Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৬ August ২০১৫

তথ্যবিবরণী 16/8/2015

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২২৯৮

বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতি গঠন করে হয়েছেন সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি এবং জাতির স্থপতি
                                                    -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) : 
    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোহাম্মদ ছায়েদুল হক বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতি গঠন করে হয়েছেন সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি এবং জাতির স্থপতি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে খুনিরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে মুছে ফেলতে চেয়েছিল কিন্তু ৪০ বছর পরেও বঙ্গবন্ধুর আদর্শই দেশকে সামনে এগিয়ে নিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে।
    মন্ত্রী আজ মৎস্য অধিদপ্তর সম্মেলনকক্ষে জাতীয় শোকদিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনাসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
    মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ আরিফ আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিনা আফরোজা, অতিরিক্ত সচিব 
মোঃ আনিছুর রহমান এবং বঙ্গবন্ধু ফিসারিজ পরিষদের সভাপতি আরিফুর রহমান তরফদার বক্তৃতা করেন।  
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সোনার বাংলা বাস্তবায়নে তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর নেতৃত্বের কারণে তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি, স্বাস্থ্য এবং স্যানিটেশনসহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে মডেল হয়েছে। 
    মন্ত্রী জাতীয় শোকদিবসে শোককে শক্তিতে পরিণত করে মাছে-ভাতে বাঙালি কথাটির যথার্থতা প্রমাণে মৎস্য অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট সকলকে কাজ করার আহ্বান জানান। 
    পরে ১৫ আগস্ট শাহাদতবরণকারী বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

#

আকতার/আফরাজ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৫/২০৪৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২২৯৭

যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততোদিন বঙ্গবন্ধুর নাম কেউ বাঙালির হৃদয় থেকে মুছে ফেলতে পারবেনা
                                                                                     -- প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) : 
    প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এর আয়োজনে আজ ঢাকার দারুস্ সালামস্থ বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অডিটেরিয়ামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোকদিবস উপলক্ষে আলোচনাসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। 

    প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সচিব খন্দকার মোঃ ইফতেখার হায়দার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বি.এসসি। মন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ কর্মময় জীবন, রাজনৈতিক দর্শন ও তাঁর আদর্শ নিয়ে আলোচনা করেন। 

    মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। বঙ্গবন্ধু আমাদের একটি স্বাধীন রাষ্ট্র দিয়েছেন, একটি পাসপোর্ট দিয়েছেন। যার জন্য আমরা বাঙ্গালি জাতি হিসেবে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে পরিচয় দিতে পারছি। বঙ্গবন্ধু ছাড়া বাংলাদেশ কল্পনা করা যায় না। যারা স্বাধীনতা চাননি তারাই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। কিন্তু তাদের সে স্বপ্ন সফল হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ তাদের সে স্বপ্ন সফল হতে দেয়নি। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন বঙ্গবন্ধুর নাম কেউ বাঙ্গালির হৃদয় থেকে মুছে ফেলতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে নতুন প্রজন্মের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ছড়িয়ে দিতে হবে’। 

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে তিনি সকলের সহায়তা কামনা করেন। আলোচনাসভায় স্থানীয় সংসদ সদস্য আসলামুল হক, জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো’র মহাপরিচালক শামছুন নাহারসহ মন্ত্রণালয় ও তার অধিনস্থ দপ্তরসমূহের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    এর আগে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করেন। শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় মন্ত্রীর সাথে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব খন্দকার মোঃ ইফতেখার হায়দার, জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো’র মহাপরিচালক শামছুন নাহারসহ মন্ত্রণালয় ও তার অধিনস্থ দপ্তরসমূহের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

#

জাহিদ/আফরাজ/মোশাররফ/রেজাউল/২০১৫/২০৩৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২২৯৬

বঙ্গবন্ধু কোনো দলের নন, বঙ্গবন্ধু সবার এবং সর্বজনীন                   
                      -- তারানা হালিম
 
ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) : 

    ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কোনো দলের নন, বঙ্গবন্ধু সবার এবং সার্বজনীন। তিনি সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের রাজনীতির ঊর্ধ্বে থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সম্মান দেখানোর জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান। 

    প্রতিমন্ত্রী আজ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০তম শাহাদতবার্ষিকী ঊপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।  

    সভায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব মোঃ ফয়জুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস, বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মহাপরিচালক এবিএম হুমায়ন, সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ মনোয়ার হোসেনসহ অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থার প্রধানগণ বক্তৃতা করেন।

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কেবল একটি রাজনৈতিক নাম নয়, বঙ্গবন্ধু বাঙালির জাতিসত্তা বহন করে। বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করলে নিজের দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করা হয়। আপনাদের পদমর্যাদাকে অস্বীকার করা হয়। তিনি বলেন, আপনারা যারা সরকারি চাকরি করেন, তারা রাজনীতি করতে পারেন না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু আমাদের রাজনীতির ঊর্ধ্বে, তিনি কোনো দলের নন। তিনি আমাদের সবার, তিনি আমাদের জাতির পিতা। তাঁকে যথাযথ সন্মান দিলে তবেই তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করা হয়।

    পরে ১৫ আগস্টে নিহতদের স্মরণে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

#

এনায়েত/আফরাজ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৫/২০০৬ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২২৯৫
 
স¦াধীনতাবিরোধী চক্র পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল
                                                                    -- শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) : 
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, বিভ্রান্ত কিছু সৈনিক বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে বলে যে প্রচারণা তা মোটেই ঠিক নয়। মূলত স¦াধীনতাবিরোধী চক্র পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় নায়েম মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে শিক্ষামন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ইতিহাসের চাকাকে উল্টো দিকে ঘুরাতেই স¦াধীনতাবিরোধী চক্র বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। তিনি বলেন, পরবর্তীতে স¦াধীন বাংলাদেশের মাটিতে এমন একজনকে প্রধানমন্ত্রী বানানো হয়, যিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘে বাংলাদেশের স¦াধীনতার বিরোধিতা করে বক্তৃতা দিয়েছিলেন।
শিক্ষামন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় তথাকথিত সিভিল সোসাইটির সমালোচনা করে বলেন, যারা সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-, জেলখানায় চার জাতীয় নেতার হত্যাকা-ের প্রতিবাদ করেননি, কুখ্যাত ইনডেমনিটি আইনের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলেননি, তারা আজ মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার।
অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তৃতায় বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক সামসুজ্জামান খান বলেন,  হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে চারটি ধর্ম ও ৪৯টি নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠী নিয়ে গঠিত বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে পাকিস্তানিদের শোষণ, অত্যাচার থেকে মুক্ত করতে স¦াধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
শিক্ষাসচিব নজরুল ইসলাম খান আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে বর্তমান সরকার গৃহীত বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম তুলে ধরে বলেন, আমরা আজ মধ্যম আয়ের দেশ, বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে আমরা অনেক আগেই তা অর্জন করতে পারতাম। 
আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন, নায়েম মহাপরিচালক প্রফেসর হামিদুল হক এবং মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. অরুণা বিশ্বাস।
অনুষ্ঠানে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
#
সাইফুল্লাহ/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৫/১৯৫০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২২৯৪
এমডিজি ও এসডিজি অর্জনে শিশুদের ভূমিকা রাখার আহ্বান ডেপুটি স্পিকারের 
ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) : 
    সেভ দ্য  চিলড্রেন এর  জধপব ভড়ৎ ঝঁৎারাধষ-এ চট্টগ্রাম, বরিশাল ও সিলেট থেকে আগত শিশুরা অংশ নেয়। জধপব ভড়ৎ ঝঁৎারাধষ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে ডেপুটি স্পিকারের সরকারি বাসভবনে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে ডেপুটি স্পিকার মোঃ ফজলে রাব্বী মিয়া প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। 

    ডেপুটি স্পিকার মোঃ ফজলে রাব্বী মিয়া বলেন,  বাংলাদেশ সরকার এমডিজি বাস্তবায়নে অধিকতর গুরুত্ব দিচ্ছে এবং টেকসই  উন্নয়ন এর  লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এসময় এমডিজি অর্জনের পাশাপাশি ভবিষ্যতে এসডিজি অর্জনে বাংলাদেশের শিশুদের ভূমিকা রাখার আহ্বান জনান তিনি।

    অনুষ্ঠানে ২১ জন শিশু অংশ নেয়। তারা জাতীয় সংসদের গেট থেকে দৌড়ে ডেপুটি স্পিকারের  আবাসিক ভবনে  যায়। সহ¯্রা ব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা  অর্জনে উৎসাহিত করতে শিশুদেরকে সনদ এবং ক্রেস্ট প্রদান করেন ডেপুটি স্পিকার। অংশগ্রহণকারী  শিশুরা একটি চিঠি ডেপুটি স্পিকারের নিকট হস্তান্তর করেন। চিঠিতে ৪টি বিষয় উপস্থাপন করা হয়। তা হলো- বাংলাদেশের সকল কমিউনিটি ক্লিনিকে নিউমোনিয়ার পর্যাপ্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, সামগ্রিকভাবে বাল্যবিবাহের হার কমানো, দেশব্যাপী সংঘটিত শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধ করা এবং ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কেন্দ্রসমূহে সবসময় প্রসবের যথাযথ ব্যবস্থার উন্নয়ন সুনিশ্চিত করা।

#

স্বপন/আফরাজ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/১৯৩২ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২২৯৩
 
জাতীয় শোক দিবসে বিএসএমএমইউতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) : 
আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)’র অডিটোরিয়ামে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স¦াধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি, জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)’র উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন স¦াস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বেসরকারি বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, স¦াস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক। ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ সম¥ানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক।
আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আওয়ামী লীগের স¦াস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু, বিএমএ’র মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম ইকবাল আর্সলান। আরো উপস্থিত ছিলেন বিএসএমএমইউ’র সম্মানিত উপউপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. মোঃ রুহুল আমিন মিয়া, উপউপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক মোঃ শহীদুল্লাহ সিকদার, উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোঃ জুলফিকার রহমান খান, সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বুড়–য়া, ডেন্টাল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোঃ আলী আসগর মোড়ল ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মোঃ আসাদুল ইসলাম।
#

প্রশান্ত/আফরাজ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৯৪৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২২৯২
 

দশম জাতীয় সংসদের সপ্তম অধিবেশন ১ সেপ্টেম্বর শুরু


ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) : 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ (১৪২২ বঙ্গাব্দের ১৭ ভাদ্র) ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর রোজ মঙ্গলবার বিকাল ৫ টায় ঢাকার শেরেবাংলা নগরে জাতীয় সংসদভবনের সংসদকক্ষে দশম জাতীয় সংসদের সপ্তম (২০১৫ সালের ৩য়) অধিবেশন আহ্বান করেছেন। 

বাংলাদেশের সংবিধানের ৭২ অনুচ্ছেদের (১) দফায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে তিনি এ অধিবেশন আহ্বান করেছেন।

#

মঞ্জুর/আফরাজ/জসীম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/১৭৫৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                          নম্বর : ২২৯১
 
বঙ্গবন্ধু দেশের উন্নয়নের ভিত্তি রচনা করেছেন
                -দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) : 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, বঙ্গবন্ধু দেশের উন্নয়নের ভিত্তি রচনা করেছেন আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সে ভিত্তির ওপর কাঠামো নির্মাণ করে চলেছেন।
তিনি আজ সচিবালয়ের সভাকক্ষে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শাহ্ কামালের সভাপতিত্বে সভায় মন্ত্রণালয় ও অধিনস্থ দপ্তরসমূহের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। 
মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতাযুদ্ধ থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি একের পর এক ষড়যন্ত্র করে চলেছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে এ চক্রান্তকারীরা ভেবেছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা নস্যাৎ করে দিতে পারবে। কিন্তু ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের হাল ধরায় তাদের সে চক্রান্ত ব্যর্থ হয়। তিনি বলেন বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের হত্যা করতে দেশবিরোধী গোষ্ঠী বারবার হামলা করছে। তাদের সে চক্রান্ত প্রতিহত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখবেন।  
বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে দেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়া চলমান রাখতে মন্ত্রী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আহ্বান জানান। কর্মসংস্থান ও গ্রামীন অবকাঠামো নির্মাণের গুরুত্ব উল্লেখ করে নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের জন্য তিনি 
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুরোধ করেন। 
আলোচনা শেষে বঙ্গবন্ধুর সাড়ে ৩ বছরের শাসনকালের ওপর নির্মিত চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

#

ওমর ফারুক/শাহআলম/শুকলা/লাভলী/২০১৫/১৫৪৫ ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                         নম্বর : ২২৮৯
 
শিল্পবর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্মেলনে যোগ দিতে শিল্পমন্ত্রীর মালদ্বীপ যাত্রা

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) : 

এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর শিল্পবর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক ৬ষ্ঠ আঞ্চলিক সম্মেলনে (৬ঃয জবমরড়হধষ ৩জ ঋড়ৎঁস রহ অংরধ ধহফ ঃযব চধপরভরপ) যোগ দিতে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু আজ রাতে মালদ্বীপের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। মালদ্বীপ সরকারের আমন্ত্রণে শিল্পমন্ত্রী এ সফরে যাচ্ছেন। 
উল্লেখ্য, জাতিসংঘের আঞ্চলিক উন্নয়ন কেন্দ্র (টহরঃবফ ঘধঃরড়হং ঈবহঃৎব ভড়ৎ জবমরড়হধষ উবাবষড়ঢ়সবহঃ/টঘঈজউ) ও জাপান সরকারের পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের যৌথ সহায়তায় মালদ্বীপ এ সম্মেলন আয়োজন করেছে। মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে আজ থেকে এ সম্মেলন শুরু হচ্ছে। আগামী ১৯ আগস্ট এটি শেষ হবে। 
সম্মেলনে দ্রুত নগরায়ণের কারণে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোতে শিল্পদূষণ এবং প্রাকৃতিক ও প্রতিবেশগত ঝুঁকির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। পাশাপাশি দেশগুলোতে প্রাকৃতিক সম্পদব্যবস্থাপনায় বিদ্যমান সীমাবদ্ধতা মোকাবিলায় করণীয় নির্ধারিত হবে। এছাড়া সম্মেলনে শিল্পবর্জ্যরে পরিমাণ কমানো (জবফঁপব), বর্জ্য পরিশোধন (জবপুপষব) ও পরিশোধিত বর্জ্য শিল্প উৎপাদনে পুনঃব্যবহারের (জবঁংব) ক্ষেত্রে সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণ ও সবুজপ্রযুক্তি হস্তান্তরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে। 
সম্মেলনে আমির হোসেন আমু টেকসই ও পরিবেশবান্ধব শিল্পায়নের ধারা জোরদার করতে বাংলাদেশ সরকার গৃহিত পদক্ষেপগুলো তুলে ধরবেন। তিনি পরিবেশ সুরক্ষায় বাংলাদেশে বিদ্যমান আইন ও নীতি কাঠামো সম্পর্কে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর প্রতিনিধিদের ধারণা দেবেন। 
সম্মেলনে অংশগ্রহণের ফলে বাংলাদেশের মতো জনবহুল ও সীমিত সম্পদের অধিকারী দেশগুলোর মন্ত্রী ও নীতিনির্ধারকদের সাথে শিল্পবর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা বিনিময়ের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এতে করে বাংলাদেশের শিল্পখাতে সবুজপ্রযুক্তির ব্যবহার ও পরিবেশবান্ধব সবুজ শিল্পায়নের ধারা জোরদারের লক্ষ্যে কার্যকর কৌশল প্রণয়ন সহজ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। 
সম্মেলনে যোগদানশেষে শিল্পমন্ত্রীর ২০ আগস্ট দেশে ফেরার কথা। 

#

জলিল/শাহআলম/শুকলা/লাভলী/২০১৫/১৫০০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                          নম্বর : ২২৯০
 
শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় মানবাধিকার কমিশন ও সরকারকে একযোগে কাজ করতে হবে
                                                                                  - স্পিকার

ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) : 

জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী  বলেছেন, মানব মর্যাদা সমুন্নত রাখতে মানবাধিকার রক্ষা করে একটি শোষণহীন, বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ও সরকারকে একযোগে কাজ করতে হবে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে শুধুমাত্র কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন করলেই চলবেনা, মানবাধিকার রক্ষায় এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সরকারকে বাস্তবধর্মী পরামর্শ প্রদান করতে হবে। 
আজ ঢাকাস্থ সিরডাপ মিলনায়তনে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের ২হফ ঋরাব ণবধৎ ঝঃৎধঃবমরপ চষধহ (২০১৬-২০২০) এর ঈড়হংঁষঃধঃরড়হ গববঃরহম এর উদ্বোধনী সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি একথা বলেন। 
বাংলাদেশের মানুষের রাজনৈতিক মুক্তি ও অর্থনৈতিক মুক্তি ছিলো বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন। তাই মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য দারিদ্র্যমোচন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিতকরণের ওপর স্পিকার গুরুত্ব দেন। 
তিনি বলেন, সহ¯্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু মৃত্যুহার ও মাতৃমৃত্যুহার হ্রাস, জেন্ডার সমতা, খাদ্যনিরাপত্তা প্রভৃতি ক্ষেত্রে বিশ্বে অনন্য স্থান অর্জন করে নিয়েছে। 
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য বিচারপতি শ্রী দারমার মুরুগেসান (ঝযৎর উধৎসধৎ গঁৎঁমবংধহ), নেপালের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য বিচারপতি প্রকাশ চন্দ্র শর্মা অস্তি (চৎধশধংয ঈযধহফৎধ ঝযধৎসধ ঙংঃর), বাংলাদেশে টঘ এর জবংরফবহঃ ঈড়ড়ৎফরহধঃড়ৎ রবার্ট ডি ওয়াটকিনস (জড়নবৎঃ উ ডধঃশরহং) ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য কাজী রেজাউল হক বক্তব্য রাখেন। 

#

মঞ্জুর/শাহআলম/শুকলা/লাভলী/২০১৫/১৫২০ ঘণ্টা 
 

 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                         নম্বর : ২২৮৭
 
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে জাতীয় শোক দিবস পালিত

নিউইয়র্ক, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) : 

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০তম শাহাদতবার্ষিকী এবং জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন করেছে।
    সকালে স্থায়ী মিশনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানসূচি শুরু হয়। মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ড এ কে আব্দুল মোমেনের নেতৃত্বে স্থায়ী মিশনে কর্মরত সকল সদস্য এতে অংশ নেন। এ সময় জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়।
    বিকেলে মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতা ও সেই কালরাত্রিতে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীর হাতে নৃশংসভাবে নিহত তাঁর পরিবারের সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে এক মিনিট নীরবতা পালন ও মোনাজাত করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।
    নিউইয়র্কে সফররত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নূহ-উল-আলম লেনিন মূল বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি বলেন, জাতির পিতা একটি বাঙালি জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দীর্ঘসংগ্রামের মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে প্রস্তুত করেন। দৃঢ়সংকল্প বাঙালি জনগোষ্ঠী জাতির পিতার নির্দেশে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে। পরাজিত শত্রুদের জন্য এটা ছিল রাজনৈতিক, সামরিক ও নৈতিক পরাজয়, যা বিশ্ব ইতিহাসে অম্লান হয়ে আছে। 
    অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘে দেয়া ভাষণের ভিডিও দেখানো হয়।
    জাতির পিতার এই ভাষণের বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করে ড. মোমেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ সমগ্র বিশ্বের জন্য আজও কার্যকর। ভাষণে উপস্থাপিত তাঁর ইস্যুগুলো এখনও জাতিসংঘে আলোচিত হচ্ছে।
    অনুষ্ঠানে জাতির পিতার ওপর রচিত কবিতা ও প্রবন্ধ পাঠ করা হয়।

#

শাহআলম/শুকলা/লাভলী/২০১৫/১৩১৫ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                                                                                                        Number : 2288

The National Mourning Day observed in Washington DC

Washington, 16 August :

The National Mourning Day was observed Saturday (August 15) at the Bangladesh Embassy in Washington DC with due solemnity marking the 40th anniversary of death of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.

The mourners took a renewed pledge to turn the national grief into strength and implement the unfinished tasks of the Father of the Nation by establishing a hunger and poverty-free peaceful non-communal Bangladesh.

The day began with the hoisting of the National Flag at half-mast on the Embassy premises by Bangladesh Ambassador to USA Mohammad Ziauddin. Wearing black suits officers and staff members of the embassy participated in the ceremony in the morning.

In the afternoon a discussion on the life and work of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman was organized at the Bangabandhu Auditorium of the chancery.

Opening the discussion Ambassador Ziauddin offered an account of the irreparable losses the country has suffered due to the tragic assassination of Bangabandhu at the very nascent stage of Bangladesh's journey as an independent nation.

The Ambassador said the brutal killing of the Father of the Nation was the greatest anticlimax in the history of Bangladesh. This was part of a bigger conspiracy by the anti-liberation forces to upset the nation's forward movement toward a democratic and secular country, he added.

Praising Prime Minister Sheikh Hasina for her courageous leadership to advance democratic and secular norms and values in the country, he called on the expatriate Bangladeshis to join hands with the present government in its journey toward a happy and prosperous Bangladesh.

Messages of the President, Prime Minister, Foreign Minister and State Minister for Foreign Affairs were read out by embassy officers.

Later, a documentary film featuring the life and work of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman was screened. Anis Ahmed, former teacher of Dhaka University and journalist read out an article on Bangabandhu Mujib while Sarkar Kabir Uddin, senior journalist of Voice of America, recited poems on Bangabandhu.

Wearing black badges a good number of expatriate Bangladeshis, intellectuals, local Awami League leaders and media representatives attended the discussion.

Earlier, one minute silence was observed paying respect to the departed souls of the August 15 massacre. Doa Mahfil and special prayers were also offered for the eternal peace of the departed souls of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and his family members.

#

Sha Alam/Shukla/Lovely/ 2015/1330 hours

Todays handout (5).doc