Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd অক্টোবর ২০১৫

তথ্যবিবরণী ২৩/১০/১৫

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ৩০৯০

তরম্নণ সমাজকে খেলাধুলা ও শরীরচর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে
                                               -- স্পিকার

ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৩ অক্টোবর) :

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, একটি সুষ্ঠু জাতি গঠনে ক্রীড়া ও শরীরচর্চার ভূমিকা অপরিসীম। তাই বাংলাদেশের তরম্নণ সমাজকে খেলাধুলা ও শরীরচর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। 

স্পিকার আজ ঢাকার মিরপুরে হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে ইন্টারন্যাশনাল কারাতে অর্গানাইজেশন (আই কে ও), বাংলাদেশ শাখা আয়োজিত  ‘আনত্মর্জাতিক ওপেন ফুলকন্টাক্ট কারাতে টুর্নামেন্ট ২০১৫’ এর পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।  

স্পিকার বলেন, ক্রীড়া শুধু অবসর ও বিনোদনের অংশই নয়, এটা মনোবল বৃদ্ধি ও  শৃঙ্খলাবদ্ধ জীবনযাপনেও সহায়তা করে। বর্তমান সরকার বিভিন্ন খেলার উন্নয়নে কাজ করছে। সম্প্রতি ক্রীড়াড়্গেত্রে আনত্মর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের সাফল্য তারই প্রমাণ।  তিনি সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংশিস্নষ্ট সকলকে ক্রীড়া উন্নয়নে ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। 

স্পিকার আরো বলেন, খেলাধুলা আনত্মর্জাতিক কূটনীতি ও পারস্পরিক সহযোগিতার ড়্গেত্রেও গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেশের ভাবমূর্তির উন্নয়নেও ক্রীড়ার ভূমিকা অপরিসীম। কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশকে আনত্মর্জাতিক পর্যায়ে আরো সম্মানজনক অবস'ানে নিয়ে যেতে তিনি ক্রীড়াবিদদের প্রতি আহ্বান জানান। 

টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ, ইরান, ভারত, লেবানন, ইংল্যান্ড, আমেরিকা এই ৬টি দেশের ১৭ জন প্রতিযোগী অংশ নেয়। টুর্নামেন্টে ইরানের হামিদ বায়াত চ্যাম্পিয়ন এবং সাঈদ রোশনেই প্রথম রানারআপ হন। দ্বিতীয় রানারআপ হন বাংলাদেশের আলেক্সান্ডার ওয়াদুদ । 

#

এমাদুল/মিজান/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৫/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ৩০৮৯
২০১৭ সালে বাংলাদেশে আইপিইউ সম্মেলন
ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৩ অক্টোবর) :
২০১৭ সালের মার্চে ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) এর ১৩৬তম এসেম্বলি বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে। গত ১৭-২১ অক্টোবর সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত আইপিইউ’র ১৩৩ম সম্মেলনে যোগদানশেষে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতা ডেপুটি স্পিকার এডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়া আজ দেশে ফিরে একথা জানান। বিশ্বের পার্লামেন্টসমূহের শীর্ষ সংগঠন আইপিইউ’র এসেম্বলি বাংলাদেশে আয়োজনের বিষয়টি  অত্যনত্ম গৌরব ও সম্মানের বলে তিনি উলেস্নখ করেন। 
উলেস্নখ্য, ২০১৪ সালের অক্টোবরে কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি এসোসিয়েশন (সিপিএ) এর নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং  আইপিইউ’র প্রেসিডেন্ট হিসেবে সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী নির্বাচিত হয়ে দেশ ও জাতির জন্য বিরল সম্মান বয়ে আনেন। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৭ সালে আইপিইউ’র ১৩৬তম এসেম্বলির আয়োজক হওয়ার বিষয়ে সদ্যসমাপ্ত অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রসত্মাব উত্থাপন করা হলে তা গৃহীত হয় ।  
আইপিইউ’র পাঁচ দিনব্যাপী  সম্মেলনে মূল বিষয়বস' ‘দ্য  মোর‌্যাল এন্ড ইকনমিক ইমপারেটিভ ফর  ফেয়ারার, স্মার্টার এন্ড  মোর হিউম্যান মাইগ্রেশন (ঞযব সড়ৎধষ ধহফ বপড়হড়সরপ রসঢ়বৎধঃরাব ভড়ৎ ভধরৎবৎ, ংসধৎঃবৎ ধহফ সড়ৎব যঁসধহ সরমৎধঃরড়হ)’ এর ওপর সাধারণ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় এবং বিভিন্ন দেশের সংসদ সদস্যবৃন্দ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। এর পাশাপাশি বিভিন্ন স'ায়ী কমিটি বিশ্ব শানিত্ম ও আনত্মর্জাতিক নিরাপত্তা, টেকসই উন্নয়ন, অর্থ ও বাণিজ্যসহ জাতিসংঘ এফেয়ার্স সম্পর্কিত বিষয়সমূহের ওপর আলোচনা ও সুপারিশ করে। এছাড়া, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সম্পর্কিত স'ায়ী কমিটিতে ‘ডেমোক্রেসি ইন দ্য ডিজিটাল এরা এন্ড দি  থ্রেট টু প্রাইভেসি এন্ড ইনডিভিজ্যুয়াল ফ্রিডমস (উবসড়পৎধপু রহ ঃযব ফরমরঃধষ বৎধ ধহফ ঃযব ঃযৎবধঃ ঃড় ঢ়ৎরাধপু ধহফ রহফরারফঁধষ ভৎববফড়সং)’ বিষয়ে সংসদ সদস্যগণ আলোচনায় অংশ   নেন। জেন্ডার ও নারী বিষয়ক কমিটিতে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সদস্য  জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ ও অপর দু’জন নারী সংসদ সদস্য বক্তব্য রাখেন। সেক্রেটারি জেনারেলদের বৈঠকগুলোতে  জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আশরাফুল মকবুল অংশগ্রহণ করেন।
        ১৩৩তম আইপিইউ সম্মেলনে যোগদানকারী বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা হলেন- বিরোধীদলীয় নেতা  রওশন এরশাদ, সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ, এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, মো. নুরম্নল ইসলাম সুজন, মইন উদ্দীন খান বাদল, ফজলে হোসেন বাদশা, হাজী মো. সেলিম, শিরিন নাঈম, রওশন আরা মান্ন্নান, সেলিম উদ্দিন এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আশরাফুল মকবুল।                                                                                                                                                                                                                                                           
#
এমাদুল/মিজান/জসীম/মোশারফ/সেলিম/২০১৫/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                              নম্বর : ৩০৮৮
আইনের সাথে লুকোচুরি ও রাজনৈতিক ভ-ামির অবসান ঘটাবে দলভিত্তিক স্থানীয় নির্বাচন 
                                                 ---তথ্যমন্ত্রী 
ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৩ অক্টোবর) 
    তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, দলীয় ভিত্তিতে নির্বাচন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দল ও আইনের লুকোচুরি খেলা এবং রাজনৈতিক ভ-ামির অবসান ঘটাবে। তিনি বলেন, আগে রাজনৈতিক দলগুলো অঘোষিতভাবে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থীদের সমর্থন দিত, যা সবার জানা। এটি ছিল আইনের সাথে দলগুলোর লুকোচুরি খেলা এবং এক ধরনের রাজনৈতিক ভ-ামি। দলীয় ভিত্তিতে নির্বাচন এ লুকোচুরি ও ভ-ামির অবসান ঘটাবে।
    জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী আগামী ৩১ অক্টোবর জাসদের ৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন প্রস্তুতি উপলক্ষে আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে জাসদ কার্যালয়ে দলের ঢাকা মহানগর কমিটির প্রতিনিধিসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
    দলীয় প্রতীকে স্থানীয় সরকার নির্বাচন ব্যবস্থার কারণে তৃণমূল পর্যায়ের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো আর উদাসীন থাকতে পারবে না উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এর মাধ্যমে ভারত-যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের উন্নত গণতান্ত্রিক রাজনীতির ক্লাবের সদস্য হলো বাংলাদেশ।
    হাসানুল হক ইনু পূর্ববর্তী স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোর তথ্যউপাত্ত তুলে ধরে বলেন, এপর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৮ বার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন, ৯ বার পৌরসভা নির্বাচন, ৪ বার উপজেলা পরিষদ নির্বাচন, ১টি পার্বত্য জেলা পরিষদ নির্বাচনসহ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনগুলো সবসময়ই দেশে বিদ্যমান সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। মেয়াদশেষে নিয়মানুযায়ী আগামী স্থানীয় সরকার নির্বাচন হতে যাচ্ছে। এটি কোনো আন্দোলন চাপা দেয়ার কৌশল নয়, জাতীয় নির্বাচন পাশ কাটানোরও কৌশল নয়। জাতীয় নির্বাচন ২০১৯ সালে সময়মতো হবে, কেউ তা আটকাতে পারবে না। 
    গণমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্টের বরাত দিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত পূর্ববর্তী স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছে এবং সকলে ফলাফলও মেনে নিয়েছে। এমনকি ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ের পরও ২০১১ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীদের তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল।
    প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন ও জাসদ মহানগর সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক মীর হোসেন আখতারের সভাপতিত্বে সভায় জাসদের সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, জাসদ নেতা  নূরুল আখতার, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, করিম সিকদার, আফরোজা হক রীনা, আনোয়ারুল ইসলাম বাবু, শফিউদ্দিন মোল্লা, শহীদুল ইসলাম, নুরুন্নবী, এড. মহিবুর রহমান মিহির, সামছুল ইসলাম সুমন ও এড. সেলিম উদ্দিন বক্তব্য রাখেন । মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি ও জাসদের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক 
এড. হাবিবুর রহমান শওকত, নাদের চেীধুরী, উম্মে হাসান ঝলমলসহ মহানগর কমিটির প্রতিনিধিবর্গ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
আকরাম/মিজান/নবী/মোশারফ/আব্বাস/২০১৫/১৭৫৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩০৮৭

পবিত্র আশুরা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৩ অক্টোবর) :

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পবিত্র আশুরা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

    ‘‘পবিত্র আশুরা মানব ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন। এ দিনটি বিশ্বের মুসলমানদের কাছে অত্যনত্ম পবিত্র।  

    হিজরি ৬১ সালের ১০ মহররম মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর  দৌহিত্র হযরত ইমাম  হোসেন (রাঃ) ও তাঁর পরিবারবর্গ কারবালা প্রানত্মরে শাহাদতবরণ করেন।

    সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় তাঁদের এ আত্মত্যাগ মুসলিম উম্মাহ্‌র জন্য এক উজ্জ্বল ও অনুকরণীয় দৃষ্টানত্ম হয়ে আছে।

    সকল অন্যায় ও অবিচারের বিরম্নদ্ধে রম্নখে দাঁড়িয়ে আমাদের জাতীয় জীবনে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার  ড়্গেত্রে আশুরার মহান শিড়্গার প্রতিফলন ঘটাতে আমি সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী  হোক।’’

#

মিনা/মিজান/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৫/১৭০১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ৩০৮৬
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৩ অক্টোবর) :
    রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ পবিত্র আশুরা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

    ‘‘পবিত্র আশুরা উপলক্ষে আমি কারবালা প্রানত্মরে শাহাদতবরণকারীসহ সকল শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। 

    পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান হিসাবে ইসলামে সবসময় আলস্নাহর একত্ববাদ ও ইসলামি অনুশাসন প্রতিষ্ঠার ওপর গুরম্নত্ব দেয়া হয়েছে। পবিত্র আশুরা সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য সমগ্র মুসলিম উম্মাহর জন্য এক তাৎপর্যময় ও শোকের দিন। সত্য প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে হযরত ইমাম হোসেন (রাঃ) ও তাঁর পরিবারের সম্মানিত সদস্যগণ এ দিনে ইয়াজিদের সৈন্যদের হাতে কারবালায় শহিদ হন। ইসলামের সুমহান আদর্শকে সমুন্নত রাখার জন্য তাঁদের এই আত্মত্যাগ ইতিহাসে সমুজ্জ্বল হয়ে আছে। কারবালার শোকাবহ ঘটনার স্মৃতিতে ভাস্বর পবিত্র আশুরার শাশ্বত বাণী আমাদেরকে অন্যায় ও অত্যাচারের বিরম্নদ্ধে সোচ্চার হতে উদ্বুদ্ধ করে। সত্য ও সুন্দরের পথে চলার প্রেরণা যোগায়। 

    ইসলাম শানিত্ম ও সমপ্রীতির ধর্ম। এখানে হানাহানি, হিংসা, দ্বেষ বা বিভেদের কোন স'ান নেই। পবিত্র আশুরার এই দিনে আমি সাম্য, ন্যায়ভিত্তিক ও শানিত্মপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মুসলিম উম্মাহর ঐক্য, সংহতি ও অব্যাহত অগ্রগতি কামনা করি। মহান আলস্নাহ আমাদের সহায় হোন।

    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
আজাদ/মিজান/মোশারফ/আব্‌বাস/২০১৫/১৭০০ ঘণ্টা

Todays handout (3).doc