তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৫১
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৯৬ হাজার ১২৭ জনের ভ্যাকসিন গ্রহণ
ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল) :
গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে মোট ৯৬ হাজার ১২৭ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করেছেন। এদের মধ্যে প্রথম ডোজে ১৪ হাজার ৮০৪ জন এবং দ্বিতীয় ডোজে ৮১ হাজার ৩২৩ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন। প্রথম ডোজে পুরুষ ৯ হাজার ২৭৮ জন এবং মহিলা ৫ হাজার ৫২৬ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন। দ্বিতীয় ডোজে পুরুষ ৬০ হাজার ৫২৮ জন এবং মহিলা ২০ হাজার ৭৯৫ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন।
এ নিয়ে সারা দেশে গত ২৭ জানুয়ারি থেকে ৮ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বমোট ভ্যাকসিন গ্রহীতার সংখ্যা ৫৬ লাখ ৬৪ হাজার ৮৩০ জন। এদের মধ্যে প্রথম ডোজে পুরুষ ৩৪ লাখ ৬২ হাজার ৫৬৯ জন এবং মহিলা ২১ লাখ ২০ হাজার ৯৩৮ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন। দ্বিতীয় ডোজে পুরুষ ৬০ হাজার ৫২৮ জন এবং মহিলা ২০ হাজার ৭৯৫ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, এখন পর্যন্ত সরকার কর্তৃক তৈরিকৃত সুরক্ষা অ্যাপে মোট ৬৯ লাখ ৯২ হাজার ৭৯০ জন ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য নিবন্ধন করেছেন।
#
দলিল/নাইচ/রেজুয়ান/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৫০
করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল) :
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন।
আজ মহাখালীতে শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে প্রতিমন্ত্রী এই টিকা গ্রহণ করেন। টিকা নেওয়ার পর তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছেন।
#
শিবলী/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২০২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৪৯
কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩৩ হাজার ১৯৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৬ হাজার ৮৫৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৬ লাখ ৬৬ হাজার ১৩২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৪ জন-সহ এ পর্যন্ত ৯ হাজার ৫২১ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।
করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৫ লাখ ৬৫ হাজার ৩০ জন।
#
দলিল/নাইচ/রেজুয়ান/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৪৮
সার্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থার অংশ হচ্ছে মসজিদ-মন্দির ভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম
-- শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল) :
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, সার্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থার অংশ হলো মসজিদ-মন্দিরভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীনতার পর সার্বজনীন বা সবার জন্য শিক্ষাব্যবস্থার উপর গুরুত্বারোপ করে শিক্ষাব্যবস্থাকে সাজিয়ে ছিলেন। আর তাই তিনি সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থার সূচনা করেন। তিনি প্রাথমিক শিক্ষকদের সবচেয়ে বেশি মূল্যায়ন করতেন। মসজিদ-মন্দিরভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থাকে এগিয়ে নিতে সরকারের পাশাপাশি আমরা যারা সমাজে রয়েছি, তাদের নৈতিক-সামাজিক দায়িত্ববোধ নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে এবং সমাজে স্বচ্ছল ব্যক্তিদেরও এগিয়ে আসতে হবে।
মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন “মানবিক মূল্যবোধ ও নৈতিকতা সম্পন্ন জাতি গঠনে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কর্যক্রম- ৫ম পর্যায় প্রকল্পের ভূমিকা” শীর্ষক কর্ম অধিবেশনে ভার্চুয়াল আলোচনায় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এসব কথা বলেন। নরসিংদী জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজস্ট্রিট সৈয়দা ফারহানা কাউনাইনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নরসিংদী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল মতিন ভূঞা এবং নরসিংদী হিন্দুর্ধমীয় কল্যাণ ট্রাস্ট্রের ট্রাস্টি এডভোকেট ভূপেন্দ্র ভৌমিক দোলন। এতে সম্মানিত অতিথি ছিলেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নূরুল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম- ৫ম পর্যায়ের প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) রঞ্জিত কুমার দাস এবং মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম- ৫ম পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, আবহমকাল ধরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি করে আসছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি করেছেন, তাঁর কন্যা শেখ হাসিনাও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি করছেন। জাতির পিতা আমাদের শিখেয়েছেন অসাম্প্রদায়িক ও গণমানুষের রাজনীতি করতে। আমরা যারা গণমানুষের রাজনীতি করি, আমাদের কমিটমেন্ট হলো মানুষ। জনগণই আমাদের মূল শক্তি। সেবা নিয়ে সেই জনগণের কাছেই আমাদের যেতে হবে। এদেশ হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান যারা আছে, আমরা তাদেরকে মানুষ হিসেবে দেখি। এখানে তাদেরকে আলাদা করে দেখি না। আমাদের রাজনীতি সহাবস্থানের রাজনীতি। এক ধরনের ধর্মীয় উগ্রবাদ গোষ্ঠী এদেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা করছে, তাদের ব্যাপারে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
#
জাহাঙ্গীর/নাইচ/রেজুয়ান/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২০৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৪৭
বাংলাদেশে সোলার হোম সিস্টেম-এর সাফল্য নবায়নযোগ্য
জ্বালানি ব্যবহারকে উৎসাহিত করছে
-- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বাংলাদেশে সোলার হোম সিস্টেম -এর সাফল্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারকে উৎসাহিত করছে। ৫ দশমিক ৮ মিলিয়ন সোলার হোম সিস্টেম ২০ মিলিয়ন প্রান্তিক জনগণকে আলোকিত করেছে। ৯৯ দশমিক ৮ ভাগ মানুষ বিদ্যুতায়নের আওতায় এসেছে যা মুজিববর্ষেই শতভাগ হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ অনলাইনে বিশ্বব্যাংক গ্রুপ কর্তৃক প্রকাশিত ‘Living in the Light : The Solar Home Systems Story’ গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রসারে প্রণোদনা ও সহযোগিতা অব্যাহত রাখা হবে। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির সবচেয়ে সম্ভাবনাময় উৎস হচ্ছে সৌর শক্তি। সৌর শক্তিকে কাজে লাগিয়ে এ যাবৎ প্রায় ৪৯০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হয়েছে যার ২৫০ মেগাওয়াট এসেছে প্রত্যন্ত অঞ্চলে অফগ্রিড এলাকায় স্ট্যান্ড এলোন হিসাবে স্থাপিত সোলার হোম সিম্টেম হতে। নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক ডিস্ট্রিবিউটেড জেনারেশনকে উৎসাহিতকরণের লক্ষ্যে নেট মিটারিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়েছে। নেট মিটারিং পদ্ধতিতে গ্রাহকের বিদ্যুৎ খরচ সাশ্রয় হয়। নবায়নযোগ্য উৎস হতে বর্তমানে ৭২২ দশমিক ৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে কিন্তু ২০৪১ সালের মধ্যে মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের ১৭ শতাংশ নবায়নযোগ্য উৎস হতে করা হবে।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী এসময় নবায়নযোগ্য জ্বালানির অর্থায়ন, কারিগরি ও মানসিক সহযোগিতা, বিক্রয়োত্তর সেবা, ভৌগোলিক প্রেক্ষাপট সন্নিবেশিত ‘Living in the Light : The Solar Home Systems Story’ গ্রন্থটির প্রশংসা করে বলেন, গবেষণা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় বইটি ব্যাপক সহযোগিতা করবে।
ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংক-এর কান্টি ডিরেক্টর Mercy Miyang Tembon, আইরিনার উপ-মহাপরিচালক Gauri Singh, স্রেডার চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলাউদ্দিন ও ইডকলের নির্বাহী পরিচালক মাহমুদ মালিক সংযুক্ত থেকে বক্তব্য রাখেন।
#
আসলাম/রেজুয়ান/মোশারফ/সেলিম/২০২১/১৯৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৪৬
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল ক্ষেত্রেই অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটেছে
-- সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী
ময়মনসিংহ, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল) :
সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু বলেছেন, এক সময় অনেকে বাংলাদেশকে বলতো তলাবিহীন ঝুড়ি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনার পর থেকে তাঁর নেতৃত্বে সকল ক্ষেত্রেই অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটেছে। এক সময়ের সমালোচকরা এখন বাংলাদেশের প্রশংসা করছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ ময়মনসিংহ জেলা জিমনেসিয়ামে বঙ্গবন্ধু ৯ম বাংলাদেশ গেমস ২০২০ উপলক্ষে আয়োজিত ভারোত্তোলন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের আয়োজনে বাংলাদেশ ভারোত্তোলন ফেডারেশনের পরিচালনায় ও ময়মনসিংহ বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত ভারোত্তোলন প্রতিযোগিতায় জেলা প্রশাসন, জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও ভারোত্তোলন ফেডারেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে দূর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। চারিদিকে উন্নয়নের জোয়ার বইছে।
সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, খেলাধুলার চর্চার মাধ্যমে সুস্থ মানসিকতার বিকাশ ঘটে। তিনি তরুণদের মাঝে খেলাধুলার চর্চা ছড়িয়ে দিতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
পরে প্রতিমন্ত্রী বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
#
জাকির/রেজুয়ান/মোশারফ/সেলিম/২০২১/১৯১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৪৫
সারের জন্য কৃষককে কোনো কষ্ট করতে হয় না : কৃষিমন্ত্রী
মোট ৬৬ লাখ মেট্রিক টন সারের চাহিদা নির্ধারণ
ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল) :
বর্তমান সরকারের আমলে সারের জন্য কৃষককে কোনো রকম কষ্ট করতে হয় না বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষকবান্ধব ও কৃষকদরদী। তাঁর নেতৃত্বে বর্তমান সরকার দেশে সার ব্যবস্থাপনায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। সরকার একদিকে যেমন সারের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করছে, অন্যদিকে তেমনি চার দফায় সারের দামও অনেক কমিয়ে কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিচ্ছে। ফলে, কৃষি উৎপাদনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ- এই সারের জন্য কৃষককে এখন কোনোরকম কষ্ট করতে হয় না। অথচ এই সার ব্যবস্থাপনায় বিএনপি ১৯৯১-৯৬ ও ২০০১-০৬ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকাকালে দুবারই চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছিল। তখন সারের জন্য কৃষককে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছিল, সারের দাবিতে কৃষককে আন্দোলন করতে হয়েছিল; প্রাণ দিতে হয়েছিল।
কৃষিমন্ত্রী আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষ থেকে অনলাইনে ‘সার বিষয়ক জাতীয় সমন্বয় ও পরামর্শক কমিটির’ সভায় এ কথা বলেন।
সভায় নিবিড় ও সম্প্রসারিত চাষাবাদের প্রয়োজনে ২০২১-২২ অর্থবছরে রাসায়নিক সারের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছে মোট ৬৬ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে ইউরিয়া ২৬ লাখ টন, টিএসপি ৭ লাখ টন, ডিএপি ১৬ লাখ ৫০ হাজার টন ও এমওপি ৭ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন।
গত ২০২০-২১ অর্থবছরে সারের চাহিদা ছিল ইউরিয়া ২৫ লাখ ৫০ হাজার টন, টিএসপি ৫ লাখ, ডিএপি ১৫ লাখ টন ও এমওপি ৭ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন।
কমিটির আহ্বায়ক কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল সভায় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মতিয়া চৌধুরী এমপি, সংসদ সদস্য মোঃ আব্দুল হাই, সংসদ সদস্য মোঃ জোয়াহেরুল ইসলাম, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম ও অতিরিক্ত সচিব (সার ব্যবস্থাপনা ও উপকরণ) মোঃ মাহবুবুল ইসলামসহ কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
কামরুল/রেজুয়ান/মোশারফ/সেলিম/২০২১/১৯০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৪৪
কোভিড-১৯ এর ২য় ঢেউ মোকাবেলায় ৫৭২ কোটি ৯ লক্ষ ২৭ হাজার টাকা বরাদ্দ
ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল) :
কোভিড-১৯ এর ২য় ঢেউয়ের কারণে চলাচল সীমিতকরণের নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে কর্মহীন মানুষকে মানবিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে সরকার ৫৭২ কোটি ৯ লক্ষ ২৭ হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করেছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক এ বরাদ্দ প্রদান করা হয়। প্রায় ১ কোটি ২৪ লক্ষ ৪১ হাজার ৯০০ পরিবারকে এ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে।
ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় সারাদেশের ৬৪ টি জেলার ৪৯২টি উপজেলার জন্য ৮৭ লক্ষ ৭৯ হাজার ২০৩ টি কার্ড এবং ৩২৮টি পৌরসভার জন্য ১২ লক্ষ ৩০ হাজার ৭৪৬ টি কার্ডসহ মোট ১ কোটি ৯ হাজার ৯৪৯টি ভিজিএফ কার্ডের বিপরীতে ৪৫০ কোটি ৪৪ লক্ষ ৭৭ হাজার ৫০ টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়। পরিবার প্রতি ১০ কেজি চালের সমমূল্য অর্থাৎ কার্ড প্রতি ৪৫০ টাকা হারে আর্থিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে উপজেলাসমূহের জন্য ৩৯৫ কোটি ৬ লক্ষ ৪১ হাজার ৩৫০ টাকা এবং পৌরসভাসমূহের জন্য ৫৫ কোটি ৩৮ লক্ষ ৩৫ হাজার ৭০০ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়।
কোভিড পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় পরিবারকে তাৎক্ষণিকভাবে খাদ্য সহায়তার জন্য ১২১ কোটি ৬৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে। দেশের ৬৪টি জেলার ৪ হাজার ৫৬৮ টি ইউনিয়নের প্রতিটিতে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা হারে মোট ১১৪ কোটি ২০ লক্ষ টাকা মানবিক সহায়তা হিসেবে প্রদানের জন্য এ অর্থ ছাড় করা হয় । সারাদেশের ৩২৮ টি পৌরসভার অনুকূলে মোট ৫ কোটি ৬৭ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। এর মধ্যে এ ক্যাটাগরির প্রতিটি পৌরসভার জন্য ২ লক্ষ টাকা, বি ক্যাটাগরির প্রতিটি পৌরসভার জন্য ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা এবং সি ক্যাটাগরির প্রতিটি পৌরসভার জন্য ১ লক্ষ টাকা হারে বরাদ্দ দেয়া হয় । ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর, গাজীপুর এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের জন্য ৭ লক্ষ টাকা হারে বরাদ্দ দেয়া হয় । ময়মনসিংহ, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, বরিশাল এবং সিলেট সিটি কর্পোরেশনের জন্য ৫ লক্ষ টাকা হারে বরাদ্দ দেয়া হয়। তাছাড়া দেশের ৬৪ টি জেলার জেলা প্রশাসনের অনুকূলে এ ক্যাটাগরির জন্য ২ লক্ষ টাকা, বি ক্যাটাগরির জন্য ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা এবং সি ক্যাটাগরির জন্য ১ লক্ষ টাকা হারে মোট ১ কোটি ৭৭ লক্ষ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
#
সেলিম/রেজুয়ান/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০২১/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৪৩
বিজনেস ল রেফারেন্স কর্নার আইনজীবী এবং ব্যবসায়ী
সম্প্রদায়ের মধ্যে নতুন সহযোগিতার দ্বার উন্মুক্ত করবে
-- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এক্সক্লুসিভ বিজনেস ল রেফারেন্স কর্নার বাংলাদেশের বার এবং বেঞ্চকে সমৃদ্ধ করতে অবদান রাখবে। পাশাপাশি আইনজীবী এবং ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মধ্যে নতুন সহযোগিতার দ্বার উন্মুক্ত করবে, যা বর্তমানে ব্যবসায় ও বিনিয়োগ পরিবেশের জন্য অপরিহার্য।
আজ দুপুরে ঢাকায় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির লাইব্রেরিতে এক্সক্লুসিভ বিজনেস ল রেফারেন্স কর্নার (এসসিবিএ-এফবিসিসিআই কর্নার) এর ভার্চুয়াল উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মন্ত্রী। ফেডারেশন অভ্ বাংলাদেশ চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এর সহযোগিতায় এই কর্নার স্থাপন করা হয়, যেখানে ৭০০ এক্সক্লুসিভ বিজনেস ল রেফারেন্স বুক রয়েছে।
আইনমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের আইনজীবীরা দক্ষতা এবং জ্ঞান অর্জনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করে যাছেন। কর্পোরেট জগতে পা রাখার সাথে সাথে তারা নিজেদেরকে আরো বৃহৎ দায়িত্বশীল অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। তারা আমাদের গর্বিত করে তুলবে এবং কর্পোরেট জগৎকে সর্বোত্তম বিকাশ এবং সমৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি কর্পোরেট জগতে খ্যাতিমান আইনজীবীদের একত্রিত করে চলেছে। তিনি বিশ্বাস করেন, নতুন এসসিবিএ-এফবিসিসিআই কর্নার তাদের ভবিষ্যৎ সাফল্যের পথ সুগম করবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ এম আমিন উদ্দিন, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম, ফেডারেশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ মুনতাকিম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এফবিসিসিআই- এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহফুজুল হক অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।
#
রেজাউল/রেজুয়ান/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০২১/১৮২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৪২
ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে আটলেন বিশিষ্ট দ্বিতীয় আমিন বাজার
সেতুর নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করলেন সেতুমন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল) :
ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের আমিনবাজার, সালেহপুর ও নয়ারহাটে তিনটি সেতু নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় আটলেন বিশিষ্ট দ্বিতীয় আমিন বাজার সেতুর নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
মন্ত্রী আজ সকালে নিজ বাসভবন হতে ভিডিও কনফারেন্সে এ সেতুর নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, গাবতলী বাস টার্মিনালের সামনের সড়কের যানজট নিরসন ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে বিদ্যমান আমিন বাজার সেতুর পাশের পুরাতন স্টিল ব্রিজটি তুলে আটলেন বিশিষ্ট নতুন সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের আমিনবাজার, সালেহপুর এবং নয়ারহাটে তিনটি সেতু নির্মাণের লক্ষ্যে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। দ্বিতীয় আমিন বাজার সেতুটি এ প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ করা হচ্ছে। আটলেনের সেতু ছাড়াও সেতুর দুপ্রান্তে প্রায় দেড় কিলোমিটার সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হবে। সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে প্রায় দুইশত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে দুইশত তেত্রিশ মিটার দীর্ঘ দ্বিতীয় আমিন বাজার সেতু।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মোঃ নজরুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আবদুস সবুর, ঢাকা সড়ক জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী সবুজ উদ্দীন খান, প্রকল্প পরিচালক, জেলা এবং উপজেলা প্রশাসনসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ।
#
ওয়ালিদ/রেজুয়ান/মোশারফ/সেলিম/২০২১/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৪১
পরিবেশের দৃশ্যমান উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে
-- পরিবেশ মন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল) :
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, দেশের পরিবেশের দৃশ্যমান উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় বিভিন্ন প্রকল্প ও কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, অবৈধভাবে দখলকৃত সরকারি বনভূমি পুনরুদ্ধার, পাহাড় ও টিলা কর্তন রোধ, অবৈধ ইটভাটা এবং নিষিদ্ধ পলিথিনের ব্যবহার বন্ধে নিয়মিতভাবে অভিযান পরিচালনা করছে সরকার। স্থানীয় প্রশাসন ও সকলের সহযোগিতায় দেশের পরিবেশের উন্নয়ন করা সম্ভব হবে।
আজ বিভাগীয় কমিশনারগণের সাথে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের ভার্চুয়াল সমন্বয় সভায় ঢাকাস্থ সরকারি বাসভবন হতে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমন্বয় সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবগণ, মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থা প্রধানগণ এবং বিভাগীয় কমিশনারগণ উপস্থিত ছিলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, সরকারি নির্মাণ, মেরামত ও সংস্কার কাজে ২০২৫ সালের মধ্যে শতভাগ ব্লক ইট ব্যবহার অর্জনের বিষয়টি মনিটরিং এবং যানবাহনের সৃষ্ট দূষণ নিয়ন্ত্রণে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রচারণা জোরদারকরণ এবং প্রয়োজন অনুসারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। প্লাস্টিক ও পলিথিন দূষণ নিয়ন্ত্রণে নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ পলিথিন ও প্লাস্টিক ব্যাগের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, উপকূলীয় এলাকায় এক বছরের মধ্যে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ এবং একই সময়ে সারাদেশের হোটেল, রেস্টুরেন্টে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, জলাধার ও নদী ভরাট এবং নদী দূষণ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন, শিল্প-কারখানা, নৌযান ও মনুষ্য-সৃষ্ট বর্জ্য সরাসরি নদীতে নিঃসরণ প্রতিরোধে নজরদারি জোরদারসহ প্রয়োজনে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর চিকিৎসা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণে নিয়মিত তদারকি নিশ্চিত করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব পর্যালোচনা ও বিসিসিটি’র বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পসমূহ নিয়মিত পরিদর্শনসহ এ বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, সংরক্ষিত বন ব্যতীত অন্যান্য বনভূমি (রক্ষিত বনভূমি, অর্পিত বনভূমি) এলাকায় খাস জমি বন্দোবস্ত প্রদানের ক্ষেত্রে অধিকতর সতর্কতা অবলম্বন এবং প্রয়োজনে বন বিভাগের সঙ্গে আলোচনাক্রমে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। পরিবেশমন্ত্রী বনভূমি জবরদখলকারীদের উচ্ছেদের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে চলমান ক্র্যাশ প্রোগ্রামে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদানের জন্য বিভাগীয় কমিশনারদের প্রতি আহবান জানান। অবৈধভাবে বন্দোবস্তকৃত বনভূমি উদ্ধারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং বনভূমি যথাযথভাবে রেকর্ডভুক্তি করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্যও বিভাগীয় কমিশনারদের প্রতি আহবান জানানো হয়। সভায় বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনের মালিকানাধীন আনুমানিক ২৫-৩০ একর রাবার বাগান চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) কর্তৃপক্ষের অবৈধ দখল থেকে উদ্ধারের নিমিত্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উপস্থিত চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সকল কাজে বিভাগীয় কমিশনারগণের সক্রিয় সহযোগিতার জন্য অনুরোধ করা হয়। বিভাগীয় কমিশনারগণ তাদের বক্তব্যে এ মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট কাজ পারস্পরিক সমন্বয়ের মাধ্যমেই করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন। ভবিষ্যতে আরো নিবিড়ভাবে দেশের পরিবেশের উন্নয়নে কাজ করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
#
দীপংকর/রেজুয়ান/মোশারফ/সেলিম/২০২১/১৭২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী