তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭৯
কাবাডির উন্নয়নে সরকার আরো সহযোগিতা করবে
---ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার বলেছেন, জাতীয় খেলা কাবাডির সার্বিক উন্নয়নে সরকার আরো সহযোগিতা প্রদান করবে। তিনি বলেন, কাবাডি আমাদের জাতীয় খেলা। এ খেলার জন্মই আমাদের দেশে। এ জন্য খেলাটি আমাদের গর্বের আর অহংকারের। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কাবাডিকে জাতীয় খেলা ঘোষণা করেছিলেন। কাবাডির মাধ্যমে দেশকে পৃথিবীর সামনে তুলে ধরতে খেলোয়াড়, ফেডারেশনসহ কাবাডি খেলা সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানান।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত দুটি ফাইনাল খেলার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে একথা বলেন। ফাইনালে মা মেমোরিয়াল একাডেমি ট্রাইব্রেকারে ৪২ Ñ ৩৮ পয়েন্টে সিভিল এভিয়েশন স্কুলকে এবং মিরপুর আইডিয়াল গার্লস স্কুল ট্রাইব্রেকারে ৪৮ - ৪৪ পয়েন্টে শের-ই বাংলা সরকারি বালিকা বিদ্যালয়কে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
স্কুল পর্যায়ে কাবাডিতে বালকদের মধ্যে ডেমরার মা মেমোরিয়াল একাডেমি এবং বালিকাদের মধ্যে মিরপুর আইডিয়াল গার্লস স্কুল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
খেলায় ম্যান অভ্ দ্য ফাইনাল হয় বালক বিভাগে মা মেমোরিয়ালের কামরুল ইসলাম এবং বালিকা বিভাগে মিরপুর আইডিয়াল গার্লস স্কুলের নুসরাত জাহান এশা। ম্যান অভ্ দ্য টুর্নামেন্ট হয়েছে বালক বিভাগে সিভিল এভিয়েশন স্কুলের আল মামুন এবং বালিকা বিভাগে শের-ই বাংলা সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের মারিয়া সুলতানা।
#
আকতারুল/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/২১১২ ঘণ্টা
Handout Number: 2678
PM Sheikh Hasina condoles President of Indonesia
Dhaka, September 30 :
Prime Minister Sheikh Hasina has given the following condolence message over the loss of lives from earthquake and tsunami on the Indonesian Island of Sulawesi :
"His Excellency
Mr. Joko Widodo
President of the Republic of Indonesia
Excellency,
It is a matter of deep sorrow to learn about the loss of hundreds of lives and massive devastation of properties from the strong earthquake and subsequent tsunami that ravaged the Indonesian Island of Sulawesi last week.
In this hour of grief, the people and the Government of Bangladesh join me to express deepest condolences and solidarity to the brotherly people and the Government of the Republic of Indonesia, particularly to those who lost friends and families and suffered loss of properties.
May the Almighty bestow courage and fortitude on the bereaved families to overcome the irreparable loss. Bangladesh stands ready to extend all possible cooperation in the search and rescue operation for the missing people. We are confident that the resilient people of Indonesia would overcome this difficult time with patience under your able leadership.
Please accept, Excellency, the assurances of my highest consideration."
#
Tohidul/Selim/Sanjib/Rezaul/2018/2032 hours
Handout Number: 2674
President Md. Abdul Hamid condoles his counterpart of Indonesia
Dhaka, September 30 :
President Md. Abdul Hamid has given the following condolence message over the loss of lives from earthquake and tsunami on the Indonesian Island of Sulawesi :
"His Excellency
Mr. Joko Widodo
President of the Republic of Indonesia
Excellency,
I am deeply saddened to learn about the tragic loss of hundreds of lives and large-scale destruction of properties from the recent earthquake and consequent tsunami in the Island of Sulawesi last week.
The people and the Government of Bangladesh join me to share the grief of the friendly people and the Government of the Republic of Indonesia and express deepest condolences and sympathy to the people who lost their near and dear ones and suffered casualties of properties in the devastating natural calamity.
We pray to Almighty for bestowing courage and fortitude on the bereaved families to overcome the irreparable loss. I am confident that the resilient people of Indonesia would overcome this testing moment soon under your able stewardship.
Please accept, Excellency, the assurances of my highest consideration."
#
Tohidul/Selim/Sanjib/Rezaul/2018/2008 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭৬
সরকারের শিল্পবান্ধব নীতির কারণে অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে
---বাণিজ্যমন্ত্রী
গাজীপুর, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, বিগত ১০ বছরে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডসহ অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে। সরকার সবসময় দেশীয় শিল্পকে সুরক্ষা দিয়ে নীতি প্রণয়ন করে থাকে। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানকে এখন কাঁচামাল ছাড়া শিল্পের আর কোনো কিছু আমদানি করতে হয় না। ওয়ালটনের রপ্তানি দিন দিন বাড়ছে। এভাবেই দেশের অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোনে একের পর এক শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে।
মন্ত্রী আজ গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে বিশ্বের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও মেশিনারিজের সমন্বয়ে নবনির্মিত ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের গ্লাস ডোর ম্যানুফ্যাকচারিং প্রজেক্ট উদ্বোধন করে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ।
কারখানা কমপ্লেক্সে পৌঁছে বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়ালটন প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার পরিদর্শন করেন। এরপর তিনি ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের গ্লাস ডোর ম্যানুফ্যাকচারিং প্রজেক্টের উদ্বোধন করেন। পরে তিনি ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর, কম্প্রেসর, টেলিভিশন, এয়ারকন্ডিশনার ইত্যাদি পণ্যের বিভিন্ন উৎপাদন ইউনিট ঘুরে দেখেন।
#
বকসী/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/২০১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭৩
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭২
বিশ্ব বসতি দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বিশ্ব বসতি দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘বিশ্ব বসতি দিবস, ২০১৮’ উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
মানুষের জন্য মানসম্মত টেকসই আবাসন ব্যবস্থা যেমন প্রয়োজন তেমনি পরিচ্ছন্ন স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশও অত্যন্ত জরুরি। পরিচ্ছন্নতা স্বাস্থ্যসম্মত নাগরিক জীবনের একটি অপরিহার্য পূর্বশর্ত। তাই এবারের বিশ্ব বসতি দিবসের প্রতিপাদ্য ‘মিউনিসিপল সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট’ বা ‘পৌর এলাকার কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’ যথাযথ এবং সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
আধুনিক জীবনযাত্রা এবং মানুষের স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ জীবনে বিভিন্ন ধরনের দ্রব্যের ব্যবহার যেমন বাড়ছে তেমনি এর সাথে কঠিন বর্জ্যের পরিমাণও বেড়ে চলেছে। এমন অনেক কঠিন বর্জ্য আছে, যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এ সমস্ত বর্জ্যের ক্ষতিকর প্রভাবে ক্যান্সারসহ বিভিন্ন দূরারোগ্য ব্যাধিও হয়ে থাকে। তাই নাগরিক জীবনে পরিবেশ দূষণ রোধ করে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপনের প্রয়োজনে আমাদের কঠিন বর্জ্যের যথাযথ ব্যবস্থাপনা করা একান্ত প্রয়োজন। অন্যথায় মানব সভ্যতা হুমকির মুখে পড়তে বাধ্য। তাই, এখনই আমাদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় যুগোপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করে সুস্থ, সুন্দর এবং পরিবেশসম্মত জীবন যাপনে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
বাংলাদেশ ইতোমধ্যে আর্থসামাজিক উন্নয়নের বহুক্ষেত্রে প্রশংসনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। ভবিষ্যতেও যাতে সাফল্যের এ ধারা অব্যাহত থাকে সেলক্ষ্যে সকলকে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস চালাতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য নগরী গড়ে তুলতে দেশের প্রতিটি নাগরিককে পরিবেশ দূষণ রোধে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
আমি ‘বিশ্ব বসতি দিবস ২০১৮’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৯১২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭১
ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে ক্রীড়ানুশীলন সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে
-- শিক্ষামন্ত্রী
রাজশাহী, ১৫ আশি^ন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, সরকার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে ক্রীড়ানুশীলন সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। তিনি বলেন, ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরাও ইতিমধ্যে প্রশংসীয় সাফল্য অর্জন করায় বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজশাহীতে সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে ৪৭তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন এবং আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে একথা বলেন। অনুষ্ঠানে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ও সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা বক্তৃতা করেন। বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতি এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, খেলাধুলা, শরীরচর্চা ও সাংস্কৃতিক কর্মকা- শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশে এগুলোর অবদান রয়েছে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকা- বাড়াতে হবে। তিনি বলেন, খেলাধুলা মাদক ও জঙ্গিবাদ থেকে ছেলেমেয়েদের দূরে রাখবে।
নতুন প্রজন্মকে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের নির্মাতা উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তাদেরকে পরিপূর্ণ মানুষ হয়ে উঠতে হবে। এজন্য পড়াশুনার পাশাপাশি খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ে অংশগ্রহণ করতে হবে। নিজেেেদরকে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ দেশপ্রেমে উজ্জীবিত দক্ষ নাগরিক ও ভালো মানুষ হিসেবে তৈরি করতে হবে। প্রযুক্তিতে দক্ষ, সততা-নিষ্ঠা ও দেশপ্রেমে উজ্জীবিত পরিপূর্ণ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। জনাব নাহিদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, বিদ্যুৎসহ সকল সেক্টরে ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে। এ উন্নয়নকে আমাদের ধরে রাখতে হবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত মহাপরিচালক প্রফেসর মোহাম্মদ শামছুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব মোঃ আলমগীর, রাজশাহীর বিভাগীয় কমিশনার মোঃ নুর-উর-রহমান, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ জিয়াউল হক, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডেও চেয়ারম্যান একেএম ছায়েফ উল্যাহ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড রাজশাহীর চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ আবুল কালাম আজাদ বক্তৃতা করেন।
#
আফরাজুর/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৮৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭০তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৬৭
নদী রক্ষায় সরকার আন্তরিক
-নৌমন্ত্রী
ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
নদী রক্ষায় সরকার আন্তরিকতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। নদীর সীমানা চিহ্নিতকরণ, নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং উচ্ছেদকৃত জায়গা যাতে পুনঃদখল হয়ে না যায় সেলক্ষ্যে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা , তুরাগ ও বালু নদীর সীমানা চিহ্নিত করার লক্ষ্যে সাড়ে নয় হাজার সীমানা পিলার স্থাপন করা হয়েছে, আরো ১০ হাজার সীমানা পিলার স্থাপন করা হবে। উক্ত নদীগুলোর তীরে প্রায় দশ হাজার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে ৫শত একর জমি উদ্ধার করা হয়েছে।
নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আজ ঢাকায় জাতীয় যাদুঘরে ‘নদ-নদী রক্ষায় আইনের প্রয়োগ এবং উন্নয়ন বাস্তবতা’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন বিশ্ব নদী দিবসের প্রেক্ষাপটে এ সেমিনারের আয়োজন করে। কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান সেমিনারের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
মন্ত্রী বলেন, ঢাকার চারপাশে বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদকৃত জায়গা যাতে পুনরায় দখল হয়ে না যায় সেজন্য ২০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। আরো ৫০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ কাজ অক্টোবরে শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে উক্ত নদীগুলোর উভয় তীরে ২২০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে। তিনি বলেন, নদীতীরে বনায়ন ও সুন্দর পরিবেশের জন্য ঢাকার শ্যামপুর ও নারায়ণগঞ্জে দু’টি ইকোপার্ক’ নির্মাণ করা হয়েছে। আশুলিয়া, সিন্নিরটেক ও টঙ্গিতে আরো তিনটি ইকোপার্ক নির্মাণ করা হবে।
শাজাহান খান বলেন, বাংলাদেশে ২ হাজার ৪ শত কিলোমিটার নৌপথ ছিল। ৭৫ পরবর্তী সরকারগুলোর অযতœ অবেহেলায় ২০ হাজার ৪ শত কিলোমিটার নৌপথ হারিয়ে গেছে। নদী খননের জন্য ড্রেজার প্রয়োজন। বঙ্গবন্ধু বিআইডব্লিউটিএ’র জন্য ৭টি এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের জন্য ১৬টি ড্রেজার সংগ্রহ করেছিলেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নদী খননের ওপর জোর দিয়ে বিআইডব্লিউটিএর জন্য ১৪টি ড্রেজার সংগ্রহ করেন। তাছাড়া (২০১৪-২০১৯) মেয়াদে ২০টি ড্রেজার সংগ্রহের কাজ চলমান রয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আব্দুল জলিল, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবদুস সামাদ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব আব্দুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরী, পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের চেয়ারম্যান আবু নাসের খান এবং নদী বাঁচাও আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/জসীম/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৬১২ ঘণ্টা