Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ নভেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১১ নভেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৬৫৪

 

তারাকান্দায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সামাজিক

কেন্দ্র ও পার্ক স্থাপন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী

 

ময়মনসিংহ, ২৬ কার্তিক (১১ নভেম্বর) :  

 

ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সামাজিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পার্ক নির্মাণ প্রকল্প উদ্বোধন করেছেন গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ। সর্বসাধারণের জন্য চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা করা এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিনোদন ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে এই পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে।

 

প্রকল্পের ডিপিপি মূল্য ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৭৬৫ দশমিক ৮০ লাখ টাকা। প্রকল্পের স্থাপত্য নকশা প্রণয়ন করেছে স্থাপত্য অধিদপ্তর এবং কাঠামোগত নকশা প্রণয়ন করেছে গণপূর্ত অধিদপ্তর। প্রকল্পটির বাস্তবায়নের জন্য মোট ৭ দশমিক ৩৩ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে।

 

এছাড়া প্রকল্পের আওতায় ১৬০০ বর্গমিটারের  তিনতলা সার্ভিস ব্লক ভবন নির্মাণ, ১১৯০ বর্গমিটারের দুইতলা ফুড কোর্ট কাম মাল্টিপারপাস হল, ১২০০ বর্গমিটারের একটি এম্ফিথিয়েটার, তিনটি ফোয়ারা,  ম্যুরাল, গার্ডরুম, সাব স্টেশন, অভ্যন্তরীণ রাস্তা ও পার্কিং, গাইডওয়াল, ড্রেন, ভূমি, উন্নয়ন, সীমানা প্রাচীর নির্মাণ,  জলাধার,  আরসিসি ব্রিজ নির্মাণসহ প্রকল্পের আওতায় আনুষঙ্গিক বিভিন্ন পর্তুকাজ সম্পন্ন করবে গণপূর্ত অধিদপ্তর।

 

প্রকল্পের আওতায় ৯১৪ মিটার নদী ড্রেজিং করে পলিমাটি অপসারণ করা হবে এবং নদীর তীর সংরক্ষণের জন্য গাইডওয়াল নির্মাণ করা হবে। প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে জুলাই ২০২৩ হতে জুন ২০২৬ পর্যন্ত।

 

নির্মাণ প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তারাকান্দা উপজেলার বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর বিভিন্ন অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

রেজাউল/পাশা/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২১০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৬৫৩  

বিএনপি এখন গর্তে ঢুকে গেছে

       -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

কক্সবাজার, ২৬ কার্তিক (১১ নভেম্বর) : 

          তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘বিএনপি এখন গর্তে ঢুকে গেছে। গর্তের ভেতর থেকেই তারা আন্দোলনের ডাক দেয়, অবরোধের ডাক দেয়। আর তাদের অবরোধ মানে জ্বালাও-পোড়াও, মানুষকে পুড়িয়ে মারা। এদের প্রতিহত করতে হবে।’

          আজ কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ীতে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের পূর্বে দেওয়া বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথ, রেলস্টেশন, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরসহ দেশব্যাপী উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে তখন বিএনপির মাথা খারাপ হয়ে গেছে। ২৮ অক্টোবর বিএনপি পুলিশের ওপর হামলা করেছে। শতাধিক পুলিশকে আহত হয়েছে। এক পুলিশকে পিটিয়ে মেরেছে। পরে ২০ মিনিটে রাস্তা খালি করে পালিয়েছে। এখন তারা গর্তে ঢুকেছে।’

          ড. হাছান বলেন, ‘বিএনপি কর্মসূচির নামে গাড়ি পোড়ায়, মানুষের ওপর বোমা নিক্ষেপ করে। এরা দেশের শত্রু, জাতির শত্রু, সমাজের শত্রু। এরা হিংস্র হায়েনার চেয়েও হিংস্র। সুতরাং এদের প্রতিহত করতে হবে।’

          ‘শেখ হাসিনা শুধু কথা দেন না, কথা রাখেন’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আজ থেকে প্রায় ১৪০ বছর আগে ব্রিটিশ আমলে কক্সবাজার রুটে রেললাইন করার সমীক্ষা হয়েছিল। তবে রেললাইন করার কথা থাকলেও এত বছর তা এ পথে হয়নি। আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তা করে দেখালেন। এতে প্রমাণিত হয় শেখ হাসিনা শুধু কথা দেন না, কথা রাখেনও।

          সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার আমলে সারাদেশে পরিবর্তন হয়েছে। কক্সবাজারবাসী কখনো ভাবেনি এখানে এমন একটি সুন্দর রেলস্টেশন হবে এবং ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজারে যাবে। এটি কক্সবাজারের মানুষ স্বপ্নে দেখেছে বাস্তবে রূপান্তরিত হবে তা ভাবেনি।

          তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মহেশখালীতে গভীর সমুদ্র বন্দর হবে এটি কেউ ভাবেনি। এখানে এত উন্নয়ন হয়েছে অতীতে কোনো সরকার চিন্তা করে নাই। সুতরাং উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মানুষ আবার ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসাবে।’

#

আকরাম/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/২০৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৬৫২  

আগুন সন্ত্রাসীদের মোকাবিলায় যুবলীগকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে

                                                      -- পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

শরীয়তপুর, ২৬ কার্তিক (১১ নভেম্বর) : 

          পানি সম্পদ উপমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্র ও আগুন সন্ত্রাস শুরু করেছে। এই আগুন সন্ত্রাস রুখে দিতে যুবলীগই যথেষ্ট। তাদের সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় যুবলীগকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।

          বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৫১ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আজ শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলা ও সখিপুর থানা যুবলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

          উপমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা ও জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে যুব সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। কারণ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত দেশপ্রেমী যুবরাই বাংলার সংশয়-সংকটে ছিনিয়ে এনেছে উজ্জ্বল আলোর দিশা। যুবলীগের দীর্ঘ ঐতিহ্য ও গৌরব ধারণ করে সততা ও আদর্শ নিয়ে প্রজন্মের পর প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে।

          উপমন্ত্রী আরো বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেশের যে কোনো ক্রান্তিলগ্নে যুবলীগ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। যুবলীগের যে ঐতিহ্য ও অবদান রয়েছে, সেটা প্রতিটি যুবলীগের নেতা-কর্মীর মনে রাখতে হবে। যুবলীগের প্রতিটি নেতা-কর্মীকে এমনভাবে আচরণ করা উচিত যাতে এ সংগঠন মর্যাদাপূর্ণ হয় এবং দেশ ও জাতির কাছে আস্থা অর্জন করে চলতে পারে। কারণ জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেন, ‘যুব সমাজ আমাদের ভবিষ্যৎ’।

          অনুষ্ঠানে নড়িয়া পৌরসভার মেয়র আবুল কালাম আজাদ, নড়িয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক মাল, সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান খোকন, সখিপুর থানার সভাপতি হুমায়ুন কবির মোল্যা, সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান মানিক সরকার, জেলা যুবলীগের সভাপতি এমএম জাহাঙ্গীর, সাধারণ সম্পাদক নুহুন মাদবর, নড়িয়া উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক নাসির সরদার, যুগ্ম আহ্বায়ক উজ্জ্বল মীর মালত, সখিপুর থানার আহ্বায়ক খালেক খালাসী, যুগ্ম আহবায়ক রাসেল আহমেদ পলাশ সহ আরও অনেকে বক্তৃতা করেন।

#

গিয়াস/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৮২৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৬৫১  

যারা নির্বাচন ভণ্ডুল করতে চায়, তাদেরকে মোকাবিলা করবে যুবসমাজ

                                                                         -কৃষিমন্ত্রী

মধুপুর (টাঙ্গাইল), ২৬ কার্তিক (১১ নভেম্বর) : 

          কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, সামনে জাতীয় নির্বাচন। এই নির্বাচনকে যারা ভণ্ডুল ও বানচাল করতে চায়, তাদেরকে মোকাবেলা করতে হবে। আওয়ামী যুবলীগসহ দেশের যুবসমাজ তাদেরকে মোকাবিলা করবে।

          আজ টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলা অডিটোরিয়ামে যুবলীগের ৫১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রগতিশীল ও সংগ্রামী দল হিসেবে, স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল হিসেবে সংবিধান অনুযায়ী অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অংশ নেয়া আওয়ামী লীগের দায়িত্ব ও কর্তব্য। সংবিধানের বাইরে আ. লীগের যাওয়ার সুযোগ নেই।

          মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আজ সারা পৃথিবীতে উন্নয়নের রোল মডেল। সারা পৃথিবী বাংলাদেশকে স্যালুট করে। এই উন্নয়নের ধারাকে আমরা সামনে আরো এগিয়ে নিতে চাই। তিনি বলেন, আমরা যে উন্নয়ন করেছি, আগামী নির্বাচনে জনগণ তার মূল্যায়ন করবে; তা দেখেই আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতায় আনবে।

          স্থানীয় যুবলীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে মন্ত্রী বলেন, তোমরা আওয়ামী লীগের ভ্যানগার্ড, দেশের সম্পদ। তোমরা দেশকে সমৃদ্ধ করবে। দেশকে আরও এগিয়ে নিতে যুবলীগকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত দেশকে উন্নত করার কারিগর তোমাদেরকেই হতে হবে। নীতি আদর্শে আর নৈতিক শক্তিতে যুবলীগকে গড়ে উঠতে হবে।

          দেশের সকল সংগ্রাম- আন্দোলন ও ক্রান্তিলগ্নে আওয়ামী যুবলীগ অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা-প্রগতি-মানবতাবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে যুবলীগকে সচেতন থাকতে হবে।

          যুবলীগকে নিজ দলের সুবিধাবাদী নেতাকর্মীদের ব্যাপারে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী আরও বলেন, দলের অভ্যন্তরে এমন কিছু লোক রয়েছে যারা সুযোগসুবিধা নিয়ে রাতারাতি অর্থবিত্তের মালিক হয়েছে, তারা নানা রকম ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা নিজের স্বার্থের জন্য, নিজের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য অনেক সময় সংগঠন বিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হন। তাদের সম্পর্কেও সজাগ থাকতে হবে।

          অনুষ্ঠানে মধুপুর আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক আবু সাইদ খানের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহ্বায়ক খন্দকার আলমগীর হোসেনের সঞ্চালনায় কেন্দ্রীয় যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মামুনুর রশিদ, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বাপ্পু সিদ্দিকী, সদস্য মো. ইয়াকুব আলী, আব্দুল গফুর মন্টু, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মীর ফরহাদুল আলম, সাদিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

#

কামরুল/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৮২০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৬৫০

আওয়ামী লীগ সরকার কৃষকদের কল্যাণে সবসময় তাদের পাশে আছে

                                                                   - পার্বত্য মন্ত্রী

 বান্দরবান, ২৬ কার্তিক (১১ নভেম্বর) : 

          পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, স্বাধীনতার সময় মানুষ ছিল ৭ কোটি। এদের খাবারের জোগান দিত আমাদের কৃষক-কিষাণ ভাই-বোনেরা। আর এখন বাংলাদেশের মানুষ ১৭ থেকে ১৮ কোটি। এ বর্ধিত জনসংখ্যার প্রধান খাদ্যশস্য সারা বছর ধরে ফলন ফলান আমাদের এ কৃষক। কৃষকবান্ধব আওয়ামী লীগ সরকার কৃষকদের কল্যাণে সবসময়ই তাদের পাশে আছে এবং আগামীতেও থাকবে। মন্ত্রী বলেন, কৃষক বাঁচলে মানুষের পেট বাঁচবে।

          আজ বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ ভবনের অডিটরিয়ামে স্ট্রেনদেনিং ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট ইন চিটাগং হিল ট্র্যাক্টস শীর্ষক কারিগরি প্রকল্পের আওতায় বান্দরবান জেলার কৃষকদের মাঝে আয়বর্ধনকারী শাকসবজির বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে পার্বত্য মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবুজ কৃষি বিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন। কৃষকদের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য ২৫ বিঘা জমি, সমবায় সমিতি, কৃষি ব্যাংক সবকিছুই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকারের আমলে নির্ধারণ করে গিয়েছিলেন। আর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নির্ধারণ করা কাজগুলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য কৃষকদের জন্য পাওয়ার টিলার, পাওয়ার পাম্প, ধান মাড়াই মেশিনসহ বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন।

          মন্ত্রী বীর বাহাদুর আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন এক ইঞ্চি জমিও খালি রাখা যাবে না।
আনাচে-কানাচে ফসল, শাক-সবজি উৎপাদন করতে হবে।

          অনুষ্ঠান শেষে মন্ত্রী বীর বাহাদুর ২ হাজার ৪০০ পরিবারের মাঝে ১২ প্রকারের শাক সবজির বীজ বিনামূল্যে বিতরণ করেন।

          অনুষ্ঠানে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা’র সভাপতিত্বে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য সত্যহা পাঞ্জি ত্রিপুরা, ক্যসাপ্রু, মোজাম্মেল হক বাহাদুর, মুখ্য নির্বাহী মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ, নির্বাহী মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জুনায়েদ জাহেদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উম্মে হাবীবা মীরা প্রমুখ।

#

রেজুয়ান/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৮১৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১৬৪৯

ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেন চলাচল

প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক উদ্বোধনের মাধ্যমে জনগণের দীর্ঘ দিনের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন পূরণ 

                                                                            -রেলপথ মন্ত্রী

কক্সবাজার, ২৬ কার্তিক (১১ নভেম্বর) : 

রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ঢাকা- কক্সবাজার ট্রেন চলাচল প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক উদ্বোধনের মাধ্যমে জনগণের দীর্ঘদিনের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন আজ পূরণ হবে, সেই সাথে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সাথে পর্যায়ক্রমে কক্সবাজারে  ট্রেন চলাচল করবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আইকনিক স্টেশন থেকে ট্রেন চলাচলের উদ্বোধন করেন।

আজ কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনে ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেন চলাচলের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন রেলপথ মন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, পর্যটন নগরী কক্সবাজারে ট্রেনে আসার জন্য দেশের মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে, প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে তার সফল পরিসমাপ্তি ঘটেছে। বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক বাস্তবায়িত দোহাজারী-কক্সবাজার নবনির্মিত ডুয়েলগেজ রেলপথে ট্রেন চলাচল এখন স্বপ্ন নয় বাস্তব।

মন্ত্রী আরো বলেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত মানচিত্রের সাথে আমরা একটি খণ্ডিত ও ক্ষতিগ্রস্ত রেলওয়ে নেটওয়ার্ক পাই। বঙ্গবন্ধু অতিদ্রুত বিধ্বস্ত রেলওয়ে নেটওয়ার্ক পুনর্বাসন করেন। এরপর রেলের উন্নয়নের পরিবর্তে রেলকে ধ্বংস করা হয়েছে। দীর্ঘ ২১ বছরে অপশক্তির ঘৃণ্য চক্রান্তে চরমভাবে অবহেলিত হয় বাংলাদেশ রেলওয়ে; ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পরে ধ্বংসপ্রায় রেলওয়ের ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভুত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যমুনা নদীর উপর বঙ্গবন্ধু সেতুতে রেল সংযোগের সিদ্ধান্ত হওয়ার পর থেকে শুরু হয় রেলওয়ের উন্নয়ন। পরবর্তীতে, ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার রেলওয়েকে গণপরিবহনে রূপান্তরের লক্ষ্যে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করে। উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়েকে আধুনিক, নিরাপদ, আরামদায়ক, সময়োপযোগী, কৃষকবান্ধব ও পরিবেশবান্ধব পরিবহন হিসেবে গড়ে তুলতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর।

মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, দোহাজারী-কক্সবাজার সেকশনে নবনির্মিত ডুয়েলগেজ রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে। উপনিবেশিক শাসনামলে যে কক্সবাজার রেলপথ হবার কথা ছিল, শতবছর পেরিয়ে গেলেও সেই স্বপ্ন পূরণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, দেশের সবচেয়ে বড় পর্যটন এলাকায় রেল যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যমে। প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মিত হয়েছে ১০২ কি.মি. ডুয়েলগেজ মেইন লাইন ও ৩৯ কি.মি. লুপ ও সাইডিং লাইন। প্রকল্পের আওতায় রেললাইন ছাড়াও পর্যটন নগরী কক্সবাজারে একটি আইকনিক রেলওয়ে স্টেশনসহ নয়টি রেলওয়ে স্টেশন নির্মাণ করা হয়েছে। ছয় তলা বিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনে রয়েছে একাধিক এসকেলেটর, লিফট। পর্যটকদের ভ্রমণ সুবিধাদি প্রদানের জন্য উন্নত বিশ্বের আদলে আইকনিক স্টেশনটিতে ট্রেন পরিচালনার পাশাপাশি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে হোটেল, শপিংমল প্রভৃতি পরিচালনার সুবিধা রাখা হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় ৩৯টি মেজর ব্রিজ, ২৪৪টি ছোট, মাঝারি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে; নয়টি স্টেশনে স্থাপন করা হয়েছে আধুনিক কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সিগনালিং ব্যবস্থা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময় বন্যপ্রাণীদের অবাধ বিচরণ নিশ্চিতকরণের জন্য বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তন্মধ্যে এশিয়ান হাতিদের নির্বিঘ্ন বিচরণের জন্য নির্মিত হয়েছে ১টি ওভারপাস ও ২টি আন্ডারপাস। দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথের উভয় পার্শ্বে রোপণ করা হয়েছে সাড়ে তিন লক্ষাধিক বিভিন্ন প্রজাতির বনজ, ফলজ ও ঔষধি বৃক্ষ। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাজধানী ঢাকার সাথে পর্যটন নগরী কক্সবাজারের সরাসরি রেলযোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে, দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে যোগাযোগের ক্ষেত্রে আসবে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। এতে সহজে, কম সময়ে ও কম খরচে  পর্যটক ও স্থানীয় জনগণের জন্য নিরাপদ আরামদায়ক ও সাশ্রয়ীমূল্যে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণ করতে পারবেন। অন্যদিকে এ অঞ্চলে উৎপাদিত লবণ, মৎস্য ও বনজ সম্পদ দ্রুত দেশের অন্যান্য এলাকায় পরিবহন করা সম্ভব হবে এবং ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ে করিডোরের সাথে সংযোগ স্থাপন হবে।

রেলওয়েকে ঢেলে সাজানোর অংশ হিসেবে এবং ট্রেন চলাচল বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়েতে বর্তমানে বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের করা হচ্ছে।

#

সিরাজ/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৭৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৬৪৮

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২৬ কার্তিক (১১ নভেম্বর) : 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৯৩ শতাংশ। এ সময় ৫৩৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।   

           গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৭ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৩ হাজার ৬৮০ জন।

#

 সুলতানা/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৮১০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৬৪৭

কক্সবাজারে রেল হার মানিয়েছে স্বপ্নকেও

  --তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

কক্সবাজার, ২৬ কার্তিক (১১ নভেম্বর) : 

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, দোহাজারী-কক্সবাজার রেল চলাচল এবং ঝিনুকের আদলে নির্মিত সৈকতনগরী কক্সবাজার রেল স্টেশন উদ্বোধন এ অঞ্চলসহ সারাদেশের মানুষের স্বপ্নকে হার মানিয়েছে। 

আজ প্রধানমন্ত্রী এই নতুন ১০০ কিলোমিটার রেলপথ ও কক্সবাজার রেল স্টেশন উদ্বোধন শেষে তথ্যমন্ত্রী ও চট্টগ্রাম ৭ আসনের এমপি ড. হাছান ট্রেনে বসে এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। চট্টগ্রাম ১ আসনের এমপি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এ সময় মন্ত্রীর সাথে ছিলেন।

সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা ওয়াদা করেছিলেন কক্সবাজার পর্যন্ত ট্রেন নিয়ে আসবেন, আজ সেই ওয়াদা পূর্ণ হলো, কক্সবাজার পর্যন্ত ট্রেন চলাচল শুরু হলো এবং কক্সবাজারে এমন একটি ‘আইকনিক’ রেল স্টেশনের কথা কেউ স্বপ্নেও ভাবেনি উল্লেখ করে ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, আমি ইউরোপে পড়াশোনা করেছি, সেখানেও এতো সুন্দর রেলস্টেশন খুব কম আছে। 

সুতরাং এটি কক্সবাজারসহ সারাদেশের মানুষের স্বপ্নকে হার মানিয়েছে এবং বৃহত্তর চট্টগ্রামের মানুষ হিসেবে আমি সবাইকে ট্রেনে কক্সবাজার আসার আমন্ত্রণ জানাই, বলেন তথ্যমন্ত্রী। 

 

#

 

আকরাম/পাশা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৩/১৭২২ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ১৬৪৬

বিএনপি জামায়াতের লোকও সরকারের ভাতা প্রাপ্তি থেকে বাদ পড়েনি

                                                                          -খাদ্যমন্ত্রী

নওগাঁ (নিয়ামতপুর), ২৬ কার্তিক (১১ নভেম্বর) : 

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, দলমত নির্বিশেষে সকলেই সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় সুবিধা পান। শুধু আওয়ামী লীগের লোকজন ভাতা পাচ্ছে তা নয়, বিএনপি জামায়াতের লোকও বর্তমান সরকারের ভাতা প্রাপ্তি থেকে বাদ পড়েনি।

আজ নওগাঁয় নিয়ামতপুরে ভাবিচা ফুটবল মাঠে বর্তমান সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতাভুক্ত জনগণের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, প্রতিবস্তা সার সরকার চার হাজারেরও বেশি টাকা ভর্তুকি দিয়ে কৃষকের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। কৃষি প্রণোদনা পেয়ে উৎপাদন কয়েকগুণ বৃদ্ধি করেছে কৃষক। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছে শেখ হাসিনার সরকার। আমরা এখন খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ।

তিনি আরো বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় সরকারের দেওয়া বিভিন্ন ভাতা মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করেছে।বৃদ্ধ বাবা মার জন্য বয়স্কভাতা, গৃহহীনকে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর, বিধবা স্বামী পরিত্যক্তাদের জন্যও ভাতা নিয়ে পাশে আছে সরকার।

বিএনপি জনগণের ভোট চায় না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, তাদের দাবি প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ। জনগণ যাকে ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করেছেন তিনি কেন পদত্যাগ করবেন এমন প্রশ্ন রাখেন বিএনপির প্রতি। বিএনপি নেতাকর্মীরা প্রধান বিচারপতির বাড়িতে আক্রমণ চালিয়েছে। পুলিশ পিটিয়ে মেরেছে।এখন তারা চোরাগুপ্তা হামলা চালায় ,বাসে আগুন দেয়। তারা এখন পালিয়ে থাকে, জনগণের সামনে আসার শক্তি সাহস বিএনপির নেতাকর্মীদের নেই বলে উল্লেখ করেন তিনি।

ভাবিচা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওবাইদুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব আবুল কালাম আজাদ, জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আবেদ হোসেন মিলন এবং উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাদিরা বেগম।

#

কামাল/জুলফিকার/রবি/সাঈদা/কলি/শামীম/২০২৩/১৪৩৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৬৪৫

বাংলাদেশ স্বাধীন না  হলে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের এতোটা বিকাশ হতো না

                                                        -ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ২৬ কার্তিক (১১ নভেম্বর) : 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বাংলাদেশ স্বাধীন না  হলে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের এতোটা বিকাশ হতো না এবং হুমায়ুন আহমেদের মতো সাহিত্যিকদেরও আত্মপ্রকাশের সুযোগ সৃষ্টি হতো না। তিনি বলেন, পশ্চিম বাংলায় আধুনিক বাংলা সাহিত্য ও বাংলা প্রকাশনার উন্মেষ, বিকাশ সাধিত হলেও বিশ্বের ৩৫ কোটি বাংলা ভাষাভাষীর জন্য বাংলাদেশই হচ্ছে বাংলা ভাষার রাজধানী। বাংলাদেশই ডিজিটাল প্রযুক্তিতে বাংলার এনকোডিং ও কিবোর্ডের মান প্রমিত করেছে। বাংলা ভাষার ১৬টি টুলস উন্নয়নের জন্য সরকার কাজ করছে।

মন্ত্রী গতকাল ঢাকায় বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে ‘অন্যদিন হুমায়ুন আহমেদ সাহিত্য পুরস্কার ২০২৩’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

ইমেরিটাস অধ্যাপক সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অধ্যাপক মো: জাফর ইকবাল, সাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন, অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন, অন্যদিন সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম ও নবীন সাহিত্যিক মাহবুব ময়ূখ রিশাদ বক্তৃতা করেন।

টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, নতুন প্রজন্মকে গল্প উপন্যাস তথা সাহিত্য বই  পড়ার আগ্রহ সৃষ্টিতে হুমায়ুন আহমেদের অবদান গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া, বাংলা সাহিত্য বৈশ্বিক নেতৃত্বের আসনে উপনীত হওয়ার জন্য তাঁর অবদান অম্লান হয়ে থাকবে। তিনি আরো বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির  ধারাবাহিকতায় ডিজিটাল প্রযুক্তিতেও বাংলা ভাষার অভাবনীয় বিকাশ ঘটেছে। পৃথিবীর এমন কোন ডিজিটাল প্রযুক্তি নেই যেখানে বাংলা লেখা যাবে না।

পরে মন্ত্রী  বিজয়ীদের মধ্যে হুমায়ুন সাহিত্য পুরস্কার  হস্তান্তর করেন। সাহিত্য পুরস্কারে পুরস্কৃত হয়েছেন দুই প্রজন্মের দুই সাহিত্যিক। সাহিত্যে সামগ্রিক অবদানের জন্য এবার পুরস্কার পেয়েছেন ইমদাদুল হক মিলন। আর নবীন সাহিত্য বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন মাহবুব ময়ূখ রিশাদ।

#

শেফায়েত/জুলফিকার/রবি/সাঈদা/কলি/শামীম/২০২৩/১৩৫৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ১৬৪৪

আম্মানে জর্ডান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ অ্যাসোসিয়েশনের যাত্রা শুরু

ঢাকা, ২৬ কার্তিক (১১ নভেম্বর) : 

জর্ডানের আম্মানে ৯ নভেম্বর জর্ডান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ অ্যাসোসিয়েশন যাত্রা শুরু করেছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। জর্ডানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা সোবহান, অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যবৃন্দ, জর্ডানের সুশীল সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ, বুদ্ধিজীবী ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র সচিব অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যবৃন্দ বাংলাদেশ ও জর্ডানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে দুই দেশের সরকারের প্রচেষ্টার পরিপূরক হিসেবে কাজ করবে বলে আশা ব্যক্ত করেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন অগ্রযাত্রা সম্পর্কে সম্যক ধারণা নিতে অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদেরকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।

অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হিসেবে রয়েছেন জর্ডানের নাগরিক সমাজের বিশিষ্ট সদস্যবৃন্দ এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন সেদেশের শেখ ড. আয়মান ওদেহ আল-বাদওয়া।

#

মাসুম/জুলফিকার/রবি/সাঈদা/কলি/শামীম/২০২৩/১৩১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৬৪৩

আধুনিক শিক্ষার সাথে ইসলামি মূল্যবোধের শিক্ষা দিতে হবে

2023-11-11-15-48-089ad7f1f727575c54ab90a1418d0f40.docx