তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৩৫৮
স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে স্থাপত্য শিল্পের বিকাশ আমাদের জন্য গর্বের ও অহংকারের
-- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ২ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে স্থাপত্য শিল্পের বিকাশ আমাদের জন্য গর্বের ও অহংকারের। স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে স্থাপত্য শিল্পের প্রতি মানুষের আগ্রহ বেড়েছে। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও বাংলাদেশি স্থপতিদের সুনাম ও মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর ইনস্টিটিউট অভ্ আর্কিটেক্টস বাংলাদেশ (আইএবি) সেন্টারে বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট আয়োজিত ‘বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট ডিজাইন অ্যাওয়ার্ড ২০১৮ এবং বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট স্বর্ণপদক ২০১৮’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
প্রধান অতিথি বলেন, বিজয় দিবসে এ আয়োজন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। যাঁরা স্বর্ণপদক পেয়েছেন তাঁরা সবাই আমার সমসাময়িক ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু। আর তরুণ যেসব স্থপতি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন, তাঁদের কাজ আমাকে মুগ্ধ করেছে। পুরস্কারপ্রাপ্ত সবার প্রতি রইল আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
মন্ত্রী বলেন, ঢাকা শহরকে পুরোপুরি সুন্দর ও পরিকল্পিত করে গড়ে তোলা কঠিন কাজ। কিন্তু আমরা আমাদের ছোট ছোট শহরগুলোকে সুন্দর ও পরিকল্পিত করে গড়ে তুলতে পারি। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে যাতে স্থাপত্য শিল্পে অবদানের জন্য সর্বোচ্চ জাতীয় পুরস্কার দেওয়া যায়, সেজন্য আমাদের মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আশা করছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এতে অনুমোদন দেবেন।
বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সভাপতি স্থপতি কাজী গোলাম নাসিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক স্থপতি কাজী এম আরিফ।
বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট ডিজাইন অ্যাওয়ার্ড ২০১৮ ও বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট স্বর্ণপদক ২০১৮ এর পটভূমি উপস্থাপন করেন যথাক্রমে অ্যাওয়ার্ড সমন্বয়ক স্থপতি জিয়াউল আলম ও বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট স্বর্ণপদক মনোনয়ন কমিটির আহবায়ক স্থপতি ড. আবু সাঈদ এম আহমেদ। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সম্পাদক (পেশা) স্থপতি দেওয়ান শামসুল আরিফ।
#
ফয়সল/আনোয়ার/পারভেজ/রেজাউল/২০১৮/২২১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৩৫৭
ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণা বিশ্বে সমাদৃত
ঢাকা, ২ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে ডিজিটাল-প্রযুক্তির সর্বজনীন ব্যবহার এবং মুক্তিযুদ্ধ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকার কর্তৃক ২০০৮ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশের ঘোষণার ফলে দেশে এখন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণা এখন বিশ্বে সমাদৃত। প্রতিবেশী দেশ ভারত আমাদের ঘোষণার ছয় বছর পর ভারতকেও ডিজিটালাইজেশনের আনুষ্ঠানিক উদ্যোগ গ্রহণ করে। যুক্তরাজ্যের মতো উন্নত দেশেও আমাদের আদলে ডিজিটাল ইউকে নামে পরিকল্পিত ডিজিটাইজিলেশন চালু হওয়ায় আমরা অগ্রপথিকের জায়গায় চলে এসেছি।
তারা আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশে অনলাইন লেনদেন, কেনাকাটা, ই-টেন্ডার, ই-টিকেট, ই-ফাইল, ই এফটি পদ্ধতিতে বেতন প্রদান, ই-মেইল মার্কেটিং, ডেবিট-ক্রেডিট কার্ডের ডিজিটাল পেমেন্টসহ অল্প সময়ে অসংখ্য সুবিধার সৃষ্টি হয়েছে। এখন প্রায় ১৭ কোটি মানুষের ১৫ কোটি লোক মোবাইল ব্যবহার করে, ৮ কোটি মানুষ ইন্টারনেটের সহজ যোগাযোগের মাধ্যমকে বেছে নিয়েছে।
মৎস্য অধিদফতরের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) অরুণ কুমার মালাকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সচিব রইছউল আলম ম-ল প্রধান অতিথি ছিলেন।
#
শাহআলম/আনোয়ার/নাইচ/পারভেজ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/২১৩৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৩৫৬
সিউলে মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন
সিউল (কোরিয়া), ১৬ ডিসেম্বর :
১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সিউলে বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দমুখর পরিবেশে ৪৮তম মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন করে।
আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ১৬ ডিসেম্বর সকালে রাষ্ট্রদূত দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় সংগীত বাজানোর মধ্য দিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এসময়ে মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের বিদেহী আত্মার শান্তি এবং দেশের সমৃদ্ধি ও অগ্রযাত্রা কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও আর্থসামাজিক উন্নয়নের ওপর একটি কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এতে হিউ ও’ব্রায়ান ইয়ুথ লিডারশিপ (ঐঁময ঙ’নৎরধহ ণড়ঁঃয খবধফবৎংযরঢ়-ঐঙইণ) এর ১১ জন কোরিয়ান কিশোর-কিশোরীসহ বাংলাদেশি শিশু-কিশোররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে। এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে তারা বাংলাদেশের ইতিহাস, বর্তমান আর্থসামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে ইতিবাচক ধারণা লাভ করতে সক্ষম হয়।
বিজয় দিবস উদযাপনের দ্বিতীয় পর্বে বিকাল ৫ ঘটিকায় প্রবাসী বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং কোরিয়ার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করে। দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু এ পর্বে পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে পাঠ করা হয়। এরপর দূতাবাসের কর্মকর্তারা রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পড়ে শোনান।
স্বাগত বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতা মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদ এবং সম্ভ্রম হারানো ২ লাখ মা-বোনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করেন। তিনি বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের যে অর্জন তা ধরে রাখার জন্য প্রবাসীদের মাতৃভূমির প্রতি তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করার আহ্বান জানান। দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে মুক্ত আলোচনায় প্রবাসী আলোচকগণ আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতির বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরেন।
আলোচনা পর্ব শেষে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিবার ও কোরিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশের নাগরিকদের অংশগ্রহণে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে দেশাত্মবোধক গান, নৃত্য ও কবিতা আবৃত্তি পরিবেশন করা হয়। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার পরিবেশন করে অতিথিদের আপ্যায়নের মধ্য দিয়ে আনন্দঘন অনুষ্ঠান শেষ হয়।
#
আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/২১০৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৩৫৫
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা
.
ঢাকা, ২ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :
মহান বিজয় দিবস ২০১৮ উপলক্ষে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আকরাম-আল-হোসেন। সভাপতিত্ব করেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু হেনা মোস্তফা কামাল।
মোঃ আকরাম-আল-হোসেন বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও শহীদদের স্বপ্নকে ধারণ করে বঙ্গবন্ধুর লালিত সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। দুর্নীতিমুক্ত ও সমৃিদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। এ জন্য নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিষ্ঠা ও সততার সাথে সকলকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
আলোচনা সভায় অন্যায়ের মধ্যে বক্তৃতা করেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এ এফ এম মঞ্জুর কাদির ও মোঃ হাসিবল আলম, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোহাম্মদ সোহেল ও আব্দুল মান্নান এবং ঢাকা বিভাগীয় উপপরিচালক ইন্দু ভূষণ দেব।
#
রবীন্দ্র/আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/২০৫৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৩৫৪
বেতারের ৮০তম প্রতিষ্ঠা দিবসে তথ্যসচিব
স¦াধীনতা ও বাঙালিত্বের চেতনাকে এগিয়ে নিতে বেতার
ঢাকা, ২ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :
বাঙালিত্ব ও মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় সুখী, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে বেতার অবিচল থাকবে বলেছেন তথ্যসচিব আবদুল মালেক।
বিজয় দিবসের বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ বেতারের ৮০তম প্রতিষ্ঠাদিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ বেতার’ আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক নারায়ণ চন্দ্র শীলের সভাপতিত্বে বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী ও আশফাকুর রহমান খান বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন।
মহান বিজয় দিবসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করে তথ্যসচিব বলেন, বাঙালি জাতির ¯্রষ্টা, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপিতা চরম আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমাদের হাতে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ দিয়ে গেছেন। বাঙালি সংস্কৃতি ও স্বাধীনতার চেতনা চর্চার মাধ্যমে এদেশকে সুখী-সমৃদ্ধ, শোষণমুক্ত ও স্বচ্ছ রাখার দায়িত্ব আমাদেরই।
বাংলাদেশ বেতার মুক্তিযুদ্ধের অবিচ্ছেদ্য অংশ আর দেশ গড়ার এ কাজে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম হিসেবে বেতার অগ্রণী ভূমিকা পালন অব্যাহত রাখবে, বলেন তথ্যসচিব।
সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বেতারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। অনুষ্ঠান শেষে বেতার শিল্পীরা সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা উপহার দেন।
#
আকরাম/আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/২০২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৩৫০
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন
ঢাকা, ২ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :
মহান বিজয় দিবস ২০১৮ উপলক্ষে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে আজ রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা জাদুঘর মিলনায়তনে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মোঃ রিয়াজ আহমেদ, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ নিজাম উদ্দিন ও মোঃ আব্দুল মান্নান ইলিয়াস, যুগ্মসচিব মোঃ ফয়জুর রহমান ফারুকী ও হাসনা জাহান খানম।
মোঃ নাসির উদ্দিন বলেন, স্বাধীনতার ৪৭তম বিজয় বার্ষিকীতে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ত্রিশ লাখ শহিদ মুক্তিযোদ্ধা ও ২ লাখ মা-বোনদের যাদের সম্ভ্রমের বিনিময়ে মহান স্বাধীনতা অর্জন করেছি। তিনি বলেন, এর মধ্যে আমরা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জন করেছি এবং অর্থনৈতিক মুক্তির পথে রয়েছি। তিনি আরো বলেন, আজকের বিজয়ের এ দিনে স্বাধীনতা বিরোধী সকল অপশক্তিকে প্রতিহত করে অসাম্প্রদায়িক, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবহ সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে আসুন আমরা সকলে মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করি।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শুরুতে সংগীত পরিবেশন করেন নতুন প্রজন্মের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী নন্দিতা ও ইউসুফ। এরপর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নৃত্যশিল্পীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় দুইটি মনোমুগ্ধকর নৃত্য। নৃত্যানুষ্ঠানের পরে সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী রেজওয়ান। সবশেষে সংগীত পরিবেশন করেন বাউল শিল্পী সমীর দেওয়ান।
এর আগে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা জানায়।
#
ফয়সল/আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/১৮৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৩৪৯
কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা
ঢাকা, ২ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :
শক্ষিা মন্ত্রণালয়রে কারগিরি ও মাদ্রাসা শক্ষিা বভিাগরে উদ্যোগে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ঢাকা মহলিা পলটিকেনকি ইন্সটটিউিট প্রাঙ্গণে মহান বজিয় দবিসরে তাৎর্পয র্শীষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠতি হয়। অনুষ্ঠানে কারগিরি ও মাদ্রাসা শক্ষিা বভিাগরে সচবি মোঃ আলমগীর প্রধান অতথিরি বক্তৃতা করেন।
মোঃ আলমগীর বলনে, এদশেরে মানুষ ১৯৭১ সালে সঠকি সদ্ধিান্ত নয়িে সংগ্রামরে মাধ্যমে স্বাধীনতা র্অজন কর।ে তনিি আরো বলনে, র্বতমান সময়ওে দশেরে প্রয়োজনে দশেবাসীকে সঠকি সদ্ধিান্ত নতিে হব।ে এদশেরে মানুষ অতীতে কখনো অন্যরে পরাধীনতা মনেে নয়েন,ি নিজেরাই নজিদেরে উন্নয়নে কাজ করে গছে।ে তিনি দশেরে উন্নয়নে সবাইকে একত্রে কাজ করার আহ্বান জানান।
সভায় অন্যান্য অতথিি বজিয় দবিসরে প্রক্ষোপট তুলে ধরনে এবং নতুন প্রজন্মকে প্রকৃত ইতহিাস জানার ওপর জোর দনে।
#
খান/নাইচ/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/১৮০২ ঘণ্টা