Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ২৬৭৯

কাবাডির উন্নয়নে সরকার আরো সহযোগিতা করবে
                       ---ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :

যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার বলেছেন, জাতীয় খেলা  কাবাডির সার্বিক উন্নয়নে সরকার আরো সহযোগিতা প্রদান করবে। তিনি বলেন, কাবাডি আমাদের জাতীয় খেলা। এ খেলার জন্মই আমাদের দেশে। এ জন্য খেলাটি আমাদের গর্বের আর অহংকারের। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কাবাডিকে জাতীয় খেলা ঘোষণা করেছিলেন। কাবাডির মাধ্যমে দেশকে পৃথিবীর সামনে তুলে ধরতে খেলোয়াড়, ফেডারেশনসহ কাবাডি  খেলা সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানান।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত দুটি ফাইনাল খেলার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে একথা বলেন।  ফাইনালে মা মেমোরিয়াল একাডেমি ট্রাইব্রেকারে ৪২ Ñ ৩৮ পয়েন্টে সিভিল এভিয়েশন স্কুলকে এবং মিরপুর আইডিয়াল গার্লস স্কুল ট্রাইব্রেকারে ৪৮ - ৪৪ পয়েন্টে শের-ই বাংলা সরকারি বালিকা বিদ্যালয়কে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
স্কুল পর্যায়ে কাবাডিতে বালকদের মধ্যে ডেমরার মা মেমোরিয়াল একাডেমি এবং বালিকাদের মধ্যে মিরপুর আইডিয়াল গার্লস স্কুল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
খেলায় ম্যান অভ্ দ্য ফাইনাল হয় বালক বিভাগে মা মেমোরিয়ালের কামরুল ইসলাম এবং বালিকা বিভাগে মিরপুর আইডিয়াল গার্লস স্কুলের নুসরাত জাহান এশা। ম্যান অভ্ দ্য টুর্নামেন্ট হয়েছে বালক বিভাগে সিভিল এভিয়েশন স্কুলের আল মামুন এবং বালিকা বিভাগে শের-ই বাংলা সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের মারিয়া সুলতানা।
     
#
আকতারুল/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/২১১২  ঘণ্টা   

 

Handout                                                                                                            Number: 2678

PM Sheikh Hasina condoles President of Indonesia

Dhaka, September 30 :

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the following condolence message over the loss of lives from earthquake and tsunami on the Indonesian Island of Sulawesi :

"His Excellency

Mr. Joko Widodo

President of the Republic of Indonesia

Excellency,

            It is a matter of deep sorrow to learn about the loss of hundreds of lives and massive devastation of properties from the strong earthquake and subsequent tsunami that ravaged the Indonesian Island of Sulawesi last week.

            In this hour of grief, the people and the Government of Bangladesh join me to express deepest condolences and solidarity to the brotherly people and the Government of the Republic of Indonesia, particularly to those who lost friends and families and suffered loss of properties. 

            May the Almighty bestow courage and fortitude on the bereaved families to overcome the irreparable loss. Bangladesh stands ready to extend all possible cooperation in the search and rescue operation for the missing people. We are confident that the resilient people of Indonesia would overcome this difficult time with patience under your able leadership.

            Please accept, Excellency, the assurances of my highest consideration."

#

Tohidul/Selim/Sanjib/Rezaul/2018/2032  hours

Handout                                                                                  Number: 2674

President Md. Abdul Hamid condoles his counterpart of Indonesia

Dhaka, September 30 :

            President Md. Abdul Hamid has given the following condolence message over the loss of lives from earthquake and tsunami on the Indonesian Island of Sulawesi :

"His Excellency

Mr. Joko Widodo

President of the Republic of Indonesia

Excellency,

            I am deeply saddened to learn about the tragic loss of hundreds of lives and large-scale destruction of properties from the recent earthquake and consequent tsunami in the Island of Sulawesi last week.

 

            The people and the Government of Bangladesh join me to share the grief of the friendly people and the Government of the Republic of Indonesia and express deepest condolences and sympathy to the people who lost their near and dear ones and suffered casualties of properties in the devastating natural calamity.

            We pray to Almighty for bestowing courage and fortitude on the bereaved families to overcome the irreparable loss. I am confident that the resilient people of Indonesia would overcome this testing moment soon under your able stewardship.

            Please accept, Excellency, the assurances of my highest consideration."

#

Tohidul/Selim/Sanjib/Rezaul/2018/2008  hours

তথ্যবিবরণী                                 নম্বর : ২৬৭৬

সরকারের শিল্পবান্ধব নীতির কারণে অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে
             ---বাণিজ্যমন্ত্রী

গাজীপুর, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :   

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, বিগত ১০ বছরে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডসহ অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে। সরকার সবসময় দেশীয় শিল্পকে সুরক্ষা দিয়ে নীতি প্রণয়ন করে থাকে। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানকে এখন কাঁচামাল ছাড়া শিল্পের আর কোনো কিছু আমদানি করতে হয় না। ওয়ালটনের রপ্তানি দিন দিন বাড়ছে। এভাবেই দেশের অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোনে একের পর এক শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে।  
মন্ত্রী আজ গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে বিশ্বের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও মেশিনারিজের সমন্বয়ে নবনির্মিত ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের গ্লাস ডোর ম্যানুফ্যাকচারিং প্রজেক্ট উদ্বোধন করে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ।
কারখানা কমপ্লেক্সে পৌঁছে বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়ালটন প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার পরিদর্শন করেন। এরপর তিনি ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের গ্লাস ডোর ম্যানুফ্যাকচারিং প্রজেক্টের উদ্বোধন করেন। পরে তিনি ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর, কম্প্রেসর, টেলিভিশন, এয়ারকন্ডিশনার ইত্যাদি পণ্যের বিভিন্ন উৎপাদন ইউনিট ঘুরে দেখেন।

#
বকসী/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/২০১০ ঘণ্টা   

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২৬৭৩
 
টেকসই উন্নয়নে তথ্য অধিকারের বিকল্প নেই
                                --- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, টেকসই উন্নয়ন করতে হলে তথ্য অধিকারের প্রয়োগ ঘটাতে হবে। এতে করে গণতন্ত্র ও গণমাধ্যম যেমন শক্তিশালী হবে তেমনি জনগণও হবে তথ্যসমৃদ্ধ।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ২৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে তথ্য কমিশন আয়োজিত বর্ণাঢ্য র‌্যালি উদ্বোধনের পর শিল্পকলা একাডেমীর সংগীত ও নৃত্যকলা মিলনায়তনে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদের সভাপতিত্বে সভায় তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্বে নিয়োজিত অতিরিক্ত সচিব মোঃ আবুয়াল হোসেন, তথ্য কমিশনার নেপাল চন্দ্র সরকার ও সুরাইয়া বেগম, এনডিসি এবং তথ্য কমিশনের সচিব মোঃ মুহিবুল হোসাইন বক্তব্য রাখেন।
তথ্য পাওয়ার অধিকার একদিকে জনগণের জন্য অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করতে অপরদিকে রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ককে নিবিড় করে তোলে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এ অধিকার যেমন তথ্য ও জ্ঞানের বিস্তার ঘটায় তেমনি গুজব, উস্কানি, মিথ্যাচার প্রভৃতি অপতথ্যের বিস্তার রোধ করে। 
প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদ বলেন, দেশের অন্য আইনগুলো রাষ্ট্র ও জনগণের ওপর প্রয়োগ করে আর তথ্য অধিকার আইন হচ্ছে সেই আইন, যা জনগণ রাষ্ট্র ও এর সংস্থাগুলোর ওপর প্রয়োগ করে। এই অন্যন্য আইনটি সম্পর্কে জনগণ যত জানবে, ততই তার অধিকার প্রতিষ্ঠায় সক্ষম হবে।  
#
 
আকরাম/সেলিম/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/ ২০১০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৬৭২

 

বিশ্ব বসতি দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :

          রাষ্ট্রপতি  মোঃ আবদুল হামিদ বিশ্ব বসতি দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

          “বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘বিশ্ব বসতি দিবস, ২০১৮’ উদ্‌যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।

          মানুষের জন্য মানসম্মত টেকসই আবাসন ব্যবস্থা যেমন প্রয়োজন তেমনি পরিচ্ছন্ন স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশও অত্যন্ত জরুরি। পরিচ্ছন্নতা স্বাস্থ্যসম্মত নাগরিক জীবনের একটি অপরিহার্য পূর্বশর্ত। তাই এবারের বিশ্ব বসতি দিবসের প্রতিপাদ্য ‘মিউনিসিপল সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট’ বা ‘পৌর এলাকার কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’ যথাযথ এবং সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।

          আধুনিক জীবনযাত্রা এবং মানুষের স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ জীবনে বিভিন্ন ধরনের দ্রব্যের ব্যবহার যেমন বাড়ছে তেমনি এর সাথে কঠিন বর্জ্যের পরিমাণও বেড়ে চলেছে। এমন অনেক কঠিন বর্জ্য আছে, যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এ সমস্ত বর্জ্যের ক্ষতিকর প্রভাবে ক্যান্সারসহ বিভিন্ন দূরারোগ্য ব্যাধিও হয়ে থাকে। তাই নাগরিক জীবনে পরিবেশ দূষণ রোধ করে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপনের প্রয়োজনে আমাদের কঠিন বর্জ্যের যথাযথ ব্যবস্থাপনা করা একান্ত প্রয়োজন। অন্যথায় মানব সভ্যতা হুমকির মুখে পড়তে বাধ্য। তাই, এখনই আমাদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় যুগোপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করে সুস্থ, সুন্দর এবং পরিবেশসম্মত জীবন যাপনে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

          বাংলাদেশ ইতোমধ্যে আর্থসামাজিক উন্নয়নের বহুক্ষেত্রে প্রশংসনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। ভবিষ্যতেও যাতে সাফল্যের এ ধারা অব্যাহত থাকে সেলক্ষ্যে সকলকে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস চালাতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য নগরী গড়ে তুলতে দেশের প্রতিটি নাগরিককে পরিবেশ দূষণ রোধে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।

          আমি ‘বিশ্ব বসতি দিবস ২০১৮’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করি।

 

            খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

 

ইমরুল/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৯১২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                নম্বর : ২৬৭১ 

ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে ক্রীড়ানুশীলন সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে
                                -- শিক্ষামন্ত্রী
রাজশাহী, ১৫ আশি^ন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, সরকার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে ক্রীড়ানুশীলন সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। তিনি বলেন, ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরাও ইতিমধ্যে প্রশংসীয় সাফল্য অর্জন করায় বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজশাহীতে সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে ৪৭তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন এবং আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে একথা বলেন। অনুষ্ঠানে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ও সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা বক্তৃতা করেন। বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতি এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, খেলাধুলা, শরীরচর্চা ও সাংস্কৃতিক কর্মকা- শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশে এগুলোর অবদান রয়েছে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকা- বাড়াতে হবে। তিনি বলেন, খেলাধুলা মাদক ও জঙ্গিবাদ থেকে ছেলেমেয়েদের দূরে রাখবে। 
নতুন প্রজন্মকে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের নির্মাতা উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তাদেরকে পরিপূর্ণ মানুষ হয়ে উঠতে হবে। এজন্য পড়াশুনার পাশাপাশি খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ে অংশগ্রহণ করতে হবে। নিজেেেদরকে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ দেশপ্রেমে উজ্জীবিত দক্ষ নাগরিক ও ভালো মানুষ হিসেবে তৈরি করতে হবে। প্রযুক্তিতে দক্ষ, সততা-নিষ্ঠা ও দেশপ্রেমে উজ্জীবিত পরিপূর্ণ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। জনাব নাহিদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, বিদ্যুৎসহ সকল সেক্টরে ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে। এ উন্নয়নকে আমাদের ধরে রাখতে হবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত মহাপরিচালক প্রফেসর মোহাম্মদ শামছুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব মোঃ আলমগীর, রাজশাহীর বিভাগীয় কমিশনার মোঃ নুর-উর-রহমান, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ জিয়াউল হক, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডেও চেয়ারম্যান একেএম ছায়েফ উল্যাহ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড রাজশাহীর চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ আবুল কালাম আজাদ বক্তৃতা করেন। 
#

আফরাজুর/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৮৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২৬৭০
 
রাজধানীতে একটি ইশারা ভাষা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হবে
                                          --- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
বধির ব্যক্তিদের জন্য শীঘ্রই রাজধানীতে একটি ইশারা ভাষা ইনস্টিটিউট করা হবে বলে জানিয়েছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন।
আজ রাজধানীর সেগুন বাগিচায় কচি কাঁচা মিলনায়তনে জাতীয় বধির সংস্থা কর্তৃক ‘ইশারা ভাষা দিবস উপলক্ষে’ আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী একথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, ‘ইশারা ভাষা বিশ্বের অন্যান্য ভাষার মতই সীকৃত একটি ভাষা। ভাষার জন্য আমরা আন্দোলন করেছি, প্রাণ দিয়েছি। আমাদের বাংলা ভাষা বর্তমানে জাতিসংঘ কর্তৃক সীকৃতি লাভ করেছে। কিন্তু আমাদের দেশের বধির ব্যক্তিগণ তাদের মধ্যে সেই ভাষার আদান প্রদান করতে পারে না। বর্তমানে যদিও দেশে বেশকিছু বধির বিদ্যালয় রয়েছে কিন্তু সেখানে দেশের সকল বধির ব্যক্তিদের জন্য সহজ প্রবেশগম্যতা খুব বেশি নেই। একারণে বর্তমান সরকার শীঘ্রই একটি ইশারা ভাষা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা গেলে সেখানে রাজধানীর পাশাপাশি দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে থাকা বধির ব্যক্তিরাও তাদের মনের ভাব প্রকাশের জন্য যথার্থ একটি প্রতিষ্ঠান পাবে’।
বধির সংগঠনগুলোর দাবির প্রেক্ষিতে মন্ত্রী জানান, দেশের প্রতিটি উপজেলা ও জেলায় অন্তত একটি করে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার কাজ চলমান। এ বিষয়ে একটি নীতিমালা তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এর পাশাপাশি প্রতিটি বধির ব্যক্তি যেন স্কুল জীবন শেষ করে কলেজে পড়ালেখা করতে পারে সেজন্য সরকারের সব ধরনের প্রচেষ্ঠা রয়েছে। 
জাতীয় বধির সংস্থার সভাপতি এড. তৈমুর আলম খন্দকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন সমাজকল্যাণ পরিষদের নির্বাহী সচিব সিরাজুল ইসলাম, সেন্টার ফর ডিজএবিলিটি ইন ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক এ এইচ এম নোমান খান এবং জাতীয় বধির সংস্থার সহসভাপতি মাহাবুবুর রহমান। 
#
 
মাইদুল/সেলিম/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২৬৬৮
 
সত্তরের নির্বাচন ছিল বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রচেষ্টা
                                  --- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
সত্তরের নির্বাচন নিছক ক্ষমতায় যাওয়ার নির্বাচন ছিল না। এ নির্বাচনের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোটা বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছিলেন। নির্বাচনে বিজয়ের মাধ্যমে তাঁর সে পরিকল্পনা বাস্তবরূপ নেয়। জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার মাধ্যমেই তিনি স্বাধীনতার ডাক দেন। 
আজ শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ‘রহমান দ্য ফাদার অভ্ বেঙ্গল’ শীর্ষক প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এ কথা বলেন। জাপানি চলচ্চিত্রকার নাগিসা ওসিমা (ঘধমরংযধ ঙংযরসধ) বঙ্গবন্ধুর ওপর ১৯৭২ সালে চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন। আর্কাইভ ’৭১ এ প্রদর্শনীর আয়োজন করে।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকা- ছিল বড় একটি ষড়যন্ত্র। যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারেনি, যারা মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে না তারাই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। এ হত্যাক-ের মাধ্যমে বাঙালি জাতির পরিচয় মুছে দেওয়ার প্রচেষ্টা করা হয়। বাংলাদেশের ইতিহাস বিকৃত করে জাতিকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হয়। সাতই মার্চের ভাষণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দেওয়ার সাথে সাথে মুক্তিযুদ্ধের সকল দিকনির্দেশনা দেন। সেই ভাষণটি নষ্ট করে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। ২১ বছর সরকারিভাবে ভাষণটি নিষিদ্ধ রাখা হয়েছে। সেই ভাষণ আজ ইউনস্কোর সেরা ভাষণের মর্যাদা পেয়েছে।
তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকতেও কোনদিন নিজেকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে দাবি করেননি। কিন্তু তার মৃত্যুর পর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করার ষড়যন্ত্র থেকে জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করা হয়। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার পর তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নান দিনের বেলায় চট্টগ্রাম বেতার থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন।  
সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, রিহ্যাবের প্রেসিডেন্ট মোঃ আলমগীর শামসুল আলামিন, রিহ্যাবের প্রথম ভাইসপ্রেসিডেন্ট লিয়াকত আলী ভূঁইয়া ও সাংবাদিক প্রণব সাহা।
পরে চলচ্চিত্রটি প্রদর্শন করা হয়। চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানেও চলচ্চিত্রটি প্রদর্শন করা হবে। 
#
 
কিবরিয়া/সেলিম/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৭৪৫ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২৬৬৭

নদী রক্ষায় সরকার আন্তরিক
                    -নৌমন্ত্রী
ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
 নদী রক্ষায় সরকার আন্তরিকতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। নদীর সীমানা চিহ্নিতকরণ, নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং উচ্ছেদকৃত জায়গা যাতে পুনঃদখল হয়ে না যায় সেলক্ষ্যে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা , তুরাগ ও বালু নদীর সীমানা চিহ্নিত করার লক্ষ্যে সাড়ে নয় হাজার সীমানা পিলার স্থাপন করা হয়েছে, আরো ১০ হাজার সীমানা পিলার স্থাপন করা হবে। উক্ত নদীগুলোর তীরে প্রায় দশ হাজার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে ৫শত একর জমি উদ্ধার করা হয়েছে। 
নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আজ ঢাকায় জাতীয় যাদুঘরে ‘নদ-নদী রক্ষায় আইনের প্রয়োগ এবং উন্নয়ন বাস্তবতা’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন। 
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন বিশ্ব নদী দিবসের প্রেক্ষাপটে এ সেমিনারের আয়োজন করে। কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান সেমিনারের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। 
মন্ত্রী বলেন, ঢাকার চারপাশে বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদকৃত জায়গা যাতে পুনরায় দখল হয়ে না যায় সেজন্য ২০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। আরো ৫০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ কাজ অক্টোবরে শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে উক্ত নদীগুলোর উভয় তীরে ২২০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে। তিনি বলেন, নদীতীরে বনায়ন ও সুন্দর পরিবেশের জন্য ঢাকার শ্যামপুর ও নারায়ণগঞ্জে দু’টি ইকোপার্ক’ নির্মাণ করা হয়েছে। আশুলিয়া, সিন্নিরটেক ও টঙ্গিতে আরো তিনটি ইকোপার্ক নির্মাণ করা হবে। 
শাজাহান খান বলেন, বাংলাদেশে ২ হাজার ৪ শত কিলোমিটার নৌপথ ছিল। ৭৫ পরবর্তী সরকারগুলোর অযতœ অবেহেলায় ২০ হাজার ৪ শত কিলোমিটার নৌপথ হারিয়ে গেছে। নদী খননের জন্য ড্রেজার প্রয়োজন। বঙ্গবন্ধু বিআইডব্লিউটিএ’র জন্য ৭টি এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের জন্য ১৬টি ড্রেজার সংগ্রহ করেছিলেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নদী খননের ওপর জোর দিয়ে বিআইডব্লিউটিএর জন্য ১৪টি ড্রেজার সংগ্রহ করেন। তাছাড়া (২০১৪-২০১৯) মেয়াদে ২০টি ড্রেজার সংগ্রহের কাজ চলমান রয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আব্দুল জলিল, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবদুস সামাদ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব আব্দুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরী, পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের চেয়ারম্যান আবু নাসের খান এবং নদী বাঁচাও আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 
 
#
জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/জসীম/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৬১২ ঘণ্টা 

 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৬৬৬
 
বিশ্ব বসতি দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১ অক্টোবর বিশ্ব বসতি দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“মিউনিসিপ্যাল সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট’ অর্থাৎ ‘পৌর এলাকার কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিশ্ব বসতি দিবস পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
জাতিসংঘের উদ্যোগে মানুষের আবাসন সমস্যা নিরসনে কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ১৯৮৬ সাল থেকে প্রতিবছর বিশ্ব বসতি দিবস পালন হয়ে আসছে। মানুষের অন্যতম মৌলিক চাহিদা হিসেবে আবাসনের দাবী একটি অনস্বীকার্য বিষয়।
বর্তমান সময়ে কৃষি, শিক্ষা, শিল্প, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানী, স্বাস্থ্যসেবা, বাসস্থানসহ বিভিন্ন খাতে যেমন আমাদের যথেষ্ট উন্নয়ন সাধিত হয়েছে তেমনি এর ফলে সৃষ্ট বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আধুনিক যুগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়নের ফলে যথেষ্ট পরিমাণ ই-বর্জ্যও সৃষ্টি হচ্ছে। এই সকল বর্জ্যরে সঠিক ব্যবস্থাপনা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য অপরিহার্য।
বর্তমান সরকার শহরাঞ্চলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ইতিমধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সলিড ওয়েষ্ট ম্যানেজমেন্ট বা কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ১৫ বছর মেয়াদী ক্লিন ঢাকা মাস্টার প্ল্যান প্রণয়নের কাজ চলমান আছে। কঠিন বর্জ্যরে ব্যবহার দ্বারা বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং বায়োগ্যাস রূপান্তরের বেশ কিছু প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরো ব্যাপক প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বপ্ননগর আবাসিক প্রকল্পে সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট, রেইন ওয়াটার হারভেস্টিং এবং রিসাইক্লিং এর কাজ সমাপ্তির পথে। এছাড়াও মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিল স্থাপনের বিশাল প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে যেখানে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন, কম্পোস্ট প্ল্যান্ট স্থাপনসহ অন্যান্য সুবিধা থাকবে। মেডিকেল বর্জ্যসহ সকল প্রকার কঠিন বর্জ্য সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়নেও বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য সকল ধরনের কঠিন বর্জ্যরে ব্যবস্থাপনার প্রতি আমাদের আরো যতœবান হতে হবে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের জন্য আমি সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
 
আমি ‘বিশ্ব বসতি দিবস ২০১৮’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 
                                                                                          জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
            বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
 
#
ইমরুল/অনসূয়া/সেলিনা/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১২৩০ ঘণ্টা 
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৬৬৫ 
 
 
 
বিশ্ব বসতি দিবসে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি
 
ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :
 
পহেলা অক্টোবর, বিশ্ব বসতি দিবস। জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব বসতি দিবস পালন করা হয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও যথাযথ গুরুত্বের সাথে বিশ্ব বসতি দিবস পালন করা হচ্ছে। এ বছরে দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে 'গঁহরপরঢ়ধষ ঝড়ষরফ ডধংঃব গধহধমবসবহঃ' যার বাংলারূপ দেওয়া হয়েছে ‘পৌর এলাকার কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’। 
বিশ্ব বসতি দিবস উপলক্ষে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সকাল ৭টায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার থেকে জাতীয় প্রেসক্লাব পর্যন্ত বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, সকাল ৯টায় ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে উদ্বোধন অনুষ্ঠান, বিকেল ৩টায় সেগুনাবগিচাস্থ গণপূর্ত অধিদপ্তর সম্মেলন কক্ষে দিবসের প্রতিপাদ্যের ওপর সেমিনার। 
দিবসটি উপলক্ষে মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে গবেষণাধর্মী স্মরণিকা প্রকাশ ও কয়েকটি পত্রিকা ক্রোড়পত্র প্রকাশ করছে। এছাড়াও বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার বিশ্ব বসতি দিবস উপলক্ষে বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
#
 
কিবরিয়া/অনসূয়া/জসীম/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১১০০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৬৬৪ 
আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী  
 
ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) :  
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত সকল দেশের ন্যায় বাংলাদেশে যথাযথ গুরুত্ব ও মর্যাদায় ১ অক্টোবর আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস ২০১৮ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। 
এবারের প্রতিপাদ্য ‘মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রবীণদের স্মরণ পরম শ্রদ্ধায়’-এর সাথে মিল রেখে আমরা বলতে পারি যে, বিশ্ব মানবাধিকার অর্জনে প্রবীণদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। 
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ভিশন ২০২১ কর্মপরিকল্পনায় প্রবীণদের সার্বিক কল্যাণসাধনে নানামুখী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। প্রবীণদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার জন্য পিতামাতার ভরণ-পোষণ আইন ২০১৩ প্রণয়নসহ বয়স্ক ভাতা কর্মসূচির মাধ্যমে উপকারভোগীর সংখ্যা, ভাতার হার এবং পরিমাণ যথেষ্ঠভাবে বৃদ্ধি করেছে। আগামীতে প্রবীণদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জাতীয় প্রবীণ নীতিমালা বাস্তবায়ন এবং প্রবীণ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। প্রবীণদের সার্বিক উন্নয়নে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক পরিম-লে যথেষ্ট প্রশংসিত হচ্ছে। 
দেশে সকল শ্রেণির প্রবীণদের কল্যাণে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারিভাবে বাংলাদেশ প্রবীণ হিতৈষী সংঘ ও জরা বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠানও কাজ করে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক পর্যায়ে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় তা আরো বেগবান করতে হবে এবং সে লক্ষ্যে আমি সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানাই। 
আমি আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস ২০১৮- এর সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু 
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
 
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১১০০ ঘণ্টা   
 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৬৬৩  
আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী 
ঢাকা, ১৫ আশ্বিন (৩০ সেপ্টেম্বর) : 
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
"বশ্বিরে অন্যান্য দশেরে ন্যায় বাংলাদশেওে যথাযোগ্য র্মযাদায় ‘আর্ন্তজাতকি প্রবীণ দবিস’ পালতি হচ্ছে জনেে আমি আনন্দতি। এ উপলক্ষে আমি প্রবীণদরে শ্রদ্ধা ও সম্মান জানাচ্ছ।ি 
র্বাধক্য জীবনরে বাস্তবতাকে অস্বীকার করার কোন উপায় নইে। কারণ প্রতটিি ব্যক্তকিইে স্বাভাবকি নয়িমে একদনি প্রবীণত্বকে বরণ করতে হয়। চকিৎিসা বজ্ঞিানরে অভাবনীয় উন্নততিে র্সবত্র মানুষরে গড় আয়ু বড়েে চলছে।ে ফলে বশ্বিব্যাপী প্রবীণ জনসংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছ।ে বাংলাদশেরে বদ্যিমান র্আথ-সামা
Todays handout (13).docx