Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ নভেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী ২৪ নভেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩১৭০

নতুন প্রজন্মকে বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জন করতে হবে                                                                                                  
                                      -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) :

          শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে বিশ্বায়নের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জন করতে হবে। এজন্য টেক্সটাইল, ফার্মাসিউটিক্যালসহ মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সংগঠনগুলোকে একই প্লাটফর্মে দাঁড়িয়ে একযোগে কাজ করতে হবে। 

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ফেডারেশন অভ্ বাংলাদেশ হিউম্যান রিসোর্স অর্গানাইজেশন-এফবিএইচআরও আয়োজিত ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ন্যাশনাল এইচআর  দিনব্যাপী কনভেনশনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সক্ষমতা বৃদ্ধি, কর্ম সৃষ্টিতে সহায়তা, ব্যবস্থাপনা এবং মানবসম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় মানবসম্পদ সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোকে বহুমাত্রিক ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি বলেন, এফবিএইচআরও-এর এ ধরনের সময়োপযোগী কনভেনশন কর্মক্ষেত্রে বিশেষ করে তৈরিপোশাক শিল্পে মিড লেভেল ম্যানেজমেন্টের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করি। 

এফবিএইচআরও-এর সভাপতি এবং কনভেনশনের প্যাট্রোন মোঃ মুশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অভ্ পিপল ম্যানেজমেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি লাইলা নাসিমেন্টো (খবুষধ ঘধংপরসবহঃড়) (ব্রাজিলিয়ান) এফবিএইচআরও-এর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. ফরিদ এ সোবহানি, ইউনাইটেড হসপিটাল লিঃ এর এমডি ফরিদুর রহমান খান এবং ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. চৌধুরী মফিজুর রহমান বক্তৃতা করেন।

#

আকতারুল/সেলিম/সঞ্জীব/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০১৫ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                              নম্বর : ৩১৬৯ 

 
জাতীয় সমবায় দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী 
 
ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) :
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“আজ ৪৭তম জাতীয় সমবায় দিবস। ‘সমবায়ভিত্তিক সমাজ গড়ি, টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করি’ - এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দিবসটি সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। 
আমাদের সরকার সকল মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণে সমবায়ভিত্তিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সর্বাত্মক গুরুত্বারোপ করেছে। বর্তমানে ১ লক্ষ ৭৪ হাজার ৭০০টি সমবায় সমিতির ১ কোটি ৯ লক্ষ জন সদস্য রয়েছে। এ সকল সমবায় সমিতিতে বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ কৃষি, মৎস্য, পশুপালন, সঞ্চয়-ঋণদান, দুগ্ধ, কুটির শিল্প, গার্মেন্টস আবাসন, ব্যাংক, বীমা, পণ্য বিপণন, আশ্রয়ণ এবং একটি বাড়ি একটি খামার প্রভৃতি ক্ষেত্রে সমবায়কে অবলম্বন করে এগিয়ে যাচ্ছে। ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের আওতায় গ্রহণ করা হয়েছে সমবায়ভিত্তিক নানা উন্নয়ন প্রকল্প। 
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সোনার বাংলাদেশ গড়তে সোনার মানুষ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এজন্য প্রতিটি গ্রামে সমবায়ভিত্তিক সংগঠন গড়ার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়নের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের তাগিদ দিয়েছিলেন। তাই সমবায়ভিত্তিক সমাজ গঠন ও উন্নয়ন টেকসই করতে দেশে সাধারণ জনগোষ্ঠীকে সমবায় প্রক্রিয়ায় সংগঠিত করে পুঁজিগঠন, উদ্যোক্তা সৃষ্টি, দারিদ্র্য বিমোচন, কার্যকরী প্রশিক্ষণ এবং গবেষণার মাধ্যমে উৎপাদনমুখী ও পরিকল্পিত উপায়ে আর্থসামাজিক উন্নয়নে সহযোগিতামূলক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্যে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে বেগবান করতে সমবায় বিভাগীয় কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সমবায়ীগণকে আন্তরিকভাবে এগিয়ে আসতে হবে।
রূপকল্প ২০২১ ও এসডিজি ২০৩০ বাস্তবায়ন এবং আমাদের ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে রূপান্তরের ক্ষেত্রে সমবায়ের ভূমিকা অপরিসীম। তাই আসুন বঙ্গবন্ধুর ভাষায়, ‘সমবায়ের যাদু স্পর্শে’ সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণে মূল্যবোধের চর্চা ও সমবায়ভিত্তিক সমাজ গঠন করে আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করি। 
এ দিবস উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। সমবায় আন্দোলন সফল হোক। 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/রেজাউল/২০১৮/১৭০৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ৩১৬৮
 
জাতীয় সমবায় দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) :
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
“স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ৪৭তম জাতীয় সমবায় দিবস উদ্যাপনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাচ্ছি।
 
সমবায় পদ্ধতি পারস্পরিক সহযোগিতা, সমবেত প্রচেষ্টা, মূল্যবোধের চর্চা এবং সম্মিলিতভাবে টিকে থাকার নীতিতে বিশ্বাস করে। সমবায় একাধিক মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ন্যায়নীতি ও নিষ্ঠার ভিত্তিতে গঠিত ও পরিচালিত এক কর্মপ্রচেষ্টা। প্রতিটি সমবায় সমিতি গণমানুষের মৌলিক সমস্যা নিরসনে এক একটি উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান। তাই টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সমবায়ভিত্তিক সমাজ গড়ার কোনো বিকল্প নেই। জাতীয় সমবায় দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘সমবায়ভিত্তিক সমাজ গড়ি, টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করি’- এ প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
 
পল্লী অঞ্চলের দারিদ্র্য বিমোচন, নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, উৎপাদিত পণ্যের বাজারজাতকরণ ও পণ্যের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তিসহ নারীর ক্ষমতায়নে সমবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সমবায়কে উন্নয়নের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। তিনি দরিদ্র-সুবিধাবঞ্চিত মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে গণমুখী সমবায় আন্দোলনের স্বপ্ন দেখেছিলেন। তাছাড়া সংবিধানে মালিকানার নীতি হিসেবে সমাবায়কে জাতীয় অর্থনীতির দ্বিতীয় খাত হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। তাই সমবায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে সমবায় সংশ্লিষ্ট সকলের সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা একান্ত কাম্য। বাংলাদেশকে একটি সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলায় পরিণত করার লক্ষ্যে সমবায় কার্যক্রমকে আরো গতিশীল, সক্রিয় এবং যুগোপযোগী করতে সংশ্লিষ্ট সকলে তৎপর ও আন্তরিক হবেন-এ প্রত্যাশা করি। 
 
আমি ৪৭তম জাতীয় সমবায় দিবস-২০১৮ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
#
 
হাসান/সেলিম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৮/১৬৩৬ ঘণ্টা 
Todays handout (2).docx