তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৭১০
পরিবেশবান্ধব, জ্বালানিসাশ্রয়ী গ্রিন ভবন করা সময়ের দাবি
-- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, পরিবেশবান্ধব, জ্বালানিসাশ্রয়ী গ্রিন ভবন করা সময়ের দাবি। সর্বক্ষেত্রে জ্বালানি সাশ্রয়ের সাথে সাথে ভবনকেও জ্বালানিসাশ্রয়ী করার উদ্যোগ অব্যাহত রাখতে হবে। প্রকৃতির সাথে প্রকৃতির মাঝেই আমাদের বাঁচতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ ইনস্টিটিউট অভ্ আর্কিটেক্ট, বাংলাদেশ-আইএবি ভবনে ‘Open Architectural Design Competition for The Design of The NESCO Main Control Center (MCC), Rajshahi’ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ঘোষণা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ৬০ দশকেই আমাদের আর্কিটেক্টরা জলবায়ু পরিবর্তনকে মাথায় রেখে ভবন নির্মাণ করেছেন। আমাদের খাতের ভবনগুলো দেশের কথা মনে রেখে, আমাদের সংস্কৃতির সাথে সমন্বয় করেই করা হচ্ছে এবং হবে। গ্রিন ভবন নির্মাণ কার্যক্রম যত বাড়বে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ তত দ্রুত সৃষ্টি হবে, যা পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যতের দিকে একটি ইতিবাচক ধারণা তৈরি করবে।
নর্দান ইলেক্ট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (NESCO) পিএলসি বাজশাহী ও রংপুর বিভাগে নেসকোর সকল উপকেন্দ্র মনিটরিং ও কন্ট্রোল করার উদ্দেশ্যে মেইন কন্ট্রোল সেন্টার (MCC) নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। প্রস্তাবিত ভবনটি দৃষ্টিনন্দন ও আইকনিক করার জন্য আইএবি’র সহযোগিতায় একটি Open Architectural Design Competition আয়োজন করে। যাতে মহাম্মদ নাইমুল আহসান খানের নেতৃত্বে ১২ সদদ্যের দল IABNESCOEC25084 প্রথম হয়েছে।
আইএবি’র প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. খন্দকার সাব্বির আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ হাবিবুর রহমান, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ মাহবুবুর রহমান, নেসকোর পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ডঃ মাসুম আহমেদ চৌধুরী ও নেসকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকিউল ইসলাম বক্তব্য রাখেন।
#
আসলাম/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২১৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৭০৯
পরিবেশের ওপর বিরুপ প্রভাব মোকাবিলায় সরকার নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে গুরুত্ব দিচ্ছে
-- অর্থ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন বাংলাদেশ মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। পরিবেশের ওপর বিরুপ প্রভাব মোকাবিলায় সরকার নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে গুরুত্ব দিচ্ছে। এজন্য কার্বন অর্থায়নের জন্য আমাদের নবায়নযোগ্য শক্তির ওপর জোর দিতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ ইন্টারন্যাশনাল স্ট্রাটেজিক স্টাডিজ (BIISS) অডিটোরিয়ামে এপ্লিকেশন অভ্ কার্বন ফিন্যান্সিং: চ্যালেঞ্জেস এন্ড পলিসি অপশনস ফর বাংলাদেশ (Application of carbon financing: Challenges and policy options for Bangladesh) সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ কার্বন ফিন্যান্সিংয়ে যেসব অর্থায়ন করে তা মূলত নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বেশি করে। তবে নবায়নযোগ্য জ্বালানির পাশাপাশি কার্বন ক্রেডিট বাড়াতে অন্যান্য খাত চিহ্নিত করে সেখানেও বিনিয়োগ করার সুযোগ রয়েছে। আন্তর্জাতিক কার্বন ক্রেডিট বাজারে বাংলাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারবে। দেশের সামগ্রিক কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমানোর লক্ষ্য নিয়ে, সরকার ইতিমধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী তৈরিপোশাক শিল্পও কার্ডন ক্রেডিট অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আরএমজি খাতের মতোই সবুজ বনায়ন, সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, টেকসই কৃষি ব্যবস্থাপনা কার্বন ক্রেডিট অর্জনের উৎস হতে পারে। তিনি আরো বলেন, জাতির পিতা সদ্যস্বাধীন দেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় গুরুত্ব দেন এবং সাইক্লোন প্রিপার্ডনেস প্রোগ্রাম (সিপিপি) চালু করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বিশ্বে রোল মডেল।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ ইন্টারন্যাশনাল স্ট্রাটেজিক স্টাডিজ (BIISS) এর চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত এ এফ এম গওসোল আযম সরকারের সভাপতিত্বে সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য দেন বিজের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো: আবু বকর সিদ্দিক খান। এতে আরো বক্তৃতা করেন ড. আইনুন নিশাত, অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু ইউসুফ, ইডকলের নির্বাহী পরিচালক আলমগীর মোর্শেদ, বিজিএমইএ এর পরিচালক শামস মাহমুদ, ড. নজরুল ইসলাম, বিশ্ব ব্যাংকের সিনিয়র এনভায়রনমেন্ট স্পেশালিস্ট Ms. Eun Jo Allision Yi এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিজ রিসার্স ডিরেক্টর ড. মাহফুজ কবীর।
#
আলমগীর/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২০৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৭০৮
নারী ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল
- যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান বলেছেন, দেশের অর্ধেক জনসংখ্যাই নারী। তাদের পিছিয়ে রেখে দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। সরকার নারীদের বিনামূল্য পড়ালেখা উপবৃত্তি প্রদান ও বিভিন্ন সময়োপযোগী প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হিসেবে গড়ে তুলেছে। নারীদের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন হয়েছে। প্রশাসন, বিচার বিভাগ, পুলিশ বিভাগসহ সর্বত্র আজ নারীরা চাকুরীর সুযোগ লাভ করছে। নারীরা আজ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। তারা দেশের জাতীয় উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর কল্যাণপুরে ই লার্নিং এন্ড আর্নিং সেন্টারে প্রতিবেশী কুটির শিল্প আয়োজিত সফল প্রশিক্ষনার্থীদের মধ্যে সেরা নারী উদ্যোক্তা পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর দেশের নারীদের কল্যাণে নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে টাকা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়াধীন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সৃষ্টিলগ্ন থেকে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ৬৪টি জেলা পর্যায়ে ৬৪টি যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং ১০টি মেট্রোপলিটন ইউনিট থানাসহ ৫০০টি উপজেলা কার্যালযের মাধ্যমে প্রতিবছর বেকার তথা কর্মপ্রত্যাশী যুবক ও যুবনারীদের দক্ষতাবৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে। শুরু থেকে জুন/২০২৩ পর্যন্ত, ৮৩ টি ট্রেডে ৬৯ লক্ষাধিক বেকার যুবককে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। যার মধ্যে ২৪ লক্ষ আত্মকর্মী হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।
মন্ত্রী আরো উল্লেখ করেন, ২০২৬ সালে আমরা উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হচ্ছি। তখন আমাদের কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। তবে আমাদের তরুণ প্রজন্ম আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে দেশকে সামনে এগিয়ে নিতে। আমাদের তরুণরা অসাধারণ মেধাবী। তারা দেশকে অসম্ভব ভালোবাসে। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর দেশব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে আত্মকর্মী হিসেবে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে প্রতিবেশী কুটির শিল্পের পরিচালক রোকসানা দিপুর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক আখতার হোসেন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মহিউদ্দীন আহমেদ ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গাজী সাইফুজ্জামান। এ সময় ১০ জন সেরা নারী উদ্যোক্তার মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
#
আরিফ/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/২০৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৭০৭
ন্যাশনাল হাই-লেভেল ডায়লগ ফর গ্রিনিং দ্য ট্যানারি এন্ড লেদার সেক্টর
চামড়া শিল্পকে বাঁচাতে হলে পরিবেশবান্ধব করতে হবে, কোনো ছাড় দেয়া হবে না
-- পরিবেশমন্ত্রী
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, চামড়া শিল্পকে বাঁচাতে হলে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। চামড়া শিল্পে মান মাত্রায় কোনো ছাড় দেয়া হবে না। চামড়া শিল্প পরিবেশবান্ধব না হলে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে না। এছাড়াও চামড়া শিল্প লাভজনক করতে কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনগার বা সিইটিপি নতুন করে তৈরি করারও আহ্বান জানান তিনি।
আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ‘ন্যাশনাল হাই-লেভেল ডায়লগ ফর গ্রিনিং দ্য ট্যানারি এন্ড লেদার সেক্টর’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের জাতীয় সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, নদী মারা গেলে এ ক্ষতি কোনো কিছু দিয়েই পূরণ হবার নয়। পানিতে বিওডি ৩০ এর মধ্যে থাকতে হয়, ধলেশ্বরীর পানিতে আছে চার গুণের বেশি। হেভি মেটাল ২ গুণের বেশি। এতে মানুষের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এসকল ক্ষতির দায় কে নেবে? ব্লেম গেম করা যাবে না। সমস্যার অংশ না হয়ে সমাধান করতে হবে। যাত্রা নতুনভাবে করতে হবে। ভুল থেকে শিখতে হবে। বাংলাদেশ অনেক ক্ষেত্রেই রোল মডেল, চামড়া শিল্পেও রোল মডেল হতে চাই। অর্থনীতিকে পরিবেশবান্ধব করা আমাদের অগ্রাধিকার। সরকার প্রয়োজনীয় সহায়তা করবে।
বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা; ইনস্টিটিউট অভ্ লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান; বিসিকের চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার ভৌমিক; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের ড. ফাহমিদা খানম; ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন ভাইস চ্যান্সেলর এবং যৌথ নদী কমিশনের সদস্য প্রফেসর ইমেরিটাস ড. আইনুন নিশাত এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিনিস্টার কাউন্সেলর ও হেড অভ্ ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ড. মিশাল ক্রেজা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
এই সংলাপে ট্যানারি ও চামড়া খাতের বিভিন্ন অংশীজন, পরিবেশবিদ এবং সরকারি প্রতিনিধিরা অংশ নেন এবং খাতটিকে আরো পরিবেশবান্ধব করার জন্য বিভিন্ন প্রস্তাবনা ও সুপারিশ পেশ করেন।
#
দীপংকর/সায়েম/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২০৪৫ ঘণ্টা
Handout Number : 4706
National High-Level Dialogue for Greening the Tannery and Leather Sector
To save the leather industry, it must embrace eco-friendliness without compromise
--- Environment Minister
Dhaka, May 15:
Environment, Forest and Climate Change Minister Saber Hossain Chowdhury said that to save the leather industry, environment-friendly investment should be increased. There will be no relaxation in quality standards in the leather industry. If the leather industry is not environmentally friendly, the export revenue target will not be met. He also called for the setting up of Central Effluent Treatment Plant or CETP to make the leather industry profitable.
The Minister of Environment said these things while addressing the Chief Guest at the High-Level National Dialogue titled "National High-Level Dialogue for Greening the Tannery and Leather Sector" held at the Bangabandhu International Conference Center in Dhaka today.
The Environment Minister said, if the river dies, this damage cannot be compensated by anything. Water should have BOD in the range of 30, Dhaleswari water has four times more. Heavy metals more than 2 times. It has the potential to cause cancer in humans. Who will take responsibility for these losses? We can't play the blame game. Solve the problem, not be part of it. The journey must be made anew. Learn from mistakes. Bangladesh wants to be a role model in many fields, leather industry as well. Making the economy eco-friendly is our priority. Government will provide necessary assistance.
Charles Whiteley, Ambassador, Delegation of the European Union to Bangladesh; Zakia Sultana, Senior Secretary, Ministry of Industries; Prof. Dr. Mohammed Mizanur Rahman Director, Institute of Leather Engineering and Technology (ILET), University of Dhaka; Sanjay Kumar Bhowmik, Chairman, BSCIC; Fahmida Khanam, Additional Secretary, Ministry of Environment, Forest and Climate Change; Dr. Ainun Nishat, Professor Emeritus, former Vice Chancellor, BRAC University and member of Joint River Commission; Dr. Michal Krejza, Minster Counsellor and Head of Development Cooperation, Delegation of the European Union to Bangladesh also spoke in the occasion.
Various stakeholders of the tannery and leather sector, environmentalists and government representatives participated in this dialogue and put forward various proposals and ecommendations to make the sector more environmentally friendly.
#
Dipankar/Sayeam/Sanjib/Rafiqul/Joynul/2024/2030 hour
নম্বর : ৪৭০৫
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের বিকাশ ঘটাতে হবে
-- প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
আজ ঢাকায় বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)’র কনফারেন্স হলে বিডা ও আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়াং এলএলপি (Ernst & Young LLP) এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত “The Semiconductor Ecosystem in Bangladesh” শীর্ষক কর্মশালায় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) লোকমান হোসেন মিয়া।
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশে সেমিকন্ডাক্টর (মাইক্রোচিপ) শিল্প বিকাশের প্রচুর সম্ভাবনা সম্ভাবনা রয়েছে। ইতোমধ্যে সেমিকন্ডাক্টর খাতকে বিস্তৃত করার জন্য সরকার অনেক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, এখন শিল্পকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বেসরকারি উদোক্ত্যাদের এগিয়ে আসতে হবে এবং এ সেক্টরে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে হবে। আমরা যদি যথাযথভাবে এ সেক্টরে কাজ করতে পারি, তাহলে দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে সেমিকন্ডাক্টর হবে আমাদের অন্যতম রপ্তানিমুখী শিল্পখাত। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাদের সামনে যে স্মার্ট বাংলাদেশের ভিশন তুলে ধরেছেন তা বাস্তবায়ন করতে হলে অবশ্যই আমাদের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের বিকাশ ঘটাতে হবে।
কর্মশালায় সভাপতির বক্তব্যে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) লোকমান হোসেন মিয়া বলেন, সেমিকন্ডাক্টর সমস্ত ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং সিস্টেমের মগজ হিসাবে কাজ করে, তাই একে প্রযুক্তির লাইফলাইন বলা হয়। আমাদের অবস্থান এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সাপ্লাই চেইনের কাছাকাছি হওয়ায় সেমিকন্ডাক্টর শিল্প বিকাশের সীমাহীন সুযোগ আমাদের রয়েছে। এ শিল্প বিকশিত হলে আমাদের মেধাবী তরুণ প্রজন্মের জন্য দারুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে।
উল্লেখ্য, বর্তমানে বাংলাদেশ সেমিকন্ডাক্টর শিল্প থেকে ফেব্রিকেশন, প্যাকেজিং, অ্যাসেম্বলি এবং টেস্টিং ছাড়াই শুধুমাত্র ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) চিপ ডিজাইন পরিষেবা প্রদান করে বার্ষিক প্রায় ৫ মিলিন ডলার আয় করে। সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে সেমিকন্ডাক্টর শিল্প থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
কর্মশালায় বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি, উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং স্টেকহোল্ডারদের কাছ থেকে কারিগরি সেশনের মাধ্যমে সেমিকন্ডাক্টর শিল্প বিকাশের সম্ভাবনা, চ্যালেঞ্জ, প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা, প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তা প্রভৃতি বিষয়ে মতামত, পরামর্শ গ্রহণ করা হয়। যার ভিত্তিতে একটি এজেন্ডা তৈরির মাধ্যমে সেমিকন্ডাক্টর শিল্প খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ পরিকল্পনা তৈরি করা হবে।
কর্মশালায় বিডার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দসহ, বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর, বেজা, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটি, এনএসডিএ, বিসিসি, বিসিসি, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স, ট্রান্সকম, হুয়াওয়ে, আইটি বাংলা, ডায়ানামিক কেয়ার, এফবিসিসিআই, এমসিসিআই, এফআইসিসি, বেসিস, বিজিএমএমএ, বেক্সিমকো, যমুনা গ্রুপ, এফসিডিও, ইউএনডিপি, আইএমএফ, আইএলও, ভেট্রা, ডিবিএল, ডিসিসিআই, বেক্সিমকো, বিল্ড এর শীর্ষ প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
#
প্রশান্ত/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/১৯৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৭০৪
দেশকে আরো এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই
--- পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে শেখ হাসিনার বিকল্প শেখ হাসিনাই। ১৯৮১ সালের ১৭ মে জননেত্রী শেখ হাসিনা সমস্ত রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে দেশে ফিরে এসে যেমন আওয়ামী লীগকে পুনরায় সংগঠিত করেছেন, তেমনি দেশকে বিস্ময়করভাবে এগিয়ে নিয়ে বিশ্বের দরবারে অনন্য মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন।
রাজধানীর তোপখানা রোডে জাতীয় প্রেসক্লাবে ’১৭ মে ১৯৮১ বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদ্যাপন' আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।
ড. হাছান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রায় ১৯ বার হত্যার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল। কিন্তু বারবার মৃত্যু উপত্যকা থেকে ফিরে এসেও তিনি বিচলিত হননি। তিনি মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েছেন, জীবনকে হাতের মুঠোয় নিয়ে পথ চলেছেন কিন্তু জনগণের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের কাফেলা থেকে কখনো বিচ্যুত হননি।’
ইতিহাসের দিকে দৃকপাত করে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলায় আহত হাছান মাহমুদ বলেন, 'চট্টগ্রামে পাখি শিকার করার মতো মানুষ শিকার করে ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি শেখ হাসিনাকে হত্যার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে, সেদিন সেই মিছিলের সম্মুখভাগে আমি ছিলাম। কোটালীপাড়ায় ৮১ কেজি বোমা পুঁতে রেখে, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে বৃষ্টির মতো গ্রেনেড ছুঁড়ে তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসে জননেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা কখনো বিচলিত হননি।’
এ সময় বিএনপির রাজনীতি নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান বলেন, দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া অঞ্চলের জন্য দায়ি়ত্বপ্রাপ্ত যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঢাকা সফরের পর বিএনপির নেতারাদের মাথা আরো খারাপ হয়ে গেছে। তারা অনেক চেষ্টাও করেছিল দেখা-সাক্ষাৎ করার। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বার্তা দিয়ে গেছে তারা সম্পর্ককে আরো গভীর করতে চায় এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। এজন্য মাথা খারাপ বিএনপি এখন খেই হারিয়ে ফেলেছে।
তিনি বলেন, আগে দেখতাম দুই একজন নেতা খেই হারিয়ে ফেলে আবোল-তাবোল কথা বলেন। এখন সিনিয়র নেতারাও খেই হারিয়ে ফেলছেন। তাদের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করে কোনো লাভ হযনি বরং তারা ষড়যন্ত্র করে নির্বাচন থেকে বাইরে থাকার যে পথ অনুসরণ করছেন এতে বিএনপির জন্যই আকাশটা হয়ে আসছে। তার যদি সেই পথেই থাকে এক সময় হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে।
স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজুর সভাপতিত্বে ও বঙ্গবন্ধু একাডেমির মহাসচিব হুমায়ুন কবির মিজি'র সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য এডভোকেট বলরাম পোদ্দার, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার, স্বাধীনতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন টয়েল প্রমুখ।
#
আকরাম/সায়েম/সঞ্জীব/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২০০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৭০৩
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে স্পেনের রাষ্ট্রদূত ও ইউএনএইচসিআর প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সাথে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনারের (ইউএনএইচসিআর) প্রতিনিধি সাম্বল রিজভি (Sumbul Rizvi) এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল সিনশেত্রু (Gabriel Chinchetru)।
ইউএনএইচসিআর প্রতিনিধির সাথে বৈঠকে রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
সাম্বল রিজভি মন্ত্রীকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে তাদের সেনাবাহিনী ও বিবদমান গোষ্ঠীগুলোর চলমান সশস্ত্র সংঘাত, মিয়ানমার বাহিনীর সদস্যদের বাংলাদেশ সীমান্তে পালিয়ে আসা, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জীবনযাত্রার ওপর আলোকপাত করেন।
ড. হাছান বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাত প্রায় শত বছরের পুরনো। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের ওপর কার্যকর আন্তর্জাতিক চাপ বৃদ্ধির বিকল্প নেই। ভারত ও চীনকে এ বিষয়ে আরো তৎপর করতে ইউএনএইচসিআর কাজ করতে পারে। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষার পাশাপাশি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ইউনিটে বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আশ্রিতদের দক্ষতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা করা যেতে পারে যা নিজ দেশে ফিরে গিয়ে তাদের পেশাগত জীবন গড়তে সহায়ক হবে। ভাসানচরে আরো রোহিঙ্গা স্থানান্তর ও সেখানকার স্থাপনা নিয়মিত মেরামতের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন হাছান।
এরপরই বাংলাদেশে নিযুক্ত স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল সিনশেত্রুর সাথে দ্বিপাক্ষিক বিষয়াবলি নিয়ে আন্তরিক আলোচনা করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
বাংলাদেশের রপ্তানি গন্তব্য হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দেশ স্পেনকে দেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল ও আইটি ভিলেজগুলোতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান মন্ত্রী।
পাশাপাশি স্পেনের সাথে ‘মাইগ্রেশন মোবিলিটি এগ্রিমেন্ট’ করার বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত হন মন্ত্রী ও রাষ্ট্রদূত। উল্লেখ্য, বর্তমানে গ্রিসের সাথে এই চুক্তি রয়েছে এবং ইটালি, অস্ট্রিয়া ও মাল্টার সাথে চুক্তির বিষয়ে আলাপ চলছে।
রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল জানান, সেখানে প্রায় ৬০ হাজার বাংলাদেশি রয়েছে, যারা স্পেনের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে। তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে সুবিধাজনক সময়ে স্পেন সফরের আমন্ত্রণ জানান।
#
আকরাম/সায়েম/সঞ্জীব/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৯৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৭০২
‘রৌপ্য ব্যাঘ্র’ পদক পেলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ বাংলাদেশ স্কাউটস এর সর্বোচ্চ পদক ‘রৌপ্য ব্যাঘ্র’ অর্জন করায় আজ সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান, যুগ্মসচিব মোঃ আসাদুজ্জামান, নুরুন্নাহারসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
অ্যাওয়ার্ড সাইটেশনে বাংলাদেশ স্কাউটস জানায়, নিবেদিত প্রাণ স্কাউটার ফরিদ আহাম্মদ ছাত্রজীবনে একজন রোভার স্কাউট ছিলেন। বয়স্ক নেতা হিসেবেও স্কাউটিং-এর সাথে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত থেকে স্কাউট আন্দোলনের সার্বিক উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে নিরবচ্ছিন্নভাবে ৩৫ বছর যাবৎ অবদান রেখে যাচ্ছেন। স্কাউট আন্দোলনের সার্বিক উন্নয়ন, সম্প্রসারণ, ব্যবস্থাপক ও প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন, মুক্ত স্কাউট গ্রুপ/ইউনিট পরিচালনার সকল পর্যায়ে নিরবচ্ছিন্ন ও অব্যাহতভাবে অত্যন্ত নিষ্ঠা, বিশ্বস্ততা ও দক্ষতার সাথে তাঁর ওপর অর্পিত সকল দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পাদন করেছেন। সুদীর্ঘকাল স্কাউটিং এর উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে তাঁর অনবদ্য, ধারাবাহিক ও অনন্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে ‘রৌপ্য ব্যাঘ্র’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হলো।
#
মাহবুবুর/সায়েম/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৭০১
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বন্ধ হবে না
- প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
মালয়েশিয়ান শ্রমবাজারে জনশক্তি প্রেরণ বন্ধ হবে না বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী। তিনি বলেন, আবারো কোটা পেতে সরকার কাজ করছে। মালয়েশিয়ার সাথে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। তাই মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বন্ধ হবে না।
আজ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বিজয়-৭১ হলে সম্পূর্ণ বিনা অভিবাসন ব্যয়ে বোয়েসেল এর মাধ্যমে মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের ‘সেন্ড-অভ্ প্রোগ্রাম’ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, বর্তমান কোটার আওতায় মালয়েশিয়ার সরকার বাংলাদেশসহ ১৪টি কর্মী প্রেরণকারী দেশ হতে আগামী ৩১ মে এর মধ্যে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের বাধ্যবাধকতা আরোপ করেছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কোটা অনুযায়ী মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে কাজ করছে সরকার।
আগামী ৩১ মের মধ্যে মালয়েশিয়ায় কোটা অনুযায়ী সকল কর্মী পাঠানোর লক্ষ্য নিয়ে কাজ চলছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সময় বাড়ানোর আবেদন করা হয়েছে। তবে আবেদনের ভিত্তিতে যদি সময় না বাড়ে তাতে কোনো সমস্যা হবে না। কারণ আগামী ৩১ তারিখকেই লক্ষ্য করে কাজ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, কোটার মধ্যে যতজন কর্মী বাকি রয়েছেন তাদের সবার মালয়েশিয়া যাওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, তোমরা দেশের এম্বাসেডর, তোমাদের মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। তোমরা সঠিকভাবে দেশের জন্য কাজ করবে। তোমরা যে অর্থ উপার্জন করবে তা সঠিক মাধ্যমে দেশে প্রেরণ করবে। বৈধ পথে রেমিটেন্স প্রেরণকারীদের সরকারের পক্ষ থেকে রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার ব্যবস্থা ব্যবস্থা করা হয়েছে বলেও তিনি জানান। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা অনুযায়ী দক্ষ জনশক্তি তৈরি করে বিদেশে প্রেরণ করার লক্ষ্যে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো কাজ করছে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাওয়ার জন্য অন্যতম হাতিয়ার দক্ষ জনশক্তি। তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছে আর দেশকে সমৃদ্ধ ও স্মার্ট হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছেন রেমিটেন্স যোদ্ধারা।
সভায় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ রুহুল আমিন, বাংলাদেশ ওভারসিস এমপ্লয়মেন্ট এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন, ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক মোঃ হামিদুর রহমান, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ মজিবুর রহমানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
সৈকত/সায়েম/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৭০০
একটি সময়ে চট্টগ্রাম বন্দর পৃথিবীর অন্য কোনো দেশের কার্যক্রম পরিচালনা করবে
-নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে বিদেশি বন্দর পরিচা