Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ এপ্রিল ২০২১

তথ্যবিবরণী ২৮ এপ্রিল ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ২০০৯

খুলনায় কর্মহীন ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

খুলনা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

          খুলনা জেলার দিঘলিয়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের অর্থায়নে করোনায় সাড়ে পাঁচশত কর্মহীন পরিবারের মাঝে আজ দিঘলিয়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মুর্শেদী। খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন এসব ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেন।

          অনুষ্ঠানে দিঘলিয়া উপজেলার করোনায় কর্মহীন, দুস্থ, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে সাড়ে পাঁচশত কর্মহীনের মাঝে চাল ১০ কেজি, এক কেজি ডাল, তেল ৫০০ গ্রাম, আলু দুই কেজি, পেঁয়াজ এক কেজি, চিনি ৫০০ গ্রাম, দুধ ৫০০ গ্রাম ও সেমাই এক প্যাকেট বিতরণ করা হয়।

          এছাড়া তিনি দিঘলিয়া উপজেলার আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় মানুষের মাঝে ১০ কেজি চাল, এক কেজি ডাল, তেল ৫০০ গ্রাম, দুই কেজি আলু, এক কেজি পেঁয়াজ, ৫০০ গ্রাম চিনি, ৫০০ গ্রাম দুধ ও সেমাই এক প্যাকেট বিতরণ করেন।

#

চট্টগ্রামে নির্মাণ শ্রমিক, ভ্যান চালক ও দিনমজুরদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

চট্টগ্রাম, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

          চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কোভিড-১৯ জনিত উদ্ভূত পরিস্থিতিতে লকডাউন চলাকালীন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমানের নেতৃত্বে নগরীর দুঃস্থ শিল্পী, অস্বচ্ছল নির্মাণ শ্রমিক, ভ্যান চালক ও দিনমজুরদের মাঝে ৬১০ প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

          আজ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে নগরীর জামালখানস্থ ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ৬১০ জন অস্বচ্ছল মানুষের মাঝে এসব ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের উপপরিচালক (স্থানীয় সরকার) বদিউল আলম।

          প্রতি প্যাকেট ত্রানসামগ্রীর মধ্যে ছিল-৮ কেজি চাল, ২ কেজি ডাল, ২ কেজি আলু, ১ লিটার সয়াবিন তেল ও ১টি সাবান।

          পৃথক ত্রাণসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এস.এম জাকারিয়া।

#

সুলতান/রোকসানা/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২১০০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                         নম্বর : ২০০৮

সারাদেশে ৭৯৭২ টি কোভিড জেনারেল বেড

এবং ৪৫৩ টি কোভিড ডেডিকেটেড আইসিইউ বেড খালি

 

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

          করোনাকালীন সময়ে দেশের ৮ বিভাগের হাসপাতালগুলির মধ্য থেকে এই মুহুর্তে মোট ৭ হাজার ৯৭২টি কোভিড জেনারেল বেড এবং ৪৫৩ টি কোভিড আইসিইউ বেড খালি রয়েছে।

 

          হাসপাতাল সুত্র থেকে জানা গেছে, দেশের ৮ বিভাগে এই মুহুর্তে মোট কোভিড ডেডিকেটেড জেনারেল শয্যাসংখ্যা ১২ হাজার ২৬০ টি এবং মোট আইসিইউ শয্যা সংখ্যা ১ হাজার ৬৯ টি। এগুলোর মধ্য থেকে বহু সংখ্যক রোগী চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়ে যাওয়ায় এখন উল্লিখিত বেডগুলো খালি হয়েছে।

 

          উল্লেখ্য, আট বিভাগের মধ্যে ঢাকা মহানগর হাসপাতালগুলোতে মোট জেনারেল বেড সংখ্যা ৫ হাজার ৫৩৯টির মধ্যে খালি রয়েছে ৩ হাজার ১০২ টি, মোট আইসিইউ ৭৫৯ টির মধ্যে ৩২৬ টি। এই হাসপাতালগুলির মধ্যে সরকারি রয়েছে ১৩টি এবং বেসরকারি রয়েছে ১৩ টি হাসপাতাল।

 

          ঢাকা মহানগরের ১৩ টি কোভিড ডেডিকেটেড সরকারি হাসপাতালের শয্যা সংখ্যাগত পরিসংখ্যান লক্ষ্য করলে দেখা যায়, ঢাকা মেডিকেল (ফোন-০১৭১৫১৯১৩০৩) এর ৭০৫ টি বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ২১৮ টি, মোট আইসিইউ ২০ টির মধ্যে কোন বেড এখন খালি নেই। বিএসএমএমইউ (ফোন-০১৩০৯৯৮৮৮১০) এর  মোট ২৩০ টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১০০টি, মোট আইসিইউ ২০ টি বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৮ টি, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের (ফোন-০১৭৬৯০১০২০১) এর   মোট ৩০০ টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ২২ টি, মোট আইসিইউ বেড ১০ টির মধ্যে কোন বেড খালি নেই, মুগদা জেনারেল হাসপাতালের (ফোন-০১৭১১৯৭১৫১২) এর  মোট ৩৬০ টি জেনারেল বেডের মধ্যে বর্তমানে খালি রয়েছে ২১৬ টি, মোট আইসিইউ বেড ১৯ টির মধ্যে খালি আছে মাত্র ১ টি, কুয়েত মৈত্রি হাসপাতালের (ফোন-০১৭১১৩০৭০৬৯) এর  মোট ১৬৯ টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি আছে ১০১ টি এবং মোট ২৬ টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৫ টি, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের (ফোন-০১৮১৯২২১১১৫) এর মোট ১৭৪ টি সাধারণ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৯৮ টি এবং মোট ১৬ টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৭ টি, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের (ফোন-০১৭১২১৬৯৫৯০) এর মোট ২৮৮ টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১৮০ টি এবং মোট ১০ টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ২ টি, সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের (ফোন-০১৭১৫৬৩৫৯০৫) এর মোট ৯৪ টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৬৫ টি এবং ৬ টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৩ টি, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের (ফোন-০১৭৬৯০৫৮১১৯) এরমোট ৪৮৫ টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৩৫৬ টি এবং মোট ১৫ টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১০ টি। সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের (ফোন-০১৭১২৪৭৯০৭৪) এর মোট ১০ টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৮ টি, এন.আই.সি.ভি.ডি হাসপাতালের (ফোন-০১৭১৮৬৬৮৫১৬) এর মোট ১৩৭ টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১২৩ টি, টিবি হাসপাতালের (ফোন-০১৭১৬২০৬৫৮৮) এর মোট ২০০টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১৮৫ টি এবং মোট ৫ টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৪ টি, ডিএনসিসি হাসপাতালের (ফোন-০১৭৬৯০১৮১৮৩) এর মোট ২০০টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৭৭ টি এবং মোট ১০০টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১৭ টি।

 

#

মাইদুল/রোকসানা/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২১৩৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                           নম্বর : ২০০৭

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক সৈয়দ শাহজাহানের ইন্তেকালে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

          বাংলাদেশের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের প্রেস সচিব, বীর মুক্তিযোদ্ধা   ও প্রবীণ সাংবাদিক সৈয়দ শাহজাহানের ইন্তেকালে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

          আজ রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭৮ বছর বয়সে এই নিবেদিতপ্রাণ সাংবাদিক শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর মৃত্যুতে মন্ত্রী প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তার শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। মৃত্যুকালে সৈয়দ শাহজাহান তাঁর স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

 

          ড. হাছান মাহ্‌মুদ তার শোকবার্তায় দৈনিক ইত্তেফাকের সাবেক প্রধান প্রতিবেদক সৈয়দ শাহজাহানকে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, দক্ষ জনসংযোগ কর্মকর্তা এবং অনন্য সাংবাদিক হিসেবে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। মন্ত্রী বলেন, দেশ ও গণমাধ্যমের জন্য সৈয়দ শাহজাহানের ভালোবাসা তাকে স্মরণীয় করে রেখেছে।

 

                                                #

আকরাম/রোকসানা/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২০৩৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২০০৬

রাজশাহীতে কর্মহীন ও অসহায় মানুষদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

রাজশাহী, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

          রাজশাহী রিভারভিউ কালেক্টরেট স্কুল মাঠে আজ করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে জেলার ৯টি উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্ত কর্মহীন, দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়।

 

          রাজশাহী জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিল বিতরণ কার্যক্রমে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে এ ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।

 

          জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তহবিল থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে আজ ২০০টি অসহায়, দুঃস্থ ব্যক্তি ও পরিবারের মাঝে  ত্রাণসামগ্রী হিসেবে প্রত্যেককে ১০ কেজি চাল, ১ কেজি ডাল ও ১ লিটার সয়াবিন তেল প্রদান করা হয়।

 

          ত্রাণ বিতরণকালে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক শাহানা আক্তার জাহান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মুহাম্মদ শরিফুল হকসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

 

#

ফারুক/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/১৯৪৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                             নম্বর : ২০০৫

 

সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১ লাখ ১৯ হাজার ১০১ জনের ভ্যাকসিন গ্রহণ

 

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে মোট ১ লাখ ১৯ হাজার ১০১ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করেছেন। এদের মধ্যে প্রথম ডোজে  ৩০ জন এবং দ্বিতীয় ডোজে ১ লাখ ১৯ হাজার ৭১ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন। প্রথম ডোজে  ১৮ জন পুরুষ এবং ১২ জন মহিলা ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন। দ্বিতীয় ডোজে  ৭৩ হাজার ১২৪ জন পুরুষ এবং ৪৫ হাজার ৯৪৭ জন মহিলা ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন।

 

          এ নিয়ে সারা দেশে গত ২৭ জানুয়ারি থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বমোট ভ্যাকসিন গ্রহীতার সংখ্যা ৮৫ লাখ ১৭ হাজার ৮০১ জন। এদের মধ্যে প্রথম ডোজে ৩৬ লাখ ৮ হাজার ৭৬৪ জন পুরুষ এবং ২২ লাখ ১০ হাজার ৮৮২ জন মহিলা ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন। দ্বিতীয় ডোজে ১৭ লাখ ৫৪ হাজার ৯২৩ জন পুরুষ এবং ৯ লাখ ৪৩ হাজার ২৩২ জন মহিলা ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন।                        

 

          উল্লেখ্য, ২৮ এপ্রিল ২০২১ বিকাল ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত সরকার কর্তৃক তৈরিকৃত সুরক্ষা অ্যাপে মোট ৭২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৮৪ জন ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য নিবন্ধন করেছেন।

#

মিজানুর/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/১৯২৩ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ২০০৪

দ্রুততম সময়ে চালু হবে বিজেএমসির বন্ধ মিল

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

          বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক বলেছেন, বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন (বিজেএমসি)র বন্ধ মিলসমূহ দ্রুততম সময়ে ভাড়াভিত্তিক ও ইজারা (লিজ) পদ্ধতিতে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পুনঃচালুর বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বিজ্ঞপ্তির আওতায় দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তা লিজ গ্রহণের সুযোগ পাবে। এক্ষেত্রে সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ (এফডিআই) কে অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচনা করা হবে।

          আজ মন্ত্রণালয়ের মাসিক সমন্বয় সভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। সভায় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান, অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল কালামসহ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দফতর ও সংস্থার প্রধানগণ যুক্ত ছিলেন।

          মন্ত্রী বলেন, পৃথিবী জুড়ে পাটের কদর ও চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় পাটচাষিরা বর্তমানে কাঁচা পাটের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন। চলতি পাট মৌসুমে কাঁচা পাটের গড় দর ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি। ফলে পাটচাষীরা এ মৌসুমে অধিক পরিমাণে পাট চাষে আগ্রহী হচ্ছে। এতে দেশের অর্থনীতিতে পাটখাতের অবদান আরো সুসংহত হবে বলে আশা করা যায়। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে (জুলাই-মার্চ) পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ ৯৫৩ দশমিক ৫৭ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। এই অংক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২২ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেশি। আর তা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ১০ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেশি।

          মন্ত্রী বলেন, বেসকারি ব্যবস্থাপনায় পুনঃচালুকৃত মিলে অবসায়নকৃত শ্রমিকেরা অগ্রাধিকারভিত্তিতে কাজের সুযোগ পাবে। একই সাথে এসব মিলে কর্মক্ষম ও দক্ষ শ্রমিকদের নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। সকল শ্রমিককে পর্যায়ক্রমে অবশ্যই পুনর্বাসন করা হবে। বেসরকারি পাটকলগুলোর উৎপাদনশীলতা ও ব্যবস্থাপনার কৌশলের কারণে দেশের অর্থনীতিতে পাটখাতের অবদান আরো বাড়বে বলে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

          মন্ত্রী বলেন, উৎপাদন বন্ধকৃত ২৫টি মিলের মধ্যে ৪টি মিলের (জাতীয়, খালিশপুর, দৌলতপুর ও কেএফডি) মিলের শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি আগস্ট ২০২০ মাসে পরিশোধ করা হয়েছে। অবসরপ্রাপ্ত ও অবসায়নকৃত ৩৪ হাজার ৭৫৭ জন স্থায়ী শ্রমিকদের পাওনাদি ২ লাখ টাকার ঊর্র্ধ্বে পাওনার ক্ষেত্রে অর্ধেক নগদে ও অর্ধেক তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ইস্যুর মাধ্যমে পরিশোধের সিদ্ধান্ত আছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২১টি মিলের সবগুলোতে নগদ অংশ পরিশোধের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ হতে এ পর্যন্ত ১ হাজার ৭৬৯ দশমিক ৪১ কোটি টাকা পাওয়া গিয়েছে।  অদ্যাবধি ৩১ হাজার ৭৫৭ জন শ্রমিকের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তরের মাধ্যমে ১ হাজার ৬৬২ দশমিক ১৭ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে, যা বরাদ্দের তুলনায় প্রায় ৯৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ। মামলাজনিত সমস্যা, অডিট আপত্তিজনিত সমস্যা, শ্রমিকদের নামের সাথে এনআইডির গরমিল, অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিকদের ব্যাংক হিসাব না থাকার কারণে কিছু সংখ্যক শ্রমিকদের পাওনাদি পরিশোধ বিলম্বিত হচ্ছে। এ সকল সমস্যা নিরসনকল্পে শ্রমিক ও মিল ও সংস্থা হতে মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে, অডিট আপত্তি নিষ্পত্তির প্রচেষ্টা নেয়া হয়েছে এবং শ্রমিকদের নামের গরমিল সংশোধন করে ও ব্যাংক হিসাব খোলা রাখার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। সমস্যা নিরসন করে শীঘ্রই নগদ অংশের শতভাগ পারিশোধের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। বাকি অর্ধেক সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে সঞ্চয়পত্র ইস্যু সার্ভার নির্ভর হওয়ায় বিষয়টি কিছুটা সময়সাপেক্ষ।

          উল্লেখ্য, রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলসমূহের বিরাজমান পরিস্থিতি স্থায়ী সমাধানসহ পাটখাতে প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিজেএমসি এর নিয়ন্ত্রণাধীন ২৫টি পাটকল ১ জুলাই, ২০২০ তারিখে বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

#

সৈকত/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/১৯৩০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                             নম্বর : ২০০৩

 

শব্দদূষণ মুক্ত থাকতে সবাইকে শব্দসচেতন হতে হবে

                                           ---পরিবেশ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

 

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, শব্দদূষণ থেকে মুক্ত থাকতে আমাদের প্রত্যেককে শব্দসচেতন হতে হবে। অপ্রয়োজনীয় শব্দ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। এলক্ষ্যে শিশুদেরকে শৈশব থেকেই শব্দসচেতন করে গড়ে তুলতে হবে। সকলে মিলেই নিরাপদ আবাস গড়ে তোলার মাধ্যমে আমরা গড়ে তুলব 'শব্দদূষণমুক্ত পরিবেশ, শেষ হাসিনার বাংলাদেশ'।

          আজ ‘Protect Your Hearing. Protect Your Health’ প্রতিপাদ্য ধারণ করে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস-২০২১ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের "শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্প" আয়োজিত ভার্চুয়াল কর্মশালায় ঢাকাস্থ সরকারি বাসভবন হতে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, সরকার শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। সচিবালয়ের চারপাশে নীরব এলাকা বাস্তবায়ন করতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশেন এর সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই গৃহীত পরিকল্পনা বাস্তাবায়ন করা হবে। বর্তমানে আগারগাঁও এলাকাসহ সকল (৯টি) সিটি কর্পোরেশনে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা করা হয়েছে যেখানে হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও প্রশাসনিক এলাকা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। সকল নীরব এলাকা শব্দমুক্ত করার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ পুলিশ, সিটি কর্পোরেশন, বিআরটিএসহ বিভিন্ন সংস্থা একসাথে কাজ করবে। প্রয়োজনে বিদ্যমান আইন পরিবর্তন করে নতুন আইন প্রবর্তন এবং কঠোরভাবে বিদ্যমান আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

          মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেন, ঢাকা শহর সহনীয় মাত্রার চেয়ে তিনগুণ তীব্রতার শব্দদূষণে আক্রান্ত। এর ফলে প্রায় অর্ধ কোটি মানুষ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে। প্রতিনিয়ত অসচেতনতাবশত, অকারণেই ঘরে এবং ঘরের বাইরে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। আবাসিক এলাকায় যানবাহনে অযাচিত হর্ণের ব্যবহার, নির্মাণ কাজে সৃষ্ট শব্দ, বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠানে মাইক ও সাউন্ড বক্সের মাধ্যমে সৃষ্ট শব্দ দ্বারা প্রতিনিয়ত শব্দদূষণ হচ্ছে যা মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যহত করছে।

          মন্ত্রী বলেন, উচ্চ শব্দ কম সময়ের জন্য হলেও তা শ্রবণ শক্তির জন্য ক্ষতিকর। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ১.১ বিলিয়ন মানুষ (১২-৩৫ বছর বয়সী) অত্যধিক শব্দযুক্ত বিনোদনমূলক কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্ত থাকার কারণে শ্রবণশক্তি হ্রাস হওয়ার ঝুঁকিতে রযেছে। মানসম্মত জীবনযাপনের লক্ষ্যে শব্দদূষণের বিভিন্ন ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে নিজে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি অন্যকেও সচেতন করতে সবাইকে আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানাই।

          পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, সচিব জিয়াউল হাসান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর প্রাণ গোপাল দত্ত এবং সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালক ও পরিবেশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোঃ হুমায়ুন কবীর (যুগ্ম সচিব)। এছাড়া কর্মশালায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, পুলিশ বিভাগ, পরিবহণ খাত, সিটি কর্পোরেশন, বেসরকারি সংস্থা, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, গবেষক এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

 

#

দীপংকর/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/১৯৩৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                         নম্বর : ২০০২

 

 বিএনপি বিকারগ্রস্ত

         ---তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

 

            'সরকার নয়, বিএনপিই বিকারগ্রস্ত এবং দুষ্কৃতকারীদের পক্ষে' বলেছেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

            আজ রাজধানীর মিন্টু রোডের বাসভবনে সীমিত পরিসরে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্য 'জোর করে ক্ষমতা ধরে রাখতে গিয়ে সরকার বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়েছে এবং কল্পকাহিনী সাজিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা করছে' এর প্রতি সাংবাদিকরা দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মন্ত্রী একথা বলেন।  

            ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, 'সরকার নয়, বিএনপিই বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়েছে এবং এজন্য নানা উল্টাপাল্টা কথা বলছে। আপনারা দেখেছেন করোনার টিকা নিয়ে তারা কিভাবে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে, এখনও সেই অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।'

            'মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন, টিকা আসতে ছয় মাস লাগবে, অথচ আগামী মাসেই করোনার টিকা আসছে' উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার অত্যন্ত দক্ষতার সাথে মহামারি মোকাবিলা করছে এবং একইসাথে মানুষের জীবিকা রক্ষার জন্যও কাজ করে যাচ্ছে। 

            এসময় মন্ত্রী আরো বলেন, 'বিএনপি সবসময় দুষ্কৃতকারীদের পক্ষ নেয়। তাদের নিজেদের দলে আগুনসন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসী, যারা মানুষ ও মানুষের সহায়-সম্পত্তিতে আগুন দিয়েছে, তারা থাকার কারণেই বিএনপি দুষ্কৃতকারী-সন্ত্রাসীদের পক্ষ নেয়।

শেখ জামাল ছিলেন দুঃসাহসী অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধা

            এদিন বক্তব্যের শুরুতেই আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ জাতির পিতার দ্বিতীয় পুত্র শহিদ শেখ জামালের ৬৮তম জন্মদিন উপলক্ষে তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, শেখ জামাল ছিলেন দুঃসাহসী অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধা। 

            মন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব, জননেত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় কন্যা শেখ রেহানা, কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের সঙ্গে শেখ জামালও গ্রেফতার হয়েছিলেন। তাদেরকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী অন্তরীণ করে রেখেছিল। সেখান থেকে দুঃসাহসিকতার সাথে পালিয়ে ভারতে গিয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। 

            এসময় ড. হাছান শহীদ শেখ জামালকে দেশের একজন দক্ষ সেনা অফিসার হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, তিনি ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লং কোর্সের প্রথম ব্যাচের কমিশন্ড অফিসার। শেখ জামাল যুগোস্লাভিয়ার মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণ নেন। এরপর ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্ট অ্যাকাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে ঢাকা সেনানিবাসে দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট পদে যোগদান করেন।

            মন্ত্রী বলেন, '১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালোরাত্রিতে ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাতে জাতির পিতা এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শাহাদতবরণকারী শেখ জামালের বিদেহী আত্মার শান্তির জন্য আমরা কায়মনে প্রার্থনা করি।'

#

আকরাম/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/১৮১৫ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                       Number : 2001

 

Joint Statement of the Foreign Ministers of China, Afghanistan,

Bangladesh, Nepal, Pakistan and Sri Lanka on Joint Response to COVID-19


Dhaka, 28 April :

On 27 April 2021, State Councilor and Foreign Minister Wang Yi of the People’s Republic of China, Acting Foreign Minister Mirwais Nab of the Islamic Republic of Afghanistan, Foreign Minister A K Abdul Momen of the People’s Republic of Bangladesh, Foreign Minister Pradeep Kumar Gyawali of Nepal, Foreign Minister Makhdoom Shah Mahmood Qureshi of the Islamic Republic of Pakistan, and Foreign Minister Dinesh Gunawardena of the Democratic Socialist Republic of Sri Lanka held a video conference on joint response to COVID-19, and exchanged views on international and regional cooperation on pandemic response and post-COVID economic recovery.

 The Foreign Ministers noted with satisfaction the concerted and productive efforts made by their countries since the start of COVID-19 to combat the virus and promote economic recovery in the spirit of overcoming challenges through cooperation and mutual assistance.

The Foreign Ministers pointed out that COVID-19 is a common enemy of humankind, and that countries should step up solidarity and cooperation to win the final victory over it. China expressed its readiness to provide continued medical supplies and technical assistance to participating countries to the best of its ability. Chinese initiative was appreciated.

The Foreign Ministers reiterated their firm support to WHO’s due role in the global cooperation against COVID-19 and acknowledged that tracing the origin of the virus is a matter of science and a global mission. The Foreign Ministers expressed opposition to politicizing the issue. The participating countries will strengthen cooperation to track COVID-19 mutation closely.

 The Foreign Ministers agreed that vaccines, as a key weapon to defeat COVID-19, should be distributed in accordance with the principle of equity and justice. The Foreign Ministers expressed that Ôvaccine nationalismÕ will hinder the global efforts to defeat COVID-19 and underscored the need to avoid the Ôimmunity gapÕ. The Foreign Ministers appreciated China’s efforts in addressing this challenge. China would act on President Xi Jinping’s important statement on making the vaccines a global public good, and carry out continued vaccine cooperation with the participating countries in a flexible manner, including co-production of COVID-19 vaccines.

 The Foreign Ministers recognized the serious impact of COVID-19 on the global economy and its complex implications for the sustainable development of all countries. The Foreign Ministers agreed to deepen Belt and Road cooperation, open their borders under the premise of pandemic prevention and control for smooth trade, keep the industrial and supply chains stable and secure, and give a stronger boost to economic recovery and the improvement of people’s lives. China agreed to support the participating countries to overcome the impact of COVID-19 on their economies through enhanced level of economic cooperation and collaboration.

The Foreign Ministers stressed the importance to strengthen cooperation in poverty reduction, food security and other non-traditional security fields to protect the livelihood of people with special attention to the most vulnerable groups. To facilitate personnel exchanges against the backdrop of COVID-19, the Foreign Ministers agreed to discuss the possibility of mutual recognition of digital Ôhealth codesÕ.

 To push forward practical cooperation in relevant fields, China announced its decision to establish a China-South Asian Countries Emergency Supplies Reserve, set up a China-South Asian Countries Poverty Alleviation and Cooperative Development Center, and hold a China-South Asian Countries E-commerce Cooperation Forum on Poverty Alleviation in Rural Areas. The other participating countries expressed support. The Foreign Ministers agreed to make these mechanisms inclusive, transparent, sustainable and demand-driven.

 The Foreign Ministers agreed to closely follow the development of COVID-19 situation in India, and expressed their willingness to provide needed support through respective channels in consultation with India.

 The Foreign Ministers agreed to maintain the momentum of cooperation among the six countries, hold consultations at the Foreign Minister, Vice Foreign Minister, Secretary and Director General levels, expand cooperation areas and lend impetus to future cooperation. In addition, in a spirit of openness, inclusiveness and win-win cooperation, the six countries welcomed active participation of other countries in the region.

#

Tohidul/Sahela/Sanjib/Joynul/2021/1800hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ২০০০

শ্রম মন্ত্রণালয়ের প্রোগ্রামার আরিফুলের মৃত্যুতে শ্রম প্রতিমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

          শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রোগ্রামার মো. আরিফুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।

          প্রতিমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

           মো. আরিফুল ইসলামের মৃত্যুতে মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আব্দুস সালামও গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। উল্লেখ্য প্রোগ্রামার মো. আরিফুল ইসলাম করোনা আক্রান্ত হয়ে মাত্র ৩৪ বছর বয়সে গত রাতে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

#

আকতারুল/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/১৭৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                         নম্বর : ১৯৯৯

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

 

 ‌            স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৮ হাজার ২০৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২ হাজার ৯৫৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭ লাখ ৫৪ হাজার ৬১৪ জন।

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৭ জন-সহ এ পর্যন্ত ১১ হাজার ৩০৫ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৬ লাখ ৭২ হাজার ৩১৯ জন।

 

#

 

দলিল/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/১৭২৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                       &n

2021-04-28-15-48-30d7588bf153500729de9449bbac6a20.docx 2021-04-28-15-48-30d7588bf153500729de9449bbac6a20.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon