Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৫ এপ্রিল ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২৫ এপ্রিল ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪৩৭৩

 

উন্নত দেশগুলোকে ন্যাপ বাস্তবায়নের জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক

সহায়তা ও প্রযুক্তি সরবরাহ করার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ সচিব

 

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :

  

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় সম্পদ ও প্রযুক্তি প্রদানের মাধ্যমে প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য উন্নত দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং ঝুঁকিপূর্ণ সম্প্রদায়ের সুরক্ষার জন্য সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান জানান।

 

আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ন্যাশনাল অ্যাডাপ্টেশন প্ল্যান এক্সপো-২০২৪-এর সমাপনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশ সচিব একথা বলেন।

 

পরিবেশ সচিব তৃণমূল পর্যায়ে, বিশেষ করে স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে (এলডিসি) বাস্তব সমস্যা সমাধানের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন, যেখানে ন্যাপ বাস্তবায়নের জন্য অর্থের অ্যাক্সেস এখনও চ্যালেঞ্জিং। ন্যাপ এক্সপোতে ন্যাপের অগ্রগতি মূল্যায়ন এবং এগিয়ে যাওয়ার কৌশল নির্ধারণের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম। তিনি ন্যাপ এক্সপোর ফলাফলকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতে কপ-২৯ এ একটি ইভেন্ট আয়োজনের প্রস্তাব করেন।

 

ড. ফারহিনা বলেন, ন্যাপ এক্সপোতে জাতীয় পরিকল্পনার মাধ্যমে রূপান্তরমূলক অভিযোজন নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, অভিযোজন পরিকল্পনার জন্য একটি নতুন পদ্ধতির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে এবং বিভিন্ন উৎস থেকে অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আলোচনা করা হয়েছে। এক্সপো অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করেছে, সর্বোত্তম অনুশীলন এবং বিশ্বব্যাপী অভিযোজন প্রচেষ্টা বাড়ানোর জন্য অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি করে। সামগ্রিকভাবে ইভেন্টটি অভিযোজন পরিকল্পনায় একটি নেতা হিসেবে বাংলাদেশের ভূমিকার ওপর জোর দেয় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় কার্যকর কৌশল সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে।

 

জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত জাতিসংঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন সচিবালয়ের অভিযোজন বিভাগের ব্যবস্থাপক ডা. পল ডেসাঙ্কার ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র এবং বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্বের মতো উদ্যোগের উল্লেখ করে জলবায়ু পরিবর্তনের মধ্যে বাংলাদেশের স্থিতিস্থাপকতার প্রশংসা করেন। উদ্ভাবনী অর্থায়ন এবং আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতার আহ্বান-সহ এনএপি বাস্তবায়নে আর্থিক সীমাবদ্ধতার মতো চ্যালেঞ্জগুলোকে স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ন্যাপ সাফল্যের জন্য সরকারি, বেসরকারি স্টেকহোল্ডার এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের সম্পৃক্ততা অত্যাবশ্যক। কার্যকর অভিযোজন কৌশলগুলোর জন্য ডেটা, সক্রিয় পরিমাপ এবং অন্তর্ভুক্তি হাইলাইট করা হয়েছে। তিনি জরুরিভিত্তিতে ন্যাপ বাস্তবায়নের জন্য সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান জানান, অংশগ্রহণকারীদের তাদের অবদানের জন্য ধন্যবাদ জানান এবং দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আহ্বান জানান।

 

সমাপনী অধিবেশনে স্বল্পোন্নত দেশ বিশেষজ্ঞ গ্রুপের ভাইস-চেয়ার আদাও সোয়ারেস বারবোসাও বক্তৃতা করেন। সমাপনী অধিবেশন সঞ্চালনা করেন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব লুবনা ইয়াসমিন।

 

#

 

দীপংকর/সায়েম/শফি/রানা/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৯০৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর: ৪৩৭২

 

আইন-শৃঙ্খলার ব্যত্যয় হলে সরকারের উন্নয়ন কাজেরও ব্যত্যয় ঘটবে

                                                             - পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী

রাঙ্গামাটি, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল):   

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেছেন, আইন-শৃঙ্খলার ব্যত্যয় হলে সরকারের উন্নয়ন কাজেরও ব্যত্যয় ঘটবে। আমরা আইন-শৃঙ্খলা মেনে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থানে বসবাস করতে পারলেই আমাদের সার্থকতা বাস্তবায়ন হবে। তিনি আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম সরকারের আইন-শৃঙ্খলা অনুসরণ করেই পরিচালিত হয়ে আসছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি চুক্তির ফলস্বরূপ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠিত হয়েছে। এ অঞ্চলের সকল সংস্থাগুলো আইন-শৃঙ্খলার মাধ্যমেই পরিচালিত হয়।  

আজ রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষ এনেক্স ভবনে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ২য় সভায় পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বৈঠক শেষে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের অদৃশ্য শক্তি বলে কোন কথা নেই। কাপ্তাই হ্রদের ড্রেজিং-এর বিষয়টি একনেক সভায় উপস্থাপন করা আছে। অনুমোদন হলেই আগামী অর্থ বছরে কাজ শুরু হবে। পার্বত্য অঞ্চলের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সরকারের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে। এ অঞ্চলে শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা কারো একার পক্ষে সম্ভব নয়। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় জনগণ ও জনপ্রতিনিধিদেরকেও এগিয়ে আসতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের সকল সম্প্রদায়, গোষ্ঠী সহাবস্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মূল স্রোতধারার সাথে আমাদের এক হয়ে এগুতে হবে। পার্বত্য অঞ্চল শুধু নয়, পুরো বাংলাদেশকে একটি ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসাবে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এখানে জাতি, গোষ্ঠী সম্প্রদায় আলাদা কিছুই থাকবে না। বাংলাদেশের উন্নয়নে সকল সম্প্রদায়কে একসাথে কাজ করতে হবে।

পার্বত্য অঞ্চলে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চলমান রয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী দিনগুলোতে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার আরো বেশি ত্বরান্বিত করা হবে। সাংবাদিকদের অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দীর্ঘ বছর পর সাজেকের রাস্তাঘাট হচ্ছে। এটা সম্পূর্ণই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার অবদান।

বৈঠক শেষে পার্বত্য রাঙ্গামাটি জেলার চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সরেজমিনের পরিদর্শন করেন সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং-এর সভাপতিত্বে বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, বন ও পরিবেশ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার এমপি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের এমপি মোঃ মঈন উদ্দিন, যশোর-১ আসনের এমপি শেখ আফিল উদ্দিন, সংরক্ষিত মহিলা আসন-৪৮ এর এমপি জনাব জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যাঁ, উপজাতীয় শরণার্থী ও অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু বিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান জনাব সুদত্ত চাকমা (সিনিয়র সচিব), পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আমিনুল ইসলাম, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা এবং খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু।

#

রেজুয়ান/সায়েম/শফি/রানা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/১৯৫৫ ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৩৭১

 

মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষে প্রবাসী বাঙালিদের অবদান ছিল অনন্য

                                                --- প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল):

          প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, প্রবাসী বাঙালিরা বাংলাদেশের দুঃসময়ের বন্ধু। তারা মুক্তিযুদ্ধের আগে থেকেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তেমনি মুক্তিযুদ্ধের দেশের পক্ষে প্রবাসী বাঙালিদের অবদান অনন্য।

          গতকাল হিথরো বিমানবন্দরে প্রতিমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন শহর থেকে আগত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম তাঁকে স্বাগত জানান।

          এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশ আজ উন্নত রাষ্ট্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, অর্থনৈতিক দিক দিয়েও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। অপার সম্ভাবনার বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত হবে।

          বিমানবন্দরে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরীফ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক, সিনিয়র সহসভাপতি জালাল উদ্দীন, সহসভাপতি শাহ আজিজুর রহমান হরমুজ আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নঈম উদ্দিন রিয়াজ, মারুফ আহমদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আহাদ চৌধুরী, লন্ডন আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল হক লালা মিয়া, সাধারণ সম্পাদক আলতাফুর রহমান মোজাহিদ, যুক্তরাজ্য সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সায়েদ আহমদ সাদ, যুক্তরাজ্য শ্রমিক লীগের সভাপতি শামীম আহমেদ, কৃষকলীগের সভাপতি সৈয়দ তারেক আহমেদ, তাতী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম প্রমুখ।

          এ সময় তিনি পূর্ব লন্ডনের আলতাব আলী পার্কে অবস্থিত শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর তিনি সিডনি স্ত্রিটে অবস্থিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

#

 

 সৈকত/সায়েম/শফি/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৯১০ঘণ্টা

  

তথ্যববিরণী                                                                                                        নম্বর : ৪৩৭০

 

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রীর পবিত্র ওমরা পালনের জন্য সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ

 

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল):

          বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক পরিবারের সদস্যদের নিয়ে পবিত্র ওমরা হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব যাত্রা করেছেন।

          তিনি আজ বাংলাদেশ বিমান যোগে মদীনার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। ফ্লাইটটি চট্টগ্রামে সংক্ষিপ্ত যাত্রা বিরতি করে আজ রাতেই মদীনা পৌছানোর কথা রয়েছে।

          বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী মক্কায় পবিত্র কাবা শরীফ তাওয়াফ ও ওমরা পালন ছাড়াও মক্কা ও মদীনায় মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর স্মৃতি বিজরিত বিভিন্ন ধর্মীয় স্থান পরিদর্শন করবেন। আগামী ৪ মে পবিত্র ওমরা পালন শেষে তাঁর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

#

 

মাহমুদুল/শফি/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৭৩০ঘণ্টা

 

 

 

 

 

তথ্যববিরণী                                                                                           নম্বর: ৪৩৬৯

 

বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমারের ২৮৮ জন বিজিপি, সেনা ও অন্য সদস্যদের প্রত্যাবাসন

 

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল):

          মিয়ানমারে আভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সদস্যদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন কার্যক্রম আজ সম্পন্ন হয়েছে।

          কক্সবাজার বিআইডাব্লিউটিএ ঘাটে উক্ত প্রত্যাবাসন কার্যক্রম আয়োজন করা হয়। ১১ মার্চ ২০২৪ তারিখ হতে বিভিন্ন সময়ে তারা নাফ নদী ও স্থল সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশের আশ্রয় নেন। এত দিন তাদের বিজিবি’র হেফাজতে নাইক্ষ্যংছড়ির একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছিল।

          মিয়ানমারের সাথে আলোচনাক্রমে প্রত্যাবাসন সম্পাদনের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুসারে এ প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পাদন করা হয়। মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সদস্যদের প্রত্যাবাসনের জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, কোস্টগার্ড, জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ ও অন্যান্য কর্তৃপক্ষের সহায়তায় সম্পন্ন করা হয়েছে।

          জাহাজযোগে আগত মিয়ানমারের প্রতিনিধিবৃন্দ গত ২৪ এপ্রিল বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ির ক্যাম্পে অবস্থানরত বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের বিজিপি ও অন্যান্য সদস্যদের বিজিবির সার্বিক সহায়তায় শনাক্তকরণ, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। উক্ত স্থানে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমার দূতাবাস, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিজিবির প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে জাহাজযোগে আগত বিজিপি সদস্যদের নিকট তাদের হস্তান্তর করা হয়।

          উল্লেখ্য, চলতি বছরে এ পর্যন্ত ছয়শতের অধিক আশ্রয়প্রার্থী মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সদস্যকে মানবিক বিবেচনায় আশ্রয় প্রদান ও প্রত্যাবর্তনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রথমবার গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩৩০ জন বিজিপি ও সেনাসদস্যকে জাহাজে করে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়।

#

 

আকরাম/শফি/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৮০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪৩৬৮

 

চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ গণপূর্তমন্ত্রীর

 

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :   

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ দিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।

আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় এ নির্দেশ দেন মন্ত্রী। সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার জন্য প্রকল্প পরিচালক এবং সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ প্রদান করে তিনি বলেন, জাতীয় অগ্রগতির চেয়ে সামান্য বেশি হলেও মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন অগ্রগতি যথেষ্ট সন্তোষজনক নয়। আগামী ৩০ জুনের মধ্যে এই অগ্রগতি একটি সম্মানজনক পর্যায়ে নিয়ে আসার লক্ষ্যে সবাইকে কাজ করতে হবে।

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালযয়ের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে নিজস্ব অর্থায়নভুক্ত ৩২টি এবং জিওবি ও বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট ৪৮ টিসহ মোট ৮০টি প্রকল্পের বিপরীতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট বরাদ্দ ৬০৮১ দশমিক ৮০ কোটি টাকা। তন্মধ্যে জিওবি ও বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্পে বরাদ্দ ৫১৯২ দশমিক ৬১ কোটি এবং নিজস্ব অর্থায়নভুক্ত প্রকল্পে বরাদ্দ ৮৮৯ দশমিক ১৯ কোটি টাকা। মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত অর্থ অবমুক্ত করা হয়েছে জিওবি ও বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্পে ৫৮ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়িত প্রকল্পে ৫৫ দশমিক ৬১ শতাংশ। সামগ্রিকভাবে (জিওবি/বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট এবং নিজস্ব অর্থায়নভুক্ত) প্রকল্পে আর্থিক অগ্রগতি বিবেচনায় সর্বোচ্চ অগ্রগতি রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (৭৪ দশমিক ৫৪ শতাংশ) এবং সর্বনিম্ন অগ্রগতি খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (১১ দশমিক ৫৯ শতাংশ)। মার্চ-২০২৪ পর্যন্ত মন্ত্রণালয়ের সার্বিক অগ্রগতি ৪৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ যা গত বছর একই সময় ছিল ৪৪ দশমিক ২৭ শতাংশ। এ সময়ে আরএডিপি অনুযায়ী জাতীয় অগ্রগতি ৪২ দশমিক ৩০ শতাংশ।

আরএডিপিতে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের জিওবি/বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্পে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বরাদ্দ ১১ কোটি ৬ লাখ টাকা। তন্মধ্যে ১১ কোটি ৪ লাখ ৩৫ হাজার টাকা (৯৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ)ব্যয় করা হয়েছে এবং এক্ষেত্রে ভৌত অগ্রগতি মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত ১০০ শতাংশ যা মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর/সংস্থাসমূহের মধ্যে সর্বোচ্চ অগ্রগতি। অন্যদিকে খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের জিওবি/বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট প্রকল্পে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আরএডিপি বরাদ্দ ২৪৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকা যেখানে মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত ব্যয় ১৪ কোটি টাকা (৫ দশমিক ৬ শতাংশ) এবং এক্ষেত্রে ভৌত অগ্রগতি মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত ৩২ শতাংশ যা মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর সংস্থাসমূহের এডিপি বাস্তবায়নের মধ্যে সর্বনিম্ন।

সভায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নবীরুল ইসলাম, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল অবসরপ্রাপ্ত মোঃ সিদ্দিকুর রহমান সরকার, গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আজমত উল্লাহ খান, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুসসহ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও এর অধীন বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

রেজাউল/শফি/রানা/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৬৪৫ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪৩৬৭  

 

জিআই হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের পাশাপাশি পণ্যের গুণগত মানের দিকে নজর দিতে হবে

                                                                                             - শিল্পমন্ত্রী

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :   

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ একটি অমিত সম্ভাবনাময় দেশ। ষড়ঋতুর এ দেশকে প্রকৃতি যেমন দু'হাত ভরে তার বৈচিত্র্যময় সম্পদ ঢেলে দিয়েছে, তেমনি এদেশের মেহনতি মানুষ তাদের আপন শৈল্পিক কারুকার্যের মাধ্যমে অনন্যসাধারণ সামগ্রী প্রস্তুত করে বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের সুনাম ও খ্যাতি বৃদ্ধি করেছে। মাটি, বায়ু, পানি, পরিবেশ, কারিগরদের দক্ষতা প্রভৃতি স্বতন্ত্র ও অনন্য বৈশিষ্ট্যের কারণে ছোট এ ভূখণ্ডের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে রয়েছে অসংখ্য ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এসব পণ্যকে জিআই হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের পাশাপাশি এর গুণগত মান ও টেকসই সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে। 

মন্ত্রী আজ রাজধানীর বেইলি রোডে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমির মাল্টিপারপাস হলে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) আয়োজিত বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইল শাড়ি, গোপালগঞ্জের রসগোল্লা ও নরসিংদীর অমৃত সাগর কলাসহ ১৪টি ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের নিবন্ধন সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। 

ডিপিডিটি’র মহাপরিচালক মোঃ মুনিম হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তৃতা করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, ফরেন সার্ভিস একাডেমির রেক্টর রাষ্ট্রদূত মাশফী বিনতে শামস ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কামরুন নাহার সিদ্দীকা।

মন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাজারে জিআই পণ্যের প্রচার ও প্রসারে আমাদের এখনই কার্যকর উদ্যোগ ও পদক্ষেপ নিতে হবে। বিদেশের বাংলাদেশ মিশনসমূহ, দেশের সকল আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে কেন্দ্রীয়ভাবে এসব পণ্য প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া দেশে-বিদেশে বিভিন্ন মেলায় জিআই পণ্যসমূহ প্রদর্শন করা যেতে পারে। তিনি বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ডিপিডিটি, বিসিক ও এসএমই ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় জেলা ও উপজেলা প্রশাসন এসব পণ্যের উন্নয়ন ও প্রসারে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারে।

নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, বাংলাদেশ এখন কোনো খালি বাস্কেট নয়, এটি একটি পরিপূর্ণ ভরা বাস্কেট। আমাদের সম্পদের কোনো অভাব নেই, প্রয়োজন এর সদ্ব্যবহারের। প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা, কারিগরি সহযোগিতা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এসব সম্পদ ও পণ্যের প্রচার-প্রসার ঘটাতে হবে। 

সিনিয়র শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা বলেন, আমরা ইতোমধ্যে জিআই হিসেবে স্বীকৃতি পেতে পারে এমন ৫০০টি পণ্যের প্রাথমিক তালিকা তৈরি করেছি। একটু দেরিতে হলেও আমরা এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নিয়েছি। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় আমরা ২০১৩ সালে 'ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন প্রণয়ন করি এবং পরবর্তীতে ২০১৫ সালে এ সংক্রান্ত বিধিমালা প্রণয়ন করি। বিশেষ অতিথি বলেন, আমাদের জিআই পণ্যকে সুরক্ষা দিতে হবে এবং একইসঙ্গে এর পেটেন্ট দিতে হবে। জিআই পণ্যের প্রচার-প্রসারে বিভিন্ন উৎসব, পালাপার্বণ ও রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে এসব পণ্যকে আমরা উপহার হিসেবে প্রদান করতে পারি। এছাড়া এসব পণ্য সম্পর্কে টিভিসি, ডকুমেন্টারি তৈরি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

অনুষ্ঠানে টাঙ্গাইল শাড়িসহ বাংলাদেশের মোট ১৪টি ঐতিহ্যবাহী পণ্যকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সনদ প্রদান করা হয়। সেগুলো যথাক্রমে গোপালগঞ্জের রসগোল্লা, নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা, টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, কুমিল্লার রসমালাই, কুষ্টিয়ার তিলের খাজা, বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল, রংপুরের হাঁড়িভাঙ্গা আম, মৌলভীবাজারের আগর, মৌলভীবাজারের আগর আতর, মুক্তাগাছার মণ্ডা, যশোরের খেজুরের গুড়, রাজশাহীর মিষ্টি পান এবং জামালপুরের নকশিকাঁথা। এ নিয়ে ডিপিডিটি কর্তৃক জিআই সনদপ্রাপ্ত বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পণ্যের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩১টিতে।

#

 ফয়সল/শফি/রানা/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৬২৫ঘণ্টা

 তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ৪৩৬৬

 

দেশকে এগিয়ে নিতে কৃষির সকল স্তরে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার অপরিহার্য

                                                            – স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল):   

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম কৃষি নির্ভর বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি কৃষি উল্লেখ করে বলেছেন, দেশকে এগিয়ে নিতে কৃষির আধুনিকায়ন ছাড়া বিকল্প ব্যবস্থা নেই। উন্নত বিশ্বে কৃষির সকল স্তরে উন্নত প্রযুক্তির ছোঁয়া লাগলেও আমাদের দেশের কৃষি খাতে বিশেষ করে খামার যান্ত্রিকীকরণে এখনো অনেক উন্নতির সুযোগ রয়েছে।

মন্ত্রী আজ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী, বগুড়া ও লিমরা এক্সিবিশনস-এর যৌথ উদ্যোগে বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটিতে তিনদিন ব্যাপী ১২তম আন্তর্জাতিক কৃষি প্রযুক্তির মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কৃষি ও ভাগ্যাহত কৃষককুলের উন্নয়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে বিভিন্ন কর্মসূচি। তিনি বলেন, প্রচলিত সনাতন ধারার কৃষি প্রযুক্তির পরিবর্তনে খামার যান্ত্রিকীকরণের পাশাপাশি উন্নত প্রযুক্তি ও কলাকৌশলের সমন্বয় সাধন একান্ত প্রয়োজন।

মন্ত্রী কৃষি ও শিল্প খাতে দেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দু’টি সেক্টর উল্লেখ করে বলেন, এই দুইটি খাতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হলে দেশে সেবাখাতের বিকাশ হবে।

মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন এবং এর উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিতে সরকারি সংস্থার পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, কৃষি ও কৃষি সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি উৎপাদক, প্রযুক্তি সম্প্রসারণকারী শিল্প ও প্রতিষ্ঠানসমূহের অংশগ্রহণে এই প্রযুক্তি মেলা কৃষিখাতকে সমৃদ্ধ করবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সিনিয়র সচিব মোসাম্মৎ হামিদা বেগম, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ, পল্লী উন্নয়ন একাডেমী বগুড়ার মহাপরিচালক মোঃ খুরশীদ ইকবাল রেজভী এবং লিমরার চেয়ারম্যান কাজী ছারোয়ার উদ্দিন।

#

 হেমায়েত/শফি/রানা/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৬৩০ঘণ্টা

 

 

 

Handout                                                                                                                     Number : 4365

 

 

Collaboration is vital for addressing climate change and achieving adaptation goals
                                                                                                - Environment Secretary


Dhaka, 25 April: 

 

Environment, Forest and Climate Change Secretary Dr. Farhina Ahmed said collaboration and coordination are key to effectively addressing climate change impacts and achieving adaptation goals. Partnerships and knowledge sharing are emphasized to enhance adaptation actions, avoiding duplication and reporting burdens. Bangladesh plans to contribute to the development of indicators, establishing early warning systems, implementing adaptation plans and establishing monitoring systems. The synergies between the National Adaptation Plan (NAP) and the the Global Goal on Adaptation (GGA) are explored to enhance adaptation efforts and demonstrate progress.

Environment Secretary said these while addressing in a technical session titled Assessing Richness And Gaps Towards The Global Goals Adaptation (UNEP) in Green View room in BICC, Dhaka today in the on-going NAP Expo 2024.
 

Dr. Farhina Ahmed said, NAPs is crucial for aligning adaptation actions with GGA as challenges exist. COP 28 concluded the Glasgow Sharm al Sheikh Work Programme on GGA and adopted a framework for the global goal on adaptation. Two years work program on indicators for measuring progress towards GGA targets was decided upon, with Bangladesh aiming for its adoption at COP 30.

Gwyn Lewis, UN Resident Coordinator, Bangladesh; Mozaharul Alam, Regional climate change coordinator,  UNEP, Vanessa Villegas- Carriedo, UNEP;  Arfan Uzzaman, National Climate Change Expert, FAO, Bangladesh; Azan Mohamed - Maldives and Jose Vitale; Jose Luiz Onofre also spoke in the occasion.

#

 

Dipankar/ Kamruzzaman/Fatema/Ali/Mansura/2024/1315 hour


 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪৩৬৪

শুধু চাকরির পেছনে ছুটবেনা, উদ্যোক্তা হবে

                                     -স্বাস্থ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :   

 

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, তোমরা স্বাস্থ্য বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন কর্মমূখী প্রোগ্রামে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেছ, সেই হিসেবে তোমাদের কর্মক্ষেত্র তুলনামূলকভাবে সম্প্রসারিত। তবে, তোমরা শুধু চাকরির পেছনে ছুটবেনা, উদ্যোক্তা হবে, তরুণদের জন্য চাকরির ক্ষেত্র তৈরি করবে। মন্ত্রী বিষয়ভিত্তিক ও প্রযুক্তিগত জ্ঞানে সমৃদ্ধ হয়ে সক্ষমতা ও সম্ভাবনার শতভাগ কাজে লাগিয়ে স্বনির্ভর জনসম্পদ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে আহ্বান জানান। 

 

মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ্ সায়েন্সের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক এ কে আজাদ খান, ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের অধ্যাপক এন্থনি কস্টেলোসহ সনদপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা।

 

#

 

পবন/কামরুজ্জামান/ফাতেমা/আলী/মানসুরা/২০২৪/১৪৩৫ ঘণ্টা

 

 

 

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৪৩৬৩

আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী শিল্পোৎসব ঢাকা-২৪ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল): 

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল ২৬ এপ্রিল ‘আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী শিল্পোৎসব ঢাকা-২৪’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:

          “বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ২৬ ও ২৭ এপ্রিল ২০২৪ দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথমবারের মত ‘আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী শিল্পোৎসব ঢাকা-২৪’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ আয়োজনের জন্য আমি উদ্যোক্তা সংগঠন ঢাকা থিয়েটার ও বৃটিশ কাউন্সিল এবং সহউদ্যোক্তা আইআইডি ও প্রতিবন্ধী নাট্যদল ‘সুন্দরম’-সহ সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।

          আমি জেনে আনন্দিত যে, এ উৎসবে দেশের ৮টি বিভাগের ৯টি প্রতিবন্ধী নাটক ও ভারতের ১টি অপেরা-মোট ১০টি নাটক মঞ্চায়ন হবে। সঙ্গে থাকবে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে ও প্রতিবন্ধী অভিনেতাদের অংশগ্রহণে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, অদম্য শ

2024-04-25-14-53-ad9325cab5601bd13fbc83b72bf3be82.docx