Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ জুন ২০২৪

তথ্যবিবরণী ৪ জুন ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪৯৮৭

 

প্রবাসীদের সুখ-দুঃখের সাথী হিসেবে কাজ করছে সরকার

                                       -- প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন) :  

 

প্রবাসীদের সুখ-দুঃখের সাথী হিসেবে অতীতেও কাজ করেছে সরকার, বর্তমানেও কাজ করছে, ভবিষ্যতেও তাদের কল্যাণে কাজ করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী।

 

আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বিদেশ ফেরত প্রবাসী কল্যাণ সংস্থা, বাংলাদেশ’ এর অভিষেক অনুষ্ঠানে  প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বিদেশ ফেরত প্রবাসী কল্যাণ সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মোঃ মঈন উদ্দিন মঈন, এমপি; শোয়াইব আহমাদ খান (অতিরিক্ত সচিব), মশিউর রহমান খান, বিদেশ ফেরত প্রবাসী কল্যাণ সংস্থার সভাপতি রফিকুল ইসলাম ভুলুসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা দক্ষ অভিবাসী কর্মী বিদেশে প্রেরণের পাশাপাশি প্রত্যাগত অভিবাসী কর্মীদের অর্জিত জ্ঞান ও পুঁজি দেশের সামগ্রিক সামাজিক ও অর্থনৈতিক কার্যক্রমে যুক্তকরণের লক্ষ্যে একটি  উপযুক্ত পরিবেশ তৈরিতে কাজ করছি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ দক্ষ জনবল প্রেরণের মাধ্যমে রেমিটেন্স প্রবাহ বাড়ানো হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এজন্য কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসমূহে আধুনিক আধুনিক ও যুগোপযোগী যন্ত্রপাতি স্থাপনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রবাসীদের নানাবিধ সমস্যা সমাধানে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।

 

প্রবাসীদের কল্যাণে সরকার নানামুখী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রবাসী কর্মীর মেধাবী সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি দেয় ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড। কল্যাণ বোর্ড প্রবাসীর পরিবারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী সুদৃঢ়করণের লক্ষ্যে তাদের প্রতিবন্ধী সন্তানদের উন্নয়নে ও সহায়তায় ভাতা দেওয়া হয়। যা প্রবাসীর পরিবারের অর্থবহ ও টেকসই কল্যাণ নিশ্চতকল্পে বিশেষ ভূমিকা রাখছে।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছেন। সরকার অভিবাসী শ্রমিকদের বিশাল অবদানকে সর্বদা স্বীকার করে।

 

#

 

সৈকত/পাশা/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২০৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর: ৪৯৮৬

মানুষের জীবনমান রক্ষা করাই সরকারের লক্ষ্য

                                   ---পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

বড়গুনা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন):

          পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেছেন, দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষ প্রতিনিয়ত প্রকৃতির সঙ্গে লড়াই করে জীবনযুদ্ধে লিপ্ত হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসবেই, সেটাকে মোকাবিলা করে মানুষের জীবনমান রক্ষা করাই সরকারের লক্ষ্য এবং সেটাই আওয়ামী সরকার করে যাচ্ছে। দুর্যোগ প্রশমনে সরকারের উদ্যোগ এবং আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। ইতোমধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলসহ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার জন্য সরকার দুর্যোগ প্রতিরোধে নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছে। এসব পদক্ষেপের ফলে দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি অতীতের চেয়ে অনেকাংশে কমে এসেছে।

          আজ দিনব্যাপী প্রতিমন্ত্রী বড়গুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিড়া, কালমেঘা ও জিনাতলা;বামনা উপজেলার রামনা, বেতাগী উপজেলার কালিকাবাড়ী এবং বরগুনা সদর উপজেলার বদরখালি, ডালভাঙ্গা এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’ এর তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি দুর্গত জনগণের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের প্রয়োজনীয় সবরকম সহায়তার আশ্বাস দেন। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিনি নির্দেশ প্রদান করেন।

          এ সময় বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম সরোয়ার টুকু, বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সুলতানা নাদিরা, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মুহাম্মদ আমিরুল হক ভূঞা, পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (পুর) দক্ষিণাঞ্চল মোঃ আব্দুল হান্নান, বরগুনা জেলা প্রশাসক মোহাঃ রফিকুল ইসলাম, বরগুনা জেলা পুলিশ সুপার মোঃ আবদুস ছালাম পিপিএম-সেবা-সহ অন্যান্য সরকারী কর্মকর্তা এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

#

গিয়াস/পাশা/রানা/মোশারফ/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২০০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ৪৯৮৫

প্রাণিসম্পদ সেবাকে জরুরি সেবার আওতায় আনার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে

                                                                    ---  মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন):

          প্রাণিসম্পদ সেবাকে জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যখাতে জরুরি বিভাগ রয়েছে। যেকোনো রোগীকে সেখানে প্রথম সেবা দেওয়া হয়। প্রাণিসম্পদ খাতেও জরুরি সার্ভিসের প্রয়োজন রয়েছে। প্রাণিসম্পদের সম্ভাবনাকে সুষ্ঠুভাবে কাজে লাগাতে হলে যারা প্রাণিকে সেবা দেয় তাদের সেবাকেও জরুরি সেবার অর্ন্তভুক্ত করতে হবে। এ খাতকে সামনে নিয়ে যেতে হলে এটি দরকার। তাই প্রাণিসম্পদ সেবাকে জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

          আজ বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প ও পরিপ্রেক্ষিতের আয়োজনে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত জার্নালিস্ট ফেলোশিপ প্রোগ্রামের আওতায় নিবিড় প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হকের সভাপতিত্বে এবং পরিপ্রেক্ষিতের নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ বোরহান কবীর এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এটিএম মোস্তফা কামাল, টিভি টুডের প্রধান সম্পাদক মনজুরুল আহসান বুলবুল, ডিবিসি নিউজের এডিটর প্রণব সাহা, এলডিডিপি প্রকল্পের পরিচালক ও যুগ্ম সচিব মোঃ আব্দুর রহিম, এলডিডিপির চিফ কো-অর্ডিনেটর ড. মোঃ গোলাম রাব্বানী বক্তব্য প্রদান করেন। এছাড়াও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রুকনুজ্জামান অঞ্জন ও শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন পরিপ্রেক্ষিতের রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট ফাতেমা ইসলাম।

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোঃ আব্দুর রহমান বলেন, কোরবানিতে চাহিদা অনুযায়ী গবাদিপশুর যোগান দেওয়ার ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। দেশবাসী এবার ঈদুল আজহা শান্তিপূর্ণভাবে উপভোগ করতে পারবে। কোনো ধরনের চিন্তার কারণ নেই। চামড়া প্রাণিসম্পদের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর দাম নির্ধারণ, প্রক্রিয়াকরণ, ও বাজারজাতকরণের কাজে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন।

          প্রাণিসম্পদের গুরুত্ব নিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমিষ জাতীয় খাবার খেলে সুষমভাবে দেহ ও মনের গঠন হয়। তাই এখাতকে অবহেলা করে উন্নতি করা যাবে না। এখাতে সমাজের সকল স্তরের মানুষকে সম্পৃক্ত করতে হবে। মানুষের জীবনে পূর্ণাঙ্গ সফলতা চাইলে প্রাণিসম্পদকে বাদ দিয়ে তা করা সম্ভব নয়।

           মোঃ আব্দুর রহমান বলেন, প্রাণিসম্পদে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট বাংলাদেশ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে নিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে। প্রাণিসম্পদের উন্নয়ন ছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ গঠন করা সম্ভব নয় বলেও তিনি এসময় মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, সাংবাদিক ফেলোশিপের এ ধরনের উদ্যোগে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বেশি লাভবান হবে। কারণ সাংবাদিকেরা প্রান্তিক মানুষের স্বপ্ন নিয়ে কাজ করেন। আর মানুষের স্বপ্ন নিয়ে যারা কাজ করেন তারা রাষ্ট্রের গৌরবের অংশ।

          অনুষ্ঠানে ফেলোশিপ সম্পন্নকারী প্রত্যেককে ৭৫ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয় এবং ফেলোশিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ইলেক্ট্রনিক এবং প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়া এ দুটি ক্যাটেগরিতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারীকে অর্থ পুরস্কার ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। প্রথম স্থান অর্জনকারীকে ১ লাখ টাকা, দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারীকে ৫০ হাজার টাকা ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারীকে ২৫ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়।

#

নাজমুল/পাশা/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯৪০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর: ৪৯৮৪

বিচার প্রক্রিয়া সহজতর করে মামলাজট কমিয়ে আনতে দেওয়ানি কার্যবিধি সংশোধনের কাজ চলছে

                                                                                                                                  --- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন):

          আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিচার প্রক্রিয়া সহজতর করে মামলাজট কমিয়ে আনতে ১৯০৮ সালের দেওয়ানি কার্যবিধি যুগোপযোগী করে সংশোধনের কাজ করছে আইন মন্ত্রণালয়।

আজ রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আইন ও বিচার বিভাগের উদ্যোগে এবং জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থার (জাইকা) আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় গৃহীত প্রকল্প 'ডেভেলপমেন্ট অব মেডিয়েশন এন্ড সিভিল লিটিগেশন প্র্যাকটিসেস ফর এনহেন্সমেন্ট অব এক্সেস টু জাস্টিস' এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          জনগণের ন্যায়বিচারে সমান প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে আইন মন্ত্রণালয়ের গৃহীত বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার, সাম্য ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি ‘ন্যায় ও সমতাভিত্তিক সমাজ’ গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর এই স্বপ্নকে বাস্তবায়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সকল নাগরিকের ন্যায়বিচারের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে সারাদেশে লিগ্যাল এইড অফিস প্রতিষ্ঠা, সরকারি খরচে আইনি সহায়তা কার্যক্রম চালু, বিচার প্রক্রিয়ায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি পদ্ধতি প্রবর্তনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, লিগ্যাল এইড অফিসাররা কেবল বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত ১৮০ কোটি ৪৫ লাখ ২৭ হাজার ৪২৫ টাকা আদায় করে দিয়েছে, যার সুবিধা পেয়েছে ২ লাখ ১২ হাজার ৩৫৯ জন মানুষ।

          আনিসুল হক বলেন, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি পদ্ধতিকে আরো সফল ও কার্যকর করতে বিভিন্ন আইন ও বিধিবিধান সংশোধন করা হয়েছে। উন্নত মেডিয়েশন চর্চার জন্য জাইকার আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় 'ডেভেলপমেন্ট অব মেডিয়েশন এন্ড সিভিল লিটিগেশন প্র্যাকটিসেস ফর এনহেন্সমেন্ট অব এক্সেস টু জাস্টিস' শিরোনামে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি মধ্যস্থতা কার্যক্রমকে উন্নত করার মাধ্যমে নাগরিকদের ন্যায়বিচারে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার জন্য কাজ করবে এবং  দেওয়ানি মামলা নিষ্পত্তিতে বিলম্বের কারণ যথাযথভাবে চিহ্নিত ক্রমে তা দূরীকরণে সহায়ক হবে। মন্ত্রী জানান প্রশিক্ষণ এবং সক্ষমতা বৃদ্ধির এই প্রকল্পটিতে বাংলাদেশ এবং জাপানে মেডিয়েটর, বিচারক এবং লিগ্যাল এইড অফিসারদের দক্ষতা ও জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে৷

          বাংলাদেশে ন্যায়বিচারে প্রবেশাধিকার বৃদ্ধিতে এই প্রকল্প একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হবে উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, পাইলট জেলা হিসেবে নরসিংদী ও কুমিল্লায় প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে, যেখানে মেডিয়েটর (মধ্যস্ততাকারী) এবং লিগ্যাল এইড অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও কার্যকর কেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের উন্নয়নের উপর জোর দেওয়া হবে। প্রকল্পের অধীন মেডিয়েশনকে বিরোধ নিষ্পত্তির জনপ্রিয় পদ্ধতি হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীসহ সকল পর্যায়ে জনসচেতনতা ও জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির উপর গুরুত্বারোপ করা হবে।

          আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মোঃ গোলাম সারওয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত ইয়োমা কিমিনোরি (Iwama Kiminori)। অনুষ্ঠানে আরো বক্তৃতা করেন  প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব)  উম্মে কুলসুম, প্রকল্পের চিফ এডভাইজার (এক্সপার্ট) ফুজিওকা টাকুরো (Mr. Fujioka Takuro)। অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, বিভিন্ন সরকারি অফিস এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

  রেজাউল/পাশা/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ৪৯৮৩

­­                                     সরকার নিরাপদ নৌযান ও দূষণমুক্ত নদী গড়ার লক্ষ্যে কাজ করছে

                                                -- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন) :  

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বর্তমান সরকার নিরাপদ নৌযান ও দূষণমুক্ত নদী গড়ার লক্ষ্যে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশপ্রেম না থাকলে, দেশের জন্য কাজ না করলে এগিয়ে যাওয়া যায় না।

আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমী মিলনায়তনে ‘নৌ নিরাপত্তা সপ্তাহ-২০২৪’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ‘দূষণমুক্ত নদী ও নিরাপদ নৌযান, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে রাখবে অবদান’ প্রতিপাদ্য নিয়ে নৌ নিরাপত্তা সপ্তাহ পালিত হচ্ছে।

নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সালে নদী তীরের অবৈধ দখলমুক্ত করার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছিলাম। কোভিডের কারণে এগিয়ে যেতে পারিনি। ম্যানমেইড বর্জ্য, শিল্প-কারখানার বর্জ্য দূষণমুক্ত করতে কাজ করছি। দেশে আন্তর্জাতিক মানসম্মত জাহাজ তৈরি হচ্ছে। সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের (আইএমও) সেক্রেটারি জেনারেল বাংলাদেশ ভিজিট করে গেছেন। তিনি অভিভূত হয়েছেন। তিনি বাংলাদেশের আগামী দিনের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখতে পেয়েছেন- এটা বড় অর্জন।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ২০১৯ সালে নদী দখলমুক্ত করার অনেক চ্যালেঞ্জ ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাহস দিয়েছেন। আমরা সফল হয়েছি। প্রধানমন্ত্রী নদী নিয়ে ভাবেন। নদীর প্রবাহ নিশ্চিত করার কথা বলেন। যদি নদী নালা শুকিয়ে যায় তাহলে বাংলাদেশের প্রাণ থেমে যাবে। প্রধানমন্ত্রীর দেশপ্রেম আছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। নৌপথ খননে বঙ্গবন্ধুর সময়ে সংগৃহীত সাতটি ড্রেজারের পর ২০০৮ সাল পর্যন্ত কোনো সরকার ড্রেজার সংগ্রহ করেনি। আওয়ামী লীগ গত তিন মেয়াদে ৪০টি ড্রেজার সংগ্রহ করেছে। আরো ৩৫টি ড্রেজার সংগ্রহের কাজ চলমান রয়েছে। নদী দূষণমুক্ত করতে গ্র্যাপ ড্রেজার, হোপার ড্রেজার সংগ্রহের টেন্ডার চলমান রয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর সবকিছু হারিয়ে যেতে শুরু করে। বঙ্গবন্ধু একটি প্রদেশকে (স্বাধীন বাংলাদেশকে) রাষ্ট্রমর্যাদা, শাসনব্যবস্থা দিয়েছেন। দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে স্বল্পোন্নত দেশে পরিণত  করেছেন। জিডিপিতে ৯ ভাগ অগ্রগতি ছিল। লাগাম টেনে ধরার চেষ্টা হয়েছে। এরপর কি পেলাম? ৭৫ পরবর্তী সরকার ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙে ফেলেছিল। ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করেছিল। ১৫ আগস্ট এর পর বুড়িগঙ্গাসহ নদ-নদী খাল-বিল সবকিছু দূষিত করা হয়েছে। এর পর নদ নদী নিয়ে কোনো সরকার বা রাষ্ট্র প্রধান কথা বলেনি। ১৯৯৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নদীর নাব্যতা, দখল ও দূষণমুক্ত রাখার কথা বলেছেন।

নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর এম মাকসুদ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মাহফুজুর রহমান এমপি, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌচলাচল (যাপ) সংস্থার সাবেক প্রধান উপদেষ্টা গোলাম কিবরিয়া টিপু এমপি;  নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল, বিআইডব্লিউটিসির  চেয়ারম্যান ড. এ কে এম মতিউর রহমান, বিআইডব্লিউটিএ’র  চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌচলাচল (যাপ) সংস্থার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন বীরবিক্রম, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ট্যাংকার ওনার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি খন্দকার মশিউজ্জামান (রোমেল), বাংলাদেশ কোস্টাল শিপ ওনার্স এসোসিয়েশনের  চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মেহবুব কবির;  বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মোঃ শাহাআলম ও বাংলাদেশ নৌ পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি  জাহাঙ্গীর বেপারী। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নৌপরিবহন অধিদপ্তরের চিফ ইঞ্জিনিয়ার এন্ড শিপ সার্ভেয়ার মনজুরুল কবীর।

#

জাহাঙ্গীর/পাশা/রানা/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/১৮৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর: ৪৯৮২

৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবসে জাতীয় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

                                                                                                                       --- পরিবেশ মন্ত্রী

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন):

            পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পরিবেশ মেলা ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করবেন। প্রধানমন্ত্রী এদিন পলাশ ও বেল গাছের দুটি চারা রোপণের মাধ্যমে জাতীয় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিরও শুভ উদ্বোধন করবেন।

            আজ ‘করবো ভূমি পুনরুদ্ধার, রুখবো মরুময়তা; অর্জন করতে হবে মোদের খরা সহনশীলতা' প্রতিপাদ্যে বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও পরিবেশ মেলা এবং বৃক্ষ দিয়ে সাজাই দেশ, সমৃদ্ধ করি বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্যে জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা ২০২৪ উপলক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিবেশ মন্ত্রী এসব কথা জানান।

            মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মোঃ মোশাররফ হোসেন; অতিরিক্ত সচিব (পদূনি) তপন কুমার বিশ্বাস, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ এবং বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদপ্তর এবং বন অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

            পরিবেশ মন্ত্রী জানান, শেরেবাংলা নগরে অনুষ্ঠিতব্য পরিবেশ মেলা চলবে ৫ জুন থেকে ১১ জুন পর্যন্ত এবং বৃক্ষমেলা চলবে ৫ থেকে ১৩ জুলাই ২০২৪ পর্যন্ত। প্রতিদিন মেলা চলবে সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৮টা পর্যন্ত। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু অ্যাওয়ার্ড ফর ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন ২০২৩ ও ২০২৪, জাতীয় পরিবেশ পদক ২০২৩, বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার ২০২২ ও ২০২৩ এবং সামাজিক বনায়নের উপকারভোগীদের মাঝে লভ্যাংশের চেক বিতরণ করা হবে।

            মন্ত্রী জানান, দেশের সকল জেলা ও উপজেলায় এবং ঢাকা মহানগরীর ১০০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন করা হচ্ছে। পরিবেশ দিবস উপলক্ষ্যে শিশু চিত্রাঙ্কন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিতর্ক ও স্লোগান প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। জাতীয়, বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বৃক্ষমেলার আয়োজনে করা হবে। এ উপলক্ষ্যে শিশুদের জন্য চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বৃক্ষের চারা বিতরণ করা হবে।

            সাবের চৌধুরী পরিবেশ সংরক্ষণ ও ভূমির অবক্ষয় রোধে সরকারের বিভিন্ন  উদ্যোগের উল্লেখ করে বলেন, ভূমি অবক্ষয় কমিয়ে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সরকার বিভিন্ন প্রকল্প যেমন টেকসই ভূমি ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়ন করছে। ইটভাটায় টপ সয়েলের ব্যবহার কমাতে সরকারি নির্মাণ কাজে ইটের পরিবর্তে ব্লক ব্যবহারের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে। জবরদখলকৃত বনভূমি পুনরুদ্ধারের জন্য সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। ফলশ্রুতিতে অক্টোবর, ২০২০ হতে এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত সারাদেশে প্রায় ৩০ হাজার একর বনভূমি জবরদখলমুক্ত করা হয়েছে এবং বনায়ন সম্পন্ন হয়েছে। 

            মন্ত্রী বলেন, সরকার বনায়ন ও বন সংরক্ষণ, অবক্ষয়িত বন পূনরুদ্ধার এবং টেকসই বন ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। ২০০৯-২০১০ হতে ২০২২-২৩ আর্থিক সাল পর্যন্ত মোট ২ লাখ ১৭ হাজার ৪০২ হেক্টর ব্লক এবং ৩০ হাজার ২৫২ সিডলিং কি.মি. স্ট্রিপ বাগান সৃজন এবং ১১ কোটি ২১ লাখ চারা বিতরণ ও রোপণ করা হয়েছে। এ বছর বর্ষা মৌসুমে সারাদেশে ৮ কোটি ৩৩ লাখ ২৭ হাজার চারা রোপণ করা হবে।

            আগামী ৫ জুন বুধবার থেকে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাশে অনুষ্ঠিতব্য পরিবেশ মেলা ও বৃক্ষমেলায় অংশগ্রহণের জন্য সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

#

দীপংকর/পাশা/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৮২০ঘণ্টা 

Handout                                                                                                                             Number: 4981

Prime Minister Sheikh Hasina will inaugurate the National Tree

Plantation Campaign and Tree Fair on June 5 World Environment Day

                                                                                                  --- Environment Minister

Dhaka, 4 June: 

            Environment, Forest and Climate Change Minister Saber Hossain Chowdhury said, Prime Minister Sheikh Hasina will inaugurate the Environment Fair and Tree Fair on June 5, World Environment Day at the Bangabandhu International Conference Center. Prime Minister will also auspiciously inaugurate the National Tree Plantation Program by planting two saplings of Palash and Bell trees on this day.

            Environment Minister said these things at the press conference organized in the meeting room of the Ministry on the occasion of World Environment Day and Environment Fair under the theme 'Land Restoration, Desertification’ and Drought Resilience' and the National Tree Planting Campaign and Tree Fair 2024 under the theme ‘Decorate the country with trees, enrich Bangladesh’ (Brikkho Diye Sajai Desh, Sammriddha Kori Bangladesh.)

            The environment minister said that the environment fair to be held in Sherebangla Nagar will run from June 5 to June 11, and the tree fair will run from July 5 to July 13, 2024.  The fair will run from 9 a.m. to 8 p.m. every day.  Bangabandhu Award for Wildlife Conservation 2023 and 2024, National Environment Medal 2023, Prime Minister's National Award for Plantation 2022 and 2023, and dividend checks will be distributed among the beneficiaries of Social Forestry at the inauguration ceremony.

            The minister said that the World Environment Day is being celebrated in all districts and upazilas of the country and in 100 educational institutions in Dhaka city.  On the occasion of Environment Day, children’s painting, educational institution debates and slogan competitions are organized.  Tree fairs will be organized at national, divisional, district, and upazila levels.  On this occasion, painting and writing competition has been organized for children.  Tree saplings will be distributed to various educational institutions.

            Saber Chowdhury referred to the various initiatives of the government to protect the environment and prevent land degradation and said that the government is implementing various projects, such as sustainable land management to reduce land degradation and preserve biodiversity.  To reduce the use of top soil in brick kilns, guidelines have been formulated for the use of blocks instead of bricks in government construction works.  Coordinated activities have been undertaken to restore encroached forest land.  As a result, from October 2020 to April 2024, about 30,000 acres of forest land across the country has been cleared and afforestation has been completed. 

            The Minister called upon people from all walks of life to participate in the Environment Fair and Tree Fair to be held next to Bangabandhu International Conference Center from Wednesday, June 5.

            The secretary of the ministry, Dr. Farhina Ahmed, Additional Secretary (Development) Md Mosharraf Hossain; Additional Secretary (Paduni) Tapan Kumar Biswas, Director General of Environment Department Dr. Abdul Hamid and Chief Conservator of Forests of Forest Department Md. Amir Hossain Chowdhury along with senior officials of the Ministry, Departmemt of Environment and Forest Department were present on the occasion.

#

Dipankar/Pasha/Rana/Mosharaf/Joynul/2024/1900 hour

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর:  ৪৯৮০

 

দুর্নীতি আর সন্ত্রাসের প্রতীক তারেক রহমানই বিএনপির দুঃশাসনের মুখ

                                                                                    -- পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন):  

 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, দুর্নীতি আর সন্ত্রাসের প্রতীক তারেক রহমানই বিএনপির দুঃশাসনের মুখ।

 

আজ রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু-বাংলাদেশ-উন্নয়নে জননেত্রী শেখ হাসিনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি নেতাদের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জের ধরে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘ মহাসচিব, ওআইসি মহাসচিব সবাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন। আজকে যখন দেশ এগিয়ে যায় তখন বিএনপি-জামায়াত এবং বুদ্ধিজীবী নামধারীরা কোনো উন্নয়ন দেখতে পায় না। তারা শুধু বিষোদগার করে। তাদের বুদ্ধি যেন উন্নয়নের কাজে লাগে, অপপ্রচারের কাজে নয়।

 

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল সাহেবকে মনে করিয়ে দিতে চাই, আপনাদের শাসনামলে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে ৫ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তারেক রহমানের দুর্নীতির বিষয়ে এফবিআই সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। তারেক রহমান দুর্নীতির বরপুত্র আর মহাসচিব ফখরুল সাহেব তাদের মুখপাত্র। তিনি আরো বলেন, ‘বেগম জিয়া অসুস্থ মানুষ। তিনি আমার মায়ের বয়সী। তার বিষয়ে বেশি কথা বলতে চাই না। তিনিও দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত। বিএনপির আমলে হাওয়া ভবন, খোয়াব ভবন ছিল। হাওয়া ভবনের বিষয়ে আপনারা জানেন, খোয়াব ভবনের বিষয়ে কথা বলতে আমার লজ্জা লাগে।’

 

দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের অবস্থান তুলে ধরে ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, আমাদের সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে, আদালত এবং দুদক স্বাধীনভাবে কাজ করছে।

 

স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজুর সভাপতিত্বে ও স্বাধীনতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন টয়েলের সঞ্চালনায় আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ ও আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন। স্বাধীনতা পরিষদ সভাপতি জিন্নাত আলী খান জিন্নাহ, কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা মানিক লাল ঘোষ প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।

 

#

আকরাম/পাশা/রানা/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/১৭৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর: ৪৯৭৯

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২১ জ্যৈষ্ঠ (৪ জুন):

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ সময় ৩৬৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৫ দশমকি ৭৯ শতাংশ।

          গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৯৫ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ৯৩৬ জন।

#

দাউদ/পাশা/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৭১০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                               

2024-06-05-14-17-af700ebbc04f89b1f6f96d63c273d5d6.docx