Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২

তথ্যবিবরণী ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩৭১৫

 

যতদিন বাংলা গান, ততদিন মাজহারুল আনোয়ার

                              ----তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৮ ভাদ্র (১২ সেপ্টেম্বর) :

যুগ-যুগান্তরে যতদিন বাংলা গান থাকবে ততদিন গাজী মাজহারুল আনোয়ার তাঁর কালজয়ী গানের মাঝে বেঁচে থাকবেন। আজ রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে কিংবদন্তি গীতিকবি গাজী মাজহারুল আনোয়ার (২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৩ — ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২) স্মরণসভায় এভাবেই তাঁকে বর্ণনা করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

 

সদ্যপ্রয়াত বহুমুখী সাংস্কৃতিক প্রতিভা গাজী মাজহারুল আনোয়ারের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, কালজয়ী গীতিকার, সুরকার, চলচ্চিত্র পরিচালক-প্রযোজক গাজী মাজহারুল আনোয়ার ২০ হাজারেরও বেশি গান রচনা করেছেন। তাঁর ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’ গান যেমন মুক্তিযুদ্ধে প্রেরণা যুগিয়েছে, তেমনি তার ‘একতারা তুই দেশের কথা বল রে এবার বল’, ‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল’ এমন সব গান আমাদের আনমনা করে দেয়। বিবিসির জরিপে সর্বকালের সেরা ২০টি বাংলা গানের মধ্যে তাঁর তিনটি গান রয়েছে। নান্টু ঘটক থেকে শুরু করে অনেক সিনেমার পরিচালক-প্রযোজক এবং আরো অনেক সিনেমার সংগীত পরিচালক ছিলেন তিনি।

 

ড. হাছান বলেন, বিশ্বে যত জাতিসত্তা আছে, তাদের মধ্যে বাঙালি অনন্য বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। তার প্রধান কারণ আমাদের সংস্কৃতি। বাংলা গান সেই সংস্কৃতির এক অনবদ্য অংশ। বাংলা সংগীত তথা সংস্কৃতিকে যারা সমৃদ্ধ করেছেন, তাদের নাম মানুষ চিরন্তন শ্রদ্ধায় স্মরণ করে। 

 

মন্ত্রী এসময় গাজী মাজহারুল আনোয়ারের প্রয়াণের কিছুদিন পূর্বেও তাঁর সাথে সাক্ষাতের কথা স্মরণ করে বলেন, ‘তাঁর পরিবারের সদস্যরা যেমন বলেছেন, বিরল সৃষ্টিশীল প্রতিভার এই মানুষটি ছিলেন অসাধারণ একজন ভালো মানুষ। আমরা সকলে তার আত্মার চিরশান্তি কামনা করি।’

 

শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে সভায় গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে স্মরণ করেন তার স্ত্রী জোহরা কাজী, পুত্র সরফরাজ মেহেদী আনোয়ার, কন্যা দিঠি আনোয়ার, গীতিকবি সংঘের আজীবন সদস্য বরেণ্য গীতিকবি মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সুরস্রষ্টা শেখ সাদী খান, গীতিকবি মনিরুজ্জামান মনির। 

 

গীতিকবি সংঘের সভাপতি শহিদ মাহমুদ জঙ্গী বিদেশে থাকায় বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সভাপতি লিটন অধিকারী রিন্টু, মিউজিক কম্পোজার্স সোসাইটির সভাপতি কণ্ঠশিল্পী নকীব খান, গীতিকবি সংঘের সাধারণ সম্পাদক আসিফ ইকবাল, সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার রাসেল, সিঙ্গার্স এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশের কণ্ঠশিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ, রফিকুল আলম, আবিদা সুলতানা ও খুরশীদ আলম। ইয়াকুব আলী খান, শহীদুল্লাহ ফরায়জী, পুলক অধিকারী, রবি চৌধুরী, আশরাফ বাবু, কাজী হাবলুসহ সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেক খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব এ স্মরণসভায় যোগ দেন।

                                                   #

আকরাম/রফিক/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/আব্বাস/২০২২/২১২৬ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                                       Number : 3714

Bangladesh-Qatar 2nd Foreign Office Consultations Meeting held in Doha

Dhaka, 12 September :

            The 2nd Foreign Office Consultations (FOC) Meeting between Bangladesh and Qatar was held at the Ministry of Foreign Affairs of the State of Qatar today. State Minister for Foreign Affairs, Md. Shahriar Alam, led the Bangladesh delegation while the Qatari delegation was led by Soltan bin Saad Al- Muraikhi, State Minister for Foreign Affairs of Qatar. The meeting was held in a cordial atmosphere.

            During the meeting, two delegations took stock and reviewed the entire gamut of bilateral, regional, and multilateral issues between the two countries. The issues that came up for discussions included enhanced cooperation in skilled manpower and human resource development, increased business to business contact, visa waiver for diplomats and officials between the two countries, collaboration on food security, education and health, energy and power, civil aviation etc. The State Minister of Bangladesh requested the Qatari side for considering investment in High-Tech parks, special economic zones, in construction and energy sectors etc. The Qatari side requested Bangladesh to send specific proposals in this regard. The two sides also exchanged views on regional issues. They discussed the celebration of the Golden Jubilee of diplomatic ties in 2024 by joint programs including exchange of high-level visits and Bangladesh-Qatar Year of Culture.

            The State Minister briefed on Bangladesh’s recent remarkable progress in socio-economic development, robust economic growth as well as the Government’s efforts to establish Bangladesh as the regional hub of connectivity. He requested the Qatari Minister to consider additional supply of LNG to Bangladesh to meet the increasing demand for industrial growth of the country. He also sought Qatari support for a sustainable solution to the Rohingya crisis. The Qatari State Minister appreciated the role of the Bangladesh community in the development efforts of Qatar contributing to the economies of both the countries.  

            During the meeting, the Bangladesh side reiterated the invitation to the Amir of Qatar from the President of Bangladesh. The Qatari side informed that the Amir of Qatar may undertake a visit to Bangladesh next year. The State Minister appreciated Qatar’s overall preparations in hosting the FIFA World Cup to be held in Doha in November- December 2022. They also expressed keen interests in recruiting nurses, medical professionals and technicians from Bangladesh. Both sides expressed their resolve to further consolidate the existing bond of friendship and to take them to new heights.

            During the meeting, the two Ministers signed an Agreement on visa waiver for diplomatic, official and special passport holders between Bangladesh and Qatar. Both sides agreed to sign agreements on Avoidance of double Taxation, Cultural Cooperation, Legal Fields collaboration, MoU on Education, and Cooperation on Waqf and Islamic Affairs etc. during the upcoming high level visit. 

            The meeting was attended among others by Secretary (West) Shabbir Ahmed Chowdhury, Bangladesh Ambassador to Qatar Md. Jashim Uddin and Director Asia Department at Qatari Ministry of Foreign Affairs Ambassador Soltan Laram.

#

Mohsin/Pasha/Sanjib/Mosharaf/Zoynul/2022/2015 hour

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৩৭১৩

সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মরদেহে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন

ঢাকা, ২৮ ভাদ্র (১২ সেপ্টেম্বর) :

            মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মরদেহে ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

            আজ কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মরদেহ সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হয়। এসময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফুল দিয়ে বর্ষীয়ান এ নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

            এর আগে এক শোকবার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী দলের অন্যতম কাণ্ডারির ভূমিকা পালন করেছিলেন। দেশ ও জনগণের কল্যাণে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর অবদান ও ত্যাগ জাতি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে। তাঁর মৃত্যুতে রাজনৈতিক অঙ্গন তথা দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল।’

            ড. মোমেন, মরহুম সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর রুহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

#

 মোহসিন/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/জয়নুল/২০২২/১৯৪৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর : ৩৭১২

বঙ্গবন্ধু আলোর দিশারী হয়ে জাতিকে পথ দেখাচ্ছেন

                                          --- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ ভাদ্র (১২ সেপ্টেম্বর) :

            মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, শারীরিকভাবে হত্যা করা সম্ভব হলেও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও নীতিকে খুনিরা হত্যা করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু আজও আলোর দিশারী হয়ে জাতিকে পথ দেখাচ্ছেন।

            আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে স্মারকগ্রন্থ ‘আমি তোমাদেরই লোক’ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন। বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি বিশেষ অতিথি হিসেবে এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

            মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা শুধু একজন ব্যক্তিকে হত্যা নয়, একটি আদর্শকে  হত্যার অপচেষ্টা ছিল। খুনিরা মনে করেছিল শেখ মুজিবকে সপরিবারে  হত্যা করলে এ দেশে তাঁর নাম-নিশানা বলতে কিছু থাকবে না। কিন্তু আজ সারা বাংলায় বঙ্গবন্ধুর অস্তিত্ব বিদ্যমান। টুঙ্গিপাড়ায় শুয়ে যেন চিরঞ্জীব বঙ্গবন্ধু জাতিকে দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। এতে প্রমাণ হয়, জীবিত বঙ্গবন্ধুর চেয়ে মৃত বঙ্গবন্ধু অনেক বেশি শক্তিশালী। 

            বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা।

            এ সময়  বিশেষ অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাণিজ্য  মন্ত্রণালয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান অনেক। তিনি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উন্নয়নে অনেক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। তিনি বাংলাদেশ চা বোর্ডের প্রথম বাঙালি  চেয়ারম্যান ছিলেন। মানুষকে সাশ্রয়ীমূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য প্রদানের জন্য টিসিবি গঠন করেছিলেন। দেশের রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করছিলেন। সেই অবদানকে স্মরণীয় করে রাখতে এবং সম্পৃক্ততা  তুলে ধরার জন্য ‘আমি তোমাদেরই লোক’ নামক স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে।

            বাণিজ্যমন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু খুব সহজে এবং কম সময়ে মানুষকে আপন করে নিতে পারতেন। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে বাবাসহ আমি মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম। বঙ্গবন্ধু আমার আদর্শ। মহান মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে তাঁর আদর্শকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন। তারা সফল হয়নি। বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ দিয়ে গেছেন। আজ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে তাঁরই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা  দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন।

#

মারুফ/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/জয়নুল/২০২২/১৯৩০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ৩৭১১

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের

৩য় টার্মিনালের ৪৪ দশমিক ১৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন, উদ্বোধন ২০২৩ এর অক্টোবরে

ঢাকা, ২৮ ভাদ্র (১২ সেপ্টেম্বর) :

             বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী জানিয়েছেন, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের ৪৪ দশমিক ১৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এই প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি প্রত্যাশার চেয়েও বেশি রয়েছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরে থার্ড টার্মিনাল উদ্বোধন করা যাবে।

            আজ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের নির্মাণ কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা জানান।

            প্রতিমন্ত্রী বলেন, থার্ড টার্মিনাল নির্মাণ সম্পন্ন হওয়ার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তিনটি টার্মিনাল দিয়ে বছরে ২২ মিলিয়ন যাত্রীকে সেবা দিতে পারবে। বিদ্যমান অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা দূর হওয়ায় তখন যাত্রীরা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক মানের সেবা পাবেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের এভিয়েশন সেক্টরে বড় ধরনের বিপ্লব হচ্ছে। তাঁর নির্দেশনা অনুসারে দেশের প্রতিটি বিমানবন্দরের উন্নয়ন কাজ চলমান রয়েছে।

            প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বিমানবন্দরে যাত্রীরা যাতে কোনো হয়রানির শিকার না হন, সেটা আমরা খেয়াল রাখছি। মনিটরিং বৃদ্ধি করায় লাগেজ ডেলিভারিতেও আগের থেকে সময় অনেক কম লাগছে। যেখানে প্রয়োজন সেখানেই অতিরিক্ত জনবল দেওয়া হয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন এয়ারপোর্টে যে সেবা দেওয়া হয়, সেই ধরনের আন্তর্জাতিক সেবা যাতে দেওয়া হয়, সেটা আমরা নিশ্চিত করবো।

            থার্ড টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, থার্ড টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং নিয়ে আমরা আন্তর্জাতিক টেন্ডার আহ্বান করার কথা ভাবছি। তখন সমস্ত নিয়ম ও শর্ত পূরণ করে যারা যোগ্য বিবেচিত হবেন তারাই এই টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং এর কাজ পাবেন। আমাদের লক্ষ্য যাত্রীদের উন্নত সেবা প্রদান করা, তার জন্য করণীয় সকল কাজ করা হবে।

            সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, থার্ড টার্মিনালের কাজের মান নিয়ে কোনো ধরনের আপস করা হয়নি, ভবিষ্যতেও হবে না। দরপত্রে উল্লেখিত মানের পণ্যই এই প্রকল্পের কাজে সরবরাহ নেয়া হবে, অন্য কোনো কিছু গ্রহণ করা হবে না। রাষ্ট্রের বা জনগণের এক পয়সা ক্ষতি হয় এরকম কোনো কিছু এখানে প্রশ্রয় দেয়া হবে না।

            থার্ড টার্মিনাল পরিদর্শনকালে আরো উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব মোঃ মোকাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমান, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুকেশ কুমার সরকার, মহিদুল ইসলাম, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুল মালেক এবং হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম।

#

তানভীর/পাশা/মোশারফ/মাহমুদ/আরাফাত/জয়নুল/২০২২/১৯১০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৭১০

সাজেদা চৌধুরীর পুরো জীবনটাই বর্ণাঢ্য এক ইতিহাস

                                          ---  নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ ভাদ্র (১২ সেপ্টেম্বর) :

              নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী সর্বজন শ্রদ্ধেয় একজন ব্যক্তি। তাঁর পুরো জীবনটাই বর্ণাঢ্য একটা ইতিহাস। এই ইতিহাস আমাদের ধারণ করতে হবে। তিনি নির্লোভ জীবন কাটিয়ে গিয়েছিলেন। এটা আমাদের জন্য অনুকরণীয়।

            আজ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল এসময় উপস্থিত ছিলেন।

            প্রতিমন্ত্রী বলেন, একজন মানুষ কতটুকু দেশপ্রেমিক ও দলের প্রতি আনুগত্য এবং ভালোবাসা থাকতে পারে-সেটা আমরা দেখেছি এক-এগারোর সময়ে। এক-এগারো সরকারের সময় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন গৃহবন্দি ছিলেন তখন সাজেদা চৌধুরী তাঁর সঙ্গে দেখা করেছিলেন। সেই সময়ের ঘটনা তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এরকম সাহসী চরিত্র বাংলাদেশে বিরল। আমরা তাঁর জীবনের দিকে তাকালে দেখবো সব সময় তিনি সাহসের পরিচয় দিয়েছেন। বর্তমান প্রজন্ম এবং আমাদের এখান থেকে অনেক কিছু শিক্ষণীয় আছে। তাঁকে অনুসরণ করতে পারলে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।

#

জাহাঙ্গীর/পাশা/মোশারফ/মাহমুদ/আরাফাত/জয়নুল/২০২২/১৭৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ৩৭০৯

ভারতের সাথে মৈত্রী রক্তের বন্ধনে

             -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ ভাদ্র (১২ সেপ্টেম্বর) :

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী রক্তের অক্ষরে রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ এবং প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এ বন্ধন আরো দৃঢ় হয়েছে। 

আজ সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর দপ্তরে ভারতের বিদায়ি হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীর সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের মন্ত্রী একথা বলেন। তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মোঃ মকবুল হোসেন এসময় উপস্থিত ছিলেন। 

ড. হাছান বলেন, গত সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত সফল একটি ভারত সফর করেছেন এবং এ সফরে অনেকগুলো অর্জন আছে যেমন, কুশিয়ারা নদীর পানি আমাদের পক্ষে বণ্টন, ভারতের স্থলভাগের ওপর দিয়ে তৃতীয় দেশের সাথে বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানি সুবিধা যার জন্য আমরা বহুদিন ধরে চেষ্টা করছিলাম, আলাপ আলোচনার মধ্যেই ছিলাম, সেটি এ সফরে সুরাহা হয়েছে, এটি একটি বড় অর্জন।

এই সফর সফল করার ক্ষেত্রে ভারতের হাইকমিশনার দোরাইস্বামীর অনেক বড় ভূমিকা ছিল উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘দোরাইস্বামী অত্যন্ত কর্মদক্ষ হাইকমিশনার তাঁর কর্মকালে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রীবন্ধন আরো মজবুত হয়েছে। আমি তার উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।’ 

সাক্ষাতের বিষয়ে ড. হাছান জানান, ‘আমরা অন্যান্য বিষয় নিয়েও আলোচনা করেছি। বাংলাদেশ-ভারত যৌথ উদ্যোগে নির্মিত বঙ্গবন্ধুর বায়োপিকটি প্রধানমন্ত্রী অনুমোদনের পর আমরা আশা করছি এ বছরের মধ্যেই সেটি রিলিজ করা সম্ভব হবে।’ 

এর আগে ভারতের বিদায়ি হাইকমিশনার সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক করোনা মহামারির সময়েও ম্লান হয়নি, বরং তা আরো দৃঢ় হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক ভারত সফরটি ছিল অত্যন্ত ফলপ্রসূ। অনেকগুলো বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, সমঝোতা হয়েছে, দু’দেশের তথ্য ও সম্প্রচার ক্ষেত্রেও চুক্তি হয়েছে। এই সম্পর্ক দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হবে বলে আমার স্থির বিশ্বাস।’

দুঃসময়ে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত রাখতে সাজেদা চৌধুরী ছিলেন অকুতোভয়

                                                                                    --তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

এ দিন বিকেলে ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে সদ্যপ্রয়াত সাজেদা চৌধুরীর কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদেরকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন ‘জাতীয় সংসদের দীর্ঘতম সময়ের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে এমন এক বর্ণাঢ্য সংগ্রামীর জীবনাবসান ঘটেছে, যিনি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এবং ১৯৭৫ সালের পর আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে অকুতোভয় নেত্রী।’ 

এসময় ড. হাছান বলেন, দলের দুঃসময়ে, স্বাধীনতা সংগ্রামে, স্বাধীনতা যুদ্ধে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল। ১৯৮১ সালে আমাদের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর তাঁর সাথে সবসময় ছায়ার মতো ছিলেন বেগম সাজেদা চৌধুরী। এছাড়া ২০০৭-২০০৮ সালে যখন অনেকেই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল তখন বেগম সাজেদা চৌধুরী নেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। 

আওয়ামী লীগের ইতিহাস তো বটেই, বাংলাদেশের ইতিহাস লিখতে হলে বেগম সাজেদা চৌধুরীর কথা আসে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন, কিন্তু আমাদের কামনা ছিল, তিনি যেন বহুদিন ধরে আমাদের সাথে থাকেন। তাঁর এই বিদায় আমাদের জন্য প্রচণ্ড বেদনার, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জন্য প্রচণ্ড বেদনার। আমরা সকলে তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। 

#

আকরাম/পাশা/মোশারফ/মাহমুদ/আরাফাত/রেজাউল/২০২২/১৭১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৭০৮

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২৮ ভাদ্র (১২ সেপ্টেম্বর) :

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গতকাল রবিবার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪২১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৯ দশমিক ২৩ শতাংশ। এ সময় ৪ হাজার ৫৬০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৩৩৪ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনাভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৫৯ হাজার ৩৭ জন।

কবীর/পাশা/আরাফাত/রেজাউল/২০২২/১৬৫০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                         নম্বর : ৩৭০৭        

 

টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া

ঢাকা, ২৮ ভাদ্র (১২ সেপ্টেম্বর) :    

সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো :              

মূলবার্তা :

বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মরদেহ সর্বস্তরের জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য আজ বিকাল ৩টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে। অতঃপর বাদ আসর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে।   

#

মোকছেদ/অনসূয়া/ডালিয়া/মেহেদী/শাম্মী/আসমা/২০২২/১৪১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর : ৩৭০৬

জাতীয় সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দের শোক

ঢাকা, ২৮ ভাদ্র (১২ সেপ্টেম্বর) :     

জাতীয় সংসদ উপনেতা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীগণ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।  

পৃথক পৃথক শোকবার্তায় তাঁরা মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

জাতীয় সংসদ উপনেতা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের; কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক; স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান; তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ; আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক; অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল; স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম; শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি; পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন; পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান; শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক; স্বাস্হ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক; খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার; বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি; সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম; পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং; ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী; রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান; ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার; প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক আবুল হাসানাত আবদু্ল্লাহ।    

এছাড়াও শোক প্রকাশ করেছেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার; যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ; সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু; শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান; নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী; প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন; পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী  মোঃ শাহ্‌রিয়ার আলম; তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনা‌ইদ আহ্‌মেদ পলক; জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন; পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য; পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক; গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ; সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ; দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী  ডাঃ মোঃ এনামুর রহমান; বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী; মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বেগম ফজিলাতুন নেছা, ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, পানি সম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। 

#

মারুফ/অনসূয়া/মেহেদী/শাম্মী/আসমা/২০২২/১১৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩৭০৫

দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি না করলে আগামী দিনে পিছিয়ে পড়তে হবে

                                                      -আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ ভাদ্র (১২ সেপ্টেম্বর) :

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীর জুনাইদ আহমেদ পলক  বলেছেন, বর্তমান বিশ্বের যে দেশ দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করতে পারবে না তারা আগামী দিনে পিছিয়ে পড়বে।

গতকাল রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্ট (আইসিপিসি) ওয়ার্ল্ড ফাইনালস’ এর ‘স্পন্সর নাইট’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

জাপান কিংবা দক্ষিণ কোরিয়া খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ নয় উল্লেখ করে পলক বলেন, তারা দক্ষ জনসম্পদ গড়ে তোলার কারণে বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে নেতৃত্ব দিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প পূরণের পর নতুন একটি রূপকল্প দিয়েছেন। এর লক্ষ্য ডিজিটাল বাংলাদেশের ওপর  দাঁড়িয়ে ২০৪১ সাল নাগাদ একটি সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক, উদ্বোধনী, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা।  যে বাংলাদেশের আগামী প্রজন্ম সমস্যা সৃষ্টিকারী না হয়ে সমাধানকারী প্রজন্ম হবে। সে জন্যই দেশে একটি উদ্ভাবনী সংস্কৃতি গড়ে তুলতে ন্যাশনাল হাইস্কুল প্রোগ্রামিং কনটেস্ট শুরু করা হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি আরো বলেন উদ্ভাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার ধারাবাহিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আগামী ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবসে আরো ৫ হাজার ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পলক আইসিপিসি ঢাকার চূড়ান্ত পর্বে পৃষ্ঠপোষকতার জন্য কর্পোরেট প্রতিনিধিদের আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামরুল আহসান, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ ও বাংলাদেশ কম্পিউার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক রণজিৎ কুমার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া আইসিপিসি ফাউন্ডেশনের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. বিল পাউচার অনলাইনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন।

উল্লেখ্য, আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক এর সহযোগিতায় বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা ‘ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্ট (আইসিপিসি)’ ফাইনালস বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আগামী ৬-১১ নভেম্বর পর্যন্ত ঢাকায় বসবে এবারের আসর। এই আসরে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশের ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাসহ বিশ্বের ৭৫টিরও বেশি দেশ থেকে ১৪০০ জন। বাংলাদেশ ১৯৯৮ সাল থেকে আইসিপিসিতে অংশগ্রহণ করছে এবং গত বছর এশিয়া ওয়েস্ট চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিল। বাংলাদেশই এখন এশিয়ার ৪র্থ দেশ যারা এই ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার ইভেন্টের আয়োজক হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে।

#

শহিদুল/অনসূয়া/মেহেদী/শাম্মী/আসমা/২০২২/১০৪৮ ঘণ্টা

তথ্যব

2022-09-12-15-45-5ec030738584e716ff1b32444962a8b2.docx