তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৮২১
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২৮ আষাঢ় (১২ জুলাই) :
দশম জাতীয় সংসদের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি’র ১৮তম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সভাপতি নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনের সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য মোঃ শাহাব উদ্দিন, বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, মোঃ ইসরাফিল আলম, মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী, মোঃ আয়েন উদ্দিন এবং বিশেষ আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নূরুল ইসলাম বি.এসসি উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে রেমিটেন্সের প্রবাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শ্রমিক পাঠানোর পূর্বে যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। এছাড়াও শ্রমিকদের বিদেশে পাঠানোর খরচ কমানোর সুপারিশ করা হয়।
কমিটি বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনসমূহে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের শ্রম উইংয়ের কর্মকর্তাদের দেশের স্বার্থে আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার ওপর গুরুত্বারোপ করে।
বৈঠকে জানানো হয় বিদেশে বসবাসরত আনুমানিক এক কোটি কর্মীর মধ্যে প্রায় আশি লাখ কর্মী মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহে রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে বসবাসরত প্রবাসীদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য ইতোমধ্যে কল সেন্টার সেবা কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে বলেও সভাকে অবহিত করা হয়।
কমিটি অবৈধভাবে বিদেশে গমন না করার বিষয়ে ব্যাপক জনসচেতনা বৃদ্ধির পদক্ষেপ নেয়ার সুপারিশ করে।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সচিবের দায়িত্বে) এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
নুরুল/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০৩৫ঘণ্টা
Handout Number : 1814
Dhaka, July 12 :
On the concluding day of the 44th Council of Foreign Ministers (CFM) of OIC, Bangladesh candidate Ambassador Muhammad Zamir was elected as a new member of OIC Independent Permanent Human Rights Commission (IPHRC) based in Jeddah for a tenure of three years starting from February 2018. IPHRC has total 18 members and 9 rotating members were elected from three geographical groups -Arab, Asia, Africa and three members from each group.
In the Asian Group of 18 member states of OIC, five countries-Bangladesh, Indonesia, Turkey, Uzbekistan and Pakistan earlier nominated their candidates. In the election of these Asian countries on 11 July in Abidjan out of 18 countries, 17 attended in the elections (Turkmenistan was not present) and through secret ballot elected candidates from Bangladesh, Turkey and Uzbekistan for the IPHRC for next three years. Arab and African groups also elected their candidates.
Ambassador Muhammad Zamir is a former Ambassador and former Chief Information Commissioner (Ministerial rank) who also served at the OIC General Secretariat in Jeddah. Member states of the Asian Group in the OIC are Afghanistan, Albenia, Azerbaijan, Bangladesh, Brunei, Guyana, Indonesia, Iran, Malaysia, Maldives, Kazakhstan, Kyrgyz Republic, Pakistan, Suriname, Tajikistan, Turkey, Turkmenistan and Uzbekistan.
IPHRC is an expert body with advisory capacity established by the Organization of Islamic Cooperation (OIC) as one of the principal organs working independently in the area of human rights. The broad contours of an effective and independent human rights mechanism were envisaged in the OIC Ten-Year Programme of Action adopted by the 3rd Extraordinary Islamic Summit held in Makkah Al-Mukarramah, Saudi Arabia, on 7-8 December 2005. Accordingly, the creation of IPHRC was enunciated in the New OIC Charter adopted by 11th Islamic Summit held in Dakar, Senegal, on 13-14 March 2008. The Commission was formally launched with the adoption of its Statute by the 38th Session of the CFM held in Astana, Kazakhstan, on 28-30 June 2011.
Earlier the Ministry of Foreign Affairs with directives of Foreign Minister A H Mahmood Ali campaigned for the Bangladesh candidate as Bangladesh contested for their candidate as a member of IPHRC. Due to concerted efforts of the Ministry through activating the Missions in Riyadh and New York as well as Missions in the capitals of Asian group countries, Bangladesh candidate has been elected as a new member of IPHRC.
#
Khaleda/Mahmud/Sanjib/Salimuzzaman/2017/18.00 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৮১১
বাজার তদারকি
২২ প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ৪৭ হাজার টাকা জরিমানা
ঢাকা, ২৮ আষাঢ় (১২ জুলাই ) :
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ঢাকা মহানগরসহ বিভিন্ন বিভাগ ও জেলা কার্যালয়ের নেতৃত্বে ঢাকা মহানগর, সিলেট, ঝালকাঠি, খুলনা, বরিশাল এবং নীলফামারীতে আজ বাজার তদারকি করে। বাজার তদারকিকালে ২২ টি প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ৪৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ঢাকা মহানগীরর উত্তরা এলাকায় পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে আল-আকসা সুইটসকে ১০ হাজার টাকা, মেসার্স জননী জেনারেল স্টোরকে ১০ হাজার টাকা, পণ্যের মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে মেসার্স টিটু এন্ড বাদ্রার্সকে ২০ হাজার টাকা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরির অপরাধে এসো কিছু খাইকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
তাছাড়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি, পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকা, ওজনে কারচুপি এবং মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বা ঔষধ বিক্রয়ের অপরাধে সিলেটের কোতয়ালী থানা এলাকায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ২০ হাজার টাকা, ঝালকাঠি সদর উপজেলায় ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ৬ হাজার টাকা, খুলনা মহানগর এলাকায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ১৮ হাজার টাকা, বরিশালের গৌড়নদী উপজেলায় ৭টি প্রতিষ্ঠানকে ১৯ হাজার টাকা এবং নীলফামারী সদর উপজেলায় ১টি প্রতিষ্ঠানকে ৯ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।
ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ে অভিযোগ শুনানির মাধ্যমে প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করার অপরাধে ঈযধষ ফধষ.পড়স কে ২০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় এবং ২ জন অভিযোগকারীকে জরিমানার শতকরা ২৫ ভাগ হিসেবে ৫ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।
সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ান ও জেলা পুলিশ, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এবং ক্যাব এসব তদারকি কার্যে সহায়তা করে। তদারকিকালে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে লিফলেট ও প্যাম্পলেট বিতরণ করা হয়।
#
রিনা/অনসূয়া/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫৩১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৮১০
বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের সক্ষমতা রয়েছে
- ত্রাণমন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ আষাঢ় (১২ জুলাই) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম বলেছেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের সক্ষমতা রয়েছে। বন্যা কবলিত ১৩টি জেলায় ৩ জুলাই থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত ৪০০০ মেট্রিক টন চাল, ১ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা আর্থিক বরাদ্দ ও নয়টি আইটেম সমৃদ্ধ ১৮ হাজার ৫০০ শত প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গত মার্চ মাসে আগাম বন্যায় ফসলহানির কারণে এর বাইরে সিলেট অঞ্চলের জেলাসমূহে প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার পরিবারকে ভিজিএফ দেয়া হয়েছে যা চলমান রয়েছে।
মন্ত্রী আজ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বন্যা পরিস্থিতি ও সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে প্রেস ব্রিফিংকালে এ তথ্য জানান।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শাহ্ কামাল ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রিয়াজ আহমেদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিং এ জানানো হয়, জেলা প্রশাসকদের চাহিদা মত প্রয়োজনীয় খাদ্যশষ্য ও আর্থিক বরাদ্দ দেয়া হবে। একটি লোকও যাতে খাবারের কারনে কষ্ট না পায় তার সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা চালিয়ে যেতে জেলা প্রশাসনকদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, প্রত্যেকটি জেলার বন্যা পরিস্থিতি সতর্কতার সাথে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিনিয়ত বন্যা ও ত্রাণ কার্যক্রমের খোঁজখবর নিচ্ছেন। মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। জেলা পর্যায়ে বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ, সমন্বয় ও ত্রাণ কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনায় সহযোগিতা করতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রতি জেলায় উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা সংযুক্ত করা হয়েছে ।
তিনি বলেন, প্রতিদিন প্রত্যেক জেলার ক্ষয়ক্ষতি, ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম, আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রিত মানুষের পরিস্থিতি নিয়ে জেলা প্রশাসনের সাথে নিবিড় যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। গতকাল ১১ জুলাই পর্যন্ত বন্যা পরিস্থিতির ৯০টি পর্যবেক্ষণ পয়েন্টের মধ্যে ১২টি পয়েন্টে পানি বিপদ সীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ৫৫টি পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে।
সংশ্লিষ্ট এলাকার মেডিক্যাল টিমগুলো প্রতিদিন বন্যা কবলিত এলাকার আশ্রয়কেন্দ্রসমূহ নিয়মিত পরিদর্শন করে সেবাকার্য চালিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন মন্ত্রী। বন্যা প্লাবিত এলাকার টিউবওয়েলগুলো উঁচু করে, পানি বিশুদ্ধকরণ টেবলেট দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের অনুরোধ জানান তিনি। মায়া চৌধুরী বলেন, পানি বাহিত রোগ থেকে দুর্গত মানুষদের রক্ষা করতে হবে। কোন বেড়িবাঁধ যাতে নতুন করে ভাঙতে না পারে সে জন্য আন্তরিক চেষ্টা করতে হবে। পশুখাদ্যের ব্যবস্থা করতে হবে। আরো তিনি জানান বন্যা প্লাবিত মানুষদের বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের জন্য প্লাবিত প্রতি জেলায় পানি বিশুদ্ধকরণ মোবাইল গাড়ি পাঠানো হয়েছে।
মন্ত্রী সংসদ সদস্যদের নিজ নিজ এলাকা সফর করে বন্যাপ্লাবিত মানুষের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করতে অনুরোধ করেন। বন্যা নিয়ে রাজনীতি না করে তিনি দলমত নির্বিশেষে সবাইকে বন্যাপ্লাবিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে নিজেদের মানবিক কর্তব্য পালন করার আহ্বান জানান।
#
ওমর ফারুক/অনসূয়া/শহিদ/আসমা/২০১৭/১৫৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৮০৯
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২৮ আষাঢ় (১২ জুলাই) :
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৫তম বৈঠক কমিটির সভাপতি
র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর সভাপতিত্বে আজ সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উ শৈ সিং, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এবং এম এ আউয়াল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে সম্প্রতি তিন পার্বত্য জেলায় সংঘঠিত পাহাড় ধস নিয়ে আলোচনা করা হয়। কমিটি পাহাড় ধসের প্রকৃত কারণ চিহ্নিত করার জন্য অনুসন্ধান কমিটি গঠন এবং অপরিকল্পিত পাহাড় কাটা বন্ধের জন্য মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের সুপারিশ করে।
গত ২ জুলাই পার্বত্য রাঙামাটি জেলার লংগদু উপজেলায় সংঘটিত ঘটনায় ক্ষতির মাত্রা চিহ্নিত করে বৈঠকে প্রতিটি পরিবারকে অনতিবিলম্বে ক্ষতিপূরণ দেয়ার সুপারিশ করা হয়। কমিটি সমতলের ন্যায় পার্বত্য এলাকায় ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে ১৯৫৮ সালের আইন অধিকতর সংশোধনের লক্ষ্যে ভূমি মন্ত্রণালয়কে দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণের সুপারিশ করে।
বৈঠকে পার্বত্য এলাকায় মৌসুমী খাদ্য সংকট নিরসনকল্পে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সার্কেল প্রধান ও জেলা পরিষদের সমন্বয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর উদ্যোগে একটা প্রকল্প প্রস্তুতপূর্বক দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকের শুরুতে রাঙামাটির লংগদু উপজেলায় সংঘটিত ঘটনা এবং তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড় ধসে নিহতদের প্রতি শোক ও আহতদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করা হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবসহ, মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
নীলুফার/অনসূয়া/নুসরাত/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৮০৮
আরবি ভাষা এবং ইসলামি জ্ঞান বিষয়ে জাতীয় প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
ঢাকা, ২৮ আষাঢ় (১২ জুলাই) :
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জ্ঞানচর্চা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ‘ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় প্রতিযোগিতা ২০১৭’ শিরোনামে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে সারাদেশে আন্তঃমাদ্রাসা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
আজ ঢাকায় ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ মিলনায়তনে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ প্রধান অতিথি হিসেবে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন। ঢাকাসহ মুন্সিগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ
জেলার ফাজিল, ফাজিল (অনার্স) ও কামিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে। প্রতিযোগিতার বিষয় আরবি ভাষা ও ইসলামি জ্ঞান। সারাদেশে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
মন্ত্রী বলেন, ইসলামি ও মাদ্রাসা শিক্ষার উন্নয়নে সরকার ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আলেমদের শত বছরের দাবি ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আরো ভাল আলেম তৈরি করতে হবে। জঙ্গিবাদের ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক করে দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ইসলামের নামে যারা ছাত্র-শিক্ষকদের বিপথগামী করছে, তারা দেশের উন্নয়নকে থামিয়ে দিতে চায়, দেশকে এবং ইসলামকে হেয় প্রতিপন্ন করতে চায়।
তিনি বলেন, ৫১টি মাদ্রাসায় অনার্স কোর্স চালু করা হয়েছে। ৩৫টি মাদ্রাসাকে মডেল মাদ্রাসা হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। এসব মাদ্রাসায় কম্পিউটার ল্যাবসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। ১ হাজার ৩শ ৩২টি মাদ্রাসায় নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। আরো ১ হাজার ৮শ’ মাদ্রাসায় ভবন নির্মাণের জন্য প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষার সাথে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের সমন্বয় ঘটাতে
৩ হাজার ১২১টি মাদ্রাসায় কম্পিউটার কোর্স চালু করা হয়েছে। ২৮১টি মাদ্রাসায় কারিগরি শিক্ষা কোর্স চালু করা হয়েছে।
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্