তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৪০
সমাজের সকল ক্ষেত্রে আইনজীবীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
-- স্পিকার
ঢাকা, ১৪ ফাল্গুন (২৬ ফেব্রুয়ারি) :
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, বিশ্বায়নের এ যুগে সমাজের সকল ক্ষেত্রে আইনজীবীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে তাদেরকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে হবে।
স্পিকার আজ ঢাকার একটি হোটেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলএম আইনজীবী সমিতি (উটখখঅ) আয়োজিত উটখখঅ এর ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং শীতকালীন সম্মেলনে একথা বলেন।
স্পিকার বলেন, সমাজ বিনির্মাণে একজন আইনজীবীর কাজ করার সুযোগ আছে। সে সুযোগের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে আমাদের সকলকে নিঃস্বার্থভাবে দেশের কল্যাণে কাজ করতে হবে। তবেই দেশের কল্যাণ নিশ্চিত হবে।
তিনি উটখখঅ কে উচ্চতর প্রশিক্ষিত লিগ্যাল মাইন্ড আখ্যা দিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে এর সফলতার বিবরণ দিয়ে বলেন, অনেক মেধাবী ও প্রতিভাবান ছাত্রছাত্রীরা আইন বিভাগে ভর্তি হয়। তাই শত সীমাবদ্ধতার মাঝেও যে সকল ছাত্রছাত্রীরা বিশ্বদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করে সারাবিশ্বে তাদের দক্ষতার গুণে অনেক অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি গঠিত এই মঞ্চের মাধ্যমে উটখখঅ এর ব্যাপ্তি আরো বিস্তৃত করতে সংগঠনের সকলকে একসাথে কাজ করার আহ্বান জানান।
উটখখঅ এর সভাপতি এডভোকেট এ কে এম ফয়েজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্ট এপিলেট ডিভিশনের বিচারপতি মো. ইমান আলী, বিচারপতি মির্জা হোসাইন হায়দার, মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান, হাইকোর্ট ডিভিশনের বিচারপতি মো. মিফতাহউদ্দিন চৌধুরী, বিচারপতি এ কে এম হাকিম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. বোরহান উদ্দিন খান, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. ওয়াহিদুজ্জামান চান, সিনিয়র এডভোকেট আব্দুল বাসেত মজুমদার, সিনিয়র এডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন এবং সংগঠনের সেক্রেটারি শেখ আলী আহমেদ খোকন বক্তৃতা করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তাগণ আইনজীবীদের প্রসিডিউরাল আইন সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান অর্জনের পর অর্থ উপার্জনে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ দেন।
#
নুরুল/মিজান/নবী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/২২০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৪১
দেশ দূর্বার গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে
-- পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
রাজশাহী, ১৪ ফাল্গুন (২৬ ফেব্রুয়ারি) :
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহ্রিয়ার আলম বলেছেন, দেশ দূর্বার গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন তা বাস্তবায়ন করতে যা করা দরকার তিনি তা করবেন।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার সরদহ ইউনিয়ন ও শলুয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
এ কর্মসূচির আওতায় সরদহ ইউনিয়ন ও শলুয়া ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামে ১১৮টি আবাসিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুতের নতুন সংযোগ প্রদান করা হয়। এতে ৩৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা ব্যয়ে এক দশমিক ৫১২ কিলোমিটার বিতরণ লাইন নির্মাণ এবং ৪টি ট্রান্সফরমার স্থাপন করা হয়েছে।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার জনগণের ভাগ্যোন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বিএনপি আমলের তিন হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের সমস্যা কাটিয়ে বর্তমান সরকার ১৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে লোডশেডিং কাটিয়ে উঠেছে। দেশে আজ বিদ্যুতের কোন লোডশেডিং নেই। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতাকর্মীকে দেশের উন্নয়নে কাজ করার আহবান জানান।
প্রতিমন্ত্রী চারঘাট উপজেলা সাদীপুর ইউনিয়নের সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তা পাকাকরন ও ২০১৮ সালের মধ্যে চারঘাট উপজেলার শলুয়া ও সাদীপুর গ্রামের প্রতিটি পরিবারে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
পরে প্রতিমন্ত্রী চারঘাট উপজেলার মৎস্যজীবীদের নিবন্ধন ও পরিচয়পত্র প্রধান প্রকল্পের আওতায় জেলেদের পরিচয়পত্র বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। এ কর্মসূচির আওতায় ৮৩৪ জন মৎস্যজীবীদের মাঝে এ পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়। পরিচয়পত্র প্রদানের উদ্দেশ্য হলো সমুদ্রে ঝড়ের কবলে পড়ে বা অন্যকোন দুর্ঘটনায় পড়ে যদি কোন জেলে মারা যায় তাদের পরিচয় খুঁজে বের করে তাদের পরিবারের মাঝে ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা হবে। এ প্রকল্পটিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুষ্ঠু পরিকল্পনার ফসল।
মৎস্য অফিসের আয়োজনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুস সামাদের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য আফিসার সেলিম আকতার এবং মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আনোয়ারুল কবির হোসেন বক্তব্য রাখেন।
#
ফারুক/মিজান/নবী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/২২০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৩৯
সরকার সমানভাবে প্রতিটি এলাকার উন্নয়ন করে যাচ্ছে
-- মৎস্য প্রতিমন্ত্রী
ডুমুরিয়া (খুলনা), ১৪ ফাল্গুন (২৬ ফেব্রম্নয়ারি) :
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেছেন, সরকার সমানভাবে প্রতিটি এলাকার উন্নয়নকাজ পরিচালনা করছে। এতে জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন হচ্ছে। এটাই বর্তমান সরকারের রাজনীতির মূল লক্ষ্য।
প্রতিমন্ত্রী আজ খুলনার ডুমুরিয়ায় থুকড়া বাজার বায়তুস ছালাম কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের নির্মাণকাজ পরিদর্শন এবং ছাদ ঢালাই কাজের উদ্বোধন শেষে এক সুধী সমাবেশে একথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দির, স্কুল, কলেজ, রাসত্মাঘাট, স্বাস'্য ও বিদ্যুৎসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন করছে। সরকার কথায় নয়, উন্নয়নে বিশ্বাসী। তিনি বলেন, একদিকে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে অপরদিকে একটি চক্র ষড়যন্ত্র করছে। এ ষড়যন্ত্রের বিরম্নদ্ধে সচেতন থাকার জন্য তিনি সর্বসত্মরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের কাছে রোল মডেল। পদ্মা সেতু, খানজাহান আলী বিমানবন্দর এবং রেললাইন নির্মিত হলে দড়্গিণাঞ্চলের অর্থনীতিতে ব্যাপক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত রাখতে পারলে ২০৪১ সালের আগেই বাংলাদেশ উন্নত দেশে পরিণত হবে।
#
সুলতান/মিজান/নবী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৮০০ ঘণ্টা
Handout Number : 638
Pitha Utsab celebrated in BD Embassy in Yangon
Yangon (Myanmar), February 26 :
A Pitha Utsab was organized in Yangon on 23 February to introduce Bangladesh's culinary tradition to Myanmar and resident foreign nationals. Over 15 popular varieties of Bengali pithas was displayed to project one important aspect of the culinary tradition of greater Bengal and commonalities of Bengali traditional food with those of Myanmar and other countries in the neighbourhood.
The Pitha Utsab, held at the Chancery premise with the active support of Bangladesh community and Embassy officials, attracted a quality crowd of over 200 from among Yangon elites and civil society, Ambassadors and diplomats. Bangladesh Ambassador Sufiur Rahman delivered introductory remarks on Pitha Utsab. An array of trays of home-made pithas added one more dimension to the celebration of diversity on the sidelines of the observance of the Amar Ekushey and International Mother Language Day.
The event was held as part of the Embassy's ongoing public diplomacy campaign in Myanmar to showcase Bangladesh's cultural diversity and rich tradition particularly her culinary tradition. Through its public diplomacy, the Embassy seeks to increase its outreach with the Myanmar society and people in order to project strengths of Bangladesh culinary and culture and to dispel any misperception.
#
Reyad/Mizan/Sanjib/Selim/2016/1700 Hrs