Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ ডিসেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী 27 Dec 2016

Handout                                                                                                         Number : 3949

 

Dr. Hamad calls on Foreign Minister

 

Dhaka, December 27:

 

            Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali has officially conveyed the support of Bangladesh for the candidature of Dr. Hamad Bin Abdulaziz Al-Kawari, Advisor of the DiwanAmiri of the State of Qatar for the post of Director General of United Nations Educational, Scientific and Cultural Organization (UNESCO) during his meeting today with the visiting dignitary from Qatar. Earlier, Dr. Hamad Bin Abdulaziz Al-Kawari called on the Prime Minister.

 

            Dr. Hamad Bin Abdulaziz Al-Kawari is paying a two-day official visit to Bangladesh seeking the support of Bangladesh for his candidature for the post of Director General of UNESCO. Today during his meeting with the Foreign Minister, he highly praised the socio-economic development and women empowerment in Bangladesh. He expressed his conviction that under the able leadership of Prime Minister Sheikh Hasina and under her ‘Vision 2021’, Bangladesh will prosper in all sectors. He particularly appreciated peaceful coexistence and tolerance of the people of Bangladesh of all faiths and beliefs, who are living in harmony. He said that he would cite this as an example to the world.      

 

            During the talks, the Bangladesh Foreign Minister and Qatari Adviser discussed ways and means to further deepen cooperation in bilateral trade and investment, energy and power plants, LNG and green energy sectors. Both sides stressed on the need to enhance the bilateral high level contacts including business to business contacts between the two countries. 

 

#

 

Khaleda/Mahmud/Ali/Salimuzzaman/2016/1900 Hrs.

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৯৪৮

নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতির সাথে ওয়ার্কার্স পার্টির আলোচনা

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৭ ডিসেম্বর) : 

    রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদের সাথে আজ বিকেলে বঙ্গভবনে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপি’র নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল নির্বাচন কমিশন গঠন সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। 

    ওয়ার্কার্স পার্টির প্রতিনিধিদলকে বঙ্গভবনে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, ইতোমধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে যে আলোচনা হয়েছে তাতে কিছু কিছু ব্যাপারে মিল লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গণতন্ত্রে পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থা খুবই জরুরি। সকল রাজনৈতিক দলকেই নির্বাচনকে ‘স্পোর্টসম্যান স্পিরিট’ হিসেবে নেয়া উচিত। 

    বঙ্গভবনে আলোচনায় আমন্ত্রণ জানানোর জন্য ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। তারা বলেন, রাষ্ট্রের অভিভাবক হিসেবে রাষ্ট্রপতি যে উদ্যোগ নিয়েছেন তা প্রশংসনীয়। এ সময় সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা নির্বাচন কমিশন গঠনে তাদের ৮ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন। তারা বলেন, বহু সংগ্রাম ও লড়াইয়ের বিনিময়ে স্বাধীনতা এসেছে। তারা আশা প্রকাশ করেন, বিভিন্ন দলের সাথে আলোচনা করে রাষ্ট্রপতি একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।  

    আলোচনাকালে ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা এমপি, পলিটব্যুরোর সদস্য আনিসুর রহমান মল্লিক, নুরুল হাসান, মাহমুদুল হাসান মানিক, নুর আহমদ বকুল, হাজেরা সুলতানা এমপি, ইকবাল কবির জাহিদ, কামরুল আহসান এবং এড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এমপি উপস্থিত ছিলেন।  

    রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়–য়া, রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মো. সরোয়ার হোসেন এবং রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 

#

মাহমুদুল/মাহমুদ/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮৫০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৯৪৭

বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক 

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৭ ডিসেম্বর) : 

দশম জাতীয় সংসদের বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি’র ২৭তম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। 

কমিটির সভাপতি মো. তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য মো. আতিউর রহমান আতিক, মো. আবু জাহির এবং নাসিমা ফেরদৌসী বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। 

বৈঠকে জানানো হয় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন, পরিচালনা, কয়লা আমদানি, পরিবহণ, পরিবেশগত ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয় তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ কাজে ২০২৪ সাল নাগাদ ২ হাজার জন এবং ২০৪১ সাল নাগাদ ৫ হাজার ৬শ’ জন কারিগরী জনবলের প্রয়োজন হবে। এ লক্ষ্যে ইটঊঞ এবং অন্যান্য কারিগরী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। বিদ্যুৎ খাতে প্রয়োজনীয় দক্ষ জনবল তৈরির লক্ষ্যে একটি স্বতন্ত্র আধুনিক ইনস্টিটিউট  ইধহমষধফবংয চড়বিৎ গধহধমবসবহঃ ওহংঃরঃঁঃব (ইচগও) গঠন প্রক্রিয়াধীন। 

বৈঠকে আরো জানানো হয়, বর্তমানে উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয়কৃত প্রতিটি ডিজিটাল মিটারের মূল্য হচ্ছে প্রায় ১ হাজার ১শ’ টাকা। এই অর্থ মাসিক ১০ টাকা হারে  ১০ বছরে আদায় করা সম্ভব। অন্য দিকে বর্তমানে একটি প্রিপেইড মিটারের বাজার মূল্য হচ্ছে প্রায় ৪ হাজার টাকা। এমতাবস্থায়, প্রিপেইড মিটার ক্রয় করা হলে এ পরিমাণ অর্থ কিভাবে গ্রাহক থেকে আদায় হবে সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা গ্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে।

কমিটি বৈঠকে ঘোড়াশাল ও পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কার্যক্রম পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। 

বৈঠকে বিদ্যুৎ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব, পল্লী বিদ্যুতের (আরইবি) চেয়ারম্যানসহ মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তা এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

#

সাব্বির/মাহমুদ/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩৯৪৬
বিচার বিভাগের মানোন্নয়নে সরকার নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে
                                                        -- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৭ ডিসেম্বর) :
    আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিচার বিভাগের মানোন্নয়নে সরকার নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, সরকারের আর্থিক সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও ‘৬৪টি জেলায় চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালত ভবন নির্মাণ (১ম পর্যায়) ২য় সংশোধিত প্রকল্প’ এর মাধ্যমে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসির স্থান সংকুলানের জন্য ২ হাজার ৩‘শ ৮৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ৪২টি সিজেএম আদালত ভবন নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে এবং এ প্রকল্পের কাজ দ্রততার সাথে বাস্তবায়িত হচ্ছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ইতোমধ্যে ১২টি সিজেএম আদালত ভবন নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে যার মধ্যে টাঙ্গাইল, ঝিনাইদহ, জামালপুর, জয়পুরহাট, সিলেট এবং কুড়িগ্রামে ৬টি আদালত ভবন উদ্বোধন করা হয়েছে। তিনি বলেন, আমি আশা করছি আগামী জানুয়ারি মাসেই চাঁপাইনবাবগঞ্জ, মৌলভীবাজার এবং মানিকগঞ্জ জেলার সিজেএম আদালত ভবন উদ্বোধন করা সম্ভব হবে এবং ২০১৮ সালের জুন মাসের মধ্যেই অবশিষ্ট সিজেএম আদালত ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হবে।
    তিনি কুমিল্লা আইনজীবী সমিতিকে আশ্বস্ত করে বলেন, উক্ত প্রকল্পের মাধ্যমে কুমিল্লাতেও ১২তলা সিজেএম আদালত ভবন নির্মাণ করা হবে। এ ছাড়া ৭ তলা বিশিষ্ট কুমিল্লা আইনজীবী সমিতি ভবনকে ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করে ৯ তলা ভবনে উন্নীত করতে এবং আইন-কানুন সংক্রান্ত বই ক্রয়ে প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তার আশ্বাস দেন তিনি।
    আজ সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠককালে এবং তাঁর অফিস কক্ষে তিনি এসব কথা বলেন।
    তিনি বলেন,  বর্তমান সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে ‘২৮টি জেলায় আনুষঙ্গিক সুবিধাদিসহ জেলা জজ আদালত ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ প্রকল্প’ এর মাধ্যমে  ১৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৭ জেলায় জেলা জজ আদালত ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে এবং ইতোমধ্যে ১৩টির সম্পসারণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ১৪টির কাজ ৮৫-৯০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। আগামী জুন ২০১৭-এর মধ্যে এ ১৪টিরও সম্প্রসারণ কাজ সম্পন্ন হবে।
    মন্ত্রী বলেন, একটি সুদক্ষ বিচার কর্ম বিভাগের জন্য প্রয়োজন সুদক্ষ মানবসম্পদ। এই মানবসম্পদের উন্নয়নের জন্য স্থানীয় প্রশিক্ষণের পাশাপাশি বিদেশি প্রশিক্ষণ প্রদানের প্রদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং ইতোমধ্যে সুষ্ঠু, দ্রুততা এবং দক্ষতার সাথে বিচার কার্য এবং বিচার ব্যবস্থাপনা পরিচালনার লক্ষ্যে অধস্তন আদালতের বিচারকগণকে বৈদেশিক প্রশিক্ষণ এবং উচ্চ শিক্ষা প্রদানের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ফেব্রুয়ারি ২০১৭ থেকে জুন ২০১৯ এর মধ্যে ৫৪০ জন বিচারককে বৈদেশিক প্রশিক্ষণ ও উচ্চ শিক্ষা প্রদানের জন্য অস্ট্রেলিয়ার ওয়েস্টার্ন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেরণ করা হবে। এ জন্য সরকারের ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
#
রেজাউল/মাহমুদ/আলী/জয়নুল/২০১৬/১৮৩৫ঘণ্টা    
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩৯৪৫
সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে জঙ্গিবাদ রুখতে হবে
                                               -- শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৭ ডিসেম্বর) :
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, জঙ্গিবাদ নির্মূল এবং শিক্ষার্থীদের জঙ্গিবাদের ছোবল থেকে দূরে রাখতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনমত তৈরি করতে হবে। তিনি বলেন, আইনের কঠোর প্রয়োগের পাশাপাশি সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। শিক্ষক, অভিভাবক, প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কমিটি এবং জনগণের মিলিত প্রয়াসে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে রুখতে হবে।
    মন্ত্রী আজ ঢাকায় ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বৃহত্তর ঢাকা জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানগণের সাথে ’শিক্ষার উন্নত পরিবেশ, জঙ্গিবাদমুক্ত শিক্ষাঙ্গন’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
    মন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে অভিভাবকদের পাশাপাশি সমাজেরও দায়িত্ব রয়েছে। তারা যাতে বিপথগামী না হয় সেদিকে সবাইকে লক্ষ্য রাখেতে হবে। ইসলামের সঠিক ব্যাখ্যার মাধ্যমে বোঝাতে হবে, জঙ্গিবাদ ইসলামের পথ নয়। বরং জঙ্গিবাদ ইসলামকে দেশে ও বিদেশে ছোট করছে।
    মন্ত্রী বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীদের জঙ্গিবাদ থেকে দূরে রাখতে তাদেরকে শিক্ষা কার্যক্রমে আরো বেশি জড়িত করা, ক্লাসরুম আনন্দময় করে তোলা এবং খেলাধুলা ও শরীরচর্চা বাড়াতে হবে।  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কর্মকা- বাড়ানোরও তাগিদ দেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা, দেয়াল পত্রিকার প্রকাশ ইত্যাদির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সৃষ্টিশীল কাজে ব্যস্ত থাকতে পারে। এসবের প্রস্তুতি নিতেও তাদেরকে সময় দিতে হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতিবছর মেধা অন্বেষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে ৭০০০ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন পর্যায়ে পুরস্কৃত করে থাকে। এদের মধ্যে শীর্ষ ১২ জন মেধাবী শিক্ষার্থী বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ পায়।
    মন্ত্রী বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। ঝরে পড়া অনেক কমেছে। তবে শিক্ষার মান একবারে বা রাতারাতি বাড়ানো সম্ভব নয়। এটা ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। এজন্য শিক্ষকদের মান বাড়াতে হবে। শিক্ষকদের মান উন্নয়নে তাদেরকে বিদেশে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। শিক্ষকতাকে সবচেয়ে সম্মানিত পেশা উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য তাদের আরো নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করতে হবে। শিক্ষকদের সততা, নিষ্ঠায় ছাত্ররাও অনুপ্রাণিত হবে। শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে প্রতিষ্ঠানের ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি না করার জন্য তিনি প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রতি আহ্বান জানান।
    মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. মাহাবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আলমগীর এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. এস এম ওয়াহিদুজ্জামান বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে ঢাকা জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ শিক্ষার পরিবেশ উন্নয়ন ও শিক্ষাঙ্গণে জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে বিভিন্ন সুপারিশ ও মতামত তুলে ধরেন।
#
আফরাজ/মাহমুদ/আলী/জয়নুল/২০১৬/১৮৩০ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৯৪৪
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৭ ডিসেম্বর) :
    দশম জাতীয় সংসদের পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি’র  সভাপতি রমেশ চন্দ্র সেন এর সভাপতিত্বে ২৪তম বৈঠক  আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে পানি সম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এবং মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম উপস্থিত  ছিলেন।
    কমিটি বাংলাদেশে প্রবাহমান ৫৪টি নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা নিশ্চিত করতে প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের সুপারিশ করে। বৈঠকে তিস্তা ব্যারেজ প্রজেক্টের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়। উত্তরবঙ্গের জনসাধারণের জীবনমান উন্নয়নের জন্য তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পের দ্রুত বাস্তবায়ন করার সুপারিশ করা হয়।
    বৈঠকে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করার সুপারিশ করা হয়। এছাড়া বন্যার পূর্বেই দেশের বিভিন্ন স্থানের নির্মণাধীন বাঁধ, স্লুইচগেট নির্মাণ মেরামতের সুপারিশ করা হয়।
    কমিটি পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের শূন্যপদে দ্রুত জনবল নিয়োগ করে মন্ত্রণালয়ের কাজে গতিশীলতা আনার সুপারিশ করে।
      বৈঠকে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহম্মেদ খানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং জাতীয় সংসদ ভবনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
কামাল/মাহমুদ/আলী/জয়নুল/২০১৬/১৮১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৯৪৩

কৃষি জমি রক্ষায় আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে
                -- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৭ ডিসেম্বর) : 
    
    জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে আবাসন চাহিদাও বাড়ছে। বাড়তি এ চাহিদা পূরণ করতে প্রতিনিয়তই কৃষি জমির ওপর চাপ বাড়ছে। এ ছাড়াও শিল্পায়ন ও নগরায়ণের কারণেও কৃষি জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। তাই কৃষি জমি সুরক্ষায় আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে। কৃষি জমি রক্ষা করা না গেলে ভবিষ্যতে দেশ খাদ্য সংকটে পড়বে।

    আজ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন তাঁর মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘খাদ্য নিরাপত্তায় কৃষি জমি রক্ষাকল্পে পরিকল্পিত গ্রাম-নগরায়ণ ও গৃহায়ন’ শীর্ষক জাতীয় ভিত্তিক সুপারিশ উপস্থাপন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। ইনস্টিটিউট অভ্ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অভ্ বাংলাদেশ (আইডিইবি) এ সুপারিশ প্রণয়ন করেছে।

    মন্ত্রী বলেন, খাদ্য চাহিদার মতো বাসস্থানও মানুষের মৌলিক চাহিদা। এ চাহিদা পূরণ করতে হলে পরিকল্পিত আবাসন গড়ে তোলার বিকল্প নেই। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ পরিকল্পিত আবাসন গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে। কৃষি জমি সুরক্ষা করতে পরিকল্পিত গ্রাম গড়ে তোলা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রেও জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের কাজ করার সুযোগ রয়েছে। পরিবারিক জমিতে পরিকল্পিত আবাসিক ভবন নির্মাণ করে নির্মাণ ব্যয় দীর্ঘমেয়াদি কিস্তিতে পরিশোধের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। 

    আইডিইবি’র সুপারিশমালায় অনুর্বর জমিতে শিল্পকারখানা স্থাপন, অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা, কৃষি জমির জোনিংম্যাপ প্রস্তুত করাসহ বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরা হয়েছে। সুপারিশমালা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে আইডিইবি’র সভাপতি জানান।

    উপস্থাপন অনুষ্ঠানে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আখতার হোসেন, রাজউকের সদস্য মো. আব্দুর রহমান, আইডিইবি’র সভাপতি এ কে এম এ হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। 

#

কিবরিয়া/মাহমুদ/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭৪৫ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৯৪২
বস্ত্র পরিদপ্তরের সকল সেবা এখন অনলাইনে
ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৭ ডিসেম্বর) : 
    একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রামের সার্ভিস ইনোভেশন ফা-ের অর্থায়নে বস্ত্র পরিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত “অনলাইন ওয়ান ক্লিক রেজিস্ট্রেশন এন্ড আদার সার্ভিস ডেলিভারি বাই ডিরেক্টরেট অভ্ টেক্সটাইল বাই ডেভলপিং এন ই-সেন্টার নেটওয়ার্ক ইউজিং আইসিটি” প্রকল্পের আওতায় আজ ‘ই-সেবা’ উদ্বোধন  করেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী মুহা. ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক।
    জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টার  (জেডিপিসি) এর সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত  এ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক ও একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রামের (এট্আুই) এর প্রকল্প পরিচালক কবির বিন আনোয়ার, বস্ত্র পরিদপ্তরের পরিচালক ইসমাইল হোসেন, তাঁত বোডের চেয়ারম্যান, বিজেএমইএ’র সহসভাপতি মো. নাসির, বিকেএমইএ’র পরিচালক কামাল পাশা, ডিপ্লোমা টেক্সটাইল ইঞ্জি: এর সভাপতি শফিকুর হোসেন, বিজিইপিএমইও’র চেয়ারম্যান কাদির খান, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মাসউদ আহম্মেদ, বস্ত্র পরিদপ্তরের বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের প্রতিনিধিসহ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
    মন্ত্রী বলেন, বস্ত্র শিল্পের প্রসার তথা বিশ্বদরবারে বস্ত্র খাতকে আরো জনপ্রিয় ও আকর্ষণীয় করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ও পরার্মশক্রমে ইতোমধ্যে বিভিন্ন  কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।  সরকারের গৃহীত নীতিমালা ও পরিকল্পনাকে কাজে লাগিয়ে বস্ত্রখাতের বাজার সম্প্রসারণ, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন, পরিবেশ রক্ষা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে ও ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশে রূপান্তর করা সম্ভব হবে।
    বস্ত্র পরিদপ্তর (বস্ত্র অধিদপ্তরে উন্নীতকরণ প্রক্রিয়াধীন) বস্ত্র ও তৈরি পোশাক শিল্প খাতের পোষক কর্তৃপক্ষের ১৮ ধরনের সেবা দিয়ে থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল  নথি খোলা, স্থানীয় বিনিয়োগে বস্ত্র শিল্প কারখানা নিবন্ধন, জয়েন্টভেঞ্চার ও ১০০% বৈদেশিক বিনিয়োগে নিবন্ধন, আইআরসি নিয়মিতকরণ, প্রথম এডহক আইআরসি সুপারিশ, দ্বিতীয় এডহক আইআরসি সুপারিশ, মেশিন ছাড়করণের সুপারিশ, আইপি জারীর সুপারিশ, ইউপি সুপারিশ, মালিকানা পরিবর্তন, কারখানার ঠিকানার স্থায়ী পরিবর্তন, কারখানার ঠিকানার সাময়িক পরিবর্তন, বিনিয়োগ সংক্রান্ত সংশোধন, বিদেশি নাগরিকদের ওয়ার্ক পারমিট সুপারিশ, ডেফার্ড পেমেন্ট সুপারিশ প্রদান, বৈদেশিক ঋণের সুপারিশ, ইনডেমনিটি বন্ড অবমুক্তকরণের সুপারিশ, কম্পোজিট সার্টিফিকেট। আজ থেকে এসকল সেবা অন-লাইনে প্রদান করবে বস্ত্র পরিদপ্তর। 
    এ সকল সেবা অনলাইনে দেয়ার জন্য ‘‘ই-সেবা’’ নামে একটি অনলাইনভিত্তিক এপ্লিকেশন তৈরি করা হয়েছে।
    এই এপ্লিকেশন চালু হলে শিল্প উদ্যোক্তাদের পোষক কর্তৃপক্ষের সেবার জন্য দপ্তরে না এসে ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে যে কোন স্থান হতে আবেদন করতে পারবেন ও যে কোনো ডকুমেন্ট অনলাইনে আপলোড করতে পারবেন। সেবা ফিও অনলাইনে দিতে পারবেন, ব্যাংকে যাওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। এছাড়া আবেদন ট্রাকিং করার ব্যবস্থাও আছে। এটি চালু হলে দেশের প্রায় নয় হাজার তৈরি পোশাক ও বস্ত্র শিল্প কারখানার উদ্যোক্তাগণ এ দপ্তর হতে সেবা অনলাইনে নিতে পারবেন। ফলে সেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের সময়, অর্থ ও ভ্রমণ ব্যয় কমবে।
#

সৈকত/মাহমুদ/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯৪১

বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির  বৈঠক
ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৭ ডিসেম্বর) : 

    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ২৩তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ ফারুক খানের সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
    কমিটির সদস্য বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ, তানভীর ইমাম, মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী, কামরুল আশরাফ খান, রওশন আরা মান্নান এবং সাবিহা নাহার বেগম বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
    বৈঠকে ঈরারষ আরধঃরড়হ অঁঃযড়ৎরঃু ঙৎফরহধহপব,১৯৮৫ রহিত করে এইটি পুনঃপ্রণয়নের উদ্দেশ্যে আনা বিল, ‘বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বিল, ২০১৬’-এর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
    কমিটি ঈরারষ আরধঃরড়হ অঁঃযড়ৎরঃু ঙৎফরহধহপব,১৯৮৫ রহিত করে এইটি পুনঃপ্রণয়নের উদ্দেশ্যে আনা বিল, ‘বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বিল, ২০১৬’ পরীক্ষানিরীক্ষা করে  কিছু সংশোধন সাপেক্ষে জাতীয় সংসদে চূড়ান্ত রিপোর্ট প্রদানের সুপারিশ করে । 
    সোনারগাঁও হোটেলের সংস্কার কাজের সার্বিক বিষয়ে পরিদর্শন করে প্রতিবেদন প্রদানের জন্য কমিটির সদস্য তানভীর ইমামকে আহ্বায়ক ও কামরুল আশরাফ খান এবং রওশন আরা মান্নানকে সদস্য করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি সাব-কমিটি গঠন করা হয় । 
     চট্টগ্রামের শাহ্ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের রানওয়ে, কার্গো ভিলেজ, বোর্ডিং ব্রিজ এবং রাডার কার্যক্রমসহ এসকল কাজের সার্বিক বিষয়ে কমিটির পরবর্তী বৈঠকে আলোচনা করার সুপারিশ করা হয়।  
    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন সচিব, বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
      #
এমাদুল/অনসূয়া/দীপংকর/জসিম/রফিকুল/শামীম/২০১৬/১৫২৫ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯৪০ 

অবাধ তথ্যপ্রবাহের সুবর্ণ সময়ে অবস্থান করছে বাংলাদেশ
                                                   - স্পিকার 
ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৭ ডিসেম্বর) : 
      বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, অবাধ তথ্যপ্রবাহের সুবর্ণ সময়ে অবস্থান করছে বাংলাদেশ।
 তিনি আজ মহাখালীতে বৈশাখী টেলিভিশনের কার্যালয়ে বৈশাখী টেলিভিশনের একযুগ পূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। 
স্পিকার বলেন, গণতন্ত্র ও গণমাধ্যম পরস্পরের পরিপূরক। গণতন্ত্র সচল থাকলে গণমাধ্যমও সচল থাকে। তাই গণমাধ্যমের অগ্রগতি অব্যাহত রাখার স¦ার্থেই দেশে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী করতে মিডিয়াকর্মীদের কাজ করতে হবে।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, এখন প্রতিটি গণমাধ্যমের মধ্যে প্রতিযোগিতা বিদ্যমান। সংবাদ পরিবেশনা থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যে প্রতিযোগিতা হচ্ছে। তিনি অনুষ্ঠান নির্মাণে গণমানুষের চিন্তা-চেতনা ও আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান।
স্পিকার আরো বলেন, গণতন্ত্রকে সুসংহত করতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন ও অনুষ্ঠানমালা নির্মাণের পাশাপাশি গঠনমূলক সমালোচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যা জনমত গঠনের পাশাপাশি সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকা-কে আরো গতিশীল করতে ভূমিকা রাখে। তিনি বৈশাখী টেলিভিশনের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে বলেন, সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে জনগণের মুখপাত্রে পরিণত হবে বৈশাখী টেলিভিশন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এমপি, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, কন্ঠশিল্পী খুরশিদ আলমসহ বৈশাখী টেলিভিশনের শুভানুধ্যায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
#

কামাল/অনসূয়া/দীপংকর/আসমা/২০১৬/১৪৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯৩৯

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক 

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৭ ডিসেম্বর) : 

জাতীয় সংসদের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি’র ৩০তম বৈঠক কমিটির সভাপতি রেবেকা মমিন এর সভাপতিত্বে আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে কমিটি সদস্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ, মোছা. মাহাবুব আরা বেগম গিনি, ফজিলাতুন নেসা, আমিনা আহমেদ ও মনোয়ারা বেগম অংশগ্রহণ করেন। 
বৈঠকে বাল্যবিবাহ নিরোধ বিল, ২০১৬ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। আলোচনা শেষে বিলটি অধিকতর যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংশোধন, পরিমার্জন ও পরিবর্ধনের জন্য আগামী সভায় উপস্থাপনের সুপারিশ করা হয়।
    মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
নীলুফার/অনসূয়া/দীপংকর/জসিম/শামীম/২০১৬/১৪২৫ ঘণ্টা

Todays handout (4).docx