Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ August ২০১৬

তথ্যবিবরণী ১৩ই আগস্ট ২০১৬

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৫৭৭

রংপুরে জঙ্গিবাদবিরোধী সর্বধর্মীয় সম্প্রীতি সমাবেশ

রংপুর, ২৯শে শ্রাবণ (১৩ই আগস্ট):

আজ বাংলাদেশ পুলিশ রংপুর রেঞ্জের আয়োজনে রংপুর পুলিশ লাইন্স স্কুল ও কলেজ মাঠে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদবিরোধী সর্বধর্মীয় সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। শতবর্ষ ধরে বাংলাদেশে সব ধর্মের মানুষ ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে বসবাস করে আসছে। এই সম্প্রীতির বন্ধনকে বিনষ্ট করতেই জঙ্গিবাদের মাধ্যমে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
 
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে আইএসের কোনো অস্তিত্ব নেই, এখানে যারা জঙ্গি কার্যক্রম করছে এরা দেশীয় জেএমবি, হুজি, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম ও হামজা ব্রিগেডের সদস্য। তাদের শিকড় একই জায়গায় প্রোথিত।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উন্নত, স্বাবলম্বী ও শোষণমুক্ত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন। তাঁরই কন্যা প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা যখন দেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে এগিয়ে নিচ্ছেন তখনই দেশকে অকার্যকর করার জন্য ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। জাতি আজ জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। দেশের জনগণই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে মিলে জঙ্গিবাদকে প্রতিহত করবে।

    রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি টিপু মুন্সি, স্থানীয় সরকার পল্লিউন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মশিউর রহমান রাঙ্গা, রংপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সরফুদ্দীন আহমেদ ঝন্টু, স্থানীয় সংসদ সদস্যবৃন্দ, শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমাম মাওলানা ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী ধ্রুবেশানন্দ মহারাজসহ সকল ধর্মের প্রতিনিধি ও রংপুর বিভাগের সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

শরীফ/আফরাজ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৯৪০ ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৫৭৬

বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ চর্চা ও লালন করতে হবে
                     -- স্থপতি ইয়াফেস ওসমান

ঢাকা, ২৯শে শ্রাবণ (১৩ই আগস্ট):
    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকী এবং জাতীয় শোক দিবস-২০১৬ উপলক্ষে সাভারস্থ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অভ্ বায়োটেকনোলজি (এনআইবি) মিলনায়তনে আজ আলোচনাসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান।  এসময় মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর আজীবন সংগ্রাম ও ত্যাগ-তিতীক্ষার ফলেই আমরা স্বাধীন দেশ পেয়েছি। ১৫ই আগস্টে  বঙ্গবন্ধুকে হত্যা না করা হলে এদেশ অনেক আগেই উন্নত দেশে পরিণত হতো।
    মন্ত্রী আরো বলেন, নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ চর্চা করতে হবে, ব্যক্তিজীবনে লালন করতে হবে। তবেই এদেশটি দ্রুত সোনার বাংলায় পরিণত হবে। তিনি এসময় তরুণ প্রজন্মকে সৎ ও দেশপ্রেমিক হওয়ার পাশাপাশি জঙ্গিবাদ ও ধর্মীয় উগ্রবাদ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানান।
    এনআইবি’র মহাপরিচালক ড. মো. সলিমুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ড. নঈম চৌধুরী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত  সচিব মো. মজিবুর রহমান ও মো. আবদুল হান্নান এবং বিসিএসআইআর-এর চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম।
    বক্তাগণ বঙ্গবন্ধুর বর্ণাঢ্য, কর্মময় এবং জনগণের জন্য নিবেদিত জীবনের ওপর আলোকপাত করেন এবং ১৫ই আগস্টে নিহত বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যসহ অন্যান্য শহিদের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।

#

কামরুল/আফরাজ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৯০৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৫৭৫

আন্তর্জাতিক যুব দিবস উদ্যাপিত

ঢাকা, ২৯শে শ্রাবণ (১৩ই আগস্ট):

প্রতি বছর ১২ই আগস্ট জাতিসংঘের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত হয়ে থাকে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ দিবসটি পালিত হয়েছে। এবছর আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০১৬ এর মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ‘যুব নেতৃত্বে টেকসই উন্নয়ন’। দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে আজ ঢাকায় যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয়ের ওপর এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আনোয়ারুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. জাহিদ আহ্সান রাসেল এবং যুব ও ক্রীড়া সচিব কাজী আখতার উদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে প্রতিপাদ্য বিষয়ের ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের পরিচালক শিশির কুমার রায় ও যুব সংগঠনের কয়েকজন প্রতিনিধি।

যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০৩০ সালে টেকসই উন্নয়ন মহাসড়কে যুব সমাজের অংশগ্রহণ বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত এবং ২০৪১ সালে একটি উন্নত দেশ হিসেবে রূপায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবে।

আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০১৬-এর শিক্ষা হচ্ছে জঙ্গিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, টেকসই উন্নয়ন ও যুব নেতৃত্ব বিকাশের পথ সুগম করা। তথ্যপ্রযুক্তি ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবিধা নিয়ে যুবসমাজ টেকসই উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারবে বলে বক্তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
    
#

শফিকুল/আফরাজ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৫৭৪

জ্বালানি নিরাপত্তা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৯শে শ্রাবণ (১৩ই আগস্ট):
    জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের উদ্যোগে আজ ঢাকার কাওরান বাজারে পেট্রোবাংলায় জ্বালানি নিরাপত্তা বিষয়ক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯৭৫ সালের ৯ই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শেল অয়েল-এর কাছ থেকে ৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন পাউন্ড স্টার্লিং মূল্যে ৫টি গ্যাসক্ষেত্র-তিতাস, হবিগঞ্জ, রশিদপুর, বাখরাবাদ ও কৈলাশটিলা ক্রয় করেন। এ ৫টি গ্যাসক্ষেত্র থেকে এখন মোট গ্যাস সরবরাহের শতকরা ৩৪ ভাগ জাতীয় গ্রিডে আসে। বঙ্গবন্ধুর সুদূরপ্রসারী সিদ্ধান্তের জন্য ৯ই আগস্টকে জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস হিসাবে উদ্যাপন করা হয়।
    সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, সকল উন্নয়নের মূলেই রয়েছে জ্বালানি। জ্বালানির সুষ্ঠু ব্যবহারের উপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, গ্যাসের মতো গুরুত্বপূর্ণ জ্বালানি রান্নাবান্নায় ব্যবহার না করে উৎপাদন খাতে ব্যবহার করা উচিত। এলএনজি আমদানি, খনিজ সম্পদ আহরণ, জ্বালানি বহুমুখীকরণ, নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি ইত্যাদি বিষয়ে অগ্রাধিকার দিয়ে পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
    সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন হাইড্রোকার্বন ইউনিটের মহাপরিচালক মো. হারুন-অর-রশিদ খান।
    প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা  ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীর বিক্রম বলেন, চিন্তাশীল নতুন প্রজন্ম প্রয়োজন। মন ও চিন্তাশীলতাকে সজীব রাখতে পারলে সম্ভাবনার নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে।
    সেমিনারে  বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, পরিবেশবান্ধব আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে শেখ হাসিনার সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। ২০৪১ সালে আমাদের কোথায় কী ধরনের জ্বালানি লাগবে তা আমরা উৎসসহ নিরূপণ করেছি। সে অনুযায়ী পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হয়েছে। দক্ষ জনশক্তি ও চাহিদামতো অর্থ চ্যালেঞ্জ হলেও বড় কোনো বাধা নয়। আগামীদিনের জ্বালানির জন্য এলএনজি, এলপিজি ও কয়লাকে ঘিরে ব্যাপক পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। দুই/এক বছরের মধ্যেই দৃশ্যমান পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে।
    জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব নাজিমউদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে বিপিসির চেয়ারম্যান মাহবুব রেজা খান এবং পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ইশতিয়াক আহমেদ বক্তব্য রাখেন।

#

আসলাম/আফরাজ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৭৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৫৭৩

জঙ্গিবাদবিরোধী কর্মসূচিতে শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ২৯শে শ্রাবণ (১৩ই আগস্ট):
    ঢাকা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ঢাকা মহানগরীসহ ঢাকা জেলার মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আয়োজিত দাঁড়িয়ে অবস্থান কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
    মন্ত্রী আজ ঢাকায় গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি স্কুলসংলগ্ন রাস্তার পাশে আয়োজিত এ অবস্থান কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। এ সময় মন্ত্রী জঙ্গি তৎপরতার বিরুদ্ধে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
    শিক্ষা সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ’র চেয়ারম্যান এএমএম আজহার, ঢাকা কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মোয়াজ্জেম হোসেন মোল্লা এবং ঢাকার জেলা প্রশাসক সালাহ উদ্দীন এসময় উপস্থিত ছিলেন।

#

সাইফুল্লাহ/আফরাজ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৭০৮ ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৫৭২

কেন্দ্রীয়ভাবে শিক্ষক নিয়োগ একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ
                                                                    -- শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ২৯শে শ্রাবণ (১৩ই আগস্ট):
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ মানসম্মত শিক্ষক নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয়ভাবে বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগকে যুগান্তকারী উদ্যোগ হিসেবে উল্লেখ করে বলেছেন, সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সাথে সারাদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে নিয়োগপ্রাপ্ত এসব শিক্ষক সত্যিকার অর্থে নিবেদিতপ্রাণে দায়িত্ব পালন করে শিক্ষার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন।
    মন্ত্রী আজ ত্রয়োদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে একথা বলেন।
    মন্ত্রী বলেন, পূর্বে সারা দেশে ৩৭ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিচ্ছিন্নভাবে ৩৭ হাজার কমিটির মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ করা হতো। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে অনেক বিড়ম্বনার খবর পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। তিনি বলেন, জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০-এর আলোকে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের ন্যায় কেন্দ্রীয়ভাবে একেবারে বিড়ম্বনামুক্ত পরিবেশে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ নিজেদের অনেক বেশি যোগ্য ও সম্মানিত বোধ করবেন।
    সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সারাদেশের স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও সমপর্যায়ের কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শূন্য পদে ১৫ হাজার শিক্ষকের চাহিদা পেয়েছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এ প্রেক্ষিতে জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে সাড়া দিয়ে অনলাইনে আবেদনের শেষ ১০ই আগস্ট পর্যন্ত ১৩ লাখ আবেদন জমা পড়েছে। এসব আবেদন যাচাইবাছাই করে এনটিআরসিএ শূন্য পদের বিপরীতে শিক্ষক নিয়োগ দিতে যাচ্ছে। জনাব নাহিদ বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ এ প্রক্রিয়ায় নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের নিয়োগপত্র ইস্যু করবে। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোনো ধরনের সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
    এর আগে শিক্ষামন্ত্রী এনটিআরসিএ’র ঢাকা কলেজ পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
    শিক্ষা সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ’র চেয়ারম্যান এএমএম আজহার এবং ঢাকা কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মোয়াজ্জেম হোসেন মোল্লা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
    উল্লেখ্য, ত্রয়োদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় ১ লাখ ৪৭ হাজার ২৬২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে স্কুল পর্যায়ে ৯১ হাজার ৬১৪ জন এবং কলেজ পর্যায়ে ৫৫ হাজার ৬৯৮ জন। গতকাল স্কুল পর্যায়ের এবং আজ কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে গত ১৩ই মে ত্রয়োদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রিলিমিনারি টেস্ট অনুষ্ঠিত হয়।

#


সাইফুল্লাহ/আফরাজ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৭০৬ ঘণ্টা

 

Todays handout (5).doc