Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd মে ২০১৬

তথ্যবিবরণী ৩ মে ২০১৬

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১৪৮৯
শ্রীলংকার প্রেসিডেন্টের সাথে স্বাস'্যমন্ত্রীর সাড়্গাৎ
শ্রীলংকা, ৩ মে:
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বাস'্য, শিড়্গাসহ বাংলাদেশের সার্বিক অগ্রগতিতে সনেত্মাষ প্রকাশ করেছেন শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা। বিশেষ করে জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস'্যসেবা পৌঁছে দেয়ার সাফল্যের জন্য বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি। শ্রীলংকা সফররত স্বাস'্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম আজ সেদেশের প্রেসিডেন্টের বাসভবনে সাড়্গাৎ করতে গেলে মাইথ্রিপালা সিরিসেনা এ প্রশংসা করেন। 
    প্রেসিডেন্ট এসময় ২০১৪ সালে তৎকালীন শ্রীলংকার স্বাস'্যমন্ত্রী হিসেবে বাংলাদেশে সফরের কথা স্মরণ করেন এবং সরকারের ও জনগণের আতিথেয়তার প্রশংসা করেন। তাঁর উপসি'তিতে সেসময় সমঝোতা স্মারক স্বাড়্গরের প্রেড়্গিতে বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকায় ওষুধ রফতানি শুরম্ন হয়। এই কথা স্মরণ করে মাইথ্রিপালা সিরিসেনা বলেন, শ্রীলংকায় বাংলাদেশের ওষুধের বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে। শ্রীলংকার চিকিৎসক ও রোগীদের কাছে বাংলাদেশের ওষুধের চাহিদা প্রচুর। এসময় স্বাস'্যমন্ত্রী বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকায় ওষুধ রফতানির সুযোগ সৃষ্টি করার জন্য রাষ্ট্রপতির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার জন্য  মাইথ্রিপালা সিরিসেনাকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও জনগণের পড়্গ থেকে অভিনন্দন জানান। 
    স্বাস'্যমন্ত্রী বলেন, শ্রীলংকার প্রাথমিক স্বাস'্যসেবা খাত অনেক দূর এগিয়ে গেছে। স্বাস'্যমন্ত্রী এসময় বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকায় নার্সদের প্রশিড়্গণের ব্যবস'া করার জন্য প্রেসিডেন্টের প্রতি আহ্বান জানান। শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট এসময় সেখানে বাংলাদেশের নার্সদের প্রশিড়্গণের সুযোগ সৃষ্টি করবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন। এছাড়া, ম্যালেরিয়া নির্মূলে শ্রীলংকার সাফল্যের প্রশংসা করে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ম্যালেরিয়া নির্মূলে শ্রীলংকার অভিজ্ঞতাকে বাংলাদেশ কাজে লাগাতে চায়।
    শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট এসময় বলেন, বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার মধ্যে স্বাস'্যসহ বিভিন্ন খাতে দ্বিপাড়্গিক সম্পর্ক জোরদার করে এ অঞ্চলের সামগ্রিক উন্নতিতে একসঙ্গে কাজ করতে চায় শ্রীলংকা। আগামী জুলাইয়ে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের আসন্ন কাউন্সিলে শ্রীলংকার ড়্গমতাসীন দল শ্রীলংকা ফ্রিডম পার্টির মহাসচিবের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল প্রেরণের জন্য প্রেসিডেন্টকে অনুরোধ করেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম। এই অনুরোধের প্রেড়্গিতে প্রতিনিধি প্রেরণ করবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন প্রেসিডেন্ট। 
    বাংলাদেশের স্বাস'্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নুরম্নল হক, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোসত্মাফিজুর রহমান, স্বাস'্য অর্থনীতি ইউনিটের মহাপরিচালক আসাদুল ইসলাম, স্বাস'্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ফয়েজ আহমেদ, শ্রীলংকায় বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মালেক পারভিন, শ্রীলংকার স্বাস'্য উপমন্ত্রী ফয়জাল ক্যাসিম ও স্বাস'্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. পালিথা গুনারম্ননা মহিপালা এসময় উপসি'ত ছিলেন। 
#
পরীড়্গিৎ/আফরাজ/মোশাররফ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/২১২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৪৮৮

গুপ্তহত্যা রাজনৈতিক চক্রান্তের অংশ
                         -- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে) :
    তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, গুপ্তহত্যার ঘটনা আসলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল, দেশকে অস্থিতিশীল করা ও শেখ হাসিনার সরকার উৎখাতের বড় রাজনৈতিক চক্রান্তের অংশ।
    আজ রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে সাহিত্যিক ও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আহ্বায়ক শাহরিয়ার কবিরের সভাপতিত্বে আয়োজিত শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।
    মন্ত্রী এসময় জাহানারা ইমামের স্মৃতির উদ্দেশে সম্মান জানিয়ে বলেন, একাত্তরের পর রাজাকারদের বিচারের দাবিতে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের আন্দোলনের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় পর্বের সূচনা হয়।
    তিনি বলেন, সমাজ ও রাজনীতিকে নিরাপদ করতে গুপ্তহত্যাকারী, জঙ্গি ও এদের পাহারাদারদের দমন অনিবার্য। যারা ব্লগার-প্রকাশক-শিক্ষক হত্যাকারী, তারাই আগুনসন্ত্রাসী, এদের বিচার হবেই।
    তথ্যমন্ত্রী বলেন, এদেশে রাজাকারদের বিচার যেমন সম্ভব, তেমনি আগুনসন্ত্রাসী, গুপ্তহত্যাকারীদের বিচার ও মাদ্রাসাভিত্তিক শিক্ষার আধুনিকায়নও সম্ভব এবং তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে জাহানারা ইমামসহ সকল শহীদ জননীর প্রতি সম্মান জানানো সম্ভব। প্রয়োজন শুধু ঐক্যের।
#

আকরাম/আফরাজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/২১২৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ১৪৮৭

চট্টগ্রামে আনত্মর্জাতিক মানের মোটেল উদ্বোধন

চট্টগ্রাম, ২০ বৈশাখ (৩ মে):
    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে উলেস্নখ করে বলেছেন, চট্টগ্রাম নগরীর কেন্দ্রস'লে আনত্মর্জাতিক মানের মোটেল সৈকত চালু এ অঞ্চলের পর্যটন শিল্পের বিকাশে একটি নতুন মাইলফলক।

    মন্ত্রী আজ চট্টগ্রামে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন কর্তৃক ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত আনত্মর্জাতিক মানের মোটেল সৈকত উদ্বোধনকালে একথা বলেন।

    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব এস এম গোলাম ফারম্নকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য তানভীর ইমাম, মো. নজরম্নল ইসলাম চৌধুরী ও সাবিহা নাহার বেগম এবং বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান অপরূপ চৌধুরী বক্তৃতা করেন।

    পর্যটন মন্ত্রী বলেন, পার্বত্য এলাকাসহ চট্টগ্রাম অঞ্চল হচ্ছে পর্যটনের আকর্ষণীয় স'ান। চট্টগ্রামের পাহাড় নদী সমুদ্রের মিলন পৃথিবীর অন্য কোথাও দেখা যায় না। এ অঞ্চলের পর্যটনের সব স'ানকে তাই আরো বেশী আর্কষণীয় পর্যটন স্পট হিসেবে তুলে ধরতে হবে। পাশাপাশি জনসাধারণকেও সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে।

    মন্ত্রী বলেন, দেশের বিমান বন্দরগুলো আরো সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন হচ্ছে। অচিরেই চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সরাসরি বিমান চলাচল শুরম্ন হবে। তাছাড়া কক্সবাজার ঘুনধুম পর্যনত্ম রেললাইন স'াপন এবং কর্ণফুলী টানেল নির্মিত হলে এ অঞ্চলের পর্যটন শিল্প পৃথিবীর অনেক বড় দেশকেও ছাড়িয়ে যাবে। সেবার মনোভাব নিয়ে আতিথিয়েতার ঐতিহ্য অক্ষুন্ন রেখে পর্যটকদের পাশে থাকার জন্য তিনি পর্যটন করপোরেশন ও টুরিস্ট পুলিশসহ সংশিস্নষ্টদের নির্দেশ দেন।

    চট্টগ্রাম নগরীর স্টেশন রোডে নির্মিত মোটেল সৈকতে ১৫৩টি আবাসিক কক্ষ, স্যুট, কনফারেন্স রম্নম, ব্যাংকুয়েট হল, কফি শপ, রেঁসেত্মারা, জিমসহ অন্যান্য সব আধুনিক সুযোগসুবিধা রয়েছে। ব্যয় সহনীয় পর্যায়ের পাশাপাশি এখানে রয়েছে সৌজন্যমূলক সকালের নাসত্মা, ফ্রি ওয়াই-ফাই জোন ও তথ্য কেন্দ্র।

#

সাইফুল/আফরাজ/মোশাররফ/মাহফুজ/সেলিম/২০১৬/২০২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৪৮৬

গণমাধ্যম গণতন্ত্রের সঙ্গী
              -- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে) :
    টেকসই গণতন্ত্র ও বিকাশমান গণমাধ্যম উভয়ের জন্যই প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ প্রয়োজন এবং গণমাধ্যমকে গণতন্ত্রের সঙ্গী বলে বর্ণনা করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
    বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে আজ রাজধানীর একটি হোটেলে বেসরকারি সংস্থা পরিপ্রেক্ষিত আয়োজিত ‘জনগণের গণমাধ্যম মনস্কতা : বাংলাদেশ প্রেক্ষিত’ শীর্ষক গবেষণাপত্র প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
    বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে সকল গণমাধ্যমকর্মীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, টেকসই গণতন্ত্রের জন্য যেমন প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ প্রয়োজন, তেমনি বিকাশমান ও প্রসারমান গণমাধ্যমের জন্যও তা প্রযোজ্য। আর এজন্যই শেখ হাসিনার সরকার গণমাধ্যমের বিকাশের ক্ষেত্র প্রসারের সাথে সাথে যুগোপযোগী নীতি ও আইন প্রণয়নে কাজ করছে।
    গণতান্ত্রিক সরকার কখনও গণমাধ্যমের প্রতিপক্ষ নয় উল্লে¬খ করে মন্ত্রী বলেন, বরং গণমাধ্যমকে রাষ্ট্র বহির্ভূত জঙ্গি ও মাফিয়াচক্রের চাপ মোকাবিলা করতে হয়। আর শেখ হাসিনার সরকার সেখানেও গণমাধ্যমের পক্ষ নিয়েছে। কারণ, সরকার গণমাধ্যমকে গণতন্ত্রের সঙ্গী মনে করে।
    তিনি বলেন, দেশে টেলিভিশন চ্যানেলকে বেসরকারি খাতে উন্মুক্ত করার সাথে সাথে ২৮টি এফএম রেডিও, ৩২টি কমিউনিটি রেডিও, নতুন নতুন পত্রপত্রিকার নিবন্ধন দিয়ে গণমাধ্যমের অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটিয়েছে সরকার, বিকাশ ঘটেছে অনলাইন সংবাদপত্রের জগতেও।
    মন্ত্রী এসময় সদ্যপ্রকাশিত গবেষণাপত্রটি প্রণয়নের জন্য পরিপ্রেক্ষিত সংস্থাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এ ধরনের গবেষণা গণমাধ্যম নিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে প্রেরণা যোগাবে। সরকারের পাশাপাশি সকলকে গণমাধ্যমের উন্নয়নে ভূমিকা রাখার জন্য তিনি উদাত্ত আহ্বান জানান।
    পরিপ্রেক্ষিতের নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ বোরহান কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজী বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, একুশে টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী মনজুরুল আহসান বুলবুল ও দৈনিক আমাদের অর্থনীতির সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান। পরিপ্রেক্ষিতের প্রকল্প ও গবেষণা ব্যবস্থাপক অয়ন দেবনাথ গবেষণাপত্রটি উপস্থাপনকালে বাংলাদেশের মানুষের গণমাধ্যম সংশ্লি¬ষ্টতার ওপর আলোকপাত করেন।
#

আকরাম/আফরাজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৯১০ঘণ্টা

Handout                                                                                                       Number : 1485

US Business keen to invest in ICT sector of Bangladesh

Dhaka, May 03 :

            Representatives from a good number of major US Companies expressed their keen interest to invest in the ICT (Information and Communication Technology) sector in Bangladesh at a Roundtable   Discussion in New York which was attended by State Minister for Information and Communication Technology Division of Bangladesh Zunaid Ahmed Palak. Held at the Waldorf Astoria Hotel, the event was coordinated by the BCIU (Business Council for International Understanding), a prominent think-tank founded by US President Dwight Eisenhower in 1955.

            The Roundtable started with a short power point presentation paying deep tribute to the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.  

            While focusing on the Digital Bangladesh, envisioned by the Prime Minister Sheikh Hasina, the State Minister in his remarks spelled out the numerous measures including Hi-Tech parks and IT Parks, being implemented by the present government. As regards on-going digitalization process, he mentioned about increased use of innovation and entrepreneurship.  The State Minister urged the Executives of the US Companies to take advantage of the enormous opportunities available in the IT sector in Bangladesh. There were also digital presentations on the IT potentials of the country.

            The statement by Zunaid Ahmed Palak was followed by a lively Question & Answer Session in which the State Minister along with the accompanying delegates replied to the queries of the inquisitive potential investors. It may be mentioned here that some of the participating Companies have already invested in Bangladesh and their renewed interest indicates their readiness to benefit from the liberal investment climate prevailing in the country.

            On the sideline of the event, two MoUs were signed. One was between Bangladesh Computer Council (BCC) and American Association of Bangladeshi Engineers & Architects (AABEA). Zunaid Ahmed Palak and AABEA Washington DC Chapter President Golam Mowla along with Faisal Quader and Shah Ahmed were present at the event. The MoU envisages 4 key aspects of IT initiatives in Bangladesh such as Cyber security, Data Center, Call Center and Outsourcing. The other tripartite MoU was signed among GAP, BCC and BASIS for cooperation in building up start-ups in the ICT sector in Bangladesh.

            The event was organized by the Bangladesh Hi-tech Park Authority, Government of Bangladesh in collaboration with the Embassy of Bangladesh in Washington DC. Consul General of Bangladesh in New York Md. Shameem Ahsan, Economic Minister at the Bangladesh Embassy in Washington Shahabuddin Patwary,  Executive Director of Bangladesh Computer Council (BCC) S M Ashraful Islam, Project Director of Kaliakor Hi-Tech Park Project A N M Shafiqul Islam, President of Bangladesh Association of Software and Information Services (BASIS) Shameem Ahsan and Policy Advisor of A2i Project Anir Chowdhury were present among others from the Bangladesh side.

#

Nasher/Afraz/Sanjib/Salim/2016/1930 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৪৮৪

চিকিৎসা গবেষণা ও প্রশিক্ষণের ওপর জোর দিচ্ছে সরকার
                                                  -- স¦াস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে) :
শ্রীলংকা সফররত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, জনগণের দোরগোড়ায় মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আজ সফল। সরকার বর্তমানে সেবার মান উন্নয়ন ও আধুনিকায়নের লক্ষ্যে কাজ করছে। দেশের সাধারণ মানুষের জন্য আধুনিকমানের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকার চিকিৎসা গবেষণা ও প্রশিক্ষণের ওপর জোর দিচ্ছে। এজন্য তিনি শ্রীলংকার বিশেষজ্ঞদের সহায়তা কামনা করেন।
    মন্ত্রী আজ শ্রীলংকার কালুথারা জেলার নাগোডায় ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অভ্ হেল্থ সায়েন্স (এনআইএইচএস) পরিদশর্নে গেলে সেখানকার চিকিৎসক, গবেষক, ও বিশেষজ্ঞদের সাথে মতবিনিময়কালে এসবকথা বলেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের চিকিৎসকরা উন্নত বিশ্বের চিকিৎসকদের সমান্তরালে সেবা দেয়ার যোগ্যতা রাখেন। জনগণ এখন বাংলাদেশের হাসপাতালেই বড় বড় জটিল রোগের চিকিৎসা করানোর সুযোগ পাচ্ছে। আন্তর্জাতিকমানের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকার যেমন অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপন করে চলেছে, তেমনিভাবে আমাদের চিকিৎসকদের দক্ষতা ও নিষ্ঠাও ব্যাপক অবদান রেখে চলেছে। সেবার মান বাড়াতে চিকিৎসা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ খাতে বাজেট বাড়িয়ে সরকার ভবিষ্যৎ কর্মসূচি প্রণয়ন করেছে।
    নাগোডায় এনআইএইচএস কার্যালয়ে পৌঁছালে ইন্সটিটিউট পরিচালক ড. বিমল আবেসিরিবর্ধনে (উৎ. ইরসধষ অনপুংরৎরধিৎফবহধ) ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ মন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বিভিন্ন কক্ষ ঘুরিয়ে দেখান ও তাঁদের কার্যক্রম সম্পর্কে পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা করেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহায়তায় এনআইএইচএস শ্রীলংকার স্বাস্থ্যখাতে জনশক্তির দক্ষতা উন্নয়নে প্রধান প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে।
এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নুরুল হক, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোস্তাফিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের মহাপরিচালক আসাদুল ইসলাম, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হাসপাতাল) ফয়েজ আহমেদ, বাংলাদেশে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি এন পারানিথরণ এবং শ্রীলংকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরে মন্ত্রী কালুথারার প্রবীণ স্বাস্থ্য সচেতনতা কেন্দ্র হেলদি লাইফ স্টাইল সেন্টার পরিদর্শন করেন। সেন্টারের পরিচালক ডা. মালিন্দা বীজেসেকারা (উৎ. গধষরহফধ ডরলবংবশধৎধ) এসময় মন্ত্রীকে এর কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করেন। সেন্টারটি প্রবীণদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি সচেতনতা বৃদ্ধি করাসহ প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করে থাকে।
    এর পরে তিনি কালুথারার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কার্যালয় এবং স্থানীয় একটি সরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্র কালুথারা বেইস হসপিটাল পরিদর্শন করে সেখানকার প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করেন। এসময় তিনি দায়িত্বরত চিকিৎসক, নার্সদের সাথে কথা বলার পাশাপাশি ক্লিনিকে আগত রোগী ও তাঁদের স্বজনদের কাছ থেকেও সেবার প্রক্রিয়া সম্পর্কে খোঁজ খবর নেন। পরিদর্শনকালে মন্ত্রী স্থানীয়ভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম সম্পর্কেও ধারণা নেন।
#

পরীক্ষিৎ/আফরাজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৪৮৩

লন্ডনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে) :
    লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশন বিপুল উৎসাহউদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষ ১৪২৩ উদ্যাপন করেছে। এ উপলক্ষে গত ১ মে সেন্ট্রাল  লন্ডনের  ব্যাডেন পাওয়াল  হলে মনোজ্ঞ সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
    অনুষ্ঠানের শুরুতেই বৃটেনে অবস্থানরত প্রবাসীদের শুভেচ্ছা জানান লন্ডনে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. আবদুল হান্নান। পরে সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠানে লন্ডনে অবস্থানরত বাঙালি শিল্পীদের সঙ্গীত, নৃত্য ও আবৃত্তি পরিবেশন করা হয়।
    অতিথিদের ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবারে আপ্যায়িত করা হয়।
    অনুষ্ঠানে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রবাসী বাঙালি, কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও স্থানীয় সাংবাদিকগন অংশগ্রহন করেন।
#

নাদিম/আফরাজ/মাহফুজ/জয়নুল/২০১৬/১৮২৫ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ১৪৮২

নারীদেরকে তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানে সমৃদ্ধ হতে হবে
               -- মেহের আফরোজ চুমকি

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):

    মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। কিন্তু দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারীকে তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানে সমৃদ্ধ করতে না পারলে কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব নয়। তিনি বলেন, নারীর পূর্ণ ক্ষমতায়ন তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান ছাড়া সম্ভব নয়।

    প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বেইলি রোডে জাতীয় মহিলা সংস্থার বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব অডিটরিয়ামে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় বাস্তবায়িত জেলাভিত্তিক মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ (৬৪ জেলা) প্রকল্পের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।

    জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান অধ্যাপক মমতাজ বেগম এডভোকেটের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব নাছিমা বেগম এবং জেলাভিত্তিক মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ (৬৪ জেলা) প্রকল্পের পরিচালক কবি মো. ফয়সাল শাহ বক্তব্য রাখেন।

#

খায়ের/আফরাজ/মাহমুদ/মোশাররফ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৮০০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৪৮১
পদ্মা সেতু রেলসংযোগসহ নয় প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):
    জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক ) চলতি অর্থবছরের ২৯তম সভায় পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্প এবং ঢাকা-খুলনা (এন-৮) মহাসড়কের যাত্রাবাড়ি ইন্টারসেকশন থেকে মাওয়া পর্যন্ত এবং পাচ্চর ভাঙা অংশ ধীরগতির যানবাহনের জন্য পৃথক লেনসহ ৪ লেনে উন্নয়ন প্রকল্পসহ ৪৪ হাজার ১শ’ ৬৭কোটি ১৪ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়সংবলিত ৯টি নতুন ও সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে জিওবি ১৯ হাজার ২শ’ ৬৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, সংস্থার নিজস্ব তহবিল একশ’ ৫২ কোটি ২৪ লাখ টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য ২৪ হাজার ৭শ’ কোটি টাকা।
    আজ ঢাকায় এনইসি সম্মেলনকেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় একনেক সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীগণ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মুখ্যসচিব এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও সচিববৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
    পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সভা শেষে প্রেসব্রিফিংয়ে একনেক সভার বিস্তারিত উল্লেখ করে বলেন, ২০১৮ সালে যেদিন পদ্মা সেতু যান চলাচলের জন্য উন্মোচন করা হবে সেদিন থেকেই পদ্মা সেতুতে রেল চলবে। তিনি বলেন, চীনের অর্থায়নে জিটুজিভিত্তিতে রেললাইন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ভূমি অধিগ্রহণসহ প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৪ হাজার ৯ শ’ ৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে প্রকল্প সাহায্য ২৪ হাজার ৭শ’ ৪৯ কোটি টাকা এবং জিওবি ১০ হাজার ২শ’ ৩ কোটি ৮১ লাখ টাকা। প্রকল্প বাস্তবায়নে সেনাবাহিনীকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। রেল প্রকল্পটি পরবর্তীতে পায়রা সমুদ্র বন্দর পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হবে। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টাঙ্গাইলের মতো বরিশালেও রেললাইন স্থাপনের অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছেন।
    পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, একনেক সভায় ৬ হাজার দুই শ’ ৫২ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়সংবলিত ঢাকা-খুলনা (এন-৮) মহাসড়কের যাত্রাবাড়ি ইন্টারসেকশন থেকে মাওয়া পর্যন্ত এবং পাচ্চর ভাঙা অংশ ধীরগতির যানবাহনের জন্য পৃথক লেনসহ ৪ লেনে উন্নয়ন প্রকল্প, ৯১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়সংবলিত জাতীয় মহাসড়ক এন -৭ এর মাগুরা শহর অংশের রামনগর মোড় হতে আবালপুর পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্প, ১ হাজার ৮ শ’ ৯০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়সংবলিত বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্প, সিলেট বিভাগ প্রকল্প, ৫শ’ ৩৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা ব্যয়সংবলিত উপকূলীয় ও ঘূর্ণিঝড়প্রবণ এলাকায় বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ (২য় পর্যায় ) প্রকল্প, ৭৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রাণিরোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প, ৭০ কোটি ৫৬ লাখ টাকা ব্যয়ে উদ্যানতাত্তি¦ক ফসলের গবেষণা জোরদারকরণ এবং চর এলাকায় উদ্যান ও মাঠ ফসলের প্রযুক্তি বিস্তার প্রকল্প, ১শ’ ৮৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকা ব্যয়ে খুলনা বিশবিদ্যালয়ের অধিকতর অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প এবং ৭৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ব্যয়সংবলিত বাংলাদেশ বেতারের মহাশক্তি প্রেরণ কেন্দ্রে ১০০০ কিলোওয়াট মধ্যম তরঙ্গ ট্রান্সমিটার প্রকল্প অনুমোদন  দেয়া হয়েছে।
    পরিকল্পনা বিভাগের সচিব তারিক উল ইসলাম, আইএমইডি সচিব ফরিদ উদ্দিন আহমদ, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব কানিজ ফাতেমা এবং পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যগণ প্রেসব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন।
#
শেফায়েত/আফরাজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৭০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৪৮০
 
বাংলাদেশের আইসিটি সেক্টরে বিনিয়োগে আগ্রহ মার্কিন ব্যবসায়ীদের

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে) :
    যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশের আইসিটি সেক্টরে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে তাদের গভীর আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা থিংকট্যাংক ‘বিজনেস কাউন্সিল ফর ইন্টারন্যাশনাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং’ (ইঈওট) এর সহযোগিতায় গত ২৮ এপ্রিল আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বক্তব্য প্রদান করেন।
    একটি পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে বৈঠকটি শুরু হয়।
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ এর স্বপ্নের কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণের লক্ষ্যে নতুন উদ্ভাবনী শক্তি ও উদ্যোক্তাদের কাজে লাগিয়ে হাই-টেক পার্ক ও আইটি পার্ক স্থাপনসহ বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রতিমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন কোম্পানির উপস্থিত প্রতিনিধিদের প্রতি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক আইসিটি ক্ষেত্রে প্রদত্ত সুযোগসুবিধা গ্রহণের উদাত্ত আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের আইটি ক্ষেত্রে ব্যাপক সম্ভাবনা সম্বলিত ডিজিটাল প্রেজেন্টেশনও উপস্থাপন করা হয়।
    প্রতিমন্ত্রী পরে একটি প্রাণবন্ত প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ গ্রহণ করেন। এসময় যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাবনাময় বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর প্রদানকালে প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্যবৃন্দও অংশগ্রহণ করেন। গোলটেবিলে যুক্তরাষ্ট্রের যে সমস্ত কোম্পানি ইতোমধ্যে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেছে তাদের প্রতিনিধি ছাড়াও সম্ভাব্য বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের নির্বাহীরাও অংশগ্রহণ করেন যা বাংলাদেশে বর্তমানে বিরাজমান উদারবিনিয়োগের পরিবেশ থেকে উপকৃত হবার ক্ষেত্রে তাদের গভীর আগ্রহের ইঙ্গিতবহন করে।
    গোলটেবিল আলোচনার পাশাপাশি দুটো সমঝোতা স্মারক (গড়ট) স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (ইঈঈ) এবং আমেরিকান এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশী ইঞ্জিনিয়ার ও স্থপতি (অঅইঊঅ) এর মধ্যে একটি গড়ট স্বাক্ষরিত হয়। এসময় তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, অঅইঊঅ ডধংযরহমঃড়হ উঈ ঈযধঢ়ঃবৎ এর সভাপতি গোলাম মাওলাসহ ফয়সাল কাদের এবং শাহ আহমেদ উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী সাইবার প্রতিরক্ষা, ডাটাসেন্টার, কল সেন্টার এবং আউটসোর্সিং-এই চারটি বিষয়ে সহযোগিতার ব্যাপারে ঐকমত্য হয়। বাংলাদেশের আইসিটি সেক্টরে স্টার্ট-আপ প্রকল্প তৈরির ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য এঅচ, ইঈঈ এবং ইঅঝওঝ এর মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় গড়ট স্বাক্ষরিত হয়।
    বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক অথরিটি বাংলাদেশ দূতাবাস ওয়াশিংটনের সহযোগিতায় উক্ত গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে। নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনসাল জেনারেল মো. শামীম আহসান, ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের  ইকোনোমিক মিনিস্টার শাহাব উদ্দিন পাটোয়ারী, কালিয়াকৈর হাই-টেক পার্ক প্রজেক্টের ডিরেক্টর এ এন এম শফিকুল ইসলাম, বেসিসের সভাপতি শামীম আহসান এবং পলিসি উপদেষ্টা অ২১ প্রজেক্টের অনির চৌধুরী অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন। গোলটেবিল বৈঠকটি নৈশভোজের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
#

আবু নাছের/আফরাজ/মাহফুজ/জয়নুল/২০১৬/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ১৪৭৯

ঢাকা-চট্টগ্রাম-আশুগঞ্জ নৌপথ খননে বিশ্বব্যাংকের সহায়তার আশ্বাস

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):

    ঢাকা-চট্টগ্রাম-আশুগঞ্জ অভ্যন্তরীণ নৌপথ খনন, বিআইডব্লিউটিএ’র ক্যাপাসিটি বিল্ডিং, ১৪টি  নির্ধারিত লঞ্চঘাট উন্নয়ন, চারটি প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল নির্মাণ ও উন্নয়ন এবং দু’টি কার্গো টার্মিনাল নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংক তাদের ঋণ সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছে।

    বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর কিমিআও ফান (ছরসরধড় ঋধহ) আজ নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খানের সাথে তার দফতরে সাক্ষাৎকালে এ আশ্বাস দেন।

    এছাড়াও, সাক্ষাৎকালে তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেন।

নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব অশোক মাধব রায় ও বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমোডর এম মোজাম্মেল হক এসময় উপস্থিত ছিলেন।

#

জাহাঙ্গীর/আফরাজ/মাহফুজ/সেলিম/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৪৭৮  

২৫ মার্চকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতির দাবি

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):
    ২৫ মার্চকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ গণবিচার আন্দোলন সংগঠন আগামীকাল বুধবার বিকাল ৪.০০ টায় জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে সমাবেশ এবং সমাবেশ শেষে স্পিকার বরাবর স্মারকলিপি প্রদানের লক্ষ্যে সংসদ ভবন অভিমুখে গণপদযাত্রার আয়োজন করেছে ।
    এ সমাবেশ, গণপদযাত্রা ও স্পিকার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করবেন আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ গণবিচার আন্দোলন এর আহবায়ক ও নৌ-পরিবহণ মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান খান।
    অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত থাকবেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমত কাদির গামা, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওসমান আলী, আবেদ খান, মো. কামাল উদ্দিন, কামাল পাশা চৌধুরী, এম এ মালেক, মো. শাহাব উদ্দিন, বদরুদ্দোজা নিজাম, কামরুল আলম সবুজ, রোকেয়া প্রাচী, মোখলেছুর রহমান, মো. হাসান খসরু, মহসিন ভূইয়া, মো. আবুল হোসেনসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

#

জাহাঙ্গীর/মোবাস্বেরা/খাদীজা/আলী/কামাল/২০১৬/১৫৫৯  ঘণ্টা
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৪৭৭

আন্তঃজেলা ও দূরপাল্লায় ডিজেল চালিত বাস ও মিনিবাসের ভাড়া পুন:নির্ধারণ

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):
সরকার আন্তঃজেলা ও দূরপাল্লায় চলাচলকারী (ঢাকা মহানগর ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকা এবং চট্টগ্রাম মহানগর ব্যতীত) ডিজেল চালিত বাস ও মিনিবাসের সর্বোচ্চ ভাড়া পুন:নির্ধারণ করেছে।
পুন:নির্ধারিত ভাড়া হিসেবে ডিজেল চালিত বাস ও মিনিবাসের সর্বোচ্চ ভাড়া প্রতি যাত্রী প্রতি কিলোমিটার ১ টাকা ৪৫ পয়সা থেকে ৩ পয়সা কমিয়ে সর্বোচ্চ ১ টাকা ৪২ পয়সা করা হয়েছে এবং প্রস্তুতকারক/বিআরটিএ কর্তৃক অনুমোদিত আসন সংখ্যা কমিয়ে আরামদায়

Todays handout (8).doc