Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ এপ্রিল ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১৫ এপ্রিল ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ১৪৯২

 

ব্রিটিশ পাথ’র ১৫৬ ফুটেজ স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস সংরক্ষণে সহায়ক হবে

                                                                   - তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল):

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে সমৃদ্ধ আর্কাইভ থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণাসহ দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ ফুটেজ সংগ্রহ আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাস সংরক্ষণে অত্যন্ত সহায়ক হবে।

আজ যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে মাল্টিমিডিয়া আর্কাইভের বিশ্বখ্যাত সংস্থা ব্রিটিশ পাথে’র দপ্তরে তাদের সাথে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে এ কথা বলেন।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘দেশি ও বিদেশি উৎস থেকে মুক্তিযুদ্ধের অডিও ভিজ্যুয়াল দলিল সংগ্রহ ও সংরক্ষণ এবং বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের সক্ষমতা বৃদ্ধি’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় এ স্মারক অনুসারে বাঙালির দীর্ঘ ২৩ বছরের স্বাধীনতা সংগ্রাম, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা ও মুক্তিযুদ্ধের ১৫৬টি গুরুত্বপূর্ণ ফুটেজ পাবে ফিল্ম আর্কাইভ।

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘১৯৭৫ সালের পর দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের যে সব ফুটেজ ধ্বংস করা হয়েছিল সেগুলোসহ আরো অনেক ঐতিহাসিক ফুটেজ এ চুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে পাওয়া যাবে। ব্রিটিশ পাথে থেকে সংগৃহীত ফুটেজ আমাদের ঐতিহ্য সংরক্ষণ প্রক্রিয়াকে আরো সমৃদ্ধ করবে।’

ব্রিটিশ পাথে’র প্রধান নির্বাহী আলস্টেয়ার হোয়াইট (Alastair White) এই ফুটেজ সংগ্রহকে বাংলাদেশের মানুষ ও তাদের মুক্তিসংগ্রামের জন্য সম্মানের বলে বর্ণনা করেন। 

তথ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে প্রকল্প পরিচালক ড. মোঃ মোফাকখারুল ইকবাল ও ব্রিটিশ পাথে’র প্রধান নির্বাহী আলস্টেয়ার হোয়াইট এ স্মারকে স্বাক্ষর করেন। লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনের মিনিস্টার (প্রেস) আশেক উন-নবী চৌধুরী, মিনিস্টার (রাজনৈতিক) নাসরিন মুক্তি, কাউন্সেলর মাহফুজা সুলতানা, ফিল্ম আর্কাইভের সহকারী পরিচালক মোঃ মনিরুজ্জামান, ব্রিটিশ পাথে'র কন্টেন্ট ব্যবস্থাপক জেমস হয়েল (James Hoyle) এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

#

আকরাম/পাশা/মোশারফ/শামীম/২০২৩/২০৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ১৪৯১

মিডিয়ার সাপোর্টের কারণে নদী তীরের অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়েছে

                                                                          -- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল):

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, মিডিয়ার সাপোর্টের কারণে নদী তীরের অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, মিডিয়ার সাপোর্ট ছাড়া শক্তিশালী ঐসব চক্রের সাথে পেরে উঠতে পারতাম না। এজন‍্য মিডিয়া কর্তৃপক্ষকে ধন‍্যবাদ জানান প্রতিমন্ত্রী।

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএফইউজে ও ডিইউজের ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা ৭১ সালে শপথ নিয়েছিলাম সোনার বাংলা বিনির্মাণের। আমরা সে লক্ষ‍্যে পৌঁছে গেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরির কর্মসূচি দিয়েছেন। আশা করি ২০৪১ সালের আগেই সে লক্ষ‍্য বাস্তবায়িত হবে। তিনি বলেন, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্তম্ভের মধ‍্যে গণমাধ‍্যম অন‍্যতম। আমরা গণমাধ‍্যমের সাথে আছি এবং থাকব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাংবাদিক বান্ধব। দেশে বিদেশে বিভিন্ন সফরে সাংবাদিকরা খেয়েছেন কি না সেটারও খোঁজখবর তিনি নেন।

বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। অন্যান্যের মধ‍্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক শ‍্যামল দত্ত, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, মোল্লা জালাল, বিএসএস এর ব‍্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, বিএফইউজের মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের সভাপতি সোহেল হায়দার ‍চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন।

#

জাহাঙ্গীর/পাশা/রাহাত/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/১৯২৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ১৪৯০

বিজিবি মহাপরিচালকের রামগড় সীমান্ত পরিদর্শন ও বিএসএফের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়

ঢাকা, ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল) :

          আজ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান ঐতিহ্যবাহী রামগড় ব্যাটালিয়ন সদর, বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ, রামগড় বিশেষ ক্যাম্প, রামগড় আইসিপি ও মহামুনি বিওপি পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি আভিযানিক কার্যক্রম পরিদর্শনের পাশাপাশি সৈনিকদের সাথে কুশল বিনিময় এবং বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।

          এছাড়া পরিদর্শনকালে বিজিবি মহাপরিচালক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও পারস্পরিক সৌহার্দ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে রামগড়ে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী ব্রিজের নিকট ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের উদয়পুর সেক্টরের ডিআইজি শ্রী শেখর গুপ্তা এবং অন্য কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এসময় বিজিবি সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন ও প্রশিক্ষণ)সহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

শরীফুল/রাহাত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৮১৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ১৪৮৯

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল) :

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ। এ সময় ৫৯০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।              

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৪৬ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ৫ হাজার ৫৮৪ জন।

#

সুলতানা/রাহাত/সঞ্জীব/মোশারফ/রেজাউল/২০২৩/১৭৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৪৮৮

অনলাইনে নির্বিঘ্ন ভূমি উন্নয়ন কর সেবা প্রদানে ভূমি কর্মকর্তাদের নির্দেশনা

ঢাকা, ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল) :

পহেলা বৈশাখ (১৪৩০ বঙ্গাব্দ) থেকে ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন কর সফলভাবে কার্যকর করতে অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর নির্ধারণ ও আদায় এবং ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ে সিস্টেম প্রয়োগ সংক্রান্ত টেকনিক্যাল বিষয়ে সম্প্রতি সংশ্লিষ্ট ভূমি কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধে নাগরিক নিবন্ধনের ক্ষেত্রে করণীয়

একজন ভূমি মালিক নাগরিক নিবন্ধন করে খতিয়ান যুক্ত করার সর্বোচ্চ ৭ কার্য দিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা নিজ দাপ্তরিক আইডি থেকে উক্ত হোল্ডিং যাচাই ও সমন্বয়পূর্বক অনুমোদন করবেন। এর ব্যত্যয় হলে তা অদক্ষতা হিসেবে গন্য করা হবে। নাবালক বা প্রবাসী ভূমি মালিকের জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলে তাদের নাগরিক নিবন্ধনে নাবালক বা প্রবাসীর জন্মনিবন্ধন বা পাসপোর্ট দিয়ে নাগরিক নিবন্ধনের ব্যবস্থা করতে হবে। নাবালক বা প্রবাসীর আইনানুগ অভিভাবক বা প্রতিনিধির মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের ব্যবস্থা করবেন। খতিয়ানের রেকর্ডীয় মালিকের নাম জাতীয় পরিচয়পত্রের সাথে মিল না থাকা এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে রেকর্ডে স্বামীর নাম, জাতীয় পরিচয়পত্রে পিতার নাম ইত্যাদি কারণে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের আবেদন বাতিল করা যাবেনা। 

মালিকের নামে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়

শুধু হোল্ডিংধারী ভূমি মালিকের নামে ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করতে হবে। ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধকারী বা ভাড়াটিয়ার নাম দাখিলায় যুক্ত করা যাবে না।

ব্যক্তির ক্ষেত্রে আংশিক ভূমি উন্নয়ন কর আদায়

যৌথ মালিকানার ক্ষেত্রে কোন একজন মালিক নিজ অংশের ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে চাইলে নামজারির (মিউটেশন) মাধ্যমে আলাদা হোল্ডিং তৈরি করতে হবে।

জমির ব্যবহারভিত্তিক ভূমি উন্নয়ন কর আদায়

গ্রামের বাড়িগুলো পাকা ভিটির না হলে কৃষিজমি হিসেবে গণ্য করে ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করতে হবে। কিন্তু যদি রেকর্ডে বাড়ি উল্লেখ থাকে কিংবা বাস্তবে বাড়িটি পাকা ভিটির হয়, তাহলে আবাসিক হারে ভূমি উন্নয়ন কর নির্ধারিত হবে। একই দাগের জমি আংশিক কৃষি ও আংশিক অকৃষি (শিল্প, বাণিজ্য ইত্যাদি) কাজে ব্যবহৃত হলে ব্যবহারের ধরণ অনুযায়ী হারাহারিভাবে ভূমি উন্নয়ন কর নির্ধারণপূর্বক আদায় করতে হবে।

অগ্রিম ভূমি উন্নয়ন কর আদায়

কোন ভূমি মালিক ইচ্ছে করলে বকেয়া ও হাল সনের ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করার পর পরবর্তী তিন বছরের ভূমি উন্নয়ন কর অগ্রিম প্রদান করতে পারবেন। পরিশোধিত অগ্রিমের মেয়াদের মধ্যে ভূমি ব্যবহারের ধরণে পরিবর্তন বা সরকারি নির্দেশনার কারণে ভূমি উন্নয়ন করের দাবি বেড়ে গেলে বর্ধিত হারে ভূমি উন্নয়ন কর বকেয়া হিসেবে আদায়যোগ্য হবে। একই হোল্ডিং-এ হাল সন পর্যন্ত বা একাধিক বছরের অগ্রিম ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধিত থাকা অবস্থায় আংশিক হস্তান্তর বা উত্তরাধিকারসূত্রে নামজারি (মিউটেশন) হলে নতুন হোল্ডিংধারী হোল্ডিং গ্রহণের তারিখ থেকে নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করবেন।

সংস্থার ক্ষেত্রে আংশিক ভূমি উন্নয়ন কর আদায়

সংস্থার ক্ষেত্রে ভূমি উন্নয়ন কর বছরভিত্তিক আংশিক আদায় করা যাবে। আংশিক আদায়ের পর বকেয়া থাকলে ভূমি উন্নয়ন কর সিস্টেমে বকেয়া দাবি প্রদর্শিত হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে ভূমি উন্নয়ন কর কোনক্রমেই মাসভিত্তিক আদায় করা যাবে না।

-২-

মওকুফ দাখিলা

২৫ বিঘা পর্যন্ত কৃষিজমির ক্ষেত্রে হোল্ডিং প্রতি ১০ টাকার মওকুফ দাখিলা প্রতি বছর একবারই আদায়যোগ্য হবে। এক্ষেত্রে হোল্ডিং-এ একাধিক অংশীদার থাকলে প্রত্যেকে আলাদা আলাদাভাবে ১০ টাকার মওকুফ দাখিলা সংগ্রহ করতে পারবেন। কৃষিজমির অবিভক্ত খতিয়ান বা হোল্ডিং ২৫ বিঘার ঊর্ধ্বে হওয়া সত্ত্বেও অংশীদারদের প্রত্যেকের অংশ আলাদা করে বিবেচনা করা যাবে না। কোন অংশীদার নিজের অংশ আলাদা করতে চাইলে স্বীয় নামে হোল্ডিং খুলে মওকুফ দাখিলা সংগ্রহ করবেন। নিষ্কর ও ইকোনোমিক জোনের ভূমি উন্নয়ন কর বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এসংক্রান্ত নির্দেশনাসমূহ যাচাইয়ের মাধ্যমে নিষ্কর এলাকা নির্ধারণ করবেন। নিষ্কর হোল্ডিং এর ক্ষেত্রে প্রতি বছর ১০ টাকা দিয়ে মওকুফ দাখিলা নিতে হবে। এক্ষেত্রে অনলাইন দাখিলায় ‘অনুমোদিত মওকুফ’ লিপিবদ্ধ করে রাখতে হবে।

পহেলা বৈশাখ (১৪৩০ বঙ্গাব্দ) হতে ৭ কার্য দিবসের মধ্যে সকল ভূমি অফিসে সংরক্ষিত অব্যবহৃত ও আংশিক ব্যবহৃত সকল দাখিলা বহি প্রত্যাহার করে কালেক্টর জেলা ট্রেজারিতে সংরক্ষণ করবেন এবং এর বিবরণী ভূমি মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবেন। শতভাগ অনলাইনে আদায়ের স্বার্থে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ভূমি উন্নয়ন কর সিস্টেমে ধাপ ও অঞ্চল নির্ধারণ করে প্রত্যেকটি হোন্ডিং-এর দাবি এবং মৌজাভিত্তিক দাবি শতভাগ অনলাইনে এন্ট্রি দিবেন।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধে land.gov.bd ওয়েব পোর্টালে নাগরিক নিবন্ধনপূর্বক ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করে অনলাইনেই দাখিলা সংগ্রহ করা যাচ্ছে। ১৬১২২ নম্বরে কল করে (বিদেশ থেকে +৮৮০ ৯৬১২৩ ১৬১২২) অথবা সরাসরি www.facebook.com/land.gov.bd ফেসবুক পেজে মেসেজ পাঠিয়ে অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর বিষয়ে কোনো কিছু জানার থাকলে প্রশ্ন করে বিস্তারিত জানা যাবে।

#

নাহিয়ান/সিরাজ/জুলফিকার/রবি/শামীম/২০২৩/১৪১৮ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৪৮৭

 

বান্দরবান পৌর মেয়রের মৃত্যুতে পার্বত্য মন্ত্রীর শোক

বান্দরবান, ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল) :

বান্দরবান পৌর মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং। মোহাম্মদ ইসলাম আজ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

এক শোকবার্তায় মন্ত্রী জানান, মরহুম মোহাম্মদ ইসলাম ছিলেন একজন জনপ্রিয় ও দায়িত্বশীল জনপ্রতিনিধি। তিনি ২ বারের নির্বাচিত পৌরসভার মেয়র হিসেবে জনগণের সেবা করে গেছেন।

মন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান।

#

রেজুয়ান/সিরাজ/জুলফিকার/রবি/শামীম/২০২৩/১৩২৮ ঘণ্টা

 

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৪৮৬

জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রদান উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল) :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল ১৬ এপ্রিল ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি’ প্রদান উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০১৯-২০২০ প্রদান অনুষ্ঠান ১৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। পুরস্কারপ্রাপ্ত সকল প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাবৃন্দকে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি। 

          সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আওয়ামী লীগ সরকার ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ বজায় রেখে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে আমাদের সরকার ব্যবসায় নানা ধরনের প্রণোদনা প্রদান করে আসছে। ২০০৯ সালে সরকার গঠনের সময় মোট রপ্তানি আয় ছিল ১৫.৫৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বিগত বছরসমূহে অব্যাহত নীতি সহায়তার ফলে কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ২০২১-২২ অর্থবছরে ৬০.৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম জুলাই-ফেব্রুয়ারি পণ্য খাতের অর্জিত আয় ৩৭.০৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের রপ্তানি আয় ৩৩.৮৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের তুলনায় ৯.৫৬ শতাংশ বেশি। 

          রপ্তানি বৃদ্ধিতে নতুন নতুন বাজার বাড়াতে আমরা নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। পণ্য রপ্তানির পাশাপাশি সেবাখাতের সম্প্রসারণ ও রপ্তানিতে বাংলাদেশের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমাদের সরকার ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকার অনুকূল নীতি সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। 

          রপ্তানি বাণিজ্য সামস্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আনয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই রপ্তানি বাণিজ্যের সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে যে সকল প্রতিষ্ঠান উল্লেখযোগ্য সফলতা দেখিয়ে অধিক পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছেন তাদের স্বীকৃতি প্রদান করার মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের অনুপ্রাণিত করা হলে নতুন পণ্য উদ্ভাবন ও বাজার সম্প্রসারণে তা সহায়ক হবে আশা করছি। 

          আমি জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০১৯-২০২০ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 

                                                                                                        জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

         বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

শাহানা/সিরাজ/জুলফিকার/রবি/সাঈদা/শামীম/২০২৩/১১১১ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

 

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১৪৮৫

 

জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রদান উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল) :

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আগামীকাল ১৬ এপ্রিল ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি’ প্রদান উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“২০১৯-২০ অর্থ বছরে জাতীয় রপ্তানিতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ কৃতি রপ্তানিকারকদের ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি’ প্রদান বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। এ উদ্যোগ রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণে রপ্তানিকারকদের উৎসাহিত করবে বলে আমি মনে করি। আমি ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি’ বিজয়ী সকল রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীবৃন্দকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে রপ্তানি বাণিজ্য প্রসারের কোনো বিকল্প নেই। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে রপ্তানি খাতের অবদান ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ হতে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উন্নীত হওয়ার স্বীকৃতি পেয়েছে। এর ফলে স্বল্পোন্নত দেশ থাকাকালিন প্রাপ্ত অনেক অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা ভবিষ্যতে আর থাকবেনা। তাই এখন থেকেই আমাদের রপ্তানি সক্ষমতা বৃদ্ধি ও রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। রপ্তানি ট্রফি প্রদানের মত প্রণোদনামূলক কার্যক্রম রপ্তানিকারকের সক্ষমতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।

কোভিড মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট ও নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও দেশের রপ্তানি বাণিজ্য লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি খাতে রপ্তানিকারকদের নিরলস পরিশ্রম আর আন্তরিক প্রচেষ্টা একান্ত প্রয়োজন। একই সাথে রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানার কর্ম পরিবেশের উন্নয়ন, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও পরিবেশবান্ধব উৎপাদন ব্যবস্থা নিশ্চিত করাও অত্যন্ত জরুরি। সকলের সম্মিলত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্য কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে এগিয়ে যাক – এ প্রত্যাশা রইল।

আমি জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০১৯-২০২০ প্রদান অনুষ্ঠানের সাফল্য কামনা করছি।

জয় বাংলা।

                খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

হাসান/সিরাজ/জুলফিকার/রবি/সাঈদা/শামীম/২০২৩/১১১১ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

2023-04-15-15-51-d6c8cd3ef53b608c6e45d3d66a35a434.docx