Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ জানুয়ারি ২০১৭

তথ্যবিবরণী 26 January 2017

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৭৫

পুলিশের দড়্গতা ও সড়্গমতা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হচ্ছে
                                        -- বাণিজ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৬ জানুয়ারি):
 
    বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন,  বাংলাদেশ পুলিশ দেশের সংকটময় মুহূর্তে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে চলছে। পুলিশের দড়্গতা ও সড়্গমতা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হচ্ছে। তিনি বলেন, দায়িত্ব পালনে পুলিশকে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে  হয়। সামনেও চ্যালেঞ্জ আসবে, দড়্গতার সাথে সে পরিসি'তি মোকাবিলা করতে হবে।
 
    তিনি আজ ঢাকায় পুলিশ লাইন অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের  ৩৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
 
    বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনে পুলিশকে অনেক কষ্ট করতে হয়। ইতোমধ্যে পুলিশের জনবল, যানবাহন ও প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। পুলিশকে আরো দড়্গতার সাথে কাজ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুলিশের দায়-দায়িত্ব ও ঝুঁকি সম্পর্কে জানেন। তিনি আনত্মরিকতার সাথে পুলিশের সবধরনের সমস্যা সমাধান করে যাচ্ছেন।
 
    অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, পুলিশের পেশাগত দড়্গতা বৃদ্ধি এবং দায়িত্ব পালনে সবধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে। পুলিশের শক্তি বৃদ্ধির জন্য আরো ৫০ হাজার পুলিশ নিয়োগ দেওয়া হবে, তখন পুলিশের সংখ্যা দাঁড়াবে দুই লাখ। দেশে ১০১টি থানাকে আধুনিক করে গড়ে তোলা হচ্ছে।  পুলিশকে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে।  পুলিশের কাজের মূল্যায়ন করা হচ্ছে।
 
    বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের সভাপতি ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল এ কে এম শহীদুল হক বক্তব্য রাখেন।
#

বকসী/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯৪৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৭৪

জাপানের রাষ্ট্রদূত-বাণিজ্যমন্ত্রী বৈঠক
স্পেশাল ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগে আগ্রহ জাপানের

ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, জাপান বাংলাদেশে স্পেশাল ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগ করবে। জাপানের ২৩০টি কোম্পানি বাংলাদেশে ব্যবসা করছে। বাংলাদেশের বিনিয়োগ নীতি ও পরিবেশ বিনিয়োগের জন্য উপযুক্ত মনে করছেন জাপানের বিনিয়োগকারীগণ। 
তিনি আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত  মাসাতো ওয়াতানাবি (গধংধঃড় ডধঃধহধনব)-এর সাথে মতবিনিময় করে সাংবাদিকদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের স্পেশাল ইকোনমিক জোনে ইতোমধ্যে  চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারতসহ অনেক দেশ বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। জাপানের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করা হবে। 
     রাষ্ট্রদূত  মাসাতো ওয়াতানাবি বলেন, গুলশানের হলি আর্টিজেনের সন্ত্রাসী ঘটনা বাংলাদেশ দক্ষতার সাথে মোকাবেলা করেছে। বাংলাদেশের সাথে জাপানের ব্যবসায়িক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক খুবই ভালো। জাপানের নাগরিকদের বিশেষ নিরাপত্তা প্রদানের প্রশংসা করে তিনি বলেন, জাপানের নাগরিকগণ স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশে কাজ করছে। ভবিষ্যতে দু‘দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরো উন্নত হবে। জাপানের বিনিয়োগকারীগণ বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী। 
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্বে নিয়োজিত অতিরিক্ত সচিব জহিরউদ্দিন আহমেদ, যুগ্মসচিব  (এফটিএ) মুনির চৌধুরী, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান মাফরুহা সুলতানা এবং অতিরিক্ত সচিব  (রপ্তানি) মুন্সী শফিউল হক এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#

বকসী/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৯৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৭৩

সুশিড়্গা ছাড়া কোন জাতির অগ্রগতি সম্ভব নয়
                             -- প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গা

রংপুর, ১৩ মাঘ (২৬ জানুয়ারি):

    পলস্নী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, শিড়্গা মানব সম্পদ উন্নয়নের অন্যতম সোপান। সুশিড়্গা ছাড়া কোন জাতির উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি অর্জন সম্ভব নয়।

    তিনি আজ রংপুরে সমাজ কল্যাণ বিদ্যাবিথী উচ্চ বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয়ের ভোকেশনাল শাখার সম্প্রসারিত ভবনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব  কথা বলেন।  

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার শিড়্গার সকল সত্মরে তথ্যপ্রযুক্তি সম্পৃক্ত করে মাস্টার পস্ন্যান বাসত্মবায়ন করছে। ইতোমধ্যে সারাদেশে ২৪ হাজার প্রতিষ্ঠানে আইসিটি সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। তিনি শিড়্গা প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম এগিয়ে নিতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সমন্বিত ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। তিনি প্রতিষ্ঠানটির সার্বিক উন্নয়নের ঘোষণা দেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট সমাজসেবক রাকিবা নাসরিন, সনিক প্রাইম গ্রম্নপের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. আক্কাছ আলী সরকার, কলেজের অধ্যড়্গ নাহিদ ইয়াসমিন, রংপুর চেম্বারের সাবেক প্রেসিডেন্ট মোসত্মফা সোহরাব চৌধুরী টিটু ও ২৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাফিজুর রহমান ছটটু।

    পরে জনাব রাঙ্গা মহানগরীতে আনত্মর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলড়্গে আয়োজিত এক সেমিনারে যোগদান করেন। বিকেলে প্রতিমন্ত্রী গংগাচড়া উপজেলার ধনতলা স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
#

আহসান/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯৪৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ২৭১
ভুয়া ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরম্নদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে
                                                                   -- স্বাস'্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৬ জানুয়ারি):
     ভুয়া ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকরা যতই ধর্মঘট করম্নক না কেন তাদের কোন অন্যায় দাবি মেনে নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন স্বাস'্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।
আজ রাজধানীর তেজগাঁওস' জাতীয় নাক-কান-গলা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল পরিদর্শনকালে চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীদের সাথে মতিবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
স্বাস'্যমন্ত্রী বলেন, ভুয়া ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরম্নদ্ধে সরকারের অভিযান অব্যাহত থাকবে। যদি তারা সতর্ক না হয় তবে এগুলো স'ায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হবে। যতই ধর্মঘট ডাকুক না কেন, কোনো লাভ হবে না। এ জাতীয় ক্লিনিক রোগীকে সুস' করার চেয়ে রোগী মারে বেশি। তিনি বলেন, ভুয়া ক্লিনিক বন্ধ হলে হয়তো সরকারি হাসপাতালে রোগীর চাপ আরো বাড়বে। এজন্য সরকারি হাসপাতালগুলোর চিকিৎসকদেরকে বাড়তি চাপ নিতে প্রস'ত থাকার জন্য তিনি আহ্বান জানান। জাতীয় নাক-কান-গলা হাসপাতালের মতো মনোরম ভবন ও অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতিসমৃদ্ধ বেশ কিছু আধুনিক হাসপাতাল সরকার নির্মাণ করলেও সাধারণ মানুষের কাছে এগুলো এখনো ব্যাপক পরিচিতি লাভ করতে সড়্গম হয়নি বলে তিনি এ সময় মনত্মব্য করেন। এ পরিসি'তি থেকে উত্তরণে সেবার মান বাড়াতে আরো মনোযোগী হওয়ার পাশাপাশি প্রচারণা জোরদার করার জন্য তিনি পরিচালকদের নির্দেশ দেন।
মন্ত্রী হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ড, বিভাগ ও ল্যাবরেটরি ঘুরে দেখে রোগী ও স্বজনদের সাথে কথা বলে চিকিৎসা ব্যবস'ার খবর নেন। প্রতিবন্ধী শিশুদের চিকিৎসার জন্য চালু হওয়া হাসপাতালের বিশেষ ইউনিট সম্পর্কেও তিনি অবহিত হন।
#
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৭২
১০ ও ২০ শয্যার হাসপাতালের তথ্য প্রদানে স্বাস'্যমন্ত্রীর নির্দেশ
ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৬ জানুয়ারি):
অকার্যকর পড়ে থাকা ১০ ও ২০ শয্যার হাসপাতালগুলোর হালনাগাদ তথ্য সরেজমিনে পরিদর্শন করে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে জমা দেওয়ার জন্য বিভাগীয় স্বাস'্য পরিচালক ও সিভিল সার্জনদের নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস'্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। অবকাঠামোগত দিক দিয়ে সেবা প্রদান উপযোগী অবস'ায় আছে এমন ১৫টি হাসপাতাল দ্রম্নততম সময়ের মধ্যে চালু করার ব্যবস'া নিতে সংশিস্নষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
আজ সচিবালয়ে ১০ ও ২০ শয্যাবিশিষ্ট সরকারি হাসপাতাল সংস্কার ও চালুকরণ সংক্রানত্ম সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি এ নির্দেশ দেন। সভায় জানানো হয়, সাধারণ মানুষের জন্য স্বাস'্যসেবা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সময়ে দেশের কয়েকটি অঞ্চলে নির্মিত ৬৩টি ১০ ও ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের অধিকাংশ এখন কার্যকর সেবা প্রদান করতে পারছে না। চিকিৎসক ও নার্স অপ্রতুলতা এবং ভবন ও যন্ত্রপাতি রড়্গণাবেড়্গণের অভাবে হাসপাতালগুলো এখন অব্যবহৃত অবস'ায় পড়ে আছে। চিকিৎসক, নার্সসহ প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিলে অবকাঠামোগত দিক দিয়ে ব্যবহার উপযোগী কয়েকটি হাসপাতাল দ্রম্নত সময়ের মধ্যে চালু করা সম্ভব বলে সভায় জানানো হয়। এসময় হাসপাতালগুলোর সার্বিক পরিসি'তি এবং নতুন ভাবে চালু করতে সম্ভাব্য পদ্ধতি সম্পর্কে পাওয়ার পয়েন্ট উপস'াপন করেন মন্ত্রণালয়ের স্বাস'্য অর্থনীতি ইউনিটের মহাপরিচালক মো. আসাদুল ইসলাম।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে স্বাস'্য সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, স্বাস'্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক  ডা. আবুল কালাম আজাদসহ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্র্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপসি'ত ছিলেন।
#
পরীড়্গিৎ/মাহমুদ/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৪৫ ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                         Number :  270

 

45th anniversary of diplomatic relations

Bangladesh and Russia exchange messages of felicitations

 

Dhaka, January 26:

 

            Foreign Minister of the Russian Federation Sergey Lavrov greeted his Bangladesh counterpart Foreign Minister A H Mahmood Ali on the eve of 45th anniversary of the establishment of diplomatic relations between the People’s Republic of Bangladesh and the Russian Federation (then USSR) on 25 January 1972. 

 

            In his message Foreign Minister Lavrov mentioned that “Russia – Bangladesh ties exist for decades are characterized by equality and high level of mutual trust. We highly appreciate the constructive interaction with Dhaka on international arena, first of all, in the UN and its specialised bodies. Trade and economic cooperation is growing at an ever-increasing rate. Its landmark – the large-scale project on construction of the first Nuclear Power Plant 'Rooppur' in Bangladesh by Russian specialists.” He also aims at further build-up of the whole set of traditionally friendly bilateral relations.

 

            Terming bilateral relations with the Russian Federation ‘historic’, Foreign Minister Mahmood Ali replied to his Russian counterpart [Foreign Minister Lavrov] that two countries believe in “a shared vision for equality and dignity”. He further said “our two countries are bound by common interests on a wide range of bilateral, regional and multilateral issues.” He observed that close relationship between Bangladesh and Russia, since our Liberation War in 1971, has served as an anchor in building a mutually beneficial partnership.

 

            Minister Ali expressed high confidence that mutually supportive and comprehensive economic partnership can be built in the coming years. He further conveyed that the Government and people of Bangladesh are ready and willing to take bold new initiatives together with the friendly people and Government of the Russian Federation to realize the full potential of our bilateral relations and elevate it to a strategic level.

 

#

 

Khaleda/Mahmud/Mosharaf/Salimuzzaman/2017/18.30 Hrs

Handout                                                                                               Number : 269

Bangladesh Envoy presents credentials to Singapore President

Dhaka, 26 January :

Bangladesh High Commissioner to Singapore Md. Mustafizur Rahman presented his credentials to the President of Singapore Dr. Tony Tan Keng Yam at his official residence today. The High Commissioner was accorded a ‘Guard of Honour’ by a smart contingent of Guards prior to his presenting the letter of Credence and the Letter of Recall of his predecessor to the President.

During the call following the presentation of credentials the High Commissioner conveyed warm greetings of the President and the Prime Minister of Bangladesh to the President of Singapore. The President reciprocated the sentiments and conveyed greetings to his Bangladeshi counterparts. He also assured the new envoy of his full cooperation in carrying out responsibilities and hoped that the bilateral relations will be further improved during his tenure.

The High Commissioner informed the President of Singapore about huge development activities in Bangladesh under the present leadership and sought more Singaporean investment in the country, particularly in infrastructure development, industrialization, tourism and energy sector taking advantage of investment friendly atmosphere. The President of Singapore appreciated the economic progress of Bangladesh in recent time reflected in accelerated economic growth and increased per capita income and hoped that more Singapore companies would be interested in investing in Bangladesh in near future. The newly appointed envoy mentioned about the presence of one lac and a half Bangladeshi workers and their contribution to the economy of both the countries.

#

Khaleda/Mahmud/Mosharaf/Joynul/2017/1830hours

তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৬৮

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক 

ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
দশম জাতীয় সংসদের পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৩০তম বৈঠক কমিটির সভাপতি আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে  আজ সংসদ  ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, শওকত আলী, মুহিবুর রহমান মানিক এবং মোঃ তাজুল ইসলাম বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। 
 বৈঠকে ইধহমষধফবংয টহহধুধহ এড়নবংযড়হধ চৎড়ঃরংঃযধহ অপঃ. ১৯৭৪ (অপঃ ঘড়. ঢঢওঢ ড়ভ ১৯৭৪) রহিত করে তা পুনরায় প্রণয়নের উদ্দেশ্যে আনীত বিল ‘বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিল, ২০১৬’ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। আলোচনা শেষে বিলটির বিভিন্ন ধারা ও উপধারায় প্রয়োজনীয় সংশোধন, সংযোজন, পরিমার্জন ও পরিবর্ধনপূর্বক জাতীয় সংসদে চূড়ান্ত রিপোর্ট প্রদানের সুপারিশ করা হয়।
    পরিকল্পনা বিভাগের সচিব, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিবসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#

নীলুফার/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৬৭

তথ্যপ্রযুক্তিসমৃদ্ধ কাস্টমস বাড়াবে রাজস্ব আয়
                                     -- তথ্যমন্ত্রী


বেনাপোল (যশোর), ১৩ মাঘ (২৬ জানুয়ারি):

    রাজস্ব আয়কে দেশের অর্থনীতির অক্সিজেন হিসেবে উল্লেস্নখ করে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, তথ্যপ্রযুক্তিসমৃদ্ধ কাস্টমস ব্যবস'াপনা রাজস্ব আয় বাড়াবে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের পথ ধরে বিশ্বমানের কাস্টমস ব্যবস'াপনায় উন্নীত হবে দেশ।

    আজ আনত্মর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষে যশোরের বেনাপোলে কাস্টমস হাউজ আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।

    এ সময় দেশীয় উৎপাদন, ব্যবসা ও আমদানি-রপ্তানি বাড়াতে দেশে শানিত্ম বজায় রাখার ওপর সর্বাধিক গুরম্নত্বারোপ করে তিনি বলেন, শানিত্ম ও উন্নয়নের সবচেয়ে বড় শত্রম্ন জঙ্গিবাদ দমনে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

    এ বছরের আনত্মর্জাতিক কাস্টমস দিবসের প্রতিপাদ্য ‘তথ্য-উপাত্ত বিশেস্ন্লষণের মাধ্যমে দক্ষ সীমানত্ম ব্যবস'াপনা’ (ডেটা এনালিসিস : ইফেক্টিভ বর্ডার ম্যানেজমেন্ট)-কে ভিত্তি করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সীমানত্ম-বন্দরগুলোতে যাত্রী ও পণ্যের আগাম তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেস্নষণ, ঝুঁকি চিহ্নিত করা ও বাসত্মবভিত্তিক প্রস'তি এ তিন পদ্ধতির প্রয়োগের মাধ্যমে কাস্টমস ব্যবস'াপনাকে আরো যুগোপযোগী করতে হবে।

    তিনি কাস্টমসের অনলাইন সেবা চালুর জন্য কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে অভিনন্দন জানান।

    যশোর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট কমিশনার মো. জামাল হোসেনের সভাপতিত্বে যশোর-১ এর সংসদ সদস্য আফিল উদ্দিন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য ড. মাহবুবুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান (ফারম্নক), ৪৯ বিজিবি’র কমান্ডিং অফিসার লেঃ কর্নেল মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, বেনাপোল পৌর মেয়র মো. আশরাফুল আলম লিটন, বেনাপোল সি এন্ড এফ সমিতির সভাপতি মো. মফিজুর রহমান সজন প্রমুখ সেমিনারে দেশের স্বার্থে কাস্টমসের অবদান সমুন্নত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

#


আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৬৬

পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক 

ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
দশম জাতীয় সংসদের পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৫তম বৈঠক আজ সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি রমেশ চন্দ্র সেন বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। 
কমিটির সদস্য ও পানি সম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, মোঃ ফরিদুল হক খান, রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক, মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, অনুপম শাহজাহান এবং সেলিনা জাহান লিটা বৈঠকে অংশগ্রহণকরেন। 
২৪তম বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদন সভায় উপস্থাপন করা হয় এবং এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। 
বৈঠকে ইতোমধ্যে গৃহীত সিদ্ধান্তের আলোকে স্থায়ী কমিটির সদস্যগণ কর্তৃক ৩ ও ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের প্রকল্পসমূহ সরেজমিন পরিদর্শনের আয়োজন করার সুপারিশ করা হয়। এছাড়া ডধঃবৎ জবংড়ঁৎপবং চষধহরহম ঙৎমধহরুধঃরড়হ (ওয়ারপো) এর চলমান কার্যক্রমের উপর প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয় এবং বিস্তারিত আলোচনা হয়। বৈঠকে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বাইরে যে সকল মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠান পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে প্রকল্প নিয়ে বাস্তবায়ন কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে সে সকল মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ পানি আইন-২০১৩ অনুযায়ী ডধঃবৎ জবংড়ঁৎপবং চষধহরহম ঙৎমধহরুধঃরড়হ (ওয়ারপো) এর ছাড়পত্র নিয়ে কাজ করার এবং এর ব্যত্যয় হলে সে সকল প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয় ।  
বৈঠকে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের কাজে গতি আনার জন্য বর্তমান অর্থবছরে রাজস্ব খাতে অতিরিক্ত বাজেট বরাদ্দের পাশাপাশি শুন্য পদে দ্রুত জনবল নিয়োগ করার সুপারিশ করা হয়। 
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#

হুদা/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৭৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৬৫ 

বিআরডিবি’র ৪৭ তম বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি)-কে আধুনিকায়ন ও গতিশীল করার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি পল্লী উন্œয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচন কার্যক্রমে প্রধান ভূমিকা রাখবে। 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বিআরডিবি’র সম্মেলন কক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ৪৭তম বোর্ড সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
 সভায় মোঃ ইসরাফিল আলম এমপি, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় সচিব ড. প্রশান্ত কুমার রায় ও বোর্ডের অন্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ঋণের কার্যক্রমকে জনগণের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য আরও শক্তিশালী করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, বিআরডিবি, সমবায় অধিদপ্তরসহ পল্লী উন্নয়নে নিবেদিত অন্যান্য সংস্থার সমন্বিত কার্যক্রম শেখ হাসিনার রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখবে।
বর্তমানে সারা দেশে ১ লাখ ৫৩ হাজার ২৪০টি সমবায় সমিতি বা দলের আওতায় প্রায় ৫৩ লাখ ৪৪ হাজার সুফলভোগী বিআরডিবির প্রত্যক্ষ সেবা লাভ করছে। 
#

জাকির/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৭৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৬৪  

জাতীয় সংসদের অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত কমিটির  বৈঠক

ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) : 
    জাতীয় সংসদের অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত কমিটির ৮ম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি আবদুল মতিন খসরুর সভাপতিত্বে  সংসদ  ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
    কমিটির সদস্য আলহাজ মো. দবিরুল ইসলাম, আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন, এ বি তাজুল ইসলাম, শেখ ফজলে নুর তাপস, সুকুমার রঞ্জন ঘোষ, ইউসূফ আব্দুল্লাহ হারুন, শাহানারা বেগম এবং মে জে এ টি এম আব্দুল ওয়াহাব (অব.) বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
    বৈঠকে অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত ২ নম্বর সাব-কমিটি কর্তৃক ৬ষ্ঠ বৈঠকে উপস্থাপিত প্রতিবেদন এবং সোনালী ব্যাংক কর্তৃক প্রেরিত ১ম-৪র্থ বৈঠকের  সিদ্ধান্ত এবং সুপারিশ বাস্তবায়ন ও অগ্রগতি প্রতিবেদনের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। 
    অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত ২ নম্বর সাব-কমিটির সুপারিশ কমিটি কর্তৃক গৃহীত হয়  এবং উক্ত সুপারিশের বিষয়ে সোনালী ব্যাংক কর্তৃক কি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে সে বিষয়ে কমিটির পরবর্তী বৈঠকে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রদানের সুপারিশ করা হয় ।
     যে সকল ব্যক্তি অপরাধের সাথে জড়িত তাদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে অর্থ আদায় এবং ভবিষ্যতে যাতে এরকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে বিষয় ব্যাংকগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা  গ্রহণের সুপারিশ করা হয় । 
    সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে গত ৫ বৎসরে কত টাকা অবলোপন করা হয়েছে এবং অবলোপনের টাকা কি পরিমাণ উদ্ধার করা হয়েছে  এর একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন কমিটির পরবর্তী বৈঠকে প্রদানের সুপারিশ করা হয় । 
    বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, সোনালী ও অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ অর্থ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
                                                                              

#

এমাদুল/অনসূয়া/সাহেলা/শহিদ/শামীম/২০১৭/১৬২৫ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৬৩ 

দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কারিগরি শিক্ষার প্রসার ঘটাতে হবে
                                                               - শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) : 
    দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য দেশব্যাপী ব্যাপকহারে কারিগরি শিক্ষার প্রসার ঘটাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন  শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, উন্নত দেশগুলোতে যেখানে শতকরা ৬০ থেকে ৭০ ভাগ শিক্ষার্থী কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে, সেখানে বাংলাদেশে এর পরিমাণ এখনও মাত্র ১০ শতাংশ। এ বিবেচনায় বর্তমান সরকার বিদ্যালয়গুলোতে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষাকে সম্পৃক্ত করেছে বলে তিনি উলে¬খ করেন। 
শিল্পমন্ত্রী আজ রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কে এল জুবিলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের সার্ধশত বর্ষ পূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী মিলন মেলার উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন। পুরাতন ঢাকার নর্থব্রুক হল রোডে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। 
প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি হাজী মো. সাহিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট কাজী ফিরোজ রশীদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, কবি অসীম সাহা, অধ্যক্ষ এস এন রায় সমর, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর নাছিমা আহমেদ বক্তব্য রাখেন। 
শিল্পমন্ত্রী বলেন, গুণগত শিক্ষার প্রসারে বর্তমান সরকারের গত মেয়াদে যুগোপযোগী জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ প্রণয়ন করা হয়েছে। এ নীতির আলোকে শিক্ষার্থীদের জন্য উপবৃত্তি প্রদান বিনামূল্যে বই বিতরণ, স্নাতক পর্যন্ত মেয়েদের অবৈতনিক শিক্ষার কার্যক্রম গ্রহণ, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষকদের মর্যাদা ও বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে লটারি প্রবর্তন এবং যুগের চাহিদা অনুযায়ী নতুন কারিকুলাম প্রণয়ন করেছে। পাশাপাশি শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে দেশে-বিদেশে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ ও উচ্চ শিক্ষায় গবেষণার সুযোগ বৃদ্ধি করেছে। সরকার গৃহিত এসব উদ্যোগের ফলে বিশ্ব প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে সক্ষম দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনবল সৃষ্টির প্রয়াস জোরদার হয়েছে। 
আমির হোসেন আমু বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা হচ্ছে শিক্ষার মেরুদন্ড। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর ৪০ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১ লাখ ৪০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষকের পদ জাতীয়করণ করেছিলেন। তাঁরই নীতির আলোকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩৭ হাজার বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেছেন। এর ফলে দক্ষ মানব সম্পদ তৈরির পাশাপাশি দেশে সাক্ষরতার হার দ্রুত বাড়ছে। শতকরা ৪৭ ভাগ সাক্ষরতার হার নিয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলেও বর্তমানে দেশে তা ৭১ শতাংশে উন্নীত হয়েছে বলে তিনি উলে¬খ করেন। 
তিনি আরো বলেন, জঙ্গিবাদ মানবতা, উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের শত্রু। বর্তমান সরকার সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। জঙ্গিবাদ সৃষ্টিকারীরা যাতে আগামী দিনে ক্ষমতায় আসতে না পারে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের আত্মাকে শান্তি দিতে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সূচিত উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রেখে বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করতে সকলের প্রতি আহবান জানান।

#

জলিল/অনসূয়া/শহিদ/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৭/১৬১৮ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৬২

স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে সহযোগিতা দিতে 
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি জাতিসংঘ মহাসচিবের আহ্বান 

নিউইয়র্ক, ২৬ জানুয়ারি :   
জাতিসংঘের নতুন মহাসচিব আন্তনিও গুতেরেজ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে জাতিসংঘ সর্বোচ্চ সহায়তা প্রদান করে যাবে বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। 
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ২৫ জানুয়ারি বুধবার স্বল্পোন্নত দেশগুলোর সাথে তাঁর প্রথম আলোচনা সভায় মহাসচিব জাতীয় আয়ের শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ বৈদেশিক সাহায্য হিসেবে স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে প্রদানের প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য উন্নত দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।     দায়িত্ব গ্রহণের পর এলডিসি গ্রুপের সাথে জাতিসংঘ মহাসচিবের এটাই প্রথম সভা। জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এবং এলডিসি’র গ্লোবাল কো-অর্ডিনেশন ব্যুরোর চেয়ারপারসন রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন এ সভা পরিচালনা করেন ।  
বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি তার বক্তব্যে স্বল্পোন্নত দেশসমূহের উন্নয়ন প্রচেষ্টার সমর্থনে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে জাতিসংঘ মহাসচিবের প্রতি আহ্বান জানান। পর্যায়ক্রমে এলডিসি ক্যাটাগরি থেকে পরবর্তী ধাপে স্বল্পোন্নত দেশসমূহের উত্তরণকে জাতিসংঘের সাফল্যের তালিকায় একটি উজ্জ্বল সংযোজন হিসেবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এক্ষেত্রে জাতিসংঘকে সময়-নির্দিষ্ট ও দেশভিত্তিক সমর্থন দিয়ে যেতে হবে। একইসাথে এলডিসি ক্যাটাগরি উত্তীর্ণ দেশগুলোকেও সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রাখতে হবে যাতে তারা আবার আগের অবস্থায় ফিরে না আসে। স্থায়ী প্রতিনিধি আরো বলেন, দীর্ঘস্থায়ী শান্তি, অগ্রগতি এবং ২০৩০ এজেন্ডার সফল বাস্তবায়নের জন্য স্বল্পোন্নত দেশগুলোর এই উত্তরণ অপরিহার্য।
জাতিসংঘে নিযুক্ত এলডিসি’র অন্যান্য স্থায়ী প্রতিনিধিগণ তাঁদের বক্তব্যে স্ব-স্ব দেশ যেসকল বহুমুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে তা তুলে ধরেন। তাঁরা এক্ষেত্রে উন্নত দেশগুলোর দেওয়া প্রতিশ্রুতির পূর্ণ বাস্তবায়নের দাবি জানান। সভায় স্বল্পোন্নত দেশসমূহের প্রতিনিধিগণ নবপ্রতিষ্ঠিত টেকনোলজি ব্যাংকে অর্থায়নের জন্য এবং এলডিসি’র দেশগুলোকে পরবর্তী ধাপে উত্তরণের জন্য আরো নতুন নতুন কৌশল উদ্ভাবনের জন্য জাতিসংঘ মহাসচিবের পূর্ণ সমর্থন দৃঢ়ভাবে প্রত্যাশা করেন। 
উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দেশ এলডিসি থেকে উত্তরণের পর্যায়ে উপনীত হওয়ায় এবং বেশ কিছু দেশ অতিশীঘ্র এলডিসি থেকে পরবর্তী ধাপে উত্তীর্ণ হওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করায় জাতিসংঘ মহাসচিব সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি এলডিসি ক্যাটাগরি থেকে উত্তরণের জন্য এবং ইতো

Todays handout (8).docx