Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ August ২০২০

তথ্যবিবরণী ১৮ আগস্ট ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩১৫৫

 

মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক এমপি

আজিজুর রহমানের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট) :

 

          `মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক এমপি আজিজুর রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

 

          মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায়  মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

          উল্লেখ্য, আজিজুর রহমান করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

 

#

 

তৌহিদুল/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২১১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩১৫৪

 

বিশ্ব রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু এখনো প্রাসঙ্গিক ও অনুকরণীয়

                                                    -- পররাষ্ট্রমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট) :

 

          পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বর্তমান বিশ্ব রাজনীতির ক্ষেত্রেও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক আদর্শ, দূরদর্শিতা, নীতি ও মূল্যবোধ অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও অনুকরণীয়।

 

          পররাষ্ট্রমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্‌ ইন্টারন্যাশনাল এন্ড স্ট্র্রাটেজিক স্টাডিজ আয়োজিত “বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব এবং সমসাময়িক বিশ্বে এর প্রাসঙ্গিকতা” (Leadership of Bangabandhu and Its Relevance to the Contemporary World) শীর্ষক এক ভার্চুয়াল সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

          ড. মোমেন বলেন, নব্য স্বাধীন হওয়া যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করার পরও বঙ্গবন্ধু বিশ্বের নির্যাতিত মানুষের পক্ষে কথা বলতে কখনও পিছপা হননি। তিনি সারা জীবন ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছেন, যা এখন সমসাময়িক বিশ্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সহিংসতা ও যুদ্ধ বিগ্রহের  বড় কারণ অসহিষ্ণুতা ও ঘৃণা। পরমতসহিষ্ণুতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ছিলেন বঙ্গবন্ধু। ধর্ম, গোত্র নির্বিশেষে সকলের প্রতি ছিল তাঁর অগাধ ভালোবাসা। বঙ্গবন্ধু তাঁর শত্রুকেও শ্রদ্ধা করতেন। বঙ্গবন্ধুর বিরোধী পক্ষও তাঁর অসাধারণ নেতৃত্ব ও মানবিক গুণাবলির প্রশংসা করতেন। জাতির পিতা তাঁর জনগণকে ভালোবাসতেন, যা ছিল তাঁর সবচেয়ে বড় শক্তি ও দুর্বলতা।

 

          পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার মতো দূরদর্শী নেতৃত্ব পৃথিবীর খুব কম ব্যক্তিই অর্জন করতে পেরেছে। বঙ্গবন্ধু সত্যিকারের গণমানুষের নেতা ছিলেন এবং ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন। এ মহান নেতা তাঁর স্বপ্নকে অনুসারীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পেরেছিলেন। আমরা এখনও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা অর্জনে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

 

          ড. মোমেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মানুষের মন থেকে মুছে ফেলার অনেক চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, কর্ম ও অর্জন লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে এবং প্রজন্মের পর প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুকে স্মরণীয় করে রাখবে।

 

#

 

তৌহিদুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৯২০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩১৫৩

 

বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে খুন করার চেষ্টা করা হয়েছে

                                                                            -- মোস্তাফা জব্বার

 

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট) :

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা হয়েছিল। তবে বাঙালি জাতি হিসেবে আমরা গর্ব করতে পারি যে ঘাতকদের এ অভিপ্রায় সফল হয়নি, ঘাতকরা বাংলাদেশকে হত্যা করতে পারেনি।

            মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে বঙ্গবন্ধুর ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে ওয়েবিনারে সংযুক্ত থেকে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মোঃ নূর-উর-রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিটিআরসি চেয়ারম্যান জহিরুল হক, বাংলাদেশ কমিউনিকেশন্স স্যাটেলাইট কোম্পানির চেয়ারম্যান ড. শাহাজাহান মাহমুদ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব শাহাদাৎ হোসেন ও সেলিমা সুলতানা, যুগ্ন-সচিব মোঃ জেহসান ইসলাম, বিটিসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মোঃ রফিকুল মতিন এবং ডট মহাপরিচালক মহসীনুল আলম প্রমুখ বক্তৃতা করেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ও এর অধীন সংস্থাসমূহের কর্মকর্তা - কর্মচারীবৃন্দ সরাসরি ও অন-লাইনে অনুষ্ঠানে সংযুক্ত ছিলেন।

            মোস্তাফা জব্বার ১৯৪৭ সালের পর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর আন্দোলনের ধারাবাহিকতা তুলে ধরে বলেন, বঙ্গবন্ধু তাঁর সুপরিকল্পিত চিন্তাধারায় ২৩ বছরের কঠিন পথ অতিক্রম করেছেন। তিনি স্বাধীনতা অর্জনে জনযুদ্ধ কৌশল প্রয়োগ করেছিলেন। এই সুদূরপ্রসারী কৌশলের ফলে শক্তিশালী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অস্ত্রের সামনে প্রায় খালি হাতে এবং বঙ্গবন্ধুকে কারাগারে রেখে যে যুদ্ধটা বাংলার মানুষ করেছে পৃথিবীর কোনো দেশ তা পারেনি। গণযুদ্ধের জন্য গণজাগরণ হয়েছে ইতিহাসে এটা অন্য কোথাও নেই। একাত্তরের রণাঙ্গণের এই বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, বাংলার মায়েরা বঙ্গবন্ধুর জন্য রোজা রেখেছেন, দোয়া করেছেন। এটাই ছিলো বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা অর্জনের লড়াইয়ের বড় অর্জন। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ কোথায় যাবে এ বিষয়ক রূপরেখা জাতির পিতা শুধু প্রস্তুতই করেননি, বাস্তবায়নও শুরু করেছিলেন।

            মন্ত্রী বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা পঁচাত্তর পরবর্তী ২১ বছর বাংলাদেশকে পেছনে টেনেও সুবিধা করতে পারেনি কারণ বঙ্গবন্ধু তাঁর সুযোগ্য সন্তান রেখে গেছেন। দীর্ঘ ২১ বছরের পশ্চাদপদতার জঞ্জাল সরিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ১৬ বছরের শাসনে দেশকে হেনরি কিসিঞ্জারের তলাবিহীন ঝুড়ির তাচ্ছিল্যের জবাব দিয়েছেন। বাংলাদেশকে তিনি শতশত বছরের পশ্চাদপদতা অতিক্রম করে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের নেতৃত্বে জায়গায় উপনীত করেছেন। করোনাকালেও বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি যেখানে নাজুক অবস্থায় সেখানে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। সারা বিশ্বে করোনায় থমকে গেছে মানুষের জীবনযাত্রা। ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়নের নেতৃত্বের দূরদর্শীতার ফলে আমাদের জীবন যাত্রা উন্নত দুনিয়ার মানুষদের চেয়ে পিছিয়ে নেই।           

            তিনি দুর্যোগকালে নিরবচ্ছিন্ন মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা সচল রাখতে নিরলস প্রচেষ্টার জন্য টেলিকম বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সকলকে ধন্যবাদ জানান।

            মোঃ নূর- উর -রহমান বলেন, জাতির পিতার নীতি ও আদর্শ বাস্তবায়ন করাই হবে আমাদের লক্ষ্য। ঘাতকতারা আমাদের অগ্রগতি থামিয়ে দিতে চেয়েছিলো, থামাতে পারে নাই। বাংলাদেশ আজ সারা বিশ্বের বিস্ময়।

#

শেফায়েত/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩১৫২

 

বঙ্গবন্ধু গণমুখী ও  কারিগরি শিক্ষার ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছিলেন

                                                                     -- শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট) :

          শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা দর্শন ছিল গণমুখী ও কর্মমুখী। তিনি কারিগরি শিক্ষায় সর্বাধিক গুরুত্ব দিতেন। আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন মেনিফেস্টোতে সবার জন্য শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করার অঙ্গীকার ছিল। বঙ্গবন্ধু চাইতেন অর্থাভাবে যেন কোনো শিক্ষার্থী শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয়।

          মন্ত্রী  আজ ‘জাতীয় শোক দিবস ২০২০’ উপলক্ষে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের আয়োজনে ‘বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা দর্শন’ শীর্ষক এক অনলাইন আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সভাপতি প্রফেসর  আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে এবং স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজুর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় দেশের স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ যুক্ত ছিলেন।

          মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু বলতেন সুস্থ সমাজ নির্মাণে শিক্ষায় বিনিয়োগের চেয়ে শ্রেষ্ঠ বিনিয়োগ আর নাই। তিনি শিক্ষায় জাতীয় উৎপাদনের শতকরা ৪ ভাগ বিনিয়োগের কথা বলেছিলেন।

          এ ক্ষেত্রে শিক্ষকের দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে মন্ত্রী বলেন, শিক্ষকরা হচ্ছেন মানুষ গড়ার কারিগর। প্রতিনিয়ত জ্ঞান বিজ্ঞানের  বিভিন্ন শাখায় পরিবর্তন সাধিত হচ্ছে। শিক্ষকদের এ পরিবর্তনের  সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হবে এবং শিক্ষার্থীদেরকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিতে হবে। শুধু শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সীমাবদ্ধ না থেকে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ‘সফট স্কিল’ অর্জনে শিক্ষকদের দিকনির্দেশনা দিতে তিনি আহ্বান জানান।

#

খায়ের/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৯০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩১৫১

 

 নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে

               -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট) :

          জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, দেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে সবার জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে।

          আজ ঢাকায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (বিয়াম) আয়োজিত বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ‘ডিপার্টমেন্টাল ফাউন্ডেশন ট্রেনিং কোর্স’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ‘ভার্চুয়াল কনফারেন্স’ এর মাধ্যমে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেশের মানুষের এখন খাদ্য নিয়ে কোনো দুশ্চিন্তা নেই। কিন্তু পর্যাপ্ত খাবারের পাশাপাশি খাবারের মান ও নিরাপত্তা নিয়ে আমাদেরকে আরো সচেতন হতে হবে। দেশের মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও জীবনমানের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে দেশকে আরো এগিয়ে নিতে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে।

          ফরহাদ হোসেন বলেন, মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ভূমিকা অপরিসীম। এক্ষেত্রে এই প্রতিষ্ঠানটি অত্যন্ত সুনাম ও সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। এই কার্যক্রমকে দেশের বিভিন্ন পর্যায়ে আরো বিস্তৃত করতে হবে যাতে সবার জন্য গুণগত মানের খাদ্য নিশ্চিত করা সম্ভব হয়। এজন্য আরো দক্ষ ও উদ্যমী কর্মীবাহিনী গড়ে তুলতে হবে।

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, এদেশের উন্নয়নে সবাইকে দেশপ্রেমিক হতে হবে এবং দেশের জন্য কাজ করার মনোভাব নিয়ে চলতে হবে। আমাদের সকলকে জাতির পিতার আদর্শ অনুসরণ করতে হবে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু সারা জীবন বাংলাদেশকে একটি উন্নত সমৃদ্ধ ও আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে নিরন্তর চেষ্টা করে গেছেন। তিনি নিজেকে মৃত্যুঝুঁকির মধ্যে রেখে দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছেন। আমরা যদি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে কাজ করতে পারি তাহলে স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়া সম্ভব।

          বিয়াম ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ডঃ এম মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল কাইউম সরকার বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন।

#

শিবলী/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৮৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩১৫০

জুলাইয়ে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে ৬৯০ কোটি টাকার  রাজস্ব আদায়

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট) :

          করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যেও আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন সারা দেশের  সাব-রেজিস্ট্রি অফিসগুলো জুলাই  মাসে ৬৮৯ কোটি ৬৬  লাখ ৪৫ হাজার ১৬৭ টাকার রাজস্ব আদায় করেছে যা জুন মাসে আদায়কৃত রাজস্ব আয়ের চেয়ে প্রায় ১৬০ কোটি টাকা বেশি। জুন মাসে সাব-রেজিস্ট্র অফিসগুলো  রাজস্ব আদায় করেছিল ৫২৯ কোটি ৮১ লাখ ৫১ হাজার ৩৩৯ টাকা।

 

          নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক আজ আইন ও বিচার বিভাগের সচিবকে পাঠানো এক চিঠিতে জানান, গত জুলাই মাসে জেলাভিত্তিক সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়কারী জেলাগুলো হচ্ছে: ঢাকা জেলা ১৭৫ কোটি ৯৫ লাখ ৭ হাজার টাকা, চট্টগ্রাম জেলা ৪৯ কোটি ৩ লাখ ৭৭ হাজার টাকা,নারায়ণগঞ্জ জেলা ৩৯ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার টাকা, গাজীপুর জেলা ৩৫ কোটি ৮১ লাখ ৭৬ হাজার টাকা, কুমিল্লা জেলা ২৩ কোটি ৯১ লাখ ৭৯ হাজার টাকা ও ময়মনসিংহ জেলা ২০ কোটি ৯৩ লাখ ৭১ হাজার টাকা।

 

          অন্যদিকে দেশের সাব-রেজিস্ট্রি অফিসগুলো গত ১ জুলাই থেকে ৩০ জুলাই পর্যন্ত  ২ লাখ ৭১ হাজার ৬৫৭টি দলিল রেজিস্ট্রি করেছে যা জুন মাসে রেজিস্ট্রিকৃত দলিলের চেয়ে ২৩ হাজার ৮৭৭টি বেশি। জুন মাসে দেশের সাব-রেজিস্ট্রি অফিসগুলো ২ লাখ ৪৭ হাজার ৭৮০টি দলিল রেজিস্ট্রি করে।

 

          মহাপরিদর্শক জানান, জুলাই মাসে নিবন্ধন অধিদপ্তরের অধীন জেলা রেজিস্ট্রি ও সাব-রেজিস্ট্রি অফিসগুলোতে দায়িত্ব পালন কালে ৫০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী করোনা ভাইরাসজনিত রোগ (কোভিড-১৯) এ আক্রান্ত হয়েছিলেন যাদের অধিকাংশই বর্তমানে আরোগ্য লাভ করেছেন। তিনি চিঠিতে উল্লেখ করেন, করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও নিবন্ধন অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সুচারুরূপে পালন করে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে বেগবান রেখেছে ।

 

#

রেজাউল/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩১৪৯

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট) :

 

 ‌         স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৬ হাজার ৬৩০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৩ হাজার ২০০ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ  পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২ লাখ ৮২ হাজার ৩৪৪ জন।

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৬ জন-সহ এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৭৪০ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

           করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৬৩ হাজার ৮১৯ জন।

         

#

কাদের/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৮২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩১৪৮

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের হাতে

পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন তুলে দিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট) :

          প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডাঃ আবদুল জব্বার শিকদারকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি প্রদান করে প্রজ্ঞাপন জারী করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পদ গ্রেড-১ এ উন্নীত হবার পর প্রথমবারের মতো এ পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত ডাঃ আবদুল জব্বার শিকদারের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রজ্ঞাপন তুলে দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

          আজ সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রজ্ঞাপন তুলে দেন মন্ত্রী। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদ, অতিরিক্ত সচিব সুবোল বোস মনি ও শ্যামল চন্দ্র কর্মকারসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

          এর আগে সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ডের (এসএসবি) ১৯ জুলাই ২০২০ তারিখের সুপারিশের ভিত্তিতে বিসিএস (প্রাণিসম্পদ) ক্যাডারের কর্মকর্তা ডাঃ আবদুল জব্বার শিকদারকে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক বিসিএস নিয়োগবিধি ১৯৮১ এর ৮ নং শর্ত মোতাবেক ফিডার পদে চাকরির অভিজ্ঞতা প্রমার্জন করায় গত ১৬ আগস্ট তাকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি প্রদান করে প্রজ্ঞাপন জারী করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

          অনুষ্ঠানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানুষকে সম্মান দিতে জানেন। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি প্রদান করা তার একটি উদাহরণ। যাদের ত্যাগের বিনিময়ে এ দেশটা, যাদের বিনিময়ে আমি মন্ত্রী, আপনারা সচিব-কর্মকর্তা তারা অনেকেই কিছু পাননি। যে ব্যক্তিটি মুক্তিযুদ্ধে শহিদ হয়েছেন, তাদের পরিবার অসহায়। তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে।’

          মন্ত্রী আরো বলেন, ‘উন্নয়ন প্রকল্পের প্রস্তাব তৈরিতে স্বচ্ছতা ধারণ করতে হবে। দায়িত্ব পালনে যত্নবান হতে হবে। প্রকল্পে অনাকাক্সিক্ষত মূল্য নির্ধারণ কিংবা অনাকাক্সিক্ষত শর্ত আরোপ করা যাবে না। এ দেশটা আমাদের সবার। আমাদের দেশের প্রতি, রাষ্ট্রের প্রতি দায়িত্ববোধ থাকা উচিত।’

          অনুষ্ঠানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব বলেন, ‘কার্যক্রমে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন আনতে হবে। কাজ করতে হবে ন্যায়ের পক্ষে, সরকারের পক্ষে, মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে।’

#

ইফতেখার/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৮৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩১৪৭

 

বঙ্গবন্ধুর শাসনামলেই ক্রীড়াঙ্গনে নবদিগন্তের দ্বার উন্মোচিত হয়েছে

                                                    -- যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট) :

          যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিতে সময়োপযোগী নানা পদক্ষেপের মাধ্যমে ক্রীড়াঙ্গনে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের শুভ সূচনা করেছিলেন। তিনি আজকের বিসিবি, বাফুফে ও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ গঠন করেছিলেন। তিনি ইনস্টিটিউট অভ্ স্পোর্টস যা আজকের বিকেএসপি প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। তার গৃহীত এ সকল যুগান্তকারী পদক্ষেপের কারণেই বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশের অবস্থান আজ সুদৃঢ় হয়েছে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ সচিবালয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫ তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, রক্তাক্ত যুদ্ধের পর স্বাধীনতা অর্জিত হলেও তার জন্য বাংলাদেশকে বড় ধরণের খেসারত দিতে হয়। বলতে গেলে শূন্যহাতে শুরু হয় স্বাধীন বাংলাদেশের পথচলা। সেই অবস্থায় ক্রীড়াঙ্গনের প্রতি নজর দেওয়ার সুযোগ দেওয়া ছিল খুবই কঠিন। কিন্তু তরুণ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে ক্রীড়াঙ্গনকে পুনর্গঠন করার উদ্যোগ নেন বঙ্গবন্ধু। খেলাধুলার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ১৯৭২ সালেই যাত্রা শুরু করে  জাতীয় ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা। দুই ধাপে গড়ে তোলা হয় ৩৪ টি জাতীয় ক্রীড়া ফেডারেশন ও সংস্থা। অনুমোদন দেওয়া হয় বিভিন্ন জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে। কয়েকটি দেশের সঙ্গে সাংস্কৃতিক চুক্তির অধীনে ক্রীড়াবিদদের উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয়। ক্রীড়াবিদদের সাহায্য ও সহযোগিতা করার জন্য ১৯৭৫ সালেই গঠন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন। প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রতিনিয়ত কর্মব্যস্ত থাকলেও খেলার মাঠের আমন্ত্রণ তিনি এড়াতে পারতেন না।

          বঙ্গবন্ধু হতে পারেন তরুণদের অনুপ্রেরণার উৎস উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু তরুণ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার এক অনিঃশেষ উৎস। আমার বিশ্বাস, জাতির পিতার দেখানো পথ অনুসরণ করেই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে তুলতে পারে তার আজন্মলালিত স্বপ্নের সুখী সমৃদ্ধ বৈষম্যহীন সোনার বাংলা। আমি যুব সমাজকে উদাত্ত কণ্ঠে বলতে চাই তোমরা শেখ বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গবেষণা করো, তাঁর জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করো ও নিজেদেরকে এগিয়ে নাও  তবেই তাঁর অসমাপ্ত স্বপ্ন আমরা বাস্তবায়ন করতে পারবো’।

          আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও কর্মময় জীবন নিয়ে সভাপতির বক্তব্যে প্রদান করেন যুব ও ক্রীড়া সচিব মোঃ আখতার হোসেন। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ও এর আওতাধীন দপ্তর সংস্থার প্রধানগণ জাতির পিতার বর্নাঢ্য জীবন নিয়ে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

#

আরিফ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৮২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩১৪৬

 

অন্তর্ভূক্তিমূলক সমাজ গঠনে লিঙ্গ বৈষম্য দূর করতে হবে

                                                      --স্পীকার

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট) : 

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন  চৌধুরী বলেছেন, প্লানেট ৫০-৫০ এর লক্ষ্যপূরণ এবং কাউকে পেছনে না ফেলে টেকসই উন্নয়নলক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে লিঙ্গসমতা নিশ্চিত করা জরুরি।  এক্ষেত্রে নারী সংসদসদস্যগণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন। নারীর প্রতি সহিংসতাপ্রতিরোধ ও নারীদের অধিকাররক্ষার জন্য গণতন্ত্রের প্রাণকেন্দ্র হিসেবে সংসদকে আরো পর্যবেক্ষণশীল হওয়ার পাশাপাশি স্বীয় ক্ষমতা ও কার্যকরিতা বৃদ্ধি করতে হবে।

 

স্পীকার সোমবার সন্ধ্যায় অস্ট্রিয়ার ভিয়েনাতে অনুষ্ঠিত ১৩তম 'সামিট অব ওমেন স্পীকার্স অব পার্লামেন্ট' এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন। কোভিড ১৯ এর মহামারির সময়েও এমন আয়োজনের জন্য তিনি ইন্টারপার্লামেন্টারি ইউনিয়ন, জাতিসংঘ এবং অস্ট্রেলিয়ান পার্লামেন্টের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

 

স্পীকার বলেন, উন্নত আগামী ও আরো অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজবিনির্মাণের জন্য আমাদের লিঙ্গবৈষম্য দূর করে লিঙ্গসমতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতাপ্রতিরোধে সকলকে আরো জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে।

 

ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, বিধ্বংসী কোভিড মহামারির সংকট শেষ হবার পর পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে সংসদসদস্যদের সমন্বিত প্রচেষ্টায় আরো উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। এ সংকট মোকাবেলায় অভিনব মডেল নিয়ে সকলকে ভাবতে হবে। লিঙ্গসমতা নিশ্চিতকরণে সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন এবং সেই সাথে বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া ও স্থানীয় অভিজ্ঞতার সমন্বয় ঘটাতে হবে। কেননা, নারীরা পরিবর্তন ও উন্নয়নের কার্যকর অনুষঙ্গ। কোভিড ১৯ শুধু অর্থনীতি ও স্বাস্থ্যের উপরই প্রভাব ফেলছে না, অসমতা-বৈষম্য এবং নারী ও মেয়েদের বিরূদ্ধে সহিংসতাকে গভীরতর করছে। যে সকল নারী ও শিশু মহামারির কারণে ঘরবন্দী আছে, তাদের অনেকে লিঙ্গবৈষম্য ও সম্মানহানির শিকার হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে সামাজিকভাবে আমাদের মোকাবেলা করা প্রয়োজন।

 

ক্লেইরি ডুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ফেডারেল কাউন্সিল অব অস্ট্রিয়ার প্রেসিডেন্ট আন্দ্রিয়া এডার গিটসথ্যালার, ন্যাশনাল কাউন্সিল অব অস্ট্রিয়ার ভাইস-প্রেসিডেন্ট ডরিস বুরস এবং ইন্টারপার্লামেন্টারি ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট গ্যাব্রিয়েলা চুয়েভাস ব্যারন সূচনা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের সদস্য রোমেনা আলী এমপি, রওশন আরা মান্নান এমপি, অ্যারোমা দত্ত এমপি ও পীর ফজলুর রহমান এমপি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়স্থ শপথ কক্ষ হতে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হন। এছাড়া, শামসুল হক টুকু এমপি ও অপরাজিতা হক এমপি নিজ নিজ অবস্থান হতে অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।

#

 

তারিক/জুলফিকার/খোরশেদ/২০২০/১৬৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩১৪৫

 

মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুর রহমান এর মৃত্যুতে পর্যটন প্রতিমন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট):

 

          মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, সাবেক বিরোধীদলীয় হুইপ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুর রহমান এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহ আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

 

          শোকবার্তায় প্রতিমন্ত্রী জানান, আজিজুর রহমান-এর মৃত্যুতে দেশ একজন সৎ ও দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদকে হারালো। মহান মুক্তিযুদ্ধে ৪ নং সেক্টরের রাজনৈতিক সমন্বয়ক ও কমান্ডার হিসেবে বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর আজিজুর রহমান অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে ধারণ করে তিনি আজীবন গণমানুষের অধিকার আদায়ে ও কল্যাণে কাজ করেছেন। মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তাঁর অসামান্য অবদান বাঙালি জাতি চিরকাল শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করবে।

#

তানভীর /জুলফিকার/মাসুম/২০২০/১৬২৪ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩১৪৪

 

মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা

আজিজুর রহমান এর মৃত্যুতে এলজিআরডি মন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ৩ ভাদ্র (১৮ আগস্ট) : 

 

          মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুর রহমান এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজল ইসলাম।

 

          মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

 

 &

2020-08-18-21-31-804761dc56c14897cf0064007caa4ed1.docx