিভিটি। ডিজিটাল কানেক্টিভিটির ওপর বিটিআরসি কাজ করছে।

বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফা জব্বার বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের্  উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার যে লড়াইটা করছেন এটিও একটি মুক্তিযুদ্ধ। এ  যুদ্ধ বন্দুক দিয়ে নয়,  এ যুদ্ধ মেধা ও দক্ষতার।  বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পথ ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্বে এক অনন্য উচ্চতায় উপনীত করেছেন। এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই বাংলাদেশ উন্নত বাংলাদেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করবেই। আমাদের নতুন লক্ষ্য স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর সুখী -সমৃদ্ধ স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ গড়ার  চুড়ান্ত পদক্ষেপ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্ব ছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার চলমান সংগ্রাম এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য  দেশ প্রেমিক প্রতিটি মানুষকে সম্মিলিত উদ্যোগে কাজ করে যেতে হবে।

এর আগে ১৫ আগস্টের শহিদদের স্মরণে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।

#

শেফায়েত/এনায়েত/সেলিম/২০২৩/২২৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর :  ৫৫৩

ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে

শেখ হাসিনা জাতিকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন

                        -- ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট):

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বঙ্গবন্ধু স্বাধীন রাষ্ট্র দিয়েছেন। শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে জাতিকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। স্মার্ট বাংলাদেশ স্বপ্ন বাস্তবায়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর লালিত স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম তিনি শুরু করেছেন। স্মার্ট বাংলাদেশের কারিগর হচ্ছে নতুন প্রজন্ম। নতুন প্রজন্মকে স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার উপযোগী মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার সম্ভাব্য সব কিছু করতে বদ্ধপরিকর বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।

মন্ত্রী আজ ঢাকায় জিপিও মিলনায়তনে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে রচনা ও ভিডিও প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানের সভাপতিত্বে বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আমিনুল ইসলাম, মেইলিং অপারেটর ও কুরিয়ার সার্ভিস লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষের প্রধান ড. মোঃ মহিউদ্দিন, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজম আলী, বিটিসিএল এর ডিএমডি সঞ্জিব ঘটক এবং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থী আনিতা নাসরিন, সুমাইয়া আক্তার এবং সামিনা আক্তার বক্তৃতা করেন।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী  মা, মাতৃভূমি এবং মাতৃভাষার সাথে কোন আপস না করতে রচনা ও ভিডিও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে পরামর্শ ব্যক্ত করে বলেন, তোমাদের দৃষ্টিভঙ্গি আগামীর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, জ্ঞানার্জনের বিষয় এখন আর কাগজের বইয়ে সীমিত নাই। ডিজিটাল সংযুক্তি ও ডিজিটাল প্রযুক্তি এখন পৃথিবীর সেরা লাইব্রেরি। অনলাইনে জ্ঞানার্জনে শিক্ষার্থীদের সহায়তার অংশ হিসেবে আমরা ৫৮৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফ্রি ওয়াইফাই, দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে ডিজিটাল শিক্ষা বিস্তারে ৬৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণি কক্ষ এবং পার্বত্য চট্রগ্রামের ২৮টি পাড়া কেন্দ্র ডিজিটাল শিক্ষা কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলেছি। আরও ১০০০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আওতায় আনার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে। ‍তিনি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন বিটিসিএল ও ডাক অধিদপ্তর পরিচালিত সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফ্রি ওয়াই ফাই জোন স্থাপনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। মন্ত্রী বলেন, আমাদের নতুন লক্ষ্য স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর সুখী-সমৃদ্ধ স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ গড়ার  চূড়ান্ত পদক্ষেপ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্ব ছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।

পরে মন্ত্রী বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।

#

শেফায়েত/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৩/২১২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর: ৫৫২

বিটিভিতে সপ্তাহব্যাপী ‘শিল্প চেতনায় মুজিব’ চিত্র প্রদর্শনী

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট):

দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০জন মেধাবী শিক্ষার্থীদের আঁকা চিত্র নিয়ে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)-এ ‘শিল্প চেতনায় মুজিব’ শীর্ষক সপ্তাহব্যাপী চিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়েছে।

আজ জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে রাজধানীর রামপুরায় বিটিভির ঢাকা কেন্দ্র আয়োজিত এ চিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)-এর পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।

বিটিভি মিলনায়তনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, বাঙালির মুক্তি ও মুক্ত ভূখন্ড প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিবেদিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মকে শিল্প-কলা-সংস্কৃতিতে ধারণ করে জাতিকে স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার পথে এগিয়ে নিতে হবে।

বিটিভির মহাপরিচালক ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা কেন্দ্রের মহাব্যবস্থাপক মাহফুজা আক্তার স্বাগত বক্তব্য দেন ও অতিথিদের প্রদর্শনীটি ঘুরে দেখান। ২২ আগস্ট পর্যন্ত অর্ধশত চিত্রকর্মের এ প্রদর্শনী বিটিভি ফটক থেকে পাস নিয়ে সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৬টা পর্যন্ত দেখা যাবে।

#

আকরাম/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/২০৫০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                                 Number :  551

Bangladesh-Singapore 3rd bilateral consultations held in Dhaka

Dhaka, 16 August 2023:

            Bangladesh and Singapore agreed to further strengthen bilateral synergies and best utilize the existing complementarities with a view to adding greater momentum to the current pace of economic cooperation for mutual benefits. This transpired during the Third Foreign Office Consultations (FOC) between Bangladesh and Singapore held at the Ministry of Foreign Affairs in Dhaka today. Foreign Secretary (Senior Secretary) Ambassador Masud Bin Momen led the Bangladesh delegation, while a 05-member Singapore delegation was led by Luke Goh, Second Permanent Secretary (Ministry of Foreign Affairs) and Permanent Secretary (Ministry of Law) of Singapore. 

            Holding after a hiatus of more than eight years, the FOC reviewed the whole gamut of the bilateral relations, including cooperation in the areas of trade and commerce, investment, power, energy, connectivity, blue economy, halal trade, tourism & culture, capacity building, education, health, security, agriculture, ICT, etc. in addition to regional and global issues of mutual interests. The two sides noted the importance of exchanging more high level visits to add greater impetus to the ongoing bilateral relations. Both sides expressed optimism that the FOC would help inject further vigour and momentum into the existing excellent bilateral relations for making it more collaborative, substantial and meaningful in the days ahead. The two sides stressed the importance of adequate follow up on the decisions reached during the FOC and other bilateral mechanisms. 

            The two sides took stock of the progress made vis-à-vis the proposed bilateral FTA and expressed determination for its conclusion at the earliest possible time in order to raise the bilateral trade and economic cooperation to its desired level. The two sides lauded the regular functioning of the Bangladesh-Singapore Joint Working Group formed under the recently signed Memorandum of Cooperation (MoC) in this regard. Given the existing bilateral trade, Foreign Secretary urged the Singaporean side to seriously consider Bangladesh as a source country for their imports of quality items at very competitive prices including RMG, pharmaceuticals, leather & jute products, ceramics, plastic, bicycles etc. in order to make it more balanced.        

            Terming Singapore as an important investor country in Bangladesh, Foreign Secretary encouraged for a greater flow of FDI from Singapore, particularly in the Economic Zones of Bangladesh, for mutual benefit. The two sides elaborately discussed the potential areas of collaboration in agro-processing and agricultural research and capacity building.   

            Both sides appreciated that Bangladeshi nationals currently working in Singapore are making admirable contributions to both countries’ economies. Bangladesh expressed its readiness to provide the adequate human resources – both skilled & semi-skilled - such as, welders, medical technicians, security personnel, gardeners, cleaners, agriculture workers, domestic workers, etc. to help sustain the momentum of Singaporean economy. Bangladesh also expressed its interests for greater cooperation from Singapore in the arena of human resource development through training and knowledge-sharing.  

            Foreign Secretary Masud Bin Momen requested Singapore to play a more pro-active role bilaterally and within the ASEAN framework for making possible an expeditious repatriation of the Rohingya people from Bangladesh to their homeland in Myanmar. He also sought an expeditious inclusion of Bangladesh as a Sectoral Dialogue Partner of ASEAN.       

            Earlier Derek Loh, the Non-resident Ambassador of Singapore to Bangladesh paid, on behalf of the visiting Singaporean delegation, their rich tribute to the memory of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and all martyrs of 15 August, 1975 by placing a floral wreath at the portrait of Bangabandhu at 32, Dhanmondi, and at Banani graveyard, on the National Mourning Day.

 #

Mohsin/Pasha/Enayet/Sanjib/Joynul/2023/2025 hour

 

Handout                                                                                             Number : 550

Bangladesh condemns the terrorist attack

on the Shah Cheragh shrine in Iran

Dhaka, 16 August 2023:

            Bangladesh strongly condemns the terrorist attack on the holy Shah Cheragh shrine in Shiraj in Iran on 14 August 2023, the second attack on the same shrine in a year that claimed two innocent lives and injured many. 

            Bangladesh considers the attacks on innocent pilgrims and religious sites as senseless and cowardice acts and expresses its solidarity with the people of Iran against such heinous attacks.

            Bangladesh firmly rejects all forms of terrorism and stands with the international community in opposing terrorism. 

            The Government of Bangladesh further extends its deepest condolences to the bereaved families and the brotherly people of Iran.

 #

Mohsin/Pasha/Enayet/Sanjib/Joynul/2023/1950 hour

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর: ৫৪৯

বঙ্গবন্ধু বিশ্বের শান্তিকামী মানুষের চেতনার মূর্ত প্রতীক

                                      - পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

শরীয়তপুর, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট):

পানি সম্পদ উপ-মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন বিশ্বের শান্তিকামী মানুষের চেতনার মূর্ত প্রতীক। নীতির ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন আপসহীন। ত্যাগী ও সংগ্রামী নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধুর তুলনা বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। বাঙালি জাতির হাজার বছরের আশীর্বাদ হয়ে যিনি টুঙ্গিপাড়ার পবিত্র মাটিকে ধন্য করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাঁর জন্মের আগমনী বার্তায় একটি পরাধীন জাতিকে স্বাধীন করার বার্তা নিয়ে এসেছিলেন। তাঁর জন্ম না হলে লাল-সবুজের পতাকা আর বাংলাদেশ পেতাম না, এটা সর্বজন স্বীকৃত। হাজার বছরের পরাধীন বাঙালির স্বপ্নের যে স্বাধীনতা, মুক্তির গান এবং বিশ্ব মানচিত্রে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের আবির্ভাব কেবল স্বপ্নই থেকে যেত চিরকাল।

আজ শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলা অডিটোরিয়ামে উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদত বার্ষিকীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী এ কথা বলেন।

উপমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু এমনই একজন নেতা যিনি কেবল বাঙালি জাতিকেই স্বাধীন করেননি, বিশ্ববাসীকে শোষিত, বঞ্চিত মানুষের মুক্তির পথ দেখিয়েছন। বঙ্গবন্ধু বাংলার প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে একটি অবিনাশী চেতনা। এই চেতনা কখনো, কোনোদিনও মুছে ফেলা যাবে না।

উপমন্ত্রী আরো বলেন, যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি তারাই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল। বঙ্গবন্ধুর সেই খুনিরাই আজকে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করছে। তাঁর ওপর বার বার আক্রমণ করে আসছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকে তাহলে আওয়ামী লীগকে কেউ প্রতিহত করতে পারবে না।

নড়িয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক মালের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান খোকনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবু অনল কুমার দে, সহ-সভাপতি ওহাব বেপারী, নড়িয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ইসমাইল হক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য জহির সিকদার, নড়িয়া পৌরসভার মেয়র আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।

এর আগে মজিদ জরিনা স্কুল এন্ড কলেজ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানে যোগদান করেন উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম।

#

গিয়াস/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৯২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৫৪৮

বঙ্গবন্ধু শিশু বয়স থেকেই বাঙালির অধিকার নিয়ে চিন্তা করতেন

                                                             --- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট):

          আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছোট বেলা থেকেই এদেশের মানুষের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করতেন; শিশু বয়স থেকেই তিনি বাঙালির অধিকার, স্বাধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করতেন।

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আজ ঢাকার তেজগাঁওয়ে সরকারি শিশু পরিবারের শিশুদের মাঝে খাবার পরিবেশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী। আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের উদ্যোগে ২০১৬ সাল থেকে প্রতি বছর আগস্ট মাসের একদিন দুপুরে তেজগাঁও সরকারি শিশু পরিবারে এভাবে খাবার পরিবেশন করে আসছে আইন মন্ত্রণালয়।

          আনিসুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর বিষয়ে বলার উল্লেখযোগ্য দিক হলো শিশুদের প্রতি তিনি খুবই দুর্বল ছিলেন। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার উদাহরণ তুলে ধরে মি. হক বলেন, সত্যিই বঙ্গবন্ধু শিশুদেরকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন এবং এ ভালোবাসা ছিল তাঁর হৃদয় থেকে।

          মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের চেষ্টা ছিল বাঙালির বর্তমান ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করা। তিনি যতদিন বেঁচে ছিলেন, তিনি সফল হয়েছেন, আমাদেরকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। তিনি চেষ্টা করেছেন, তার তিন বছর সাত মাস ১৫ দিনের শাসনামলে আমাদের ভাগ্য উন্নয়নে। অত্যন্ত দুঃখের, অত্যন্ত বেদনার, এদেশেই ১৫ই আগস্টের নৃসংস হত্যাকাণ্ড দেখতে হয়েছে। কিন্ত আজকে আমরা বলতে পারি যে, এদেশ থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলার যে চেষ্টা করা হয়েছিল, সেটা প্রতিরোধ করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তিনি আবারও বাংলাদেশের উন্নয়নের কাজে লাগিয়েছেন। তিনি নিরলসভাবে বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

          শিশুদের উদ্দেশ্যে আইনমন্ত্রী বলেন, তোমাদের পড়াশুনায় ও ব্যবহারে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণে রেখে জীবন সাজাতে হবে। বঙ্গবন্ধু তোমাদের হাতে যে বাংলাদেশ দিয়ে গেছেন, তোমাদের দায়িত্ব হবে সেই বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত করার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।  

          অনুষ্ঠানে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব মোঃ মইনুল কবির, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মোঃ গোলাম সারোয়ার এবং তেজগাঁও সরকারি শিশু পরিবার ও সমাজসেবা অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বক্তৃতা করেন। এসময় আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উভয় বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

রেজাউল/পাশা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৮৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর: ৫৪৭

বঙ্গবন্ধুর আদর্শই বাঙালি জাতির মুক্তির দলিল

                                       - ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট):

ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শই ছিল বাঙালি জাতির মুক্তির দলিল। বঙ্গবন্ধু একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ গড়তে চেয়েছিলেন। এ জাতিকে নেতৃত্বশূন্য ও দিশাহারা করতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিবর্জিত দেশবিরোধী কুচক্রী মহল এ পাশবিক ও নৃশংসতম হত্যাকাণ্ড করেছিল। ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেও, হত্যা করতে পারেনি তাঁর আদর্শ আর ‘সোনার বাংলা’ গড়ার স্বপ্নকে। 

আজ ঢাকায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয় মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার আদর্শের পথ ধরে তাঁরই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করে চলছেন। প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করছে। বিশ্বাঙ্গনে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার। এছাড়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক মোহাম্মদ মহীউদ্দিন মজুমদার ও হাজেরা খাতুন সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। ১৫ আগস্ট' সকল শহিদের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া করে অনুষ্ঠান শেষ করা হয়।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন ৫৬৪টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক মোঃ নজিবুর রহমান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব (উপ-সচিব) মোঃ মনিরুজ্জামান, পরিচালকবৃন্দ, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ওলামায়ে কেরামবৃন্দ।

#

আসিফ/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৮১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর: ৫৪৬

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতির সাথে রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজের বিদায়ী সাক্ষাৎ

 ভিয়েতনাম, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট):

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতি Vo Van Thuong-এর সাথে সেদেশে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ গতকাল এক বিদায়ি সাক্ষাৎ করেন।  

রাষ্ট্রপতি বিদায়ি রাষ্ট্রদূতকে প্রেসিডেন্ট প্যালেসে স্বাগত জানিয়ে ভিয়েতনামে দীর্ঘ ৬ বছর সফলভাবে কূটনৈতিক মিশন শেষ করার জন্য অভিনন্দন জানান এবং সে সাথে এই দীর্ঘ সময়ের কাজ এবং তার অবদানকে স্মরণ করেন। বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামে মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণের পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রশংসা করেন।

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজের মাধ্যমে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ অভিবাদন জ্ঞাপন করেন। রাষ্ট্রদূত রাষ্ট্রপতিকে অভিবাদন জানিয়ে বলেন, তার রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর এই প্রথমবার রাষ্ট্রপতির সাথে সাক্ষাৎ করে নিজেকে সম্মানিত বোধ করছেন। রাষ্ট্রদূত ভিয়েতনামের আর্থ-সামাজিক ও অন্যান্য সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নে অভিনন্দন জ্ঞাপন করেন। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির অভিবাদন ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতিকে জ্ঞাপন করেন।

রাষ্ট্রদূত ভিয়েতনামকে আসিয়ানের সদস্য হিসেবে এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশটির নেতৃস্থানীয় এবং উল্লেখযোগ্য ভূমিকার প্রশংসা করেন। তিনি ভিয়েতনামে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসাবে দীর্ঘদিন কাজ করার সুবাদে বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বিশেষ করে বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতাসহ সকল ক্ষেত্রে উন্নয়ন করায় আনন্দিত বোধ করেন। এ বছর বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তির বছর এবং এ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দূতাবাস বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে।

রাষ্ট্রপতি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ ও ভিয়েতনাম ঐতিহাসিক এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনেক মিল রয়েছে। উভয় দেশ মানবসম্পদে সমৃদ্ধ এবং এ ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করতে পারে। গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের সর্বক্ষেত্রে বিশেষ করে সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অসাধারণ অর্জন ও অগ্রগতির বিশেষ প্রশংসা করেন। রাষ্ট্রপতি উল্লেখ করেন, বিগত ১০ বছরে দু'দেশের মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ৪ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে বিশেষ করে রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজের সফল ৬ বছরের কর্মকালে এ পরিমাণ দ্বিগুণ হয়েছে। রাষ্ট্রপতি দু'দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে আনন্দিত এবং ভবিষ্যতে সহযোগিতার জন্য প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন ।

রাষ্ট্রদূত রাষ্ট্রপতিকে তার সদয় বাক্য এবং বাংলাদেশের উচ্চ পর্যায়ের নেতৃত্বের প্রতি অভিবাদন জ্ঞাপন করায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভিয়েতনামের মহান নেতা প্রেসিডেন্ট হো চি মিনকে স্মরণ করে বলেন, উভয় নেতাই দেশ ও জাতির জন্য তাঁদের সারাজীবন উৎসর্গ করেছেন।

#

পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৭২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৫৪৫

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট):   

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৬ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এ সময় ১ হাজার ৫৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।                    

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৬ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১২ হাজার ২৬৩ জন।

#

সুলতানা/পাশা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৩/১৭১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর: ৫৪৪

ধান, মাছ, সব্‌জি উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ তিনটি দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

                                                                    -খাদ্যমন্ত্রী

 নিয়ামতপুর (নওগাঁ), ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট):

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়। সরকারের বাস্তবমুখী কার্যক্রমের ফলে বাংলাদেশ এখন মাছ উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয়, সবজি উৎপাদনে দ্বিতীয়, ধান উৎপাদনে দ্বিতীয়। মাংস ও ডিম উৎপাদনেও সাবলম্বী হয়েছে। এটাই শেখ হাসিনার বাংলাদেশ-বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ।

মন্ত্রী আজ নওগাঁর নিয়ামতপুরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ভেড়া, ভেড়ার খাবার ও গৃহ নির্মাণ উপক/রণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খাদ্য উৎপাদনে গুরুত্ব দিয়ে প্রতি ইঞ্চি জমি চাষের আওতায় আনার নির্দেশনা দিয়েছেন। যারা ভেড়া পালন করবেন তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। ভেড়া ভালোভাবে লালন-পালন করতে পারলে এর মাধ্যমেই তারা কর্মসংস্থান করে নিতে পারবেন। পরিবারে তিনি কর্মক্ষম সদস্য হিসেবে মর্যাদা পাবেন। গ্রামীণ নারীরা সেলাই মেশিনের মাধ্যমেও আয়বর্ধক কাজে যুক্ত হয়ে নিজেদের আর্থিক অবস্থার উন্নয়ন করছেন বলে তিনি উল্লেখ করেন ।

নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমতিয়াজ মোরশেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম ও নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ।

 অনুষ্ঠানে ২৯৭ জন নৃগোষ্ঠির সদস্যকে বিনামূল্যে ২ টি করে ভেড়া, ২৭ কেজি করে ভেড়ার খাবার এবং ভেড়ার ঘর তৈরির উপকরণ দেওয়া হয়। এছাড়া, অনুষ্ঠানে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের বিভিন্ন প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী ৫০ জনের মাঝে ৬ লাখ টাকার চেক এবং সমাজ সেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে ২৩ জনের মাঝে জটিল রোগের চিকিৎসাবাবদ ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকার চেক বিতরণ করা হয়।

এর আগে খাদ্যমন্ত্রী উপজেলা পরিষদের পুকুরে মাছের পোনা উন্মুক্ত করেন।

#

কামাল/মেহেদী/পরীক্ষিৎ/রবি/কলি/মাসুম/২০২৩/১৪৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর: ৫৪৩

ভারতের মুম্বাইয়ে যথাযথ মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর শাহাদতবার্ষিকী পালিত

মুম্বাই ভারত, ১৬ আগস্ট :

ভারতের মুম্বাইয়ে বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে গতকাল জাতীয় শোক দিবস এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদতবার্ষিকী যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে পালন করা হয়। এ উদ্দেশ্যে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, বিশেষ আলোচনাসভা, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, দুস্থ ও এতিমদের জন্য বিশেষ খাবার এবং দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।