Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ জুন ২০২৩

তথ্যবিবরণী ২৭ জুন ২০২৩

৩০ জুন বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                            নম্বর : ২২৮৩

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ১লা জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:  

“প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঐতিহাসিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষ্যে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষকমণ্ডলী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।

এবারের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের প্রতিপাদ্য ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ যা অত্যন্ত যুগোপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি। এ জন্য আমি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক সাধুবাদ জানাই।

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারত ভেঙে অত্র অঞ্চলে যে রাষ্ট্র ব্যবস্থার সৃষ্টি হয়, সেই রাষ্ট্রটি বাংলা ভাষাভাষী জনগোষ্ঠীর নিরাপদ আবাসভূমি ছিল না- এ সত্যটি সবার আগে অনুধাবন করতে পেরেছিলেন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের তৎকালীন তরুণ ছাত্র শেখ মুজিবুর রহমান, যিনি সবার আগে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলন গড়ে তুলতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন এবং কালক্রমে হয়ে উঠেছেন বাঙালি জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু, বাঙালি ইতিহাসের মহানায়ক ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। সেই থেকে ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কিত জ্ঞান ও বিজ্ঞানের নিবিড় চর্চা এবং দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সক্রিয় ভূমিকা রাখার পাশাপাশি ‘বাংলাদেশ’ নামক একটি জাতিরাষ্ট্র সৃষ্টিতে এ প্রতিষ্ঠানটির অনবদ্য অবদান চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ’৫২ এর ভাষা-আন্দোলন, জাতির পিতা ঘোষিত ’৬৬ এর ছয়-দফার ভিত্তিতে স্বায়ত্তশাসন আন্দোলন এবং তাঁর আহ্বানে ’৭১ এর মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং পরবর্তীকালে সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলন, অসাম্প্রদায়িক সাংস্কৃতিক সত্তার বিকাশ ও দেশের গণমানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক-কর্মচারীগণ অগ্রভাগে থেকে অব্যাহতভাবে নেতৃত্ব প্রদান করছেন।

স্বাধীনতা অর্জনের পরপরই ১৯৭২ সালে একটি সুশিক্ষিত জাতি গঠনের লক্ষ্যে জাতির পিতা বাংলাদেশের জাতীয় শিক্ষা কমিশন গঠন করেছিলেন। উচ্চ শিক্ষা প্রসারের জন্য তাঁর দূরদর্শী নির্দেশনায় ১৯৭৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডিন্যান্স ঘোষণার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন গঠন করা হয়, যার মূল বার্তা ছিল- বিশ্ববিদ্যালয়ে চিন্তার স্বাধীনতা ও মুক্ত-বুদ্ধিচর্চার পরিবেশ সৃষ্টি করা।

জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে আওয়ামী লীগ সরকার সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষার সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে শিক্ষাখাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে এর সার্বিক উন্নয়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের সরকারের বিগত সাড়ে ১৪ বছরে গৃহীত বিভিন্ন সময়োপযোগী উদ্যোগের ফলে শিক্ষাখাতে প্রশংসনীয় সাফল্য অর্জিত হয়েছে। উচ্চশিক্ষার সুবিধা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে দেশে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। শিক্ষার উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে আমরা প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর জোর দিয়েছি। আমরা বিশ্বায়ন ও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিজ্ঞান, তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ মানব সম্পদ গড়ে তুলতে শিক্ষা ব্যবস্থাপনা এবং শিক্ষা কার্যক্রমে আইসিটি এবং ডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। আমাদের সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার উন্নয়নে নানা উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে। শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আবাসিক সংকট নিরসনে বিভিন্ন হল ও ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া, ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা ও গবেষণার উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে নতুন নতুন বিভাগ, ইনস্টিটিউট ও গবেষণা কেন্দ্র খোলা হয়েছে।

অধিকতর উন্নত গবেষণার মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভবিষ্যতে যে কোন সংকট উত্তরণে সক্রিয ভূমিকা রাখবে এবং দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষা-গবেষণা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তিসহ জ্ঞানের সকল শাখায় এগিয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তন শিক্ষার্থী হিসেবে আশা করি, জ্ঞান ও আলোর পথের অভিযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নতুন দিগন্ত তৈরি করবে।

দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কিত জ্ঞান-বিজ্ঞানের নিবিড় চর্চা এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ও জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ সৃষ্টিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনবদ্য অবদান চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আমি বিশ্বাস করি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীগণ দেশপ্রেম, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে তাঁদের অর্জিত জ্ঞান, মেধা-মনন ও সৃজনশীলতা প্রয়োগ করে ২০৪১ সালের মধ্যে জাতির পিতার সুখী-সমৃদ্ধ, ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ তথা জ্ঞানভিত্তিক স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিজ নিজ অবস্থান থেকে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন।

আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।

    জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

    বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।” 

#

শাহানা/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/সঞ্জীব/কানাই/২০২৩/ ১৮০৫ ঘণ্টা

৩০ জুন বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ২২৮৪

শেখ হাসিনার তিন মেয়াদে ধারাবাহিকভাবে দেশ

পরিচালনার ফলে সমন্বিত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে
                                            --নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
 

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :   

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার তিন মেয়াদে ধারাবাহিকভাবে দেশ পরিচালনার ফলে সমন্বিত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠা নৌ, সড়ক, রেল ও আকাশ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়েছে। যোগাযোগের ক্ষেত্রে দুর্ভোগ লাঘব হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী আজ আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)-এর চেয়ারম্যান কমোডোর আরিফ আহমদ মোস্তফা এবং নৌপরিবহন অধিদপ্তর, নৌ পুলিশ এর কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অন্যান্য সেক্টরের ন্যায় ঢাকা সদরঘাটে অভাবনীয় সাফল্য দেখতে পারছেন। এ অবস্থা আগে ছিল না‌। আগে উপচেপড়া ভিড় ছিল। লঞ্চের ছাদে মানুষ ভিড় করত। এখন সেই অবস্থা নেই। স্বপ্নের পদ্মা সেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর সাহস ও দেশপ্রেম দিয়ে তৈরি করেছেন। এর ফলে দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের স্বপ্নের দুয়ার খুলে গেছে। বরিশাল ও খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে এর প্রভাব পড়েছে। বরিশাল ও খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা জয়ী হয়েছে। কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথ চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আকাশ পথে বিভাগীয় শহরগুলোর সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক হয়ে গেছে। যাত্রীর চাপ চারিদিকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নিরাপদ জাহাজ পরিচালনার লক্ষ্যে আধুনিক সরঞ্জাম সংযোজনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে নৌখাতে অভূতপূর্ব পরিবর্তন দেখা যাবে। দুর্ঘটনা কমাতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষিত জনবল তৈরিতে ইনস্টিটিউট তৈরি করা হচ্ছে। কোস্টগার্ড, নৌপুলিশে আধুনিক যন্ত্রপাতি সংযোজন ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। নৌপথে চুরি ডাকাতি প্রায় বন্ধ হয়েছে। আগামী দুই তিন বছরের মধ্যে নৌ চলাচল আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উন্নীত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

#

 

জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/সঞ্জীব/কানাই/২০২৩/১৮৪০ ঘণ্টা



 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ২২৮৫

কুরবানির পশুর বর্জ্য পরিবেশসম্মতভাবে অপসারণ ও

নির্ধারিত স্থানে ফেলতে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের আহ্বান
 

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :   

পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় কুরবানির পশুর রক্ত ও বর্জ্য যথাযথভাবে পরিষ্কার করার এবং নির্ধারিত স্থানে ফেলার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এছাড়া, যত্রতত্র পশু জবাই করা হতে বিরত থাকতে এবং কুরবানির পুরো কার্যক্রম চলাকালীন যথাযথ ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

পবিত্র ঈদুল-আজহা উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে কুরবানিকৃত পশুর উচ্ছিষ্টাংশ সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও অপসারণের মাধ্যমে পরিবেশদূষণ রোধকল্পে করণীয় বিষয়ে সম্প্রতি বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ আহ্বান জানানো হয়েছে।

সভায় উল্লেখ করা হয়, পবিত্র ঈদুল-আজহা উদ্‌যাপনে ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হয়ে পশু কুরবানির মাধ্যমে পালন করা হয় সুমহান ধর্মীয় অনুশাসন। কুরবানিকৃত পশুর রক্ত, হাড়, চামড়া, নাড়িভুঁড়ি, গোবর ইত্যাদি উচ্ছিষ্টাংশের মাধ্যমে যাতে পরিবেশ দূষিত হয় না হয় সেজন্য  সুনির্দিষ্ট গর্তের মধ্যে পরিত্যক্ত অংশ রেখে মাটি চাপা দেয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। কুরবানির বর্জ্য অপসারণ বা কুরবানির গোশত বিতরণে পরিবেশসম্মত ব্যাগ বা পাত্র ব্যবহার করার আহ্বান জানানো হয়েছে। 'পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ' তাই সুস্থ পরিবেশ নিশ্চিত করে জনগণ ধর্মীয় ও নৈতিক দায়িত্বপালন করবে বলে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের প্রত্যাশা।

কুরবানির পশুর বর্জ্য পরিবেশসম্মতভাবে অপসারণ বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন সরকারি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশব্যাপী প্রচারপত্র বিতরণ করা হচ্ছে। গণযোগাযোগ অধিদপ্তর হাট-বাজার ও উন্মুক্ত এলাকায় জনসচেতনতামূলক মাইকিং এবং প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করছে। জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় সচেতনতামূলক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ এবং মোবাইল ফোন অপারেটরদের মাধ্যমে খুদেবার্তা প্রেরণ করে জনগণকে এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। ঈদের আগের জুমা ও ঈদের নামাজের খুৎবায় এ বিষয়টি উল্লেখ করতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সম্মানিত ইমামগণকে অনুরোধ করা হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের সচিবের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডক্টর আবদুল হামিদ সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

 

দীপংকর/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/সঞ্জীব/কানাই/২০২৩/১৮৩২ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ২২৮৬

রাজধানীতে কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শনে প্রাণিসম্পদ সচিব

 

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :  

 

রাজধানীতে কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ।

 

আজ রাজধানীর আফতাবনগরে কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন করেন তিনি। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব শাহিনা ফেরদৌসী, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মো. এমদাদুল হক তালুকদার এবং প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এর আগে গতকাল রাজধানীর গাবতলীতে কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন করেন তিনি।

 

পরিদর্শনকালে প্রাণিসম্পদ সচিব কোরবানির পশুর হাটে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর পরিচালিত ভেটেরিনারি মেডিকেল টিমের কার্যক্রম তদারকি করেন ও অসুস্থ বা রোগাক্রান্ত পশু যাতে হাটে আসতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে ভেটেরিনারি মেডিকেল টিমের সদস্যদের নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি হাট ঘুরে দেখেন এবং বেশ কয়েকজন খামারি ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের সাথে কথা বলেন।

 

পরে সচিব সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে বলেন, রাজধানী ঢাকায় এবার ১৯টি কোরবানির পশুর হাটে আছে। এসব হাটে ইতোমধ্যে কেনাবেচার ভিড় শুরু হয়ে গেছে। দেশব্যাপী প্রতিটি হাটে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম কাজ করছে।

 

উল্লেখ্য, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন কোরবানির পশুর হাটে ভেটেরিনারি মেডিকেল সেবা প্রদান কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনার জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ১টি কেন্দ্রীয় সমন্বয় টিম, ৫টি মনিটরিং টিম, ২২টি ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম ও ২টি বিশেষজ্ঞ ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম কাজ করছে। অপরদিকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ৯ জন উপসচিব ঢাকার কোরবানির পশুর নির্ধারিত হাটে ভেটেরিনারি মেডিকেল টিমের কার্যক্রমসহ অন্যান্য কার্যক্রম তদারকির দায়িত্বপালন করছেন।

#

 

ইফতেখার/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/সঞ্জীব/কানাই/২০২৩/১৯৫৪ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ২২৮৭

 

অবৈধ আইপিটিভি'র বিরুদ্ধে অভিযান : সরকারকে গণমাধ্যম সংগঠনগুলোর অভিনন্দন

 

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :   

চাঁদাবাজি-হয়রানিকারীর দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ আইপিটিভি, ইউটিউব চ্যানেল, ক্যাবল টিভি'র বিরুদ্ধে অভিযানের জন্য সরকারকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানিয়েছে দেশের সাংবাদিকদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) ও টেলিভিশন গণমাধ্যমকর্মীদের শীর্ষ সংস্থা ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি)। 

আজ বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরীর পক্ষে ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন লিখিত এবং বিজেসি সভাপতি রেজওয়ানুল হক রাজা ও সদস্য সচিব শাকিল আহমেদ পৃথক মৌখিক বিবৃতিতে জানান, ব্ল্যাকমেইলিং, চাঁদাবাজি জনহয়রানিতে লিপ্ত থাকা নানারকম 'টিভি' নামের অবৈধ আইপিটিভি, ইউটিউব চ্যানেল, ক্যাবল টিভির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা তাদের দাবি ছিল। 

নেতৃবৃন্দ বলেন, দেশে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতার সুষ্ঠু বিকাশের স্বার্থে অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালায় আইপিটিভি, ইউটিউব চ্যানেলে সংবাদ প্রচার করা যাবে না -এটি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকা সত্ত্বেও প্রচলিত আইন ও নীতিমালার প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ব্যক্তিগত হীন স্বার্থ চরিতার্থে কিছু আইপিটিভি ও ইউটিউব চ্যানেল সাংবাদিকতার নামে মানুষের চরিত্র হনন, হুমকি প্রদানসহ নানা অপরাধমূলক তৎপরতায় লিপ্ত।

এদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ও সকল জেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষকে আমাদের আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানিয়ে তারা বলেন, আমরা সারাদেশে এই কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য আহ্বান জানাই। পাশাপাশি ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যক্তিগত একাউন্ট থেকেও অসত্য তথ্য প্রদানকারী, গুজব রটনাকারী ও অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধেও দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে বিএফইউজে ও ডিইউজে।

উল্লেখ্য, গত ১৮ জুন এ বিষয়ে এক পত্রে সকল জেলা প্রশাসককে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী জেলার ম্যাজিস্ট্রেটরা দেশব্যাপী অভিযান পরিচালনা করছে। কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২৫ জুন চট্টগ্রামের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এহসান মুরাদ এবং হিমাদ্রী খীসা বন্দরনগরীতে নানা অভিযোগে অভিযুক্ত সি-প্লাস টিভি, সি-ভিশন, ২৪ টিভি ও এসবিটিভি নামের অনুমোদনহীন চারটি আইপিটিভির অফিস সিলগালা করে।  

#

 

আকরাম/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/সঞ্জীব/কানাই/২০২৩/২০২৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ২২৮৮

বিএনপি যতই রূপরেখা দিক নির্বাচনে সংবিধানের একচুলও ব্যত্যয় হবে না

                                                        --তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :  

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বিএনপি যতই রূপরেখা দিক না কেন, সংবিধান অনুযায়ীই দেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সংবিধানের একচুলও ব্যত্যয় হবে না।’

আজ রাজধানীর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।  

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, সংবিধান অনুযায়ী অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো বর্তমান সরকারই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্বপালন করবে। ভারত, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, নিউজিল্যান্ডসহ অন্যান্য দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র যেভাবে পালন করে, আমাদের দেশেও আমাদের সংবিধান অনুযায়ী ঠিক একইভাবে বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্বপালন করবে। তারা যত ধরনের রূপরেখাই দেন না কেন, সংবিধানের একচুলও ব্যত্যয় হবে না। 

ঈদের পর বিএনপির এক দফা আন্দোলন নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ড. হাছান বলেন, ‘এক দফার আন্দোলন বিএনপি ২০১৩ সাল থেকেই শুরু করেছে। সেই আন্দোলনের নামে ২০১৩, ১৪, ১৫ সালে দেশের মানুষ তাদের নৈরাজ্য দেখেছে। মানুষকে পুড়িয়ে মারার মহোৎসব আমরা দেখেছি। সেই পরিস্থিতি আমরা সামাল দিয়েছি। এখন বিএনপি কতটুকু কি করতে পারে, সেটা নিয়ে আমাদের ধারণা আছে।’

‘তাদের নেত্রী খালেদা জিয়া এখন ‘খাঁচায় বন্দি বাঘ’ আর তাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশান্তরী পলাতক আসামি’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিবসহ তাদের অন্যান্য নেতৃত্ব কতটুকু কি করতে পারে, সেক্ষেত্রে কী করতে হবে- সেটা আমাদের জানা আছে। তাদের শক্তি-সামর্থ্য সম্পর্কে আমরা জানি। তাদের এসব কথা বাগাড়ম্বর ছাড়া অন্য কিছু নয়।’

সম্প্রতি সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্য ‘এই বাংলাদেশ তো আমরা চাইনি, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এমন একটা পরিবেশ দেখতে চাইনি’ -এর জবাবে আওয়ামী লীগের জেষ্ঠ্য এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিব অবচেতন মনে সত্য কথা বলেছেন। কারণ, উনি আর উনার বাবা বাংলাদেশটাই চাননি। উনার বাবা ছিলেন পাকিস্তানপন্থী। ফখরুল সাহেব ক'দিন আগে বলেছিলেন- পাকিস্তানই ভালো ছিল। অর্থাৎ বাংলাদেশটাই উনি চাননি। আর উনি তো কোনোভাবেই মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না। দেশ স্বাধীনের পর তিনি অনেকদিন আত্মগোপনে ছিলেন।’ 

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও কয়েকজন অর্থনীতিবিদের কিছু মন্তব্যের সূত্র ধরে বিএনপির সমালোচনার জবাবে ড. হাছান বলেন, ‘উনি যেসব সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানের রেফারেন্স দিয়ে কথা বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তারা কোনোদিন  দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো দেখেনি। কিন্তু তাদের এই ভালো না দেখার মধ্যেও আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হয়েছে। মানুষের মাথাপিছু আয় ৬শ’ ডলার থেকে ২৮শ’ ডলারে উন্নীত হয়েছে। দারিদ্র্যের হার ৪১ থেকে ১৮ শতাংশে নেমেছে। দেশ স্বল্পোন্নত থেকে মধ্যম আয়ে উন্নীত হয়েছে, এখন জিডিপিতে বিশ্বের ৩৫তম ও পিপিপিতে ৩১তম, খুব সহসাই ২৭তম অর্থনীতির দেশে উন্নীত হবে। বিএনপি এগুলো কোনোদিন দেখেনি। তাদের চোখে ছানি পড়েছে কিংবা না দেখার দৈন্যের জন্য তারা চিকিৎসক দেখাতে পারেন।’ 

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কষ্ট হয় যে বিএনপি নেতারা দেখেও দেখতে পান না। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, বাংলাদেশ অথনৈতিকভাবে এগিয়ে গেছে। করোনা মহামারিতে বিশ্বে মাত্র ২০টি দেশে জিডিপি বেড়েছে। তাদের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। এগুলো যদি তারা না দেখেন, তাহলে বলার কিছু নেই।’ 

হাছান মাহ্‌মুদ আরো বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের অর্থনীতি নানাভাবে চাপে ছিল। আমাদের অর্থনীতি সেটিও কাটিয়ে উঠে ঘুরে দাঁড়িয়ে এখন আরো শক্তিশালী হচ্ছে। যেমন আমাদের রিজার্ভ কমে ৩০ বিলয়ন ডলারের নিচে নেমে গিয়েছিল। সেটি এখন বেড়ে ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। রেমিটেন্স প্রবাহ বেড়েছে। এত কিছুর মধ্যেও গত বছর আমাদের রপ্তানি আয় ছিল ৫৮ বিলিয়ন ডলার, যা পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় অনেক বেশি। সুতরাং আমাদের অর্থনীতি অনেক ভালো আছে। কিন্তু মির্জা ফখরুল সাহেবরা কামনা করেন অর্থনীতিটা খারাপ হোক। সেজন্যই তারা এসব কথা বলেন।’

#

আকরাম/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/সঞ্জীব/কানাই/২০২৩/২০৫০ ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ২২৮৯

 

অবৈধ আইপিটিভির বিরুদ্ধে অভিযান

টিভি চ্যানেল মালিকদের অভিনন্দন  

 

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) : 

চাঁদাবাজি-হয়রানির দায়ে অভিযুক্ত অবৈধ আইপিটিভি, ইউটিউব চ্যানেল, ক্যাবল টিভি’র বিরুদ্ধে অভিযানের জন্য সরকারকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানিয়েছে দেশের বেসরকারি টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন এসোসিয়েশন অব্‌ টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (এটকো)। 

এর আগে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) ও টেলিভিশন গণমাধ্যমকর্মীদের শীর্ষ সংস্থা ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) সরকারকে অভিনন্দন জানায়।

আজ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদকে লেখা এক চিঠিতে এটকো সভাপতি অঞ্জন চৌধুরী জানান, অবৈধ আইপি টিভি, ইউটিউব চ্যানেলগুলোর কোনো নিবন্ধন নাই। দীর্ঘদিন ধরে এই সকল চ্যানেল জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা ও অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা লঙ্ঘন করে মানহীন তথ্য ও কন্টেন্ট সম্প্রচার করে আসছিল যা দেশে এবং বিদেশে অবস্থানরত সকল শ্রেণির দর্শককে বিভ্রান্ত করছে ও দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে তুলছে। 

অবৈধ আইপি টিভি ও ইউটিউব চ্যানেলের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করার জন্য মন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই, বলেন অঞ্জন চৌধুরী। 

উল্লেখ্য, গত ১৮ জুন এ বিষয়ে এক পত্রে সকল জেলা প্রশাসককে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী জেলার ম্যাজিস্ট্রেটরা দেশব্যাপী অভিযান পরিচালনা করছে। কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২৫ জুন চট্টগ্রামের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এহসান মুরাদ এবং হিমাদ্রী খীসা বন্দরনগরীতে নানা অভিযোগে অভিযুক্ত সি-প্লাস টিভি, সি-ভিশন, ২৪ টিভি ও এসবিটিভি নামের অনুমোদনহীন চারটি আইপিটিভির অফিস সিলগালা করে দেন।  

 

#

 

আকরাম/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/সঞ্জীব/কানাই/২০২৩/ ২১০৮ ঘণ্টা


 

2023-06-27-15-25-c75bb91b2eb74f5fbb58b9abcd2b1848.docx