Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

    

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর: ২৮৩৭

 

নতুন প্রজন্মকে বেশি বেশি বই পাঠের আহ্বান যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর

 

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

 

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান বলেছেন, অমর একুশে বইমেলা বাঙালি প্রাণের স্পন্দন।  ফেব্রুয়ারি এলে প্রতিটি বাঙালির নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে ধ্বনিত হয় এই বইমেলা।  ১৯৭৪ সালে বাংলা একাডেমির উদ্যোগে একটি বিশাল জাতীয় সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।  তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই মেলার উদ্বোধন করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতি বছরই একুশে বইমেলার উদ্বোধন করে থাকেন। বস্তুত, বাংলা একাডেমির একুশে বইমেলা বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে ধারাবাহিকভাবে  সমৃদ্ধ করে চলেছে।

 

মন্ত্রী আজ বাংলা একাডেমির ডক্টর শহিদুল্লাহ ভবনের সাহিত্য বিশারদ আব্দুল করিম মিলনায়তনে  লেখক গাজী  সাইফ জামান রচিত ‘এক পাতা গল্প’ শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, এটা দুঃখজনক, বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা আগের মতো বই পাঠ করে না। ছাপানো বইয়ের প্রতি কেন জানি তাদের এক প্রকার অনীহা তৈরি হয়েছে। এটি মোটেও কাম্য নয়। তারা সবকিছু এখন ডিজিটাল মাধ্যমে করতে চায়।  কিন্তু নতুন বইয়ের পাতায় যে সুঘ্রাণ, নতুন বই পাঠের আনন্দ  তা থেকে তারা বঞ্চিত হচ্ছে। আমি তরুণ প্রজন্মকে বেশি বেশি বই পাঠের উদাত্ত আহ্বান জানাই।

 

অনুষ্ঠানে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও লেখক গাজী সাইফ জামানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া সচিব ড. মহিউদ্দিন আহমেদ। 

 

#

 

আরিফ/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২২২০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যববিরণী                                                                                  নম্বর:  ২৮৩৬

 

প্রতিবন্ধিতা বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে

                          -- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

 

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আমাদের নীতি নির্ধারণী ও উচ্চ পর্যায়ে  প্রতিবন্ধিতা বিষয়ে সচেতনতা থাকলেও সকল পর্যায়ে এ বিষয়ে পর্যাপ্ত সচেতনতা নেই। এ বিষয়গুলোতে সচেতনতা বিশাল পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। প্রতিবন্ধিতা বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে।

 

মন্ত্রী আজ রাজধানীর মিরপুরস্থ জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনে বাংলা ইশারা ভাষা দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে এসব কথা বলেন।

 

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ খায়রুল আলম সেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু সালেহ মোস্তফা কামাল।

 

মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠনের লক্ষ্যে এ দেশকে স্বাধীন করেছেন।  তিনি যে সোনার বাংলা গঠনের স্বপ্ন দেখেছেন তার জন্য প্রয়োজন সোনার মানুষ। দেশের বিশাল সংখ্যক প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকেও সোনার মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের মূল স্তম্ভ স্মার্ট নাগরিক গঠনে  প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রয়োজনীয় সকল উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হবে।

 

মন্ত্রী শ্রবণ ও বাক্‌ প্রতিবন্ধীদের জন্য একটি সামগ্রিক কাঠামো গঠনের বিষয়ে আলোকপাত করতে গিয়ে বলেন, প্রতিবন্ধীদের সকল সম্ভাবনা বিকাশের সুযোগ করে দিতে হবে। কাউকে বাদ দিয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়। ২০১২ সালে বাংলাদেশ বাংলা ইশারা ভাষা দিবস চালু করেছে, এটি একটি বড় বিষয়। এখন আমরা ইশারা ভাষা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করছি। পাশাপাশি পাঠ্যপুস্তককেও ইশারা ভাষায় প্রমিতকরণ করতে হবে। বাক্‌ ও শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের এমনভাবে গড়ে তুলতে হবে যাতে তারা পড়াশোনা করে ও প্রশিক্ষণ  নিয়ে কর্মে যোগ দিতে পারে বলে মন্ত্রী যোগ করেন।

 

মন্ত্রী বলেন, পনেরো বছর আগেও অটিজম বিষয় নিয়ে তেমন কোন সচেতনতা ছিল না, তাদেরকে সমাজের বোঝা মনে করা হতো। সরকারের নানা উদ্যোগ ও অটিজম বিষয়ক জাতীয় কমিটির সাবেক  চেয়ারপারসন ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক (দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার) পরিচালক সায়মা ওয়াজেদের প্রচেষ্টায় অটিজম সচেতনতা বিষয়ে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে।

 

এর আগে মন্ত্রী  ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার  বিভিন্ন  ক্যাটেগরিতে বিজয়ীদের  হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

#

 

জাকির/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২১২০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যববিরণী                                                                                  নম্বর:  ২৮৩৫

 

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর সাথে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

 

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

 

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসানের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার হাজনাহ মোহাম্মদ হাশিম।

 

মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর অফিস কক্ষে সাক্ষাৎ করতে আসেন। এ সময় তিনি বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসানকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান।

 

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, মালয়েশিয়ার সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের ও বহুমাত্রিক। স্বাধীনতার পরপরই মালয়েশিয়া বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়। তাছাড়া দেশটি বাংলাদেশের জনশক্তি রফতানির একটি বড় বাজার। আমরা প্রতিবছর যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে প্রায় ৩ লাখ তরুণকে আধুনিক ও কারিগরি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদে রূপান্তর করছি।

 

এ সময় মন্ত্রী বাংলাদেশ থেকে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে মালয়েশিয়ায় কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমাদের তরুণরা অত্যন্ত মেধাবী ও সম্ভাবনাময়। তারা তথ্য ও প্রযুক্তিতেও অত্যন্ত দক্ষ। তারা মালয়েশিয়ায় কাজের সুযোগ পেলে উভয় দেশই উপকৃত হবে। এছাড়া ক্রীড়ার উন্নয়নেও সমঅংশীদারিত্বের ভিত্তিতে উভয় দেশ যৌথভাবে কাজ করতে পারে।

 

মন্ত্রীর এ সকল প্রস্তাবনাকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনার আশ্বাস দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার।  তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন যুব ও ক্রীড়ার উন্নয়নে বিশ্বে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। মালয়েশিয়া সরকারও বাংলাদেশের সাথে শিক্ষা,  স্বাস্থ্য, বাণিজ্য, অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি যুব ও ক্রীড়ার সাথে কাজ করতে আগ্রহী। এ সকল সহযোগিতার মাধ্যমে দু’দেশের মধ্যকার সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

 

সাক্ষাৎকালে যুব ও ক্রীড়া সচিব ড. মহিউদ্দীন আহমেদসহ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দসহ মালয়েশিয়ার হাইকমিশনের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

আরিফ/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২১০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর ː ২৮৩৪

গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জায়গায় কোনো সমস্যা সরকার চায় না

                                           -তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) ː

গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জায়গায় কোথাও কোনভাবে সমস্যা তৈরি হোক এটা সরকার চায় না এবং হতে দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

আজ সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে এডিটরস গিল্ড বাংলাদেশ-এর কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের সাথে মতবিনিময়কালে প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে গণমাধ্যম পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা ভোগ করছে এবং করবে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জায়গায় কোথাও কোনভাবে সমস্যা তৈরি হোক এটা সরকার চায় না এবং হতে দেবে না। কিন্তু একইসাথে গণতন্ত্র এবং উন্নয়নের অগ্রগতি-অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। একইসাথে সরকার এটাও বিশ্বাস করে, যারা যুদ্ধাপরাধী, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি, জঙ্গি, উগ্রবাদী তাদের একটা জায়গায় রেখে গণতন্ত্র কখনোই সফল হয় না। এজন্য সরকারের অবস্থান উগ্রবাদের বিপক্ষে, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসের বিপক্ষে, মৌলবাদের বিপক্ষে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাইরে যারা তাদের বিপক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে, নির্বাচনের পক্ষে। সে জায়গায় গণমাধ্যম, রাজনীতিবিদ, সরকার-সবার মধ্যে ঐকমত্য আছে।

সরকার পরিচালনায় ভুল-ভ্রান্তি, বিচ্যুতি থাকলে সমালোচনা করার জন্য গণমাধ্যম সম্পাদকদের এ সময় আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী। সরকার এটিকে স্বাগত জানাবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী। পাশাপাশি সরকারের ভালো কাজগুলোর স্বীকৃতি দিয়ে সেটি গণমাধ্যমে তুলে ধরার আহ্বানও জানান তিনি ।

এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ, বাংলাদেশের পতাকা, আমাদের জাতীয় সংগীত, জাতির পিতা, সংবিধান, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রশ্নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। একইসাথে ষড়যন্ত্র যেগুলো অতীতে বাংলাদেশে হয়েছে- জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, দেশের ভেতরেও অনেকে এসব ষড়যন্ত্রে অংশগ্রহণ করে এবং তার ফলাফল হিসেবে ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট আমরা দেখেছি, অতীতে অনেক অভিজ্ঞতা আমাদের আছে। এসব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, অনেক ক্ষেত্রে আমাদের বিদেশি বন্ধুরা বলতে চান সংসদ একতরফা হয়ে গেছে। তারা বলেন, এখানে বিরোধী দল নাই। আমরা অবশ্যই শক্তিশালী বিরোধী দল চাই, সমালোচনা চাই, সংসদের মধ্যে আলোচনা চাই। কিন্তু আমরা জঙ্গিবাদ, উগ্রবাদ ও মুক্তযুদ্ধবিরোধী কোন অপশক্তি চাই না। এ বিষয়ে আমাদের ঐক্য থাকতে হবে। যারা নির্বাচন বর্জন করতে বলে, হুমকি দেয় তারা কি গণতন্ত্রের পক্ষে হতে পারে?-মতবিনিময়কালে এমন প্রশ্ন তোলেন প্রতিমন্ত্রী। এবারের নির্বাচন, যারা নির্বাচন বর্জনকারী তাদের না বলার নির্বাচন। তাদের এ দেশের জনগণ না বলেছে- যোগ করেন প্রতিমন্ত্রী।

এডিটরস গিল্ড গণতন্ত্রের পক্ষে, নির্বাচনের পক্ষে, বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার পক্ষে সরকারে সাথে একসাথে থাকবে-এ সময় আশাবাদ ব্যক্ত করেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।

এডিটরস গিল্ড বাংলাদেশ -এর কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি ও একাত্তর টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক মোজাম্মেল বাবু, সাধারণ সম্পাদক ও দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সম্পাদক ইনাম আহমেদ, আজকের পত্রিকার সম্পাদক গোলাম রহমান, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, দৈনিক সংবাদ সম্পাদক আলতামাশ কবির, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, ডিবিসি টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম, আমাদের অর্থনীতি’র প্রধান সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান, দৈনিক যুগান্তর সম্পাদক সাইফুল আলম, বাংলাদেশ জার্নাল সম্পাদক শাহজাহান সরদার, ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, গ্লোবাল টেলিভশনের সিইও সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, বাংলা ট্রিবিউন সম্পাদক জুলফিকার রাসেল, এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার সম্পাদক মোল্লাহ এম আমজাদ হোসেন, এক টাকার খবর সম্পাদক মুন্নী সাহা, আমাদের নতুন সময় সম্পাদক নাসিমা খান মন্টি এবং এটিএন বাংলার প্রধান নির্বাহী সম্পাদক জ ই মামুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

ইফতেখার/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/২০৩০ঘণ্টা

 

 

তথ্যববিরণী                                                                                   নম্বর:  ২৮৩৩

 

বাংলাদেশে ৯টি আইকনিক মসজিদ স্থাপনে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সম্মতি

 

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

 

আজ ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খানের সাথে তাঁর অফিস কক্ষে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসেফ ঈসা আল দুহাইলানের দ্বিপাক্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

এ সভায় ধর্মমন্ত্রী বাংলাদেশে সৌদি সরকারের অর্থায়নে প্রস্তাবিত আইকনিক মসজিদ স্থাপনের বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে মসজিদ নির্মাণের বিষয়ে আন্তরিক আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আইকনিক মসজিদ নির্মাণে সৌদি সরকারের আগ্রহের বিষয়টি খুবই ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন এবং তিনি সৌদি সরকারকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। তিনি আরো জানান, প্রধানমন্ত্রী ৮টি বিভাগে ৮টি আইকনিক মসজিদ নির্মাণের পাশাপাশি কেন্দ্রীয়ভাবে রাজধানী ঢাকাতে একটি সুবৃহৎ মসজিদ নির্মাণের বিষয়ে আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রী তাৎক্ষণিকভাবে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে ঢাকার পূর্বাচলে প্রয়োজনীয় জায়গা বরাদ্দের জন্য আদেশ দিয়েছেন বলে ধর্মমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

 

সৌদি রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীর এ আকাঙ্ক্ষার কথা জেনে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং বাংলাদেশে ৯টি আইকনিক মসজিদ স্থাপনে সম্মতি প্রদান করেন।

 

পরে ধর্মমন্ত্রী সৌদি সরকারের অর্থায়নে প্রস্তাবিত এরাবিক ল্যাঙ্গুয়েজ ইনস্টিটিউট স্থাপনের বিষয়টি রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন। তিনি জানান, ঢাকার বসিলায় ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিগ্রহণকৃত জায়গায় এরাবিক ল্যাঙ্গুয়েজ ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য স্থান নির্বাচন করা হয়েছে এবং ইতোমধ্যে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে নকশা তৈরি করা হয়েছে। তিনি রাষ্ট্রদূতকে নকশাটি দেখার অনুরোধ জানান। সৌদি রাষ্ট্রদূত মনোযোগ সহকারে নকশাটি দেখেন এবং তাঁর পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন। তিনি এখানে খেলাধুলার জন্য স্পোর্টস সেন্টার রাখার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেন।

 

এ বছর হজ প্রক্রিয়াকরণের বিষয়ে সৌদি রাষ্ট্রদূত সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, পূর্বে হজ এজেন্সিগুলো নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে সমস্যা ছিল। এছাড়া, মধ্যস্বত্বভোগীরা হজযাত্রীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করত। কিন্তু হজ প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজড করার ফলে আমরা পুরো প্রক্রিয়াটিকেই খুব সহজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছি। এর ফলে হজযাত্রীদের কষ্ট অনেকাংশে কমেছে।

 

এ সভায় ধর্ম সচিব মুঃ আঃ হামিদ জমাদ্দার ও অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মুঃ আঃ আউয়াল হাওলাদারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

আবুবক্কর/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২০০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর ː ২৮৩২

 

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ‌্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীর সাথে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) ː

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ‌্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সাথে আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে বাংলাদেশে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসেফ ইসা আল দোলাইহান (Essa Yussef Essa Aldulaihan) সাক্ষাৎ করেন।

সাক্ষাৎকালে তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষ করে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ‌্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়ন সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন।

প্রতিমন্ত্রী পলক বাংলাদেশ ও সৌদি আরব ভ্রাতৃপ্রতিম দু’টি দেশের মধ‌্যে বিদ‌্যমান চমৎকার সম্পর্ক তুলে ধরে বলেন, সৌদি আরব বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু ও অন্যতম উন্নয়ন সহযোগী। সৌদি টেলিকমের সাথে বিটিসিএল এর ভয়েজ কল বিনিময়ের পরিমাণ আরো বৃদ্ধি, বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে সাবমেরিন ক‌্যাবলের ব‌্যান্ডউইদথ রপ্তানির পরিমাণ বৃদ্ধি, সৌদি পোস্ট ও ডাক অধিদপ্তর যৌথ উদ্যোগ গ্রহণের মা‌ধ‌্যমে ডাক পরিষেবাকে নতুন মাত্রায় উন্নীত করা এবং আইসিটি পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধিসহ টেলিকম ও আইসিটি খাতের উন্নয়ন সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে মতবিনিময় করেন। বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে যৌথ শিক্ষা সহযোগিতা, স্মার্ট সিটি স্থাপনে বিনিয়োগ এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স রোবোটিক্স, সেমিকন্ডাক্টর এবং ন্যানো প্রযুক্তির নিয়ে একসাথে কাজ করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

জুনাইদ আহমেদ পলক সৌদি আরব এবং বাংলাদেশ উভয় দেশের মধ‌্যে টেলিযোগাযোগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং ডাক পরিষেবার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, সৌদি আরব টেলিযোগাযোগের একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র হিসাবে শুধুমাত্র তার সীমানার মধ্যেই নয় সমগ্র অঞ্চল জুড়ে আইসিটি ও টেলিকম পরিষেবার অগ্রগতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ তার আইসিটি সেক্টরে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশনারি নেতৃত্বে গত ১৫ বছরে টেলিযোগাযোগ ও তথ‌্যপ্রযুক্তি খাতে বাংলাদেশ বিশদেশি বিনিয়োগের একটি থ্রাস্ট সেক্টরে রূপান্তর লাভ করেছে। প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের বিনিয়োগবান্ধব এই নীতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে টেলিযোগাযোগ, তথ‌্যপ্রযুক্তি এবং ডাক পরিষেবার উন্নয়নে সৌদি আরব আরো অধিকতর ভূমিকা রাখবে বলে প্রত‌্যাশা করেন।

বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অগ্রগতির প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসেফ ইসা আল দোলাইহান (Essa Yussef Essa Aldulaihan) বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে সৌদি আরব সহযোগিতা করে আসছে, আগামীতেও তা অব‌্যাহত থাকবে।

#

শেফায়েত/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৯১৭ঘণ্টা  

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২৮৩১

বিজিবি মহাপরিচালকের বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত পরিদর্শন

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

          বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী আজ বিজিবি’র কক্সবাজার রিজিয়নের আওতাধীন বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত পরিদর্শন করেন।

          বিজিবি মহাপরিচালক আজ বিজিবি’র কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন (৩৪ বিজিবি) এর দায়িত্বপূর্ণ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু ও ঘুমধুম সীমান্ত এবং তৎসংলগ্ন বিওপি পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে বিজিবি মহাপরিচালক সীমান্তে দায়িত্বরত সকল পর্যায়ের বিজিবি সদস্যদের খোঁজখবর নেন এবং তাদের সাথে মতবিনিময় করেন। এসময় তিনি দেশ মাতৃকার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সবাইকে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সীমান্তে উদ্ভূত যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সদাতৎপর থাকার নির্দেশ দেন। একই সাথে তিনি অত্যন্ত দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালনের জন্য দায়িত্বরত সকল বিজিবি সদস্যের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

          পরবর্তীতে বিজিবি মহাপরিচালক মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলমান সংঘর্ষের জেরে প্রাণ বাঁচাতে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণকারী মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি), মিয়ানমার সেনাবাহিনী, ইমিগ্রেশন সদস্য, পুলিশ ও অন্যান্য সংস্থার সকল সদস্যদের খোঁজখবর নেন।

          পরে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, সীমান্ত পরিস্থিতি সম্পূর্ণ বিজিবি’র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আমরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মেনে ধৈর্য ধারণ করে এবং আন্তর্জাতিক সুসম্পর্ক বজায় রেখে পরিস্থিতি মোকাবিলার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি। পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, অবৈধভাবে আর একজনকেও বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়া হবে না। সীমান্তে উদ্ভূত যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিজিবি সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত রয়েছে বলেও তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

          অতঃপর বিজিবি মহাপরিচালক আহত অবস্থায় আগত এবং কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসারত বিজিপি সদস্যদের সরেজমিনে দেখতে যান এবং চিকিৎসা বিষয়ে খোঁজ খবর নেন।

          পরিদর্শনকালীন বিজিবি মহাপরিচালকের সাথে বিজিবি সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, কক্সবাজার রিজিয়ন কমান্ডার, রামু সেক্টর কমান্ডার ও কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের অধিনায়কসহ বিজিবি’র অন্যান্য কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

          উল্লেখ্য, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি), মিয়ানমার সেনাবাহিনী, পুলিশ, ইমিগ্রেশন সদস্য ও অন্যান্য সংস্থার ৩২৭ জন সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) তাদেরকে সম্পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয়-প্রশ্রয় এবং আহতদের চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছে।

#

শরীফুল/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২০০০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ২৮৩০

যুব ও ক্রীড়ার উন্নয়নে একযোগে কাজ করবে বাংলাদেশ-সৌদি আরব

                                                                                   --- ক্রীড়া মন্ত্রী

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

          যুব ও ক্রীড়ার উন্নয়নে বাংলাদেশের সাথে সৌদি আরব একযোগে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান।

          আজ সচিবালয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে আসেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত। এ সময়  বন্ধুপ্রতিম দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার সহযোগিতামূলক সম্পর্ককে আরো মজবুত করতে ব্যবসা  বাণিজ্য, জনশক্তি রপ্তানি ও ধর্মীয় সহযোগিতার পাশাপাশি যুব ও ক্রীড়ার উন্নয়নেও দুই দেশ একযোগে কাজ করবে মর্মে মতৈক্য হয়।

          বাংলাদেশকে সৌদি আরবের ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, সৌদি আরব সব সময় বাংলাদেশের পাশে রয়েছে। দ্বিপাক্ষিক যৌথ অর্থনৈতিক বিভিন্ন বিষয়সমূহ যেমন বাণিজ্য থেকে শুরু করে জনশক্তি, আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায়ও বন্ধুপ্রতিম দুই দেশ আন্তরিকভাবে কাজ করছে। সৌদি সরকার যুব ও ক্রীড়ার উন্নয়নের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের সাথে কাজ করতে চায়। ক্রিকেটের উন্নয়নে বাংলাদেশ সৌদি আরবকে সহযোগিতা করতে পারে। একইভাবে সৌদি আরবও বাংলাদেশকে ফুটবল, আর্চারি, ব্যাডমিন্টনে সহযোগিতা করতে পারে। যার ফলে উভয় দেশের জনগণই উপকৃত হবে।

            সৌদি সরকার বাংলাদেশে ক্রীড়া সামগ্রী প্রস্তত শিল্পেও বিনিয়োগে আগ্রহী বলে জানান রাষ্ট্রদূত।

           সৌদি রাষ্ট্রদূতের  প্রস্তাবনাকে স্বাগত জানিয়ে  যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী  বলেন, আমরা সম্প্রতি ক্রিকেট, নারী ফুটবল, আর্চারিসহ অন্যান্য খেলাধুলাতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছি। বর্তমানে বাংলাদেশ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্টের সুবিধা ভোগ করছে। দেশের মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশই যুব সমাজ। দেশের এ বিশাল সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে আধুনিক বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদে রূপান্তরিত করছে। এ সকল দক্ষ ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জনশক্তি বাংলাদেশ সরকার সৌদি আরবে রপ্তানি করছে। যারা উভয় দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।

          সাক্ষাৎকালে যুব ও ক্রীড়া সচিব ড. মহিউদ্দীন আহমেদসহ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

আরিফ/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৯৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৮২৯

রেমিট্যান্স প্রেরণ প্রক্রিয়া সহজ করতে সৌদি আরবের প্রতি পরিবেশমন্ত্রীর আহ্বান

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী  প্রবাসী বাংলাদেশিদের রেমিট্যান্স প্রেরণ প্রক্রিয়া সহজীকরণের জন্য সৌদি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বাংলাদেশি কর্মীদের আয়ের একটি প্রধান উৎস হিসেবে সৌদি আরবের গুরুত্বের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, এই প্রক্রিয়া সহজীকরণ করলে বাংলাদেশি প্রবাসীরা উল্লেখযোগ্যভাবে উপকৃত হবেন।

          আজ বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত এসএসএ ইউসেফ ইসা আল দুলাইহান বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদেকদের প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          পরিবেশমন্ত্রী মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনাসহ জলবায়ু কৌশল বাস্তবায়ন, দূষণরোধ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন এবং সৌর ও বায়ুশক্তির মতো নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎস প্রসারে সৌদি আরবের সহযোগিতা চান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের সহযোগিতা উদ্ভাবনী সমাধানের এবং আরো টেকসই ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হতে সহায়ক হবে।

           সৌদি রাষ্ট্রদূত এসএসএ ইউসেফ ইসা আল দুলাইহান জানান সৌদি আরব বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে। তিনি পরিবেশগত উদ্যোগে বাংলাদেশের সহযোগিতা বাড়ানোর সৌদি আরবের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য, জলবায়ু কর্মসূচির উদ্যোগে বাংলাদেশের সাথে অংশীদারিত্বমূলকভাবে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

          সভা চলাকালীন আলোচনায় পরিবেশ সংরক্ষণ এবং জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে সৌদি আরব ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করা হয়। উভয় পক্ষ টেকসই উন্নয়নের জন্য পারস্পরিক দক্ষতা ও সম্পদ কাজে লাগিয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ও সহযোগিতা গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।

#

দীপংকর/পাশা/সায়েম/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৯০০ঘণ্টা

Handout                                                                                                            Number : 2828

Environment Minister Seeks Easier Remittance

 Transfers from Saudi Arabia to Bangladesh
Dhaka, 7 February: 

            Environment, Forest and Climate Change Minister Saber Hossain Chowdhury appealed to the Saudi government to streamline remittance transfers.Highlighting the importance of Saudi Arabia as a major source of income for Bangladeshi workers, he said, simplifying the process, would significantly benefit Bangladeshi expatriates.

            Climate Change Minister said this While ESSA YUSSEF ESSA AL DULAIHAN, Ambassador of the Kingdom of Saudi Arabia to Bangladesh, paid a courtesy visit to his at the Bangladesh Secretariat.

            The Minister seeks Saudi cooperation to implement Bangladesh Government's Climate strategies, including the Mujib Climate Prosperity Plan and to take action against pollution, improve waste management and promote renewable energy sources such as solar and wind power. He said collaboration between Bangladesh and Saudi Arabia can lead to innovative solutions and accelerate progress towards a more sustainable future.

            Ambassador ESSA YUSSEF ESSA AL DULAIHAN said KSA has invested USD 3 billion for renewable energy in Bangladesh. He also reiterated Saudi Arabia's commitment to bolstering cooperation with Bangladesh in environmental initiatives and expressed interest in exploring partnerships with Bangladesh on initiatives like renewable energy development, sustainable development goals climate actions. 

            During the meeting, discussions centered around enhancing bilateral cooperation between the Kingdom of Saudi Arabia and Bangladesh in the areas of environmental conservation and climate change mitigation. Both parties expressed their commitment to fostering closer ties and collaboration in addressing pressing environmental challenges, leveraging mutual expertise and resources for sustainable development.

#

Dipankar/Pasha/Sayeam/Rafiqul/Joynul/2024/1835 hour

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর ː ২৮২৭

 

উন্নয়ন ও অগ্রগতির স্বার্থে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি বজায় রাখা প্রয়োজন

                                                                                                    - পররাষ্ট্রমন্ত্রী

নয়াদিল্লি, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) ː

উন্নয়ন ও অগ্রগতির স্বার্থে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি বজায় রাখা প্রয়োজন এবং সে বিষয়ই সফরে প্রাধান্য পাচ্ছে বলে জানিয়েছেন দিল্লি সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর ড. হাছান মাহ্‌মুদ ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের আমন্ত্রণে প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফরে এসে প্রথম দিন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের (Ajit Doval) সাথে বৈঠক করেন।

সরদার প্যাটেল ভবনে এ বৈঠক শেষে রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর দাহস্থান ও স্মৃতিসৌধ চত্বরে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। এ সময় সৌধ পরিদর্শন বইতেও স্বাক্ষর করেন মন্ত্রী।

রাজঘাটে সাংবাদিকদেরকে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে, প্রধানমন্

2024-02-07-16-29-89e6b6cba204c05a09ba9b277d14d950.docx