Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

তথ্যবিবরণী ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫


Handout                                                                                                   Number: 2625

 

Interim Government has three Key Priorities: justice, reforms, and elections
                                                                                            -- Environment Advisor

 

Dhaka, 6 February:

 

Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and Water Resources, emphasized that the interim government is focused on three core priorities: justice, reforms, and elections.

 

The Advisor said this while speaking as the Chief Guest at the Nordic Day Celebration at Radisson Blu Dhaka today.

 

Environment Advisor outlined the government's commitment to addressing past injustices, implementing necessary reforms, and restoring democratic processes. She stressed that justice remains the foremost priority, ensuring accountability for those blinded, injured, or killed under the brutality of the previous regime. The government is determined to uphold their rights.

 

On reforms, Rizwana Hasan acknowledged the impatience of the people but emphasized that meaningful change requires a systematic approach.  ‘Transformation must follow a structured process to yield just and effective outcomes. If the process is flawed, the results will not be just,’ she said.

 

Regarding elections, the Advisor reaffirmed the government’s commitment to restoring democracy and enabling citizens to exercise their voting rights. However, she cautioned that elections alone cannot ensure progress without structural reforms backed by political ownership. ‘The interim government has engaged sectoral experts and initiated dialogue with political parties, who have submitted their written recommendations. Now, broader societal participation is essential to drive this process forward,’ she added.

 

Reflecting on Bangladesh’s democratic journey, Advisor Rizwana Hasan highlighted the unprecedented role of youth in bringing about the recent political shift. ‘For 53 years, our people have fought for democratic rights. This time, it was the youth-without political motivation or external pressure-who led the change,’ she remarked.

 

The Advisor acknowledged the challenges ahead, particularly in stabilizing the economy, ensuring energy supplies, and addressing financial sector issues. ‘We inherited an unstable banking system, yet we are managing these difficulties while prioritizing the well-being of our people,’ she noted. Addressing nationwide protests, she stated, ‘In just six months, we have handled around 180 protests across various sectors-with patience and restraint. We did not resort to conventional police tactics, and perhaps one day, our efforts will be recognized.’

 

Cont.. p/2

 

--02--

 

The Advisor underscored the urgency of this moment: ‘We cannot afford to fight for democracy every five or ten years. We must get it right-now.’ She acknowledged the pressure to deliver reforms quickly while also ensuring credible elections, given that the country has not had one since 2014.

 

Rizwana Hasan extended her gratitude to the Nordic countries for their steadfast support. ‘Your assistance has been invaluable-not only to this interim government but also in my previous role in civil society. Before joining the government, I was on the other side, running a non-profit, and I received immense support from all of you,’ she said.

 

Ambassador of Finland to Bangladesh Kimmo Lähdevirta, Ambassador of Denmark to Bangladesh Christian Brix Møller, Ambassador of Norway to Bangladesh Håkon Arald Gulbrandsen and Ambassador of Sweden to Bangladesh Nicolas Weeks also delivered speech on the occasion. The event was attended by dignitaries, diplomats, and stakeholders committed to strengthening Bangladesh’s democratic and environmental governance.

 

#

 

Dipankar/Rana/Rafiqul/Salim/2025/2230 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ২৬২৪

 বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন সরকারের তিনটি মূল অগ্রাধিকার

                                                - পরিবেশ উপদেষ্টা

ঢাকা, ২৩ মাঘ (৬ ফেব্রুয়ারি):

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তিনটি প্রধান অগ্রাধিকারকে গুরুত্ব দিচ্ছে-বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন। ৬ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় রাজধানীর র‍্যাডিসন ব্লু ঢাকায় নর্ডিক ডে উদ্‌যাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

রিজওয়ানা হাসান বলেন, বিচার প্রতিষ্ঠা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার, যাতে অতীতের অন্যায়ের জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়। আগের দমনমূলক শাসনের সময় যারা নিহত, আহত বা অন্ধ হয়ে গেছেন তাদের প্রতি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জনগণের মধ্যে তাড়াহুড়ো থাকলেও কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আনতে সুসংগঠিত প্রক্রিয়ার প্রয়োজন। তিনি সতর্ক করে বলেন, প্রক্রিয়া সঠিক না হলে কাঙ্ক্ষিত ফলও ন্যায়সঙ্গত হবে না।

নির্বাচন প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, সরকার গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে তিনি বলেন, নির্বাচনই সব সমস্যার সমাধান নয়, কাঠামোগত সংস্কারও জরুরি। রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ ছাড়া এ সংস্কার কার্যকর হবে না। তিনি জানান, সরকারের সংস্কার পরিকল্পনায় খাতভিত্তিক বিশেষজ্ঞদের সম্পৃক্ত করা হয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ চলছে এবং তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে আলোচনার নতুন ধাপ শুরু হয়েছে।

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে রিজওয়ানা হাসান বলেন, গত ৫৩ বছরে আমাদের জনগণ বারবার গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে। তবে এবারের পরিবর্তন ছিল ব্যতিক্রম-রাজনৈতিক প্রভাব বা বাহ্যিক চাপ ছাড়াই তরুণদের উদ্যোগে এ পরিবর্তন এসেছে। তিনি বলেন, অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখা, জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করা ও আর্থিক খাতের সংকট সামলানো চ্যালেঞ্জিং। সরকার উত্তরাধিকার সূত্রে একটি দুর্বল ব্যাংকিং ব্যবস্থা পেয়েছে, কিন্তু জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করাই তাদের প্রধান লক্ষ্য।

প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সামলানো প্রসঙ্গে উপদেষ্টা জানান, গত ছয় মাসে আমরা ১৮০টি আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে মোকাবিলা করেছি। প্রচলিত পুলিশি কৌশল ব্যবহার না করে ধৈর্য দেখিয়েছি, যা হয়তো একদিন স্বীকৃতি পাবে। তিনি বলেন, আমাদের সামনে আরেকটি সুযোগ নেই। বাংলাদেশ বারবার গণতন্ত্রের জন্য লড়তে পারে না-এবার সঠিক পথেই হাঁটতে হবে। তিনি স্বীকার করেন, সংস্কারের চাপ যেমন আছে, তেমনি দ্রুততম সময়ে অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের দায়িত্বও আমাদের কাঁধে।

মানবাধিকার প্রসঙ্গে তিনি গভীর দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, অনেক মানুষ তাদের দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছে, কেউ চিরতরে অন্ধ হয়ে গেছে। এই ক্ষতিগুলো মানুষকে হতাশ ও ক্ষুব্ধ করে তোলে, যা পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলতে পারে। তিনি সবাইকে সংযত থাকার আহ্বান জানান এবং জাতীয় ঐক্যের ওপর গুরুত্ব দেন।

উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান নর্ডিক দেশগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আপনাদের সহায়তা শুধু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য নয়, নাগরিক সমাজের জন্যও অত্যন্ত মূল্যবান। সরকারে যোগদানের আগে যখন আমি একটি বেসরকারি সংস্থা পরিচালনা করতাম, তখনও আপনাদের সমর্থন পেয়েছি।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত কিমো লাহদেভির্তা, ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিক্স মোলার, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হোকন আরল্ড গুলব্রান্ডসেন এবং সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস উইকস বক্তব্য দেন।

#

দীপংকর/রানা/রফিকুল/শামীম/২০২৫/২২০০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ২৬২৩

বিমান টিকিট ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ইস্যু না হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিলের সিদ্ধান্ত

ঢাকা, ২৩ মাঘ (৬ ফেব্রুয়ারি):

          প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ থেকে বিদেশ ভ্রমণের বিভিন্ন পর্যায়ে বিমান টিকিটের উচ্চ মূল্য পর্যালোচনা-সহ যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ বিষয়ে এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

           সভায় বিমানের টিকিটের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণসমূহ চিহ্নিত করা হয়। নাম, পাসপোর্ট, ভিসা ছাড়া গ্রুপ বুকিং; বিভিন্ন এজেন্সি চাহিদা না থাকা সত্ত্বেও যাত্রীদের কোনো প্রকার পাসপোর্ট, ভিসা, ভ্রমণ নথিপত্র এবং প্রবাসগামী কর্মীদের বৈদেশিক ওয়ার্ক পারমিট এমনকি যাত্রী তালিকা ছাড়াই ই-মেইল তৈরি করে সিট ব্লক করে রাখে। কিন্তু এই পিএনআর এ কোনো প্যাসেঞ্জার/যাত্রীর নাম উল্লেখ থাকে না। সিট ব্লক থাকায় এজেন্সি বা যাত্রীগণের ঐ ফ্লাইটের টিকিট খালি আছে কি না তা জানার কোনো সুযোগ থাকে না। নামবিহীন গ্রুপের সিট বুকিং রাখার কারণে টিকিট মজুতদারি করা হয়। ফলে সিন্ডিকেট তৈরি হয়, আসন সংকট দেখা দেয় এবং টিকিট মূল্য বৃদ্ধি পায়। এছাড়া, বিভিন্ন এয়ার লাইন্সের ফ্লাইট বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণেও এয়ার টিকিটের মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে বলে সভায় আলোচনা হয়।

          এখন থেকে যাত্রীর নাম, পাসপোর্ট নম্বর ও পাসপোর্ট কপি ছাড়া যেন টিকিট বুকিং করা না যায় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ থেকে বুকিং করা টিকিট বুকিংয়ের পরবর্তী ৩ দিন (৭২ ঘণ্টা)-এর মধ্যে ইস্যু না হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এয়ারলাইন্স উক্ত টিকিট বাতিল নিশ্চিত করবে। ইতোমধ্যে ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত এয়ারলাইন্স/ট্রাভেল এজেন্সির গ্রুপ বুকিংয়ের মাধ্যমে ব্লক করা টিকিট আগামী ৭ দিনের মধ্যে ভ্রমণকারী যাত্রীর নাম, পাসপোর্ট নম্বর পাসপোর্টের কপি-সহ টিকিট ইস্যু নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় তিন দিনের মধ্যে এয়ারলাইন্স তা বাতিল নিশ্চিত করবে।

          গত ছয় মাসে এয়ার টিকিটের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির সাথে জড়িতদের চিহ্নিতকরণের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে সভাপতি করে ৭ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১৫ কার্য দিবসের মধ্যে গত ছয় মাসে এয়ার টিকিটের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করার জন্য তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন দাখিল করবে। এছাড়া কমিটি সংশ্লিষ্ট সংস্থা/ব্যক্তিকে শাস্তির জন্য সুপারিশ করবে। টিকিটের উচ্চ মূল্যের বিষয়টি সার্বক্ষণিক তদারকির জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাসমূহের ১৩ সদস্য সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। সভায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, দপ্তর ও সংস্থার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

শেফায়েত/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/২২১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ২৬২২

বিশিষ্ট লালন সংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীনের শারীরিক

খোঁজ নিতে হাসপাতালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ২৩ মাঘ (৬ ফেব্রুয়ারি):

 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার আজ রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিশিষ্ট লালন সংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নিতে হাসপাতালে যান।

 

 এ সময় উপদেষ্টা ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্হার খোঁজখবর নেন ও কর্তব্যরত চিকিৎসকগণের সাথে চিকিৎসার ব্যাপারে কথা বলেন।

 

উল্লেখ্য, বিগত পহেলা ফেব্রুয়ারি শ্বাসকষ্ট, জ্বর ও বিভিন্ন সমস্যাজনিত কারণে হাসপাতালে (আইসিইউতে) ভর্তি হন ফরিদা পারভীন। বর্তমানে অবস্থার উন্নতি হওয়ায় তিনি কেবিনে  আছেন।

 

#

 

মামুন/রানা/রফিকুল/সেলিম/২০২৫/২২০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ২৬২১

 

বসুন্ধরা এলাকায় নির্যাতিত গৃহকর্মী কল্পনার পরিবারকে

অর্থ সহায়তা প্রদান করেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ২৩ মাঘ (৬ ফেব্রুয়ারি):

 

সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ আজ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগে চিকিৎসাধীন নির্যাতিত গৃহকর্মী কল্পনাকে দেখতে গিয়েছেন। তিনি কল্পনার বর্তমান শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। এ সময় উপদেষ্টা কল্পনার লেখাপড়ার খরচের জন্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ২৫ হাজার টাকার চেক তুলে দেন। এছাড়া লেখাপড়ার ব্যয়ভারের আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, দোষী ব্যক্তির সাথে কখনো আপস করবে না। দোষী ব্যক্তিকে বিচারের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে। তিনি বলেন, পত্রিকায় সব সময় নির্যাতিত ভিকটিমের ছবি প্রকাশ করা হয়। কিন্তু নির্যাতনকারী দোষী ব্যক্তির ছবি প্রকাশ ও প্রচার করা হয় না। তাদের ছবি  মিডিয়ায় প্রচার করতে হবে, তাহলে সমাজের মানুষ অন্যায়কে জানতে পারবে এবং সচেতন হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

 

উপদেষ্টা আরো বলেন, ঢাকায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি বাড়ির গৃহকর্মী থাকা অবস্থায় কল্পনা বছরের পর বছর ধরে প্রচণ্ডভাবে নির্যাতিত হয়। গতবছর অক্টোবরের শেষ দিকে তাকে উদ্ধার করে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে চিকিৎসা দেওয়া হয়। একাধিক অস্ত্রোপচার ও  প্লাস্টিক সার্জারির পর কল্পনা মুখের অবয়ব এবং সুস্থ জীবন ফিরে পায়।

 

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ, ঢাকা মেডিকেল কলেজের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ আসাদুজ্জামান এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

রফিকুল/রানা/সঞ্জীব/রফিকুল/সেলিম/২০২৫/২১৩০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                Number: 2620


Ex-PM Hasina’s activities instigating instability

 in Bangladesh: Dhaka’s response to Delhi

Dhaka, 6 February:

            The Ministry of Foreign Affairs of Bangladesh lodged a strong protest with the Government of India over the false and fabricated comments and statements continuously being made on different platforms including social media, by the former Prime Minister Sheikh Hasina, instigating instability in Bangladesh.

            Through the protest note, handed over to the Acting High Commissioner of India in Dhaka, the Ministry conveyed the deep concern, disappointment, and serious reservation of the Government of Bangladesh, as such statements are hurting the sentiments of the people in Bangladesh. The Ministry also emphasized that such activities by her, are considered as a hostile act towards Bangladesh and are not conducive to the efforts at establishing a healthy relationship between the two countries. 

            The Ministry of Foreign Affairs requested the Government of India to immediately take appropriate measures, in the spirit of mutual respect and understanding, to stop her from making such false, fabricated, and incendiary statements using social media and other communications while she is in India.

#

Kamrul/Rana/Sanjib/Joynul/2025/1830 hour

 

তথ্যবিবরণী                                                                          নম্বর: ২৬১৯

গণমাধ্যম বিষয়ে জাতীয় জনমত জরিপ

ঢাকা, ২৩ মাঘ (৬ ফেব্রুয়ারি):

জনগণের গণমাধ্যমের ওপর আস্থা আছে, তবে রাজনৈতিক, সরকারি ও প্রভাবশালীদের হস্তক্ষেপকে বস্তুনিষ্ঠ খবর প্রকাশের ক্ষেত্রে বড় অন্তরায় হিসাবে দেখছেন তারা। প্রচলিত গণমাধ্যমের চেয়ে অনলাইন মাধ্যমের ওপর মানুষ বেশি নির্ভরশীল। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন এর জন্য ‘গণমাধ্যমের ব্যবহার’ নিয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো এ জরিপ করে।

জুলাই আন্দোলনে গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে জনমনে ক্ষোভের প্রেক্ষাপটে পাঠক, দর্শক ও শ্রোতাদের মনোভাব জানার জন্য পরিচালিত জরিপে এ চিত্র উঠে এসেছে। এতে দেখা গেছে মানুষ মুদ্রিত খবরের কাগজের চেয়ে মোবাইলে অনলাইন সংস্করণ বেশি পড়ছেন। জাতীয় দুর্যোগ বা সংকটে তথ্য খোঁজার জন্য এখনো মানুষ টেলিভিশন বিশ্বাস করেন। তবে তথ্য সংগ্রহের মাধ্যম হিসাবে রেডিও’র অবস্থান তলানিতে। জরিপে গণমাধ্যমকে স্বাধীন, পক্ষপাতহীন, সরকারি ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করার আশাবাদ ব্যক্ত হয়েছে। তবে বেশিরভাগ উত্তরদাতাই মনে করেন বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা উচিত। 

       গণমাধ্যম বিষয়ক জাতীয় এ জনমত জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৭৩ শতাংশ জানিয়েছেন তারা মুদ্রিত সংবাদপত্র পড়েন না। কারণ হিসাবে ৪৬ ভাগ অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন, তারা খবরের কাগজ পড়ার প্রয়োজন মনে করেন না। টেলিভিশনের ক্ষেত্রে এ হার ৫৩ শতাংশের বেশি। তবে জরিপে অংশ নেওয়া ৬৫ ভাগ মানুষ জানিয়েছেন তারা টেলিভিশন দেখেন। ৯৪ শতাংশ জানিয়েছেন তারা রেডিও শোনেন না। তাদের ৫৪ শতাংশ বলেছেন তারা রেডিও শোনার প্রয়োজন মনে করেন না। প্রায় ৩৫ শতাংশ অংশগ্রহণকারী রেডিও সেটের অপ্রাপ্যতার কথা উল্লেখ করেছেন। 

এ বছর এক থেকে সাত জানুয়ারি দেশের ৬৪ জেলায় ৪৫ হাজার খানা (হাউজহোল্ড) থেকে ১০ বছরের বেশি বয়সের সদস্য থেকে উত্তর সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে গণমাধ্যমের বিস্তার, মানুষের সংবাদ গ্রহণের অভ্যাসের পরিবর্তন, গণমাধ্যমের ওপর মানুষের আস্থা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ইত্যাদি বিষয় প্রতিফলিত হয়েছে। 

সামগ্রিকভাবে ৮৮ শতাংশ উত্তরদাতা জানান তারা গণমাধ্যমের জন্য মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। এক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহারের হার ৭ শতাংশ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে খবরের জন্য ৩১ শতাংশ উত্তরদাতার আস্থা রয়েছে ফেসবুকে। এরপর ইউটিউব, ১৬.৫ শতাংশ । ৪২ শতাংশ উত্তরদাতার কাছে জ্ঞানার্জনের জন্য প্রচলিত গণমাধ্যমের চেয়ে শিক্ষকই সর্বাধিক বিশ্বাসযোগ্য।

#

সায়েম/শাহিদা/ফাতেমা/রমজান/সাঈদা/মানসুরা/২০২৫/১১২০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ০৭

টেলিভিশন চ্যানেলে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া

ঢাকা, ২৩ মাঘ (৬ ফেব্রুয়ারি):  

সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো:   

মূলবার্তা :

আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি বাংলা ইশারা ভাষা দিবস। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য -  

        “এক ভুবন এক ভাষা, চাই সর্বজনীন ইশারা ভাষা                           

                                - সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়

#

হাসান/শাহিদা/ফাতেমা/রমজান/সাঈদা/আসমা/২০২৫/১১০০ ঘণ্টা   

2025-02-06-17-16-e81479fe3724213661d02b3562ca197c.docx