Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd মে ২০১৭

তথ্যবিবরণী ২২ মে ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৪০৬

রমজানে সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের অফিস সময় নির্ধারণ

ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) :
আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের অফিসের সময় সকাল ৮:৩০টা হতে বেলা ৩:০০টা (দুপুর ১.১৫ হতে ১.৩০ পর্যন্ত নামাজের বিরতিসহ) নির্ধারণ করা হয়েছে।
তবে আপীল বিভাগের কোর্টের সময়সূচি অপরিবর্তিত থাকবে। 
#
জাকির/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৪০৫
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় 
সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) :
দশম জাতীয় সংসদের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১৭তম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। 
কমিটির সভাপতি আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য ও স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ, আলহাজ এডভোকেট মোঃ রহমত আলী এবং ফজলে হোসেন বাদশা বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
কমিটি রাজধানী ঢাকার সুয়ারেজ সিস্টেমকে শতকরা ২০ভাগ থেকে শতভাগে এ উন্নীত করার সুপারিশ করে। এছাড়া ঢাকায় বাড়ি তৈরির সময় সেপটিক ট্যাংকের সাথে সুয়ারেজ লাইনের সাথে সংযোগ না দেয়ার সুপারিশ করে।
কমিটি ঢাকা শহরের পানি দূষণ রোধকল্পে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, ওয়াসা, রাজউক এবং গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়পূর্বক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার মাধ্যমে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে তার প্রতিবেদন পরবর্তী সভায় উপস্থাপন করার সুপারিশ করে।
কমিটি সমবায় অধিদপ্তর কর্তৃক লাইসেন্সকৃত কো-অপারেটিভ সোসাইটি এবং মাল্টিপারপাস 
কো-অপারেটিভভুক্ত সমিতিগুলোর দুর্নীতি বন্ধে সময়োপযোগী সমবায় আইন প্রণয়ন করার সুপারিশ করে। 
বৈঠকে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 
#
হালিম/মাহমুদ/আলী/জয়নুল/২০১৭/২০৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৪০৪
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) :
দশম জাতীয় সংসদের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৬তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ ফারুক খান-এর সভাপতিত্বে  সংসদ  ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, অধ্যাপক মোঃ আলী আশরাফ, তানভীর ইমাম, মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী, কামরুল আশরাফ খান, মোঃ আফতাব উদ্দীন সরকার এবং সাবিহা নাহার বেগম বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে ‘বেসামরিক বিমান চলাচল বিল, ২০১৭ এর ওপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয় এবং বাংলাদেশ বিমানের লিজকৃত উড়োজাহাজ দীর্ঘদিন ধরে গ্রাউন্ডেড থাকার কারণ অনুসন্ধান করার জন্য গঠিত ৩নং সাব-কমিটির প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। 
বেসামরিক বিমান চলাচল বিল,২০১৭  পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। কমিটি বিলের  কতিপয় ধারা ও উপধারা সংশোধন করে এবং এ বিষয়ে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ,আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়কে বৈঠক করে কমিটির পরবর্তী বৈঠকে একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রদান করার জন্য সুপারিশ করা হয়। 
বাংলাদেশ বিমানের লিজকৃত উড়োজাহাজ দীর্ঘদিন ধরে গ্রাউন্ডেড থাকার কারণ অনুসন্ধান করার জন্য গঠিত ৩নং সাব-কমিটিকে আরও সঠিক তথ্য সংগ্রহের জন্য ১৫ কার্যদিবস সময় বৃদ্ধি করার সুপারিশ করা হয়। 
বিমানে ভিআইপিদের আসন বরাদ্দের ক্ষেত্রে বিদ্যমান নীতিমালা সঠিকভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে কিনা সে বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য  মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। 
বিমানবন্দর থেকে পুরাতন বিমান অপসারণের ক্ষেত্রে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ এবং অভ্যন্তরীণ রুটে যাত্রী হয়রানি বন্ধ ও লাগেজ হ্যান্ডেলিংয়ে আরো তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়। 
বৈঠকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান,আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
এমাদুল/মাহমুদ/আলী/জয়নুল/২০১৭/২০৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৪০৩
স্পিকারের সাথে শ্রীলংকার সাবেক প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) :
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সাথে আজ তাঁর কার্যালয়ে শ্রীলংকার সাবেক প্রেসিডেন্ট চন্দ্রিকা বন্দরনায়েকে কুমারাতুঙ্গা (ঈযধহফৎরশধ ইধহফধৎধহধরশব কঁসধৎধঃঁহমধ) সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় তাঁরা নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন, নারী শিক্ষা, সংস্কৃতি, সংসদীয় প্রক্রিয়া, জেন্ডার সমতা, দু’দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা করেন।
স্পিকার বলেন, বাংলাদেশ শান্তি ও সম্প্রীতির দেশ। এদেশের জনগণের সিংহভাগ ইসলাম ধর্মাবলম্বী হলেও সকল ধর্মের মানুষের মধ্যে রয়েছে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক। সকল ভেদাভেদ ভুলে সকলে মিলে মিশে শান্তিপূর্ণভাবে এদেশে বসবাস করে আসছে।
সাবেক প্রেসিডেন্ট তাঁর শ্রীলংকার প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে থাকা সময়ের স্মৃতিচারণ করেন এবং সে সময়ে গৃহীত বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচি বিষয়ে আলোচনা করেন। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ভবিষ্যতে শ্রীলংকার সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরো দৃঢ় হবে।
জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোঃ আবদুর রব হাওলাদার এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
কামাল/মাহমুদ/আলী/জয়নুল/২০১৭/২০১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৪০২ 

তথ্য অধিকার আইন বিষয়ে প্রশিক্ষণ
ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) :  
    তথ্য কমিশন আজ ঢাকায় কমিশনের সম্মেলন কক্ষে ‘কনসাস কনজ্যুমার সোসাইটি’র সদস্যদের জন্য তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ বিষয়ে এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে। ফ্রড্রেকি ন্যুম্যান ফাউন্ডেশন ফর ফ্রিডম (এফএনএফ) এর সহযোগিতায় এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান তথ্য কমিশনার প্রফেসর ড. মোঃ গোলাম রহমান কর্মশালার উদ্বোধন করেন। 
    ড. গোলাম রহমান কর্মশালায় বলেন, তথ্য জনগণকে ক্ষমতাবান করে। যে জাতি যত তথ্য জানবে সে জাতি তত উন্নতি লাভ করবে। তিনি বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা হলে রাষ্ট্রযন্ত্রের সকল স্তরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি বৃদ্ধি পাবে। ফলে স্বাভাবিকভাবইে দুর্নীতি হ্রাস পাবে, সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা শক্তিশালী হবে। তথ্য অধিকার আইন তথ্য জানার অধিকারকে আইনগত স্বীকৃতি দিয়েছে। একটি অফিসে কী কী কাজ হয়, অফিসটি কী ধরণের সেবা দিচ্ছে, কী ধরণের সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে প্রভৃতি বিষয়ে জানতে সহায়তা করছে এই আইন। প্রযুিক্তর উন্নয়ন তথ্যের ব্যবহারকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।
    তিনি আরো বলেন, তথ্যের প্রবাহ প্রাচীনকাল থেকেই একমুখী। উন্নত দেশের তথ্য যেভাবে উন্নয়নশীল বা স্বল্পোন্নত দেশে প্রবাহিত হয় উন্নয়নশীল বা স্বল্পোন্নত দেশের তথ্য উন্নত দেশে সেভাবে পাওয়া যায় না। বর্তমানে তথ্যের প্রবাহ ক্রমাগত বহুমুখী হচ্ছে।  তথ্য অধিকার আইন সম্পর্কে জনগণের সচেতনতা এবং আইনের যথাযথ প্রয়োগ তাই দেশ ও জাতির সার্বিক উন্নয়ন ঘটাবে। 
    তথ্য কমিশনার নেপাল চন্দ্র সরকার এবং প্রফেসর ড. খুরশীদা বেগম সাঈদ তথ্য অধিকার আইনের ক্রমবিকাশ এবং তথ্য অধিকার আইনের গুরুত্বপূর্ণ ধারাসমূহ আলোচনা করেন।
    প্রশিক্ষণ কর্মশালায় আইনটির উৎপত্তি, কীভাবে তথ্য প্রাপ্তির আবেদন করতে হয়, কীভাবে আপিল করতে হয়, কীভাবে অভিযোগ দায়ের করতে হয়, তথ্য প্রদান না করলে কী শাস্তির বিধান রয়েছে প্রভৃতি বিষয়ে প্রশিক্ষণার্থীদের সম্যক ধারনা দেয়া হয়। প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন তথ্য কমিশনের পরিচালক ভুঁইয়া মোঃ আতাউর রহমান।  
#

লিটন/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৯১৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৪০১

বাংলা একাডেমি প্রেসের অপারেটরকে সংস্কৃতিমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা 

ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) :
সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর আজ তাঁর অফিস কক্ষে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বাংলা একাডেমি প্রেসের অপারেটর আব্দুর রহমানকে তাঁর পারিবারিক খরচ নির্বাহের জন্য দুই লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেন। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ ইব্রাহীম হোসেন খান, বাংলা একাডেমির সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোঃ আব্দুল মান্নান ইলিয়াস এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আব্দুর রহমান ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর একাডেমির প্রেসে দায়িত্বপালনরত অবস্থায় এক মারাত্মক দুর্ঘটনায় ডান হাতের মাঝের তিনটি আঙ্গুল হারান। কোমরসহ শরীরের অন্যান্য স্থানেও আঘাতপ্রাপ্ত হন।
আব্দুর রহমান ২০০৫ সালে বাংলা একাডেমিতে মেশিন অপারেটর পদে যোগদান করেন। তাঁর বাড়ী টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার ধুপুরিয়া ইউনিয়নের কাচপাই গ্রামে। তিনি বিবাহিত ও দুই কন্যার জনক। 
#
কুতুবুদ-দ্বীন/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৩৫ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৪০০
চার দিনে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির উন্নতি হবে
                     -- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আগামী চার দিনের মধ্যে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির উন্নতি হবে। টাওয়ার ভেঙে যাওয়া, ১০টি পাওয়ার প্লান্ট রক্ষণাবেক্ষণে থাকায় ও গ্যাসের স্বল্পতার জন্য চাহিদামতো বিদ্যুৎ দেয়া যাচ্ছে না। চার দিনের মধ্যে রক্ষণাবেক্ষণে থাকা বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো উৎপাদনে আসবে। রমজানে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি প্রায়  স¦াভাবিক হয়ে উঠবে।
তিনি আজ ঢাকায় বিদ্যুৎ ভবনে বিদ্যুতের উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থার সার্বিক কর্মকা- পর্যালোচনা সভা শেষে এসব কথা বলেন। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণের সাথে সমন্বয় করে কাজ করা উচিত। গ্রাহক ভোগান্তি হ্রাসকল্পে পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্লানের আওতায় একশন প্লান করার গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, প্রতিটি বিতরণ সংস্থার চাহিদা অনুসারে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা প্রয়োজন। লোড শেড করতে হলে পূর্বেই গ্রাহকদের জানাতে হবে। তিনি রোজার সময় সার্বিক পরিস্থিতি উন্নত করতে সকলকে সমন্বিতভাবে কাজ করার এবং মন্ত্রণালয় থেকে পর্যবেক্ষণ করার নির্দেশনা দেন। উন্নত ডিমান্ড ম্যানেজমেন্ট নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে গ্রাহকদের উদ্বুদ্ধকরণের জন্য জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে বিতরণ সংস্থাগুলোকে আহ্বান জানান। 
সভায় সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণরত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো পর্যবেক্ষণ করার জন্য যুগ্মসচিব শেখ ফয়েজুল আমীন এবং বিতরণ সংস্থাগুলোকে এলএনডিসি কীভাবে বা কীপরিমাণ বিদ্যুৎ দিচ্ছে তা পর্যবেক্ষণ করার জন্য যুগ্মসচিব এ কে এম হুমায়ুন কবীরকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়। 
বিদ্যুৎ সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিনসহ  উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণ সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন। 
#
আফরাজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৩০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৩৯৯

নিখুঁত পাঠ্যপুস্তক ছাপাতে হবে 
                    -- শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন, মুদ্রণ ও বিতরণ একটি বিশাল কার্যক্রম। এর সাথে সংশ্লিষ্ট  সকল কর্মকর্তাকে আরো সতর্কতার সাথে কাজ করতে হবে। প্রত্যেক শিক্ষার্থীর হাতে বছরের শুরুতে বই পৌঁছে দিতে চাই। এর কোন ব্যত্যয় করা যাবে না। এখানে ব্যর্থতার কোন সুযোগ নাই। 
তিনি আজ ঢাকায় মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) অডিটোরিয়ামে ২০১৮ শিক্ষাবর্ষের বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় একথা বলেন। এনসিটিবি এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বই ছাপানো, তৈরি করা এবং বিতরণ কার্যক্রম দেশের মানুষের কাছে একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। এ দায়িত্ব পালনে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। প্রস্তুতির কাজগুলো সঠিক সময়ে শেষ করতে হবে। নিখুঁত বই ছাপাতে হবে। গত বছর যেসব ভুল হয়েছিল, সেগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। নতুন কোন ভুল যাতে না হয়, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি বলেন, সামান্য ভুলের কারণে একটি বড় অর্জনও ম্লান হয়ে যেতে পারে। কোন ভুল হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তার দায় নিতে হবে। 
সঠিক সংখ্যায় পাঠ্যপুস্তক যাতে উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছে সেজন্য মন্ত্রলালয় পর্যায়ে একটি মনিটরিং কমিটি গঠনেরও নির্দেশ দেন শিক্ষামন্ত্রী। 
এনসিটিবির চেয়ারম্যান প্রফেসর নারায়ণ চন্দ্র সাহার সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আলমগীর এবং এনসিটিবির সদস্য ড. রতন সিদ্দিকী। এনসিটিবির সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভায় এনসিটিরি’র চেয়ারম্যান জানান, এবার অনলাইনে প্রাপ্তি স্বীকারপত্রের ব্যবস্থা করা হবে। এতে উপজেলা পর্যায়ে পাঠ্যপুস্তক প্রাপ্তির ক্ষেত্রে আর গরমিল থাকবে না।
এর আগে জনাব নাহিদ এনসিটিবি কার্যালয়ে একটি  আইসিটি সেল উদ্বোধন করেন। 
#
আফরাজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৬০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৩৯৮ 

ইনোভেশন কর্মশালায় সমাপনীতে পিআইও
সরকারের উন্নয়ন সংবাদ প্রচারে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের জন্য তথ্য অফিসারদের প্রতি আহ্বান

ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) :  

তথ্য অধিদফতরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে আয়োজিত নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন বিষয়ক দু’দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা আজ (সোমবার) শেষ হয়েছে। 
বাংলাদেশ সচিবালয়ে তথ্য অধিদফতর মিলনায়তনে এ উপলক্ষে আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধান তথ্য অফিসার (পিআইও) কামরুন নাহার। 
অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় পিআইও দেশের তৃণমূল পর্যায়ে গণমাধ্যমের ব্যাপক প্রসারের এ যুগে সরকারি উন্নয়ন কার্যক্রম জনগণের কাছে কার্যকরভাবে তুলে ধরতে আধুনিক প্রযুক্তির প্রয়োগের পাশাপাশি নিজস্ব উদ্ভাবনী ধ্যান ধারণা কাজে লাগাতে তথ্য অফিসারদের প্রতি আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রকল্পের সহায়তায় আয়োজিত এ প্রশিক্ষণ কর্মশালায় পিআইডি’র ২০ জন কর্মকর্তা অনলাইনে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড ইস্যু, পিআইডি’র বার্তাকক্ষের অটোমেশন এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন সংবাদ প্রচার এর ওপর উদ্ভাবনী প্রকল্পের খসড়া প্রণয়ন বিষয়ে আলোচনা করেন। 
কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত প্রধান তথ্য অফিসার ফজলে রাব্বী এবং এটুআই প্রতিনিধি সামিউল মাসুদও বক্তৃতা করেন।
#
সাইফুল্লাহ/অনসূয়া/আসমা/২০১৭/১৬১৬ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৩৯৭ 

সাবেক কর্মকর্তা এনামুল হকের মৃত্যুতে প্রধান তথ্য অফিসারের শোক  

ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) :  

প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহার তথ্য অধিদফতরের সাবেক অতিরিক্ত হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সরদার এনামুল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ এক শোকবার্তায় প্রধান তথ্য অফিসার বলেন, মরহুম এনামুল হক ছিলেন সৎ এবং নিষ্ঠাবান ব্যক্তি। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ কর্মকর্তা।
তিনি মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, সরদার এনামুল হক বার্ধক্যজনিত কারণে গতকাল ২১ মে ঢাকায় কামাড়পাড়ায় তাঁর নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি...............রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০ বছর। 
#

অনসূয়া/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৬২০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৩৯৬

জিই বাংলাদেশে কার্যক্রম আরো বিস্তৃত করতে চায়

ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) :  

জেনারেল ইলেকট্রিক (জিই) বাংলাদেশে কার্যক্রম আরো বিস্তৃত করতে চায়। সে লক্ষ্যে বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগের পরিধি আরো বাড়ানোর জন্য কাজ করছে জিই। কারণ, অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় বর্তমানে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ সহায়ক পরিবেশ বিরাজ করছে। জিই দক্ষিণ এশিয়ার প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইধহসধষর অমৎধধিষধ আজ বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এর নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী এম আমিনুল ইসলামের সাথে তাঁর অফিসকক্ষে সাক্ষাৎকালে একথা বলেন।
এসময় জিই বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার মো. নওশাদ আলী, জিই দক্ষিণ এশিয়ার কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স এন্ড পলিসি বিষয়ক সিনিয়র কাউন্সেল, ভাইস প্রেসিডেন্ট আবিদুর রহমান চৌধুরী এবং জিই পাওয়ার সার্ভিসেস এর সেলস্ ডিরেক্টর সরতাজ ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।
জিই দীর্ঘকাল ধরে বাংলাদেশের পাওয়ার সেক্টরের সাথে যুক্ত রয়েছে। তাছাড়া তারা বাংলাদেশের হেলথ কেয়ার, এনার্জি ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন, এভিয়েশন প্রভৃতি সেক্টরে কাজ করে যাচ্ছে।
বিডা নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী এম আমিনুল ইসলাম জিই প্রতিনিধিদলের নিকট বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বিকাশে ইজ অভ্ ডুয়িং বিজনেস, ওয়ান স্টপ সার্ভিস অ্যাক্ট প্রবর্তনসহ সরকারের চলমান সংস্কার কার্যক্রমসমূহ তুলে ধরেন। তিনি জিই প্রতিনিধিদলকে বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগ কার্যক্রম আরো বিস্তৃৃত করতে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন এবং বাংলাদেশের বর্তমান বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সারাবিশ্বের বিনিয়োগকারীদের মাঝে প্রচার তথা ছড়িয়ে দিতে অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করার অনুরোধ জানান।
জিই প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে ব্যবসা ও বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নয়নে এ সংক্রান্ত সরকারি সংস্কার কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেছে এবং বাংলাদেশে বিনিয়োগ প্রসারে দেশে-বিদেশে যে ইভেন্টসমূহ অনুষ্ঠিত হবে, তাতে বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রমের ইতিবাচক অভিজ্ঞতা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিকট তুলে ধরার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছে।
#

ফয়সল/অনসূয়া/শহিদ/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫৩০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৩৯৫ 

প্রতিটি উপজেলায় স্থায়ী কার্যালয় পাচ্ছে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প
                                                                        - এলজিআরডি মন্ত্রী
ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) : 
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে গ্রামীণ জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। এ প্রকল্পটি প্রতিটি উপজেলায় স্থায়ী কার্যালয় পাওয়ার মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে পূর্ণাঙ্গ প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে। 
মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সম্মেলনকক্ষে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের নিজস্ব কার্যালয় উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের অভ্যন্তরে স্থাপনের জন্য উপজেলা পরিষদের জমি ব্যবহারের বিষয়ে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবদুল মালেক এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মাফরূহা সুলতানা নিজ নিজ বিভাগের পক্ষে উক্ত সমঝোতা স্মারক পত্রে স্বাক্ষর করেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিনক্ষণ নির্ধারণ করে দেশ থেকে দারিদ্র্য হটানোর যে অঙ্গীকার করেছেন তা বাস্তবায়নে এই প্রকল্পের সুবিধা কাজে লাগবে। পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের বাস্তবায়নাধীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চিন্তাপ্রসূত ‘একটি বাড়ি একটি খামার’ প্রকল্প দেশের ৬৪ টি জেলার ৪৯০ টি উপজেলার দরিদ্র মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। ক্ষুধা ও দারিদ্র্য বিমোচনের মধ্য দিয়ে আর্থসামাজিকভাবে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলাই এ প্রকল্পের মূল লক্ষ্য। প্রকল্পের উন্নয়নমূলক এ কর্মকা- চলমান রাখার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক, যা উপকারভোগী সদস্যদের মাঝে সহজ শর্তে জামানত বিহীন ঋণ সুবিধা প্রদান করবে। 
তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্রীয় এ কর্মদ্যোগের সাথে উপজেলা পর্যায়ের সকল জনপ্রতিনিধি এবং সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ সংশ্লিষ্ট। দেশব্যাপী এ কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য প্রতি উপজেলা পরিষদের ক্যাম্পাসে একটি করে পাকা অফিস ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রেক্ষিতে স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ নীতিগতভাবে তা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেন। চুক্তি মোতাবেক সকল উপজেলা পরিষদের নিজস্ব ক্যাম্পাসে একটি বাড়ি একটি খামার এবং পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এক হাজার বর্গফুট জায়গা স্থানীয় সরকার বিভাগ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগকে বরাদ্দ দেবে। 
এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ। 
#
জাকির/অনসূয়া/গিয়াস/আসমা/২০১৭/১৫০০ ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৩৯৪ 
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও ক্যুরি শান্তিপদক প্রাপ্তির 
৪৪তম বার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) : 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৩ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের  জুলিও ক্যুরি শান্তিপদক প্রাপ্তির ৪৪তম বার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘জুলিও ক্যুরি শান্তি পদক’ প্রাপ্তির ৪৪ বছর পূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে ‘জুলিও ক্যুরি বঙ্গবন্ধু শান্তি সংসদ’ ‘বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক’ প্রদান করছে জেনে আমি আনন্দিত। আমি এ আয়োজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি।
জাতির পিতা ছিলেন বিশ্বের মুক্তিকামী, নিপীড়িত, মেহনতি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা। শান্তি, সাম্য স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি আজীবন সংগ্রাম করেছেন। জেল, জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন সহ্য করেছেন। তাঁর অতুলনীয় সাংগঠনিক ক্ষমতা, রাষ্ট্রনায়কোচিত প্রজ্ঞা, মানবিক মূল্যবোধ, ঐন্দ্রজালিক ব্যক্তিত্ব বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ করে। তাঁর নির্দেশে বাঙালি জাতি মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় হয়। তিনি গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদকে রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে ঘোষণা করেন। বিশ্ব রাজনীতিতে তিনি একটি নতুন দর্শন প্রতিষ্ঠা করেন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সংঘাতময় পরিস্থিতি উত্তরণে তিনি শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠন করেন। বিশ্বশান্তি পরিষদের শান্তি পদক কমিটি জাতির পিতার কর্মের স্বীকৃতিপত্রে এ বিষয়গুলো উল্লেখ করে তাঁর অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৩ সনের ২৩ মে তাঁকে ‘জুলিও ক্যুরি’ শান্তি পদকে ভূষিত করে। এটি ছিল বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদানের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। বাংলাদেশের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান।
বঙ্গবন্ধু ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারও প্রতি বৈরতা নয়’ এবং ‘সকল বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান’ কে পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় সব সময় জাতির পিতার নীতি ও আদর্শকে অনুসরণ করেছে। আমরা শান্তির জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাকে করণীয় হিসেবে গ্রহণ করেছি। যা প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বিরোধ নিষ্পত্তিতে আমাদের সাহায্য করেছে।
আমি আশা করি, ‘জুলিও ক্যুরি বঙ্গবন্ধু শান্তি সংসদ’- এর উদ্যোগ বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও ক্যুরি শান্তি পদক’ অর্জনের জাতীয় ইতিহাসকে সংরক্ষণ ও গণমানুষের কাছে তুলে ধরতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তুলতে সক্ষম হব।
আমি ‘জুলিও ক্যুরি বঙ্গবন্ধু শান্তি সংসদ’ আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘জুলিও ক্যুরি শান্তি পদক’ প্রাপ্তির ৪৪ বছর পূর্তি উদ্যাপন এবং ‘বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক’ প্রদান অনুষ্ঠানের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।   
 জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/নুসরাত/রফিকুল/শহিদ/আসমা/১৪০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৩৯৩ 
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও ক্যুরি শান্তিপদক প্রাপ্তির 
৪৪তম বার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী    

ঢাকা, ৮ জ্যৈষ্ঠ (২২ মে) : 

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২৩ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের  জুলিও ক্যুরি শান্তিপদক প্রাপ্তির ৪৪তম বার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
‘জুলিও ক্যুরি বঙ্গবন্ধু সংসদ’ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের  জুলিও ক্যুরি শান্তিপদক প্রাপ্তির ৪৪তম বার্ষিকী উদ্যাপন করছে জেনে আমি আনন্দিত। আমি এ আয়োজনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
জাতির পিতা ছিলেন বিশ্বের মুক্তিকামী, নিপীড়িত, মেহনতি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা। শান্তি, সাম্য, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি আজীবন সংগ্রাম করেছেন। জেল, জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন সহ্য করেছেন। তাঁর অতুলনীয় সাংগঠনিক ক্ষমতা, রাষ্ট্রনায়কোচিত প্রজ্ঞা, মানবিক মূল্যবোধ, ঐন্দ্রজালিক ব্যক্তিত্ব বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ করে। তাঁর নির্দেশে বাঙালি জাতি মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যূদয় হয়। তিনি গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদকে রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে ঘোষণা করেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি বিশ্ব রাজনীতিতে একটি নতুন দর্শন প্রতিষ্ঠা করেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনের পাশাপাশি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সংঘাতময় পরিস্থিতি উত্তরণে তিনি শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। বিশ্বশান্তি পরিষদের কমিটি জাতির পিতার কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৩ সালের ২৩ মে তাঁকে ‘জুলিও ক্যুরি’ শান্তিপদকে ভূষিত করে। এটি ছিল বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদানের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। বাংলাদেশের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান। জুলিও ক্যুরি বঙ্গবন্ধু সংসদের এই মহতী উদ্যোগ বঙ্গবন্ধুর জুলিও ক্যুরি শান্তিপদক অর্জনের জাতীয় ইতিহাসকে সংরক্ষণ ও গণমানুষের কাছে তুলে ধরতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস।
জাতির পিতা ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারও প্রতি বৈরতা নয়’ এবং ‘সকল বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান’ কে পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। বাংলাদেশ বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতির পিতার নীতি ও আদর্শকে অনুসরণ করছে। প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে বিরোধ নিষ্পত্তিতে এ নীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশ আজ উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা রূপকল্প ২০২১ ও রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও নিরক্ষতামুক্ত এবং শান্তি ও সমৃদ্ধপূর্ণ জাতির পিতার  স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত করতে সক্ষম হবো, ইনশাল্লাহ।
আমি জুলিও ক্যুরি বঙ্গবন্ধু সংস

Todays handout (8).docx