Handout Number: 2010
Environment Advisor Calls for Energy Sovereignty
and Inclusive Transition Towards Sustainable Development
Dhaka, December 13:
Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest, and Climate Change, emphasized the need for energy sovereignty and inclusive energy transition to achieve sustainable development goals. She stated that Bangladesh's energy future must focus on clean, affordable, and reliable systems while addressing climate change and energy equity.
Speaking at the closing program of the 2nd Conference of "Bangladesh Energy Prosperity 2050" at the BIAM Foundation Complex in Dhaka today, she remarked, An opportunity for change has come in the energy sector. We need to find a way to achieve energy sovereignty. The government will continue to meet the demands of civil society, and there needs to be a dialogue on whether the energy policy should be revised or changed.
The Advisor highlighted the need for innovation, capacity building, and regional cooperation to harness renewable energy potential. She said, Our journey towards energy prosperity in 2050 requires collective efforts from policymakers, industry leaders, researchers, and citizens.
The conference included discussions on renewable energy, energy efficiency, and innovative financing mechanisms. Participants explored ways to reduce dependency on fossil fuels while ensuring energy access for all.
Notable speakers included Professor Ijaz Hossain of BUET, Dr. Iftekharuzzaman, Executive Director of TIB, and Zahidul Islam, Vice President of the Bangladesh Solar and Renewable Energy Association. Hasan Mehedi, Member Secretary of the Bangladesh Working Group on Energy and Development, presented the conference's Declaration.
The event brought together policymakers, academics, and industry experts to develop actionable strategies for a sustainable energy future. The closing session concluded with a commitment to strengthen collaboration among stakeholders and accelerate the adoption of clean energy solutions in line with Bangladesh's national priorities.
#
Dipankar/Mehedi/Sanjib/Shamim/2024/1745 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২০০৯
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগ ও অবদান সব সময় স্মরণ রাখতে হবে
-- ড. এম সাখাওয়াত হোসেন
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর):
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন আজ ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এ চিকিৎসাধীন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহতদের দেখতে যান।
এ সময় উপদেষ্টা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং আহতদের শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খবর নেন, আহতদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং তাদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।
পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা বলেন, আমরা জাতি হিসেবে এই আন্দোলনে নিহত ও আহতদের কাছে কৃতজ্ঞ। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সরকারি হাসপাতালগুলোতে আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসা-সহ যাবতীয় চিকিৎসা ব্যয় বহন করছে । বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে ডেডিকেটেড কেয়ার ইউনিটে বিশেষ চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। এ সময় তিনি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের লক্ষ্যে সকলকে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
উপদেষ্টা বলেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় তাদের আত্মত্যাগ ও অবদান সবসময় স্মরণে রাখতে হবে। আহত অনেকের দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে আহতদের দেশের বাইরেও চিকিৎসার ব্যবস্থা করছে সরকার। চিকিৎসা প্রদান শেষ হলে তাদের কর্মসংস্থান-সহ পুনর্বাসনের বিষয়েও সরকারের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে। তিনি বলেন, সরকারের পাশাপাশি সামাজিক, পেশাজীবী সংগঠন-সহ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে।
সিএমএইচের ভারপ্রাপ্ত ডেপুটি কম্যান্ডেন্ট কর্নেল মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, ট্রমা ম্যানেজমেন্ট সেন্টারের এমওআইসি লে. কর্নেল কাজী সবরান উদ্দিন আহম্মদ-সহ অন্যান্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত হয়ে বর্তমানে ৩৩ জন সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
#
আরিফ/মেহেদী/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৯৫৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২০০৮
সিরাতুন্নবী (সা.) মানবজাতির জন্য একটি বিশ্বজনীন বার্তা
--ধর্ম উপদেষ্টা
লন্ডন, ১৩ ডিসেম্বর:
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, সিরাতুন্নবী (সা.) মানবজাতির জন্য একটি বিশ্বজনীন বার্তা। রাসুল (সা.) এর জীবনাদর্শ কেবল মুসলমানদের জন্য নয়, বরং সকল মানুষের জন্য অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়। তাঁর জীবনচর্চা সকল যুগ, সমাজ ও মানুষের জন্য দিকনির্দেশনা দেয়।
আজ লন্ডনের ইস্ট মসজিদ কমপ্লেক্স মিলনায়তনে টিভি ওয়ান আয়োজিত সিরাতুন্নবী (সা.) কনফারেন্সে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, সিরাতুন্নবী (সা.) কেবল একটি জীবনী নয়, এটি অনন্য এক জীবনধারা। এটি পূর্ণাঙ্গ দিকনির্দেশনা। মানুষের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণের জন্য সিরাতুন্নবী (সা.) এর গুরুত্ব অপরিহার্য। তাঁর জীবনী অধ্যয়ন ও অনুসরণের মাধ্যমেই জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জন করা সম্ভব।
ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, রাসুল (সা.) সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছেন। তিনি ধনী-গরিব, নারী-পুরুষ ও জাতি-বর্ণের মধ্যে সমানাধিকারের নীতি প্রবর্তন করেন। তিনি মদিনায় হিজরতের পর বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মানুষদেরকে নিয়ে একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি এ রাষ্ট্রে সংবিধান প্রণয়ন, আইন প্রয়োগ এবং নাগরিকদের অধিকার নিশ্চিত করেন।
ড. খালিদ বলেন, হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর রাষ্ট্র পরিচালনা পদ্ধতি আজকের দিনেও অনুকরণীয়। তিনি বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে ইসলামের সুমহান আদর্শ ও শান্তির বার্তা পৌঁছে দিয়েছিলেন। তিনি কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনেও অসাধারণ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিলেন।
ব্রিটেনের প্রবীণ আলেম মাওলানা আসগর হোসেনের সভাপতিত্বে কনফারেন্সে অন্যান্যের মধ্যে মাওলানা আবদুল কাইউম, মাওলানা আবদুর রহমান মাদানী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মাওলানা শাহ মিজান ও টিভি ওয়ানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ব্যারিস্টার রিজওয়ান বক্তব্য প্রদান করেন।
#
আবুবকর/মেহেদী/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/১৬৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর :২০০৭
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে শীঘ্রই সংশোধিত বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে
- পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ডিসেম্বরে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে। এ বিধিমালায় শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ক্ষমতা দেয়া হবে। শুধু জেল-জরিমানা করলেই হবে না, মানুষের মধ্যে সচেতনতা ও দায়িত্বশীল আচরণ আনতে হবে।
উপদেষ্টা আজ গুলশান সোসাইটি জামে মসজিদের সামনে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সচেতনতামূলক এক কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, শব্দদূষণ আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটি নিয়ন্ত্রণে সবার সহযোগিতা দরকার। গাড়িচালকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ভাবুন হর্ন নষ্ট, বাজাবেন না। গাড়ির গতি কমালে দূর্ঘটনার ঝুঁকিও কমবে।’ এছাড়া, ঢাকার ১০টি এলাকায় শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, সকলে সচেতন হলে শব্দদূষণমুক্ত একটি বাসযোগ্য শহর গড়া সম্ভব।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজউক চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মো. সিদ্দিকুর রহমান সরকার, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. মাহমুদুল হাসান, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের পরিচালক সৈয়দা মাছুমা খানম এবং গুলশান সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ওমর সাদাত, ভাইস প্রেসিডেন্ট সৈয়দ আলমাস কবির ও মহাসচিব সৈয়দ আহসান হাবীব।
পরে উপদেষ্টা গুলশান লেক পরিদর্শন করেন এবং সুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপনের পরামর্শ দেন।
#
দীপংকর/রবি/সুবর্ণা/শফিক/২০২৪/১৪৫২ ঘন্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২০০৬
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে প্রধান উপদেষ্টার বাণী
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস আগামীকাল ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:
“আজ শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক কলঙ্কময় দিন। মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিনগুলোতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা পরাজয় নিশ্চিত জেনে বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করতে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে। শহিদ বুদ্ধিজীবীসহ মুক্তিযুদ্ধের সকল বীর শহিদদের প্রতি আমি গভীর শ্রদ্ধা জানাই এবং তাঁদের বিদেহী আত্মার শান্তি ও মাগফেরাত কামনা করছি।
বাঙালি জাতির বিজয়ের প্রাক্কালে স্বাধীনতাবিরোধীরা দেশের শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, চিকিৎসক, বিজ্ঞানী, আইনজীবী, শিল্পী, প্রকৌশলী, দার্শনিক ও রাজনৈতিক চিন্তাবিদসহ দেশের মেধাবী সন্তানদের নির্মমভাবে হত্যা ও গুম করে। তাঁদের মধ্যে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, মুনীর চৌধুরী, আনোয়ার পাশা, শহীদুল্লাহ কায়সার, গিয়াসউদ্দিন, ডা. ফজলে রাব্বি, আবদুল আলীম চৌধুরী, সিরাজউদ্দীন হোসেন, সেলিনা পারভীন, ড. জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতাসহ আরও অনেকে। স্বাধীনতা বিরোধীরা এই পরিকল্পিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের মধ্য দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে পরাজয়ের জঘন্যতম প্রতিশোধ নেয়। বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল তাদের মূল উদ্দেশ্য।
ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার একটি উন্নত, সমৃদ্ধ এবং সুশাসিত বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ ।
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আমি সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির যেকোনো চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।”
#
আশরোফা/রবি/সুবর্ণা/মাসুম/২০২৪/১০৩০ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২০০৫
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন আগামীকাল ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:
“আজ ১৪ ডিসেম্বর, শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে মহান মুক্তিযুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয়ের প্রাক্কালে হানাদার বাহিনী স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির সহযোগিতায় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান, প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পীসহ বহু গুণিজনকে নির্মমভাবে হত্যা করে। আমি জাতির সেই সকল সূর্যসন্তান, শহিদ বুদ্ধিজীবীদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি এবং তাঁদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত ও শান্তি কামনা করি। আমি শহিদ পরিবারের শোকসন্তপ্ত সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
দীর্ঘদিনের শোষণ, বঞ্চনা আর বৈষম্যের বিরুদ্ধে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে বাঙালি জাতি ধীরে ধীরে মুক্তি সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হয়। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণার সাথে সাথে গোটা জাতি মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ ন’মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ছিনিয়ে আনে চূড়ান্ত বিজয়। আমাদের বুদ্ধিজীবীরা তাঁদের মেধা ও প্রজ্ঞার প্রয়োগ, শিল্প-সাহিত্যের চর্চা ও ক্ষুরধার লেখনীর মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত তৈরি এবং যুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারকে বুদ্ধিবৃত্তিক ও কৌশলগত পরামর্শ দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিতে অসামান্য অবদান রাখেন।
স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্র তাদের পরাজয় নিশ্চিত জেনে জাতিকে মেধাশূন্য করার হীন উদ্দেশ্যে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর ঢাকাসহ সারাদেশে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। নির্মমভাবে হত্যা করে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। বস্তুত ২৫ মার্চ কালরাত থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময়জুড়েই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়। তবে বিজয়ের প্রাক্কালে ১৪ ডিসেম্বর এ হত্যাযজ্ঞ ভয়াবহ রূপ নেয়। দেশের খ্যাতনামা বুদ্ধিজীবীদের নির্মম হত্যাকাণ্ড ছিল জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। শহিদ বুদ্ধিজীবীদের রেখে যাওয়া আদর্শ ও পথকে অনুসরণ করে একটি অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক সুখী-সমৃদ্ধ এবং বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারলেই তাঁদের আত্মত্যাগ সার্থক হবে বলে আমি মনে করি।
বৈষম্যহীন চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে আমি প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানাই।
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
রাহাত/রবি/সুবর্ণা/মাসুম/২০২৪/ ১০৩০ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ