তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬১৩
কৃষকপর্যায়ে কফি ও কাজুবাদামসহ অপ্রচলিত ফসলের
উন্নত চারা সরবরাহের নির্দেশ কৃষিমন্ত্রীর
ঢাকা, ৯ আশ্বিন (২৪ সেপ্টেম্বর) :
কৃষকপর্যায়ে কফি, কাজুবাদামসহ অপ্রচলিত ফসলের উন্নত চারা সরবরাহের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর আসাদগেটে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ফলবীথি হর্টিকালচার সেন্টারে চারা বিতরণ কার্যক্রম পরিদর্শকালে এ নির্দেশনা প্রদান করেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, উন্নতজাতের কাঁঠাল, আনারস, বীজবিহীন পেয়ারা এবং অপ্রচলিত ফসলের চারাকলম বাণিজ্যিক চাষাবাদের জন্য উদ্যোক্তাদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। আমাদের পার্বত্য এলাকা ও উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে কাজু বাদাম, কফি আবাদের বাণিজ্যিক সম্ভাবনা রয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারেও এসব ফসলের চাহিদা অনেক বেশি।
কৃষিমন্ত্রী আরো বলেন, হর্টিকালচার সেন্টারগুলোকে চাহিদামাফিক চারাকলম সরবরাহের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে যাতে করে আমাদের কৃষক ও শিক্ষিত তরুণ উদ্যোক্তারা বাণিজ্যিকভিত্তিতে এসব ফসলের আবাদ করতে পারে। শুধু উৎপাদন নয়, চাষাবাদ সংশ্লিষ্ট কারিগরি বিষয়েও সকল সহযোগিতা দিতে হবে। এ সময় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হর্টিকালচার উইং ও বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন মন্ত্রী।
পরিদর্শনকালে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশাসন ও অর্থ উইংয়ের পরিচালক ড. মোঃ আলহাজ উদ্দিন, সংগনিরোধ উইংয়ের পরিচালক ড. মোঃ আজহার আলী, হর্টিকালচার উইংয়ের পরিচালক মোঃ কবির হোসেন, কৃষি তথ্য সার্ভিসের পরিচালক কার্তিক চন্দ্র চক্রবর্তী, প্রকল্প পরিচালক ড. মেহেদী মাসুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
#
কামরুল/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০২০/২২২০ ঘণ্টা
Handout Number : 3612
Md. Nazrul Islam appointed Bangladesh Ambassador to Ethiopia
The Government has decided to appoint Md. Nazrul Islam, currently serving as the Director General of Multilateral Economic Affairs Wing in the Ministry of Foreign Affairs, as the new Ambassador of Bangladesh to Ethiopia.
Md. Nazrul Islam is a career foreign service officer belonging to the 15th batch of Bangladesh Civil Service (BCS) Foreign Affairs cadre. In his distinguished diplomatic career, he served in different capacities in Bangladesh Missions in Rome, Kolkata and Geneva and had been engaged in many important multilateral negotiations for the government. At the headquarter, he worked in various capacities in different Wings.
He obtained his Masters in International Relations from Dhaka University and had undergone higher studies and trainings in France, The Netherlands and elsewhere.
#
Khadiza/Rahat/Khalid/Mosharaf/Salim/2020/21.00 Hrs
Handout Number : 3611
Foreign Minister attended the Special Foreign Ministers’ Meeting of the
Conference on Interaction and Confidence Building Measures in Asia (CICA)
Dhaka, 24 September :
The Special Foreign Ministers’ Meeting of the Conference on Interaction and Confidence Building Measures in Asia (CICA) was held virtually today. Foreign Minister Dr. A. K. Abdul Momen led Bangladesh delegation to the CICA Special Foreign Ministers’ Meeting.
The Director General (Regional Organizations) of the Ministry of Foreign Affairs, Dhaka facilitated the participation of the Foreign Minister in the Meeting virtually hosted by the Republic of Kazakhstan, the current and new Chair of the CICA. The Meeting was participated by the Foreign Ministers and other delegates of the 27CICA Member States, 08 observer states, and representatives from 05 observer organizations, and 05 partner organizations. The Meeting was chaired by Mukhtar Tleuberdi, the Minister of Foreign Affairs of the Republic of Kazakhstan.
The virtual Ministerial Meeting was held mainly in order to proceed with the assumption of CICA Chairmanship by the Republic of Kazakhstan from the Republic of Tajikistan which assumed the responsibility of CICA Chairmanship on 24 September 2018 for the period of 2018-2020.
The virtual Meeting started off with the opening remarks by Sirodjidin Aslov. The Minister of Foreign Affairs of the Republic of Tajikistan. the Minister of Foreign Affairs of the Republic of Kazakhstan, apart from chairing the session, presented Kazakhstan’s vision on the CICA Chairmanship. The Hon’ble Foreign Minister, Dr. A. K. Abdul Momen, joined all other Foreign Ministers in welcoming the new Executive Director of the CICA Secretariat, Kairat Sarybay.
Hailing Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, the Father of the Nation as the greatest Bengali of all times, the Hon’ble Foreign Minister Dr. A. K. Abdul Momen told the forum that the year 2020 marked the Birth Centenary of the Father of the Nation of Bangladesh, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. He appreciated Prime Minister Sheikh Hasina for her wise and timely decision to virtually organize the events of significant socio-cultural and developmental importance, planned for observing the year, which irrefutably helped contain the further spread of the Covid-19. The Hon’ble Foreign Minister expressed his previous apprehension about the possible deadly effect of Covid-19 on 1.1 million Rohingyas, the forcibly displaced people of Myanmar, who actually got minimally affected, he told, due to multiple targeted initiatives taken by the government.
- 2 -
Dr. Momen emphatically conveyed that despite having to compromise on safety, security and economic, ecological, and societal advancement, it is only on the humanitarian ground that Bangladesh offered refuge to nearly 1.1 million forcibly displaced people of Myanmar, their homeland. He expressed loss of hopes while talking about the perpetuation of the reprehensible actions of Myanmar government in Rakhine State, inimical to the interests of Bangladesh and the impoverished Rohingyas. He stressed further that the Rohingya problem is and needs to be solved by Myanmar and Myanmar only. He also suggested Myanmar to welcome the international community to visit Myanmar to ensure the Rohingyas of their safety and security, upon their return to their homeland, Myanmar.
The Foreign Minister quite pertinently underscored the need to move ahead with the spirit fueled by our common apprehension and the desire for a common solution to the unprecedented challenges posed by an invisible enemy called ‘Covid-19’ that defies frontier, and is upending the stability of the entire world and humanity in a way hardly seen before. He mentioned, “The COVID-19 outbreak is first and foremost a public health crisis. This comes with its multifaceted impacts on our lives, including severe disruptions to societies and economies. The crisis, however, has manifested devastating but differentiated impacts on segments of the population, as it would hit hardest the disadvantaged and vulnerable groups.”The Hon’ble Foreign Minister also appreciated the prudent, dynamic and determined leadership of the Hon’ble Prime Minister, Sheikh Hasina who announced and assured the largest ever financial and social safety assistance package in Bangladesh’s history covering our industrial workers, agriculture sector as well as frontline key workers including doctors, nurses, health professionals, law enforcement agencies and field level people who are risking their lives to fight the pandemic. “This is not only for maintaining our own macroeconomic stability - but also that the global supply chain does not break down”, the Hon’ble Foreign Minister expressed.
Dr. Momen further highlighted the promising aspects of Bangladesh’s economic growth trajectory even against the aggression of Covid-19. He informed that Bangladesh is one of only two Asian economies to have registered positive growth in 2020. Contrary to the predictions of the World Bank, the International Monetary Fund, and the Asian Development Bank, Bangladesh Economy grew; he proudly asserted, 5.24 percent in the fiscal year that concluded on 30 June 2020.
#
Tohid/Sahela/Rahat/Khalid/Mosharaf/Joynul/2019/2100 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬১০
বিশেষজ্ঞদের মতামত ছাড়া পদ্মা সেতুর রেল সংযোগে ত্রুটির বিষয়ে বলা যাচ্ছে না
-- পরিকল্পনামন্ত্রী
ঢাকা, ৯ আশ্বিন (২৪ সেপ্টেম্বর) :
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, বিশেষজ্ঞদের মতামত পাওয়ার পর পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পে ত্রুটির বিষয়ে বলা যাবে। এ বিষয়ে এখনই বলার সময় আসেনি। এটি এখনও প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে।
পরিকল্পনামন্ত্রী আজ রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনকে সাথে নিয়ে পদ্মা সেতুর মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে রেল সংযোগ প্রকল্প পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু একটি জাতীয় প্রকল্প। সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পে ত্রুটি শব্দটির সঙ্গে আমরা একমত নই। যেহেতু এটি নিয়ে প্রশ্ন উঠছে তাই উচ্চতর পর্যায়ে আলোচনা করে ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে এর সমাধান করা হবে।
রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন পরিকল্পনা মন্ত্রীর সাথে একমত পোষণ করে বলেন, পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পে আদৌ সমস্যা আছে কিনা, বিশেষজ্ঞদের মতামত ছাড়া তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
এ সময় পদ্মা সেতুর প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম এবং পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ জামিউল ইসলাম-সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
শাহেদ/সাহেলা/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬০৯
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর মায়ের স্মরণে দোয়া অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ৯ আশ্বিন (২৪ সেপ্টেম্বর) :
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের মাতা প্রয়াত মাজেদা বেগমের স্মরণে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ বিকেলে পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার তারাবুনিয়া গ্রামে মন্ত্রীর নিজ বাসভবনে মরহুমার পরিবারের সদস্যদের আয়োজনে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডাঃ আবদুল জব্বার শিকদার, পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী মোঃ সাজ্জাদ হোসেন, পুলিশ সুপার হায়াতুল ইসলাম খান, পিরোজপুর জেলা প্রশাসনের অন্য কর্মকর্তাবৃন্দ, নাজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান, পিরোজপুরে কর্মরত অন্যান্য সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, বরিশাল ও খুলনা বিভাগে কর্মরত মৎস্য অধিদপ্তর ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাহজাহান খান তালুকদার, স্থানীয় আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য রাজনৈতিক সংগঠন ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সাংবাদিকবৃন্দ, স্থানীয় ওলামায়ে কেরাম-সহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
দোয়া অনুষ্ঠানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী তাঁর মায়ের বিদেহী আত্মার মাগফেরাতের জন্য সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন।
#
ইফতেখার/সাহেলা/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬০৮
নতুন প্রজন্মের কাছে গৌরবের ইতিহাস তুলে ধরবে ‘ভালোবাসা প্রীতিলতা’
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৯ আশ্বিন (২৪ সেপ্টেম্বর) :
ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রাণদানকারী উপমহাদেশের প্রথম নারী বিপ্লবী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার স্মরণে নির্মিতব্য ‘ভালোবাসা প্রীতিলতা’ চলচ্চিত্রটি নতুন প্রজন্মের কাছে গৌরবময় ইতিহাস তুলে ধরবে বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ।
আজ রাজধানীর কাকরাইলে তথ্য ভবন মিলনায়তনে তথ্য মন্ত্রণালয়ের ২০১৯-২০ অর্থবছরের অনুদানে সেলিনা হোসেনের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিতব্য এ চলচ্চিত্রের মহরত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।
কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. শিরিন আখতার। আমন্ত্রিত বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া। ‘ভালোবাসা প্রীতিলতা’ চলচ্চিত্রের পরিচালক প্রদীপ ঘোষ, সংগীত পরিচালক বাপ্পা মজুমদার ও অভিনেতা মান্নান হীরা নির্মিতব্য সিনেমাটির ওপর আলোকপাত করেন।
ইতিহাসের দিকে তাকিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সেই সময় যখন নারীরা ঘরের মধ্য থেকে বের হতো না, তখন মেধাবী প্রীতিলতা যেভাবে আন্দোলনের সাথে যুক্ত হয়েছিলেন, সেটি সমগ্র উপমহাদেশে একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। আজ প্রীতিলতাকে নিয়ে সিনেমা নির্মিত হচ্ছে এবং আশা করা যায় যে, এটি দেশের সীমানা ছাড়িয়ে ভারত ও অন্যান্য দেশেও প্রদর্শিত হবে। সুন্দরভাবে নির্মিত হলে এটি ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করবে এবং নতুন প্রজন্ম যারা ত্রিশের দশকে বিপ্লবী আন্দোলনের ইতিহাস জানেন না, তাদেরকে ঠিক ইতিহাস জানানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
নতুন প্রজন্ম যদি দেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাতে চায়, তবে মূল্যবোধ, দেশাত্মবোধ, ও মমত্মবোধে উজ্জীবিত মানুষ হতে হবে, আর সেই মানুষ গড়ার জন্য চলচ্চিত্র শিল্প বিরাট ভূমিকা রাখতে পারে উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, চলচ্চিত্র শুধু বিনোদন নয়, শুধু ইতিহাস নয়, এটি মানুষকে উদ্দীপ্ত করে। প্রত্যেকটি চলচ্চিত্রে একটি বার্তা থাকতে হবে। আজ অনেক মানুষ শুধু নিজেকে নিয়ে ভাবে, অথচ প্রায় শতবর্ষ আগে প্রীতিলতা নিজের জীবনকে বিলিয়ে দিয়েছেন দেশের জন্য। ব্রিটিশদের হাতে নিহত পুরুষবেশী প্রীতিলতার পকেটে উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ৩২ পৃষ্ঠার জবানবন্দি পাওয়া গিয়েছিল। সেই জবানবন্দি বই-পুস্তকে আছে। প্রীতিলতা তেমনই একজন বিপ্লবী ছিলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, আমাদের এই দেশে সিনেমা শিল্পের যাত্রা শুরু হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৫৭ সালে এফডিসি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা একজন সংস্কৃতিপ্রেমী মানুষ। তাঁর পরিবারের মধ্যে সংস্কৃতি চর্চা হতো। এফডিসি প্রতিষ্ঠার পর আমাদের দেশে ছবি নির্মাণ শুরু হয় এবং বহু কালজয়ী ছবি নির্মিত হয়েছে যে ছবিগুলো স্বাধিকার আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও স্বাধীনতা পরবর্তীকালে দেশ গঠনে বিরাট ভূমিকা রেখেছে এবং বহু কালজয়ী শিল্পীর জন্ম দিয়েছে। কিন্তু আজকে চলচ্চিত্রে সেই পরিস্থিতি নাই। আমাদের লক্ষ্য চলচ্চিত্রের পুরোনো সেই দিন ফিরিয়ে আনা। সেই কারণে চলতি বছর থেকে আমরা চলচ্চিত্রের অনুদান ৫ কোটি থেকে ১০ কোটি টাকায় উন্নীত করেছি। এ বছর সর্বোচ্চ ১৬টি চলচ্চিত্রের জন্য অনুদান দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বন্ধ সিনেমা হল চালু, নতুন হল নির্মাণ এবং আধুনিকায়নের জন্য সহজশর্তে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ তহবিল গঠনের অনুমতি দিয়েছেন। সুতরাং আবারও অনেক সিনেমা হল চালু হবে।
কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, বিশেষ অতিথি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. শিরিন আখতার এবং আমন্ত্রিত বক্তারা ‘ভালোবাসা প্রীতিলতা’ চলচ্চিত্রের সুন্দর নির্মাণ ও সাফল্য কামনা করেন।চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ জসীম উদ্দীন, সচিব মমিনুল হক, চলচ্চিত্রের অভিনয় শিল্পী ও কুশলীবৃন্দের মধ্যে নুসরাত ইমরোজ তিশা, মান্নান হীরা, মোস্তফা কামাল পাশা প্রমুখ এসময় অতিথিবৃন্দের সাথে আলোকচিত্র ধারণে অংশ নেন।
#
আকরাম/সাহেলা/রাহাত/খালিদ/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৯২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬০৭
কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ৯ আশ্বিন (২৪ সেপ্টেম্বর):
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১২ হাজার ৯০০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ৫৪০ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৫৫ হাজার ৩৮৪ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮ জন-সহ এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৭২ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।
করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২ লাখ ৬৫ হাজার ৯২ জন।
#
দলিল উদ্দিন/সাহেলা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬০৬
এসএমই খাতে কর্মসংস্থান ও উদ্যোক্তাদের
টিকিয়ে রাখতে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহবান শিল্পমন্ত্রীর
ঢাকা, ৯ আশ্বিন (২৪ সেপ্টেম্বর) :
করোনা মহামারীর ফলে বৈশ্বিক অর্থনীতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়ার উদীয়মান অর্থনীতির দেশ হিসেবে বাংলাদেশের চিত্র এর ব্যতিক্রম নয়। করোনার প্রভাবে বৈশ্বিক এসএমইখাতে উৎপাদন ও বিপণন সবেচেয়ে বেশি বাধাগ্রস্ত হয়েছে এবং এ খাতের হাজার হাজার মানুষের জীবন ও জীবিকা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। তিনি করোনা সংকটের ফলে সৃষ্ট অর্থনীতি ও শ্রম বাজারের অভিঘাত মোকাবেলায় শ্রমজীবী মানুষের কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা বিধান, ক্ষতিগ্রস্থ শ্রমিক ও পরিবারের সুরক্ষা এবং উদ্যোক্তাদের টিকিয়ে রাখতে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহবান জানান।
শিল্পমন্ত্রী আজ এসএমই ফাউন্ডেশন এবং ফ্রাইডরিচ-ইবার্ট-স্টিফটাং (Friedrich-Ebert-Stiftung/FES) এর বাংলাদেশ কান্ট্রি অফিস আয়োজিত ‘করোনা মহামারি ও এসএমই : অভিঘাত প্রশমন নীতিমালা এবং ভবিষ্যৎ বিতর্ক-বাংলাদেশে প্রভাব এবং বিশ্বের প্রতিক্রিয়া থেকে শিক্ষা (The Pandemic and SMEs: Shock-absorbing policy measure and future debates-Impacts in Bangladesh and Lessons from Responses around the World)Õ শীর্ষক আন্তর্জাতিক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহ্বান জানান। এসএমই ফাউন্ডেশনে চেয়ারপার্সন ড. মোঃ মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে ওয়েবিনারের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেনে এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ শফিকুল ইসলাম এবং ফ্রাইডরিচ-ইবার্ট-স্টিফটাং এর বাংলাদেশ কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ মিজ টিনা ব্লম।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, করোনার ফলে এসএমইখাতের অভিঘাত মোকাবেলায় সরকার ইতোমধ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা ঘোষণা করেছে। এ খাতের শিল্প উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের উজ্জীবিত করে নিরবচ্ছিন্ন সাপ্লাই চেইন অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। এ প্রণোদনা কর্মসূচি বাস্তবায়নের ফলে ধীরে ধীরে দেশের এসএমইখাত ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। ওয়েবিনারে অংশ গ্রহণকারীদের মতামত ও অভিজ্ঞতা থেকে এসএমইখাত পুনরুদ্ধারে একটি কার্যকর রোডম্যাপ ও কর্মসূচি প্রণয়ন সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
শিল্পমন্ত্রী আরো বলেন, চিত্তাকর্ষক ডিজাইনের পাশাপাশি গুণগতমান ও মূল্যের বিচারে সাশ্রয়ী হওয়ায় বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের এসএমই পণ্য বিশ্ববাজারের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার সক্ষমতা বেশি। বিশেষ করে, বাংলাদেশে এসএমই শিল্পখাতকে জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এ খাত কর্মসংস্থান, জিডিপির প্রবৃদ্ধি, নারীর আর্থিক ক্ষমতায়ন এবং রপ্তানি আয় বাড়াতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। রূপকল্প ২০২১, ২০২৪ সালের মধ্যে পরিপূর্ণভাবে এলডিসি গ্রাজুয়েশন, ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি লক্ষ্য অর্জন এবং ২০৪১ সাল নাগাদ শিল্পোন্নত বাংলাদেশ গড়ার মতো সরকার নির্ধারিত উন্নয়ন লক্ষ্যগুলো অর্জনে এসএমইখাত ভূমিকা রেখে যাচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
#
জলিল/সাহেলা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬০৫
নিরাপদ ও সাশ্রয়ী নৌপথ নিশ্চিতে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে
-নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৯ আশ্বিন (২৪ সেপ্টেম্বর) :
নিরাপদ ও সাশ্রয়ী নৌপথ নিশ্চিত করতে নৌ-সংশ্লিষ্ট সকলকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহবান জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, নৌযান মালিক ও শ্রমিকদের পারস্পরিক বোঝাপড়া বৃদ্ধি, দক্ষ ও চৌকস নাবিক তৈরি করতে নৌ-শিক্ষার আধুনিকায়ন, নদী-দূষণ ও দখল করা থেকে বিরত রাখা নিশ্চিত করতে হবে। নৌপথকে আরো জনপ্রিয়, আরামপ্রদ ও সাশ্রয়ী করতে পারলে সড়ক ব্যবস্থার উত্তম বিকল্প হিসাবে নৌপথ বিশেষ গুরুত্ব পাবে। নৌপথে আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসাবে নৌপরিবহন অধিদপ্তরকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বিআইডব্লিউটিএ ভবনে ‘বিশ্ব নৌদিবস- ২০২০’ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সভায় ভার্চুয়াল বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ‘বিশ্ব নৌদিবস- ২০২০’ উপলক্ষে নৌপরিবহন অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআইডব্লিউটিএ যৌথভাবে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে। ‘টেকসই নৌপরিবহন টেকসই বিশ্ব’ শ্লোগানকে প্রতিপাদ্য করে এবছর বিশ্ব নৌদিবস পালিত হচ্ছে।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, দেশেই উচ্চতর মেরিটাইম শিক্ষা নিশ্চিত করতে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়’ স্থাপন করা হয়েছে। চট্টগ্রামের মেরিন একাডেমির পাশাপাশি সিলেট, বরিশাল, পাবনা এবং রংপুর এই ৪টি অঞ্চলে আরো ৪টি মেরিন একাডেমি কার্যক্রম শুরু করেছে যার মাধ্যমে নৌ খাতে আরো দক্ষ জনবল বৃদ্ধি পাবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সমুদ্রসীমাবেষ্টিত হওয়ায় সুনীল অর্থনীতি-ব্লুইকোনমির অপার সম্ভাবনা ও ভূরাজনৈতিক অবস্থান বিবেচনায় বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। সুনীল অর্থনীতির পরিপূর্ণ বাস্তবায়নে আমাদেরকে কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। সুনীল অর্থনীতির সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে একটি সবল নীতিকাঠামো গঠন করা প্রয়োজন। এই কাজ সম্পাদনের জন্য স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করে পরবর্তী প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
তিনি বলেন, সুনীল অর্থনীতির উন্নয়নে বিনিয়োগের বেশিরভাগই আসতে হবে বেসরকারি খাত থেকে। সুনীল অর্থনীতিতে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য যথোপযুক্ত প্রণোদনা ও নিয়ন্ত্রণমূলক নীতিমালা গ্রহণ করা হবে। নতুন জ্ঞান, প্রযুক্তি ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগের ভূমিকা বিস্তৃত করা হবে। দেশীয় উদ্যোক্তাদের ব্লু ইকোনমি নিয়ে কাজ করার প্রস্তুতি নিতে তিনি এসময় আহ্বান জানান।
নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর এ জেড এম জালাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি মেজর (অবঃ) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম মোবাইল ফোনে বক্তব্য রাখেন। এছাড়া নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী এবং বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক সভায় বক্তব্য রাখেন।
#
জাহাঙ্গীর/পরীক্ষিৎ/কামাল/জসীম/শামীম/২০২০/১৬১২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬০৪
জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুর প্রথম বাংলায় ভাষণ স্মরণে ই-পোস্টার
ঢাকা, ৯ আশ্বিন (২৪ সেপ্টেম্বর) :
১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ২৯তম সাধারণ অধিবেশনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর প্রথম বাংলায় ভাষণ প্রদান স্মরণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে ই-পোস্টার প্রকাশ করা হয়েছে।
বিশেষ ডিজাইনের এই পোস্টারের শিরোনাম করা হয়েছে, ‘২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ জাতিসংঘের ২৯তম সাধারণ অধিবেশনে প্রথম বাংলায় ভাষণ দেওয়ার এই অনন্য দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করি গভীর শ্রদ্ধায়’।
প্রকাশিত ই-পোস্টার স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের ব্যবস্থাপনায় তাদের আওতাধীন এলাকায় পরিচালিত ইলেক্ট্রনিক বা ডিজিটাল অথবা এলইডি স্ক্রিনে প্রদর্শন করা হবে। এছাড়া ইলেক্ট্রনিক, অনলাইন ও সোশ্যাল মিডিয়ায় উক্ত ই-পোস্টার ব্যাপকভাবে প্রচারের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির পক্ষ হতে সকলকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
#
নাসরিন/পরীক্ষিৎ/মামুন/কামাল/জসীম/শামীম/২০২০/১৪০৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৬০৩
১৭ অক্টোবর পর্যন্ত আকামার মেয়াদ বৃদ্ধি
প্রবাসীদের শৃংখলা বজায় রাখার আহবান
ঢাকা, ৯ আশ্বিন (২৪ সেপ্টেম্বর):
দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার পর সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় প্রবাসী বাংলাদেশিরা সৌদি আরবে পুনরায় কাজে যোগদানের সুযোগ পেয়েছেন। বাংলাদেশে অবস্থানরত সৌদিপ্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে যাদের ভিসার মেয়াদ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে তাদের ভিসা ঢাকার সৌদি দূতাবাসের মাধ্যমে প্রদান করতে সৌদি কর্তৃপক্ষ সম্মত হয়েছে।
সৌদি দূতাবাস হতে আগামী রোববার এ সেবা কার্যক্রম শুরু হবে। এছাড়া আকামা বা কাজের অনুমতি চালুর মেয়াদ চলতি আরবি মাসের শেষ দিন ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত বৈধ থাকবে। সৌদি আরবে গমনের জন্য সৌদি এয়ারলাইন্স ও বাংলাদেশ বিমান টিকেট ইস্যু করবে।
ভিসা সংগ্রহের সময় ঢাকাস্থ সৌদি দূতাবাসে অথবা টিকেট সংগ্রহের সময় সৌদি এয়ারলাইন্স বা বাংলাদেশ বিমানের সম্মুখে কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা না করে শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে টিকেট ক্রয় ও ভিসার আবেদন জমা দেওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সকলকে অনুরোধ করেছে।
এছাড়া বাংলাদেশে অবস্থানরত সৌদি প্রবাসী বাংলাদেশিদের কোন প্ররোচনায় বিভ্রান্ত না হওয়ার আহবান জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
#
তৌহিদুল/পরীক্ষিৎ/মামুন/কামাল/জসীম/মাসুম/২০২০/১২১৭ ঘণ্টা