Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬

তথ্যবিবরণী 27/2/2016

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৬৪৫

সরকার বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ
                                                   -- পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
রাজশাহী, ১৫ ফাল্গুন (২৭ ফেব্রুয়ারি) :                    

    পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহ্রিয়ার আলম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ। সে লক্ষ্যে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। তিনি বলেন, বিগত সরকারের আমলে ২৪ ঘন্টায় ১৪/১৫ বার লোডশেডিং হতো আমরা সে লোডশেডিং বন্ধ করেছি।

     প্রতিমন্ত্রী আজ রাজশাহীর বাঘা  উপজেলার বাজুবাঘা  ইউনিয়নের চন্দ্রা গাঁতি গ্রামের নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে একথা বলেন।

    বাঘা উপজেলার বাজুবাঘা  ইউনিয়নের ঢাকাচন্দ্রা গাঁতি, কারিগরপাড়া, মুজিবনগর, মালিয়াদহ, আরাজি চাঁদপুর, কিশোরপুর এবং তেপুকুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বেশ কয়েকটি গ্রামে ২৮৪টি আবাসিক ও তিনটি দাতব্য প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুতের নতুন সংযোগ প্রদান করা হয়।

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ পর্যন্ত সরকার দেশে আর্থসামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে যে কাজ করছে জনগণ তার সুফল ভোগ করতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, সরকারের উন্নয়নের এ ধারাকে বাঁধাগ্রস্থ করতে একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু কোনো বাঁধাই উন্নয়নের এ ধারাকে দমিয়ে রাখতে পারবে না।  
    
    বাজু বাঘা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর জেনারেল ম্যানেজার নিতাই কুমার সরকার এবং বাঘা নির্বাহী অফিসার শিরীন আক্তার বক্তৃতা করেন।

    এর আগে প্রতিমন্ত্রী ২১ লাখ ৭৪ হাজার টাকা ব্যয়ে ইউসুফপুর ইউনিয়নের বাদুড়িয়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আকতার হোসেন, চারঘাট পৌরসভার মেরামতপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী মোছা: জাহানারা বেগম এবং চারঘাটের রাওথা গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নূরুল ইসলাম তাদের জন্য নির্মিত বাড়ী উদ্বোধন করেন।

    প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রাগাঁতি কারিগরপাড়া জামে মসজিদেরও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

#
হালিম/আফরাজ/নবী/সেলিম/২০১৬/২২৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর :  ৬৪৪

গ্রামের উন্নয়ন না হলে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
                                 --  মৎস্য প্রতিমন্ত্রী

তালা (সাতড়্গীরা), ১৫ ফাল্গুন (২৭ ফেব্রম্নয়ারি) : 

    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেছেন, গ্রামের উন্নয়ন না হলে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। গ্রাম হলো মানুষের প্রাণ। গ্রামেই আমাদের জীবনকে আলোকিত করব। এজন্য শহরের পাশাপাশি গ্রামের উন্নয়ন করতে হবে।

প্রতিমন্ত্রী আজ সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় দক্ষিণ শাহাজাদপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে বিকিরণ আয়োজিত গ্রামীণ তথ্যকেন্দ্র, পাঠাগার এবং মানবসম্পদ উন্নয়ন কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মানবসম্পদ উন্নয়নে সরকার বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। সরকার যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে যুবক ও যুব মহিলাদের জন্য সেলাই প্রশিক্ষণ, গাভী এবং হাঁস-মুরগি পালনসহ বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ দিয়ে আত্মকর্মসংস'ানের সুযোগ সৃষ্টি করে যাচ্ছে। ২০২১ সালের আগেই দেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। তিনি বলেন, এদেশের সোনার ছেলেরা ভাষার জন্য জীবন দিয়েছে এবং স্বাধীনতার জন্য রক্ত দিয়েছে। এ স্বাধীনতার সুফল আমরা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে চাই। 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আরো ইউনিয়ন তথ্যসেবা কেন্দ্র স'াপনের ফলে দেশের প্রত্যনত্ম অঞ্চলের জনগণ তথ্যপ্রযুক্তির সেবা পাচ্ছে। এতে করে সারাদেশের মানুষ উপকৃত হচ্ছে। 
    
বিকিরণ-এর চেয়ারপার্সন এ কে হিরম্নর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে  অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য মুসত্মফা লুৎফুলস্ন্লাহ, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন এবং সাতক্ষীরা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম বক্তৃতা করেন। 
    
#

সুলতান/আফরাজ/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/২০৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৬৪৩

ভাষা আন্দোলন পরবর্তীতে স্বাধিকার ও স্বায়ত্তশাসন আন্দোলনে রূপ নেয়
                                  ---ভূমিমন্ত্রী  

ঢাকা, ১৫ ফাল্গুন (২৭ ফেব্রুয়ারি) :                
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটেছিল। বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ নেতৃত্বেই ভাষা আন্দোলন পরবর্তীতে স্বাধিকার ও স্বায়ত্তশাসন আন্দোলনে রূপ নেয়।
    আজ দুপুরে রাজধানীর পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ‘ভাষা শহিদের স্মরণে: জাতির করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বাঙালি জাতিসত্তাকে কেউ ভেঙে দিতে পারেনি। সেই পলাশীর যুদ্ধ, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা বাঙালি জাতিসত্তাকে কেউ হজম করে রাখতে পারেনি। ভাষা আন্দোলন বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ নেতৃত্বেই হয়েছিল।  তিনি বলেন, তদানীন্তন আন্তর্জাতিকতাবাদে বিশ্বাসী বাংলাভাষাবিরোধীরা বঙ্গবন্ধুর ৬ দফাকে আমেরিকান সিআইএ’র তৈরি করা নকশা বলে অপবাদ দিয়েছিল। মূলত বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা ছিল এক দফা। ৬৬’র ৬ দফা আর ৭১’র ৭ই মার্চের ভাষণ ছিল আমাদের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পাওয়ার মূল উৎস।
    তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছিল বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা নিশ্চিত করা। বঙ্গবন্ধু এ দেশের মানুষের জন্য দুমুঠো অন্ন, মাথা গোঁজার ঠাই, পরিধেয় বস্ত্র, শিক্ষা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, একুশ আমাদের চেতনার মর্মমূলে ভাবের উন্মেষ ঘটায়। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে সারাবিশ্বে একুশে ফেব্রুয়ারির স্বীকৃতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণে সম্ভব হয়েছে। তিনি বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সহচর জাতীয় চার নেতাকে ইতিহাসের পাতায় উজ্জ্বল করে রাখতে বঙ্গবন্ধু ও চারনেতা পরিষদের সদস্যদের অবিরাম প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানান। মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রের চেতনায় সরকারের উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রেখে অসাম্প্রদায়িক উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
    বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা পরিষদের সভাপতি ফুলু সরকারের সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য গাজী ম ম আমজাদ হোসেন মিলন ও এডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা মুকুল বোস এবং অধ্যাপক এইচ এম সোলায়মান চৌধুরী সুজন বক্তব্য রাখেন।

#
রেজুয়ান/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৮০০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৬৪২

সচেতনতা সৃষ্টি এবং চিকিৎসাসেবা
প্রদানের মাধ্যমে ব্রেস্ট ডিজিজ প্রতিরোধ করা সম্ভব                                                                                                                                                                               -- স্পিকার
ঢাকা, ১৫ ফাল্গুন (২৭ ফেব্রুয়ারি) :                
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, জনগণের মধ্যে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি, যথাসময়ে রোগ নিরূপণ, সঠিক তথ্য প্রদান, আধুনিক চিকিৎসাসেবা প্রদান এবং গবেষণার মাধ্যমে মরণব্যাধি ব্রেস্ট ডিজিজ প্রতিরোধ করা সম্ভব।  
স্পিকার আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলন হলে বাংলাদেশ ব্রেস্ট সার্জনস এসোসিয়েশন কর্তৃক আয়োজিত প্রথম আন্তর্জাতিক ব্রেস্ট ডিজিজ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
স্পিকার বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার বিবরণ দিয়ে বলেন, জনগণের অন্যতম মৌলিক চাহিদা স্বাস্থ্যসেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে বর্তমান সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টিতে প্রচারণার মাধ্যমে ভূমিকা পালনের আহবান জানান।
তিনি বলেন, আমাদের সমাজে মেয়েরা পরিবারের সকলের সেবা করে কিন্তু নিজেদের সেবা নেয়ার সুযোগ পায় না। ফলে কঠিন রোগে পড়ে অকালে প্রাণ হারায়। তাই তাদেরকে রোগ নিয়ে গোপনীয়তা না রেখে সঠিক তথ্য ও সময়মত পদক্ষেপ গ্রহণ করে সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে হবে।
     ব্রেস্ট ডিজিজকে একটি বিশেষায়িত এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে আখ্যায়িত করে তিনি আরও  বলেন,  সমাজ বা পরিবারে দীর্ঘদিন বেঁচে থাকাটা মুখ্য বিষয় নয়, সুস্থ শরীর নিয়ে বেঁেচ থাকাটাই মূল কথা। তিনি বিশ্বায়নের এ যুগে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সাথে এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে আমাদের চিকিৎসক ও রোগীদেরকে পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে উপকৃত হওয়ার পরামর্শ দেন।   
সম্মেলনের সভাপতি প্রফেসর সাইফউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ডা. কামরুল হাসান খান, প্রোভিসি প্রফেসর ডা. মো. শরফুদ্দিন আহমেদ, ডা. এ এফ এম আনোয়ার হোসেন এবং প্রফেসর আমিনুল হক জোয়ার্দার বক্তৃতা করেন।  

#
হুদা/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৭১৮ ঘণ্টা

 

Todays handout (2).doc