Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭

তথ্যবিবরণী ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                        নম্বর :  ৩৫৮৯
 
মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৪ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) : 
 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে। 
 
আজ কুতুপালং-১ ক্যা¤েপ ২ শত জন পুরুষ ও ১ শত ৬৭ জন নারী মিলে ৩ শত ৬৭ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ৯ শত ৫১ জন পুরুষ ও ৯ শত ৫৪ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯ শত ৫ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৪ শত ৯৬ জন পুরুষ ও ৬শত ১৩ জন নারী মিলে ১ হাজার ১ শত ৯ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ২ শত ৬৯ জন পুরুষ ও ২ শত ১ জন নারী মিলে ৪ শত ৭০ জন, থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ১ শত ৯১ জন পুরুষ ও ১ শত ৯৭ জন নারী মিলে ৩ শত ৮৮ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ৩ শত ৪২ জন পুরুষ ও ২ শত ৮৭ জন নারী মিলে ৬ শত ২৯ জন, ঊনচিপ্রাং ক্যাম্পে ২৯ জন পুরুষ ও ২১ জন নারী মিলে ৫০ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ৪ হাজার ৯ শত ১৮ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে। 
 
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৯ লাখ ২২ হাজার ৮ শত ৮৫ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে। 
 
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৩ শত ৭৩ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৭ হাজার ৩ শত ৯৫ জন ছেলে এবং ১৮ হাজার ৯ শত ৭৮ জন মেয়ে। বাবা-মা কেউ নেই এমন এতিম শিশুর সংখ্যা ৭ হাজার ৭ শত ৭১ জন। 
 
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিক সংখ্যা ৬ লাখ ৭২ হাজার ৪ শত জন। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে। ২৫ আগস্ট, ২০১৭ এর পূর্বে আগত মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ২ লাখ ৪ হাজার ৬০ জন।
 
#
 
সাইফুল/সেলিম/আলী/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০৩৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ৩৫৮৮
তথ্য কর্মকর্তারা রূপান্তরকর্মী
               --- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৪ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) :
দেশের তথ্য কর্মকর্তাদের রূপান্তরকর্মী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। আজ ঢাকায় বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে গণযোগাযোগ অধিদপ্তর আয়োজিত জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল ও উদ্ভাবনী পরিকল্পনা বিষয়ে জেলা তথ্য অফিসারদের দুদিনের সেমিনার ও প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনীতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ আখ্যা দেন ।
মন্ত্রী বলেন, জনমুখী উন্নয়নে গণযোগাযোগের বিকল্প নেই। উন্নয়নের সুফলভোগীদের কুসংস্কার, ধর্মান্ধতা, কূপম-ূকতা, লিঙ্গবৈষম্য থেকে মুক্ত করতে দেশের প্রতিটি জেলায় নিয়োজিত তথ্য কর্মকর্তারাই রূপান্তরের কর্মী। বুকে দেশপ্রেম আর হাতে সংবিধান নিয়ে দেশের চার মূলমন্ত্র জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা সকলের মাঝে ছড়িয়ে বৈষম্যহীন সমৃদ্ধি আর সুশাসনের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করবে তথ্য কর্মকর্তারা, বলেন ইনু।
দেশের সামনে পাঁচটি চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান, নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত মোকাবিলা, বিএনপি-জঙ্গি-রাজাকার চক্রকে ক্ষমতার বাইরে রাখা, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখা আর চার হাজার বছরের বাংলাদেশের সভ্যতা-ইতিহাসের শেকড়ের সাথে জনগণের বন্ধন দৃঢ়তর করাই এখনকার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। আর দেশব্যাপী তথ্য কর্মকর্তারা এ চ্যালেঞ্জ গ্রহণে প্রস্তুত।
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে ৬৪ জেলা ও ৪ পার্বত্য উপজেলা তথ্য অফিসের প্রতিনিধিদের এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ, প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহার, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস এম হারুন-অর-রশীদ এবং চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেন।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের পক্ষ থেকে ৬৮টি তথ্য অফিসকে দেয়া একটি করে টিভি সেট কর্মকর্তাদের হাতে তুলে দেন মন্ত্রী।

আকরাম/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/২০৪৫ঘণ্টা  

 
 
তথ্যবিবরণী                                                        নম্বর :  ৩৫৮৭
 
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৪ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) : 
 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। 
 
      উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ২৩ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৩১ ট্রাকের মাধ্যমে ৩২ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ৩ হাজার ২ শত প্যাকেট শুকনো খাবার, ১ হাজার ৭ শত প্যাকেট শিশুখাদ্য, ৩১ হাজার ৭ শত প্যাকেট রান্না খাবার, ৫ হাজার পিস কাপড়চোপড়, ২ হাজার ৬ শত ১১ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী, ৩ শত গৃহনির্মাণসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  
 
জেলা ত্রাণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ পর্যন্ত কক্সবাজার ৪টি খাদ্য গুদামে প্রাপ্তি ও প্রদানের পর ২ হাজার ৮ শত ৯৭ মেট্রিক টন চাল, ৭০ মেট্রিক টন ডাল, ৮৭ হাজার ৯ শত ৬৯ লিটার তেল, ৫১ মেট্রিক টন লবণ, ৬০ মেট্রিক টন চিনি, ২ হাজার ২ শত ৮ কিলোগ্রাম আটা, ৬২ হাজার ১ শত ২৩ কিলোগ্রাম গুঁড়োদুধ, ১৬ হাজার ১ শত পিস ও ৯ বান্ডেল কম্বল, ৫১১টি তাঁবু ও ত্রিপল মজুত রয়েছে।   
 
জেলা প্রশাসক, কক্সবাজার এবং ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা কর্তৃক যৌথভাবে পরিচালিত ‘অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকদের মানবিক সহায়তা’ নামক সোনালী ব্যাংক, কক্সবাজার শাখার চলতি হিসাব নং ৩৩০২৪৬২৫ এ আজ পর্যন্ত ৪ কোটি ৯১ লাখ ৬৭ হাজার ৪ শত ১ টাকা জমা রয়েছে।
 
#
 
সাইফুল/সেলিম/আলী/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ৩৫৮৪
সরকারি মাছের বাজার চালু

ঢাকা, ১৪ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) :
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি) কর্তৃক আজ যাত্রাবাড়ীতে নির্মিত দেশের প্রথম স্পেশালাইজড সরকারি মাছের বাজার আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়েছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ এর উদ্বোধন করেন।
বিএফডিসির চেয়ারম্যান দিলদার আহমদের সভাপতিত্বে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাবিবুর রহমান মোল্লা এমপি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব মোঃ মাকসুদুল হাসান খান। 
‘ঢাকা মহানগরে মৎস্য বিপণন সুবিধাদি স্থাপন প্রকল্প’ এর আওতায় নির্মিত ঢাকা মহানগর মৎস্য বিপণন সুধিধাকেন্দ্র নামক ৬ তলাবিশিষ্ট এই মাছের বাজারে মাছ ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে ৬১টি আড়ৎঘর, ৬১টি গদিঘর ও ৬১টি থাকার ঘর বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। উক্ত প্রকল্পের আওতায় বিএফডিসি সড়ক ও জনপথ বিভাগের অব্যবহƒত ১৫ শতক জমি ক্রয় করে এই মৎস্যবাজার নির্মাণ করে। আর্থিক লেনদেনের সুবিধার্থে ভবনে একটি ব্যাংক ও একটি খাবার হোটেলও স্থাপন করা রয়েছে। 
বর্তমান ঢাকা শহরের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মৎস্য অবতরণ, বাজারজাতকরণ ও বিপণন পদ্ধতির আধুনিকায়নই এই প্রকল্পের উদ্দেশ। কেন্দ্রটিতে স্বাস্থ্যকর পরিবেশে মৎস্য অবতরণ, বাজারজাতকরণ ও বিপণনকার্যক্রম পরিচালনা করা হবে যাতে ঢাকা মহানগরে ফরমালিনমুক্ত মাছসরবরাহ সম্ভবপর হয়।
মৎস্য ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে বার্ষিক ৮০ লাখ টাকার ভাড়াবাবদ আয় হবে। অবশিষ্ট আড়ৎঘর ও গদিঘর বরাদ্দ প্রদান করা হলে বার্ষিক ২ কোটি টাকা ভাড়া পাওয়া যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, কেন্দ্রটি ৭ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবান করা হয়েছে। 
মেগাসিটি ঢাকাতে আধুনিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র না থাকায় খোলা আকাশের নিচে কাদামাটিতে যত্রতত্র নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মাছ অবতরণ ও বিপণন করা হয়। মাছ অতিপচনশীল দ্রব্য হওয়ায় দ্রুত পচে গুণগতমান নষ্ট হয়ে রাজধানীর পরিবেশ এবং জনস্বাস্থ্য হুমকির সম্মুখীন হয়ে যায়। এই সমস্যা নিরসনকল্পে পরিবেশসম্মত উপায়ে মাছের গুণগতমান বজায় রেখে ঢাকা মহানগরে মৎস্যবিপণন ও মৎস্যব্যবসায়ীদের বিপণন সুবিধাদি নিশ্চিতকরণার্থে বিএফডিসি কর্তৃক ‘ঢাকা মহানগরে মৎস্য বিপণন সুবিধাদি স্থাপন প্রকল্প’টি বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেয়া হয়।

শাহ আলম/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮২০ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ৩৫৮৩

প্রকল্প নিয়ে গাফিলতি বরদাশ্ত করা হবে না
                           --- সমবায় সচিব 

ঢাকা, ১৪ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) :
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় সচিব মাফরুহা সুলতানা একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নপ্রসূত বিশেষায়িত প্রকল্প হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এ প্রকল্প কাজে কারো কোনো গাফিলতি ও শৈথিল্য বরদাশ্ত করা হবেনা। তিনি আজ পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ এবং এর অধীনস্ত বিভিন্ন সংস্থার প্রকল্পসমূহের পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন। 
এ সময় বিভাগ ও দপ্তর-সংস্থার সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সচিব বলেন, মিল্কভিটার বিভিন্ন প্ল্যান্ট নির্মাণ কাজের টেন্ডার প্রক্রিয়া ধীরগতি ও সমন্বয়হীন। এ প্রক্রিয়া আরো স্বচ্ছ, গতিশীল ও জনকল্যাণমুখী করতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া সমবায়ীদের লাভজনক প্রতিষ্ঠান ‘মিল্কভিটা’ দেশে দুগ্ধ বিপ্লবের শুভ সূচনা করে। 

আহসান/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ৩৫৮২

নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন বিষয়ক কর্মশালা

ঢাকা, ১৪ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) :
কাজের গতিশীলতা ও উদ্ভাবনী দক্ষতা বৃদ্ধি এবং নাগরিক সেবা প্রদান প্রক্রিয়া দ্রুত ও সহজীকরণের পন্থা উদ্ভাবন ও চর্চার লক্ষ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) এর সহযোগিতায় দুইদিনব্যাপী আয়োজিত ‘নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন’ বিষয়ক কর্মশালা আজ শেষ হয়েছে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষণে মন্ত্রণালয়ের ৩৫ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম ‘নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন’ বিষয়ক কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন। 

শফিকুল/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                        নম্বর :  ৩৫৮১
 
স¦াস্থ্যমন্ত্রীর সাথে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এসোসিয়েশন প্রতিনিধিদলের বৈঠক 
 
ঢাকা, ১৪ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) : 
 
বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মান বাড়াতে সরকারের উদ্যোগকে সহায়তা করার জন্য বাংলাদেশ বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এসোসিয়েশনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। তিনি বলেছেন, মেডিকেল শিক্ষার মান নিয়ে বিন্দুমাত্র আপোশ করলে তা সমাজ ও জনগণের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। নি¤œমানের শিক্ষা নিয়ে যদি কোনো চিকিৎসক তৈরি হয় তাহলে তা মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় ক্ষতিকর ভূমিকা রাখবে বলেও মন্ত্রী মন্তব্য করেন। 
 
তিনি আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাংলাদেশ বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এসোসিয়েশনের এক প্রতিনিধিদলের সাথে বৈঠককালে একথা বলেন।   
 
বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য কলেজগুলোর আসন বৃদ্ধির আবেদন বিবেচনা করার আগে পরিদর্শন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরিদর্শনের সুপারিশের প্রেক্ষিতে আসন বৃদ্ধির অনুমোদন দেওয়া হবে। তিনি বলেন, যেসব কলেজের ল্যাবরেটরি, লাইব্রেরি অথবা হাসপাতালের সুবিধা নি¤œমানের সেই সব কলেজের শিক্ষার্থীরা মানসম্মত শিক্ষা পাবে না। তাই যে কোনো মূল্যে চিকিৎসা শিক্ষার মান বাড়াতে সরকার বদ্ধপরিকর। এলক্ষ্যে সরকারের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে এসোসিয়েশনের সহায়তা কামনা করেন মন্ত্রী। 
 
এসময় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সচিব ফয়েজ আহম্মেদ, বাংলাদেশ বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এসোসিয়েশনের মহাসচিব সংসদ সদস্য ডা. এনামুর রহমান, নির্বাহী কমিটির সদস্য প্রীতি চক্রবর্তী, কোষাধ্যক্ষ ইকরাম বিজুসহ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
 
#
 
পরীক্ষিৎ/সেলিম/আলী/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৩৫৮০
 
এমবিবিএস ১ম বর্ষে ভর্তিকৃত ছাত্র ছাত্রীদের পরিচিতিমূলক ক্লাস
 
ঢাকা, ১৪ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) :  
 
খুলনা মেডিকেল কলেজ ও সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজে প্রথম বর্ষ এমবিবিএস ক্লাসে ২০১৭-২০১৮ (৫৬ তম ব্যাচ) শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকৃত ছাত্র ছাত্রীদের পরিচিতি ক্লাস আগামি ১০ই জানুয়ারি ২০১৮ বুধবার সকাল ১০.০০ টায় স্ব স্ব কলেজে অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তিকৃত সকল ছাত্রছাত্রীকে উক্ত পরিচিতি ক্লাসে মা, বাবা অথবা একজন অভিভাবকসহ উপস্থিত হওয়ার জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ অনুরোধ জানিয়েছে।
#
 
অনসূয়া/শহিদ/শামীম/২০১৭/১৫৫৫ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ৩৫৭৯
 
বস্ত্র পরিদপ্তর অধিদপ্তরে রূপান্তর
 
ঢাকা, ১৪ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) :  
 
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যয় নিয়ন্ত্রণ শাখা, অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন অনুবিভাগ ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রশাসনিক উন্নয়ন ও সমন্বয় অধিশাখার অনুমোদনক্রমে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অধীন বস্ত্র পরিদপ্তরকে বস্ত্র অধিদপ্তরে উন্নীত করা হয়েছে।
 
অধিদপ্তরে রূপান্তরের ফলে মহাপরিচালকের ১টি পদ ও পরিচালকের ৩টি পদসহ মোট ৮৩টি নতুন পদের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এছাড়া নতুন ৩টি জেলা নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও নরসিংদীতে নতুন শাখা অফিস খোলা হবে। এর ফলে বিকেন্দ্রীয়করণের মাধ্যমে বস্ত্র অধিদপ্তরের কাজের গতি আসবে। বস্ত্র শিল্পের উন্নয়ন, সম্প্রসারণ ও বিকাশে এ পরিদপ্তরটিকে অধিদপ্তরে রূপান্তর করা হয়েছে। ফলে পোশাক কর্তৃপক্ষের কাজ দ্রুত হবে, দক্ষ জনবল তৈরির কাজ বৃদ্ধি পাবে।  
 
#
 
সৈকত/অনসূয়া/রফিকুর/শামীম/২০১৭/১৪১৮ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৩৫৭৮
 
মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য
                                      -শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) :  
 
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, মানসম্মত শিক্ষা অর্জনই এখন আমাদের অগ্রাধিকার। গুণগত মানের শিক্ষা নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য। একই সাথে আমাদের নতুন প্রজন্মকে সততা, নৈতিক মূল্যবোধ ও দেশপ্রেমে উজ্জীবিত নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। 
 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজের একাদশ শ্রেণির (২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষ) শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।   
নাহিদ বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য ২০০৯ সাল থেকে বিনামূল্যে  পাঠ্যবই বিতরণ করা হচ্ছে। এবার ২০১৮ শিক্ষাবর্ষে ৩৫ কোটি ৪২ লাখ ৯০ হাজার ১৬২টি বই বিতরণ করা হবে। বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণের ফলে দরিদ্র পরিবারের ছেলেমেয়েরাও স্কুলে আসছে। সকল শিশুকে স্কুলে নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে।
 
মন্ত্রী আরো বলেন, নবীন প্রজন্মকে ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। কারণ তারাই ভবিষ্যতে দেশকে সকল ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেবে এবং আধুনিক বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।
 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. মাহাবুবুর রহমান, মাইলস্টোন কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. সহিদুল ইসলাম, কলেজের উপদেষ্টা কর্নেল (অব.) নুরুন নবী এবং নবীন ছাত্রছাত্রীদের পক্ষ থেকে একাদশ শ্রেণির ছাত্র গাজী আল ফাহাদ বিন রাইয়ান বক্তব্য রাখেন।
 
মন্ত্রী কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম ও বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন। 
#
 
আফরাজুর/অনসূয়া/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৪১০ ঘণ্টা  
Todays handout (8).docx