Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৯ জানুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী ২৯ জানুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ৩৮৫ 
আরো দু’লাখ প্রান্তিক নারী পাবে পুষ্টি চাল 
                      -- কামরুন নাহার
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) : 
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুন নাহার বলেছেন, সরকার দরিদ্র নারীদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১০ লাখ ৪০ হাজার নারীকে  প্রতি মাসে বিনামূল্যে ৩০ কিলোগ্রাম করে চাল দিচ্ছে।  তিনি বলেন, প্রান্তিক মানুষের পুষ্টিহীনতা দূর করার লক্ষ্যে ২০১৩ সাল থেকে সীমিত পরিমাণে পুষ্টি চাল দেওয়া শুরু হলেও ২০১৮ সালে ১ লাখ ১২ হাজার ৫শ’ নারীকে এ পুষ্টি চাল দেওয়া হয়। ২০১৯-২০ সালে নতুন করে আরো ২ লাখ ভিজিডি উপকারভোগী নারীকে পুষ্টি চাল দেওয়া হবে। 
আজ ঢাকায়  রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রামের আয়োজনে ন্যাশনাল ওরিয়েন্টেশন  ওয়ার্কশপ অন রাইস ফরটিফিকেশন ফর গভর্মেন্টস অফিসিয়ালস শীর্ষক এক কর্মশালার প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সচিব এসব কথা বলেন। 
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরিফুর রহমানের সভাপতিত্বে এ কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আইনুল কবি, নেদারল্যান্ড অ্যাম্বাসির ফুড সিকিউরিটি এন্ড নিউট্রিশন প্রোগ্রামের সিনিয়র পলিসি অফিসার মোঃ ওসমান হারুনী প্রমুখ। 
কর্মশালায় ৩২টি জেলার মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ও খাদ্য নিয়ন্ত্রকরা উপস্থিত ছিলেন।
#
খায়ের/নাইচ/এনায়েত/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/২২৪০ ঘণ্টা          
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৩৮৪
আমি ব্যক্তিগতভাবে সৈয়দ আশরাফের কাছে ঋণী
                        --- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) :
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, ‘দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের সঙ্গে আমাদের পারিবারিক বন্ধন ছিল। ময়মনসিংহে একই মহল্লায় আমাদের বাড়ি ছিল। তিনি আমার মেজ ভাই ম. হামিদের স্কুলবন্ধু ছিলেন। অন্য দিকে, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের ৩য় ভাই আমার স্কুলবন্ধু ছিলেন। আজকে আমি যে পদে আসীন হয়েছি তাঁর জন্যেও সৈয়দ আশরাফের কৃতিত্ব বিদ্যমান। কেননা, ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হই। সে কারণে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের নিকট আমি ব্যক্তিগতভাবে ঋণী। তিনি ছিলেন সৎ ও নির্মোহ মানুষ।’
মন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে বৃহত্তর ময়মনসিংহ গবেষণা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এবং কালজয়ী চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেনের প্রয়াণ উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণসভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ গবেষণা ফাউন্ডেশনের সভাপতি সাবেক সচিব ও রাষ্ট্রদূত আনোয়ার উল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য রাখেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু।
কে এম খালিদ বলেন, আমজাদ হোসেন একজন কীর্তিমান চলচ্চিত্রকার। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ও সংস্কৃতি অঙ্গনে তাঁর অবদান ব্যাপক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর অসুস্থতার সময় খোঁজখবর নিয়েছেন এবং চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছেন।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সহজ সরল জীবনযাপন করতেন। তিনি ছিলেন একজন নিরংহার ও মিতভাষী মানুষ। তিনি গণমাধ্যমের সামনে অপ্রয়োজনে কথা বলতেন না। তিনি সব সময় বিদেশিদের নিকট দলের তথা দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরতেন। মোদ্দাকথা, তিনি ছিলেন একজন আদর্শ ও অনুসরণীয় রাজনৈতিক ব্যক্তি।
স্মরণসভায় প্রয়াত দু’জন মহান ও গুণী ব্যক্তি সম্পর্কে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, বৃহত্তর ময়মনসিংহ গবেষণা ফাউন্ডেশনের শিক্ষা সম্পাদক অধ্যাপক তাসলিমা বেগম, মাওলানা ভাসানি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. ওমর ফারুক, চলচ্চিত্র প্রযোজক মীর এনামুল করিম আমান এবং চিত্রশিল্পী সৈয়দ লুৎফুল হক।
#
ফয়সল/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২০১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩৮৩
বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু 
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) : 
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কার্যক্রম শুরু করেছে। আজ এ কার্যক্রমের আওতায় কামরাঙ্গীর চরের খোলামোড়া এলাকায় একটি ৭ তলা ও একটি ৫ তলা ভবনসহ প্রায় ১০টি অবৈধ ভবন, ১৫টি আধাপাকা ভবন এবং ২০টি টং ঘর উচ্ছেদ করা হয়েছে।  
নদী দখল ও দূষণ মুক্ত করা এবং দখলদারদের বিতাড়িত করার লক্ষ্যে নিয়মিত এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হবে।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/এনায়েত/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা  

Handout                                                                                               Number :  382

Bangladesh expresses disgruntlement at media reports in Myanmar

Dhaka, 29 January 2019 :

The Government of Bangladesh is utterly disgruntled to notice some reports in Myanmar media based on irresponsible and false allegations by the officials of the General Administration Department of Myanmar implicating Bangladesh into a terrorist attack on a police post at Maungdaw Township near Boundary Pillar No. 41 in the early hours of 24th January 2019, says a Foreign Ministry press release today.

According to the press release, the allegations are found to be absolutely fabricated and baseless. It is affirmed that there was neither any border crossing by any group from Bangladesh nor any incident of firing from Bangladesh side towards any direction on that particular day. The allegation is fabricated and highly derogatory to the reputation of Bangladesh, a country that persistently strives for peace and stability all over the world. As on previous occasions, differences in narratives of various media houses and government officials of Myanmar are clearly evident and it usually happens when stories are fabricated. Repetition of such serious and baseless allegations with varied versions could be construed as a deliberate attempt to malign Bangladesh and implicate a peace loving country into the incessant internal conflicts of Myanmar.

The Government of Bangladesh under the Prime Minister Sheikh Hasina is firmly committed not to allow any dissident groups to use its soil for any purpose. The high level of alertness and effective preventive measures by the law enforcing agencies of Bangladesh in the line with 'zero tolerance policy' of the Government render it absolutely impossible to be present in the country or to launch any attack. We reaffirm that there is no existence of any terrorist group within Bangladesh. The security forces of Bangladesh alongside the border remain always vigilant and prepared to address any untoward incident that may affect peace and stability.  

Bangladesh has taken all possible measures, including comprehensive international engagements in counter-terrorism, to fully implement its commitments. Bangladesh’s comprehensive cooperation in counter-terrorism with some of the neighboring countries proved to be highly effective and globally recognized. Bangladesh has already proposed to engage in similar type of comprehensive bilateral cooperation mechanism with Myanmar to combat against terrorism. The Government of Bangladesh, on several instances, had proposed Myanmar to conduct joint operation in addressing terrorist activities along the border area. Myanmar is yet to respond to the proposal of Bangladesh.

In this instance, Myanmar did not provide Bangladesh with specific details and concrete evidence on the alleged terrorist elements and their activities. Therefore, Bangladesh strongly protests such groundless and provocative accusations casting aspersions on Bangladesh. The Government of Bangladesh urges the Government of Myanmar to take effective measures in order to prevent any attempt aiming at associating Bangladesh with the internal political and security conundrum of Myanmar.

Bangladesh is acclaimed by international community for its unflinching commitment and bold actions in the combat of terrorism at national, regional, and global level. The security forces of Bangladesh have not only secured every corner of the country but also earned high esteem at global level for their utmost professionalism, outstanding competence, and invaluable contributions in world peace since long. Bangladesh always stands ready to engage in comprehensive cooperation mechanism with any country including Myanmar in the combat of terrorism.

#

Marzuk/Mahmud/Sanjib/Salim/2019/19.50 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৮১
অনিবাসী বাংলাদেশিদের ভূমিসেবা প্রদানের জন্য অনলাইন প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা হবে
                                                                 --- ভূমিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) :
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, অনিবাসী বাংলাদেশিদের ভূমিসেবা প্রদানের জন্য অনলাইন প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা হবে। পুরো ব্যবস্থাটি ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে তদারকি করা হবে। 
আজ অনিবাসী সিআইপিদের সংঘটন ‘এনআরবি সিআইপি অ্যাসোসিয়েশন’ নেতৃবৃন্দ ভূমিমন্ত্রীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলে তিনি তাঁদের এ কথা বলেন। ভূমিজনিত বিভিন্ন সেবা সহজ করা, ভূমি মন্ত্রণালয়ের নানা ধরনের সমাপ্ত প্রকল্প এবং পরিকল্পনার কথা তিনি সিআইপিদের জানান। তিনি এ সময় বলেন, তিন ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে - স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদী। ভূমি মন্ত্রণালয় গৃহীত পরিকল্পনাগুলো মূলত এসব উদ্যোগেরই অংশ। 
‘এনআরবি সিআইপি’ অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দের মধ্য উপস্থিত ছিলেন সংঘটনটির প্রেসিডেন্ট মোঃ মাহতাবুর রহমান, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ শাহজাহান মিয়া এবং মোহামেদ সেলিম, সাধারণ সম্পাদক কাজী সারোয়ার হাবীব প্রমুখ। সাক্ষাতে অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা প্রবাসে থাকা অবস্থায় দেশে ভূমি নিয়ে তাঁদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন। তাঁরা উল্লেখ করেন, পারিবারিক ভূসম্পদ রক্ষায় নয়  নতুন বিনিয়োগের জন্য ভূমি ক্রয় করার সময়ও তাঁরা হয়রানির স্বীকার হন। এতে অনেকেই দেশে বিনিয়োগ করার উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন। এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে স্থাপিত বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এসব সমস্যার সমাধান করেছে। মন্ত্রী তাঁদের কথা গুরুত্ব দিয়ে শোনেন এবং প্রবাসীদের যেন ভূমি নিয়ে কোনো হয়রানিতে পরতে না হয় সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
#
নাহিয়ান/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২০২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৮০
পাট থেকে তৈরি সোনালি ব্যাগ বাজারজাত করবে সরকার
                                          ---বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) :
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বলেছেন, যত দ্রুত সম্ভব পাট থেকে তৈরি ‘সোনালি ব্যাগ’ বাজারজাত করবে সরকার। আজ ডেমরার লতিফ বাওয়ানী জুট মিলস পরিদর্শনকালে  তিনি একথা বলেন। এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব  মোঃ মিজানুর রহমান,বিজেএমসির চেয়ারম্যান শাহ মোঃ নাসিম, সোনালি ব্যাগের উদ্ভাবক ও বিজেএমসি বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ড. মোবারক হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, পাট বাংলাদেশের মূল্যবান সম্পদ। এই সম্পদ কাজে লাগিয়ে দেশকে আরো এগিয়ে নিতে হবে। সরকার থেকে যে বাজেট লাগবে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সেটার ব্যবস্থা করবে। সোনালি ব্যাগ খুব দ্রুত বাংলাদেশকে সারা বিশ্বে ব্র্যাডিং করবে। সেজন্য সরকার যত দ্রুত সম্ভব পাট থেকে তৈরি পলিথিন ব্যাগ বাজারজাতকরণে যাবে। সরকারিভাবেই সেটা করা হবে। 
তিনি আরো বলেন, বর্তমানে বিজেএমসি’র উদ্যোগে একটি ম্যানুয়েল পাইলট প্ল্যান্ট দিয়ে  ‘সোনালি ব্যাগ’ তৈরির কাজ করছে। তবে বৃহৎ পরিসরে নতুন উদ্ভাবিত সোনালি ব্যাগ তৈরিতে দেশে বা বিদেশে কোনো মেশিন তৈরি হয়নি। তবে প্রাথমিকভাবে দেশীয় প্রযুক্তিতে মেশিন তৈরি করা হয়েছে। এতে প্রতিদিন ৩-৪ হাজার পলিব্যাগ উৎপাদন করা সম্ভব। প্রকল্পটি সফলভাবে পরিচালিত হওয়ায় আরো একটি মেশিনের মাধ্যমে দ্রুত বাণিজ্যিকভাবে দৈনিক এক লাখ পলিব্যাগের উৎপাদনের প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। বাংলাদেশে এই প্রথম পাট থেকে সোনালি ব্যাগ তৈরি করা হবে। সরকার চায় সারাবিশ্বে পাটের ব্যবহার ছড়িয়ে দিতে। 
সোনালি ব্যাগের উদ্ভাবক ও বিজেএমসি’র বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ড. মোবাবক হোসেন বলেন, এই ব্যাগ পলিথিন ব্যাগের চেয়ে দেড়গুণ বেশি শক্তিশালী। এটি পরিবেশ বান্ধব। এই ব্যাগ পঁচনশীল। এটিতে কোনো ধরনের প্লাস্টিক নেই। তাই পরিবেশের কোনো ক্ষতি করে না। এটা পুনরায় ব্যবহার করা যায়, তবে পলিথিনে তা সম্ভব হয় না। 
আবিষ্কৃত এই ব্যাগের ভার বহন ক্ষমতা পলিথিনের প্রায় দেড়গুণ এবং এটি পলিথিনের মতোই স্বচ্ছ হওয়ায় খাদ্য দ্রব্যাদি ও গার্মেন্টস শিল্পের প্যাকেজিং হিসেবে ব্যবহারের খুবই উপযোগী। তাছাড়া দেশীয় কাঁচামাল ব্যবহার করায় এই ব্যাগের দাম প্রচলিত পলিথিন ব্যাগের কাছাকাছিই থাকবে। 
উল্লেখ্য, গত ২ অক্টোবর এ পাট থেকে সোনালি ব্যাগ বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদনের জন্য যুক্তরাজ্যের একটি খ্যাতনামা কোম্পানির সাথে বিজেএমসি’র একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়।
#
সৈকত/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩৭৯
মুগদা হাসপাতালে সৃষ্ট ঘটনার জন্য তিন সদস্যের কমিটি গঠন
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) : 
 
রাজধানীর মুগদা হাসপাতালে আজ সৃষ্ট অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে তিন সদস্যের এক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের নির্দেশে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম এই কমিটি গঠন করে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছেন।
 
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে কমিটিতে অন্যরা হলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল)  অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আলী এবং মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোঃ শাহাদত হোসেন।
 
এক বিবৃতিতে মুগদা হাসপাতালে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে সৃষ্ট ঘটনাকে অনাকাক্সিক্ষত বলে অভিহিত করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে এ ধরনের ঘটনা দুঃখজনক এবং কারো কাছেই কাম্য নয়। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি আশ্বাস প্রদান করেন।
 
#
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/এনায়েত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯২০ ঘণ্টা  

Handout                                                                                                                    Number: 378

Korean Ambassador calls on Foreign Minister

Dhaka, 29 January 2019:

Bangladesh is an attractive destination for Foreign Direct Investment and South Korea, by industrial investments in Bangladesh, can reap the benefit of attractive investment climate in Bangladesh coupled with is economic advancement, said Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen while South Korean Ambassador Hu Kang-il paid a courtesy call to him at Foreign Minister’s office at Segunbagicha today. 

Foreign Minister lauded Korea’s miraculous success in transforming into a developed country within a generation which has inspired Bangladesh in its endeavor to steer the nation towards a higher middle income country by 2021.

Foreign Minister expressed gratitude to Ambassador for Korea’s development assistance for infrastructure developments in Bangladesh, for creating job opportunities for Bangladesh nationals in Korea and supporting development of industries in Bangladesh particularly in garments and textile sector.

Ambassador Hu mentioned that joint venture of South Korea’s leading conglomerate SK group to set up LPG terminal will facilitate generation of power plants amid crisis of availability of natural gas. Ambassador also mentioned that South Korean electronics giant LG, Samsung will soon manufacture electronic goods in Bangladesh which will boost Bangladesh’s economy to a large extent and reduce trade gap between Bangladesh and Korea.

Ambassador expressed gratitude to Bangladesh for its support to the international initiative of denuclearization of Korean Peninsula. Foreign Minister thanked Korean Government for their political and humanitarian support in tackling Rohingya crisis.

#

Tohidul/Mahmdud/Sanjib/Joynul/2019/1940hours

Handout                                                                                               Number : 377

The Special Envoy of Vietnamese Prime Minister calls on Foreign Minister

Dhaka, 29 January 2019 :

The Special Envoy of Prime Minister and Deputy Minister of Foreign Affairs of Vietnam Nguyen Quoc Dzung called on the Foreign Minister Dr. A. K. Abdul Momen, in latter’s office at Ministry of Foreign Affairs this afternoon.

The Deputy Foreign Minister of Vietnam congratulated Foreign Minister Dr. A. K. Abdul Momen on behalf of his Government. He reaffirmed his Government’s willingness to work closely with the new Bangladesh Government.

The Foreign Minister recalled the historic and gallantry contribution of the two great leaders Ho Chi Minh and our Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman towards the freedom and prosperity of Vietnam and Bangladesh respectively. He also mentioned that both the countries share similar history of struggle for independence.

 The Foreign Minister praised Vietnam and its dynamic people for the tremendous economic success. Mentioning trade between Bangladesh and Vietnam reaching close to US$ One billion by the year 2018, he proposed Vietnam side to positively consider importing our pharmaceuticals, leather & leather products and ships to fill the trade gap between two countries. The Deputy Foreign Minister assured to convey this message to the appropriate authorities in Vietnam. 

The Deputy Foreign Minister informed that Vietnam is working with diligence to hold the 2nd Foreign Office Consultation and the 2nd meeting of the Joint Committee on Trade this year.

Recalling that China became member of the G77 group (G77+China) during the chairmanship of Bangladesh which brought about significant changes to the group, the Foreign Minister requested Vietnam to positively consider the intention of Bangladesh to become a member of ASEAN during their chairmanship in 2020.

With reference to the Rohingya crisis the  Foreign Minister informed the Deputy Foreign Minister that the Prime Minister  Sheikh Hasina had saved lives of thousands of Myanmar residents from the Rakhine State (Rohingyas) temporarily sheltering them within our border. He also state that we are now committed to their voluntary repatriation to their homeland as soon as Myanmar will create the conducive environment for their safe return. He opined that Myanmar could agree to create a safe zone under the direct supervision of ASEAN which may generate perception of safety and security for the Rohingya people and make them willing for voluntary repatriation. He requested Vietnam to play an active role to get ASEAN more seized with Rohingya issue and promote dialogue among their members vis-à-vis Myanmar to curb out an early resolution for the crisis; otherwise, the whole region will have to face a threat of instability and insecurity causing deterrence to economic growth.  

The Deputy Foreign Minister sincerely appreciated the kind gesture, generosity of our Prime Minister for saving the lives of the 8,00,000 Rohingyas. He then explained reasons of their voting against Rohingya issues at the UN as a policy of interference and not supporting any issues brought against any specific country. However, he indicated possibility of revising their position on Rohingya issues in future. The Deputy Foreign Minister informed that the government of Vietnam will contribute US$ 50,000 as the humanitarian assistance for the ill-fated Rohingya and US$ 50,000 for World Food Program in Bangladesh. The Foreign Minister appreciated the revised position of Vietnam on Rohingya issues and expressed intention for a collaborative approach from now on.

 At the end, Deputy Foreign Minister invited the Foreign Minister to visit Vietnam at an earliest convenience.

#

Tohidul/Mahmud/Parvez/Salim/2019/18.20 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩৭৬ 
সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে নতুন প্রজন্মের মধ্যে তুলে ধরতে হবে
      -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) : 
সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মানবিক ও রাজনৈতিক গুণগুলোকে নতুন প্রজন্মের মধ্যে তুলে ধরে তাদেরকে উন্নত নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। 
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম মিলনায়তনে সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ‘সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম স্মরণসভা’য়  আলোচনাকালে এ কথা বলেন। কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরাম এ স্মরণসভার আয়োজন করে। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছিলেন একজন চিন্তাশীল ব্যক্তিত্ব। তাঁর এই গুণের কারণে তিনি খুব সহজেই জটিল সমস্যার সমাধান দিতে পারতেন। এজন্যই তিনি দেশ ও জাতির দুর্দিনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের মাধ্যমে ক্রান্তিকাল অতিক্রমে সহায়তা করতে পেরেছেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ বিভিন্ন সময়ে বহিঃ ও অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রের মুখোমুখি হয়েছে। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম তার বিচক্ষণতা দিয়ে সেসব সমস্যার মোকাবিলা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। তিনি বলেন, দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে হলে প্রতিটি নাগরিককে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মতো নির্লোভ, জ্ঞাননির্ভর ও উচ্চগুণসম্পন্ন  মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। 
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ডা. কামরুল হাসানসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। 
#
শিবলী/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৯২০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৭৫
প্রশিক্ষণ ও কর্মমুখী শিক্ষার মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত শিশুদের সরিয়ে আনা হবে 
     -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) : 
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, প্রশিক্ষণ ও কর্মমুখী শিক্ষার মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত শিশুদের সরিয়ে আনা হবে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ২০২১ সালের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ এবং ২০২৫ সালের মধ্যে সকল প্রকার শিশুশ্রম নিরসনে কাজ করছে সরকার। 
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীতে সিরডাপ মিলনায়তনে শিশুশ্রম নিরসনে গঠিত ‘জাতীয় শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদ’ এর ৭ম সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২৮৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত শিশুশ্রম নিরসন প্রকল্পের ৪র্থ পর্যায়ের কাজ শুরু হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে এক লাখ শিশুকে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ থেকে সরিয়ে আনা হবে। বিভিন্ন সেক্টরে নিয়োজিত শিশুদের খুঁজে বের করে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ শেষে শিশুদের আত্মকর্মসংস্থানে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে। 
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, শিশুশ্রম নিরসনে জাতীয় পর্যায় থেকে শুরু করে উপজেলা পর্যায় কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কাজে কমিটিগুলোকে আরো সক্রিয় এবং শক্তিশালী করা হবে। এর ফলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আর অর্ধ-শিক্ষিত থাকবে না এবং ২০২৫ সালের মধ্যে লক্ষ্যে পৌঁছানো যাবে বলে তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। 
সভায় শিশুশ্রম নিরসনের লক্ষ্যে কোন কোন খাতে কতো শিশু শ্রমে নিয়োজিত রয়েছে তার সঠিক সংখ্যা নির্ণয়ে দেশব্যাপী জরিপের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর শিশুশ্রম সংক্রান্ত কার্যক্রম মনিটরিং করছে এবং কোনো কারখানা মালিক শ্রমে শিশুদের নিয়োগ দিয়ে থাকলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ পর্যন্ত বিভিন্ন খাতের কারখানা মালিকের বিরুদ্ধে ১৮৬টি মামলা করা হয়েছে, যার মধ্যে ৫১টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে এবং ১৩৫টি মামলা চলমান রয়েছে।
সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব আফরোজা খান, অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ আহম্মদ, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি শুক্কুর মাহমুদ, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মোঃ সামছুজ্জামান ভূঁইয়া, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শিবনাথ রায়, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, আইএলও প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট এনজিও প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন। 
#
আকতারুল/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩৭৪
বাংলাদেশ-ভারত গণমাধ্যম সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে
                                     -- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) : 
গণমাধ্যম  ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-ভারত সহযোগিতা আরো বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং ভারপ্রাপ্ত ভারতীয় হাইকমিশনার ড. আদর্শ সোয়াইকা। 
আজ বিকেলে সচিবালয়ে তথ্যমন্ত্রীর সাথে ভারপ্রাপ্ত ভারতীয় হাইকমিশনার সাক্ষাৎ করতে এলে এ প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তারা। তথ্যসচিব আবদুল মালেক, ভারতীয় হাইকমিশন ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
বৈঠকে দু’দেশের যৌথ উদ্যোগে মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনভিত্তিক দু’টি চলচ্চিত্র নির্মাণ এবং ভারতের সম্প্রচার সংস্থা ‘প্রসার ভারতী’ এর সাথে বাংলাদেশ টেলিভিশনের মধ্যে সমঝোতা স্মারকের বিষয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়। 
কলকাতায় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র প্রদর্শনী এবং ঢাকায় ভারতের চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর বিষয়টিও আলোচনায় স্থান পায়।  
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮৪০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৭৩
প্রতিটি উপজেলায় যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে
                                --- যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) :
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ এবং ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘ ঘোষিত এসডিজি’র  লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে যুবশক্তিকে কাজে লাগাতে হবে। এবারের নির্বাচনি ইশতেহারের সিংহভাগ জুড়ে রয়েছে তরুণ ও যুব সমাজের উন্নয়নের কথা, তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং একটি দক্ষ জনসম্পদ তথা মানব সম্পদ তৈরির ঘোষণা। এ দেশের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ যুব সমাজ যা প্রায় ৫ কোটি ৩০ লাখ। তাই কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্দেশ্যে প্রত্যেক উপজেলায় যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও যুব বিনোদন কেন্দ্র প্রতিষ্টা করা হবে। 
মন্ত্রী আজ সাভারে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট আয়োজিত প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচির আওতায় ইতিমধ্যে দেশের ৩৮টি জেলার ১২৭টি উপজেলায় 
১ লাখ ৯৩ হাজার ৬২৭ জন বেকার যুবকদের অস্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ কর্মসূচি দেশের প্রতিটি উপজেলায় সম্প্রসারণ করা হবে। তিনি আরো বলেন, এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে। 
শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ শহিদুজ্জামান, ইনস্টিটিউটের পরিচালক মোরশেদ উদ্দিন আহমদসহ অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
আরিফ/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/১৯১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৭২
প্রকল্প বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকতে হবে
                                          -- পরিবেশ মন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) : 
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সরকার জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় যে সকল কার্যক্রম গ্রহণ করেছে তা বিশ^ব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় কাজ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট ফান্ড তারই একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ। মন্ত্রী প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, প্রতিটি প্রকল্পই যেন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়।  প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো অনিয়ম গ্রহণযোগ্য হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর অভিপ্রায়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে সবাইকে আরো মনোযোগী এবং দায়িত্বশীল হতে হবে। 
আজ মহাখালী পুরাতন বন ভবনে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট ফান্ডের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার এবং মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিশ^জনীন সমস্যাটি মোকাবিলায় বিশে^র সকল রাষ্ট্রকেই একযোগে কাজ করতে হবে। তবে দেশের জন্য যা করা দরকার সেটি বাংলাদেশ সরকার করছে। 
#
পাশা/মাহমুদ/এনায়েত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৭১
স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের নিজস্ব ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন 
ঢাকা, ১৬ মাঘ (২৯ জানুয়ারি) :
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ তাদের নিজস্ব ভবনে প্রধান কার্যালয় স্থাপন করতে যাচ্ছে। আজ ঢাকার আগারগাঁওস্থ প্রশাসনিক প্লট নম্বর ১৯ এফ/এ-তে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রধান কার্যালয় ভবন নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। 
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ ভবন নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এ সময় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তী, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম এবং স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (উন্নয়ন) মোঃ হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।  
০.২৮ (শূন্য দশমিক দুই আট) একর জমির ওপর ১৪ তলা ভবনটি নির্মিত হবে। প্রথম পর্যায়ে দু’টি বেজমেন্টসহ ৬তলা ভবন নির্মাণে ১৫ মাস সময় লাগবে। ভবনটির প্রতিটি ফ্লোরের আয়তন ৬ হাজার ২৪০ বর্গফুট। স্থাপত্য অধিদপ্তরের ডিজাইন অনুযায়ী গণপূর্ত অধিদপ্তর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করবে। এ জন্য ব্যয় হবে ৩৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা।  
সচিব বলেন, প্রতিবেশী দেশের সাথে বাণিজ্য সম্প্রসারণে স্থলবন্দরগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তিনি গুণগত মান বজায় রেখে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভবনটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। 
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০১ সালে ১২টি স্থলবন্দরের গেজেট করেন। ২০০১ সালে স্থলবন্দর প্রতিষ্ঠ
Todays handout (14).docx