Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ মে ২০২০

তথ্যবিবরণী ১১ মে ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর :  ১৬৯৮

 

ভারতের সাথে ভিডিও কনফারেন্সে বাণিজ্যমন্ত্রী
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি-রপ্তানি বাধামুক্ত রাখতে হবে
 

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

          বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যবসায়িক অংশীদার। বিগত ১০ বছরে ভারতের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ৫ দশমিক ১ বিলিয়ন থেকে ৮ দশমিক ৯ বিলিয়নে উন্নীত হয়েছে। বাংলাদেশ ভারত থেকে অনেক প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করে থাকে। এগুলোর সরবরাহ প্রক্রিয়া বাধামুক্ত থাকা একান্ত প্রয়োজন। উভয় দেশের বাণিজ্য ক্ষেত্রে চলমান বিভিন্ন জটিলতা দূর করতে উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের এগিয়ে আসতে হবে। সমস্যা চিহ্নিত হলে, তা সমাধান সহজ হবে। এ ফোরামের মাধ্যমে ভারতের ব্যবসায়ীরা প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবে বলে আমি আশা করি। চিহ্নিত সমস্যাগুলো সমাধান হলে উভয় দেশ লাভবান হবে এবং ব্যবসার গতিও বাড়বে।


          বাণিজ্যমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষ থেকে এসোসিয়েটেড চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডইস্ট্র অভ্‌ ইন্ডিয়া আয়োজিত ‘ভিশন মেঘালয়, ভিশন নর্থইস্ট ইন্ডিয়া বাংলাদেশ পার্টনারশিপ’ শীর্ষক ভিডিও কনফারেন্সে এসব কথা বলেন।


          বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ এর কারণে যাতে জরুরি পণ্য সরবরাহ চেইনে কোন সমস্যার সৃষ্টি না হয়, সেজন্য ভারতকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। বেসরকারি সেক্টরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য অব্যাহত রাখতে সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশেষ করে এ সময়ে নর্থইস্ট ইন্ডিয়ার সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যে যাতে কোন প্রভাব না পরে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। উভয় দেশের বাণিজ্য ক্ষেত্রে নন-টেরিফ বেরিয়ারগুলো দূর করার প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।


          ভারতের পক্ষে কেন্দ্রীয় সরকারের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় উন্নয়ন সংক্রান্ত মন্ত্রী ড. জিতেন্দ্র সিং, মেঘালয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কনরদ কংকাল সাংমা, বাংলাদেশের বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সরিফা খান এবং ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত রিভা গাঙ্গুলী দাস ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেন।

#

বকসী/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/২০২৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর :  ১৬৯৭

করোনা পরবর্তী খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে বোরো ধান সংগ্রহ কার্যক্রম চালানোর আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

            খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, করোনা পরবর্তী দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের প্রতিটি আবাদযোগ্য জমিতে ফসলের আবাদ করতে হবে; কোন জমিই অনাবাদি ফেলে রাখা যাবে না। তিনি বলেন, চলতি বোরো মওসুমে সারা দেশে বাম্পার ফলন হয়েছে। সঠিক সময়ে নতুন ফসল ঘরে তুলতে পারলে খাদ্যের সমস্যা হবে না।

            আজ ঢাকায় মন্ত্রীর মিন্টো রোডস্থ সরকারি বাসভবন থেকে রংপুর বিভাগের সাথে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী। 

            ভিডিও কনফারেন্সে রংপুর বিভাগের আওতাধীন প্রতিটি জেলার করোনা মোকাবিলা পরিস্থিতি, চলতি বোরো ধান কাটা-মাড়াই, সরকারিভাবে ধান চাল সংগ্রহ-সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন মন্ত্রী। 

            রংপুর বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, কৃষকের স্বার্থের কথা চিন্তা করে; তাদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করার জন্য ধান-চাল কেনার ক্ষেত্রে ধানকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী এবারের মৌসুমে ৮ লাখ মেট্রিক টন ধান সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ক্রয় করা হবে যা করোনা দুর্যোগ মোকারিলায় সহায়ক হবে। তিনি বলেন, বিশ্বের প্রতিটি দেশের মতো আমাদের দেশও একটা মহামারির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে; করোনা পরবর্তী খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য পরস্পর পরস্পরের সাথে মিলেমিশে, ভালো আচরণ করার মাধ্যমে, সততা ও নিষ্ঠার সাথে নিত্য-নতুন উদ্যোগ নিয়ে চলমান বোরো সংগ্রহ শতভাগ সফল করতে হবে।

            খাদ্যশস্য সংগ্রহে যাতে কোন অনিয়ম না হয় সেজন্য খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের তীক্ষ দৃষ্টি রাখতে বলেন মন্ত্রী। এছাড়া সংগ্রহ কার্যক্রমে সকলকে সহযোগিতা ও করোনা মোকাবিলায় সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক স্বাস্থ্যবিধি ও নিরাপদ দূরত্ব মেনে চলার আহ্বান জানান তিনি। মন্ত্রী আরো বলেন, লটারির মাধ্যমে প্রকৃত কৃষকদের মধ্য থেকে কৃষক নির্বাচন করা হবে। যদি কোন কৃষক তার স্লিপ মধ্যস্বত্বভোগীদের নিকট বিক্রি করে তাহলে সেই কৃষকের কার্ড বাতিল করা হবে এবং সে সমস্ত মধ্যস্বত্বভোগীদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি প্রদান করা হবে। কোন কৃষক যেন খাদ্যগুদামে ধান দিতে এসে ফেরত না যায় এবং কোনভাবেই যেন কৃষক হয়রানি না হয় সেজন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে সতর্ক করেন মন্ত্রী। পাশাপাশি গুদামের ধারণক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য খামালের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং কৃষকের লটারি করার পর আগে থেকেই ওয়েটিং লিস্ট তৈরি করা-সহ কিছু দিকনির্দেশনামূলক পরামর্শ দেন তিনি। 

            ভিডিও কনফারেন্সে উপস্থিত থেকে খাদ্য সচিব ড. নাজমানারা খানুম বলেন, কোনোভাবেই পুরান চাল নেয়া যাবে না; চাল সংগ্রহের ক্ষেত্রে নিশ্চিত করতে হবে যে সংগ্রহকৃত চাল এবারের বোরো ধানের চাল; পাশাপাশি বস্তার গায়ে স্টেনসিল ব্যবহার করার নির্দেশ দেন তিনি।

            ভিডিও কনফারেন্সে রংপুর বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার, রংপুর আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক, রংপুর, পঞ্চগড়, নীলফামারী, লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও, গাইবান্ধা ও দিনাজপুর জেলার জেলা প্রশাসকগণ, রংপুর বিভাগের আওতাধীন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকগণ বক্তব্য রাখেন।

#

সুমন/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৯৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর :  ১৬৯৬

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

          ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪ জেলায় আজ পর্যন্ত ১ লাখ ৫৩ হাজার ২১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ৮৫ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে । ‌

          রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ১ হাজার ৩৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৫ হাজার ৬৯১ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ জন-সহ এ পর্যন্ত ২৩৯ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন। দেশের ৩৬টি পরীক্ষাগারে গত ২৪ ঘণ্টায় ৭ হাজার ২০৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

          এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২১ লাখ ২১ হাজার ২৮৫টি পিপিই সংগ্রহ করা হয়েছে, তার মধ্যে মোট বিতরণ করা হয়েছে ১৭ লাখ ১০ হাজার ৮১৪টি এবং ৪ লাখ ১০ হাজার ৪৭১টি মজুত আছে।

          সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬১৫টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩০ হাজার ৯৫৫ জনকে।

#

তাসমীন/মাহমুদ/সঞ্জীব/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১৬৯৫

হাওরে শতভাগ ও সারা দেশে ৩৯ ভাগ বোরো ধান কর্তন সম্পন্ন

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

হাওরে প্রায় শতভাগ (৯৯ শতাংশ) ও সারা দেশে ৩৯ ভাগ বোরো ধান কর্তন শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের নানা উদ্যোগের ফলে হাওরের ধান সফলভাবে কর্তন শেষ হয়েছে। আশা করা যায়, আগামী জুন মাসের মধ্যে সফলভাবে সারা দেশের বোরো ধান শতভাগ কর্তন সম্পন্ন হবে। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রতি ইঞ্চি জমিতে ফসল ফলানোর আহ্বান জানিয়েছেন। সে লক্ষ্যে ইতোমধ্যে কর্মসূচি প্রণয়ন করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই এগুলোর বাস্তবায়ন শুরু হবে।

শুধু হাওরে এ বছর বোরো আবাদের পরিমাণ ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৩৯৯ হেক্টর জমিতে, এর মধ্যে গতকাল পর্যন্ত মোট কর্তন হয়েছে ৪ লাখ ৩৯ হাজার হেক্টর যা হাওরভুক্ত মোট আবাদের শতকরা ৯৯ ভাগ। সারা দেশে আবাদের পরিমাণ ৪৭ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৭ হেক্টর জমিতে, এর মধ্যে কর্তন হয়েছে ১৮ লাখ ১৮ হাজার  হেক্টর যা মোট আবাদের শতকরা ৩৯ ভাগ।

সারা দেশে মোট ১৪টি কৃষি অঞ্চল ঢাকা, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, রাজশাহী, বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুর, যশোর, খুলনা, বরিশাল এবং ফরিদপুরে প্রায় ৫৫ লাখ ৭০ হাজার ৩৬১ জন কৃষি শ্রমিক ধান কাটায় নিয়োজিত আছেন। হাওরের মতো সফলভাবে নিরাপদে অন্য অঞ্চলের বোরো ধান কর্তনের জন্য যেখানে প্রয়োজন সেখানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় এবং সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার সহায়তায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে কৃষি শ্রমিককে প্রেরণ অব্যাহত রয়েছে।

পাশাপাশি, সারা দেশে ১ হাজার ৪৯৭টি কম্বাইন হারভেস্টার ও ২ হাজার ৪৫৫টি রিপার ধান কাটায় ব্যবহার হচ্ছে।

#

কামরুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮০৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৬৯৪

গণমাধ্যমকর্মী ছাঁটাই বন্ধ ও বেতন-ভাতা পরিশোধের আহ্বান তথ্যমন্ত্রীর

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

          গণমাধ্যমকর্মীদের চাকুরিচ্যুতি বন্ধ ও তাদের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ করতে প্রতিষ্ঠান কর্ণধারদের প্রতি আন্তরিক আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

          আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি-ডিআরইউএ ব্রাকের সহায়তায় ‘করোনাভাইরাস সংক্রমণের নমুনা সংগ্রহ বুথ’ উদ্বোধনকালে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান। 

          ‘করোনা দুর্যোগ পরিস্থিতির মধ্যেও আমরা দুঃখের সাথে লক্ষ্য করছি, কিছু মিডিয়া হাউজে চাকুরিচ্যুতি ঘটেছে, অনেকের বেতন দেয়া হয়নি’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন সংবাদপত্র, টেলিভিশন, অনলাইন- এদের কর্ণধারদের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানাই, মহামারীর এই দুঃসময়ে দয়া করে কাউকে চাকুরিচ্যুত করবেন না এবং যাদের বেতন বাকি আছে, তা দিয়ে দিন। কারো অপরাধ থাকলেও, শাস্তি দেবার সময় এটি নয়। প্রতিষ্ঠান প্রধানরা হয়তো বলবেন- সমস্যা আছে, কিন্তু আমি বলবো, আগে সমস্যা ছিলো না এবং কয়েক মাস পরেও সমস্যা থাকবে না।’

          সাংবাদিকদের বেতন-ভাতা যাতে ঠিকমতো হয়, সেজন্য সরকারের পক্ষ থেকে অনেকগুলো পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ক্রোড়পত্রের বিল দেয়ার ব্যবস্থা করছি আমরা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ৫৮টি  মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে চিঠি দিয়ে বলা হয়েছে, তাদের সংস্থা থেকে গণমাধ্যমের যত বিল বাকি আছে, সেগুলো পরিশোধের জন্য। আমাদের মন্ত্রণালয় থেকেও একটি তাগিদপত্র দেয়া হচ্ছে। এসব বিলের পরিমাণ শত শত কোটি টাকা। মালিকপক্ষ নিশ্চয়ই যোগাযোগ রাখছেন। ইতিপূর্বে কখনো এ ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়নি, এরূপ চিঠিও দেয়া হয়নি। এখন দেয়া হয়েছে, যাতে গণমাধ্যম, বিশেষত সংবাদপত্রে কারো বেতন-ভাতা বকেয়া না থাকে সেজন্য।’    

          মন্ত্রী এ সময় করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সম্মুখযোদ্ধা হিসেবে চিকিৎসক-নার্স, পুলিশ, সেনাবাহিনী, গণমাধ্যমকর্মী ও দায়িত্বপালনরত সকলকে অভিনন্দন জানান। সম্প্রতি প্রয়াত তিন সাংবাদিকের আত্মার শান্তি কামনা ও করোনায় আক্রান্ত প্রায় একশ' সাংবাদিকের দ্রুত আরোগ্য প্রার্থনা করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, গণমাধ্যমকর্মীরা জীবনটাকে হাতের মুঠোয় নিয়ে যেমন সম্মুখভাগে কাজ করছে, তেমনি গুজব নিরসনেও সোচ্চার ভূমিকা রাখছে, তাদের জন্য অভিনন্দন। 

          ডিআরইউ সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (পরিকল্পনা ও গবেষণা) ও কোভিড-১৯ রেসপন্স প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ডা. ইকবাল কবীর, আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি সাইদুর রহমান সাইদ, সাধারণ সম্পাদক শেখ আজগর নস্কর, ডিআরইউ’র সহসভাপতি নজরুল কবীর, কল্যাণ সম্পাদক খালেদ সাইফুল্লাহ, দৈনিক বর্তমানের প্রধান প্রতিবেদক মোতাহার হোসেন, আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগ কেন্দ্রীয় সদস্য শফিউল আলম শফিক প্রমুখ।

          এ সময় স্বাস্থ্য অধিদফতর ও আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের পক্ষ থেকে দেয়া স্বাস্থ্যসুরক্ষা সামগ্রী ডিআরইউ নেতৃবৃন্দের হাতে তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী। 

#

আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৭৫৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ১৬৯৩

আন্তর্জাতিক নার্স দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আন্তর্জাতিক নার্স দিবস (১২ মে) উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক নার্স দিবস ২০২০’ পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত  জানাই। এবারের আন্তর্জাতিক নার্স দিবসের প্রতিপাদ্য ‘Nurses: A voice to lead - Nursing the world to health’ অত্যন্ত যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।

স্বাস্থ্যসেবা মানুষের সার্বিক জীবনযাত্রার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। বর্তমান  সরকার স্বাস্থ্যখাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করছে। স্বাস্থ্যখাতে দক্ষ জনশক্তি তৈরির লক্ষ্যে গড়ে তোলা হচ্ছে নতুন নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সারা দেশে হাসপাতালগুলোর শয্যাসংখ্যা বৃদ্ধিসহ নিয়োগ দেয়া হয়েছে চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য সাপোর্টিং স্টাফ। অত্যাধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামাদি সংগ্রহ ও ডিজিটাল তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে বহুগুণ। ফলশ্রুতিতে মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে, কমেছে মা ও শিশু মৃত্যুহার। স্বাস্থ্যখাতে সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ সরকার জাতিসংঘ ঘোষিত এমডিজি অ্যাওয়ার্ড, সাউথ সাউথ অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছে। মা ও শিশুর টিকা প্রদানের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ গ্লোবাল এলায়েন্স ফর ভেকসিন এন্ড ইমুনাইজেশন (গ্যাভি) কর্তৃক পুরস্কৃত হয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের জন্য আরো সহজলভ্য ও গ্রহণযোগ্য করা আবশ্যক বলে আমি মনে করি।

একটি দেশের সার্বিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় নার্সিং স্টাফ একটি অপরিহার্য উপাদান। আধুনিক নার্সিং এর প্রতিষ্ঠাতা ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের ২০০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০২০ সালকে আন্তর্জাতিক নার্স ও মিডওয়াইফ বর্ষ ঘোষণা করেছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস সংক্রমণে সৃষ্ট মহামারী মোকাবিলায় নার্সরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আমাদের দেশেও করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় নার্সিং স্টাফ একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। আমি আশা করি সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা দেশ থেকে করোনা ভাইরাস নির্মূলে সক্ষম হবো। আমি আন্তর্জাতিক নার্স দিবসে সকল নার্স ও মিডওয়াইফদের প্রতি জনগণকে আন্তর্জাতিক মানের সেবা দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।

          আমি আন্তর্জাতিক নার্স দিবস ২০২০’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সফলতা কামনা করছি।

জয় বাংলা।

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

ইমরানুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৭২৮ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর :  ১৬৯২

পুলিশ হাসপাতালের জন্য এন-৯৫ মাস্ক এবং তিনটি ভেন্টিলেটর দিলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

          পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো: শাহরিরার আলম করোনা মোকাবিলায় পুলিশ হাসপাতালের জন্য  এন-৯৫ মাস্ক এবং আয়ারল্যান্ডের তৈরি তিনটি ভেন্টিলেটর দিলেন। প্রতিমন্ত্রী আজ পুলিশ সদর দপ্তরে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদের কাছে এ চিকিৎসা সামগ্রী হস্তান্তর করেন।

          করোনা ভাইরাসের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা ফ্রন্টলাইনে থেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুলিশের সকল সদস্যের নিরাপত্তা এবং করোনা আক্রান্তদের স্বাস্থ্যসেবাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন। করোনা আক্রান্ত পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের চিকিৎসা ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পিতা মো: শামসুদ্দিন প্রতিষ্ঠিত রাজশাহীর বেসরকারি বারিন্দ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের তিনটি ভেন্টিলেটর পুলিশ হাসপাতালে পুলিশ হস্তান্তর করা হয়। একইসাথে শাহরিয়ার আলমের ব্যক্তিগত উদ্যোগে পুলিশ হাসপাতালের জন্য চীন থেকে ক্রয়কৃত এন-৯৫ মাস্কও প্রদান করা হয়।

            এসময় বারিন্দ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর ছোট ভাই মো: সাইফুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

#

তৌহিদুল/পরীক্ষিৎ/কামাল/২০২০/১৬০০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ১৬৯১

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তার মৃত্যুতে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং সচিবের শোক

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

          বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (লাইভস্টক) ক্যাডারের ১৯তম ব্যাচের কর্মকর্তা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহিষ উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক ডা. মো. রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

          মন্ত্রী আজ এক শোক বার্তায় মরহুম ডা. মো. রফিকুল ইসলামের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

          শোক বার্তায় মন্ত্রী আরো জানান, ডা. মো. রফিকুল ইসলাম ছিলেন একজন দক্ষ ও মেধাবী কর্মকর্তা। কর্মক্ষেত্রে তাঁর একনিষ্ঠ অবদান তাঁকে স্মরণীয় করে রাখবে।

          তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক মাহমুদ। এক শোক বার্তায় তিনি জানান, ডা. মো. রফিকুল ইসলাম ছিলেন একজন কর্তব্যনিষ্ঠ ও মেধাবী কর্মকর্তা। তাঁর মৃত্যুতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সকল সদস্য গভীরভাবে শোকাহত।

          তিনি প্রয়াত এ কর্মকর্তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

          উল্লেখ্য, রাতে ঢাকার একটি হাসপাতালে ডা. মো. রফিকুল ইসলাম চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তিনি দীর্ঘসময় লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই পুত্র, আত্মীয়-স্বজন ও অনেক গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

#

মোঃ ইফতেখার হোসেন/পরীক্ষিৎ/কামাল/২০২০/১৪৪৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ১৬৯০

ইউপি গ্রামপুলিশের জন্য ৬ কোটি টাকার বিশেষ অনুদান

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

          বাংলাদেশের ৪ হাজার ৫৬৯ টি ইউনিয়ন পরিষদে নিয়োজিত প্রায় ৪৬ হাজার গ্রামপুলিশ (দফাদার ও মহল্লাদার)-কে ১ হাজার ৩০০ টাকা করে সর্বমোট ৬ কোটি টাকা বিশেষ অনুদান দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। আজ স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়।

          ২০১৯-২০ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট বরাদ্দ হতে প্রত্যেক জেলার জন্য মঞ্জুরীকৃত অর্থ উঠানোর ক্ষমতায়নপত্র সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকগণের নিকট প্রেরণ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসকগণ তাদের অনুকূলে বরাদ্দকৃত অর্থ ট্রেজারি হতে উত্তোলন করে প্রত্যেক গ্রামপুলিশকে সরাসরি প্রদান করবেন। বর্তমান করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় গ্রামপুলিশ বিশেষ ভূমিকা পালন করায় প্রণোদনা হিসেবে এ অনুদান দেয়া হলো।

#

মাসুদুল হাসান/পরীক্ষিৎ/কামাল/২০২০/১৪৪০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ১৬৮৯

(সংশোধিত)

সাড়ে চার কোটি মানুষের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছে সরকার

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

          দেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে ত্রাণ সহায়তা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এ পর্যন্ত সাড়ে চার কোটি মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দিয়েছে সরকার ।

          ৬৪টি জেলা প্রশাসন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী গতকাল পর্যন্ত এক লক্ষ ১৩ হাজার ৮০২ মেট্রিক টন চাল বিতরণ হয়েছে। সারাদেশে চাল বরাদ্দ করা হয়েছে এক লক্ষ ৪৩ হাজার ৬৭ মেট্রিক টন। এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা প্রায় এক কোটি।

      এছাড়া তিন কোটি ছয় লক্ষ দুই হাজার মানুষের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে ৫১ কোটি ৬৯ লক্ষ ১৩ হাজার টাকা। নগদ টাকা বরাদ্দ আছে প্রায় ৮০ কোটি টাকা । এতে ইতোমধ্যে উপকার পাওয়া পরিবার সংখ্যা ৫৯ লক্ষ ১১ হাজার ৫০০টি।

        শিশু খাদ্য সহায়ক হিসেবে বরাদ্দ ১৫ কোটি ৯৪ লক্ষ টাকা এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ১৩ কোটি নয় লক্ষ ৬৬ হাজার টাকা । এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা তিন লক্ষ ৮৩ হাজার এবং লোকসংখ্যা সাত লক্ষ ৮৯ হাজার  জন ।

#

সেলিম/পরীক্ষিৎ/কামাল/২০২০/১৩১৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ১৬৮৯

সাড়ে চার কোটি মানুষের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছে সরকার

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

          দেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে ত্রাণ সহায়তা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এ পর্যন্ত সাড়ে চার কোটি মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দিয়েছে সরকার ।

          ৬৪টি জেলা প্রশাসন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী গতকাল পর্যন্ত এক লক্ষ ১৩ হাজার ৮০২ মেট্রিক টন চাল বিতরণ হয়েছে। সারাদেশে চাল বরাদ্দ করা হয়েছে এক লক্ষ ৪৩ হাজার ৬৭ মেট্রিক টন। এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা প্রায় এক লক্ষ।

      এছাড়া তিন কোটি ছয় লক্ষ দুই হাজার মানুষের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে ৫১ কোটি ৬৯ লক্ষ ১৩ হাজার টাকা। নগদ টাকা বরাদ্দ আছে প্রায় ৮০ কোটি টাকা । এতে ইতোমধ্যে উপকার পাওয়া পরিবার সংখ্যা ৫৯ লক্ষ ১১ হাজার ৫০০টি।

        শিশু খাদ্য সহায়ক হিসেবে বরাদ্দ ১৫ কোটি ৯৪ লক্ষ টাকা এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ১৩ কোটি নয় লক্ষ ৬৬ হাজার টাকা । এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা তিন লক্ষ ৮৩ হাজার এবং লোকসংখ্যা সাত লক্ষ ৮৯ হাজার জন ।

#

সেলিম/পরীক্ষিৎ/কামাল/২০২০/১২৪০ ঘণ্টা

 

2020-05-11-21-08-b5aedd97dce1ef5aefde0d16524b5329.docx