তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০০
প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল ৫০ টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন করবেন
ঢাকা, ১৪ শ্রাবণ (২৯ জুলাই) :
আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫০ টি মডেল মসজিদ ও ইসলামি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন করবেন। প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল গণভবন থেকে সকাল ১০ টায় মডেল মসজিদ উদ্বোধনের সম্মতি জানিয়েছেন। অনুষ্ঠান সভাপতিত্ব করবেন ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান।
আগামীকাল ৫ম পর্যায়ে ৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে, ২০২১ সালের ৭ ডিসেম্বর ১ম পর্যায়, ২০২৩ সালের ১৬ জানুয়ারি ২য় পর্যায় এবং ২০২৩ সালের ১৬ মার্চে ৩য় পর্যায় এবং ২০২৩ সালের ১৭ এপ্রিল ৪র্থ পর্যায় ৫০টি করে মোট দুইশত টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ‘প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে ৫৬৪ টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন’ শীর্ষক (২য় সংশোধিত) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে নয় হাজার ৪৩৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প ২০১৭ সালে গ্রহণ করেছিল সরকার।
#
আসিফ/আরমান/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/২১২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৯
বিএনপির আগুনসন্ত্রাস ও দেশের সম্পদ বিশ্ববেনিয়াদের হাতে দেওয়ার চক্রান্ত রুখে দিতে হবে
---তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ শ্রাবণ (২৯ জুলাই):
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, বিএনপির আগুনসন্ত্রাস ও দেশের ভূমি ও সম্পদ বিশ্ববেনিয়াদের হাতে দেওয়ার চক্রান্ত রুখে দিতে হবে, দেশের জনগণ তাদের প্রতিহত করবে।
আজ রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ-কেআইবি কমপ্লেক্সে ইয়ুথ গ্লোবাল ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘রাইজিং ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ কথা বলেন। ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড. সীমা হামিদ এবং সাধারণ সম্পাদক অন্তু করিম অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘গতকাল সমাবেশের নামে গন্ডগোল করতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নেতাদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। এজন্য তারা আজ আবার আগুনসন্ত্রাসে লিপ্ত হয়েছে। তারা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে, বাস পুড়িয়েছে, মানুষের সম্পত্তিতে আগুন দিয়েছে।’
‘এই অপশক্তি দেশের তেল, গ্যাস, খনি বিশ্ববেনিয়ার হাতে তুলে দিতে চায়’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭১ সালেও স্বাধীনতাবিরোধী দেশি-বিদেশি অপশক্তি আমাদের মুক্তিকামী মানুষকে হত্যা করেছিল। মানুষ জীবন দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে। আজকেও যারা দেশের সম্পদ ও ভূমি বিশ্ববেনিয়াদের হাতে তুলে দিতে চায়, মানুষ তা হতে দেবে না, তাদের প্রতিহত করবে।’
হাছান মাহ্মুদ বলেন, ‘আজ বিএনপি যেসব বাস পুড়িয়েছে সেগুলো ব্যক্তি মালিকানাধীন বাস। অনেক কষ্ট করে, অনেক স্বপ্ন নিয়ে যে মানুষ বাস কিনেছে, সেই বাস তারা পুড়িয়ে দিয়েছে। অথচ সেই মানুষগুলোর কোনো অপরাধ ছিল না।’
তরুণদের উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এভাবে যারা রাজনীতির নামে মানুষ পোড়ায়, মানুষের সহায়-সম্পত্তি, স্বপ্নকে পোড়ায়, তাদেরকে বর্জন করতে হবে, তাদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে এবং একই অপশক্তি যারা দেশের ভূমি ও সম্পদ বিশ্ববেনিয়ার হাতে তুলে দিতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হাতে লড়তে হবে দেশকে বাঁচাতে হবে।’
তারুণ্যের শক্তি দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেওয়ার অন্যতম প্রধান হাতিয়ার বর্ণনা করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, তারুণ্যের শক্তি দিয়েই আমরা দেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার স্বপ্নের উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশে রূপায়িত করব।
এর আগে তথ্যমন্ত্রী বিভিন্ন পেশা, ব্যবসা ও উদ্ভাবনী ক্যাটেগরিতে সফল তরুণ-তরুণীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। ইয়ুথ ক্যারিয়ার ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা আরেফিন দিপু ও নির্বাহী পরিচালক শামীমা বিনতে জলিল অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন।
#
আকরাম/পাশা/আরমান/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৩/২১২১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৮
রাজনীতিতে সাংস্কৃতিক আন্দোলন যুক্ত হওয়া দরকার
- ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ শ্রাবণ (২৯ জুলাই) :
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, দেশকে জন্মের ঠিকানায় নিতে সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। রাজনীতিতে বাংলাভাষা রক্ষা ও বাঙালির সংস্কৃতির উন্নয়ন ও বিকাশে আমাদের দায়িত্ব অপরিসীম। বঙ্গন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধ করে ভৌগোলিক সীমানা প্রতিষ্ঠিত করেছি। রাজনীতিতে সাংস্কৃতিক আন্দোলন যুক্ত হওয়া দরকার। মন্ত্রী দেশের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের পরিধি নির্ধারিত জনগোষ্ঠীর গণ্ডি অতিক্রম করে ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে ব্যাপক জনগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান জানান ।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সঙ্গীত ও নৃত্যকলা মিলনায়তনে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সহযোগী সংগঠন ‘জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াড’-এর আত্মপ্রকাশ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের সভাপতি যাত্রাভিনেতা, পালাকার ও নির্দেশক মিলন কান্তি দের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইন্সটিটিউটের সাম্মানিক সভাপতি নাট্যজন বীর মুক্তিযোদ্ধা রামেন্দু মজুমদার, বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের সভাপতি চলচ্চিত্র নির্মাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসুফ, জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের কার্যকরী সভাপতি আবৃত্তিশিল্পী মোঃ শওকত আলী, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর সভাপতি অধ্যাপক ও সাংবাদিক বদিউর রহমান এবং সঙ্গীতশিল্পী ফরিদা পারভীন বক্তৃতা করেন।
জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াড গঠনের উদ্যোগকে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির অসামান্য উপলব্ধি মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, তিন দশকের অধিককাল পূর্বে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে মৌলবাদ এবং সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে, তা এখনও অব্যাহত রয়েছে। ত্রিশ লাখ শহিদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমাদের এ বাংলাদেশ। বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫২ বছর পেরিয়ে একটি মর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে।
মন্ত্রী আরো বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এখন আমাদের স্বপ্ন। অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতার সাথে সাথে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে বর্তমান সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশ হবে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্ভাসিত সোনার বাংলা। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যগুলো ক্রমশ ম্রিয়মান হয়ে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি দেশে অপসংস্কৃতি এবং মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক চেতনা রোধকল্পে ‘জাগরণ সাংস্কৃতিক স্কোয়াড’ নামে একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে, যা আশার আলো ছড়াচ্ছে।
পরে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
#
শেফায়েত/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৯৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৭
সামাজিক নিরাপত্তা আধুনিক সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থার অপরিহার্য কার্যক্রম
---পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী
বরিশাল, ১৪ শ্রাবণ (২৯ জুলাই):
পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেছেন, সামাজিক নিরাপত্তা আধুনিক কল্যাণ রাষ্ট্রের সামাজিক নীতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। আধুনিক সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থার অপরিহার্য কার্যক্রম। এই কল্যাণকর কাজটি অতীতে কোনো সরকার এত পরিমাণ ভাতা দেয়নি। সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর ৭৫ শতাংশ ভাতা উপকারভোগীদের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। এর মধ্যে বয়স্ক, বিধবা, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, শারীরিক প্রতিবন্ধী ভাতা, শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি, বেদে সম্প্রদায়ের উন্নয়ন ভাতা এবং তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের উন্নয়ন ভাতাও পৌঁছে দিয়েছে । ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর ভাতা, গ্রহীতা ও ভাতার পরিমাণ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
আজ সদর উপজেলার টুংগীবাড়িয়া ইউনিয়ন প্রাঙ্গণে ‘সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনের আওতায় ভাতাভোগীদের সাথে মতবিনিময়’ ও বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জাহিদ ফারুক বলেন, একমাত্র বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই মানুষ যাতে স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করতে পারে তার জন্য তাদের পাশে সাহায্যের হাতটি বাড়িয়ে দেন। এটি অন্য কেউ করেননি। চলমান এ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে শেখ হাসিনার সরকারের কোনো বিকল্প নেই।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়ার একটি স্বপ্ন ছিল কিন্তু তা তিনি করতে পারেননি। তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন এবং আগামী দিনগুলোতে বিশ্বের কাছে উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার জন্য তাঁর সকল প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে।
এর আগে প্রতিমন্ত্রী বরিশাল সদর হাসপাতালের নবনির্মিত ভবনের চলমান কাজ পরিদর্শন করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বরিশাল মহানগর যুবলীগ নেতা মাহমুদুল হক খান মামুন, সদরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান, বরিশাল সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান মধু।
#
গিয়াস/পাশা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৩/১৯১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৬
চরাঞ্চলের উন্নয়নে সরকার অগ্রাধিকারভিত্তিতে কাজ করছে
---প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য
কুড়িগ্রাম, ১৪ শ্রাবণ (২৯ জুলাই):
চরাঞ্চলের উন্নয়নে সরকার অগ্রাধিকারভিত্তিতে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য।
প্রতিমন্ত্রী আজ কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট চরে M4C (মেকিং মার্কেটস ওয়ার্ক ফর দ্য চরস) হাট উদ্বোধন ও প্রকল্পের উপকারভোগীদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধনী-গরিবের বৈষম্য নিরসনে বহুমাত্রিক পদক্ষেপ নিয়েছেন। দেশের বর্তমান ক্রমবর্ধমান উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় চরাঞ্চলেরও অগ্রাধিকারভিত্তিতে উন্নয়ন হচ্ছে।
স্বপন ভট্টাচার্য্য বলেন, বঙ্গবন্ধু একটি নিরস্ত্র বাঙালিকে সশস্ত্র রূপ দিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছেন। তিনি ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে বলেছিলেন, "এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম"। এখানে মুক্তি বলতে তিনি অর্থনৈতিক মুক্তির কথা বলেছেন। আর এই অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য প্রধানমন্ত্রী নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন। তিনি সমগ্র বাংলাদেশের সুষম উন্নয়নে পদক্ষেপ নিয়েছেন।
উপস্থিত জনসাধারণের কাছে প্রশ্ন রেখে প্রতিমন্ত্রী বলেন, একসময় চরে কী ছিল? কি দুর্বিষহ অমানবিক জীবনাযাত্রা ছিল আপনাদের আর আজ কী অবস্থা। একটি টিনের চালের মার্কেট পেয়ে আপনাদের যে হাসিমাখা মুখচ্ছবি দেখলাম সত্যিই অভিভূত। আপনাদের মুখে হাসি ফুটাতে দিন-রাত পরিশ্রম করছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, কোনো চক্রান্ত বা অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হয়ে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে সমর্থন দেবেন না। এখন যে উন্নয়ন অগ্রযাত্রা তা অব্যাহত রাখতে হলে শেখ হাসিনার সরকারকে বিজয়ী করতে হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন বলেছেন, চরের মানুষ কষ্টসহিষ্ণু। এই চরভাঙ্গে তো ঐ চর গড়ে। এটাই নিত্যদিনের খেলা। চরে হাট হচ্ছে, নানাবিধ প্রকল্পের মাধ্যমে উন্নয়ন কার্যক্রম চলছে। এসব উন্নয়ন হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদান। চরের মানুষের ভাগ্য বদলে তিনি কাজ করছেন। তিনি শুধু কুড়িগ্রাম নয়, সমগ্রদেশ নিয়ে ভাবেন।
আরডিএ’র মহাপরিচালক মোঃ খুরশিদ আলম রেজভীএর সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরিফ, পুলিশ সুপার আল আসাদ মোঃ মাহফুজুল ইসলাম, চিলমারীর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিএম পারভেজ সেলিম, M4C প্রকল্পের পরিচালক ড. মোঃ আবদুল মজিদসহ সুইসকন্ট্যাক্ট বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা বক্তৃতা করেন ।
#
আহসান/পাশা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৩/১৯১৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৫
বাঘ সংরক্ষণে বিশেষ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে
- পরিবেশ উপমন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ শ্রাবণ (২৯ জুলাই) :
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার বলেছেন, বাঘ সংরক্ষণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে বিশেষ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ প্রকল্পের আওতায় সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগে বাঘ গননার প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে, পূর্ব বন বিভাগে অবশিষ্ট কার্যক্রম যথাসময়ে শুরু হবে। তিনি বলেন, বাঘের নিরাপত্তা, বিশ্রাম ও স্বাভাবিক জীবনযাপনের সুযোগ করে দেয়ার জন্য সুন্দরবনে পর্যটক প্রবেশ সীমিত করতে হবে। তিনি বলেন, বাঘ সংরক্ষণে বন বিভাগ যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছে, স্মার্ট পেট্রোলিং করছে। সকলে মিলে বন অধিদপ্তরের পাশে দাঁড়াতে হবে।
আজ বিশ্ব বাঘ দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে ‘বাঘ করি সংরক্ষণ, সমৃদ্ধ হবে সুন্দরবন’ প্রতিপাদ্যে রাজধানীর বন অধিদপ্তরে আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেন, বাঘসহ অন্যান্য প্রাণী সংরক্ষণে আমরা সাংবিধানিকভাবে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এছাড়া আন্তর্জাতিক বিভিন্ন কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে বাঘ সংরক্ষণে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সরকার ও জনগণের সম্মিলিত প্রয়াসে এ অঙ্গীকার পূরণ করতে হবে। একাজে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে ব্যাপকভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমীর হোসাইন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য প্রফেসর ডক্টর মোহাম্মদ মোস্তফা ফিরোজ, আইইউসিএন কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ও দক্ষিণ এশিয়া উপ-অঞ্চল প্রধান রাকিবুল আমিন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চলের বন সংরক্ষক ইমরান আহমেদ। বিষয়ভিত্তিক উপস্থাপনা করেন সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন ।
#
দীপংকর/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৮১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৪
বঙ্গবন্ধুর ন্যায় তাঁর কন্যাও সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের পাশে আছেন
---শিক্ষামন্ত্রী
চাঁদপুর, ১৪ শ্রাবণ (২৯ জুলাই):
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট হতে চাঁদপুরে সাংবাদিকদের মাঝে কল্যাণ অনুদান ও আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ করা হয়েছে।
আজ চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ও চাঁদপুর প্রেসক্লাবের যৌথ আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে সাংবাদিকদের মাঝে চেক বিতরণ করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এসময় তিনি বলেন, আমি প্রেসের মধ্যে দৌড়াদৌড়ি করে বড় হয়েছি। কাজেই এই সংবাদ পত্রের সাথে আমার সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। বঙ্গবন্ধুকন্যা স্বপ্ন দেখেন এবং আমাদের স্বপ্ন দেখান। তিনি শুধু স্বপ্নই দেখান না তা বাস্তবায়নও করেন। তিনি সাংবাদিকদের কল্যাণে এই কল্যাণ ট্রাস্ট করেছেন।
মন্ত্রী বলেন, আজকে যারা মানবাধিকারের কথা বলেন ২০০১ সালে আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়ার অপরাধে যাদের বাড়িঘরে আগুন দেওয়া হয়েছিল, অসংখ্য নারীকে ধর্ষণ করা হয়েছিল তখন কোথায় ছিল মানবাধিকার। যখন সাংবাদিক হুমায়ুন কবির বালুকে হত্যা করা হয়েছিল তখন মানবাধিকার কোথায় ছিল।
মন্ত্রী আরো বলেন, আপনাদের পেশাটা একটি মহৎ পেশা। কাজেই আমাদের ইতিবাচকভাবে এগিয়ে যেতে হবে। বঙ্গবন্ধু যেমন সংবাদপত্র সাংবাদিকদের পাশে ছিলেন আজকে তার কন্যাও দলমত নির্বিশেষে সাংবাদিকদের পাশে আছেন। অন্যদিকে আমরা দেখেছি ক্ষমতায় থাকাকালে বেগম জিয়া ও তার দল এই সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালিয়েছিল। আজকে যারা আন্দোলন করেছে তারা যতবারই ক্ষমতায় এসেছে ততবারই দেশ ধ্বংসের দিকে গিয়েছে। তারা হয় পিছনের দরজা দিয়ে নয়তো বন্দুকের নল ঠেকিয়ে ক্ষমতায় এসেছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ্র (বাদল) ।
চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি এএইচএম আহসান উল্লাহর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, পৌর মেয়র অ্যাড. জিল্লুর রহমান জুয়েল, ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড. জাহিদুল ইসলাম রোমান, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কাজী শাহাদাত, সাবেক সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ ফেরদৌস, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের পরিচালক মনিরুল ইসলাম কবির। চেক প্রাপ্ত সাংবাদিকদের মধ্যে অনুভূতি প্রকাশ করেন দৈনিক চাঁদপুর সংবাদের সম্পাদক আব্দুর রহমান, নিহত সাংবাদিক আব্দুস সোবহান রানার স্ত্রী শীরিন আক্তার, ফরিদগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কামরুজ্জামান ।
আজ ৮২ জন সাংবাদিকের মাঝে মোট ১৭ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হয়।
#
খায়ের/পাশা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৩/১৮২৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৩
স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি যাতে মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে
---আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ শ্রাবণ (২৯ জুলাই):
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সর্বদা সজাগ ও সচেতন থাকতে হবে, যাতে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি গোলাম আজম-নিজামী-মুজাহিদীদের প্রেতাত্মারা আর মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে।
আজ রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আয়োজিত “বৌদ্ধ পারিবারিক আইন প্রণয়ন: আমাদের প্রত্যাশা” শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি সুখী-সমৃদ্ধিশালী অসাম্প্রায়িক সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে আজীবন নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। তাঁর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ক্যারিশম্যাটিক নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মডেল দেশ হিসেবে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ও সমাদৃত। তিনি বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার জন্য অতীতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র ও অপতৎপরতা চালিয়েছে।
আইনমন্ত্রী বলেন, স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে আবহমান কাল হতে সকল সম্প্রদায় ও ধর্মের জনগণ স্বাধীনভাবে ধর্মচর্চা ও ধর্ম পালন করে আসছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে বসবাসরত সকল ধর্মের জনগণের প্রতি সমান সহানুভূতিশীল। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় গৌতম বুদ্ধের জন্মভূমি নেপালের লুম্বিনী কনজারভেশন এলাকায় প্রায় ২ একর জমিতে বাংলাদেশ প্যাগোডা ও বুড্ডিস্ট কালচারাল কমপ্লেক্স নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর এই যুগান্তকারী পদক্ষেপ বিশ্বে অসাম্প্রদায়িকতার নির্দশন হিসেবে ইতিহাসে চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ হয়ে থাকবে।
তিনি বলেন, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের কার্যাবলিকে আরো বিস্তৃত করে এর কার্যক্রমকে গতিশীল ও ব্যাপকভাবে তৃণমূল পর্যায়ের জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে ট্রাস্টের অধ্যাদেশকে ২০১৮ সালে আইনে পরিণত করা হয়েছে। এতে ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যদের সংখ্যা ৮ থেকে ১২ জনে উন্নীত করা হয়েছে। একই সাথে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট ও খ্রিষ্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আইনও পাস করা হয়েছে।
আনিসুল হক বলেন, বাংলাদেশে ইসলাম ধর্মের মানুষের জন্য মুসলিম পারিবারিক আইন, হিন্দু ধর্মের মানুষের জন্য হিন্দু পারিবারিক আইন এবং খ্রিষ্টান ধর্মের মানুষের জন্য খ্রিষ্টান ধর্মীয় আইন প্রচলিত আছে। কিন্তু বাংলাদেশের সমতলীয় বৌদ্ধধর্মের মানুষের জন্য কোনো পারিবারিক আইন নেই, এটা চিন্তার বিষয়। বৌদ্ধ পারিবারিক আইন প্রণয়নে তিনি সবধরনের সহযোগিতা করবেন।
বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস-চেয়ারম্যান সুপ্ত ভূষণ বড়ুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব মোঃ মইনুল কবির, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু আ হামিদ জমাদ্দার, শিক্ষাবিদ ড. বিকিরণ প্রসাদ বড়ুয়া, প্রফেসর ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়া, ড. নীরু বড়ুয়া, ট্রাস্টি ববিতা বড়ুয়া প্রমুখ বক্তৃতা প্রদান করেন।
#
রেজাউল/পাশা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৩/১৮২৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯২
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ১৪ শ্রাবণ (২৯ জুলাই) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫০ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৩ দশমিক ৯১ শতাংশ। এ সময় ১ হাজার ২৭৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭২ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১১ হাজার ২৫০ জন।
#
সুলতানা/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৭৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯১
মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যোগ হয়েছে
ঢাকা, ১৪ শ্রাবণ (২৯ জুলাই) :
পরীক্ষামূলক উৎপাদনে থাকা মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ইউনিট-১ আজ ১১:৫৮ টা থেকে বর্তমানে কমবেশি ১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যোগ করছে।
কেন্দ্রটি সিন্ক্রোনাইজড করে সফলভাবে চালু করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সরবরাহ বাড়বে।
#
আসলাম/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৭১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯০
বান্দরবান ও লামা পৌর এলাকায় পানির সমস্যা দ্রুত নিরসন করছে সরকার
-মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং
বান্দরবান, ১৪ শ্রাবণ (২৯ জুলাই):
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, বান্দরবান সদর ও লামা পৌর এলাকায় পানির সংকট আর থাকবে না। পানির লাইন সম্প্রসারণের জন্য বান্দরবান পৌরসভার জন্য সাড়ে ৩০০ কোটি টাকা এবং লামা পৌরসভার জন্য ২০০ কোটি টাকার প্রকল্প একনেক সভায় অনুমোদিত হয়েছে । পার্বত্যবাসীর কষ্ট লাঘবের কথা ভেবেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুব অল্প সময়ের মধ্যে এ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন। আর এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে গেলে পৌর এলাকায় আর পানির সমস্যা থাকবে না।
মন্ত্রী আজ বান্দরবানে এলজিইডি কর্তৃক বাস্তাবায়িত রুমা বিসি হতে মাওফা পাড়া ভায়া তারাছা ইউপি অফিস সড়ক উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বীর বাহাদুর বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের পাড়াবাসীরা সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের ফলে এখন তাদের উৎপাদিত কৃষিজ ও ফলজ পণ্য সহজে জেলা শহরে পরিবহণ করতে পারছে। এতে করে পাহাড়ি জনগণ আর্থিকভাবে স্বাবলম্বি হচ্ছেন। তিনি বলেন, দুর্গম পাহাড়ের মানুষদের দুঃখ দুর্দশার কথা চিন্তা করেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট নির্মাণ করে পাহাড়ি মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থার পথ সুগম করে দিচ্ছেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, উন্নয়নের পূর্বশর্ত হলো শান্তি। পার্বত্যাঞ্চলে যাতে শান্ত পরিবেশ থাকে, উন্নয়নে যাতে ব্যাঘাত না ঘটে সেদিকে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
#
রেজুয়ান/জুলফিকার/রবি/কলি/মাসুম/২০২৩/১৪৪৩ ঘণ্টা