Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী 16/12/2018

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৩৫৮

 

স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে স্থাপত্য শিল্পের বিকাশ আমাদের জন্য গর্বের অহংকারের

                                                                                         -- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮) :

 

     সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে স্থাপত্য শিল্পের বিকাশ আমাদের জন্য গর্বের ও অহংকারের। স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে স্থাপত্য শিল্পের প্রতি মানুষের আগ্রহ বেড়েছে। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও বাংলাদেশি স্থপতিদের সুনাম ও মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে।

 

     মন্ত্রী আজ রাজধানীর ইনস্টিটিউট অভ্ আর্কিটেক্টস বাংলাদেশ (আইএবি) সেন্টারে বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট আয়োজিত ‘বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট ডিজাইন অ্যাওয়ার্ড ২০১৮ এবং বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট স্বর্ণপদক ২০১৮’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

     প্রধান অতিথি বলেন, বিজয় দিবসে এ আয়োজন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। যাঁরা স্বর্ণপদক পেয়েছেন তাঁরা সবাই আমার সমসাময়িক ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু। আর তরুণ যেসব স্থপতি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন, তাঁদের কাজ আমাকে মুগ্ধ করেছে। পুরস্কারপ্রাপ্ত সবার প্রতি রইল আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

               

     মন্ত্রী বলেন, ঢাকা শহরকে পুরোপুরি সুন্দর ও পরিকল্পিত করে গড়ে তোলা কঠিন কাজ। কিন্তু আমরা আমাদের ছোট ছোট শহরগুলোকে সুন্দর ও পরিকল্পিত করে গড়ে তুলতে পারি। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে যাতে স্থাপত্য শিল্পে অবদানের জন্য সর্বোচ্চ জাতীয় পুরস্কার দেওয়া যায়, সেজন্য আমাদের মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আশা করছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এতে অনুমোদন দেবেন। 

 

     বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সভাপতি স্থপতি কাজী গোলাম নাসিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক স্থপতি কাজী এম আরিফ।

 

বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট ডিজাইন অ্যাওয়ার্ড ২০১৮ ও বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট স্বর্ণপদক ২০১৮ এর পটভূমি উপস্থাপন করেন যথাক্রমে অ্যাওয়ার্ড সমন্বয়ক স্থপতি জিয়াউল আলম ও বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট স্বর্ণপদক মনোনয়ন কমিটির আহবায়ক স্থপতি ড. আবু সাঈদ এম আহমেদ। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বক্তৃতা করেন  বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সম্পাদক (পেশা) স্থপতি দেওয়ান শামসুল আরিফ।

 

#

 

ফয়সল/আনোয়ার/পারভেজ/রেজাউল/২০১৮/২২১০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩৩৫৭  
                          
ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণা বিশ্বে সমাদৃত 

ঢাকা, ২  পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে ডিজিটাল-প্রযুক্তির সর্বজনীন ব্যবহার এবং মুক্তিযুদ্ধ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকার কর্তৃক ২০০৮ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশের ঘোষণার ফলে দেশে এখন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণা এখন বিশ্বে সমাদৃত। প্রতিবেশী দেশ ভারত আমাদের ঘোষণার ছয় বছর পর ভারতকেও ডিজিটালাইজেশনের আনুষ্ঠানিক উদ্যোগ গ্রহণ করে। যুক্তরাজ্যের মতো উন্নত দেশেও আমাদের আদলে ডিজিটাল ইউকে নামে পরিকল্পিত ডিজিটাইজিলেশন চালু হওয়ায় আমরা অগ্রপথিকের জায়গায় চলে এসেছি। 

তারা আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশে অনলাইন লেনদেন, কেনাকাটা, ই-টেন্ডার, ই-টিকেট, ই-ফাইল, ই এফটি পদ্ধতিতে বেতন প্রদান, ই-মেইল মার্কেটিং, ডেবিট-ক্রেডিট কার্ডের ডিজিটাল পেমেন্টসহ অল্প সময়ে অসংখ্য সুবিধার সৃষ্টি হয়েছে। এখন প্রায় ১৭ কোটি মানুষের ১৫ কোটি লোক মোবাইল ব্যবহার করে, ৮ কোটি মানুষ ইন্টারনেটের সহজ যোগাযোগের মাধ্যমকে বেছে নিয়েছে। 

মৎস্য অধিদফতরের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) অরুণ কুমার মালাকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সচিব রইছউল আলম ম-ল প্রধান অতিথি ছিলেন। 

#
শাহআলম/আনোয়ার/নাইচ/পারভেজ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/২১৩৪ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩৩৫৬  
                          
সিউলে মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন

সিউল (কোরিয়া), ১৬ ডিসেম্বর :

১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সিউলে বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দমুখর পরিবেশে ৪৮তম মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন করে। 

আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ১৬ ডিসেম্বর সকালে রাষ্ট্রদূত দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় সংগীত বাজানোর মধ্য দিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এসময়ে  মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের বিদেহী আত্মার শান্তি এবং দেশের সমৃদ্ধি ও অগ্রযাত্রা  কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর  বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও আর্থসামাজিক উন্নয়নের ওপর একটি কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এতে হিউ ও’ব্রায়ান ইয়ুথ লিডারশিপ (ঐঁময ঙ’নৎরধহ ণড়ঁঃয খবধফবৎংযরঢ়-ঐঙইণ) এর ১১ জন কোরিয়ান কিশোর-কিশোরীসহ বাংলাদেশি শিশু-কিশোররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে। এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে তারা বাংলাদেশের ইতিহাস, বর্তমান আর্থসামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে ইতিবাচক ধারণা লাভ করতে সক্ষম হয়। 

বিজয় দিবস উদযাপনের দ্বিতীয় পর্বে বিকাল ৫ ঘটিকায় প্রবাসী বাংলাদেশিসহ  বিভিন্ন সামাজিক  সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং কোরিয়ার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করে। দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু এ পর্বে পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে পাঠ  করা হয়। এরপর দূতাবাসের কর্মকর্তারা রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পড়ে শোনান।  

স্বাগত বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতা  মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদ এবং সম্ভ্রম হারানো ২ লাখ মা-বোনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করেন। তিনি বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের যে অর্জন তা ধরে রাখার জন্য প্রবাসীদের মাতৃভূমির প্রতি তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করার আহ্বান জানান। দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে মুক্ত আলোচনায় প্রবাসী আলোচকগণ আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতির বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরেন। 

আলোচনা পর্ব শেষে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিবার ও কোরিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশের নাগরিকদের অংশগ্রহণে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে দেশাত্মবোধক  গান, নৃত্য ও কবিতা আবৃত্তি পরিবেশন করা হয়। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার পরিবেশন করে অতিথিদের আপ্যায়নের মধ্য দিয়ে আনন্দঘন অনুষ্ঠান শেষ হয়। 

#
আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/২১০৬ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩৩৫৫  
                          
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা
.
ঢাকা, ২  পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

মহান বিজয় দিবস ২০১৮ উপলক্ষে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আকরাম-আল-হোসেন। সভাপতিত্ব করেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু হেনা মোস্তফা কামাল। 
মোঃ আকরাম-আল-হোসেন বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও শহীদদের স্বপ্নকে ধারণ করে বঙ্গবন্ধুর লালিত সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। দুর্নীতিমুক্ত ও সমৃিদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। এ জন্য নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিষ্ঠা ও সততার সাথে সকলকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
আলোচনা সভায় অন্যায়ের মধ্যে বক্তৃতা করেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এ এফ এম মঞ্জুর কাদির ও মোঃ হাসিবল আলম, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোহাম্মদ সোহেল ও আব্দুল মান্নান এবং ঢাকা বিভাগীয় উপপরিচালক ইন্দু ভূষণ দেব।
#
রবীন্দ্র/আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/২০৫৬ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩৩৫৪  
                          
বেতারের ৮০তম প্রতিষ্ঠা দিবসে তথ্যসচিব
স¦াধীনতা ও বাঙালিত্বের চেতনাকে এগিয়ে নিতে বেতার

ঢাকা, ২  পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

বাঙালিত্ব ও মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় সুখী, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে বেতার অবিচল থাকবে বলেছেন তথ্যসচিব আবদুল মালেক।

বিজয় দিবসের বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ বেতারের ৮০তম প্রতিষ্ঠাদিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ বেতার’ আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক নারায়ণ চন্দ্র শীলের সভাপতিত্বে বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী ও আশফাকুর রহমান খান বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন।

মহান বিজয় দিবসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করে তথ্যসচিব বলেন, বাঙালি জাতির ¯্রষ্টা, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপিতা চরম আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমাদের হাতে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ দিয়ে গেছেন। বাঙালি সংস্কৃতি ও স্বাধীনতার চেতনা চর্চার মাধ্যমে এদেশকে সুখী-সমৃদ্ধ, শোষণমুক্ত ও স্বচ্ছ রাখার দায়িত্ব আমাদেরই।

বাংলাদেশ বেতার মুক্তিযুদ্ধের অবিচ্ছেদ্য অংশ আর দেশ গড়ার এ কাজে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম হিসেবে বেতার অগ্রণী ভূমিকা পালন অব্যাহত রাখবে, বলেন তথ্যসচিব।

সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বেতারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। অনুষ্ঠান শেষে বেতার শিল্পীরা সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা উপহার দেন।


#
আকরাম/আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/২০২৫ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                   নম্বর  :৩৩৫৩
যথাযোগ্য মর্যাদায় রাজশাহীতে মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন 
রাজশাহী,  ২ পৌষ, ( ১৬ ডিসেম্বর ) :
যথাযথ মর্যাদা ও উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে আজ রাজশাহীতে  মহান বিজয় দিবস-২০১৮ উদ্যাপন করা হয়েছে।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ দিবসের সূচনালগ্নে ৩১বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের শুভ সূচনা করা হয়। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। একই সময়ে সকল সরকারি, আধা সরকারি ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। 
সকাল নয়টায় মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার মোঃ নূর-উর রাহমান প্রধান অতিথি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। তিনি এ সময় জেলা সদরের বীর মুক্তিযোদ্ধা পুলিশ, আনসার-ভিডিপি, বিএনসিসি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এবং  বিভিন্ন  শিক্ষা  ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান, শিশু কিশোর সংগঠন, কারারক্ষী, বাংলাদেশ স্কাউট, রোভার স্কাউট ও গালর্স গাইডের বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজের অভিবাদন গ্রহণ করেন। 
জেলা প্রশাসক এসএম আব্দুল কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ডিআইজি এম খুরশীদ হোসেন, পুলিশ কমিশনার একেএম হাফিজ আক্তার, পুলিশ সুপার মোঃ শহীদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রায় ১০০টি দল অংশগ্রহণ করে। 
সকালে কামারুজ্জামান চত্বরে আলোকচিত্র প্রদর্শন করা হয়। প্রবেশ মূল্য ছাড়া সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জাদুঘর, পার্ক, চিড়িয়াখানা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়। এদিন হাসপাতাল, জেলখানা, সরকারি শিশু সদন, শিশু নিবাস, অন্ধ, মূক ও বধির বিদ্যালয়, সেফ হোম, এস ও এস শিশু পল্লী, শিশু বিকাশ কেন্দ্র এবং বেসরকারি এতিমখানায় উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়। জাতির শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে  বাদ জুম্মা মসজিদসমূহে মোনাজাত এবং  অন্যান্য উপাসনালয়ে সুবিধামতো সময়ে প্রার্থনা করা  হয়। আজ সকল সিনেমা হল ও জনবহুল মোড়সমূহে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। 
বিকেলে রিভারভিউ কালেক্টরেট স্কুল মাঠে আলোচনা সভা ও মহিলাদের ক্রীড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। একই সময়ে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ একাদশ বনাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা একাদশ এবং মেয়র একাদশ বনাম বিভাগীয় কমিশনার একাদশ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। সন্ধ্যায় সিটি কর্পোরেশনের গ্রিন প্লাজায় খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 
 আজ সন্ধ্যা হতে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ ভবনসমূহে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। 
এছাড়া রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন, রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয় এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনসমূহ পৃথক কর্মসূচি পালন করে।
 
#
হালিম/আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/১৯১২ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩৩৫১
চট্টগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস উদ্যাপিত
 
চট্টগ্রাম, ২ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :
যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসবমুখর পরিবেশে বন্দর নগরী চট্টগ্রামে উদ্যাপিত হয়েছে ১৬ ডিসেম্বর-মহান বিজয় দিবস।
বিজয় দিবস উদ্যাপনের অংশ হিসেবে বিজয়ের প্রথম প্রহর রাত ১২.০১টায় কোর্ট হিলে ৩১ বার তোপধ্বনি দেয়া হয়। একই সাথে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। এসময় সরকারি প্রশাসন, বেসরকারি সংস্থা, রাজনৈতিক দল ও অঙ্গসংগঠন, সাংস্কৃতিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামসহ সর্বস্তরের মানুষ শহিদ মিনারে ফুল দিয়ে বিজয় দিবস উদ্যাপন ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে। এছাড়া সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সকল সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
দিবসের মূল কর্মসূচি পালিত হয় নগরীর এম.এ আজিজ স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিক ভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও কুচকাওয়াজ সালাম গ্রহণের মধ্য দিয়ে। বিভাগীয় কমিশনার মো. আব্দুল মান্নান আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও কুচকাওয়াজে অভিবাদন গ্রহণ করেন। 
এসময় জেলা পুলিশ, মেট্রো পুলিশ, আনসার-ভিডিপি, কারারক্ষী, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যবৃন্দসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীবৃন্দ কুচকাওয়াজ প্রদর্শন করে।
পরে এক সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় বিভাগীয় কমিশনার বলেন, অগ্রসর জাতি গড়তে আমাদের কাজ করে যেতে হবে। মধ্যম আয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে পারলে মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ সার্থক হবে। যাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা স্বাধীন দেশ পেয়েছি, আমি বিজয় দিবসে সে সব শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। 
পরে সার্কিট হাউজে বীরমুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। 
বিজয় দিবসের অন্যান্য অনুষ্ঠানের মধ্যে ছিল সিনেমা হলসমূহে বিনা টিকিটে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র এবং উন্মুক্ত স্থানে প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, হাসপাতাল, জেলখানা, বৃদ্ধাশ্রম, এতিমখানা, শিশু পরিবার ও  ভবঘুরে প্রতিষ্ঠানসমূহে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন, জেলা ও উপজেলা সদরে  শিক্ষার্থী সমাবেশ অনুষ্ঠান, ঞ-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট, নৌকা বাইচ, ফুটবল ও কাবাডি খেলার আয়োজন, দিনব্যাপী শিশুপার্ক জাদুঘর ও চিড়িয়াখানা শিশুদের জন্য উন্মুক্ত রাখা ও বিনা টিকিটে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা, প্রীতি ফুটবল প্রতিযোগিতা, জাতির শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা এবং মুক্তিযুদ্ধে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, প্যাগোডা ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা, সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বজনীন ব্যবহার এবং মুক্তিযুদ্ধ শীর্ষক আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান।
#
বশার/আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/২০৫২ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৩৩৫২  
ফিলিপাইনে মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন
 
ম্যানিলা (ফিলিপাইন), ১৬ ডিসেম্বর :
 
ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাস অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণভাবে মহান বিজয় দিবস-২০১৮ উদ্যাপন করেছে।
 
সকালে বাংলাদেশ দূতাবাসে পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন শুরু হয়। দিবস উপলক্ষে দূতাবাস কলম্বো প্লান স্টাফ কলেজ (সিপিএসসি)-তে এক উদ্যাপন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এ উপলক্ষে সিপিএসসি প্রাঙ্গণে সবুজ এবং লাল রংয়ের বুনন, পতাকা, ব্যানার দিয়ে সজ্জিত করা হয়। পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে দিনের অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। এরপর দূতাবাস কর্মকর্তাগণ মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর প্রেরিত বাণী পাঠ করেন। এরপর ফিলিপাইনে বসবাসকারী প্রবাসী বাঙালিদের স¦তঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে দিনটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে সাধারণ আলোচনার আয়োজন করা হয়।
 
রাষ্ট্রদূত আসাদ আলম সিয়াম তাঁর বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্দেশে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং স¦াধীনতা অর্জনে তাঁর অবদান স্মরণ করেন। অতঃপর মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহিদ, স¦াধীনতার মহান স্থাপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের আত্মার মাগফেরাত, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর সুস¦াস্থ্য এবং দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রবাসী বাংলাদেশি ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ তাদের পরিবারের সদস্যসহ অংশগ্রহণ করেন। এরপর প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা তৌকির আহমেদের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘জয়যাত্রা’ প্রদর্শন করা হয়।
 
পৃথকভাবে দূতাবাস এবং সিপিএসসি প্রাঙ্গণে বিজয় দিবস উপলক্ষে একটি জাতির জন্ম (ইরৎঃয ড়ভ ধ ঘধঃরড়হ) শিরোনামে একটি চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের সংগ্রাম, গণহত্যা, মুক্তিযুদ্ধাদের প্রতিরোধ, চূড়ান্ত বিজয় এবং দেশের অভ্যুদয় প্রতিফলিত হয়।
 
 
#
আরাফাত/আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/২০২৭ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩৩৫০   
                          
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন 

ঢাকা, ২  পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

মহান বিজয় দিবস ২০১৮ উপলক্ষে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে আজ রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা জাদুঘর মিলনায়তনে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। 

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মোঃ রিয়াজ আহমেদ, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ নিজাম উদ্দিন ও মোঃ আব্দুল মান্নান ইলিয়াস, যুগ্মসচিব মোঃ ফয়জুর রহমান ফারুকী ও হাসনা জাহান খানম।

মোঃ নাসির উদ্দিন বলেন, স্বাধীনতার ৪৭তম বিজয় বার্ষিকীতে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ত্রিশ লাখ শহিদ মুক্তিযোদ্ধা ও ২ লাখ মা-বোনদের যাদের সম্ভ্রমের বিনিময়ে মহান স্বাধীনতা অর্জন করেছি। তিনি বলেন, এর মধ্যে আমরা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জন করেছি এবং অর্থনৈতিক মুক্তির পথে রয়েছি। তিনি আরো বলেন, আজকের বিজয়ের এ দিনে স্বাধীনতা বিরোধী সকল অপশক্তিকে প্রতিহত করে অসাম্প্রদায়িক, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবহ সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে আসুন আমরা সকলে মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করি।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শুরুতে সংগীত পরিবেশন করেন নতুন প্রজন্মের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী নন্দিতা ও ইউসুফ। এরপর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নৃত্যশিল্পীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় দুইটি মনোমুগ্ধকর নৃত্য। নৃত্যানুষ্ঠানের পরে সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী রেজওয়ান। সবশেষে সংগীত পরিবেশন করেন বাউল শিল্পী সমীর দেওয়ান।

এর আগে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা জানায়।

#
ফয়সল/আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/১৮৪৫ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩৩৪৯   
                          
কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা

ঢাকা, ২  পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

শক্ষিা মন্ত্রণালয়রে কারগিরি ও মাদ্রাসা শক্ষিা বভিাগরে উদ্যোগে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে  ঢাকা মহলিা পলটিকেনকি ইন্সটটিউিট প্রাঙ্গণে মহান বজিয় দবিসরে তাৎর্পয র্শীষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠতি হয়। অনুষ্ঠানে কারগিরি ও মাদ্রাসা শক্ষিা বভিাগরে সচবি মোঃ আলমগীর প্রধান অতথিরি বক্তৃতা করেন। 

মোঃ আলমগীর বলনে, এদশেরে মানুষ ১৯৭১ সালে সঠকি সদ্ধিান্ত নয়িে সংগ্রামরে মাধ্যমে স্বাধীনতা র্অজন কর।ে তনিি আরো বলনে, র্বতমান সময়ওে দশেরে প্রয়োজনে দশেবাসীকে সঠকি সদ্ধিান্ত নতিে হব।ে এদশেরে মানুষ অতীতে কখনো অন্যরে পরাধীনতা মনেে নয়েন,ি নিজেরাই নজিদেরে উন্নয়নে কাজ করে গছে।ে তিনি দশেরে উন্নয়নে সবাইকে একত্রে কাজ করার আহ্বান জানান।

সভায় অন্যান্য অতথিি বজিয় দবিসরে প্রক্ষোপট তুলে ধরনে এবং নতুন প্রজন্মকে প্রকৃত ইতহিাস জানার ওপর জোর দনে।


#
খান/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/১৮০২ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৩৪৮   
                          
ভিয়েতনামে মহান বিজয় দিবস উদযাপন
ঢাকা, ২  পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :
ভিয়েতনামের হ্যানয়স্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযোগ্য মর্যাদায় এবং উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস পালন করা হয়। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ, দোয়া ও মোনাজাত, আলোচনা অনুষ্ঠান এবং ডকুমেন্টারি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয় ।
ভিয়েতনামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ সকালে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন। দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ এবং ভিয়েতনামে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীগণ এবং  স্থানীয় গণ্যমান্য অতিথিবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
এছাড়া, প্রবাসী বাংলাদেশীগণ, ভিয়েতনামের ডিপ্লোমেটিক কোরেরডিন (ভেনেজুয়েলার রাষ্ট্রদূত), ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতগণ বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 
বক্তব্যের শুরুতে বাংলাদেশের ইতিহাসে এ দিবসের তাৎপর্য এবং বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিসংবাদিত নেতৃত্বের কথাও রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ স্মরণ করেন। 
 
#
 
অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫৫২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৩৪৭
 
মহান বিজয় দিবস 
বায়তুল মুকাররমে কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ২ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) : 
          মহান বিজয় দিবস-২০১৮ উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজ সকাল ১০ টায় বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পবিত্র কোরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদাতবরণকারী সকল শহিদদের রূহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। মিলাদ ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মুফতি মিজানুর রহমান। 
মোনাজাতে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রূহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। এছাড়া দেশ ও জাতির কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনা করেও মোনাজাত করা হয়।
           দোয়া ও মোনাজাতের আগে মহান বিজয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব কাজী নুরুল ইসলাম, মসজিদ ও মার্কেট বিভাগের পরিচালক মুহাম্মদ মহীউদ্দিন মজুমদার ও দ্বীনী দাওয়াত ও সংস্কৃতি বিভাগের পরিচালক ড. মোহাম্মদ হারুনূর রশীদ বক্তব্য রাখেন। মোনাজাতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারি ও সাধারণ মুসল্লীগণ অংশগ্রহণ করেন।                              
#
 
শায়লা/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১২৪৫ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩৩৪৬  
                          
উৎসাহ- উদ্দীপনা ও যথাযথ মর্যাদায় জাপানে বিজয় দিবস পালিত
 
টোকিও (জাপান), ২  পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :
 
টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযথ মর্যাদায় ও নানাবিধ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ৪৮ তম বিজয় দিবস উদ্যাপন করেছে। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গণে দিনের কার্যক্রম শুরু হয় জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে। জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। পরে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। 
দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে পরবর্তী অনুষ্ঠানে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দেয়া বাণী পাঠ করা হয়। এসময় রাষ্ট্রদূত সকলের উদ্দেশ্য স্বাগত বক্তব্য দেন। 
রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট নিহত তাঁর পরিবারের সদস্যদের, মুক্তিযুদ্ধের সকল শহিদ, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং সম্ভ্রম হারানো সকল বীর নারীকে। তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরলস পরিশ্রম ও গতিশীল নেতৃত্বের ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ উন্নয়নে আজ বিশ্বের জন্য মডেল।  উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় তিনি সবাইকে দেশের উন্নয়নে অবদান এবং জাপানে বাংলাদেশের মর্যাদা অটুট রাখার আহ্বান জানান। 
পরে এক মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেশাত্মবোধ গান ও কবিতা আবৃত্তি করেন জাপান প্রবাসী বাংলাদেশি ও জাপানি নাগরিক। অনুষ্ঠানে উপস্থিত দেশি-বিদেশি অতিথিগণ সকল আয়োজন উপভোগ করেন।
সবশেষে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয় এবং বাংলাদেশি খাবার দিয়ে অতিথিদের আপ্যায়ন করা হয়। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা কর্মচারীসহ বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি উপস্থিত ছিলেন। 
#
শিপলু/অনসূয়া/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১২৩৫ ঘণ্টা
 
 
 
 
 
Todays handout (14).docx