তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯০৫
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনে সামাজিক উদ্বুদ্ধকরণ সভায় মোস্তাফিজুর রহমান
ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, শিশুদের ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে যেন তারা ভবিষ্যতে দেশকে সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে সর্বক্ষেত্রে দক্ষতার স্বাক্ষর রাখতে পারে। বুদ্ধি দিয়ে দেশকে বিশ্ব দরবারে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।
তিনি আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা মহিলা কলেজ মাঠে ‘মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনে সামাজিক উদ্বুদ্ধকরণ’ বিষয়ক মতবিনিময় ও মা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, অন্তরের সোহাগ ও চোখের শাসন দু’য়েমিলে সন্তানকে সঠিক পথ নির্দেশনা দিতে হবে। বিদ্যালয় একটি পবিত্র জায়গা। এর যতœ রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নের জন্য সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভালো মানুষ তৈরির স্থান। শিক্ষকদের উদ্দেশে তিনি আরো বলেন, প্রতিটি শিক্ষার্থীকে নিজের সন্তান মনে করে পাঠদান করবেন। আমাদের কাজ করতে হবে ভবিষ্যতের দেশের নেতৃত্বদানকারী বর্তমান প্রজন্মের শিশুদের জন্য। জ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দিতে হবে শিক্ষর উন্নয়নে।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার জেলা প্রশাসক রেজওয়ানুর রহমান, পুলিশ সুপার, উপজেলা চেয়ারম্যান ও কসবা পৌর মেয়র উপস্থিত ছিলেন।
#
গিয়াস/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২১৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯০৪
প্রকৃত শিল্পীদের কখনো মৃত্যু হয় না
-- আসাদুজ্জামান নূর
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, প্রকৃত শিল্পীদের কখনো মৃত্যু হয় না। তাঁরা তাদের সৃষ্টিশীলতার মধ্য দিয়ে, চিত্রকর্মের মাঝে বেঁচে থাকেন। শিল্পী আব্দুর রাজ্জাকের চিত্রকর্মে দেশের মাটি, প্রকৃতি ও গ্রামীণ দৃশ্য যেভাবে ফুটে ওঠেছে তা তাঁকে অমর করে রাখবে। বিদেশের মোহ ত্যাগ করে দেশে ফিরে আসা তাঁর দেশপ্রেমের প্রমাণ বহন করে।
মন্ত্রী আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডির গ্যালারি চিত্র- এ প্রয়াত খ্যাতিমান চিত্রশিল্পী আব্দুর রাজ্জাকের একক চিত্রপ্রদর্শনীর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী সৈয়দ জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ফারজানা ইসলাম এবং প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী রফিকুন নবী।
মন্ত্রী বলেন, আগে বাংলাদেশে চিত্রশিল্পীদের চিত্রকর্ম খুব বেশি বিক্রি হতো না; এর কারণ ছিল ঐ সময়ে মানুষের অর্থনৈতিক পশ্চাৎপদতা ও শিল্পরসিক মানুষের অপ্রতুলতা। সে কারণে তখন চিত্রপ্রদর্শনীর সংখ্যা ছিল নগণ্য। তবে বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার অনেক অগ্রগতি হয়েছে এবং শিল্পরসিক মানুষের সংখ্যাও বেড়েছে। এ কারণে বর্তমানে আগের চেয়ে উল্লেখযোগ্য হারে প্রদর্শনীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।
প্রদর্শনীতে শিল্পী আব্দুর রাজ্জাকের ১২২টি চিত্রকর্ম স্থান পেয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রদর্শনীটি আজ থেকে শুরু হয়ে আগামী ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।
#
ফয়সল/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯০৩
৪৪ বছর পর জমির দলিল পেল বাউনিয়ার পুনর্বাসিতরা
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
৪৪ বছর পর বাউনিয়া বাঁধে পুনর্বাসিতরা জমির দলিল বুঝে পেল। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার ১৯৭৩-১৯৭৪ সালে এখানে ৯২ দশমিক ৯৯ একর জমির ওপর ২ হাজার ৬০০ পরিবারকে পুনর্বাসিত করে। প্রত্যেকটি পরিবারকে পৌনে এক কাঠা করে জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়। বরাদ্দপ্রাপ্তরা জমির মূল্য পরিশোধ করলেও এতদিনও দলিল বুঝে পাননি। আজ এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জমির দলিল হস্তান্তর করা হয়।
বাউনিয়া বাঁধ ঈদগাহ মাঠে এ উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকার, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান খন্দকার আখতারুজ্জামান। সভাপতিত্ব করেন প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা মোসলেম আলী খান।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ঢাকা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকার বস্তি অপসারণ করে সুন্দর নগরী গড়ে তোলার উদ্যোগ নেন। সেইসব বস্তিবাসীদের অপরিকল্পিতভাবে উচ্ছেদ না করে তিনি এখানে পুনর্বাসিত করেন। নদীভাঙনের শিকার হয়ে ঢাকায় আসা ছিন্নমূল পরিবারকেও তিনি বাউনিয়া বাঁধে আশ্রয় দেন। ছিন্নমূল পরিবারগুলোকে জমি বরাদ্দ দিয়ে তিনি ঠিকানা দেন। তারপর বহু সরকার এলেও বাউনিয়াবাসীর জমির দলিল কেউ বুঝিয়ে দেয়নি। আজ দলিল গ্রহণের মাধ্যমে বাউনিয়াবাসীর অধিকার প্রতিষ্ঠা হলো। তাদের সামাজিক মর্যাদাও উন্নত হলো।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার বস্তিবাসীদের জীবনমান উন্নত করতে বহুতলবিশিষ্ট আবাসিক ভবন নির্মাণ করছে। এসব ফ্ল্যাটে বস্তিবাসীরা সহনীয় ভাড়ায় বসবাস করতে পারবে। প্রধানমন্ত্রী বস্তিবাসীদের জন্য ইতোমধ্যে ১০ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেছেন। এরমধ্যে ৫৫০টি ফ্ল্যাটের নির্মাণ কাজ শুরু হচ্ছে। বস্তিজীবন অবসান ঘটাতে ভবিষ্যতে আরো ফ্ল্যাট প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।
এর আগে দুয়ারীপাড়ায় এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এখানে বরাদ্দপ্রাপ্ত ৪৭৪টি পরিবারকে জমি বুঝিয়ে দেওয়া হয়। ১৯৯৪ সালে এসব জমি বরাদ্দ করা হলেও বিগত ২৩ বছরেও তারা জমি বুঝে পায়নি। এসব জমিতে অবৈধ দখলদাররা অবস্থান করছিলো। ২৪ একর জমিতে দেড়কাঠা, দুইকাঠা ও আড়াইকাঠার প্লট করে তৎকালীন হাউজিং অ্যান্ড সেটেলমেন্ট ডিপার্টমেন্ট জমি বরাদ্দ দেয়। অবৈধ দখলদার ছিল প্রায় ৫০০টি পরিবার। এদের অপসারণ করতে পাশেই দুই দশমিক ৩৬ একর জমিতে পাঁচটি ১৪ তলাবিশিষ্ট এপার্টমেন্ট নির্মাণ করা হচ্ছে। এ এপার্টমেন্টে অবৈধ দখলদারদের ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হয় এবং বরাদ্দপত্র হস্তান্তর করা হয়।
#
কিবরিয়া/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৭/২০০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯০২
বর্তমান প্রেক্ষাপটে লালনকে ধারণ করা জরুরি
---- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, সারাবিশ্বে বর্তমানে এক ধরনের মানবতার সংকট বিরাজমান। রোহিঙ্গা সংকট, সাম্প্রদায়িক হামলা প্রভৃতি ঘটনায় এটি আরো স্পষ্টতর। এই প্রেক্ষাপটে লালনের দর্শনকে লালন ও ধারণ করা জরুরি। কারণ, লালনের দর্শনের অন্যতম উপাদান হলো অসাম্প্রদায়িকতা ও মানবতা।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর অলিয়স ফ্রঁসেজের লা গ্যালারিতে ফোক সম্রাজ্ঞী ফরিদা পারভীনের নতুন সিডি অ্যালবাম ‘চান্টস ডে লালন শাহ’ অর্থাৎ লালন শাহ এর গান শীর্ষক অ্যালবামের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ঢাকাস্থ ফরাসি দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স জ্যঁ পিয়েরে পন্সেট (ঔবধহ চরবৎৎব চড়হপবঃ) ও অলিয়স ফ্রঁসেজ ঢাকার পরিচালক ব্রুনো ফ্রাংক অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
আসাদুজ্জামান নূর বলেন, অলিয়স ফ্রঁসেজের এ উদ্যোগ বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের সাংস্কৃতিক বন্ধনকে আরো দৃঢ় করবে। বিশেষ করে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রচার ও প্রসারে এ ধরনের প্রোগ্রাম আরো বেশি অনুষ্ঠিত হওয়া জরুরি। তিনি বলেন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় শুরু থেকেই এ ধরনের প্রোগ্রামে পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছে এবং বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর এ বিষয়ে আরো অধিকতর গুরুত্বারোপ করে কর্মসূচি প্রণয়ন করেছে।
পরে শিল্পী ফরিদা পারভীন তাঁর নতুন অ্যালবাম থেকে কয়েকটি নির্বাচিত গান পরিবেশন করেন।
#
ফয়সল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯০১
জাসদের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী
সমাজতন্ত্রের পতাকা হাতেই জঙ্গিদমনে ঐক্যের নীতি
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
তথ্যমন্ত্রী ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, সমাজতন্ত্রের পতাকা হাতেই জাতীয় প্রয়োজনে জঙ্গিসন্ত্রাস মোকাবিলায় রাজনৈতিক ঐক্যের নীতি গ্রহণ করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জাসদ। জাতির ক্রান্তিকালে দিশেহারা বা বিভ্রান্ত না হয়ে, দলের লাভ-ক্ষতির চেয়ে সংকট মোকাবিলাকে বিবেচনায় নিয়ে বৃহত্তর রাজনৈতিক ঐক্য গড়েছে জাসদ।
৩১ অক্টোবর জাসদের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীতে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার পাদদেশে আয়োজিত জনসমাবেশে হাজারেরও অধিক জনতা ও নেতাকর্মীর উদ্দেশে তিনি একথা বলেন।
মুক্তিযোদ্ধা ইনু বলেন, যতদিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, অসাম্প্রদায়িকতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় এবং শোষণ-বৈষম্য অবসানে দোদুল্যমানতা বা ভীরুতার বিপরীতে সাহস দেখানোর প্রশ্ন থাকবে, ততদিন জাসদের চাহিদা থাকবে। ডান-বাম বা জাসদ পরিত্যাগকারীরা যতই অপবাদ দিক না কেন, জাতির প্রতি দায়িত্ব পালন থেকে জাসদ কর্মীদের দূরে সরাতে পারেনি। বাংলাদেশের আত্মাকে ধারণ করে বলেই জাতীয় রাজনীতিতে জাসদের উপস্থিতি অনিবার্য।
যারা জাসদের সমালোচনা করেন তারা জাসদকেই তাদের পাশে চান উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, জাসদ জঙ্গিদমনে আপোশহীন, বৈষম্য কমাতে অটল, দলবাজি বন্ধে বলিষ্ঠ, দুর্নীতি বন্ধে কঠোর, উন্নয়নের সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছাতে সমাজতন্ত্রের ধারক। জাসদ সময়ের সঙ্গে হাঁটে, দেশ-জনগণের পক্ষে থাকে, সমাজ বদলের পতাকা হাতে থাকে সামনে সবার।
জঙ্গি ধ্বংস করতে মহাজোট সরকার আর বৈষম্য-দারিদ্র্য দূর করতে দরকার জাসদ ও সমাজতন্ত্র, বলেন জাসদ সভাপতি।
জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, এমপিসহ নেতৃবৃন্দের মধ্যে এডভোকেট রবিউল আলম, অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন, মীর হোসাইন আখতার, নূরুল আখতার, নাদের চৌধুরী, বীরমুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন মোল্লা প্রমুখ সভায় বক্তব্য রাখেন।
এর আগে সকালে জাসদ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কর্নেল তাহের মিলনায়তনে দলের বীর শহিদদের স¥ৃতিস্মারকে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন তথ্যমন্ত্রী ও জাসদ সভাপতি। দলীয় শীর্ষ নেতারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯৫০ঘণ্টা
Handout Number : 2900
Foreign Ministry summons Pakistan High Commissioner and seeks apology
Dhaka, 31 October :
The government of Bangladesh has conveyed its strong protest against the misleading video-footage posted on the webpage maintained by the Pakistan High Commission in Dhaka. The High Commissioner of Pakistan to Bangladesh Rafiuzzaman Siddiqui was called today and Secretary Bilateral (Europe, Africa & Americas) & Consular Kamrul Ahsan handed him the protest note.
In the diplomatic note, it was stated that the message conveyed in the video that it is not the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman who declared the independence of Bangladesh is a blatant lie and sheer fabrication of historical facts. The video also mentions that Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman did not want Bangladesh’s independence; he sought autonomy. The Government of Bangladesh strongly rebuts such baseless and unfounded narratives.
Secretary Kamrul Ahsan stated that this is an instance of purposeful abuse of social media by the High Commission of Pakistan in Dhaka. Such breach of diplomatic norms and practices and deliberate propaganda to spread shameless lies shall not only jeopardize bilateral relations, but would render a great disservice to succeeding generations of historians, intelligentsia as well as common people who champion the cause of truth and justice. Nothing can be farthest from the truth than claiming that the architect of independent Bangladesh and Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman did not want Bangladesh’s independence or that Bangladesh’s independence was declared by anybody other than the Great Leader himself. Any such misadventure from Pakistan or for that matter any quarters in Pakistan would threaten normal ties.
The High Commissioner was reminded that Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman’s historic speech delivered on 7 March 1971 when the stated “the struggle this time is the struggle for our freedom, the struggle this time is the struggle for our independence” bears testimony to his intention for Bangladesh’s independence. He was reminded that Bangladesh’s long freedom movement culminated in the declaration of independence by Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman on 26 March 1971 and Pakistan’s subsequent surrender at Dhaka on 16 December 1971. Bangabandhu’s declaration of independence and his clarion call to take up arms against a brutal military were the milestone events in Bangladesh’s liberation struggle that motivated hundreds of thousands of Bangladesh’s Freedom Fighters to fight to liberate Bangladesh. Even some historians in Pakistan in their works have highlighted Bangabandhu’s singular and monumental role in Bangladesh’s war of liberation.
The Government of Bangladesh informed the High Commissioner that such utterly undiplomatic practices hurt the sentiments of the people of Bangladesh particularly the families of the three million martyrs and around half million violated women. The Government of Bangladesh seeks a formal note of apology for this ill-motivated and misleading video post and calls for an immediate withdrawal of the footage from the facebook page reportedly maintained by the Pakistan High Commission in Dhaka. The Government of Bangladesh deeply regrets that notwithstanding Bangladesh’s repeated overtures the malicious campaign by Pakistan and its various agencies against Bangladesh has not come to a halt. Secretary Mr. Ahsan strongly cautioned the Pakistan High Commissioner that repeated breach of diplomatic norms by Pakistan only stand to harm bilateral relations between the two countries.
The High Commissioner was told that for the sake of adherence to established diplomatic norms; in future, the High Commission of Pakistan in Dhaka as well as the Pakistan authorities would act responsibly and refrain from any such uncalled for and provocative activities against the interest of Bangladesh. The Pakistan envoy was also told to bring the matter to the notice of concerned authorities in Pakistan.
#
MOFA/Mahmud/Sanjib/Salimuzzaman/2017/18.20 Hrs.
Handout Number : 2898
7th March Speech inscribed in the
register of the Memory of the World
Paris (France), 31 October :
'The Historic 7th March Speech of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman' has been inscribed in the register of the Memory of the World (MoW). This is first ever from Bangladesh to be inscribed in the MoW.
Education Minister and the Chairman of the Bangladesh National Commission for UNESCO Nurul Islam Nahid made a phone call to Prime Minister Sheikh Hasina today and congratulated her on this historic achievement. In reply, Prime Minister also thanked Education Minister, and Director General of UNESCO Irina Bokova for her continuous support to Bangladesh.
The Memory of the World Register now includes a total of 427 documents and collections, coming from all continents. This time the number of inscription has been 78.
It is worthwhile to mention that Education Minister is leading the Bangladesh Delegation at the 39th Session of the UNESCO General Conference at its Headquarters in Paris. Yesterday he was elected as the Vice President of the ongoing General Conference.
The detail of the inscription can be obtained by using the following link: https://en.unesco.org/ programme/mow/register-2016- 2017
#
Afraz/Mahmud/Sanjib/Salimuzzaman/2017/17.50 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৯৯
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কোর ঐতিহাসিক স্বীকৃতি
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
ইউনেস্কো’র মেমোরি অভ্ দি ওয়ার্ল্ড (এমওডব্লিউ) রেজিস্টারে নিবন্ধিত হলো বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ। এমওডব্লিউ-তে এটাই প্রথম কোন বাংলাদেশী দলিল, যা আনুষ্ঠানিক ও স্থায়ীভাবে সংরক্ষিত হবে। এর ফলে ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি পেল।
এ বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী এবং বাংলাদেশ ইউনেস্কো জাতীয় কমিশনের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাহিদ ইউনেস্কো সদর দপ্তর প্যারিস থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফোন করেন এবং তাঁকে অভিনন্দন জানান। এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে ধারাবাহিক সমর্থন প্রদানের জন্য ইউনেস্কো’র মহাপরিচালক ইরিনা বোকোভাকে ধন্যবাদ জানান। তিনি ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনে অংশগ্রহণরত বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের প্রধান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্যদেরকেও ধন্যবাদ জানান।
মেমোরি অভ্ দি ওয়ার্ল্ড (এমওডব্লিউ)-তে বর্তমানে ডকুমেন্ট ও সংগ্রহ দাঁড়াল ৪২৭টি।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ইউনেস্কো’র সদর দপ্তর প্যারিসে ৩৯তম সাধারণ সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং গতকাল তিনি চলমান সাধারণ সম্মেলনের ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন।
#
আফরাজুর/মাহমুদ/শেফায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৯৭
ঢাবি’র গোলটেবিল বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী
তৈরিপোশাক রপ্তানির ওপর চাপ সৃষ্টির জন্যই অ্যাকর্ড ও এলায়েন্সের তদারকি
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশ এখন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে সফলভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক রপ্তানি বাণিজ্যে বাংলাদেশ পেপারলেস ট্রেড করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। তৈরিপোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান বিশে^র মধ্যে দ্বিতীয়। বাংলাদেশে রপ্তানি বাণিজ্যের আয় প্রায় ৮১ ভাগ আসে তৈরিপোশাক থেকে। এ কারণেই আমাদের তৈরিপোশাক রপ্তানির ওপর এত চাপ। অপ্রত্যাশিত রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর ক্রেতাদের আরোপিত সকল শর্ত পূরণ করা হয়েছে। এরপরও ক্রেতারা অ্যাকর্ড ও এলায়েন্সের মাধ্যমে তৈরিপোশাক কারখানাগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী গতকাল সোমবার (৩০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ আয়োজিত দু’দিনব্যাপী ব্যবসা ও অর্থনীতি বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের প্রথমদিনে ‘দক্ষিণ এশিয়ায় বাণিজ্য বিনিয়োগে বাংলাদেশের লক্ষ্য নির্ধারণের প্রতিবন্ধকতা ও নীতিমালা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের তৈরিপোশাক শিল্পের অগ্রযাত্রা রোধ করার জন্য অনেকবার চেষ্টা চালানো হয়েছিল। বিভিন্ন অজুহাতে এখনও বাংলাদেশের তৈরিপোশাক শিল্পের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। ১৯৯০ সালে শিশুশ্রমের অভিযোগ আনা হয়েছিল, ২০০৫ সালে কোটা প্রথা বাতিল করা হয়েছিল। বাংলাদেশ সফলভাবে এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করে এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশের কারখানাগুলোতে শতভাগ ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। অথচ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি খাতে ৭ শতাংশ এবং বেসরকারি খাতে ৩৫ শতাংশ কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন নেই। বিশ^বাণিজ্য সংস্থার সিদ্ধান্ত মোতাবেক এলডিসিভুক্ত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ উন্নত বিশে^র কাছ থেকে ডিউটি ফ্রি ও কোটা ফ্রি রপ্তানি বাণিজ্য সুবিধা পাবার কথা। ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অনেক উন্নত দেশ এ সুবিধা প্রদান করলেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে এ সুবিধা দেয় না। ডিউটি দিয়ে বাংলাদেশ সেখানে রপ্তানি বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে।
ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পররাষ্ট্র সচিব মোঃ শহীদুল হক। বৈঠকটি সঞ্চালনা করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান। বৈঠকে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলংকা, অস্ট্রেলিয়াসহ ১৩টি দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন।
#
বকসী/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৯৬
ইউনেস্কোর স্বীকৃতিতে বাণিজ্যমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া
বিশ্বাস ছিলো একদিন ৭ই মার্চের ভাষণ আন্তর্জাতিক স¦ীকৃতি পাবে
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ভাষণ - আজ তা প্রমাণিত। আমরা বিশ^াস করতাম একদিন এ ভাষণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাবে। বঙ্গবন্ধুর অলিখিত ১৮ মিনিটের এ ভাষণ বাঙালি জাতিকে জাতীয় মুক্তির মোহনায় দাঁড় করিয়েছিলো। পৃথিবীতে অন্য কোন ভাষণ এতবার উচ্চারিত হয়নি।
বাণিজ্যমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে ইউনেস্কো কর্তৃক বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে বিশ^ ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের প্রতিক্রিয়া জানাতে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, সেদিন রেসকোর্স ময়দান মানুষে কানায় কানায় পূর্ণ ছিল। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি ছিল, বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা করলেই এ সমাবেশে হামলা চালাবে। বঙ্গবন্ধু এ ভাষণের মাধ্যমে একদিকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, অন্যদিকে পাকিস্তান ভাঙার দায়িত্ব নেননি। ফলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কিছুই করার ছিল না। পরদিন পাকিস্তান সেনাবাহিনী এক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলেছিল, চতুর মুজিব আমাদের সামনে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে গেলেন, আমরা কিছুই করতে পারলাম না। বঙ্গবন্ধুর কৌশল ছিল বিচ্ছিন্নতাবাদী না হয়ে বাংলাদেশকে স্বাধীন করা। সেদিন তিনি সফল হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু দূরদর্শী ছিলেন, ভাষণে তিনি একদিকে স্বাধীনতার ডাক দিলেন, অন্যদিকে সুকৌশলে ৪টি শর্তের বেড়াজালে শাসকের চক্রান্তকে আটকে দিলেন এবং সামরিক শাসকদের কাছে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে চিহ্নিত করার পাতানো ফাঁদেও পা দিলেন না। একদিকে ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ যেমন বললেন; তেমনি চার শর্তের জালে ফেললেন শাসকদের ষড়যন্ত্রের দাবার ঘুঁটি। তিনি বললেন, সামরিক শাসন তুলে নিতে হবে, সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে, নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে এবং আন্দোলনে নিহতদের বিষয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে। একই সাথে তিনি বাঙালি জাতিকে বলেছিলেন, ‘আমি যদি হুকুম দিবার নাও পারি, তোমাদের যার যা কিছু আছে, তাই দিয়ে শত্রুর মোকাবেলা কর। মনে রাখবা- রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দিবো, এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ।’
তোফায়েল আহমেদ আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণে মহান মুক্তিযুদ্ধের সুস্পষ্ট দিকনিদের্শনা ছিল। সে মোতাবেক আমরা কাজ করেছি। বঙ্গবন্ধু এমন একজন নেতা ছিলেন, তিনি অন্তরের গভীরে যা বিশ^াস করতেন, বক্তৃতায় তাই ব্যক্ত করতেন। ফাঁসির মঞ্চে গিয়েও তিনি তা থেকে বি”্যুত হননি। বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামের সহযাত্রী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব আমাদের বলেছিলেন, সংগ্রামী জনতার উদ্দেশে তিনি কী বলবেন, তা নিয়ে ৬ মার্চ সারারাত তিনি ভেবেছেন। বেগম মুজিব বলেছিলেন, ‘তুমি যা বিশ^াস করো, তাই বলবে।’
#
আফরাজুর/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৯৫
চতুর্দশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রিলিমিনারি টেস্টের ফল প্রকাশ
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) কর্তৃক বিগত ২৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে গৃহীত চতুর্দশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা-২০১৭ এর প্রিলিমিনারি টেস্টের ফল আজ প্রকাশ করা হয়েছে। এ পরীক্ষায় স্কুল পর্যায়ে ৫ লাখ ৩ হাজার ৩৮ জন এবং কলেজ পর্যায়ে ৩ লাখ ৩ হাজার ৬১২ জন সহ মোট ৮ লাখ ৬ হাজার ৬৫০ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।
এর মধ্যে স্কুল পর্যায়ে এক লাখ ৪ হাজার ৬৯৪ জন এবং কলেজ পর্যায়ে এক লাখ ৫ হাজার ১৮১ জন সহ মোট ২ লাখ ৯ হাজার ৮৭৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। স্কুল পর্যায়ে পাসের হার ২০.৮১ শতাংশ এবং কলেজ পর্যায়ে পাসের হার ৩৪.৬৪ শতাংশ। সার্বিক পাসের হার ২৬.০২ শতাংশ।
পরীক্ষার ফলাফল যঃঃঢ়://হঃৎপধ.ঃবষবঃধষশ.পড়স.নফ ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে। তাছাড়া কৃতকার্য প্রার্থীদেরকে এসএমএস-এর মাধ্যমেও ফলাফল জানিয়ে দেয়া হবে।
#
আফরাজুর/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৩০ঘণ্টা