তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৫৪
অর্থমন্ত্রীর সাথে প্রাক বাজেট আলোচনা
ঢাকা, ২৫ ফাল্গুন (৯ মার্চ ) :
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ৮ মার্চ বৃহস্পতিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় থিঙ্কট্যাংকদের সাথে প্রাক বাজেট আলোচনা করেন। এর মধ্যদিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রাক বাজেট আলোচনা শুরু হলো ।
প্রাক বাজেট আলোচনায় অংশ নেয় পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট, ইকোনমিক রিসার্চ গ্রুপ, বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি এবং বাংলাদেশ জুট গুডস এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা। আলোচনায় আসন্ন বাজেটের নানা বিষয়ে পরামর্শ দেয়া হয়। বিশেষ করে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, অবকাঠামো, গ্রামীণ অর্থনীতি, ব্যাংক খাত ইত্যাদি বিষয় আলোচনায় স্থান পায়।
অর্থমন্ত্রী এসব পরামর্শ মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং তাদের সুপরামর্শের জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, আগামী বাজেট প্রণয়নে এ বিষয়গুলো অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হবে।
#
শাহেদ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৫৩
বান্দরবানে ২টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন
বান্দরবান, ২৫ ফাল্গুন (৯ মার্চ ) :
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং আজ পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে ৩৭ লাখ টাকা ব্যয়ে করুণাপুর বন বিহারের নতুন ভবনের উদ্বোধন এবং বালাঘাটার লেমুঝিড়িপাড়া এলাকায় ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে সাধনা বন কুঠিরের ভাবনা কেন্দ্রের নির্মাণ কাজের ভিত্তিফলক উন্মোচন করেন।
এসময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে পার্বত্য জেলাসমূহে প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জনসাধারণ নিজ নিজ ধর্ম সুন্দরভাবে পালন করতে পারছে, আর এই সরকারের আমলেই পার্বত্য এলাকায় মন্দির, মসজিদ, গির্জাসহ নানা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে।
করুণাপুর বন বিহার পরিচালনা কমিটির সভাপতি অসীম চাকমার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন করুণাপুর বন বিহারের অধ্যক্ষ ধর্মদীপ্তি থের, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ শফিউল আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইয়াছির আরাফাত, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ক্য সা প্রু, কাঞ্চন জয় তঞ্চঙ্গ্যা ও তিং তিং ম্যা মার্মাসহ বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের দায়কদায়িকাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
জুলফিকার/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৫২
একটি মেয়ে শিক্ষিত হলে একটি পরিবার শিক্ষিত হয়
-- তথ্য প্রতিমন্ত্রী
ধুবড়িয়া (টাঙ্গাইল), ২৫ ফাল্গুন (৯ মার্চ ) :
তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম নারী শিক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, একটি মেয়ে শিক্ষিত হলে একটি পরিবার শিক্ষিত হয়। কারণ একটি মেয়ে কালক্রমে মা হয় এবং একটি পরিবারের দায়িত্ব নেয়। তিনি বলেন, লেখাপড়া থাকলে শ্বশুর বাড়িতে মেয়েদের মর্যাদা বৃদ্ধি পায় এবং নিজেও আত্মনির্ভশীল হতে পারে। তিনি শিক্ষার গুরুত্ব কন্যাশিশুর মধ্যে ছড়িয়ে দিতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
প্রতিমন্ত্রী আজ টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার ধুবড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত ভবনের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত আনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার সরকার মেয়েদের শিক্ষার উন্নয়নে ব্যাপক গুরুত্বারোপ করেছে। মেয়েরা যাতে স্কুলগামী হয় সে লক্ষ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত মেয়েদের শিক্ষা অবৈতনিক করা হয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার একটি নারীবান্ধব সরকার। শেখ হাসিনা নারীর ক্ষমতায়নে গুরুত্ব দিয়েছে বলেই ইউনিয়ন পরিষদ ও সিটি নির্বাচনে নারীদের ব্যাপক আংশগ্রহণ সম্ভব হয়েছে। নারীদের এই ক্ষমতায়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলেই কেবল সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব সময় এ দেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করে। যে মানুষটি দেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করে তার চেয়ে যোগ্য নেতৃত্ব আর কিছুই হতে পারে না। তিনি উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়ার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
তারানা হালিম বলেন, ছাত্রছাত্রীদের সাংস্কৃতিকচর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে, যেন মাদককে তারা না বলতে পারে। মাদকাসক্তদের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে তাদের পুনর্বাসনে দৃষ্টি দিতে হবে এবং মাদকের ব্যবসাসংক্রান্ত বিষয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করতে হবে। তিনি বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে ১ মার্চ থেকে সারাদেশে তথ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে তথ্য অভিযান শুরু হয়েছে।
স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ শাহাবুল আলম দুলালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ জাকিরুল ইসলাম ইউলিয়াম, স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ নজরুল ইসলাম খানসহ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা করেন।
#
এনায়েত/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৫১
প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষার পরিবেশ গড়ে তোলা হচ্ছে
-- ভূমিমন্ত্রী
ঈশ^রদী, ২৫ ফাল্গুন (৯ মার্চ ) :
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ভাষণ। ইউনেস্কো ৭ মার্চের ভাষণকে পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে আমাদেরকে গর্বিত করেছে। আজ ঈশ^রদীর পাকশীতে নর্থ বেঙ্গল পেপার মিল হাইস্কুল মাঠে বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মতো সুন্দর দেশ পৃথিবীর আর কোথাও নেই। প্রতিটি শিশুর জন্য শিক্ষার সুন্দর ও নির্মল পরিবেশ গড়ে দিচ্ছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা মানে প্রত্যেকের জন্য অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
পাকশীর নর্থ বেঙ্গল পেপার মিলস লিমিটেড ও বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি যীশু বিকাশ চৌধুরীর সভাপতিত্বে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
#
রেজুয়ান/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৫০
দেশের কোনো গ্রামীণ রাস্তায় বাঁশের সাঁকো থাকবে না
---মায়া চৌধুরী
মতলব উত্তর (চাঁদপুর), ২৫ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেছেন, দেশের কোনো রাস্তায় বাঁশের সাঁকো থাকবে না। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে প্রত্যেক ইউনিয়নে দুটি করে ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে। আরো ১৫ হাজার ব্রিজ নির্মাণের প্রস্তুতি চলছে। বঙ্গবন্ধুর দর্শন বাস্তবায়নে গ্রাম ও শহরের উন্নয়নে সমতা আনা হচ্ছে।
মন্ত্রী আজ মতলব উত্তর উপজেলার সুলতানাবাদ ও বাগানবাড়ি ইউনিয়নে নির্মিত দুটি করে ৪টি ব্রিজ-কালভার্টের উদ্বোধন উপলক্ষে মোহনপুর নিজ বাসভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসায় মতলবের উন্নতি হয়েছে। উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে হবে। রাজাকারমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে সবাইকে শপথ নিতে হবে।
মতলব উত্তর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ, চাঁদপুর জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা কে বি এম জাকির হোসেন, মতলব দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
#
ওমর ফারুক/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৯৩৬ ঘন্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৪৯
জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৫ ফাল্গুন (৯ মার্চ ) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
‘‘দেশব্যাপী ১০ মার্চ ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস ২০১৮’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এবারের প্রতিপাদ্য ‘‘জানবে বিশ্ব জানবে দেশ, দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুত বাংলাদেশ’’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাসে ১৯৭২ সালে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) গঠন করেছিলেন। তাঁর হাতে গড়া সিপিপি আজ সারাবিশ্বে সমাদৃত।
বর্তমান সরকার দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাসে বিগত ৯ বছরে সারাদেশে ৩ হাজার ৮৫১টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, ২৫৫টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র এবং ১৭ হাজার ৫০০টি ব্রিজ/কালভার্ট নির্মাণ করেছে। এছাড়া ২২০টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে এবং ৪২৩টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র ও ৬৬টি ত্রাণগুদাম নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দেশব্যাপী মুজিব কিল্লা নির্মাণ, ৩ হাজার ১০০ কিলোমিটার টেকসই গ্রামীণ রাস্তাসহ নানাবিধ গ্রামীণ অবকাঠামো নির্মাণ করা হচ্ছে। দুর্যোগে ব্যবহারের জন্য ১০ হাজার তাঁবু ক্রয় করা হয়েছে। ভূমিকম্প মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় উদ্ধার সরঞ্জাম ক্রয় করা হয়েছে। একটি কার্যকর ও শক্তিশালী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কাঠামো গড়ে তোলার লক্ষ্যে সময়োপযোগী আইন, বিধি ও পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে।
দুর্যোগ মোকাবিলায় সর্বস্তরের জনগণের সচেতনতা এবং মাঠপর্যায়ে দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বন্যা, ঘূর্ণিঝড়সহ অন্যান্য দুর্যোগের বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে সংগঠিত ভয়াবহ বন্যা, ঘূর্ণিঝড়-সিডর, আইলা, ভূমিধস, বজ্রপাত, শৈত্যপ্রবাহ ইত্যাদি দুর্যোগ আমরা সফলতার সাথে মোকাবিলা করেছি। উপকূলীয় জেলাসমূহে ৫৫ হাজার ২৬০ জন সে¦চ্ছাসেবক এবং ৬২ হাজার প্রশিক্ষিত নগর স্বেচ্ছাসেবক গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছ। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট শহরে প্রায় ৩২ হাজার নগর স্বেচ্ছাসেবককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। দুর্যোগের আগাম সতর্কবার্তা ও দৈনন্দিন আবহাওয়া বার্তা জানতে মোবাইলে ১০৯০ নম্বরে (টোল ফ্রি) ওঠজ পদ্ধতি চালু করা হয়েছে।
দুর্যোগ মোকাবিলায় বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ এখন রোলমডেল। আমাদের রয়েছে সুদীর্ঘ অনুশীলন ও অভিজ্ঞতা।
আমাদের অভিজ্ঞতা ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দুর্যোগের নতুন ঝুঁকি প্রতিরোধ ও বিদ্যমান ঝুঁকিহ্রাস করে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে আমি সরকারের পাশাপাশি জনপ্রতিনিধি, বেসরকারি সংস্থা, গণমাধ্যমসহ সর্বস্তরের জনগণকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানাই।
আমি ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস ২০১৮’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক’’
#
মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/আব্বাস/২০১৮/১৭০০ ঘণ্টা